পরিচ্ছেদঃ ২৮১- কারো উপস্থিতিতে মহানবী (সাঃ)-এর নামোল্লেখ হওয়া সত্বেও সে তাঁর প্রতি দুরূদ না পড়লে।

৬৪৮। জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিম্বারে উঠলেন। তিনি প্রথম সিঁড়িতে উঠে বলেনঃ আমীন। তিনি দ্বিতীয় সিঁড়িতে উঠেও বলেনঃ আমীন। তিনি তৃতীয় সিঁড়িতে উঠেও বলেনঃ আমীন। সাহাবীগণ বলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমরা আপনাকে তিনবার আমীন বলতে শুনলাম। তিনি বলেনঃ আমি প্রথম সিঁড়িতে উঠতেই জিবরাঈল (আঃ) এসে বলেন, দুর্ভাগ্য সেই ব্যক্তির যে রমযান মাস পেলো এবং তা শেষ হয়ে যাওয়া সত্বেও তার গুনাহর ক্ষমা হলো না। আমি বললামঃ আমীন। অতঃপর দ্বিতীয় ধাপে উঠতেই তিনি বলেন, দুর্ভাগ্য সেই ব্যক্তির যে নিজ পিতা-মাতা উভয়কে অথবা তাদের একজনকে বৃদ্ধাবস্থায় পেলো, অথচ তারা তাকে বেহেশতে প্রবেশ করালো না। আমি বললামঃ আমীন। অতঃপর তৃতীয় ধাপে উঠতেই তিনি বলেন, দুর্ভাগ্য সেই ব্যক্তির যার নিকট আপনার উল্লেখ হলো, অথচ সে আপনার প্রতি দুরূদ পড়েনি। আমি বললামঃ আমীন। (ইবনুস সুন্নী)

حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ شَيْبَةَ ، قَالَ : أَخْبَرَنِي عَبْدُ اللَّهِ بْنُ نَافِعٍ الصَّائِغُ ، عَنْ عِصَامِ بْنِ زَيْدٍ ، وَأَثْنَى عَلَيْهِ ابْنُ شَيْبَةَ خَيْرًا ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ الْمُنْكَدِرِ ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ ، " أَنّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ رَقَى الْمِنْبَرَ ، فَلَمَّا رَقَى الدَّرَجَةَ الأُولَى ، قَالَ : آمِينَ ، ثُمَّ رَقَى الثَّانِيَةَ ، فَقَالَ : آمِينَ ، ثُمَّ رَقَى الثَّالِثَةَ ، فَقَالَ : آمِينَ ، فَقَالُوا : يَا رَسُولَ اللَّهِ ، سَمِعْنَاكَ تَقُولُ : آمِينَ ثَلاثَ مَرَّاتٍ ؟ قَالَ : لَمَّا رَقِيتُ الدَّرَجَةَ الأُولَى جَاءَنِي جِبْرِيلُ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ، فَقَالَ : شَقِيَ عَبْدٌ أَدْرَكَ رَمَضَانَ ، فَانْسَلَخَ مِنْهُ وَلَمْ يُغْفَرْ لَهُ ، فَقُلْتُ : آمِينَ ، ثُمَّ قَالَ : شَقِيَ عَبْدٌ أَدْرَكَ وَالِدَيْهِ أَوْ أَحَدَهُمَا فَلَمْ يُدْخِلاهُ الْجَنَّةَ ، فَقُلْتُ : آمِينَ ، ثُمَّ قَالَ : شَقِيَ عَبْدٌ ذُكِرْتَ عِنْدَهُ وَلَمْ يُصَلِّ عَلَيْكَ ، فَقُلْتُ : آمِينَ

حدثنا عبد الرحمن بن شيبة ، قال : اخبرني عبد الله بن نافع الصاىغ ، عن عصام بن زيد ، واثنى عليه ابن شيبة خيرا ، عن محمد بن المنكدر ، عن جابر بن عبد الله ، " ان النبي صلى الله عليه وسلم رقى المنبر ، فلما رقى الدرجة الاولى ، قال : امين ، ثم رقى الثانية ، فقال : امين ، ثم رقى الثالثة ، فقال : امين ، فقالوا : يا رسول الله ، سمعناك تقول : امين ثلاث مرات ؟ قال : لما رقيت الدرجة الاولى جاءني جبريل صلى الله عليه وسلم ، فقال : شقي عبد ادرك رمضان ، فانسلخ منه ولم يغفر له ، فقلت : امين ، ثم قال : شقي عبد ادرك والديه او احدهما فلم يدخلاه الجنة ، فقلت : امين ، ثم قال : شقي عبد ذكرت عنده ولم يصل عليك ، فقلت : امين

হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-আদাবুল মুফরাদ
দোয়া-দুরুদ

পরিচ্ছেদঃ ২৮১- কারো উপস্থিতিতে মহানবী (সাঃ)-এর নামোল্লেখ হওয়া সত্বেও সে তাঁর প্রতি দুরূদ না পড়লে।

৬৪৯। আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ কোন বাক্তি আমার প্রতি একবার দুরূদ পাঠ করলে আল্লাহ তার প্রতি দশবার রহমত বর্ষণ করেন। (মুসলিম, আবু দাউদ, তিরমিযী, নাসাঈ, আহমাদ, দারিমী, ইবনে হিব্বান)

حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ مُوسَى ، قَالَ : حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ جَعْفَرٍ ، قَالَ : أَخْبَرَنِي الْعَلاءُ ، عَنْ أَبِيهِ ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ، أَنّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ، قَالَ : " مَنْ صَلَّى عَلَيَّ وَاحِدَةً صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ عَشْرًا

حدثنا ابراهيم بن موسى ، قال : حدثنا اسماعيل بن جعفر ، قال : اخبرني العلاء ، عن ابيه ، عن ابي هريرة ، ان رسول الله صلى الله عليه وسلم ، قال : " من صلى علي واحدة صلى الله عليه عشرا

হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-আদাবুল মুফরাদ
দোয়া-দুরুদ

পরিচ্ছেদঃ ২৮১- কারো উপস্থিতিতে মহানবী (সাঃ)-এর নামোল্লেখ হওয়া সত্বেও সে তাঁর প্রতি দুরূদ না পড়লে।

৬৫০। আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিম্বারে আরোহণ করে বলেনঃ আমীন আমীন, আমীন। তাঁকে বলা হলো, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি তো কখনও এরূপ করেননি। তিনি বলেনঃ জিবরাল (আঃ) বলেন, যে ব্যক্তি তার পিতা-মাতাকে বা তাদের একজনকে জীবিত পেলো, অথচ তারা তার বেহেশতে প্রবেশের কারণ হলো না, সে অপমানিত হোক। আমি বললামঃ আমীন (তাই হোক)। অতঃপর তিনি বলেন, যে ব্যক্তি রমযান মাস পেলো, অথচ তার গুনাহ মাফ হলো না সে অপমানিত হোক। আমি বললামঃ আমীন। তিনি পুনরায় বলেন, যার সামনে আপনার প্রসঙ্গ উত্থাপিত হলো, অথচ সে আপনার প্রতি দুরূদ পড়লো না সে অপমানিত হোক। আমি বললামঃ আমীন। (মুসলিম, তিরমিযী, আহমাদ, হাকিম, ইবনে হিব্বান, ইবনে হিব্বান, ইবনে খুজাইমাহ, আবু আওয়ানা)

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عُبَيْدِ اللَّهِ ، قَالَ : حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي حَازِمٍ ، عَنْ كَثِيرٍ يَرْوِيهِ ، عَنِ الْوَلِيدِ بْنِ رَبَاحٍ ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ، " أَنّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ رَقَى الْمِنْبَرَ ، فَقَالَ : آمِينَ ، آمِينَ ، آمِينَ " ، قِيلَ لَهُ : يَا رَسُولَ اللَّهِ ، مَا كُنْتَ تَصْنَعُ هَذَا ؟ فَقَالَ : قَالَ لِي جِبْرِيلُ : رَغِمَ أَنْفُ عَبْدٍ أَدْرَكَ أَبَوَيْهِ أَوْ أَحَدَهُمَا لَمْ يُدْخِلْهُ الْجَنَّةَ ، قُلْتُ : آمِينَ ، ثُمَّ قَالَ : رَغِمَ أَنْفُ عَبْدٍ دَخَلَ عَلَيْهِ رَمَضَانُ لَمْ يُغْفَرْ لَهُ ، فَقُلْتُ : آمِينَ ، ثُمَّ قَالَ : رَغِمَ أَنْفُ امْرِئٍ ذُكِرْتَ عِنْدَهُ فَلَمْ يُصَلِّ عَلَيْكَ ، فَقُلْتُ : آمِينَ

