অধ্যায় ও পরিচ্ছেদ তালিকা সর্বমোট হাদিস | হাদিসের ব্যাপ্তি
বিবিধ হাদিসসমূহ ৪ টি | ১-৪ পর্যন্ত
  • আল্লাহর রাসূল (ﷺ)-এর প্রতি মিথ্যারোপের প্রতি কঠোর হুশিয়ারী
  • ১/ ঈমান (كتاب الإيمان ) ১২৯ টি | ৫-১৩৩ পর্যন্ত
  • ১/১. ঈমান কী এবং তার বৈশিষ্ট্যের বর্ণনা।
  • ১/৩. সালাতের বর্ণনা যা ইসলামের অন্যতম রুকন।
  • ১/৫. ঈমানের বর্ণনা যার মাধ্যমে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
  • ১/৬. নাবী (ﷺ)-এর উক্তিঃ ইসলাম পাঁচটি স্তম্ভের উপর প্রতিষ্ঠিত।
  • ১/৭. আল্লাহ ও তদীয় রসূলের প্রতি ঈমান আনার নির্দেশ, দ্বীনের শারী‘আত এবং তার প্রতি আহবান।
  • ১/৮. যে পর্যন্ত লোকেরা ‘আল্লাহ ব্যতীত প্রকৃত কোন উপাস্য নেই এবং মুহাম্মাদ (ﷺ) আল্লাহর রসূল’ না বলবে ততক্ষণ তাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে যাওয়ার নির্দেশ।
  • ১/৯. ‘লা- ইলা-হা ইল্লাল্লাহ’ বলা ঈমানের প্রথম।
  • ১/১০. যে ব্যক্তি নিঃসন্দেহ ঈমান সহকারে আল্লাহর সাথে মিলিত হবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে এবং জাহান্নাম তার জন্য হারাম করে দেয়া হবে।
  • ১/১২. ঈমানের শাখা-প্রশাখা।
  • ১/১৪. ইসলামের ফযীলতের বর্ণনা এবং তার কোন্ কাজটি সর্বোত্তম।
  • ১/১৫. সে সকল গুণাবলী যেগুলো দ্বারা গুণান্বিত হলে কেউ ঈমানের স্বাদ পাবে।
  • ১/১৬. কোন ব্যক্তির তার পরিবার-পরিজন, সন্তান-সন্ততি, পিতা-মাতা এবং সকল লোকের চেয়ে আল্লাহর রসূল (স)-কে বেশী ভালবাসা আবশ্যক হওয়ার বর্ণনা।
  • ১/১৭. কোন ব্যক্তি তার নিজের জন্য যা ভালবাসবে সেটা তার ভাইয়ের জন্যও ভালবাসা ঈমানের বৈশিষ্ট্যের অন্যতম তার প্রমাণ।
  • ১/১৯. প্রতিবেশী ও মেহমানকে সম্মান করার ব্যাপারে উৎসাহ প্রদান এবং ভাল কথা বলা অথবা চুপ থাকার আবশ্যকতা আর এগুলোর প্রতিটি ঈমানের অন্তর্ভুক্ত।
  • ১/২১. ঈমানদারগণের একের অপরের উপর মর্যাদা এবং এ ব্যাপারে ইয়েমেনবাসীদের প্রাধান্য।
  • ১/২২ (ক). কল্যাণ কামনা করা ঈমানের অন্তর্ভুক্ত।
  • ১/২২ (খ). পাপাচারিতার মাধ্যমে ঈমানের হ্রাসপ্রাপ্তি, পাপী থেকে ঈমানের বিচ্ছিন্নতা এবং পাপকার্য সম্পাদনকালে ঈমানের পূর্ণতায় ঘাটতি
  • ১/২৩. মুনাফিকের স্বভাবের বর্ণনা।
  • ১/২৪. যে তার মুসলিম ভাইকে বলল, হে কাফির! তার ঈমানের অবস্থার বর্ণনা।
  • ১/২৫. ঐ ব্যক্তির ঈমানের অবস্থা যে জ্ঞাতসারে তার পিতাকে বর্জন করে।
  • ১/২৬. নাবী (ﷺ)-এর উক্তিঃ কোন মুসলিমকে গালি দেয়া পাপাচার আর তাকে হত্যা করা কুফরী।
  • ১/২৭. আমার পর তোমরা একে অপরের গলা কেটে কুফরীতে ফিরে যেও না।
  • ১/৩০. ঐ ব্যক্তি কুফরী করল যে বলল অমুক নক্ষত্রের কারণে বৃষ্টি হয়েছে।
  • ১/৩১. আনসারগণকে ভালবাসা ঈমানের অন্তর্ভুক্ত তার প্রমাণ।
  • ১/৩২. আনুগত্যে অবহেলার মাধ্যমে ঈমানের হ্রাসপ্রাপ্তির বর্ণনা।
  • ১/৩৪. আল্লাহ্র প্রতি ঈমান আনয়ন সর্বোত্তম কাজ।
  • ১/৩৫. শির্ক সবচেয়ে নিকৃষ্ট গুনাহ এবং তার পরবর্তী বড় গুনাহ্র বর্ণনা।
  • ১/৩৬. কাবীরা গোনাহের বর্ণনা এবং তন্মধ্যে যেটি সবচেয়ে বড়।
  • ১/৩৮. যে ব্যক্তি আল্লাহ্র ‘ইবাদাতে কোন কিছুকে শারীক না করে মৃত্যুবরণ করল সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
  • ১/৩৯. ‘লা- ইলা-হা ইল্লাল্লাহ’ বলেছে এমন কাফিরকে হত্যা করা হারাম।
  • ১/৪০. নাবী (স)-এর উক্তিঃ যে আমাদের বিরুদ্ধে অস্ত্রধারণ করল সে আমাদের দলভুক্ত নয়।
  • ১/৪২. গালে আঘাত করা, কাপড়চোপড় ছেঁড়া এবং জাহিলী যুগের (রীতি-প্রথার প্রতি) আহবান জানানো হারাম।
  • ১/৪৩. চোগলখোরী কঠোরভাবে নিষিদ্ধ হওয়ার বর্ণনা।
  • ১/৪৪. কাপড় ঝুলিয়ে পরা, দান করে খোঁটা দেয়া, ব্যবসায়ে মিথ্যা কসম খাওয়া এবং ঐ তিন ব্যক্তি যাদের সাথে আল্লাহ তা‘আলা ক্বিয়ামাত দিবসে কথা বলবেন না তাদেরকে পবিত্র করবেন না এবং তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি- এ সব বিষয়ে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ হওয়ার বর্ণনা।
  • ১/৪৫. আত্মহত্যা কঠোরভাবে হারাম হওয়ার বর্ণনা, আর যে ব্যক্তি যা দ্বারা আত্মহত্যা করবে তার দ্বারা জাহান্নামে তাকে শাস্তি দেয়া হবে, মুসলিম ব্যতীত কেউ জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না।
  • ১/৪৬. গনীমতের মাল আত্মসাৎ কঠোরভাবে নিষিদ্ধ হওয়ার বর্ণনা আর মু’মিন ছাড়া কেউ জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না।
  • ১/৫১. জাহিলী যুগের কর্মকান্ডের কারণে কি মানুষকে পাকড়াও করা হবে।
  • ১/৫২. ইসলাম তার পূর্বের মন্দ কর্মকান্ডকে বিনষ্ট করে, অনুরূপভাবে হিজরাত এবং হজ্জ (ও তা বিনষ্ট করে)।
  • ১/৫৩. কাফিরের ভাল ‘আমলের বিধান যখন সে পরবর্তীতে ইসলাম গ্রহণ করে।
  • ১/৫৪. ঈমানের সত্যতা ও বিশুদ্ধতা।
  • ১/৫৬. আল্লাহ তা‘আলা কারো অন্তরের ঐ কথা ও মনষ্কামনাকে এড়িয়ে যান যা কার্যে পরিণত বা উচ্চারণ করা না হয়।
  • ১/৫৭. বান্দা যখন কোন ভাল চিন্তা করে তার জন্য সওয়াব লিপিবদ্ধ করা হয় আর যখন কোন মন্দ চিন্তা করে তা লিপিবদ্ধ করা হয় না।
  • ১/৫৮. ঈমানের ব্যাপারে সংশয় এবং কেউ যখন এরূপ অবস্থার সম্মুখীন হবে তখন সে কী বলবে।
  • ১/৫৯. যে ব্যক্তি শপথের মাধ্যমে কোন মুসলিম ব্যক্তির অধিকার ছিনিয়ে নিবে তার ব্যাপারে (শাস্তির) হুমকি প্রদান।
  • ১/৬০. যে ব্যক্তি অন্যায়ভাবে অন্যের সম্পদ ছিনিয়ে নেয়ার ইচ্ছে করে তার রক্ত বিপদে পতিত তার প্রমাণ, এতে যদি সে নিহত হয় তবে সে জাহান্নামে যাবে। আর যে তার সম্পদ বাঁচাতে গিয়ে মৃত্যুবরণ করে সে শহীদ।
  • ১/৬১. প্রজাবৃন্দকে বঞ্চনাকারী শাসকের জন্য জাহান্নামের আগুন নির্ধারিত।
  • ১/৬২. কতিপয় ব্যক্তির অন্তর থেকে আমানাত ও ঈমান উঠিয়ে নেয়া আর অন্তরে ফিতনা গেড়ে যাওয়া।
  • ১/৬৩. ইসলামের সূচনা হয়েছিল অপরিচিত অবস্থায় এবং তা অপরিচিত অবস্থায় ফিয়ে যাবে আর তা দু’ মসজিদের মাঝে ফিরে যাবে।
  • ১/৬৬. দুর্বল ঈমানের অধিকারী ব্যক্তিকে আকৃষ্ট করা এবং নির্দিষ্ট প্রমাণ ছাড়া কাউকে ঈমানদার বলা নিষিদ্ধ।
  • ১/৬৭. দলীল প্রমাণাদি দেখলে ঈমানী শক্তি বৃদ্ধি পায়।
  • ১/৬৮. সকল লোকদের জন্য আমাদের নবী মুহাম্মদ (ﷺ)-এর রিসালাতের প্রতি ঈমান আনার আবশ্যকতা এবং ইসলামের মাধ্যমে অন্য সব ধর্ম রহিতকরণ।
  • ১/৬৯. আমাদের নাবী (ﷺ)-এর শারী'আত অনুযায়ী মানুষদের ফয়সালা দেয়ার জন্য ঈসা ইবনু মারইয়াম (আঃ)-এর অবতরণ।
  • ১/৭০. ঐ সময়ের বর্ণনা যখন ঈমান গ্রহণযোগ্য হবে না।
  • ১/৭১. রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর প্রতি ওয়াহী ওয়াহীর অবতরণের সূচনা।
  • ১/৭২. আসমানের দিকে রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর উর্ধ্বাগমন এবং সালাত ফরজ হওয়া সম্পর্কে।
  • ১/৭৩. ঈসা মাসীহ (আঃ) ও মাসীহ দাজ্জালের আলোচনা।
  • ১/৭৪. সিদরাতুল মুনতাহার আলোচনা।
  • ১/৭৫. আল্লাহ তা'আলার বাণীর অর্থঃ অবশ্যই তিনি [মুহাম্মাদ (ﷺ)]-তাকে [জিবরীল (আঃ)-কে] আরেকবার নাযিল অবস্থায় দেখেছেন আর নাবী (ﷺ) কি মি'রাজের রজনীতে তার পালনকর্তাকে দেখেছেন?
  • ১/৭৮. কিয়ামত দিবসে মু'মিনগণ তাদের প্রতিপালক সুবহানাহু ওয়া তা'আলাকে দেখবেন তার প্রমাণ
  • ১/৭৯. প্ৰতিপালককে দেখার পদ্ধতি সম্পর্কিত জ্ঞান।
  • ১/৮১. সর্বশেষে যে জাহান্নাম থেকে বের হবে।
  • ১/৮২. জান্নাতবাসীর সর্বনিম্ন স্তর।
  • ১/৮৪. নাবী (ﷺ)-এর গোপনীয় বিশেষ প্রার্থনা যা হবে তার উম্মতের জন্য শাফা’আত কামনা।
  • ১/৮৭. আল্লাহ তা'আলার বাণী প্রসঙ্গেঃ তুমি তোমার নিকটাত্মীয়দের ভয় প্রদর্শন কর।
  • ১/৮৮. আবু ত্বালিবের জন্য নবী (ﷺ)-এর সুপারিশ আর তার কারণে তার শাস্তি লঘুকরণ।
  • ১/৮৯. জাহান্নামীদের মধ্যে যে ব্যক্তি সবচেয়ে লঘু শাস্তি পাবে।
  • ১/৯১. মুমিনদের সাথে বন্ধু স্থাপন, অপরদের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ আর তাদের দায়-দায়িত্ব থেকে নিস্কৃতি।
  • ১/৯২. মুসলিমগণের কিছু সংখ্যকের বিনা হিসাবে এবং বিনা শাস্তিতে জান্নাতে প্রবেশের প্রমাণ।
  • ১/৯৪. আল্লাহ তা'আলা আদামকে বলবেন, জাহান্নামে প্রেরিতদের থেকে প্রতি হাযারে নয়শত নিরানব্বই জনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বের করে আন।
  • ২/ পবিত্রতা (كتاب الطهارة) ৩৪ টি | ১৩৪-১৬৭ পর্যন্ত
  • ২/২. সালাতের জন্য পবিত্ৰতা আবশ্যক
  • ২/৩. ওযুর গুণাগুণ এবং তার পরিপূর্ণতা
  • ২/৭. নবী (ﷺ)-এর উযূ প্রসঙ্গে
  • ২/৮. নাকে পানি দেয়া ও ঝাড়া এবং ইস্তিনজায় বেজোড় টিলা-পাথর ব্যবহার করা
  • ২/৯. পদদ্বয় পরিপূর্ণভাবে ধৌত করার আবশ্যকতা
  • ২/১২. উযূর ভেতর চমকানোর স্থানগুলো বৃদ্ধিকরা মুস্তাহাব এবং উযূর অঙ্গগুলো ঠিকভাবে ধৌত করা
  • ২/১৫. মিসওয়াক
  • ২/১৬. ফিতরাতের স্বভাব
  • ২/১৭. (পেশাব-পায়খানা করার সময় কাবার দিকে মুখ বা পিঠ না করার ব্যাপারে) সতর্কতা অবলম্বন করা।
  • ২/১৮. ডান হাত দ্বারা ইস্তিনজা করা নিষিদ্ধ
  • ২/১৯. পবিত্রতা হাসিল ও অন্যান্য ক্ষেত্রে ডান দিক থেকে শুরু করা
  • ২/২১. পেশাব-পায়খানায় পানি দ্বারা ইস্তিনজা করা
  • ২/২২. দু' মোজার উপর মাসহ করা
  • ২/২৭. কুকুর কোন কিছু চাটলে তার হুকুম
  • ২/২৮. আবদ্ধ পানিতে পেশাব করা নিষিদ্ধ
  • ২/৩০. মসজিদে পেশাব ও অন্যান্য অপবিত্র দ্রব্যাদি ধৌত করার অপরিহার্যতা এবং মাটি না খুঁড়ে পানির সাহায্যে পরিষ্কার হয়
  • ২/৩১. দুধপানকারী শিশুর পেশাবের বিধান এবং তা ধৌত করার পদ্ধতি
  • ২/৩২. কাপড় থেকে মনী ধৌত করা এবং তা রগড়ানো
  • ২/৩৩. রক্তের অপবিত্রতা এবং তা ধৌত করার পদ্ধতি
  • ২/৩৪. পেশাব অপবিত্র হওয়ার দলীল আর তার অপবিত্রতা থেকে বেঁচে থাকার অপরিহার্য
  • ৩/ হায়িয (كتاب الحيض) ৪৫ টি | ১৬৮-২১২ পর্যন্ত
  • ৩/১. লুঙ্গির উপর হায়িযওয়ালী নারীর সাথে শরীর মেশানো
  • ৩/২. একই লেপের তলে হায়িযওয়ালী নারীর সাথে শয়ন
  • ৩/৩. হায়িযওয়ালী নারী তার স্বামীর মাথা ধুয়ে দিতে এবং মাথার চুল আঁচড়ে দিতে পারবে
  • ৩/৪. মযী প্রসঙ্গে
  • ৩/৬. জুনুবী ব্যক্তির ঘুমিয়ে থাকা বৈধ তবে তার জন্য উযূ করা মুস্তাহাব
  • ৩/৭. মনী নির্গত হওয়ার দরুন নারীর উপর গোসল করা ওয়াজিব
  • ৩/৯. ফরয গোসলের বর্ণনা
  • ৩/১০. ফরয গোসলে কী পরিমাণ পানি ব্যবহার করা মুস্তাহাব
  • ৩/১১. মাথায় এবং শরীরের অন্যান্য অঙ্গে তিনবার পানি বইয়ে দেয়া মুস্তাহাব
  • ৩/১৩. হায়িয থেকে পবিত্রতা অর্জনকারিণী নারীর জন্য রক্ত মাখা গুপ্তাঙ্গে কস্তুরী মিশ্রিত নেকড়া দ্বারা মুছে ফেলা মুস্তাহাব
  • ৩/১৪. ইস্তিহাযা পীড়িত নারীর গোসল ও সালাত
  • ৩/১৫. সালাত ছাড়া হায়িযওয়ালী নারীর উপর সওম কাযা করা ওয়াজিব
  • ৩/১৬. গোসলকারী কাপড় ইত্যাদি দ্বারা পর্দা করবে
  • ৩/১৮. নির্জনে উলঙ্গ হয়ে গোসল করা জায়িয
  • ৩/১৯. ভালভাবে সতর ঢাকার ব্যাপারে সতর্কতা
  • ৩/২১. মনী নির্গত হলে গোসল অপরিহার্য (যা পরবর্তী অধ্যায়ে উল্লেখিত হাদীস দ্বারা রহিত হয়ে গেছে)।
  • ৩/২২. (মনী নির্গত হলে গোসল ফরয) এটি রহিত; দু যৌনাঙ্গের মিলনের দ্বারা গোসল ওয়াজিব
  • ৩/২৪. আগুনে রান্না করা খাবার খেলে পুনরায় উযূ করতে হবে না
  • ৩/২৬. যে ব্যক্তি উযূ আছে বলে দৃঢ় বিশ্বাসী অতঃপর সে হাদাসের দ্বারা উযু ভঙ্গের সন্দেহে পতিত হয় সে পুনরায় উষ্ণু না করেই সালাত আদায় করে তার প্রমাণ
  • ৩/২৭. দাবাগতের মাধ্যমে মৃত জন্তুর চামড়া পবিত্রকরণ
  • ৩/২৮. তায়াম্মুম
  • ৩/২৯. মুসলিম অপবিত্র হয় না এর দলীল
  • ৩/৩২. যখন পায়খানায় প্রবেশ করবে তখন কী বলবে?
