অধ্যায় ও পরিচ্ছেদ তালিকা সর্বমোট হাদিস | হাদিসের ব্যাপ্তি
পিতা-মাতার সাথে সদ্ধ্যবহার ৪৬ টি | ১-৪৬ পর্যন্ত 1/ Parents
  • ১- আল্লাহর বাণীঃ “আমি মানুষকে তার পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছি” (২৯ : ৮)।
  • ২- মায়ের সাথে সদাচার।
  • ৩- পিতার সাথে সদাচার।
  • ৪- পিতা-মাতা যুলুম করলেও তাদের সাথে সদাচার করতে হবে।
  • ৫- পিতা- মাতার সাথে নম্র ভাষায় কথা বলা।
  • ৬- পিতা-মাতার প্রতিদান।
  • ৭- পিতা-মাতার অবাধ্য হওয়ার পরিণতি।
  • ৮- যে ব্যক্তি পিতা-মাতাকে অভিশাপ দেয় আল্লাহ তাকে অভিশাপ দেন।
  • ৯- পাপাচার ব্যতীত অন্য সকল ব্যাপারে পিতা-মাতার অনুগত থাকা।
  • ১০- পিতা-মাতাকে পেয়েও যে ব্যক্তি বেহেশত লাভ করতে পারেনি।
  • ১১- যে ব্যক্তি নিজ পিতা-মাতার সাথে সদাচার করে আল্লাহ তার আয়ু বৃদ্ধি করেন।
  • ১২- কেউ নিজ মুশরিক পিতার জন্য যেন ক্ষমা প্রার্থনা না করে।
  • ১৩– মুশরিক পিতার সাথেও সদাচার করতে হবে।
  • ১৪- কেউ যেন নিজ পিতা-মাতাকে গালি না দেয়।
  • ১৫- পিতা-মাতার অবাধ্য হওয়ার শাস্তি।
  • ১৬- পিতা-মাতার কান্না।
  • ১৭- পিতা-মাতার দোয়া।
  • ১৮- খৃস্টান ধর্মাবলম্বী মাকে ইসলাম গ্রহণের দাওয়াত দেয়া।
  • ১৯- মৃত পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহার
  • ২০- পিতা যাদের সাথে সদাচার করতেন তাদের সাথে সস্তানের সদাচার।
  • ২১- তোমার পিতা যাদের সাথে সম্পর্ক রাখতেন, তুমি তাদের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করো না। অন্যথায় তোমার ঈমানের আলো নিভে যাবে।
  • ২২- বন্ধুত্ব ও ভালোবাসা উত্তরাধিকার সূত্রে আসে।
  • ২৩- পিতার নাম নিও না, তার আগে বসো না এবং তার আগে আগে চলো না।
  • ২৪- পিতাকে কি উপনামে ডাকা যায়?
  • আত্মীয়তার বন্ধন ২৯ টি | ৪৭-৭৫ পর্যন্ত 2/ Ties of Kinship
  • ২৫- আত্মীয়তার বন্ধন অটুট রাখা বাধ্যতামূলক।
  • ২৬- আত্মীয়তার বন্ধন।
  • ২৭- আত্মীয় সম্পর্ক অটুট রাখার ফযীলাত।
  • ২৮- আত্মীয়-সম্পর্ক বজায় রাখলে হায়াত বাড়ে।
  • ২৯- যে ব্যক্তি আত্মীয় সম্পর্ক বজায় রাখে আল্লাহ তাকে ভালোবাসেন।
  • ৩০- ঘনিষ্ঠতার পর্যায়ক্রম অনুসারে ঘনিষ্ঠতর আচরণ।
  • ৩১- যাদের মধ্যে আত্মীয় সম্পর্ক ছিন্নকারী থাকে তাদের উপর রহমাত নাযিল হয় না।
  • ৩২- আত্মীয় সম্পর্ক ছিন্নকারীর পাপ।
  • ৩৩- আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্নকারীর পার্থিব শাস্তি।
  • ৩৪- প্রতিদানের বিনিময়ে আত্মীয়তার বন্ধন রক্ষাকারী স্বার্থপর।
  • ৩৫- বিবেক বর্জিত আত্মীয়ের সাথে সম্পর্ক রক্ষাকারীর ফযীলাত।
  • ৩৬- যে ব্যক্তি ইসলাম-পূর্ব যুগে আত্মীয়-স্বজনের সাথে সম্পর্ক বজায় রেখেছে, অতঃপর ইসলাম গ্রহণ করেছে।
  • ৩৭- মুশরিক আত্মীয়ের সাথে রক্তের বন্ধন ও পরস্পর উপহারাদি বিনিময়।
  • ৩৮- আত্মীয়-স্বজনের সাথে সম্পর্ক রক্ষার্থে তোমাদের বংশ পরিচিতি জেনে রাখো।
  • ৩৯- মুক্তদাস কি বলবে, আমি অমুকের সাথে সম্পৃক্ত?
  • ৪০- কোন গোষ্ঠীর মুক্তদাস তাদের অন্তর্ভুক্ত।
  • সন্তানের প্রতি মমতা ২৪ টি | ৭৬-৯৯ পর্যন্ত
  • ৪১- যে ব্যক্তি দুইটি বা একটি কন্যা সন্তান পোষে।
  • ৪২- যে ব্যক্তি তিন বোনকে লালন-পালন করলো।
  • ৪৩– যে ব্যক্তি নিজের তালাকপ্রাপ্তা (বা বিধবা) কন্যার প্রতিপালন করে তার ফযীলাত।
  • ৪৪- যে ব্যক্তি কন্যা সন্তানদের মৃত্যু কামনা অপছন্দ করে।
  • ৪৫- মানুষ সন্তানের কারণে কৃপণ ও কাপুরুষ হয়।
  • ৪৬- শিশুকে কাঁধে উঠানো।
  • ৪৭- সন্তান হলো নয়ন প্রীতিকর।
  • ৪৮- যে ব্যক্তি তার সঙ্গীর ধন ও সন্তান বৃদ্ধির দোয়া করে।
  • ৪৯- মমতাময়ী মা।
  • ৫০- শিশুদের চুমা দেয়া
  • ৫১- সন্তানের সাথে পিতার সদাচরণ এবং তাকে ভদ্র আচরণ শিখানো।
  • ৫২- নিজ সন্তানের সাথে পিতার সদাচার।
  • ৫৩- যে দয়া করে না, সে দয়া প্রাপ্ত হয় না।
  • ৫৪- আল্লাহর রহমাত শত ভাগে বিভক্ত।
  • প্রতিবেশীর সাথে সদাচার ২৯ টি | ১০০-১২৮ পর্যন্ত
  • ৫৫- প্রতিবেশী সম্পর্কে নসীহত।
  • ৫৬- প্রতিবেশীর অধিকার।
  • ৫৭- প্রতিবেশী থেকে (সদাচার) শুরু করবে।
  • ৫৮- নিকটতর প্রতিবেশী থেকে উপহারাদি দান শুরু করবে।
  • ৫৯- নিকটতর অতঃপর পরবর্তী নিকটতর প্রতিবেশী।
  • ৬০- যে ব্যক্তি প্রতিবেশীর জন্য নিজের দ্বার রুদ্ধ করে দেয়।
  • ৬১- প্রতিবেশীকে বাদ রেখে তৃপ্তি সহকারে আহার করা নিষেধ।
  • ৬২- তরকারীতে বেশী ঝোল রাখবে এবং তা প্রতিবেশীদেরও দিবে।
  • ৬৩- উত্তম প্রতিবেশী
  • ৬৪- সৎ প্রতিবেশী।
  • ৬৫- নিকৃষ্ট প্রতিবেশী।
  • ৬৬- কেউ যেন তার প্রতিবেশীকে কষ্ট না দেয়।
  • ৬৭- এক প্রতিবেশিনী অপর প্রতিবেশিনীকে এমনকি বকরীর ক্ষুর উপটৌকন দেওয়াকেও যেন তুচ্ছ মনে না করে।
  • ৬৮- প্রতিবেশীর অভিযোগ ।
  • ৬৯- যে ব্যক্তি তার প্রতিবেশীকে কষ্ট দিতে দিতে বাড়ি ছাড়তে বাধ্য করলো।
  • ৭০- ইহুদী প্রতিবেশী।
  • ৭১- মান-মৰ্যাদা।
  • ভদ্র আচার ব্যাবহার ৯১ টি | ১২৯-২১৯ পর্যন্ত
  • ৭২- সৎ-অসৎনির্বিশেষে সকলের সাথে সদাচার।
  • ৭৩- ইয়াতীমের লালন-পালনকারীর মর্যাদা।
  • ৭৪- নিজের ইয়াতীম পোষ্যদের লালনকারীর মর্যাদা।
  • ৭৫- যে ব্যক্তি দরিদ্র পিতা-মাতার সন্তান লালন-পালন করে তার মর্যাদা।
  • ৭৬- যে ঘরে ইয়াতীম আছে এবং তার সাথে সদ্ব্যবহার করা হয় সেই ঘর সর্বোত্তম।