حدثنا محمد بن عبيد الله ، قال : حدثنا ابن ابي حازم ، عن كثير يرويه ، عن الوليد بن رباح ، عن ابي هريرة ، " ان النبي صلى الله عليه وسلم رقى المنبر ، فقال : امين ، امين ، امين " ، قيل له : يا رسول الله ، ما كنت تصنع هذا ؟ فقال : قال لي جبريل : رغم انف عبد ادرك ابويه او احدهما لم يدخله الجنة ، قلت : امين ، ثم قال : رغم انف عبد دخل عليه رمضان لم يغفر له ، فقلت : امين ، ثم قال : رغم انف امرى ذكرت عنده فلم يصل عليك ، فقلت : امين

হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-আদাবুল মুফরাদ
দোয়া-দুরুদ

পরিচ্ছেদঃ ২৮১- কারো উপস্থিতিতে মহানবী (সাঃ)-এর নামোল্লেখ হওয়া সত্বেও সে তাঁর প্রতি দুরূদ না পড়লে।

৬৫১। ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে জুয়াইরিয়া (রাঃ) এর সূত্রে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার নিকট থেকে বের হয়ে গেলেন। তার পূর্বনাম ছিল বাররা। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার নাম পরিবর্তন করে রাখেন জুয়াইরিয়া। তিনি তার নিকট থেকে বের হয়ে যাওয়ার পর তার নাম বাররা থাকা অবস্থায় তিনি ঘরে পুনরায় প্রবেশ করা পছন্দ করলেন না। অতঃপর দিনের বেশ সময় চলে গেলে তিনি ফিরে এলেন, অথচ জুয়াইরিয়া (রাঃ) তখনও সেই বসা অবস্থায় ছিলেন। তিনি বলেনঃ তুমি কি সেই এক নাগাড়ে বসে আছো? তোমার এখান থেকে যাওয়ার পর আমি চারটি বাক্য তিনবার করে বলেছি। যদি তোমার দোয়া-কালামের সাথে সেগুলো ওজন করা হয়, তবে আমার কথিত বাক্যগুলিই অধিক ভারী হবেঃ “আমি আল্লাহর পবিত্রতা ঘোষণা ও প্রশংসা করছি তাঁর অগণিত সৃষ্টির সমান ও তাঁর নিজের সস্তুষ্টি ও তাঁর আরশের ওজনের সমান এবং তাঁর কলেমাসমূহের সংখ্যার সমপরিমাণ” (মুসলিম)।

حَدَّثَنَا عَلِيٌّ ، قَالَ : حَدَّثَنَا سُفْيَانُ ، قَالَ : حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ مَوْلَى آلِ طَلْحَةَ ، قَالَ : سَمِعْتُ كُرَيْبًا أَبَا رِشْدِينَ ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ ، عَنْ جُوَيْرِيَةَ بِنْتِ الْحَارِثِ بْنِ أَبِي ضِرَارٍ ، " أَنّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَرَجَ مِنْ عِنْدِهَا ، وَكَانَ اسْمُهَا بَرَّةَ ، فَحَوَّلَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اسْمَهَا ، فَسَمَّاهَا جُوَيْرِيَةَ ، فَخَرَجَ وَكَرِهَ أَنْ يَدْخُلَ وَاسْمُهَا بَرَّةُ ، ثُمَّ رَجَعَ إِلَيْهَا بَعْدَمَا تَعَالَى النَّهَارُ ، وَهِيَ فِي مَجْلِسِهَا ، فَقَالَ : مَا زِلْتِ فِي مَجْلِسِكِ ؟ لَقَدْ قُلْتُ بَعْدَكِ أَرْبَعَ كَلِمَاتٍ ثَلاثَ مَرَّاتٍ ، لَوْ وُزِنَتْ بِكَلِمَاتِكِ وَزَنَتْهُنَّ : سُبْحَانَ اللَّهِ وَبِحَمْدِهِ عَدَدَ خَلْقِهِ ، وَرِضَا نَفْسِهِ ، وَزِنَةَ عَرْشِهِ ، وَمِدَادَ أَوْ مَدَدَ كَلِمَاتِهِ " . قَالَ مُحَمَّدٌ : حَدَّثَنَا عَلِيٌّ ، قَالَ : حَدَّثَنَا بِهِ سُفْيَانُ غَيْرَ مَرَّةٍ ، قَالَ : حَدَّثَنَا مُحَمَّدٌ ، عَنْ كُرَيْبٍ ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ ، أَن ّالنَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَرَجَ مِنْ عِنْدِ جُوَيْرِيَةَ ، وَلَمْ يَقُلْ : عَنْ جُوَيْرِيَةَ إِلا مَرَّةً