  • ৩/৩৩. উপবিষ্ট অবস্থায় ঘুমালে উযূ ভঙ্গ হয় না তার প্রমাণ
  • ৪/ সালাত (كتاب الصلاة) ৮৫ টি | ২১৩-২৯৭ পর্যন্ত
  • ৪/১. আযানের সূচনা
  • ৪/২. আযানের শব্দগুলো দু’বার এবং ইক্বামাতের শব্দগুলো একবার উচ্চারণ করার নির্দেশ
  • ৪/৭. মুয়াযযিনের অনুরূপ শব্দ বলা যে তা শ্রবণ করে, অতঃপর নাবী (ﷺ)-এর উপর দরূদ পাঠ করা এরপর তার নিকট ওয়াসীলা চাওয়া
  • ৪/৮. আযানের ফযীলত এবং তা শুনে শয়তানের পলায়ন।
  • ৪/৯. তাকবীরে তাহরীমা বলার সময়, রুকূতে যাওয়ার সময় এবং রুকূ থেকে মাথা উত্তোলনের সময় দু হাত কাঁধ বরাবর উঠানো মুস্তাহাব এবং সিজদা থেকে উঠার সময় হাত উঠাতে হবে না
  • ৪/১০. সালাতের মধ্যে প্রত্যেক নিচু ও উঁচু হওয়ার সময় তাকবীর বলা শুধু রুকূ’ থেকে মাথা উঠানোর সময় ব্যতীত, কেননা তখন সামিআল্লাহু লিমান হামিদাহ’ বলবে
  • ৪/১১. প্রত্যেক রাকাআতে সূরাহ ফাতিহা পাঠ করা ওয়াজিব এবং যে ব্যক্তি সূরাহ ফাতিহা সুন্দর করে পড়তে পারে না ও সেটা শেখাও সম্ভব না হলে অন্য যা সহজ তা পড়া
  • ৪/১৩. যে ব্যক্তি বলে উচ্চৈঃস্বরে 'বিসমিল্লাহ' পড়তে হবে না’ তার দলীল
  • ৪/১৬. সালাতে তাশাহ্‌হুদ পড়া
  • ৪/১৭. তাশাহ্‌হুদ পড়ার পর নবী (ﷺ) এর উপর দুরূদ পড়া
  • ৪/১৮. সালাতে 'সামিআল্লাহু লিমান হামিদাহ' ও 'রাব্বানা ওয়ালাকাল হামদ' এবং আমীন বলা
  • ৪/১৯. মুক্তাদী ইমামের অনুসরণ করবে
  • ৪/২১. অসুখের কারণে ও সফরে যাওয়ার কারণে বা অন্য যে কোন কারণে সঙ্গত ওযর উপস্থিত হলে সালাতে অন্যকে ইমামের স্থলাভিষিক্ত করা
  • ৪/২২. জামাআতের পক্ষ থেকে কাউকে সালাত পড়ানোর জন্য সামনে পাঠানো যখন ইমাম বিলম্ব করবে এবং সামনে পাঠানোতে বিশৃঙ্খলার ভয় না করবে
  • ৪/২৩. সালাতে কোন কিছু হলে পুরুষদের 'সুবহানাল্লাহ' বলা ও মহিলাদের (হাত দিয়ে রানের উপর) তালি দেয়া
  • ৪/২৪. সালাত সুন্দরভাবে পূর্ণভাবে আদায় করার এবং সালাতে বিনয়ী হওয়ার নির্দেশ
  • ৪/২৫. রুকূ’ সিজদা বা অনুরূপ কাজ মুক্তাদী ইমামের আগে করবে না
  • ৪/২৮. কাতার সোজা ও ঠিক করা
  • ৪/২৯. পুরুষদের পিছনে সালাতরত মহিলাদের প্রতি নির্দেশ যেন তারা পুরুষদের সিজদা থেকে মাথা উঠানোর পূর্বে মাথা না উঠায়
  • ৪/৩০. ফিতনার ভয় না থাকলে মহিলাদের মসজিদে গমন এবং মহিলারা সুগন্ধি মেখে বাইরে যাবে না
  • ৪/৩১. উচ্চৈঃস্বরে কিরাআত বিশিষ্ট সালাতে উঁচু ও নিচুর মধ্যম অবস্থা অবলম্বন করা যদি উচ্চ আওয়াজে পড়লে ফাসাদের ভয় থাকে
  • ৪/৩২. মনোযোগ সহকারে কিরাআত শ্ৰবণ
  • ৪/৩৩. ফাজ্বরের সালাতে উচ্চৈঃস্বরে কিরাআত করা এবং জিনদের উপর কিরাত পাঠ করা
  • ৪/৩৪. যুহরের ও আসরের সালাতে কিরাআত
  • ৪/৩৫. ফজরের ও মাগরিবের সালাতে কিরাআত
  • ৪/৩৬. ইশার সালাতে উচ্চৈঃস্বরে কিরাআত
  • ৪/৩৭. ইমামদের প্রতি সালাত সংক্ষিপ্ত করতঃ পূর্ণ করার নির্দেশ দেয়া
  • ৪/৩৮. সালাতের রূকনগুলো মধ্যম পন্থায় আদায় করা এবং তা সংক্ষিপ্ত করা ও পূর্ণ করা
  • ৪/৩৯. ইমামের অনুসরণ করা এবং প্রতিটি কাজ ইমামের পরে পরে করা
  • ৪/৪২. রুকূ’ ও সিজদায় কী বলবে?
  • ৪/৪৪. সিজদার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ এবং চুল ও কাপড় গুটিয়ে না রাখা ও সালাতে চুল বেনি করা
  • ৪/৪৬. সালাতের বৈশিষ্ট্য এবং যা দ্বারা সালাত আরম্ভ ও শেষ করা হয় তা একত্রিত করা হয়েছে
  • ৪/৪৭. সালাত আদায়কারীর সুতরা বা (বেড়া দণ্ড) প্রসঙ্গে
  • ৪/৪৮. সালাত আদায়কারীর সামনে দিয়ে অতিক্রম নিষিদ্ধ
  • ৪/৪৯. সালাত আদায়কারীর সুতার কাছাকাছি দাঁড়ানো
  • ৪/৫১. সালাত আদায়কারীর সামনে আড়াআড়িভাবে শোয়া
  • ৪/৫২. একটি মাত্র কাপড়ে সালাত আদায় করা এবং তা পরিধানের নিয়ম
  • ৫/ মাসজিদ ও সালাতের স্থানসমূহের বর্ণনা (كتاب المساجد ومواضع الصلاة) ১০০ টি | ২৯৮-৩৯৭ পর্যন্ত
  • ৫/১. মসজিদে নববী (ﷺ) নির্মাণ।
  • ৫/২. বাইতুল মুকাদ্দাস থেকে কা'বার দিকে কিবলা পরিবর্তন।
  • ৫/৩. কবরের উপর মাসজিদ নির্মাণ নিষিদ্ধ।
  • ৫/৪. মসজিদ নির্মাণের ফযীলত এবং এর প্রতি উৎসাহ প্রদান।
  • ৫/৫. রুকূ’তে গিয়ে দু হাত হাঁটুতে রাখার নির্দেশ এবং তাতবীক (দু’হাত মিলিয়ে দু হাঁটুর মধ্যে রাখা) মানসুখ হওয়া।
  • ৫/৭. সালাতে কথা বলা নিষিদ্ধ এবং (কথা বলার বৈধতা রহিত হওয়া প্রসঙ্গে।
  • ৫/৮. সালাতের মধ্যে শয়তানকে অভিসম্পাত করা বৈধ।
  • ৫/৯. সালাত আদায়কালে শিশুদেরকে বহন করা বৈধ।
  • ৫/১০. সালাতরত অবস্থায় দু’এক পা আগ পিছ হওয়া বৈধ।
  • ৫/১১. সালাতাবস্থায় কোমরে হাত রাখা মাকরূহ (অপছন্দনীয়)
  • ৫/১২. সালাতে কঙ্কর স্পর্শ করা এবং মাটি সমান করা অপছন্দনীয়।
  • ৫/১৩. সালাতে বা সালাতের বাইরে মসজিদে থুথু ফেলা নিষিদ্ধ।
  • ৫/১৪. জুতা পরে সালাত আদায় করা বৈধ।
  • ৫/১৫. নকশা বিশিষ্ট কাপড় পরে সালাত অপছন্দনীয়।
  • ৫/১৬. খাবার উপস্থিত হলে সালাত অপছন্দনীয়।
  • ৫/১৭. রসুন, পিয়াজ অথবা ঐ জাতীয় জিনিস খেয়ে মসজিদে গমন নিষিদ্ধ।
  • ৫/১৯. সালাতে ভুল-ভ্রান্তি হওয়া এবং তার জন্য সিজদা।
  • ৫/২০. কুরআন তিলাওয়াতের সিজদা্।
  • ৫/২৩. সালাতের পর পঠিতব্য যিকর।
  • ৫/২৪. কবরের আযাব বা শাস্তি থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করা বৈধ হওয়া।
  • ৫/২৫. সালাতে যে সকল জিনিস থেকে আশ্রয় চাইতে হবে।
  • ৫/২৬. সালাত আদায়ের পর দুআ পাঠ মুস্তাহাব এবং তার পদ্ধতি।
  • ৫/২৮. সালাতের জন্য ধীরস্থির ও শান্তভাবে আসা মুস্তাহাব এবং দৌড়ে আসা অপছন্দনীয় হওয়া।
  • ৫/২৯. মানুষ সালাতের জন্য কখন দাঁড়াবে।
  • ৫/৩০. যে ব্যক্তি কোন সালাতের এক রাকাআত পেল সে যেন সে সলাই পেল।
  • ৫/৩১. পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের সময়।
  • ৫/৩২. যুহরের সালাত প্ৰখর গরমের সময় ঠাণ্ডা করে পড়া মুস্তাহাব ঐ ব্যক্তির জন্য, যে ব্যক্তি জামাআতে যায় এবং রাস্তায় তাকে রৌদ্রের তাপ লাগে।
  • ৫/৩৩. গরমের তীব্ৰতা না থাকলে যুহরের সাত নির্ধারিত সময়ের প্রারম্ভে পড়া মুস্তাহাব।
  • ৫/৩৪. ‘আসরের সালাত প্ৰথম সময়ে পড়া উত্তম।
  • ৫/৩৫. আসরের সালাত ছুটে যাওয়ার ভয়াবহতা।
  • ৫/৩৬. ঐ ব্যক্তির দলীল, যিনি বলেন- সালাতুল উসত্বা হচ্ছে ‘আসরের সালাত।
  • ৫/৩৭. ফজর ও আসরের সতের মর্যাদা এবং এ দু’ সালাতের প্রতি যত্নবান হওয়া।
  • ৫/৩৮. সূর্য অস্ত যাওয়ার সময় মাগরিবের সালাতের প্রথম ওয়াক্ত হওয়ার বর্ণনা।
  • ৫/৩৯. ‘ইশার সালাতের সময় এবং তা বিলম্ব করা।
  • ৫/৪০. ফজরের সালাত প্রথম ওয়াক্তে পড়া মুস্তাহাব আর তা হচ্ছে গালাস এবং তাতে কিরাআতের পরিমাণের বর্ণনা।
  • ৫/৪২. জামাআতে সালাতের ফযীলত এবং তা থেকে পিছিয়ে থাকার ভয়াবহতার বর্ণনা।
  • ৫/৪৭. ওজরের কারণে জামাআত থেকে পিছিয়ে থাকার অনুমতি।
  • ৫/৪৮. নফল সালাত জামাতবদ্ধভাবে আদায় করার বৈধতা এবং মাদুর, কাপড় ইত্যাদি পবিত্র জিনিসের উপর সালাত আদায় করা।
  • ৫/৪৯. জামাআতে সালাতের ফযীলত এবং সমাতের জন্য অপেক্ষা করা।
  • ৫/৫০. দূর হতে মসজিদে আসার ফযীলত।
  • ৫/৫১. সালাতের জন্য হেঁটে যাওয়া পাপ মোচন করে ও মর্যাদা বৃদ্ধি করে।
  • ৫/৫৩. ইমামাতের জন্য কে বেশি হকদার।
  • ৫/৫৪. মুসলিমদের প্রতি কোন বিপদ পতিত হলে প্রত্যেক সমাতে কুনুতে নাযিলাহ পড়া মুস্তাহাব।
  • ৫/৫৫. ছুটে যাওয়া সালাত আদায় করা এবং তা অবিলম্বে আদায় করা মুস্তাহাব।
  • পরিচ্ছেদ নাই
  • ৫/২৭. তাকবীর তাহরীমা ও সূরা ফাতিহা পাঠের মধ্যে কী বলবে?
  • ৬/ মুসাফির ব্যক্তির সালাত ও তা ক্বসর করার বর্ণনা (كتاب صلاة المسافرين وقصرها) ৮৭ টি | ৩৯৮-৪৮৪ পর্যন্ত
  • ৬/১. মুসাফির ব্যক্তির সালাত ও তা কসর করা।
  • ৬/২. মিনায় সালাত কসর করা।
  • ৬/৩. বৃষ্টির কারণে আবাসস্থলে সালাত আদায় করা।
  • ৬/৪. সফরে যানবাহনের উপর নফল সালাত বৈধ মুখ যে দিকেই থাক।
  • ৬/৫. সফরে দু' সালাত একত্রে আদায় বৈধ।
  • ৬/৬. বাড়িতে অবস্থানকালে দু’ সালাত একত্রে আদায়।
  • ৬/৭. সালাত শেষে ডান ও বাম উভয় দিক দিয়েই মুখ ফিরিয়ে বসা বৈধ।
  • ৬/৯. ইক্বামাত আরম্ভ হওয়ার পর নফল সালাত আরম্ভ করা অপছন্দনীয়।
  • ৬/১১. তাহিয়াতুল মসজিদ দু' রাক’আত আদায় করা বাঞ্ছনীয় এবং তা আদায়ের পূর্বে বসা অপছন্দনীয় এবং যে কোন সময় তা পড়া বৈধ।
  • ৬/১২. সফর থেকে প্রত্যাবর্তন করে প্রথমে মসজিদে দু’ রাক আত সালাত আদায় করা মুস্তাহাব।
  • ৬/১৩. চাশতের সালাত মুস্তাহাব এবং তার সর্বনিম্ন পরিমাণ দুরাকআত। সর্বোচ্চ পরিমাণ আট রাকআত, মধ্যম পরিমাণ চার বা ছয় রাকাআত এবং এই সলতি সংরক্ষণের প্রতি উৎসাহ প্রদান।
  • ৬/১৪. ফজরের দু' রাকাআত সালাত মুস্তাহাব এবং তার প্রতি উৎসাহ প্রদান।
  • ৬/১৫. ফারজ সালাতের আগে ও পরে সুন্নাতে রাতেবা বা নিয়মিত সুন্নাতের ফযীলত ও তার সংখ্যা।
  • ৬/১৬. নফল সালাত দাঁড়িয়ে, বসে এবং একই সালাতের কিছু দাঁড়িয়ে ও বসে পড়া বৈধ।
  • ৬/১৭. রাতের সালাত, নবী (ﷺ)-এর রাতের সালাতের সংখ্যা এবং বিতরের সালাত এক রাকআত ও এক রাকআত সালাত সহীহ।
  • ৬/২০. রাতের সালাত দু' রাকাআত দু’ রাকআত এবং বিতর শেষ রাতে এক রাকাআত।
  • ৬/২৪. শেষ রাতে দুআ করার প্রতি উৎসাহ প্রদান এবং সে সময় কবূল হওয়া।
  • ৬/২৫. রমাযানের রাতের কিয়ামের বা ইবাদাতের প্রতি উৎসাহ প্রদান আর তা হচ্ছে (কিয়ামু রমাযান) তারাবীহ।
  • ৬/২৬. রাতের সালাতে দুআ এবং রাতে সালাতে দণ্ডায়মান হওয়া।
  • ৬/২৭. রাতের সালাতে কিরাআত লম্বা করা মুস্তাহাব।
  • ৬/২৮. ঐ ব্যক্তির ব্যাপারে যা বর্ণিত হয়েছে যে সকাল পর্যন্ত সমস্ত রাত্রি ঘুমাল।
  • ৬/২৯. নফল সালাত বাড়িতে আদায় করা মুস্তাহাব এবং তা মসজিদে জায়িয।
  • ৬/৩১. কোন ব্যক্তি সালাতে তন্দ্ৰাচ্ছন্ন হলে অথবা কুরআন পাঠ ও যিক্‌র আযকার এলোমেলো হলে তার প্রতি শুয়ে যাওয়া অথবা বসে যাওয়ার নির্দেশ যে পর্যন্ত না ঐ অবস্থা কেটে যায়।
  • ৬/৩৩. কুরআন বার বার পাঠ করার নির্দেশ আর এ কথা বলা অপছন্দনীয় যে আমি অমুক অমুক সূরাহ ভুলে গেছি কিন্তু এ কথা বলা জায়িয যে আমাকে তা ভুলিয়ে দেয়া হয়েছে।
  • ৬/৩৪. সুমধুর কণ্ঠে কুরআন পাঠ করা বাঞ্ছনীয়।
  • ৬/৩৫. মক্কাহ বিজয়ের দিন রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর সূরাহ ফাতহ্‌ পড়ার বর্ণনা।
  • ৬/৩৬. কুরআন পাঠের সময় প্রশান্তি অবতীর্ণ হওয়া।
  • ৬/৩৭. কুরআনের হাফিযের ফযীলত।
  • ৬/৩৮. কুরআনের যে অভিজ্ঞ এবং এটা শিক্ষার জন্য যে লেগে থাকে তার মর্যাদা।
  • ৬/৩৯. নৈপুণ্য ও মর্যাদাবান ব্যক্তির নিকট কুরআন পাঠ উত্তম যদিও পাঠক শ্রোতার চেয়ে উত্তম।
  • ৬/৪০. কুরআন পাঠ শ্ৰবণের মর্যাদা এবং হাফিযদের নিকট থেকে পড়া শুনতে চাওয়া এবং তিলাওয়াতের সময় ক্ৰন্দন করা ও গবেষণা করার মর্যাদা।
  • ৬/৪৩. সূরাহ ফাতিহা ও সূরাহ আল-বাক্বারার শেষ অংশের মর্যাদা এবং সূরাহ আল বাক্বারার শেষ দু’ আয়াত পড়ার প্রতি উৎসাহ দান।
  • ৬/৪৭. কুরআন নিজে চৰ্চাকারী ও অন্যকে শিক্ষাদানকারীর মর্যাদা এবং ঐ ব্যক্তির মর্যাদা যে কুরআনের হিকমাত, যেমন ফিক্‌হ ইত্যাদি শিক্ষা করে এবং তদনুযায়ী আমল করে ও তা শিক্ষা দেয়।
  • ৬/৪৮. কুরআন সাত রকম পঠনে নাযিল হয়েছে এবং এর অর্থের বর্ণনা।
  • ৬/৪৯. কুরআন তারতিল সহ (ধীরে ধীরে স্পষ্ট করে) পাঠ করা এবং ‘হায্‌যা’ থেকে বিরত থাকা, ‘হায্‌যা’ হচ্ছে তাড়াহুড়া করে পড়া এবং এক রাকাআতে একাধিক সূরাহ পড়া বৈধ।
  • ৬/৫০. কিরাআত সম্পর্কিত।
  • ৬/৫১. যে সমস্ত সময়ে সালাত আদায় নিষিদ্ধ।
  • ৬/৫৪. ঐ দু' রাক'আতের পরিচয় যা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ‘আসরের পর আদায় করতেন।
  • ৬/৫৫. মাগরিব সালাতের পূর্বে দু’ক’আত সালাত মুস্তাহাব।
  • ৬/৫৬. প্রত্যেক আযান ও ইক্বামাতের মধ্যে সালাত।
  • ৬/৫৭. সালাতুল খাউফ বা ভয়ের সালাত।
  • ৭/ জুমু‘আহর বর্ণনা (كتاب الجمعة) ২০ টি | ৪৮৫-৫০৪ পর্যন্ত
  • পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৭/১. জুমুআহর দিন প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্কের উপর গোসল ওয়াজিব এবং এ ব্যাপারে যা নির্দেশ দেয়া হয়েছে তার বর্ণনা।
  • ৭/২. জুমুআহর দিন সুগন্ধি লাগানো ও মেসওয়াক করা।
  • ৭/৩. জুমুআহর দিন খুতবাহ চলাকালীন চুপ থাকা।
  • ৭/৪. জুমুআহর দিনে (দুআ কবূল হওয়ার) নির্দিষ্ট একটি সময়।
  • ৭/৬. জুমআহর দিনে এ উম্মতকে পথের নির্দেশ দান
  • ৭/৯. সূর্য ঢলে যাওয়ার সাথে সাথেই জুমুআহর সালাতের সময়।
  • ৭/১০. সালাতের পূর্বে দু' খুৎবার বর্ণনা এবং এ দুয়ের মাঝে বসা।
  • ৭/১১. আল্লাহ তা'আলার বাণীঃ “যখন তারা দেখল ব্যবসায় ও কৌতুক তখন তারা তোমাকে দাঁড়ান অবস্থায় রেখে তার দিকে ছুটে গেল।” (সূরা জুমুআহ ৬২/১১)
  • ৭/১৩. সালাত ও খুৎবাহ সংক্ষিপ্ত করা।
  • ৭/১৪. ইমামের খুৎবাহ চলাকালীন তাহিয়াতুল মসজিদ আদায় করা।
  • ৭/১৭. জুমুআহর দিন (সালাতে) কী পড়বে?
  • ৮/ ঈদাইন বা দু’ ঈদের সালাত (كتاب صلاة العدين) ১০ টি | ৫০৫-৫১৪ পর্যন্ত
  • পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৮/১. দু' ঈদে ঈদের মাঠে মহিলাদের গমন এবং পুরুষ থেকে দূরে থেকে খুবাহ শ্ৰবণ করার বর্ণনা।
  • ৮/৪. ঈদের দিনে খেলাধূলার ব্যাপারে ছাড় দেয়া হয়েছে যেগুলোতে অপরাধ নেই।
  • ৯/ পানি প্রার্থনার সালাত (كتاب صلاة الإستسقاء) ৫ টি | ৫১৫-৫১৯ পর্যন্ত
  • পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৯/১. ইসতিস্কা সালাতে দুআর সময় হস্তদ্বয় উত্তোলন।
  • ৯/২. ইসতিস্কার সালাতে দুআ।
  • ৯/৩. ঝড়াে হাওয়া ও মেঘ দেখে আল্লাহ তা'আলার আশ্রয় প্রার্থনা করা ও বৃষ্টি দেখে আনন্দিত হওয়া।
  • ৯/৪. পূর্ব পশ্চিমের বায়ু প্রসঙ্গে।
  • ১০/ সূর্য গ্রহণের সালাত (كتاب الكسوف) ১১ টি | ৫২০-৫৩০ পর্যন্ত
  • ১০/১. সূর্য গ্রহণের সালাত।
  • ১০/২. সূর্য গ্রহণের সালাতে কবরের আযাব হতে আশ্রয় প্রার্থনার দুআ।
  • ১০/৩. সূর্য গ্রহণের সালাতে নাবী (ﷺ)-কে জান্নাত ও জাহান্নাম সম্পর্কে যা দেখানো হয়।
  • ১০/৫. সূর্য গ্রহণের সালাতের জন্য আহ্বান হচ্ছেঃ আস্ সালাতু জামি'আহ।
  • ১১/ জানাযা (كتاب صلاة الجنائز) ৩৬ টি | ৫৩১-৫৬৬ পর্যন্ত
  • ১১/৬. মৃত ব্যক্তির জন্য কান্নাকাটি করা।
  • ১১/৮. ধৈর্য ধারণ বিপদের প্রথম ধাক্কাতেই।
  • ১১/৯. মৃতের উপর পরিবার-পরিজনের ক্ৰন্দনের কারণে আযাব হয়ে থাকে।
  • ১১/১০. অধিক আর্তনাদ করা।
  • ১১/১১. জানাযার পিছনে নারীদের অনুগমন নিষিদ্ধ।
  • ১১/১২. মৃতের গোসল।
  • ১১/১৩. মৃতের কাফন।
  • ১১/১৪. মাইয়্যিতকে আবৃত করা।
  • ১১/১৬. জানাযাহ দ্রুতসম্পন্ন করা।
  • ১১/১৭. জানাযার সালাত ও তার পিছে অনুগমনের ফযীলত
  • ১১/২০. যে মৃত সম্পর্কে প্রশংসা করা হয়েছে অথবা মন্দ বলা হয়েছে।
  • ১১/২১. যারা নিস্কৃতি পেয়েছে অথবা নিস্কৃতি দিয়েছে তাদের সম্পর্কে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে।
  • ১১/২২. জানাযা তাকবীর সংক্রান্ত।
  • ১১/২৩. কবরের উপর (জানাযার) সালাত আদায়।।
  • ১১/২৪. জানাযাহ দেখলে দাঁড়ানো।
  • ১১/২৭. জানাযার সালাত আদায়কালে ইমাম মৃত ব্যক্তির কোন বরাবর দাঁড়াবে?
  • ১২/ যাকাত (كتاب الزكاة) ৮৫ টি | ৫৬৭-৬৫১ পর্যন্ত
  • ১২/২৪. সদাকাহ প্রদানকারীর সওয়াব বহাল থাকবে যদিও তা অযোগ্য লোকের হাতে পড়ে যায়।
  • পরিচ্ছেদ নাই
  • ১২/২. মুসলিমের উপর গোলাম এবং ঘোড়ার যাকাত নেই।
  • ১২/৩. অগ্রিম যাকাত আদায় করা ও যাকাত না দেয়ার বর্ণনা।
  • ১২/৪. মুসলিমদের উপর যাকাতুল ফিতর হিসাবে খেজুর ও যব প্রদান।
  • ১২/৬. যাকাত অমান্যকারীর গুনাহ।
  • ১২/৮. যে ব্যক্তি যাকাত আদায় করে না তার শাস্তির ভয়াবহতা।
  • ১২/৯. সদাকাহ দেয়ার জন্য উৎসাহ দান।
  • ১২/১০. যারা ধন-সম্পদ কুক্ষিগত করে তাদের শাস্তির ভয়াবহতা।
  • ১২/১১. দান করার প্রতি উৎসাহ প্রদান ও গোপনে দানকারীর জন্য সুসংবাদ।
  • ১২/১৩. প্রথমে নিজের জন্য ব্যয় করা, অতঃপর পরিবার-পরিজনের জন্য, অতঃপর নিকটাত্মীয়ের জন্য।
  • ১২/১৪. নিকটাত্মীয়, পরিবার, সন্তান-সন্ততির উপর খরচ করা ও সদাকাহ করার মর্যাদা যদিও তারা মুশরিক হয়।
  • ১২/১৫. মৃত ব্যক্তির নামে খরচ করলে তার নিকট সওয়াব পৌছা।
  • ১২/১৬. প্রত্যেক সৎ কাজকে সদাকাহ নামে অভিহিত করার বর্ণনা।
  • ১২/১৭. দানকারী ও কৃপণতাকারী।
  • ১২/১৮. সদাকাহ করার প্রতি উৎসাহ ঐ সময় আসার পূর্বে যখন সদাকাহ গ্ৰহীতা পাওয়া যাবে না।
  • ১২/১৯. সৎ উপায়ে অর্জিত সম্পদ থেকে সদাকাহ গৃহীত হওয়া এবং তার বৃদ্ধি সাধন।
  • ১২/২০. সদাকাহ করার প্রতি উৎসাহ প্রদান যদিও তা খেজুরের একটু অংশ অথবা উত্তম কথা হয় এবং এটা জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষাকারী ঢাল।
  • ১২/২১. মুটে মজুর সদাকাহ করতে পারে এবং অল্প পরিমাণ সদাকাহকারীকে দোষারোপ করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।
  • ১২/২২. মানীহা এর ফযীলত (দুগ্ধপানের জন্য দুগ্ধবতী উট-ছাগল-ভেড়া সাময়িকভাবে দান)
  • ১২/২৩. দানকারী ও কৃপণতাকারীর দৃষ্টান্ত।
  • ১২/২৫. বিশ্বস্ত খাজাঞ্চীর এবং ঐ মহিলা যে সৎ উদ্দেশে তার স্বামীর গৃহ হতে স্পষ্ট বা অস্পষ্ট অনুমতি সাপেক্ষে সদাকাহ করে, বিনষ্ট করার উদ্দেশে নয়- তার প্রতিদান।
  • ১২/২৭. যে ব্যক্তি এক সঙ্গে সদাকাহ ও উত্তম আমলসমূহ করল।
  • ১২/২৮. দান করার প্রতি উৎসাহ প্রদান ও (সম্পদ) গণনা করা অপছন্দনীয় হওয়া।
  • ১২/২৯. সদাকার প্রতি উৎসাহ প্রদান যদিও তা অল্প পরিমাণে হয়। অল্পকে তুচ্ছ মনে করে বিরত না থাকা।
  • ১২/৩০. গোপনে সদাকাহ করার ফযীলত।
  • ১২/৩১. সুস্থাবস্থায় সম্পদের প্রতি আকর্ষণ থাকাকালীন সদাকাই উত্তম সদাকাহ।
  • ১২/৩২. উপরের হাত নিচের হাত অপেক্ষা উত্তম। উপরের হাত হল দানকারী এবং নিচের হাত যাচ্ঞাকারী।
  • ১২/৩৩. ভিক্ষাবৃত্তি নিষিদ্ধ হওয়া।
  • ১২/৩৪. প্রকৃত মিসকীন সেই ব্যক্তি যার এতটুকু সম্পদ নেই যাতে প্রয়োজন মিটতে পারে আর তার অবস্থা দেখে বোঝা যায় না যে তাকে সদাকাহ করা যাবে।
  • ১২/৩৫. মানুষের নিকট যাচ্ঞা করা অপছন্দনীয়।
  • ১২/৩৭. যাচ্ঞা বা লোভ করা ব্যতীত যা দেয়া হয় তা গ্রহণ করা বৈধ।
  • ১২/৩৮. দুনিয়ার (সম্পদের) প্রতি লোভ-লালসা অপছন্দনীয়।
  • ১২/৩৯. বানী আদামের যদি দুটি উপত্যকা থাকে তাহলে সে তৃতীয়টি চাইবে।
  • ১২/৪০. অধিক ধন-সম্পদ থাকলেই ধনী নয়।
  • ১২/৪১. দুনিয়ার চাকচিক্য থেকে যা বেরিয়ে আসবে সে ব্যাপারে ভয় করা।
  • ১২/৪২. যাচ্ঞা থেকে বিরত থাকা ও ধৈর্য ধারণের ফযীলত।
  • ১২/৪৩. অল্পে তুষ্ট থাকা।
  • ১২/৪৪. ঐ ব্যক্তিকে প্রদান যে চায় অশ্লীল ও কঠোরভাবে।
  • ১২/৪৫. ঐ ব্যক্তিকে প্রদান যার ঈমান নষ্ট হয়ে যাবার ভয় রয়েছে।
  • ১২/৪৬. ইসলামের দিকে আকৃষ্ট করার জন্য প্রদান এবং যাদের ঈমান শক্ত তাদের ধৈর্য ধারণ করা।
  • ১২/৪৭ খারিজীদের বর্ণনা ও তাদের বৈশিষ্ট্য।
  • ১২/৪৮. খারেজীদেরকে হত্যার ব্যাপারে উৎসাহিত করা।
  • ১২/৪৯. খারিজীরা সৃষ্টি ও স্বভাবের দিক দিয়ে নিকৃষ্ট।
  • ১২/৫০. রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এবং তার বংশধরদের জন্য যাকাত (গ্রহণ) হারাম। তারা হচ্ছে। বানু হাশিম ও বানু মুত্তালিব। এছাড়া অন্যরা নয়।
  • ১২/৫২. নবী (ﷺ) বানী হাশিম ও বানী মুত্তালিবের জন্য হাদিয়া গ্রহণ করা বৈধ, যদিও হাদিয়াদাতা সদাকার মাধ্যমে ঐ মালের মালিক হয়ে থাকে এবং ঐ জিনিসের বর্ণনা যে, সদাকাহ গ্রহীতা যখন তা গ্রহণ করে তখন সেটা সদাকাহর হুকুম হতে মুক্ত হয়ে যায় এবং তা প্রত্যেক ঐ ব্যক্তির জন্য হালাল হয়ে যায় যাদের জন্য সদাকাহ গ্রহণ করা হারাম।
  • ১২/৫৩. নবী (ﷺ) হাদিয়া গ্রহণ করতেন আর সদাকাহ ফিরিয়ে দিতেন।
  • ১২/৫৪. সদাকাহ দানকারীর জন্য দু'আ করা।
  • ১৩/ সওম (كتاب الصيام) ৭৫ টি | ৬৫২-৭২৬ পর্যন্ত
  • ১৩/১. রমযান মাসের ফযীলত।
  • ১৩/২. চাঁদ দেখে রমযানের সওম রাখা এবং চাঁদ দেখে ছেড়ে দেয়া অপরিহার্য এবং যদি প্রথমে বা শেষে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে, তাহলে ত্রিশ দিনে মাস পূর্ণ করবে।
  • ১৩/৩. রমাযানের একদিন বা দু'দিন পূর্বে সওম পালন করবে না।
  • ১৩/৪ মাস ঊনত্রিশ দিনেও হয়।
  • ১৩/৭. দু' ঈদের মাসই কম হয় না নাবী (ﷺ)-এর এ কথা বলার অর্থ।
  • ১৩/৮. ফজর উদিত হওয়ার সাথে সাথে সাওম শুরু হয়, ফজর উদিত হওয়া পর্যন্ত পানাহার ও অন্যান্য কাজ চলবে এবং ফজরের ব্যাখ্যা যা সাওমে প্রবেশের আহকামের সাথে সম্পৃক্ত এবং ফজর সালাতের শুরু ইত্যাদির বর্ণনা
  • ১৩/৯. সাহারীর ফযীলত এবং তা গ্রহণের প্রতি গুরুত্বারোপ এবং সাহরী দেরি করে খাওয়া এবং ইফতার জলদি করা মুস্তাহাব।
  • ১৩/১০. সওম ভঙ্গ করার সময় এবং দিবাভাগের অবসান।
  • ১৩/১১. সওমে বিসাল (বিরামহীন রোযা) এর নিষিদ্ধতা প্রসঙ্গে।
  • ১৩/১২. রোযা অবস্থায় (স্ত্রীকে) চুম্বন দেয়া হারাম নয়, যদি কেউ কামাবেগে উত্তেজিত না হয়।
  • ১৩/১৩. যে ব্যক্তি জুনুবী অবস্থায় ফজর করল তার সওমের কোন ক্ষতি হবে না।
  • ১৩/১৪. রমযান মাসে দিনের বেলায় সওমকারীর সহবাস করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ এবং এই ক্ষেত্রে বড় কাফফারা ওয়াজিব হওয়ার বর্ণনা এবং এটা সচ্ছল ও অসচ্ছলের জন্য আদায় করা অপরিহার্য আর অসচ্ছল ব্যক্তি এটা আদায় না করা পর্যন্ত তার স্কন্ধে এর বোঝা চেপে থাকা।
  • ১৩/১৫. অন্যায় কাজে গমনের উদ্দেশ্য ছাড়া রমযান মাসে মুসাফিরের জন্য সওম রাখা বা ভঙ্গ করা বৈধ হবে যদি তার সফরের দূরত্বের পরিমাণ দু’ মারহালা বা তারা অধিক হয়।
  • ১৩/১৬. সফরে যে ব্যক্তি সওম পালন করছে না তার প্রতিদান যদি সে নিজের স্কন্ধে কাজের ভার তুলে নেয়।
  • ১৩/১৭. সফরে সওম পালন করা এবং ভঙ্গ করার ব্যাপারে স্বাধীনতা প্রদান করা সম্পর্কে।
  • ১৩/১৮. আরাফার দিনে আরাফার মাঠে হজ্জ পালনকারীর জন্য সওম ভঙ্গ করা মুস্তাহাব।
  • ১৩/১৯. আশুরা বা মহরম মাসের দশ তারিখের সওম।
  • ১৩/২১. যে ব্যক্তি আশুরার দিন খেল, তার উচিত সে দিনের অবশিষ্ট অংশে খাদ্যগ্রহণ না করা।
  • ১৩/২২. ঈদুল ফিতর এবং কুরবানীর দিন সওম পালন নিষিদ্ধ।
  • ১৩/২৪. শুধু জুমুআহ্‌র দিনে সওম পালন অপছন্দনীয়।
  • ১৩/২৫. আল্লাহ তা'আলার ঐ বাণী রহিত করণের বর্ণনা- (সওম পালনে) যাদের কষ্ট হয়। তারা ফিদিয়া দিবে (সূরা আল-বাকারাহ ২/১৮৪) এ বাণীর দ্বারা যারা রমযান মাস পাবে তাদেরকে এ মাসের সওম পালন করতে হবে- (সূরা আল-বাকারাহ ২/১৮৫)।
  • ১৩/২৬. শা'বান মাসে রমাযানের বাকী সওম আদায় করা।
  • ১৩/২৭. মৃত ব্যক্তির পক্ষ থেকে কার্য সওম আদায় করা।
  • ১৩/২৯. সায়িমের জবান হিফাযত করা।
  • ১৩/৩০. সওমের ফযীলত
  • ১৩/৩১. যে ব্যক্তি কোন কষ্ট এবং অন্যের হক্ক নষ্ট না করে আল্লাহর জন্য সওম পালন করল তার ফযীলত।
  • ১৩/৩৩. ভুল করে খেলে, পানি পান করলে ও স্ত্রী সঙ্গম করলে সওম ভঙ্গ হবে না।
  • ১৩/৩৪. রমযান মাস ছাড়া নাবী (ﷺ)-এর সওম পালন করা এবং প্রত্যেক মাসে সওম করা মুস্তাহাব।
  • ১৩/৩৫. সওম দাহর (একাধারে এক যুগ) সওম করা ঐ ব্যক্তির জন্য নিষিদ্ধ, যার এর মাধ্যমে ক্ষতি হবে অথবা এর মাধ্যমে অন্যের হক নষ্ট হবে অথবা দু’ ঈদে সওম ভঙ্গ না করা এবং তাশরীকের দিনগুলোতে সওম ভঙ্গ না করা এবং একদিন বিরতি দিয়ে সওম করার ফযীলত।
  • ১৩/৩৭. শা'বান মাসে আনন্দের সওম করা।
  • ১৩/৪০. লাইলাতুল ক্বাদর এর ফযীলত এবং তার অন্বেষণে উৎসাহ দান, তার তারিখ ও স্থানের বর্ণনা, তা অন্বেষণ করার উপযুক্ত সময়।
  • ১৪/ ইতিকাফ (كتاب الاعتكاف) ৪ টি | ৭২৭-৭৩০ পর্যন্ত
  • ১৪/১. রমযানের শেষ দশদিন ইতিকাফ করা সম্পর্কে।
  • ১৪/২. যে ব্যক্তি ইতিকাফ করার ইচ্ছে করল সে কখন ইতিকাফ করার স্থানে প্রবেশ করবে।
  • ১৪/৩. রমযানের শেষ দশদিন (বিভিন্ন ইবাদাতের) যথাসাধ্য চেষ্টা করা।
  • ১৫/ হজ্জ (كتاب الحج) ১৫৩ টি | ৭৩১-৮৮৩ পর্যন্ত
  • ১৫/১. মুহরিম ব্যক্তির জন্য হজ্জ অথবা উমরাহ্‌তে কী কী বৈধ আর কী কী অবৈধ এবং তার জন্য সুগন্ধি জাতীয় জিনিস ব্যবহার করা হারাম হওয়ার বর্ণনা।
  • ১৫/২. হজ্জ ও উমরাহর মীকাসমূহ।
  • ১৫/৩. তালবীয়াহ পাঠের গুণাগুণ এবং তার সময়।
  • ১৫/৪. মদীনাবাসীদের জন্য মসজিদে যুল হুলাইফার নিকট থেকে ইহরাম বাঁধার নির্দেশ।
  • ১৫/৫. পশুবাহন যাত্রার প্রস্তুতি নিলে তালবীয়াহ পাঠ।
  • ১৫/৭. ইহরাম বাঁধার সময় মুহরিম ব্যক্তির সুগন্ধি ব্যবহার।
  • ১৫/৮. মুহরিম ব্যক্তির জন্য শিকার করা হারাম।
  • ১৫/৯. হারাম শরীফের আওতার ভিতর এবং আওতার বাইরে মুহরিম এবং অন্যান্যদের জন্য যে সমস্ত প্ৰাণী হত্যা করার অনুমতি আছে।
  • ১৫/১০. মুহরিম ব্যক্তির মাথা মুণ্ডন করা বৈধ। এর (চুলের) মাধ্যমে যদি কষ্ট পায় এবং তার মাথা মুণ্ডনের কারণে ফিদ্‌য়াহ দেয়া অপরিহার্য এবং ফিদ্‌য়াহ আদায়ের পরিমাণের বর্ণনা।
  • ১৫/১১. মুহরিম ব্যক্তির শিঙ্গা লাগানো বৈধ।
  • ১৫/১৩. মুহরিম ব্যক্তির মাথা এবং শরীর ধৌত করা বৈধ।
  • ১৫/১৪. মুহরিম ব্যক্তি মারা গেলে কী করা হবে।
  • ১৫/১৫. অসুখ বা অন্য কোন কারণে মুহরিম ব্যক্তির ইহরাম খুলে ফেলার শর্ত করা বৈধ।
  • ১৫/১৭. ইহরামের প্রকারভেদ, আর তা হজ্জে ইফরাদ এবং তামাত্তু এবং ক্বিরান এবং হজ্জ ও উমরাহ্কে যুক্ত করা বৈধ এবং হজ্জ ক্বারেন আদায়কারী কখন তার ইহরাম থেকে হালাল হবে।
  • ১৫/২১. আরাফাহতে অবস্থান করা এবং আল্লাহ তা'আলার বাণীঃ “তখন ঐ স্থান থেকে যাত্রা কর লোকরা যেখান থেকে যাত্রা করে।” (সূরাহ আল-বাক্বারাহ ২/১১৯)।
  • ১৫/২২. ইহরাম থেকে হালাল হয়ে যাওয়ার বিধান রহিত এবং তা পরিপূর্ণ করার নির্দেশ।
  • ১৫/২৩. হজ্জে তামাত্তু করা বৈধ।
  • ১৫/২৪. হজ্জ তামাত্তুকারীর উপর কুরবানী করা অপরিহার্য এবং এটা না করতে পারলে হজ্জ পালন করা অবস্থায় তিন দিন এবং বাড়ীতে ফিরার পর সাতদিন সওম পালন করতে হবে।
  • ১৫/২৫. ইফরাদ হজ্জকারী যে সময়ে হালাল হয় তার পূর্বে হজ্জে কিরানকারী হালাল হতে পারবে না।
  • ১৫/২৬. বাধা প্রাপ্ত ব্যক্তি ইহরাম থেকে হালাল হয়ে যাবে এবং হজ্জে কিরানের বৈধতা।
  • ১৫/২৭. হজ্জ ও উমরাহ্‌তে ক্বিরান ও ইফরাদ।
  • ১৫/২৮. যে ব্যক্তি হজ্জের ইহরাম বাঁধল তার জন্য কী কী করা অপরিহার্য, অতঃপর তাওয়াফ ও সায়ীর জন্য মক্কায় আসল।
  • ১৫/২৯. যে ব্যক্তি হজ্জের ইহরাম বেঁধে মক্কায় আসল তার জন্য ত্বওয়াফ ও সায়ীতে কী করা অপরিহার্য।
  • ১৫/৩১. হজ্জের মাসগুলোতে উমরাহ করা।
  • ১৫/৩২. ইহরামের সময় কুরবানীর পশুর গলায় কিলাদা ঝুলানো এবং কোন চিহ্ন দিয়ে দেয়া।
  • ১৫/৩৩. উমরাহ্তে চুল ছাঁটা।
  • ১৫/৩৪. নবী (ﷺ)-এর ইহরাম বাঁধা এবং তাঁর কুরবানী।
  • ১৫/৩৫. নবী (ﷺ)-এর উমরাহ আদায়ের সংখ্যা এবং তা আদায় করার সময়ের বর্ণনা।
  • ১৫/৩৬. রমযান মাসে উমরাহ পালনের ফযীলত।
  • ১৫/৩৭. মক্কাতে সানীয়াহ উলিয়াই দিয়ে প্রবেশ করা এবং এটা (মক্কাহ) থেকে সানীয়াহ সুফলা দিয়ে বের হওয়া এবং দেশে বিপরীত রাস্তা দিয়ে প্রবেশ করা মুস্তাহাব।
  • ১৫/৩৮. মক্কাতে প্রবেশের ইচ্ছে করলে যী-তুয়া উপত্যকায় রাত্রি যাপন করা এবং গোসল করে প্রবেশ করা এবং দিনের বেলায় প্রবেশ করা মুস্তাহাব।
  • ১৫/৩৯. উমরাহর ও ত্বওয়াফে এবং হজ্জের প্রথম ত্বওয়াফে রমল করা মুস্তাহাব।
  • ১৫/৪০. ওয়াফ করার সময় রুকনে ইয়ামানীদ্বয়কে স্পর্শ করা এবং অপর দু’টি রুকন স্পর্শ না করা মুস্তাহাব।
  • ১৫/৪১. ত্বওয়াফকালে কালো পাথরে চুম্বন দেয়া মুস্তাহাব।
  • ১৫/৪২. উট বা অন্যান্য যানবাহনে আরোহণ করে তাওয়াফ করা এবং আরোহণকারীর জন্য লাঠি বা অন্য কিছুর মাধ্যমে কালো পাথর স্পর্শ করা বৈধ।
  • ১৫/৪৩. সাফা এবং মারওয়ায় সাঈ (দৌড়াদৌড়ি) করা হজ্জের রুকন- এটা পালন না করলে হজ্জ বিশুদ্ধ না হওয়ার বর্ণনা।
  • ১৫/৪৫. হাজীদের জন্য তালবিয়া পাঠ জারী রাখা মুস্তাহাব এবং কুরবানীর দিন জামরায়ে আকাবায় পাথর নিক্ষেপ পর্যন্ত।
  • ১৫/৪৬. আরাফার দিন মীনা থেকে আরাফার ময়দানে যাওয়ার সময় তালবীয়াহ ও তাকবীর পাঠ।
  • ১৫/৪৭. আরাফা থেকে মুজদালিফা গমন এবং সেই রাত্রিতে মুজালিফায় মাগরিব ও ইশার সালাত একত্রে পড়া মুস্তাহাব।
  • ১৫/৪৮. কুরবানীর দিন মুজালিফায় ফজরের সালাত বেশী অন্ধকারে পড়া মুস্তাহাব। ফজর উদিত হওয়ার ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়ার পর এ ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করাটাও মুস্তাহাব।
  • ১৫/৪৯. রাত্রির শেষভাগে লোকদের ভিড়ের পূর্বে দুর্বল এবং বয়স্ক মহিলা ও অন্যদের মুজালিফা থেকে মিনায় পাঠিয়ে দেয়া মুস্তাহাব এবং অন্যান্যদের ফজরের সালাত আদায় পর্যন্ত মুজালিফায় অবস্থান করা মুস্তাহাব।
  • ১৫/৫০. বাতনে ওয়াদী থেকে জামরাতুল আকাবাতে কঙ্কর নিক্ষেপ কালে মক্কাকে বাম দিকে রাখা এবং প্রত্যেকবার কঙ্কর নিক্ষেপ করার সময় তাকবীর বলা।
  • ১৫/৫৫. চুল ছাঁটার উপর মাথা মুণ্ডন করাকে প্রাধান্য দেয়া এবং চুল ছাঁটার বৈধতা প্রসঙ্গে।
  • ১৫/৫৬. কুরবানীর দিন সুন্নাত কাজ হল সর্বপ্রথম কঙ্কর নিক্ষেপ করা, অতঃপর কুরবানী করা, অতঃপর মাথা মুণ্ডন করা এবং মাথার চুল মুণ্ডন করার ক্ষেত্রে ডান দিক থেকে শুরু করা।
  • ১৫/৫৭. যে ব্যক্তি কুরবানী করার পূর্বেই মাথা মুণ্ডন করল অথবা কঙ্কর নিক্ষেপ করার পূর্বেই।
  • ১৫/৫৮. কুরবানীর দিন ত্বওয়াফে ইফাযাহ করা মুস্তাহাব হওয়ার বর্ণনা।
  • ১৫/৫৯. প্রস্থান করার দিন মুহাস্‌সাবে অবতরণ করা এবং সালাত আদায় করা মুস্তাহাব।
  • ১৫/৬০. আইয়ামে তাশরীকের রাত্রিগুলো মীনায় অতিবাহিত করা ওয়াজিব তবে যারা (হাজীদের) পানি পান করায় তাদের জন্য এ ব্যাপারে শিথিলতা আছে।
  • ১৫/৬১. কুরবানীর প্রাণীর গোশত, চামড়া ও তার শীতাবরণ সদাকাহ করা।
  • ১৫/৬৩. বুদনা (উট) বেঁধে দাঁড়ান অবস্থায় নাহার করা।
  • ১৫/৬৪. যে ব্যক্তি নিজে যাবে না তার কুরবানী হারাম শরীফে পাঠিয়ে দেয়া মুস্তাহাব এবং এতে মুস্তাহাব হল (কুরবানীর প্রাণীর গলায়) রশি পাকিয়ে ঝুলিয়ে দেয়া এবং এতে প্রেরণকারী মুহরিম হবে না ও তার উপর কোন কিছু নিষিদ্ধও হবে না।
  • ১৫/৬৫. হজ্জে গমনকারীর জন্য কুরবানীর উদ্দেশে নিয়ে যাওয়া বুদনার উপর প্রয়োজনে আরোহণ করা জায়িয।
  • ১৫/৬৭. তাওয়াফে বিদা শেষ তাওয়াফ) ওয়াজিব ও ঋতুবতী মহিলার জন্য এ হুকুম বিলুপ্ত।
  • ১৫/৬৮. হাজী ও অন্যদের কাবায় প্রবেশ করা, সেখানে সালাত আদায় ও তার প্রত্যেক প্রান্তে দুআ করা মুস্তাহাব।
  • ১৫/৬৯. কাবা গৃহ ভেঙ্গে ফেলা ও তার পুনর্নির্মাণ করা।
  • ১৫/৭০. কাবা ঘরের দেয়াল ও তার দরজা।
  • ১৫/৭১. অক্ষম, বৃদ্ধ ও মৃত ব্যক্তির পক্ষ থেকে হজ্জ।
  • ১৫/৭৩. জীবনে হজ্জ একবার ফরয।
  • ১৫/৭৪. মুহরিম (যাদের সাথে বিবাহ নিষিদ্ধ) ব্যক্তির সাথে মহিলাদের হজ্জের জন্য বা অন্য কারণে সফর করা।
  • ১৫/৭৬. হজ্জ বা অন্য সফর থেকে ফেরার পথে কী বলবে?
  • ১৫/৭৭. হজ্জ ও উমরা থেকে ফেরার পথে জুল হুলাইফায় অবস্থান করা এবং সেখানে সালাত আদায়।
  • ১৫/৭৮. কোন মুশরিক হজ্জ করবে না ও উলঙ্গ অবস্থায় কেউ বাইতুল্লাহ তাওয়াফ করবে না এবং হজ্জে আকবার দিনের বর্ণনা।
  • ১৫/৭৯. হজ্জ, উমরাহ ও আরাফার দিনের ফযীলত।
  • ১৫/৮০ হজ্জকারীর মক্কায় অবস্থান ও তার গৃহের উত্তরাধিকার হওয়া।
  • ১৫/৮১. মক্কাহ থেকে হিজরাতকারী ব্যক্তির হজ্জ ও উমরাহ্ সম্পন্ন করার পর প্রবাসী ব্যক্তির জন্য অনুর্ধ তিনদিন মক্কায় অবস্থান করা বৈধ।
  • ১৫/৮২. মক্কার হারাম হওয়া, সেখানে শিকার করা, সেখানকার লতা ও বৃক্ষ কাটা নিষিদ্ধ এবং প্রকাশ্যে ঘোষণা দেয়া ছাড়া সেখানকার পড়ে থাকা জিনিস উঠানো নিষিদ্ধ।
  • ১৫/৮৪. ইহরাম অবস্থায় ছাড়া মাকায় প্রবেশ বৈধ।
  • ১৫/৮৫. মদীনার মর্যাদা, সেখানকার মাল সম্পদে বারাকাতের জন্য নবী (ﷺ) এর দু'আ, সে স্থান হারাম হওয়া, সেখানে শিকার করা, বৃক্ষ কর্তন করা নিষিদ্ধ এবং এর হারামের সীমারেখা।
  • ১৫/৮৬. মদিনায় অবস্থানের প্রতি উৎসাহ প্রদান এবং সেখানে বিপদাপদে ধৈর্য ধারণ।
  • ১৫/৮৭. মহামারী ও দাজ্জালের প্রবেশ থেকে মদীনাহ সংরক্ষিত হওয়া।
  • ১৫/৮৮. মদীনাহ তার ক্ষতিকর ও যাবতীয় মন্দকে পরিষ্কার করে।
  • ১৫/৮৯. যে ব্যক্তি মদীনাবাসীর অনিষ্ট কামনা করবে আল্লাহ তা'আলা তাকে কষ্ট দিবেন।
  • ১৫/৯০. বিভিন্ন শহর বিজিত হলেও মদীনায় থাকার প্রতি উৎসাহ প্রদান।
  • ১৫/৯১. মদীনাহর অধিবাসীরা যখন মদীনাকে পরিত্যাগ করবে।
  • ১৫/৯২. কবর ও মিম্বরের মধ্যবর্তী স্থান হচ্ছে জান্নাতের বাগিচাসমূহের একটি বাগিচা।
  • ১৫/৯৩. উহুদ পাহাড় আমাদেরকে ভালভাসে এবং আমরা তাকে ভালবাসি।
  • ১৫/৯৪. মক্কা ও মদীনার দু’মসজিদে সালাতের ফযীলত।
  • ১৫/৯৫. তিন মাসজিদ ছাড়া অন্য কোথাও সফরের প্রস্তুতি নেবে না।
  • ১৫/৯৭. কুবা মসজিদ ও সেখানে সালাত আদায়ের ফযীলত এবং তা যিয়ারত করা।
  • ১৬/ বিবাহ (كتاب النكاح) ৩২ টি | ৮৮৪-৯১৫ পর্যন্ত
  • পরিচ্ছেদ নাই
  • ১৬/২. মুতয়াহ নিকাহ এবং তার হুকুম বৈধ হওয়া, অতঃপর রহিত হওয়া আবার বৈধ হওয়া ও রহিত হওয়া এবং কিয়ামত পর্যন্ত তার নিষিদ্ধতা স্থায়ী হওয়া।
  • ১৬/৩. কোন মহিলাকে তার ফুফু অথবা তার খালার সাথে একত্রে নিকাহ করা হারাম।
  • ১৬/৪. ইহরামের অবস্থায় নিকাহ হারাম ও প্রস্তাব দেয়া মাকরূহ।
  • ১৬/৫. কোন ভাইয়ের বিবাহের প্রস্তাবের উপর প্রস্তাব দেয়া হারাম যতক্ষণ না সে অনুমতি দেয় অথবা পরিত্যাগ করে।
  • ১৬/৬. শিগার বিবাহ হারাম ও তা বাতিল হওয়ার বর্ণনা।
  • ১৬/৭. নিকাহ্‌র শর্তসমূহ পূর্ণ করা।
  • ১৬/৮. নিকাহর ক্ষেত্রে সায়েবা (বিবাহিতা মহিলা)’র সম্মতি হচ্ছে কথা বলা আর কুমারীর সম্মতি হচ্ছে চুপ থাকা।
  • ১৬/৯. ছোট কুমারী মেয়ের পিতা কর্তৃক বিবাহ প্রদান।
  • ১৬/১২. মাহর- ৫০০ দিরহাম নির্ধারণ করা মুস্তাহাব যে অন্যের ক্ষতি করতে চায় না। এটা কুরআন শিক্ষা, লোহার আংটি ইত্যাদি অল্প মূল্যের ও বেশী মূল্যের হওয়া জায়িয।
  • ১৬/১৩. দাসী মুক্ত করা এবং মুনিব কর্তৃক তাকে বিবাহ করার ফযীলত।
  • ১৬/১৪. যায়নাব বিনতে জাহাশ (রাঃ) শাদী ও পর্দার আয়াত অবতীর্ণ এবং বিবাহের ওয়ালীমার প্রমাণ।
  • ১৬/১৫. দাওয়াত দাতার দাওয়াত গ্রহণের আদেশ।
  • ১৬/১৬. তিনবার ত্বলাক দেয়ার পর ত্বলাক দাতার জন্য ত্বলাকপ্রাপ্তা স্ত্রী বৈধ নয় যতক্ষণ না তাকে অন্য স্বামী বিবাহ করে, দৈহিক মিলনের পর তাকে ছেড়ে দেয় ও তার ইচ্ছা পূর্ণ হয়।
  • ১৬/১৭. স্ত্রী মিলনের সময় কী বলা মুস্তাহাব।
  • ১৬/১৮. স্ত্রীর যৌনাঙ্গের সামনের দিক দিয়ে ও পিছনের দিক দিয়ে মিলন করা বৈধ কিন্তু পায়ু পথ ব্যতীত।
  • ১৬/১৯. স্ত্রীর জন্য স্বামীর বিছানা হতে বিচ্ছিন্ন থাকা হারাম।
  • ১৬/২১. আযল এর বিধান।
  • ১৭/ দুধপান (كتاب الرضاع) ২০ টি | ৯১৬-৯৩৫ পর্যন্ত
  • ১৭/১. দুগ্ধপান দ্বারা তা হারাম হয় যা জন্মসূত্র দ্বারা হারাম হয়।
  • ১৭/২. কারো স্ত্রীর দুধপান তার সন্তানাদির সঙ্গে বিবাহ নিষিদ্ধ করে।
  • ১৭/৩. দুগ্ধ ভাতিজির সঙ্গে বিবাহ নিষিদ্ধ।
  • ১৭/৪. পালিতা কন্যা ও স্ত্রীর বোন হারাম।
  • ১৭/৮. মাজায়াত’ দ্বারা রাজাঈ সাব্যস্ত হওয়া (শিশুর দু’বছর বয়সের মধ্যে ক্ষুধায় দুগ্ধপান ‘দুগ্ধদান’ সাব্যস্ত করে)।
  • ১৭/১০. বিছানা যার সন্তান তার এবং সন্দেহ থেকে বেঁচে থাকা।
  • ১৭/১১. বাহ্যিক আকৃতি দ্বারা বংশ পরিচয় মেলানো।
  • ১৭/১২. বিবাহের পর কুমারী ও পূর্ণ বিবাহিতা স্ত্রীর নিকট অবস্থানের পরিমাণ।
  • ১৭/১৩. স্ত্রীদের মধ্যে সময় বা পালা বণ্টন এবং এর সুন্নাতী বিধান হচ্ছে প্রত্যেকের নিকট দিবারাত্রি কাটান।
  • ১৭/১৪. কোন মহিলার তার পালা অন্য সতিনকে হেবা করা জায়িয।
  • ১৭/১৫. ধার্মিক মহিলাকে বিবাহ করা মুস্তাহাব।
  • ১৭/১৬. কুমারী মহিলাকে বিবাহ করা মুস্তাহাব।
  • ১৭/১৮. স্ত্রীদের ব্যাপারে উপদেশ।
  • ১৮/ তালাক (كتاب الطلاق) ১৬ টি | ৯৩৬-৯৫১ পর্যন্ত
  • ১৮/১. কোন ঋতুবতী মহিলাকে তার বিনা অনুমতিতে ত্বলাক দেয়া হারাম, যদি কেউ তার বিপরীত করে তাহলে ত্বলাক হয়ে যাবে এবং তাকে তা ফিরিয়ে নিতে আদেশ করতে হবে।
  • ১৮/৩. ঐ ব্যক্তির উপর কাফফারাহ ওয়াজিব যে তার স্ত্রীকে হারাম করলে যদিও সে ত্বলাকের নিয়্যাত করেনি।
  • ১৮/৪. যদি কেউ তার স্ত্রীকে ত্বলাকের ইখতিয়ার দেয় তাহলে সেটা ত্বলাক হবে না নিয়্যাত করা ব্যতীত।।
  • ১৮/৫. ঈলা ও স্ত্রী সংসৰ্গ হতে দূরে থাকা এবং তাদেরকে ইখতিয়ার দেয়া এবং আল্লাহ তা'আলার বাণীঃ “যদি তার বিরুদ্ধে তোমরা একে অপরকে সাহায্য কর।” (সুরাহ আল বাক্বারাহ ২/২২৬)
  • ১৮/৬. তিন ত্বলাকপ্রাপ্তা মহিলার খরচ বা ব্যয় ভার নেই।
  • ১৮/৮. বিধবা স্ত্রী বা অন্যদের সন্তান প্রসবের মাধ্যমে ইদ্দাত পূর্ণ করার বর্ণনা।
  • ১৮/৯. স্বামী মারা গেলে মহিলার জন্য ইদ্দাত পর্যন্ত শোক পালন করা ওয়াজিব এবং অন্যদের তিনদিনের বেশি শোক পালন নিষিদ্ধ।
  • ১৯/ লি'আন (كتاب اللعان) ৬ টি | ৯৫২-৯৫৭ পর্যন্ত
  • লি'আন
  • ২০/ ইত্‌ক (মুক্তি) (كتاب العتق) ৭ টি | ৯৫৮-৯৬৪ পর্যন্ত
  • পরিচ্ছেদ নাই
  • ২০/১. গোলামকে মুক্তিপণের অর্থ উপার্জনের সুযোগ দান।
  • ২০/২. ওয়ালার মালিক হবে আযাদকারী।
  • ২০/৩. ওয়ালা বিক্রয় করা ও দান করা নিষিদ্ধ।
  • ২০/৪. আযাদকৃত গোলামের জন্য আযাদকারী মনিব ছাড়া অন্যকে মনিব গণ্য করা নিষিদ্ধ।
  • ২০/৫. গোলাম আযাদ করার ফযীলত।
  • ২১/ ক্ৰয়-বিক্ৰয় (كتاب البيوع) ৩৪ টি | ৯৬৫-৯৯৮ পর্যন্ত
  • ২১/১. স্পর্শ ও নিক্ষেপের মাধ্যমে ক্রয়-বিক্ৰয় বাতিল হওয়া।
  • ২১/৩. পশুর পেটে আছে এমন বাচ্চা বিক্রয় হারাম।
  • ২১/৪. কোন ভাইয়ের দামদর করার উপর দামদর করা, কোন ভাই এর ক্রয়ের বিরুদ্ধে ক্ৰয় করা, ঠকানো ও পালানে দুধ জমা করার নিষিদ্ধ।
  • ২১/৫. অন্যায় সুবিধা লাভের উদ্দেশে পথিমধ্যে বণিকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার নিষিদ্ধ।
  • ২১/৬. শহরবাসীর জন্য গ্রাম্য লোকের পক্ষে বিক্রয় করা হারাম।
  • ২১/৮. মাল হস্তগত করার পূর্বে বিক্রয় বাতিল।
  • ২১/১০. উভয়ের সংযোগ ত্যাগ করার পূর্বে ক্রেতা ও বিক্রেতার ক্রয়-বিক্ৰয় বাতিল করার সুযোগ আছে।
  • ২১/১১. বেচাকেনায় ও বর্ণনা দেয়ায় সত্য বলা।
  • ২১/১২. যে বিক্রয়ে ধোঁকা দেয়।
  • ২১/১৩. কেটে নেয়ার শর্ত ব্যতীত ফল উপযোগী হওয়ার পূর্বে বিক্রয় নিষিদ্ধ।
  • ২১/১৪. শুকনো খেজুরের বিনিময়ে রুতাব বা তাজা খেজুর বিক্রয় নিষিদ্ধ তবে আরায়্যা ব্যতীত।
  • ২১/১৫. যে ব্যক্তি গাছে ফল থাকা অবস্থায় খেজুর গাছ বিক্রি করল।
  • ২১/১৬. মুহাক্বলা, মুযা-বানাহ ও মুখাবারাহ নিষিদ্ধ হওয়া এবং ফল উপযোগী হওয়ার পূর্বে বিক্রয় করা এবং বাইয়ে মু'আওয়ামা আর তা হচ্ছে বাইয়ে সীনি-ন।
  • ২১/১৭. জমি ভাড়া দেয়া।
  • ২১/১৮. খাদ্যের বিনিময়ে আবাদি জমি ভাড়া দেয়া।
  • ২১/২১. বিনা ভাড়ায় জমিতে চাষ করতে দেয়া।
  • ২২/ পানি সিঞ্চন (كتاب المساقاة) ৪২ টি | ৯৯৯-১০৪০ পর্যন্ত
  • ২২/১. পানি বন্টন এবং ফলমূল ও শাক-সব্জি ভাগাভাগির ভিত্তিতে বর্গাচাষের ব্যবস্থা।
  • ২২/২. বৃক্ষরোপণ ও চাষাবাদের ফযীলত।
  • ২২/৩. প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ফসলের ক্ষেত্রে ছাড় দেয়া।
  • ২২/৪. ঋণগ্রস্ত ব্যক্তির ঋণ লাঘব করা মুস্তাহাব।
  • ২২/৫. ক্রেতা যদি দেউলিয়া হয়ে যায় এমতাবস্থায় বিক্রেতা তার মাল ক্রেতার নিকট অক্ষত অবস্থায় পেলে তা ফেরত নিতে পারবে।
  • ২২/৬. অসচ্ছল ব্যক্তিকে সুযোগ দেয়ার ফযীলত।
  • ২২/৭. ধনী ব্যক্তির ঋণ পরিশোধে টালবাহানা করা হারাম। অন্যের নিকট ঋণ হাওয়ালা করে দেয়া জায়িয এবং তা সম্পদশালী ব্যক্তির জন্য গ্রহণ করা মুস্তাহাব।
  • ২২/৮. প্রয়োজনের অতিরিক্ত বা উদ্বৃত্ত পানি বিক্রি হারাম।
  • ২২/৯. কুকুরের মূল্য, গণকের উপার্জন, ব্যভিচারিণী মহিলার পারিশ্রমিক হারাম।
  • ২২/১০. কুকুর হত্যা করার নির্দেশ।
  • ২২/১১. শিঙ্গাওয়ালার পারিশ্রমিক হালাল।
  • ২২/১২. মাদক দ্রব্যের ক্ৰয়-বিক্ৰয় হারাম।
  • ২২/১৩. মাদক দ্রব্যের ক্ৰয়-বিক্ৰয়, মৃত জন্তু, শুকর ও মূর্তি বিক্রি হারাম।
  • ২২/১৪. সুদ
  • ২২/১৬. স্বর্ণের বিনিময়ে রৌপ্য বাকীতে বিক্রি নিষিদ্ধ।
  • ২২/১৮. সমান সমান পরিমাণ খাদ্যশষ্যের ক্ৰয়-বিক্ৰয়।
  • ২২/২০. হালাল গ্রহণ করা ও সন্দেহযুক্তকে ছেড়ে দেয়া।
  • ২২/২১. উট বিক্রি করা ও তাতে চড়ে যাওয়ার শর্ত লাগান।
  • ২২/২২. যে ব্যক্তি ধারে কিছু নিল এবং ঋণদাতাকে তার চেয়ে বেশি দিল এবং আমাদের মধ্যে সে উত্তম যে উত্তমভাবে অন্যের পাওনা আদায় করে।
  • ২২/২৪. বন্ধক রাখা এবং এটা বাড়ীতে ও সফরে জায়িয।
  • ২২/২৫. বাইয়ে সালাম।
  • ২২/২৭. বিক্রয়ে কসম খাওয়া নিষিদ্ধ।
  • ২২/২৮. শুফ'আ
  • ২২/২৯. প্রতিবেশীর দেয়ালে খুঁটি গাড়া।
  • ২২/৩০. যুল্‌ম করা অন্যের জমি জবরদখল করা ইত্যাদি হারাম।
  • ২২/৩১. রাস্তার পরিমাণ কত হবে যখন এতে মতানৈক্য হবে।
  • ২৩/ ফারায়েজ (كتاب الفرائض) ৪ টি | ১০৪১-১০৪৪ পর্যন্ত
  • ২৩/১. উত্তরাধিকারীদের দেয়ার পর অবশিষ্ট মৃতের পুরুষ আত্মীয়দের অগ্রাধিকার।
  • ২৩/২. কালালাহ এর উত্তরাধিকার (নিম্প্ৰভতা)।
  • ২৩/৩. কালালাহ- যে ব্যাপারে সর্বশেষ আয়াত অবতীর্ণ হয়েছে।
  • ২৩/৪. যে ব্যক্তি সম্পদ ছেড়ে গেল তা তার উত্তরাধিকারের।
  • ২৪/ হেবা (كتاب الهبات) ৭ টি | ১০৪৫-১০৫১ পর্যন্ত
  • ২৪/১. সদাকাহকারীর জন্য তার সদাকাহকৃত বস্তু সদাকাহ গ্রহীতার নিকট থেকে ক্ৰয় করা ঘৃণিত।
  • ২৪/২. সদাকাহ গ্রহণকারীর হস্তগত হয়ে যাওয়া সদাকাহ ও হেবার মাল সদাকাকারীর ফিরিয়ে নেয়া হারাম যদি না তা তার ছেলেকে বা অধস্তনকে হেবা করে থাকে।
  • ২৪/৩. হেবার ক্ষেত্রে কোন কোন সন্তানকে প্রাধান্য দেয়া মাকরূহ।
  • ২৪/৪. উমরা
  • ২৫/ অসীয়াত (كتاب الوصية) ৯ টি | ১০৫২-১০৬০ পর্যন্ত
  • পরিচ্ছেদ নাই
  • ২৫/১. এক তৃতীয়াংশ অসীয়াত করা।
  • ২৫/২. সদাকার সওয়াব মৃত ব্যক্তির নিকট পৌছা।
  • ২৫/৪. ওয়াক্‌ফ।
  • ২৫/৫. ঐ ব্যক্তির অসীয়াত পরিত্যাগ করা যার কোন কিছু নেই যা সে অসিয়াত করবে।
  • ২৬/ নায্‌র (كتاب النذر) ৫ টি | ১০৬১-১০৬৫ পর্যন্ত
  • ২৬/১. নাযার পূর্ণ করার নির্দেশ।
  • ২৬/২. নাযর মানা নিষিদ্ধ এবং এটা ভাগ্যের কোন পরিবর্তন ঘটায় না।
  • ২৬/৪. যে ব্যক্তি কাবা পর্যন্ত হেঁটে যাওয়ার নাযর মানলো।
  • ২৭/ কসম (كتاب الأيمان) ১৯ টি | ১০৬৬-১০৮৪ পর্যন্ত
  • ২৭/১. আল্লাহ তা'আলার নাম ব্যতীত অন্যের নামে কসম করা নিষেধ।
  • ২৭/২. যে লাত, উযযার নামে কসম করে সে যেন লা-ইলা-হা ইল্লাল্লাহ বলে।
  • ২৭/৩. এটা (বৈধ) যে কেউ কোন কিছু করার কসম খেলো এবং পরেও অন্যটা করা ভাল দেখল তাহলে সে ভালটা করবে এবং তার কসমের কাফফা দিবে।
  • ২৭/৫. ইনশাআল্লাহ বলা।
  • ২৭/৬. হারাম নয় এমন কোন বিষয়ে কোন ব্যক্তিকে কসম করতে চাপ সৃষ্টি করা যার ফলে তার পরিবার কষ্টে পতিত হয়- এর নিষিদ্ধ।
  • ২৭/৭. কাফিরের নাযর এবং সে ইসলাম গ্রহণ করার পর এ ব্যাপারে সে কী করবে।
  • ২৭/৯. ঐ ব্যক্তির (প্রতি) কঠোরতা যে তার দাসকে যিনার অপবাদ দিল।
  • ২৭/১০. দাসকে তা খাওয়ানো যা সে নিজে খায় এবং তা পরানো যা সে নিজে পরে এবং সাধ্যের অতিরিক্ত কাজ না দেয়া।
  • ২৭/১১. গোলামের সওয়াব যখন সে মনিবের কল্যাণে ব্ৰতী হয় এবং আল্লাহর ইবাদাত উত্তমরূপে করে।
  • ২৭/১২. যৌথ মালিকানাভুক্ত গোলামকে যে স্বীয় অংশ হতে মুক্ত করে দেয়।
  • ২৭/১৩. মুদাব্বার গোলাম বিক্রি করা।
  • ২৮/ কাসামাহ (كتاب القسامة) ১২ টি | ১০৮৫-১০৯৬ পর্যন্ত
  • ২৮/১. আল-কাসামাহ
  • ২৮/২. ধর্মত্যাগী মুরতাদ ও যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের বিরুদ্ধে লড়াই করে তাদের বিধান।
  • ২৮/৩. পাথর বা কোন ভারী জিনিস দ্বারা কেউ নিহত হলে কিসাস নেয়ার প্রমাণ এবং মহিলাকে হত্যা করার অপরাধে পুরুষকে হত্যা করা।
  • ২৮/৪. কোন আক্রান্ত ব্যক্তি কোন আক্রমণকারীকে প্রতিহত করতে গিয়ে আক্রমণকারী যদি মারা যায় অথবা তার অঙ্গহানি হয় তাহলে কোন দায়-দায়িত্ব নেই।
  • ২৮/৫. দাঁত ও এ জাতীয় ক্ষতি যাতে কিসাসের হুকুম বিদ্যমান।
  • ২৮/৬. কোন্ কোন্ ক্ষেত্রে মুসলিমের রক্ত বৈধ।
  • ২৮/৭. হত্যার প্রথম প্রচলনকারীর পাপের বর্ণনা।
  • ২৮/৮. কিয়ামতের দিন রক্তের (বিনিময়ে) রক্ত দ্বারা প্রতিশোধ গ্রহণ এবং সেদিন মানুষের মাঝে সর্বপ্রথম রক্তের বিষয়ে ফায়সালা করা হবে।
  • ২৮/৯. মুসলিমদের রক্ত, সমভ্রম ও সম্পদ (বিনষ্ট করা) কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।
  • ২৮/১১. পেটের বাচ্চার রক্তপণ, অনিচ্ছাকৃত হত্যার জন্য রক্তপণ প্রদানের অপরিহার্যতা ও শিবহে আমদের দিয়াত বা রক্তপণ অপরাধীর অভিভাবকের উপর ওয়াজিব।
  • ২৯/ হুদূদ (كتاب الحدود) ১৬ টি | ১০৯৭-১১১২ পর্যন্ত
  • ২৯/১. চুরির হাদ ও তার নিসাব (শাস্তি দানের জন্য অপরাধের সর্বনিম্ন পরিণাম)
  • ২৯/২. সম্ভ্ৰান্ত বা যে কোন বংশের চোরের হাত কাটা এবং হুদুদের ব্যাপারে সুপারিশ করার নিষিদ্ধ।
  • ২৯/৪. বিবাহিত যিনাকারকে পাথর নিক্ষেপে হত্যা করা।
  • ২৯/৫. যে নিজেই যিনা করার কথা স্বীকার করলো।
  • ২৯/৬. ইয়াহুদী বা অন্য জিম্মিকে যিনার অপরাধে রজম করা।
  • ২৯/৮. মদখোরের শাস্তি।
  • ২৯/৯. সতর্ক করে দেয়ার জন্য বেত্ৰাঘাতের পরিমাণ।
  • ২৯/১০. হাদ জারি করাই হচ্ছে অপরাধীর জন্য কাফফারাহ।
  • ২৯/১১. চতুষ্পদ জন্তুর আঘাতে, খণিজ সম্পদ উদ্ধার করতে ও কূপ খনন করতে মারা গেলে রক্তপণ নেই।
  • ৩০/ বিচার-ফায়সালা (كتاب الأقضية) ১০ টি | ১১১৩-১১২২ পর্যন্ত
  • ৩০/১. শপথ করার দায়িত্ব বাদীর।
  • ৩০/৩. বাহ্যিক অবস্থার ভিত্তিতে ফায়সালা এবং যে ব্যক্তি তার যুক্তি প্রদর্শনে বাকপটু।
  • ৩০/৪. হিন্দার ফায়সালা।
  • ৩০/৫. বিনা প্রয়োজনে অধিক প্রশ্ন করা, গরীব ও অন্যান্যদের অধিকার আদায় না করা এবং হাক্বদার না হয়ে কোন কিছু চাওয়া নিষিদ্ধ।
  • ৩০/৬. বিচারকের সওয়াব যখন সে সঠিক ফায়সালায় পৌছতে আপ্রাণ চেষ্টা করে- তার ফায়সালা ঠিক হোক বা ভুল হোক।
  • ৩০/৭. রাগান্বিত অবস্থায় বিচারকের বিচার করা অপছন্দনীয়।
  • ৩০/৮. বাতিল রায় ও নব-আবিষ্কৃত বিষয়াবলী প্রত্যাখ্যান করা।
  • ৩০/১০. মুজতাহিদগণের মতভেদ প্রসঙ্গে।
  • ৩০/১১. দু’দলের ঝগড়া বিচারক কর্তৃক মীমাংসা করে দেয়া মুস্তাহাব।
  • ৩১/ কুড়িয়ে পাওয়া বস্তু (كتاب اللقطة) ৬ টি | ১১২৩-১১২৮ পর্যন্ত
  • পরিচ্ছেদ নাই
  • ৩১/২. কোন চতুষ্পদ জন্তুর দুধ মালিকের বিনা অনুমতিতে দোহন করা হারাম।
  • ৩১/৩. মেহমানদারী ও এতদসংক্ৰান্ত
  • ৩২/ জিহাদ (كتاب الجهاد) ৬৪ টি | ১১২৯-১১৯২ পর্যন্ত
  • ৩২/১. কাফিরদেরকে ইসলামের দাওয়াত দেয়ার পর তাদেরকে আক্রমণের সংবাদ না দিয়ে আক্রমণ জায়িয।
  • ৩২/৩. সহজ আচরণের নির্দেশ ও অনীহা সৃষ্টি নিষিদ্ধ।
  • ৩২/৪. বিশ্বাসঘাতকতা হারাম।
  • ৩২/৫. যুদ্ধে (শত্রুপক্ষকে) ধোঁকা দেয়া জায়িয।
  • ৩২/৬. শত্রুর সম্মুখীন হওয়ার ইচ্ছে করা অপছন্দনীয় এবং মোকাবেলার সময় ধৈর্য ধারণের নির্দেশ।
  • ৩২/৮. যুদ্ধে নারী ও শিশুদের হত্যা করা হারাম।
  • ৩২/৯. নৈশ আক্রমণে অনিচ্ছায় নারী ও শিশুদের হত্যা জায়িয।
  • ৩২/১০. কাফিরদের বৃক্ষ কর্তন ও জ্বালিয়ে দেয়া জায়িয।
  • ৩২/১১. বিশেষভাবে এ উম্মতের জন্য গানীমাতের মাল হালাল।
  • ৩২/১২. যুদ্ধলব্ধ সম্পদ।
  • ৩২/১৩. যুদ্ধে নিহত ব্যক্তির মালামালের অধিকতর হকদার হচ্ছে হত্যাকারী।
  • ৩২/১৫. ফাইয়ের মালের বিধান।
  • ৩২/১৬. নবী (ﷺ)-এর বাণীঃ (আমাদের সম্পদের কেউ উত্তরাধিকারী হবে না, আমরা যা ছেড়ে যাই তা হচ্ছে সদাকাহ)।
  • ৩২/১৯. বন্দীকে বেঁধে রাখা এবং তাকে আটকে রাখা এবং তার প্রতি অনুগ্রহ করা বৈধ।
  • ৩২/২০. হিজাজ থেকে ইয়াহুদীদের বিতাড়ন।
  • ৩২/২২. চুক্তিবদ্ধ হওয়ার পর তা ভঙ্গকারীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা এবং ন্যায়নিষ্ঠ ব্যক্তির মধ্যস্থতায় দূর্গের লোকদের আত্মসমর্পণ করানো জায়িয।
  • ৩২/২৩. দু’টি বিষয়ের মধ্যে অধিক জরুরী বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দেয়া।
  • ৩২/২৪. বিভিন্ন এলাকা বিজয়ের মাধ্যমে ধনাঢ্য হওয়ার পর আনসারদের দেয়া বৃক্ষ ও ফলের উপহার মুহাজিরগণ কর্তৃক ফিরিয়ে দেয়া।
  • ৩২/২৫. শত্রুদের ভূমি থেকে খাদ্য নেয়া।
  • ৩২/২৬. ইসলামের দাওয়াত দিয়ে হিরাক্লিয়াসের নিকট নাবী (ﷺ)-এর পত্র।
  • ৩২/২৮. হুনায়নের যুদ্ধ।
  • ৩২/২৯. তায়েফের যুদ্ধ।
  • ৩২/৩২. কাবা গৃহের আশপাশ থেকে মূর্তি সরানো।
  • ৩২/৩৪. হুদাইবিয়াহুর প্রান্তরে হুদাইবিয়ার সন্ধি।
  • ৩২/৩৭. উহুদের যুদ্ধ।
  • ৩২/৩৮. আল্লাহর রসুল (ﷺ) যাকে হত্যা করেন তার উপর আল্লাহ ভীষণ রাগান্বিত হন।
  • ৩২/৩৯. নবী (ﷺ) মুশরিক ও মুনাফিকদের নিকট থেকে যে দুঃখকষ্ট পেয়েছেন।
  • ৩২/৪০. নবী (ﷺ)-এর আল্লাহ তা'আলার নিকট দুআ প্রার্থনা এবং মুনাফিকদের (দেয়া) কষ্টের উপর তাঁর ধৈর্যধারণ।
  • ৩২/৪১. আবু জাহল হত্যা।
  • ৩২/৪২. ইয়াহুদীদের তাগূত কা'ব বিন আশরাফকে হত্যা।
  • ৩২/৪৩. খায়বারের যুদ্ধ।
  • ৩২/৪৪. আহযাবের যুদ্ধ এবং তা হচ্ছে খান্দাক।
  • ৩২/৪৫. যিকারাদের যুদ্ধ ইত্যাদি।
  • ৩২/৪৭. মহিলাদের পুরুষের পাশে থেকে যুদ্ধ।
  • ৩২/৪৯. নাবী (ﷺ)-এর যুদ্ধের সংখ্যা।
  • ৩২/৫০. যাতুর রিকার যুদ্ধ।
  • ৩৩/ ইমারাত বা নেতৃত্ব (كتاب الإمارة) ৬১ টি | ১১৯৩-১২৫৩ পর্যন্ত
  • ৩৩/১. মানুষদের উপর কুরাইশদের প্রাধান্য এবং খিলাফাত বা প্রতিনিধিত্ব হবে কুরাইশদের মধ্যে থেকে।
  • ৩৩/২. কাউকে খালীফা নিযুক্ত করা বা তা বাদ দেয়া।
  • ৩৩/৩. নেতৃত্ব চাওয়া ও তার প্রতি লালায়িত হওয়া নিষিদ্ধ।
  • ৩৩/৫. ন্যায়বিচারক ইমামের মর্যাদা ও স্বেচ্ছাচারী শাসকের অপকারিতা ও প্রজাদের প্রতি নম্রতার প্রতি উৎসাহ প্রদান এবং তাদেরকে (প্রজাদেরকে) কষ্টে ফেলা নিষিদ্ধ।
  • ৩৩/৬. গুলুল বা বন্টনের পূর্বে গানীমাতের মাল থেকে চুরি করা কঠোরভাবে হারাম।
  • ৩৩/৭. কর্মচারীর হাদিয়া গ্রহণ হারাম।
  • ৩৩/৮. পাপকৰ্ম ছাড়া আমীরের আনুগত্য করা ওয়াজিব ও পাপকর্মে আনুগত্য হারাম।
  • ৩৩/১০. পর্যায়ক্রমে খালীফাদের আনুগত্য করা বা মান্য করার প্রতি নির্দেশ।
  • ৩৩/১১. কর্তৃপক্ষের অত্যাচার ও অন্যায়ভাবে অন্যদেরকে প্রাধান্য দানের ক্ষেত্রে ধৈর্যধারণ।
  • ৩৩/১৩. ফিতনা প্রকাশ পাওয়ার সময় (মুসলিমদের) জামা'আবদ্ধ থাকার অপরিহার্যতা এবং কুফুরীর প্রতি আহ্বান থেকে সতর্কীকরণ।
  • ৩৩/১৮. যুদ্ধ করতে ইচ্ছে করার পূর্বে সৈন্যদের নিকট হতে সেনাপতির বাই’আত গ্ৰহণ মুস্তাহাব এবং বৃক্ষের নিচে বাই’আতে রিযওয়ানের বর্ণনা।
  • ৩৩/১৯. মুহাজিরীনদের তাদের পূর্বের বাসস্থানে বসতি স্থাপন হারাম।
  • ৩৩/২০. মক্কাহ বিজয়ের পর ইসলাম, জিহাদ ও ভাল কাজ করার উপর বাইয়াত গ্রহণ এবং ফতহে মক্কার পর আর কোন হিজরাত নেই- এর অর্থের বর্ণনা।
  • ৩৩/২১. মহিলাদের বাই’আতের পদ্ধতি।
  • ৩৩/২২. সাধ্যানুযায়ী শোনা ও আনুগত্য করার উপর বাই’আত।
  • ৩৩/২৩. প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার বয়স।
  • ৩৩/২৪. কাফিরদের ভূমিতে কুরআন মজীদ নিয়ে সফর নিষিদ্ধ, যখন তাদের হস্তগত হওয়ার ভয় থাকে।
  • ৩৩/২৫. ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতা এবং প্রতিযোগিতার জন্য প্রশিক্ষণ দান।
  • ৩৩/২৬. কিয়ামত পর্যন্ত ঘোড়ার কপালে মঙ্গল (লিখিত)।
  • ৩৩/২৮. জিহাদ ও আল্লাহর রাস্তায় বের হওয়ার ফযীলত।
  • ৩৩/২৯. আল্লাহ্ তা'আলার রাস্তায় শাহাদাত লাভ করার ফযীলত।
  • ৩৩/৩০. আল্লাহর রাস্তায় সকাল-সন্ধ্যা (অতিবাহিত) করার ফযীলত।
  • ৩৩/৩৪. জিহাদের ও পাহারা দেয়ার ফযীলত।
  • ৩৩/৩৫. ঐ দু লোকের বর্ণনা যাদের একজন অপরজনকে হত্যা করল এবং দু’জনই জান্নাতে প্রবেশ করল।
  • ৩৩/৩৮. আল্লাহ তা'আলার রাস্তায় যোদ্ধাদেরকে যানবাহন ইত্যাদি দ্বারা সাহায্য করা ও যোদ্ধাদের অনুপস্থিতিতে উত্তমভাবে তাদের পরিবারের খবর নেয়া।
  • ৩৩/৪০. অক্ষম ব্যক্তিদের উপর থেকে জিহাদের অপরিহার্যতা রহিত হওয়ার বিধান।
  • ৩৩/৪১. শহীদ জান্নাতে যাবে তার প্রমাণ।
  • ৩৩/৪২. যে আল্লাহ তা'আলার বাণী সমুন্নত করার জন্য যুদ্ধ করে সে আল্লাহর রাস্তায় (যুদ্ধ করে)
  • ৩৩/৪৫. নবী (ﷺ)-এর বাণীঃ নিয়্যাত অনুযায়ী প্রতিফল এবং যুদ্ধ ও অন্যান্য কাজও এ কথার মধ্যে শামিল।
  • ৩৩/৪৯. সাগরে যুদ্ধের ফযীলত।
  • ৩৩/৫১. শাহীদদের বর্ণনা।
  • ৩৩/৫৩. নাবী (ﷺ)-এর বাণীঃ আমার উম্মাতের মধ্যে একটি দল সর্বদা সত্যের উপর বিজয়ী থাকবে। যারা তাদের বিরোধিতা করবে তারা তাদের কোন ক্ষতি সাধন করতে পারবে না।
  • ৩৩/৫৫. সফর শাস্তির একটি টুকরো এবং মুসাফিরের জন্য উত্তম হল তার কাজ সম্পন্ন করে তাড়াতাড়ি বাড়ি ফেরা।
  • ৩৩/৫৬. তুরুক অপছন্দনীয় আর তা হচ্ছে সফর থেকে ফিরে রাতে বাড়িতে প্রবেশ করা।
  • ৩৪/ শিকার, যব্‌হ ও কোন প্রকার জন্তু খাওয়া যায় (كتاب الصيد والذبائح ما يؤكل من الحيوان) ২৬ টি | ১২৫৪-১২৭৯ পর্যন্ত
  • ৩৪/১. প্রশিক্ষিত কুকুর দ্বারা শিকার করা।
  • ৩৪/৩. প্রত্যেক বিষদাঁত বিশিষ্ট জন্তু ও প্রত্যেক নখর বিশিষ্ট পাখি খাওয়া হাৱাম।
  • ৩৪/৪. সাগরের মৃত (বৈধ) জন্তু খাওয়া বৈধ।
  • ৩৪/৫. গৃহপালিত গাধার গোশত খাওয়া হারাম।
  • ৩৪/৬. ঘোড়ার গোশত খাওয়া।
  • ৩৪/৭. দব্ব বা গিরগিটি খাওয়া বৈধ।
  • ৩৪/৮. টিড্ডি বা ফড়িং খাওয়া বৈধ।
  • ৩৪/৯. খরগোশ খাওয়া বৈধ।
  • ৩৪/১০. যে সব জিনিস দিয়ে শিকার করা হয় এবং শত্রুর পশ্চাদ্ধাবণ করা হয় সেগুলো ব্যবহার করা বৈধ কিন্তু পাথরের ব্যবহার নিন্দনীয়।
  • ৩৪/১১. খাঁচার বা বেঁধে রাখা পশু তীর বা অন্য কিছু দ্বারা বিদ্ধ করা নিষিদ্ধ।
  • ৩৫/ কুরবানী (كتاب الأضاحي) ১২ টি | ১২৮০-১২৯১ পর্যন্ত
  • ৩৫/১. কুরবানীর সময়।
  • ৩৫/৩. কুরবানীর জন্তু কারো মাধ্যম ছাড়া নিজ হাতে যব্‌হ করা মুস্তাহাব এবং যব্‌হ করার সময় ‘বিসমিল্লাহ’ বলা ও ‘আল্লাহু আকবার’ বলা।
  • ৩৫/৪. রক্ত প্রবাহিত করে এমন বস্তু দিয়ে যব্‌হ করা জায়িয তবে দাঁত, নখ ও হাড় ব্যতীত।
  • ৩৫/৫. ইসলামের প্রথম যুগে কুরবানীর গোশত তিনদিনের অতিরিক্ত খাওয়া নিষিদ্ধ ছিল ও সে বিধান রহিত হয়ে যাওয়া এবং তা বৈধ হয়ে যাওয়া যে চায় তার জন্য।
  • ৩৫/৬. ফারা'আ ও ‘আতিরার বর্ণনা।
  • ৩৬/ পানীয় (كتاب الأشربة) ৪৫ টি | ১২৯২-১৩৩৬ পর্যন্ত
  • ৩৬/১. মদ হারাম হওয়ার বর্ণনা এবং তা আঙ্গুরের রস, পাকা খেজুর, শুকনা খেজুর, কিশমিশ ইত্যাদি দ্বারা তৈরি হোক যা মাতাল করে।
  • ৩৬/৫. পাকা খেজুর ও কিশমিশ একত্র করে নাবিজ বনাননা মাকরূহ।
  • ৩৬/৬. আলকাতরা মাখানো পাত্রে, কদুর বোলে, সবুজ কলস ও কাঠের বোলে নাবিজ বানানো নিষিদ্ধ এবং এ বিধান রহিত হয়ে যাওয়া ও বর্তমানে এটা হালাল যতক্ষণ না তা মাতাল করে।
  • ৩৬/৭. যা মাতলামি আনে তাই মাদকদ্রব্য আর প্রত্যেক মাদকদ্রব্যই হারাম।
  • ৩৬/৮. যে মদপান করল তা থেকে বিরত হল না বা তাওবাহ করল না তার শাস্তি তাকে পরকালে তা থেকে বঞ্চিত করা হবে।
  • ৩৬/৯. নাবিজ ততক্ষণ (খাওয়া) বৈধ যতক্ষণ না তা কঠিনভাবে বিকৃত হয় এবং মাদকদ্রব্যে পরিণত হয়।
  • ৩৬/১০. দুগ্ধপান বৈধ।
  • ৩৬/১১. নাবিজ পান করা ও পাত্র ঢেকে রাখা।
  • ৩৬/১২. পাত্র ঢেকে রাখা, মশক বেঁধে রাখা, দরজা বন্ধ করা, এগুলো করার সময় বিসমিল্লাহ বলা এবং ঘুমানোর সময় বাতি ও আগুন নিভিয়ে রাখা এবং মাগরিবের পর শিশু ও গরু বাছুর বাড়ীর বাইরে যেতে না দেয়ার নির্দেশ।
  • ৩৬/১৩. খাওয়া ও পান করার আদব এবং তার বিধান।
  • ৩৬/১৫. জমজমের পানি দাঁড়িয়ে পান করা।
  • ৩৬/১৬. পান করার সময় পাত্রে নিঃশ্বাস ছাড়া ঘৃণিত এবং পাত্রের বাইরে তিনবার নিঃশ্বাস ছাড়া মুস্তাহাব।
  • ৩৬/১৭. প্রথমে পানকারীর পর দুধ, পানি বা এ জাতীয় বস্তুর পাত্র ডান দিক থেকে ঘুরান মুস্তাহাব।
  • ৩৬/১৮. আঙ্গুল ও প্লেট চেটে খাওয়া ও কোন লোকমা পড়ে গেলেও তাতে ময়লা লাগলে পরিষ্কার করে খেয়ে নেয়া মুস্তাহাব এবং হাত চেটে খাওয়ার পূর্বে মুছে ফেলা মাকরূহ।
  • ৩৬/১৯. খাবারের মালিক দাওয়াত দেয়নি এমন কেউ মেহমানের সঙ্গী হলে মেহমান কী করবে? এবং মেজবানের জন্য উত্তম হল সঙ্গী ব্যক্তিকে খাবারের অনুমতি দেয়া।
  • ৩৬/২০. মেহমানের জন্য তার সাথে অন্য এমন লোককে নিয়ে যাওয়া বৈধ যার ব্যাপারে সে নিশ্চিত যে বাড়িওয়ালা এতে সন্তুষ্ট থাকবে এবং যথাযথ মূল্যায়ন করবে।
  • ৩৬/২১. ঝোল খাওয়া জায়িয, কুমড়া খাওয়া মুস্তাহাব এবং দস্তরখানায় লোকদের কতককে অন্যদের উপর প্রাধান্য দেয়া যদি মেজবান এটা অপছন্দ না করে।
  • ৩৬/২৩. তাজা খেজুরের সাথে শসা খাওয়া।
  • ৩৬/২৫. একসাথে খাওয়ার সময় সাথীদের বিনা অনুমতিতে এক সাথে দু’টো খেজুর বা দু’ টুকরা খাওয়া নিষিদ্ধ।
  • ৩৬/২৭. মদীনার খেজুরের মর্যাদা।
  • ৩৬/২৮. কাম'আ (এক প্রকার ছত্রাক যা খাওয়া যায়)-এর ফযীলত এবং চক্ষু রোগের ঔষধ হিসেবে তার ব্যবহার।
  • ৩৬/২৯. কালো কাবাস (আরক গাছের ফল)-এর ফযীলত
  • ৩৬/৩২. মেহমানের সম্মান ও তাকে (মেহমানকে) প্রাধান্য দেয়ার ফযীলত।
  • ৩৬/৩৩. খাদ্য অল্প হলেও ভাগ করে খাওয়ার ফযীলত এবং দু’জনের খাবার তিনজনের বা অনুরূপ কমলোকের খাবার বেশী জনের জন্য যথেষ্ট হওয়ার বর্ণনা।
  • ৩৬/৩৪. মু’মিন খায় এক পেটে, কাফির খায় সাত পেটে।
  • ৩৬/৩৫. খাবারের দোষ বৰ্ণনা না করা।
  • ৩৭/ পোষাক ও অলঙ্কার (كتاب اللباس والزينة) ৪৩ টি | ১৩৩৭-১৩৭৯ পর্যন্ত
  • ৩৭/১. পুরুষ ও মহিলা উভয়ের জন্য স্বর্ণ ও রৌপ্যের পাত্র ব্যবহার ও তা থেকে পানি পান করা নিষিদ্ধ।
  • ৩৭/২. পুরুষ ও মহিলাদের জন্য স্বর্ণ ও রৌপ্যের পাত্র ব্যবহার হারাম এবং স্বর্ণের আংটি ও রেশমী বস্ত্ৰ পুরুষের জন্য হারাম ও তা মহিলাদের জন্য বৈধ এবং রেশমী দ্বারা নকশা করা যার পরিমাণ চার আঙ্গুলের বেশী নয় তা পুরুষের জন্য বৈধ।
  • ৩৭/৩. চুলকানি বা চর্মরোগের কারণে পুরুষের জন্য রেশমি কাপড় ব্যবহার বৈধ।
  • ৩৭/৫. হিবরা কাপড় পরিধানের মর্যাদা।
  • ৩৭/৬. পোষাকে বিনয়ী হওয়া শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় সংখ্যক মোটা কাপড়কে যথেষ্ট মনে করা, কম মূল্যের পোষাক, কম্বল, বিছানা ব্যবহার করা, উটের লোম থেকে তৈরি কাপড় আর তাতে যা উপাদেয় পাওয়া যায় তা ব্যবহার করা বৈধ।
  • ৩৭/৭. কাৰ্পেট ব্যবহার করা বৈধ।
  • ৩৭/৯. অহঙ্কার করে কাপড় ছেচড়ানো হারাম এবং কাপড় কতটুকু লটকানো জায়িয এবং এর মুস্তাহাব বিধান কী?