  • ৭৭- ইয়াতীমের জন্য দয়ার্দ্র পিতৃতুল্য হও।
  • ৭৮- সন্তানের কারণে যে নারী ধৈর্য ধারণ করেছে এবং পুনর্বিবাহ থেকে বিরত থেকেছে।
  • ৭৯- ইয়াতীমদের আদব-কায়দা শিক্ষাদান।
  • ৮০- যার সন্তান মারা গেছে তার মর্যাদা
  • ৮১- গর্ভপাতে যার সন্তান মারা যায়।
  • ৮২- (মহানবী (সাঃ)-এর অন্তিম উপদেশ) উত্তম ব্যবহার।
  • ৮৩- নীচ ব্যবহার।
  • ৮৪- বেদুইনের নিকট দাস-দাসী বিক্রয়।
  • ৮৫- খাদেমের সাথে ক্ষমাসুন্দর ব্যবহার।
  • ৮৬- ক্রীতদাস চুরির অপরাধ করলে।
  • ৮৭- খাদেম অপরাধ করলে।
  • ৮৮- যে ব্যক্তি ক্ষতির আশংকায় খাদেমের নিকট সীলমোহর করে মাল সোপর্দ করে।
  • ৮৯- যে ব্যক্তি সন্দিহান হওয়া থেকে বাঁচার জন্য নিজ খাদেমের নিকট গণনা করে দেয়।
  • ৯০- খাদেমকে শিষ্টাচার শিক্ষাদান।
  • ৯১- আল্লাহ তার মুখমণ্ডল বিকৃত করুন- একথা বলো না।
  • ৯২- মুখমণ্ডলে আঘাত দেয়া পরিহার করবে।
  • ৯৩- কেউ তার গোলামকে চপেটাঘাত করলে সে যেন তাকে স্বেচ্ছায় আযাদ করে দেয়।
  • ৯৪- গোলামের উপর প্রতিশোধ গ্রহণ।
  • ৯৫- তোমরা যা পরিধান করো দাস-দাসীদেরও তাই পরিধান করাও।
  • ৯৬- দাস-দাসীদের গালি দেয়া নিষেধ।
  • ৯৭- লোকে নিজ দাসকে কি সাহায্য করবে ?
  • ৯৮- দাসের উপর তার সাধ্যাতীত কাজের বোঝা চাপানো নিষেধ
  • ৯৯- নিজ গোলাম ও খাদেমের জন্য কোন ব্যক্তির খরচ দানরূপে গণ্য।
  • ১০০- কেউ তার দাসের সাথে একত্রে আহার করা অপছন্দ করলে।
  • ১০১- কোন ব্যক্তি নিজে যা খাবে তার দাসকেও তা খাওয়াবে।
  • ১০২- কোন ব্যক্তি আহারের সময় তার খাদেমকেও কি তার সাথে বসাবে?
  • ১০৩- গোলাম তার মালিকের কল্যাণ কামনা করলে।
  • ১০৪- গোলামও একজন দায়িত্বশীল।
  • ১০৫- যে ব্যক্তি গোলাম হওয়া পছন্দ করে।
  • ১০৬- গোলামকে “আমার দাস” বলে সম্বোধন করবে না।
  • ১০৭- গোলাম কি বলবে, ‘আমার মনিব’?
  • ১০৮- পুরুষলোক তার পরিবার বা সংসারের পৃষ্ঠপোষক।
  • ১০৯- স্ত্রীলোক পৃষ্ঠপোষক ও পরিচালক।
  • ১১০- যার সাথে ভালো ব্যবহার করা হয় সে যেন তার উত্তম বিনিময় দেয়।
  • ১১১- কারো ভালো ব্যবহারের প্রতিদান দেয়া সম্ভব না হলে তার জন্য দোয়া করবে।
  • ১১২- যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞ নয়
  • ১১৩- কোন ব্যক্তির তার ভাইকে সাহায্য করা।
  • বদান্যতা, কৃপণতা ও চারিত্রিক দোষ-ত্রুটি ২৭৩ টি | ২২০-৪৯২ পর্যন্ত
  • ১১৪- দুনিয়ার সৎকর্মশীলগণই আখেরাতে সৎকর্মশীল হিসেবে গণ্য হবে।
  • ১১৫- প্রতিটি সৎকাজ দান-খয়রাততুল্য।
  • ১১৬- রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক বস্তু অপসারণ।
  • ১১৭- উত্তম কথা।
  • ১১৮– সব্জি বাগানে গমন এবং থলে ভর্তি জিনিসপত্রসহ তা কাঁধে বহন করে বাড়ি ফেরা।
  • ১১৯- ভূ-সম্পত্তি দেখতে যাওয়া।
  • ১২০- মুসলিম তার ভাইয়ের আয়নাস্বরূপ।
  • ১২১- যে ধরনের খেলাধুলা, হাসি-ঠাট্টা ও রসিকতা নিষিদ্ধ।
  • ১২২- কল্যাণের দিকে পথ প্রদর্শন।
  • ১২৩- মানুষের প্রতি ক্ষমা ও উদারতা প্রদর্শন।
  • ১২৪- মানুষের সাথে খোলা মনে মেলামেশা করা।
  • ১২৫- মুচকি হাসি।
  • ১২৬- হাসি।
  • ১২৭- তুমি আবির্ভূত হলে সশরীরে আবির্ভূত হও এবং প্রস্থান করলেও সশরীরে প্রস্থান করো।
  • ১২৮- পরামর্শদাতা হলো আমানতদার।
  • ১২৯- পরামর্শ করা।
  • ১৩০- যে ব্যক্তি তার ভাইকে ভ্রান্ত পরামর্শ দেয় তার পাপ।
  • ১৩১- মানুষের পারস্পরিক মহব্বত।
  • ১৩২- স্নেহ-মমতা।
  • ১৩৩- রসিকতা।
  • ১৩৪- শিশুর সাথে রসিকতা।
  • ১৩৫- উত্তম স্বভাব-চরিত্র।
  • ১৩৬- মনের ঐশ্বর্য।
  • ১৩৭- মনের সংকীর্ণতা।
  • ১৩৮- লোকজন প্রজ্ঞা অর্জন করতে পারলে উত্তম চরিত্রে ভূষিত হয়।
  • ১৩৯- কৃপণতা।
  • ১৪০- উত্তম মাল উত্তম লোকের জন্য।
  • ১৪১- যে ব্যক্তি নিজ বাড়িতে নিরাপদে রাত কাটালো।
  • ১৪২- উৎফুল্ল মন।
  • ১৪৩- দুস্থজনকে সাহায্য করা অপরিহার্য।
  • ১৪৪- যে ব্যক্তি চরিত্রবান হওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করে।
  • ১৪৫- মুমিন ব্যক্তি তিরস্কারকারী হতে পারে না।
  • ১৪৬- অভিশাপকারী।
  • ১৪৭- কেউ নিজ গোলামকে অভিশাপ দিলে যেন তাকে আযাদ করে দেয়।
  • ১৪৮- আল্লাহর অভিশাপ, আল্লাহর ক্রোধ এবং আগুন দ্বারা অভিশাপ দেয়া।
  • ১৪৯- কাফেরদেরকে অভিসম্পাত করা।
  • ১৫০- চোগলখোর।
  • ১৫১- যে ব্যক্তি অশ্লীলতা শোনে এবং তা ছড়ায়।
  • ১৫২- লোকের দোষ অনুসন্ধানকারী।
  • ১৫৩- মুখের উপর প্রশংসা করা।
  • ১৫৪– কোন ব্যক্তি তার সহযোগীর প্রশংসা করলে তাতে তার ক্ষতির আশংকা না থাকলে।
  • ১৫৫- চাটুকারদের মুখে ধূলি নিক্ষেপ করা।
  • ১৫৬- যে ব্যক্তি কবিতার মাধ্যমে প্রশংসা করলো।
  • ১৫৭- কবির অনিষ্ট থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য তাকে বখশিশ দেয়া।
  • ১৫৮- বন্ধুকে এমনভাবে সম্মান দেখাবে না যাতে সে অস্বস্তি বোধ করে।
  • ১৫৯- দেখা-সাক্ষাত করতে যাওয়া।
  • ১৬০- কেউ কোন সম্প্রদায়ের সাথে সাক্ষাত করতে গিয়ে তাদের সাথে তার আহার গ্রহণ।
  • ১৬১- পারস্পরিক সাক্ষাতের ফযীলাত।
  • ১৬২- যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়কে ভালোবাসে কিন্তু তাদের সাথে মিলিত হতে পারছে না।
  • ১৬৩- প্রবীণদের মর্যাদা।
  • ১৬৪- বড়োদের সম্মান করা।
  • ১৬৫- বয়োজ্যেষ্ঠ ব্যক্তি বক্তব্য পেশ ও জিজ্ঞাসার সূচনা করবে।
  • ১৬৬- প্রবীণ ব্যক্তি কথা না বললে কনিষ্ঠজন কি কথা বলতে পারে?
  • ১৬৭- প্রবীণদের নেতৃপদে সমাসীন করা।
  • ১৬৮- উপস্থিত শিশুদের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠকে ফল খেতে দেয়া।
  • ১৬৯- ছোটদের প্রতি দয়া প্রদর্শন।
  • ১৭০- শিশুদের সাথে কোলাকুলি করা।
  • ১৭১- ছোট বালিকাকে কোন ব্যক্তির চুমা দেয়া।
  • ১৭২- শিশুদের মাথায় হাত বুলানো।
  • ১৭৩- ছোট শিশুকে কোন ব্যক্তির “হে আমার পুত্র” বলে সম্বোধন।
  • ১৭৪- জগতবাসীর প্রতি দয়া করো।
  • ১৭৫- পরিবার-পরিজনের প্রতি মমতা।
  • ১৭৬- নির্বাক প্রাণীর প্রতি দয়া প্রদর্শন।
  • ১৭৭- বাসা থেকে পাখির ডিম আনা।
  • ১৭৮- খাঁচার পাখি
  • ১৭৯- লোকের মধ্যে সদ্ভাব সৃষ্টি করা।
  • ১৮০- মিথ্যা কথন বর্জনীয়।
  • ১৮১- যে ব্যক্তি জনগণের উৎপাতে ধৈর্য ধারণ করে।
  • ১৮২- উৎপাত সহ্য করা।
  • ১৮৩- মানুষের মধ্যে আপোষ-রফা করা।
  • ১৮৪- তুমি কোন ব্যক্তিকে মিথ্যা কথা বললে, অথচ সে তাকে সত্য মনে করলো।
  • ১৮৫- তুমি তোমার ভাইয়ের সাথে ওয়াদা করলে তার খেলাপ করো না।
  • ১৮৬- বংশের খোঁটা দেয়া।
  • ১৮৭- মানুষের নিজ সম্প্রদায়ের প্রতি ভালোবাসা।
  • ১৮৮- কারো সম্পর্কচ্ছেদ করা।
  • ১৮৯- মুসলিমের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ নিষিদ্ধ।
  • ১৯০- যে ব্যক্তি বছরব্যাপী তার ভাইয়ের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করে থাকে।
  • ১৯১- দুই সম্পর্কচ্ছেদকারী।
  • ১৯২- শত্রুতা।
  • ১৯৩- সালাম সম্পর্কচ্ছেদের কাফফারাস্বরূপ।
  • ১৯৪- উঠতি বয়সের যুবকদের পৃথক পৃথক রাখা।
  • ১৯৫- পরামর্শ না চাইতেই কেউ তার ভাইকে পরামর্শ দিলে।
  • ১৯৬- যে ব্যক্তি অবাঞ্ছিত দৃষ্টান্ত অপছন্দ করে।
  • ১৯৭- ধোঁকাবাজ ও প্রতারক সম্পর্কে
  • ১৯৮- গালমন্দ করা।
  • ১৯৯- পানি পান করানো।
  • ২০০- যে ব্যক্তি গালি-গালাজ শুরু করে উভয়ের পাপ তার উপর বর্তায়।
  • ২০১- গালিগালাজকারী পক্ষদ্বয় দুই শয়তান এবং তারা মিথ্যা দাবিদার ও মিথ্যাবাদী।
  • ২০২- মুসলিমকে গালি দেয়া জঘন্য পাপ।
  • ২০৩- যে ব্যক্তি কাউকে মুখের উপর কিছু বলে না।
  • ২০৪- যে ব্যক্তি ব্যাখ্যা সাপেক্ষে অপরকে বললো, হে মুনাফিক।
  • ২০৫- যে ব্যক্তি তার (মুসলিম) ভাইকে বলে, হে কাফের !
  • ২০৬- শত্রুর আনন্দ-উল্লাস।
  • ২০৭- সম্পদের অপব্যবহার ও অপচয়।
  • ২০৮- অপচয়কারীগণ।
  • ২০৯- বাসস্থান সংস্কার করা।
  • ২১০- ঘর-বাড়ি নির্মাণের খরচ।
  • ২১১- কর্মচারীদের কাজে নিয়োগকর্তার সহযোগিতা।
  • ২১২- সুউচ্চ প্রাসাদ নির্মাণ ।
  • ২১৩- যে ব্যক্তি বাড়িঘর নির্মাণ করে।
  • ২১৪- প্রশস্ত বসতবাড়ি।
  • ২১৫- স্বতন্ত্র কোঠায় অবস্থান।
  • ২১৬- দালান-কোঠা কারুকার্য করা।
  • ২১৭- নম্রতা প্রদর্শন।
  • ২১৮- সরল জীবনযাত্রা।
  • ২১৯- নম্রতা অবলম্বন করলে বান্দাকে যা দেয়া হয়।
  • ২২০- সান্ত্বনা প্রদান।
  • ২২১- কঠোরতা প্রদর্শন।
  • ২২২- উৎপাদনমুখী খাতে সম্পদ বিনিয়োগ।
  • ২২৩- নির্যাতীতের দোয়া।
  • ২২৪- আল্লাহর কাছে বান্দার রিযিক প্রার্থনা। কেননা মহামহিম আল্লাহর বাণীঃ “আপনি আমাদের রিযিক দান করুন এবং আপনিই সর্বশ্রেষ্ঠ রিযিকদাতা” (৫ঃ ১১৪)।
  • ২২৫- যুলুম হলো অন্ধকার।
  • রোগীর সাথে দেখা-সাক্ষাৎ ৪৭ টি | ৪৯৩-৫৩৯ পর্যন্ত
  • ২২৬- রুগ্নের রোগযাতনা (তার গুনাহর) কাফফারাস্বরূপ।
  • ২২৭- গভীর রাতে রোগীকে দেখতে যাওয়া।
  • ২২৮- কোন ব্যক্তি সুস্থ অবস্থায় যেসব নেক আমল করতো, তার রুগ্ন অবস্থায়ও (তার আমলনামায়) তা লেখা হয়।
  • ২২৯- রোগীর ‘আমি অসুস্থ’ বলা কি অভিযোগ?
  • ২৩০- সংজ্ঞাহীন রোগীকে দেখতে যাওয়া।
  • ২৩১- রুগ্ন শিশুদের দেখতে যাওয়া।
  • ২৩২- (উম্মু দারদা (রাঃ) রুগ্নার স্বামীকে আহার করাতেন)।
  • ২৩৩- রুগ্ন বেদুইনকে দেখতে যাওয়া।
  • ২৩৪- রুগ্নদের দেখতে যাওয়া।
  • ২৩৫- রুগ্ন ব্যক্তিকে দেখতে গিয়ে তার রোগমুক্তির জন্য দেয়া করবে।
  • ২৩৬- রোগীকে দেখতে যাওয়ার ফযীলাত।
  • ২৩৭- রোগীর সাথে সাক্ষাতকারীর কথাবার্তা।
  • ২৩৮- যে ব্যক্তি রোগীর কাছে নামায পড়ে।
  • ২৩৯- মুশরিক (পৌত্তলিক) রোগীকে দেখতে যাওয়া।
  • ২৪০- রোগীকে দেখতে গিয়ে কি বলবে?
  • ২৪১- রোগী কি উত্তর দিবে?
  • ২৪২- রুগ্ন পাপাচারীকে দেখতে যাওয়া।
  • ২৪৩- মহিলাদের রুগ্ন পুরুষদের দেখতে যাওয়া।
  • ২৪৪- রুগ্নকে দেখতে গিয়ে ঘরের অন্য কিছুর প্রতি তাকানো অবাঞ্ছনীয়।
  • ২৪৫- চক্ষুরোগে আক্রান্তকে দেখতে যাওয়া।
  • ২৪৬- রোগীর সাথে সাক্ষাতকারী কোথায় বসবে?
  • বিবিধ বিষয় ৬৮ টি | ৫৪০-৬০৭ পর্যন্ত
  • ২৪৭- যে ব্যক্তি নিজ ঘরের কাজকর্ম করে।
  • ২৪৮- কেউ তার কোন ভাইকে মহব্বত করলে তাকে যেন তা অবগত করে।
  • ২৪৯- কেউ কাউকে মহব্বত করলে সে যেন তার সাথে বিতর্কে লিপ্ত না হয় এবং তার নিকট কিছু না চায়।
  • ২৫০- অন্তর হলো বুদ্ধির উৎসস্থল।
  • ২৫১- অহংকার-অহমিকা।
  • ২৫২- যে ব্যক্তি যুলুমের প্রতিশোধ গ্রহণ করে।
  • ২৫৩- দুর্ভিক্ষ ও ক্ষুৎপিপাসার সময় সমবেদনা জ্ঞাপন।
  • ২৫৪- অভিজ্ঞতা ও অনুশীলন।
  • ২৫৫- যে ব্যক্তি আল্লাহর ওয়াস্তে তার ভাইকে আহার করায়।
  • ২৫৬- জাহিলী যুগের পারস্পরিক চুক্তি।
  • ২৫৭- ভ্ৰাতৃ সম্পর্ক স্থাপন।
  • ২৫৮– ইসলামী যুগে সাবেক আমলের চুক্তি।
  • ২৫৯- যে ব্যক্তি প্রথম বৃষ্টিতে ভিজলো।
  • ২৬০- ছাগল-ভেড়ার মধ্যে বরকত নিহিত।
  • ২৬১- উট তার মালিকের জন্য মর্যাদার উৎস।
  • ২৬২- যাযাবর জীবন।
  • ২৬৩- বিরান জনপদে বসবাসকারী।
  • ২৬৪- মরুময় ভূমিতে বা পানির উৎসে বসবাস।
  • ২৬৫- যে ব্যক্তি গোপনীয়তা রক্ষা পছন্দ করে এবং যে কোন লোকের সাথে তাদের বৈশিষ্ট্যাবলী অবহিত হওয়ার জন্য মেলামেশা করে।
  • ২৬৬- কাজেকর্মে তাড়াহুড়া বৰ্জনীয়।
  • ২৬৭– কাজেকর্মে ধীরস্থিরতা।
  • ২৬৮- বিদ্রোহ।
  • ২৬৯- উপহারাদি গ্রহণ।
  • ২৭০- মানুষের মধ্যে ঘৃণা-বিদ্বেষ সৃষ্টি হওয়ার কারণে যে ব্যক্তি উপহারাদি বর্জন করে।
  • ২৭১- লজ্জাশীলতা।
  • দোয়া-দুরুদ ১৩৭ টি | ৬০৮-৭৪৪ পর্যন্ত
  • ২৭২- যে কোন ব্যক্তি ভোরে উপনীত হয়ে যা বলবে।
  • ২৭৩- যে ব্যক্তি অপরের জন্য দোয়া করে।
  • ২৭৪- অন্তর নিংড়ানো দোয়া।
  • ২৭৫- প্রত্যয় সহকারে দোয়া করবে। কারণ আল্লাহর জন্য বাধ্যতামূলক করণীয় কিছু নাই।
  • ২৭৬- হাত তুলে দোয়া করা।
  • ২৭৭- সায়্যিদুল ইস্তিগফার (ক্ষমা প্রার্থনার সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া)
  • ২৭৮- ভাইয়ের অনুপস্থিতিতে তার জন্য দোয়া করা।
  • ২৭৯- বিবিধ।
  • ২৮০- মহানবী (সাঃ)-এর উপর দুরূদ পাঠ।
  • ২৮১- কারো উপস্থিতিতে মহানবী (সাঃ)-এর নামোল্লেখ হওয়া সত্বেও সে তাঁর প্রতি দুরূদ না পড়লে।
  • ২৮২- যালেমের বিরুদ্ধে মযলুমের বদদোয়া।
  • ২৮৩- যে ব্যক্তি দীর্ঘায়ু কামনা করে।
  • ২৮৪- যে ব্যক্তি বলে, তাড়াহুড়া না করলে বান্দার দোয়া কবুল হয়।
  • ২৮৫- যে ব্যক্তি অলসতা থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চায়।
  • ২৮৬- যে লোক আল্লাহর নিকট চায় না, আল্লাহ তার উপর অসন্তুষ্ট হন।
  • ২৮৭- আল্লাহর পথে জিহাদে কাতারবাদী হয়ে দেয়া করা।
  • ২৮৮- মহানবী (সাঃ)-এর দোয়াসমূহ।
  • ২৮৯- ঝড়-বৃষ্টির সময় দেয়া করা।
  • ২৯০- মৃত্যু কামনা করে দোয়া করা নিষেধ।
  • ২৯১- মহানবী (সাঃ)-এর দোয়াসমূহ।
  • ২৯২- বিপদাপদের সময় দেয়া করা।
  • ২৯৩- ইস্তিখারার দোয়া।
  • ২৯৪- কারো শাসকের যুলুমের ভয় হলে।
  • ২৯৫- দোয়াকারীর জন্য যে সওয়াব ও প্রতিদান সঞ্চিত করা হয়।
  • ২৯৬- দোয়ার ফযীলাত।
  • ২৯৭- প্রবল বায়ু প্রবাহের সময় দোয়া করা।
  • ২৯৮- তোমরা বাতাসকে গালি দিও না।
  • ২৯৯- বজ্রধ্বনির সময় দোয়া করা।
  • ৩০০- কেউ বজ্রধ্বনি শুনলে।
  • ৩০১- যে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে শান্তি ও নিরাপত্তা প্রার্থনা করে।
  • ৩০২- যে ব্যক্তি বিপদ কামনা করে দোয়া করা অপছন্দ করে।
  • ৩০৩- যে ব্যক্তি কঠিন বিপদ থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করে।
  • ৩০৪- অসন্তোষের সময় যে ব্যক্তি কারো কথার পুনরাবৃত্তি করে।
  • ৩০৫- (গীবতের দুর্গন্ধময় বায়ু)।
  • ৩০৬- গীবত। আল্লাহ তায়ালার বাণীঃ “তোমাদের কেউ যেন অপরের গীবত না করে” (৪৯ : ১২)।
  • ৩০৭- মৃত ব্যক্তির গীবত।
  • ৩০৮- যে ব্যক্তি পিতার সাথে উপস্থিত পুত্রের মাথায় হাত বুলায় এবং তার জন্য বরকতের দোয়া করে।
  • ৩০৯- মুসলিমদের খাদ্য-পানীয় ও তৈজসপত্র বিনা অনুমতিতে পরস্পরের ব্যবহার।
  • মেহমানদারি ৪৩ টি | ৭৪৫-৭৮৭ পর্যন্ত
  • ৩১০- মেহমানের সমাদর এবং সশরীরে তাদের খেদমত করা।
  • ৩১১- মেহমানকে প্রদত্ত পাথেয়।
  • ৩১২- মেহমানদারি তিন দিন।
  • ৩১৩- মেহমান আপ্যায়নকারীর অসুবিধা করে থাকবে না।
  • ৩১৪- মেহমান ভোরবেলা আপ্যায়নকারীর আঙ্গিনায় উপস্থিত হলে।
  • ৩১৫- বঞ্চিত অবস্থায় মেহমানের ভোর হলে।
  • ৩১৬- সশরীরে মেহমানের খেদমত করা।
  • ৩১৭- কোন ব্যক্তি মেহমানের সামনে আহার পরিবেশন করে নিজে নামাযে দাঁড়িয়ে গেলে।
  • ৩১৮- কারো নিজ পরিবার-পরিজনের জন্য ব্যয় করা।
  • ৩১৯- প্রত্যেক জিনিসের সওয়াব আছে, এমনকি কোন ব্যক্তির নিজ স্ত্রীর মুখে তুলে দেয়া গ্রাসেও।
  • ৩২০- রাতের শেষ তৃতীয়াংশে দোয়া করা।
  • ৩২১- গীবতের উদ্দেশ্যে নয়, বরং পরিচয় দানের উদ্দেশ্যে কোন ব্যক্তির এরূপ বলাঃ অমুক কৃষ্ণকায়, খর্বাকৃতি বা দীর্ঘদেহী।
  • ৩২২- যিনি মনে করেন, ঘটনা বা উপমা বর্ণনা দোষের নয়।
  • ৩২৩- যে ব্যক্তি মুসলিমের দোষ গোপন রাখে।
  • ৩২৪- কোন ব্যক্তির মন্তব্য লোক ধ্বংস হয়ে গেলো।
  • ৩২৫- মুনাফিককে ‘সায়্যিদ’ (নেতা) বলে সম্বোধন করবে না।
  • ৩২৬- কেউ অন্যের মুখে নিজের প্রশংসা শুনলে কি বলবে?
  • ৩২৭- কেউ কোন বিষয়ে অজ্ঞ থাকলে যেন না বলে যে, সে তা জানে না, তা আল্লাহ জানেন।
  • ৩২৮- রংধনু।
  • ৩২৯- ছায়াপথ।
  • ৩৩০- যে ব্যক্তি এভাবে বলতে অপছন্দ করেঃ হে আল্লাহ আমাকে তোমার রহমতের অবস্থান স্থলে রাখো।
  • ৩৩১- তোমরা কাল-প্রবাহকে গালি দিও না।
  • ৩৩২- কেউ যেন তার ভাইয়ের প্রস্থানকালে তার প্রতি তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে না তাকায়
  • ৩৩৩- এক ব্যক্তিকে অপর ব্যক্তির এরূপ বলা, তোমার সর্বনাশ হোক।
  • ৩৩৪- দালান-কোঠা নির্মাণ।
  • ৩৩৫- কোন ব্যক্তির কথা, "না, তোমার পিতার শপথ"।
  • ৩৩৬- কেউ কারে নিকট কিছু চাইলে সরাসরি চাইবে, তার চাটুকারিতা করবে না।
  • ৩৩৭- কারো মন্তব্য, তোমার শত্রু নিপাত যাক।
  • ৩৩৮- কেউ যেন এভাবে না বলে, আল্লাহ ও অমুক।
  • গান-বাজনা ও অলসতা ৩৩ টি | ৭৮৮-৮২০ পর্যন্ত
  • ৩৩৯- কারো বক্তব্য, আল্লাহর মর্জি ও আপনার মর্জি।
  • ৩৪০- গান-বাজনা ও তামাশা।
  • ৩৪১- উত্তম চালচলন ও জীবনপ্রণালী।
  • ৩৪২- যাকে তুমি দাওনি পাথেয়, সে তোমার নিকট আনবে বয়ে বার্তা।
  • ৩৪৩- অবাঞ্ছিত আকাঙ্ক্ষা।
  • ৩৪৪- তোমরা আঙ্গুরকে কারম নামকরণ করো না।
  • ৩৪৫- কারো এরূপ বলা, তোমার অকল্যাণ হোক।
  • ৩৪৬- কারো কথা, হে শ্যালিকা, হে পাগলী।
  • ৩৪৭- কারো কথা, আমি ক্লান্ত-শ্রান্ত।
  • ৩৪৮- ব্যক্তি অলসতা থেকে পানাহ চায়।
  • ৩৪৯- কারো কথা, আমার জান আপনার জন্য উৎসর্গিত।
  • ৩৫০- কারো বলা, আপনার জন্য আমার পিতা-মাতা উৎসর্গিত হোক ।
  • ৩৫১- কারো অমুসলিমদের শিশু সন্তানকে “হে বৎস” বলে সম্বোধন করা।
  • ৩৫২- কেউ যেন না বলে, আমার আত্মা নাপাক হয়ে গেছে।
  • ৩৫৩- আবুল হাকাম উপনাম।
  • ৩৫৪- নবী (সাঃ)-এর পছন্দনীয় নাম “হাসান”।
  • ৩৫৫- তাড়াহুড়া করে হাঁটা।
  • অর্থপূর্ণ নাম রাখা এবং কদর্য নাম পরিবর্তন ৪৩ টি | ৮২১-৮৬৩ পর্যন্ত
  • ৩৫৬- মহামহিম আল্লাহর নিকট পছন্দনীয় নামসমূহ।
  • ৩৫৭- নাম পরিবর্তন করা।
  • ৩৫৮- মহামহিম আল্লাহর নিকট অপছন্দনীয় নামসমূহ।
  • ৩৫৯- যে ব্যক্তি অপরকে তার ক্ষুদ্রত্ববাচক নামে ডাকে।
  • ৩৬০- কোন ব্যক্তিকে তার প্রিয় নামে ডাকা।
  • ৩৬১- আছিয়া নাম পরিবর্তন করা।
  • ৩৬২- সারম নাম পরিবর্তন করা।
  • ৩৬৩- গুরাব (কাক) নামের পরিবর্তন।
  • ৩৬৪- শিহাব নামের পরিবর্তন।
  • ৩৬৫- আস (অবাধ্য) নাম পরিবর্তন করা।
  • ৩৬৬- কেউ নিজ সংগীকে তার নাম সংক্ষিপ্ত করে ডাকতে পারে।
  • ৩৬৭- জাহম নাম রাখা।
  • ৩৬৮- "বাররা" নাম।
  • ৩৬৯- আফলাহ নাম।
  • ৩৭০- রাবাহ নাম।
  • ৩৭১- নবীগণের নাম।
  • ৩৭২- হুযন (দুঃখ) নাম।
  • ৩৭৩- নবী (সাঃ)-এর নাম ও উপনাম।
  • ৩৭৪- মুশরিক (পৌত্তলিক) কি উপনাম গ্রহণ করতে পারে।
  • ৩৭৫- বালকের উপনাম।
  • ৩৭৬- শিশুর জন্মের পূর্বেই কারো উপনাম গ্রহণ।
  • ৩৭৭- নারীদের উপনাম।
  • ৩৭৮- কেউ কারো এমন কিছু দ্বারা উপনাম রাখলো যা তার বা তাদের কারো মধ্যে আছে।
  • ৩৭৯- প্রবীণ ও মর্যাদাশালী লোকদের সাথে কিভাবে হাঁটবে?
  • ৩৮০- (শিরোনাম বিহীন)।
  • কবিতা চর্চা ও ব্যাঙ্গ-কৌতুক ৬৩ টি | ৮৬৪-৯২৬ পর্যন্ত
  • ৩৮১- কোন কোন কবিতায় প্রজ্ঞা নিহিত আছে।
  • ৩৮২- উত্তম কথার ন্যায় উত্তম কবিতাও আছে, নিকৃষ্ট কবিতাও আছে।
  • ৩৮৩- যে ব্যক্তি কবিতা আবৃত্তির আবদার করে।
  • ৩৮৪- যে ব্যক্তি কবিতা নিয়ে ব্যস্ত থাকা নিন্দনীয় মনে করে।
  • ৩৮৫- আল্লাহর বাণীঃ “কবিগণ, কেবল পথভ্রষ্টরাই তাদের অনুগামী হয়” (২৬ : ২২৪)।
  • ৩৮৬- যে বলে, কথায়ও যাদুকরী প্রভাব থাকে।
  • ৩৮৭- নিন্দনীয় কবিতা।
  • ৩৮৮- বাচালতা।
  • ৩৮৯- আশা-আকাঙ্ক্ষা।
  • ৩৯০- কোন ব্যক্তি, বস্তু বা ঘোড়াকে ‘সমুদ্র’ অভিহিত করা।
  • ৩৯১- ভাষাগত ভুলের জন্য প্রহার করা।
  • ৩৯২- কেউ বলে, এটা কিছুই না অর্থাৎ এটা সঠিক বা যথার্থ কিছু নয়।
  • ৩৯৩- বিপরীতাৰ্থক উপমা।
  • ৩৯৪- গোপনীয় বিষয় ফাঁস করে দেয়া।
  • ৩৯৫- ঠাট্টা-বিদ্ধপ। মহামহিম আল্লাহর বাণীঃ “একদল অপর দলকে যেন ঠাট্টা-বিদ্রুপ না করে” (৪৯ : ১১)।
  • ৩৯৬- কাজকর্মে ধীরস্থিরতা।
  • ৩৯৭- যে ব্যক্তি পথভোলা লোককে রাস্তা বলে দেয়।
  • ৩৯৮- যে ব্যক্তি অন্ধকে পথহারা করে।
  • ৩৯৯- বিদ্রোহ।
  • ৪০০- বিদ্রোহের শাস্তি।
  • ৪০১- বংশমর্যাদা।
  • ৪০২- মানবাত্মাসমূহ সমবেত সৈন্যদল।
  • ৪০৩- বিস্মিত হয়ে কারো ‘সুবহানাল্লাহ’ বলা।
  • ৪০৪- হাতে মাটি স্পর্শ করা।
  • ৪০৫- নুড়ি পাথর।
  • ৪০৬- তোমরা বায়ুকে গালি দিও না।
  • ৪০৭- কারো বক্তব্য, অমুক অমুক গ্রহের প্রভাবে বৃষ্টি হয়েছে।
  • ৪০৮- লোকজন মেঘ দেখলে যা বলবে।
  • ৪০৯- অশুভ লক্ষণ।
  • ৪১০- যে ব্যক্তি অশুভ লক্ষণ মানে না তার মর্যাদা।
  • ৪১১- জিনের আছর থেকে বাঁচার নিষ্ফল তদবীর।
  • ৪১২- শুভ লক্ষণ।
  • ৪১৩- উত্তম নামকে বরকতময় মনে করা।
  • ৪১৪- ঘোড়ায় কুলক্ষণ।
  • হাঁচি ও তার জবাবদান ৬০ টি | ৯২৭-৯৮৬ পর্যন্ত
  • ৪১৫- হাঁচি দেয়া।
  • ৪১৬- কেউ হাঁচি দিয়ে যা বলবে।
  • ৪১৭- হাঁচিদাতার জবাব দেয়া।
  • ৪১৮- যে হাঁচি দিতে শোনবে সে বলবে, আলহামদু লিল্লাহ।
  • ৪১৯- কেউ হাঁচি দিতে শোনলে কিভাবে জবাব দিবে?
  • ৪২০- হাঁচিদাতা আল্লাহর প্রশংসা না করলে হাঁচির জবাব দিবে না।
  • ৪২১- হাঁচিদাতা প্রথমে কি বলবে?
  • ৪২২- যিনি বলেন, তুমি আল্লাহর প্রশংসা করে থাকলে তিনি তোমাকে দয়া করুন।
  • ৪২৩- কেউ যেন হাঁচি দিয়ে ‘আ-ব’ না বলে।
  • ৪২৪- কেউ বারবার হাঁচি দিলে।
  • ৪২৫- কোন ইহুদী হাঁচি দিলে।
  • ৪২৬- পুরুষ লোকের নারীর হাঁচির জবাব দেয়া।
  • ৯২৭- হাই তোলা।
  • ৪২৮- কাউকে ডাকলে জবাবে লাব্বায়েক বলা।
  • ৪২৯- ভাইয়ের সম্মানার্থে কোন ব্যক্তির দাঁড়ানো।
  • ৪৩০- উপবিষ্ট ব্যক্তির জন্য কারো দাঁড়ানো।
  • ৪৩১- কারো হাই উঠলে যেন নিজ মুখে হাত দেয়।
  • ৪৩২- একজন অপরজনের মাথার উকুন বেছে দিবে কি?
  • ৪৩৩- অবাক-বিস্ময়ে মাথা দোলানো এবং দাঁত দিয়ে ঠোঁট চেপে ধরা।
  • ৪৩৪- হতবাক হয়ে বা অন্য কারণে কারো নিজ উরুতে চপেটাঘাত করা।
  • ৪৩৬- যে উপবিষ্ট ব্যক্তি তার সম্মানে অপরের দণ্ডায়মান হওয়াকে অপছন্দ করে।
  • ৪৩৭- (দুনিয়া কতই না তুচ্ছ)।
  • ৪৩৮- কারো পায়ে ঝিঝি ধরলে যা বলবে।
  • ৪৩৯- (প্রথম তিন খলীফাকে জানাতের সুসংবাদ)।
  • ৪৪০- শিশুদের সাথে মোসাফাহা করা।
  • ৪৪১- মোসাফাহা (করমর্দন)।
  • ৪৪২- শিশুর মাথায় কোন মহিলার হাত বুলানো।
  • ৪৪৩- মুয়ানাকা (আলিঙ্গন)।
  • ৪৪৪- নিজ কন্যাকে চুমা দেয়া।
  • ৪৪৫- হাতে চুমা দেয়া।
  • ৪৪৬- পায়ে চুমা দেয়া (কদমবুচি)।
  • ৪৪৭- একজনের সম্মানার্থে অপরজনের দাঁড়ানো।
  • পরস্পর সালাম বিনিময় ৭৪ টি | ৯৮৭-১০৬০ পর্যন্ত
  • ৪৪৮- সালামের সূচনা।
  • ৪৪৯- সালামের প্রসার।
  • ৪৫০- যে ব্যক্তি আগে সালাম দেয়।
  • ৪৫১- সালাম বিনিময়ের ফযীলাত।
  • ৪৫২- সালাম হলো মহামহিম আল্লাহর নামসমূহের অন্তর্ভুক্ত একটি নাম।
  • ৪৫৩- দুই মুসলিমের সাক্ষাতকালে সালাম প্রদানকারী মুসলিমের অধিকার।
  • ৪৫৪- পথচারী উপবিষ্ট ব্যক্তিকে সালাম দিবে।
  • ৪৫৫- আরোহী উপবিষ্ট ব্যক্তিকে সালাম দিবে।
  • ৪৫৬- পদচারী কি আরোহীকে সালাম দিবে?
  • ৪৫৭- ক্ষুদ্র দল বড়ো দলকে সালাম দিবে।
  • ৪৫৮- ছোটরা বড়োদের সালাম দিবে।
  • ৪৫৯- সালামের সমাপ্তি।
  • ৪৬০- যে ব্যক্তি ইশারায় সালাম দিলো।
  • ৪৬১- প্রতিপক্ষকে শুনিয়ে সালাম দিবে।
  • ৪৬২- যে ব্যক্তি সালাম আদান-প্রদানের উদ্দেশ্যে বের হয়।
  • ৪৬৩- মজলিসে পৌছে কারো সালাম দেয়া।
  • ৪৬৪- মজলিস থেকে বিদায়কালে সালাম দেয়া।
  • ৪৬৫- মজলিস থেকে বিদায়কালে সালাম প্রদানকারীর অধিকার।
  • ৪৬৬- যে ব্যক্তি মুসাফাহা করার উদ্দেশে হাতে তৈল মালিশ করে।
  • ৪৬৭- পরিচিত-অপরিচিত সকলকে সালাম দেয়া।
  • ৪৬৮- (রাস্তার অধিকার)।
  • ৪৬৯- পাপাচারীকে সালাম দিবে না।
  • ৪৭০- যে ব্যক্তি খালূক (যাফরান মিশ্রিত খোশবু) ব্যবহারকারী ও পাপাচারীকে সালাম দেয় না।
  • ৪৭১- আমীরকে সালাম দেয়া।
  • ৪৭২- নিদ্রিত ব্যক্তিকে সালাম দেয়া।
  • ৪৭৩- আল্লাহ তোমায় দীর্ঘজীবি করুন।
  • ৪৭৪- মারহাবা (স্বাগতম)।
  • ৪৭৫- কিভাবে সালামের উত্তর দিবে?
  • ৪৭৬- যে ব্যক্তি সালামের জবাব দেয়নি।
  • ৪৭৭- যে ব্যক্তি সালাম দিতে কার্পণ্য করে।
  • ৪৭৮- শিশুদের সালাম দেয়া।
  • ৪৭৯- স্ত্রীলোকদের পুরুষ লোককে সালাম দেয়া।
  • ৪৮০- মহিলাদের সালাম দেয়া।
  • ৪৮১- যে ব্যক্তি (অনেকের মধ্যে) কাউকে নির্দিষ্ট করে সালাম দেয়া অপছন্দ করে।
  • দেখা-সাক্ষাতের জন্য অনুমতি প্রার্থনা ৬৬ টি | ১০৬১-১১২৬ পর্যন্ত
  • ৪৮২- পর্দা সংক্রান্ত আয়াত কিভাবে নাযিল হয়েছে?
  • ৪৮৩- পর্দার তিন সময়।
  • ৪৮৪- স্ত্রীর সাথে স্বামীর আহার গ্রহণ।
  • ৪৮৫- কেউ বসতিহীন ঘরে প্রবেশ করল।
  • ৪৮৬- “তোমাদের ক্রীতদাসেরা যেন তোমাদের নিকট অনুমতি প্রার্থনা করে” (২৪ : ৫৮)।
  • ৪৮৭- আল্লাহর বাণী, “যখন তোমাদের শিশুরা বালেগ হয়” (২৪ : ৫৯)।
  • ৪৮৮- মায়ের (ঘরে প্রবেশ করতেও) অনুমতি প্রার্থনা করবে।
  • ৪৮৯- পিতার নিকটও (প্রবেশের) অনুমতি চাইবে।
  • ৪৯০- পিতা ও সন্তানের নিকটও (প্রবেশের) অনুমতি চাইবে।
  • ৪৯১- নিজের বোনের নিকটও প্রবেশানুমতি চাইবে।
  • ৪৯২- নিজের ভাইয়ের কাছেও অনুমতি প্রার্থনা করবে।
  • ৪৯৩- তিনবার অনুমতি প্রার্থনা করবে।
  • ৪৯৪- সালাম না দিয়ে অনুমতি প্রার্থনা করলে।
  • ৪৯৫- বিনা অনুমতিতে কেউ ভেতর বাড়িতে তাকালে তার চোখ ফুটো করে দেয়া হবে।
  • ৪৯৬- চোখের কারণেই অনুমতি প্রার্থনা করতে হয়।
  • ৪৯৭- কোন ব্যক্তি অপর ব্যক্তিকে তার ঘরে সালাম করলে।
  • ৪৯৮- কোন ব্যক্তির ডাকাও অনুমতি হিসাবে গণ্য।
  • ৪৯৯- দরজার সামনে কিভাবে দাঁড়াবে।
  • ৫০০- কেউ অনুমতি চাইলে (ভেতর থেকে) বললো, আমি যতক্ষণ না বের হয়ে আসি৷ সাক্ষাতপ্রার্থী কোথায় বসবে?
  • ৫০১- দরজা খটখট করা।
  • ৫০২- কেউ অনুমতি না নিয়েই প্রবেশ করলে।
  • ৫০৩- কেউ সালাম না দিয়ে অনুমতি প্রার্থনা করলে।
  • ৫০৪- অনুমতি প্রার্থনার পদ্ধতি।
  • ৫০৫- একজন বললো, কে? অপরজন বললো, আমি।
  • ৫০৬- কেউ অনুমতি চাইলো এবং অপরজন বললো, নিরাপদে প্রবেশ করুন।
  • ৫০৭- ঘরের মধ্যে দৃষ্টিপাত করা।
  • ৫০৮- যে ব্যক্তি নিজ ঘরে সালাম দিয়ে প্রবেশ করে তার ফযীলাত।
  • ৫০৯- ঘরে প্রবেশকালে কেউ আল্লাহকে স্মরণ না করলে সেই ঘরে শয়তান রাত যাপন করে।
  • ৫১০- যেখানে প্রবেশানুমতি চাওয়ার প্রয়োজন নাই।
  • ৫১১- বাজারের বিপণী বিতানে প্রবেশের অনুমতি প্রার্থনা।
  • ৫১২- পারস্যবাসীদের নিকট কিভাবে অনুমতি প্রার্থনা করবে?
  • ৫১৩- যিম্মী পত্র মারফত সালাম দিলে তার উত্তর দিতে হবে।
  • ৫১৪- যিম্মীকে প্রথমে সালাম দিবে না।
  • ৫১৫- যে ব্যক্তি ইংগিতে যিম্মীকে সালাম দেয়।
  • ৫১৬- যিম্মীদের সালামের উত্তর কিভাবে দিবে?
  • ৫১৭- মুসলিম ও মুশরিকদের সম্মিলিত সভায় সালাম দেয়া।
  • ৫১৮- আহলে কিতাব সম্প্রদায়কে কিভাবে চিঠিপত্র লিখবে?
  • ৫১৯- আহলে কিতাব সম্প্রদায় “তোদের মরণ হোক” বললে।
  • ৫২০- আহলে কিতাবদের রাস্তার সংকীর্ণ পাশ দিয়ে হাটতে বাধ্য করা।
  • ৫২১- যিম্মীর জন্য কিভাবে দোয়া করবে?
  • ৫২২- অজান্তে কোন খৃষ্টানকে সালাম দিলে।
  • ৫২৩- যখন কেউ বলে, অমুক আপনাকে সালাম দিয়েছে।
  • চিঠিপত্রের আদান-প্রদান ১৯ টি | ১১২৭-১১৪৫ পর্যন্ত
  • ৫২৪- চিঠিপত্রের উত্তর দেয়া।
  • ৫২৫- মহিলাদের নিকট চিঠিপত্র লেখা এবং তাদের জবাবী পত্র।
  • ৫২৬- চিঠিপত্রের শিরোনাম কিভাবে লিখতে হবে।
  • ৫২৭- অতঃপর।
  • ৫২৮- চিঠিপত্রের শিরোনামে বিসমিল্লাহির রহমানির রাহীম।
  • ৫২৯- চিঠির সূচনায় যা লিখবে।
  • ৫৩০- আপনার রাত কেমন কাটলো?
  • ৫৩১- যে ব্যক্তি পত্রের সমাপ্তিতে আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ লিখে এবং তার সাথে প্রেরকের নাম-ঠিকানা ও পত্র প্রেরণের তারিখও লিখে।
  • ৫৩২- আপনি কেমন আছেন?
  • ৫৩৩- কোন ব্যক্তিকে জিজ্ঞেস করা হলো, আপনার রাত কেমন গেলো? সে কিভাবে এর জবাব দিবে?
  • সভা-সমাবেশ ও তার রীতিনীতি ৫১ টি | ১১৪৬-১১৯৬ পর্যন্ত
  • ৫৩৪- প্রশস্ত স্থানে বৈঠক অনুষ্ঠান উত্তম।
  • ৫৩৫- কিবলামুখী হয়ে বসা।
  • ৫৩৬- কেউ মজলিস থেকে উঠে গিয়ে পুনরায় ফিরে এলে।
  • ৫৩৭- রাস্তায় বসা।
  • ৫৩৮- সভা-সমিতিতে বসার জায়গা প্রশস্ত করা।
  • ৫৩৯- পরে আসা ব্যক্তি মজলিসের শেষ প্রান্তে বসবে।
  • ৫৪০- কেউ যেন দুইজনের মাঝখানে ফাঁক করে না বসে।
  • ৫৪১- মজলিসে লোকজনের ঘাড় টপকিয়ে সভাপতির নিকট গমন।
  • ৫৪২- সহযোগী অধিক সম্মানের পাত্র।
  • ৫৪৩- কোন ব্যক্তি কি বৈঠকে উপস্থিত লোকদের দিকে তার পা ছড়িয়ে দিয়ে বসতে পারে?
  • ৫৪৪- কোন ব্যক্তি জনসমাবেসের মধ্যে কিভাবে থুথু ফেলবে?
  • ৫৪৫- বহিরাঙ্গিনার বৈঠক।
  • ৫৪৬- যে ব্যক্তি নিজের পায়ের নলা উদলা করে কূপের পাশে বসে পদদ্বয় কূপের মধ্যে ঝুলিয়ে দেয়।
  • ৫৪৭- কেউ কারো সম্মানে স্বস্থান থেকে উঠে দাঁড়ালে সে যেন সেখানে না বসে।
  • ৫৪৮- আমানত (বিশ্বস্ততাবারানী)।
  • ৫৪৯- নবী (সাঃ) কারো দিকে ফিরলে পূর্ণদেহে ফিরতেন।
  • ৫৫০- কেউ কোন প্রয়োজনে একজনকে অপরজনের নিকট পাঠালে সে যেন (কাউকে) তা অবহিত না করে।
  • ৫৫১- কেউ কি জিজ্ঞেস করতে পারে, তুমি কোথা থেকে এসেছো?
  • ৫৫২- যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের কথা কান লাগিয়ে শোনে, অথচ তারা তা অপছন্দ করে।
  • ৫৫৩- সোফা জাতীয় গদিতে বসা।
  • ৫৫৪- কতক লোককে গোপনে আলাপরত দেখলে সেখানে তাদের মধ্যে অনুপ্রবেশ করবে না।
  • ৫৫৫- তৃতীয়জনকে বাদ দিয়ে দুইজনে যেন গোপন পরামর্শ না করে।
  • ৫৫৬- চারজন একত্র হলে।
  • ৫৫৭- কেউ কারো পাশে বসলে সে উঠে যেতে তার অনুমতি চাইবে।
  • ৫৫৮- রোদের দিকে মুখ করে বসবে না।
  • ৫৫৯- পোশাক পরিধানের নিষিদ্ধ নিয়ম (ইহতিবা)।
  • ৫৬০- কাউকে হেলান দেয়ার বালিশ পেশ করা।
  • ৫৬১- দুই হাঁটু খাড়া করে তা দুই হাতে বেড় দিয়ে ধরে নিতম্বের উপর বসা।
  • ৫৬২- চার জানু হয়ে বসা।
  • ৫৬৩- পোশাক পরিধানের নিষিদ্ধ নিয়ম (ইহ্‌তিবা)।
  • ৫৬৪- যে ব্যক্তি হাঁটু গেড়ে বসে।
  • ঘুমানোর আদব-কায়দা ৫৯ টি | ১১৯৭-১২৫৫ পর্যন্ত
  • ৫৬৫- শরীর এলিয়ে দেয়া।
  • ৫৬৬- উপুড় হয়ে শোয়া।
  • ৫৬৭- কেবল ডান হাতেই আদান-প্রদান করবে।
  • ৫৬৮- বসার সময় জুতাজোড়া কোথায় রাখবে?
  • ৫৬৯- শয়তান খড়কুটা ও অন্যান্য জিনিস নিয়ে এসে তা বিছানার উপর ছড়িয়ে দেয় ।
  • ৫৭০- কেউ বেষ্টনীবিহীন ছাদে ঘুমালে।
  • ৫৭১- পা ঝুলিয়ে দিয়ে বসা যাবে কি?
  • ৫৭২- কোন প্রয়োজনে ঘর থেকে রওয়ানা হওয়ার সময় কি বলবে?
  • ৫৭৩- কোন ব্যক্তি কি তার সংগীদের দিকে নিজের পদদ্বয় প্রসারিত করে দিতে পারে বা তাদের সামনে হেলান দিয়ে বসতে পারে?
  • ৫৭৪- ভোরে উপনীত হয়ে যে দোয়া পড়বে।
  • ৫৭৫- সন্ধ্যায় উপনীত হয়ে যা বলবে।
  • ৫৭৬- কেউ তার বিছানায় ঘুমাতে গিয়ে যে দোয়া পড়বে।
  • ৫৭৭- শোয়ার সময় পঠিত দোয়ার ফযীলাত।
  • ৫৭৮- গালের নিচে হাত রাখা।
  • ৫৭৯- কেউ বিছানা থেকে উঠে গিয়ে আবার ফিরে এলে তা যেন ঝেড়ে নেয়।
  • ৫৮০- রাতে ঘুম থেকে জাগ্রত হলে যে দোয়া পড়বে।
  • ৫৮১- কেউ হাতে খাদ্যের চর্বি নিয়ে ঘুমালে।
  • ৫৮২- বাতি নিভানো।
  • ৫৮৩- লোকজন ঘুমানোর সময় যেন ঘরে আগুন জ্বালিয়ে না রাখা হয়।
  • ৫৮৪- বৃষ্টিতে আশাবাদী হওয়া ও বরকত লাভ করা।
  • ৫৮৫- ঘরে চাবুক ঝুলিয়ে রাখা
  • ৫৮৬- রাতের বেলা ঘরের দরজা বন্ধ রাখা।
  • ৫৮৭- রাতের সূচনায় শিশুদের (নিজেদের সাথে) একত্র রাখা।
  • ৫৮৮- পশুর লড়াই অনুষ্ঠান।
  • ৫৮৯- কুকুরের ঘেউ ঘেউ শব্দ ও গাধার ডাক।
  • ৫৯০- কেউ মোরগের ডাক শোনলে ।
  • ৫৯১- বুরগুছকে গালি দিও না।
  • ৫৯২- দুপুরের আহারশেষে বিশ্রাম।
  • ৫৯৩- দিনের শেষ বেলার ঘুম।
  • ৫৯৪- সাধারণ দাওয়াত।
  • জন্মোৎসব ও খতনা অনুষ্ঠান ১৫ টি | ১২৫৬-১২৭০ পর্যন্ত
  • ৫৯৫- খতনা (লিংগাগ্রের ত্বকচ্ছেদন)।
  • ৫৯৬- নারীর খতনা করা।
  • ৫৯৭- খতনা অনুষ্ঠানের দাওয়াত।
  • ৫৯৮- খতনা উপলক্ষে আনন্দ অনুষ্ঠান।
  • ৫৯৯- যিম্মী (অমুসলিম নাগরিক) প্রদত্ত দাওয়াত।
  • ৬০০- বাঁদীর খতন করানো।
  • ৬০১- বড়োদের খতনা করানো।
  • ৬০২- শিশুর জন্মগ্রহণ উপলক্ষে দাওয়াত।
  • ৬০৩- শিশুকে মিষ্টিমুখ (তাহনীক) করানো।
  • ৬০৪- সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশুর জন্য দোয়া করা।
  • ৬০৫- ভূমিষ্ঠ শিশু পুত্র বা কন্যা যাই হোক, সুস্থ জন্মগ্রহণ করায় যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রশংসা করলো।
  • ৬০৬- নাভীর নিচের লোম মুণ্ডন করা।
  • ৬০৭- (কোন কাজের জন্য) সময় নির্ধারণ।
  • জুয়া ও দাবা/পাশা খেলা ২৫ টি | ১২৭১-১২৯৫ পর্যন্ত
  • ৬০৮- জুয়া খেলা।
  • ৬০৯- মোরগের বাজিও জুয়া।
  • ৬১০- যে ব্যক্তি তার সঙ্গীকে বলে, এসো তোমার সাথে জুয়া খেলি।
  • ৬১১- কবুতরের বাজি ধরা।
  • ৬১২- নারীদের জন্তুযানে হুদী (উট চালনার) গান।
  • ৬১৩- সংগীত।
  • ৬১৪- যে ব্যক্তি দাবা/পাশা খেলায় লিপ্তদের সালাম দেয়নি।
  • ৬১৫- দাবা/পাশা খেলোয়াড়ের পাপ।
  • ৬১৬- দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং দাবা/পাশা খেলোয়াড় ও বাতিলপন্থীদের উচ্ছেদ করা।
  • ৬১৭- মুমিন ব্যক্তি একই গর্ত থেকে দু’বার দংশিত হয় না।
  • ৬১৮- রাতের বেলা যে ব্যক্তি তীরন্দাজি করে।
  • ৬১৯- আল্লাহ কোন নির্দিষ্ট এলাকায় তাঁর কোন বান্দার মৃত্যুদান করতে চাইলে তথায় যাওয়ার জন্য তার একটি প্রয়োজন সৃষ্টি করেন।
  • ৬২০- যে ব্যক্তি নিজ পরিধেয় বস্ত্রে নাকের ময়লা মোছে।
  • কুমন্ত্রনা, কুধারনা ও বাচালতা ৪১ টি | ১২৯৬-১৩৩৬ পর্যন্ত
  • ৬২১- মনের মধ্যে সৃষ্ট কুমন্ত্রণা।
  • ৬২২- অলীক ধারণা-অনুমান।
  • ৬২৩- ক্রীতদাসী বা স্ত্রী তার স্বামীর মাথার চুল কামাতে পারে।
  • ৬২৪- বগলের লোম উপড়ানো।
  • ৬২৫- উত্তম ব্যবহার।
  • ৬২৬- আলাপ-পরিচয়।
  • ৬২৭- শিশুদের আখরোট দিয়ে খেলা করা।
  • ৬২৮- কবুতর যবেহ করা।
  • ৬২৯- যার প্রয়োজন আছে সে-ই যাবে।
  • ৬৩০- জনসমাবেশের ভেতরে থুথু ফেলার নিয়ম।
  • ৬৩১- কোন ব্যক্তি একদল লোকের সাথে কথা বলার সময় একজনকে লক্ষ্য করে বলবে না।
  • ৬৩২- অবাঞ্ছিত দৃষ্টিপাত।
  • ৬৩৩- অনর্থক কথাবার্তা।
  • ৬৩৪- দ্বিমুখী চরিত্রের লোক।
  • ৬৩৫- দ্বিমুখী চরিত্রের লোকের পাপ।
  • ৬৩৬- অনিষ্টের ভয়ে যাকে পরিহার করা হয় সে নিকৃষ্ট।
  • ৬৩৭- লজ্জাশীলতা।
  • ৬৩৮- যুলুম-নির্যাতন।
  • ৬৩৯- তোমার লজ্জা-শরম না থাকলে যাচ্ছে তাই করতে পারো।
  • ৬৪০- ক্রোধ।
  • ৬৪১- ক্রোধের সময় কি বলবে?
  • ৬৪২- কারো রাগ উঠলে চুপ হয়ে যাবে।
  • ৬৪৩- বন্ধুর সার্থে ভালোবাসার আতিশয্য দেখাবে না।
  • ৬৪৪- তোমার ঘৃণা যেন ধ্বংসের কারণ না হয়।