حدثنا علي ، قال : حدثنا سفيان ، قال : حدثنا محمد بن عبد الرحمن مولى ال طلحة ، قال : سمعت كريبا ابا رشدين ، عن ابن عباس ، عن جويرية بنت الحارث بن ابي ضرار ، " ان النبي صلى الله عليه وسلم خرج من عندها ، وكان اسمها برة ، فحول النبي صلى الله عليه وسلم اسمها ، فسماها جويرية ، فخرج وكره ان يدخل واسمها برة ، ثم رجع اليها بعدما تعالى النهار ، وهي في مجلسها ، فقال : ما زلت في مجلسك ؟ لقد قلت بعدك اربع كلمات ثلاث مرات ، لو وزنت بكلماتك وزنتهن : سبحان الله وبحمده عدد خلقه ، ورضا نفسه ، وزنة عرشه ، ومداد او مدد كلماته " . قال محمد : حدثنا علي ، قال : حدثنا به سفيان غير مرة ، قال : حدثنا محمد ، عن كريب ، عن ابن عباس ، ان النبي صلى الله عليه وسلم خرج من عند جويرية ، ولم يقل : عن جويرية الا مرة

হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-আদাবুল মুফরাদ
দোয়া-দুরুদ

পরিচ্ছেদঃ ২৮১- কারো উপস্থিতিতে মহানবী (সাঃ)-এর নামোল্লেখ হওয়া সত্বেও সে তাঁর প্রতি দুরূদ না পড়লে।

৬৫২। আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা আল্লাহর নিকট দোযখ থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করো। তোমরা আল্লাহর নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করো কবরের আযাব থেকে। তোমরা মাসীহ দাজ্জালের বিপর্যয় থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাও। তোমরা জীবন ও মৃত্যুর বিপর্যয় থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করো। (তিরমিযী,নাসাঈ, আহমাদ, ইবনে হিব্বান)

حَدَّثَنَا ابْنُ سَلامٍ ، قَالَ : حَدَّثَنَا أَبُو مُعَاوِيَةَ ، عَنِ الأَعْمَشِ ، عَنْ أَبِي صَالِحٍ ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ، قَالَ : قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : " اسْتَعِيذُوا بِاللَّهِ مِنْ جَهَنَّمَ ، اسْتَعِيذُوا بِاللَّهِ مِنْ عَذَابِ الْقَبْرِ ، اسْتَعِيذُوا بِاللَّهِ مِنْ فِتْنَةِ الْمَسِيحِ الدَّجَّالِ ، اسْتَعِيذُوا بِاللَّهِ مِنْ فِتْنَةِ الْمَحْيَا وَالْمَمَاتِ

حدثنا ابن سلام ، قال : حدثنا ابو معاوية ، عن الاعمش ، عن ابي صالح ، عن ابي هريرة ، قال : قال رسول الله صلى الله عليه وسلم : " استعيذوا بالله من جهنم ، استعيذوا بالله من عذاب القبر ، استعيذوا بالله من فتنة المسيح الدجال ، استعيذوا بالله من فتنة المحيا والممات

হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-আদাবুল মুফরাদ
দোয়া-দুরুদ
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৫ পর্যন্ত, সর্বমোট ৫ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে