পরিচ্ছেদঃ ৩০৫- (গীবতের দুর্গন্ধময় বায়ু)।
৭৩৭। জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রাঃ) বলেন, আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে ছিলাম। তখন দুৰ্গন্ধময় দুষিত বায়ু প্রবাহিত হলে তিনি বলেনঃ তোমরা জানো, তা কি? এটা হলো মুমিন লোকদের গীবতকারীদের বায়ু। (আবু দাউদ)
حَدَّثَنَا أَبُو مَعْمَرٍ ، قَالَ : حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَارِثِ ، عَنْ وَاصِلٍ مَوْلَى أَبِي عُيَيْنَةَ ، قَالَ : حَدَّثَنِي خَالِدُ بْنُ عُرْفُطَةَ ، عَنْ طَلْحَةَ بْنِ نَافِعٍ ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ ، قَالَ : " كُنَّا مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ، وَارْتَفَعَتْ رِيحٌ خَبِيثَةٌ مُنْتِنَةٌ ، فَقَالَ : أَتَدْرُونَ مَا هَذِهِ ؟ هَذِهِ رِيحُ الَّذِينَ يَغْتَابُونَ الْمُؤْمِنِينَ
পরিচ্ছেদঃ ৩০৫- (গীবতের দুর্গন্ধময় বায়ু)।
৭৩৮। জাবের (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর যুগে দুৰ্গন্ধযুক্ত বায়ু উত্থিত হলো। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ মোনাফিকদের মধ্যে কতক লোক মুমিনদের মধ্যকার কতক লোকের গীবত করেছে। তাই এই বায়ু প্রবাহিত হয়েছে। (আহমাদ, মুসনাদ আবু আওয়ানা)
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ ، قَالَ : حَدَّثَنَا فُضَيْلُ بْنُ عِيَاضٍ ، عَنْ سُلَيْمَانَ ، عَنْ أَبِي سُفْيَانَ ، عَنْ جَابِرٍ ، قَالَ : " هَاجَتْ رِيحٌ مُنْتِنَةٌ عَلَى عَهْدِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : إِنَّ نَاسًا مِنَ الْمُنَافِقِينَ اغْتَابُوا أُنَاسًا مِنَ الْمُسْلِمِينَ ، فَبُعِثَتْ هَذِهِ الرِّيحُ لِذَلِكَ
পরিচ্ছেদঃ ৩০৫- (গীবতের দুর্গন্ধময় বায়ু)।
৭৩৯। ইবনে উম্মে আবদ (রাঃ) বলেন, কারো উপস্থিতিতে কোন মুমিন ব্যক্তির গীবত করা হলে এবং সে তার অনুপস্থিত মুমিনের সাহায্য করলে আল্লাহ তাকে এজন্য দুনিয়া ও আখেরাতে পুরস্কৃত করবেন। কারো উপস্থিতিতে কোন মুমিন ব্যক্তির গীবত করা হলে এবং সে তার সাহায্য না করলে আল্লাহ তাকে দুনিয়া ও আখেরাতে এর মন্দ ফল (শাস্তি) ভোগ করবেন। মুমিন ব্যক্তির গীবতের চেয়ে মন্দ গ্রাস আর কেউ গ্রহণ করে না। সে যদি তার সম্পর্কে তার জ্ঞাত কথাই বলে তবে সে তার গীবতই করলো। আর সে যদি এমন কথা বলে যা সে জ্ঞাত নয়, তবে সে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটালো।
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ صَالِحٍ ، قَالَ : حَدَّثَنِي مُعَاوِيَةُ بْنُ صَالِحٍ ، عَنْ كَثِيرِ بْنِ الْحَارِثِ ، عَنِ الْقَاسِمِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الشَّامِيِّ ، سَمِعْتُ ابْنَ أُمِّ عَبْدٍ ، تَقُولُ : " مَنِ اغْتِيبَ عِنْدَهُ مُؤْمِنٌ فَنَصَرهُ جَزَاهُ اللَّهُ بِهَا خَيْرًا فِي الدُّنْيَا وَالآخِرَةِ ، وَمَنِ اغْتِيبَ عِنْدَهُ مُؤْمِنٌ فَلَمْ يَنْصُرْهُ جَزَاهُ اللَّهُ بِهَا فِي الدُّنْيَا وَالآخِرَةِ شَرًّا ، وَمَا الْتَقَمَ أَحَدٌ لُقْمَةً شَرًّا مِنَ اغْتِيَابِ مُؤْمِنٍ ، إِنْ قَالَ فِيهِ مَا يَعْلَمُ ، فَقَدِ اغْتَابَهُ ، وَإِنْ قَالَ فِيهِ بِمَا لا يَعْلَمُ فَقَدْ بَهَتَهُ