  • ৩৭/১০. পোষাকের পারিপাট্যে অতি উৎফুল্ল হয়ে গর্বভরে চলার নিষিদ্ধতা
  • ৩৭/১১. স্বর্ণের আংটি ছুঁড়ে ফেলে দেয়া।
  • ৩৭/১২. মুহাম্মাদ (ﷺ) রৌপ্যের আংটি পরিধান করেছিলেন যাতে খোদাই করা ছিল ‘মুহাম্মাদ রাসূলুল্লাহ’। তার পরে তার খালীফাগণ সেটা পরিধান করেছিলেন।
  • ৩৭/১৩. নাবী (ﷺ)-এর আংটি পরিধান করা, যখন তিনি অনারবদের নিকট পত্র লেখার ইচ্ছে করলেন।
  • ৩৭/১৪. আংটি ছুঁড়ে ফেলে দেয়া।
  • ৩৭/১৯. যখন জুতা পরবে তখন ডান পা এবং যখন জুতা খুলবে তখন বাম পা দ্বারা আরম্ভ করবে।
  • ৩৭/২২. চিত হয়ে এক পা আরেক পা-র উপর রেখে শোয়া বৈধ।
  • ৩৭/২৩. পুরুষের জন্য যাফরান রং ব্যবহার করা নিষিদ্ধ।
  • ৩৭/২৫. রঙে ইয়াহুদীদের বিরোধিতা করা।
  • ৩৭/২৬. যে ঘরে কুকুর ও ছবি আছে সে ঘরে মালাইকাহ প্রবেশ করে না।
  • ৩৭/২৮. উটের গলায় ধনুকের রশির গোলাকার মাল্য পাননা মাকরূহ।
  • ৩৭/৩০. পশুর গায়ে চিহ্ন লাগানো মুখ বাদ দিয়ে যাকাত ও জিযিয়ার পশুর চিহ্ন লাগানো উত্তম।
  • ৩৭/৩১. মাথা মোড়ানোর পর স্থানে স্থানে কিছু চুল ছেড়ে দেয়া মাকরূহ।
  • ৩৭/৩২. রাস্তার উপর বসা নিষিদ্ধ এবং রাস্তার হক্ব আদায় করা।
  • ৩৭/৩৩. পরচুলা লাগানোর কাজ করা বা নিজে লাগানো উল্কির কাজ করা বা নিজে লাগানো, চিকন (প্লার্ক) করা এবং আল্লাহর সৃষ্টির পরিবর্তন করা হারাম।
  • ৩৭/৩৫. পোশাকে ধোঁকা বাজি করা এবং (স্বামী যে পোশাক) না দিয়েছে তার বড়াই করা নিষিদ্ধ।
  • ৩৮/ আচার-ব্যবহার (كتاب الآداب) ১৬ টি | ১৩৮০-১৩৯৫ পর্যন্ত
  • ৩৮/১. আবুল কাসেম নামে কুনিয়াত বা উপনাম রাখা মাকরূহ এবং মুস্তাহাব নামসমূহের বর্ণনা।
  • ৩৮/৩. খারাপ নাম পরিবর্তন করে ভাল নাম রাখা এবং বাররাহ নাম পরিবর্তন করে যায়নাব জুয়াইরিয়াহ বা এ জাতীয় নাম রাখা।
  • ৩৮/৪. 'রাজাধিরাজ' নাম রাখা হারাম।
  • ৩৮/৫. কোন সন্তান জন্মগ্রহণ করার সময় তাহনিক করা (কিছু চিবিয়ে মুখে দেয়া) এবং তাহনিক করার জন্য ভাল লেকের নিকট নিয়ে যাওয়া মুস্তাহাব। জন্মের দিন নাম রাখা জায়িয এবং ‘আবদুল্লাহ, ইবরাহীম ও সমস্ত নাবীগণের নামে নাম রাখা মুস্তাহাব।
  • ৩৮/৭. (ঘরে ইত্যাদিতে প্রবেশের জন্য) অনুমতি চাওয়া।
  • ৩৮/৮. অনুমতি প্রার্থীকে যখন বলা হবে আপনি কে তখন 'আমি' বলা মাকরুহ।
  • ৩৮/৯. অন্যের বাড়িতে উকি মারা হারাম।
  • ৩৯/ সালাম (كتاب السلام) ৫৩ টি | ১৩৯৬-১৪৪৮ পর্যন্ত
  • ৩৯/১. আরোহী পায়ে চলা ব্যক্তিকে এবং অল্প সংখ্যক বেশি সংখ্যককে সালাম দিবে।
  • ৩৯/৩. একজন মুসলিমের উপর অন্য মুসলিমের হক হচ্ছে সালামের উত্তর দেয়া।
  • ৩৯/৪. আহলে কিতাবদেরকে প্রথমে সালাম দেয়া নিষিদ্ধ এবং তাদেরকে কী ভাবে তাদের সালামের উত্তর দিবে।
  • ৩৯/৫. বালকদেরকে সালাম দেয়া মুস্তাহাব।
  • ৩৯/৭. মানবিক প্রয়োজনে মহিলাদের বাইরে বের হওয়া বৈধ।
  • ৩৯/৮. অপরিচিত মহিলার নিকট একাকীত্বে অবস্থান এবং তার নিকট প্রবেশ করা হারাম।
  • ৩৯/৯. কোন লোককে তার স্ত্রী বা কোন মাহরামার সঙ্গে একাকীত্বে দেখা গেলে তাদের সন্দেহ দূর করার জন্য ‘এ মহিলা আমার উমুক হয়’ বলে পরিচয় তুলে ধরা মুস্তাহাব।
  • ৩৯/১০. কেউ যদি কোন মজলিসে এসে খালি স্থান পায় তাহলে সেখানে বসবে অথবা মাজলিসের পিছনে বসবে।
  • ৩৯/১১. কেউ যদি তার যথাস্থানে প্রথমে বসে তাহলে তাকে তার স্থান থেকে উঠিয়ে দেয়া হারাম।
  • ৩৯/১৩. অপরিচিতা মহিলাদের নিকট মেয়েলি স্বভাবের লোকের প্রবেশে বাধা দেয়া।
  • ৩৯/১৪. পথিমধ্যে কোন অপরিচিত মহিলা খুবই ক্লান্ত হয়ে গেলে তাকে আরোহীর পিছনে উঠানো জায়িয।
  • ৩৯/১৫. তৃতীয় জনের বিনা অনুমতিতে দু’জনে চুপে চুপে কথা বলা।
  • ৩৯/১৬. চিকিৎসা, অসুখ ও ঝাড়ফুঁকের বর্ণনা।
  • ৩৯/১৭. যাদু।
  • ৩৯/১৮. বিষ
  • ৩৯/১৯. অসুস্থ ব্যক্তিকে ঝাড়ফুঁক করা মুস্তাহাব।
  • ৩৯/২০. সূরাহ নাস, ফালাক দ্বারা ঝাড়ফুঁক করা ও প্ৰশ্বাসের থুথু দেয়া।
  • ৩৯/২১. বদনযর, পিপড়ার কাপড় ও বিষাক্ত প্রাণীর দংশনে ঝাড়ফুঁক করা মুস্তাহাব
  • ৩৯/২৩. কুরআন ও যিক্‌র আযকার দ্বারা ঝাড়ফুঁক করার পারিশ্রমিক নেয়া জায়িয।
  • ৩৯/২৬. প্রতিটি রোগের ঔষধ আছে এবং চিকিৎসা করা মুস্তাহাব।
  • ৩৯/২৭. লাদুদ (রুগীর অনিচ্ছায় তার মুখে একধারে ঔষধ দিয়ে তাকে জোর করে খাওয়ান) দ্বারা চিকিৎসা করা মাকরূহ।
  • ৩৯/২৮. ঊদুল হিন্দ দ্বারা চিকিৎসা করা আর তা (চন্দন) হচ্ছে কাঠ।
  • ৩৯/২৯. কালজিরা দ্বারা চিকিৎসা করা।
  • ৩৯/৩০. তালবিনা (আটা, ভুষি, মধু ইত্যাদি দ্বারা তৈরী খাবার) রোগীর মনে প্রশান্তি দানকারী।
  • ৩৯/৩১. মধু পান করানোর মাধ্যমে চিকিৎসা করা।
  • ৩৯/৩২. মহামারী, তায়েরাহ (পাখি উড়িয়ে) অশুভ ফল নেয়া ও গণনা করে ভবিষ্যদ্বাণী করা ইত্যাদির বর্ণনা।
  • ৩৯/৩৩. ‘আদওয়া, ত্বিয়ারাহ, হা-মা, সাফার, বৃষ্টির প্রতিশ্রুতি দানকারী নক্ষত্র, গওল (প্রভৃতি শুভাশুভ লক্ষণ বলতে কিছু) নেই এবং রুগ্ন ব্যক্তির নীরোগ ব্যক্তির নিকট যাওয়া উচিত নয়। (এগুলোক অশুভ লক্ষণ মনে করে)।
  • ৩৯/৩৪. তায়েরাহ, ফাল এবং যাতে অশুভ হয়।
  • ৩৯/৩৭. সাপ ও এ জাতীয় জীব হত্যা করা।
  • ৩৯/৩৮. গৃহে বসবাসকারী গিরগিটি মেরে ফেলাই শ্রেয়।
  • ৩৯/৩৯. পিঁপড়া মারা নিষেধ।
  • ৩৯/৪০. বিড়াল হত্যা করা নিষিদ্ধ।
  • ৩৯/৪১. খাওয়া নিষিদ্ধ এমন প্রাণীকে খাদ্য ও পানি খাওয়ানোর বর্ণনা।
  • ৪০/ সৌজন্যমূলক কথা বলা ইত্যাদি (كتاب الألفاظ من الأدب وغيرها) ৫ টি | ১৪৪৯-১৪৫৩ পর্যন্ত
  • ৪০/১. যুগকে গালি দেয়া নিষিদ্ধ।
  • ৪০/২. আঙ্গুরের নাম কারাম বলা মাকরূহ।
  • ৪০/৩. গোলাম, দাসী, মাওলা ও সাইয়েদ ইত্যাদি শব্দের সঠিক ব্যবহার।
  • ৪০/৪. কোন মানুষের এ কথা বলা মাকরূহ আমার আত্মা বিনষ্ট হয়ে গেছে।
  • ৪১/ কবিতা (كتاب الشعر) ২ টি | ১৪৫৪-১৪৫৫ পর্যন্ত
  • কবিতা
  • ৪২/ স্বপ্ন (كتاب الرؤيا) ১২ টি | ১৪৫৬-১৪৬৭ পর্যন্ত
  • পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৪২/১. নাবী (ﷺ)-এর বাণীঃ যে স্বপ্নে আমাকে দেখল সে প্রকৃতপক্ষেই আমাকে দেখল।
  • ৪২/৩. স্বপ্নের ব্যাখ্যা।
  • ৪২/৪. নাবী (ﷺ)-এর স্বপ্ন।
  • ৪৩/ ফাযায়েল (كتاب الفضائل) ৭২ টি | ১৪৬৮-১৫৩৯ পর্যন্ত
  • ৪৩/৩. নবী (ﷺ) এর মু'জিযাসমূহ।
  • ৪৩/৪. আল্লাহ তা'আলার উপর তাঁর ভরসা এবং মানুষের অনিষ্ট থেকে আল্লাহ তা'আলার তাঁকে হিফাযাত করণ।
  • ৪৩/৫. “হিদায়াত ও ইলম” যা নিয়ে মুহাম্মাদ (ﷺ)-কে পাঠানো হয়েছে তার দৃষ্টান্তের বর্ণনা।
  • ৪৩/৬. উম্মাতের উপর মুহাম্মাদ (ﷺ)-এর দয়াদ্রতা ও যা তাদের ক্ষতি সাধন করবে তা থেকে স্পষ্ট সতর্কীকরণ।
  • ৪৩/৭. তাঁর (ﷺ) সর্বশেষ নবী হওয়ার বর্ণনা।
  • ৪৩/৯. নাবী (ﷺ)-এর জন্য 'হাওজ' এর প্রমাণ ও তার বৈশিষ্ট্য।
  • ৪৩/১০. উহুদের যুদ্ধে নাবী (ﷺ)-এর পক্ষে জিবরীল ও মীকাঈল (আঃ)-এর যুদ্ধ করার বর্ণনা।
  • ৪৩/১১. নবী (ﷺ)-এর বীরত্ব ও যুদ্ধে অগ্রণী ভূমিকা পালনের বর্ণনা।
  • ৪৩/১২. নাবী (ﷺ) রহমতের বায়ু অপেক্ষা মানুষদের মধ্যে অধিক দানশীল ছিলেন।
  • ৪৩/১৩. রাসূল (ﷺ) ছিলেন মানুষের মাঝে সর্বাপেক্ষা উত্তম চরিত্রের অধিকারী।
  • ৪৩/১৪. রাসূল (ﷺ)-এর নিকট কোন কিছু চাওয়া হলে তিনি কখনও 'না' বলেননি এবং তাঁর অত্যধিক দানের বর্ণনা।
  • ৪৩/১৫. রাসূল (ﷺ)-এর শিশু ও অনাথদের প্রতি অত্যধিক দয়া এবং তাঁর বিনয় ও অন্যান্য সদ গুণাবলী।
  • ৪৩/১৬. নাবী (ﷺ) ছিলেন অত্যন্ত লাজুক স্বভাবের।
  • ৪৩/১৮. নাবী (ﷺ)-এর নারীদের প্রতি করুণা এবং উটের আরোহী মহিলা হলে উট চালককে ধীরে উট চালনার জন্য নাবী (ﷺ)-এর নির্দেশ দান।
  • ৪৩/২০. নাবী (ﷺ)-এর পাপকৰ্ম থেকে দূরে থাকা, বৈধ কাজের মধ্যে সহজটিকে গ্রহণ করা এবং আল্লাহ তা’আলার জন্য প্রতিশোধ নেয়া যখন তাঁর (আল্লাহর) হুকুমের অমর্যাদা করা হয়।
  • ৪৩/২১. নাবী (ﷺ)-এর সুঘ্ৰাণ, তাঁর কোমলতা ও তাঁর স্পর্শের কল্যাণময়তা।
  • ৪৩/২২. নবী (ﷺ)-এর ঘামের সুগন্ধি এবং তদদ্বারা বারাকাত গ্রহণ।
  • ৪৩/২৩. নাবী (ﷺ)-এর উপর ওয়াহী নাযিল হওয়ার এমনকি শীতকালেও ঘৰ্মাক্ত হয়ে যাওয়া।
  • ৪৩/২৫. নাবী (ﷺ)-এর শারীরিক আকৃতি এবং তিনি মানুষদের মধ্যে সর্বোত্তম অবয়বের অধিকারী ছিলেন।
  • ৪৩/২৬. নাবী (ﷺ)-এর চুলের বৈশিষ্ট্যের বর্ণনা।
  • ৪৩/২৯. তাঁর (ﷺ) বার্ধক্যের বর্ণনা।
  • ৪৩/৩০. নবী (ﷺ)-এর নবুয়তের মোহর, তার বর্ণনা এবং তা শরীরের কোন স্থানে ছিল তার প্রমাণ।
  • ৪৩/৩১. নবী (ﷺ)-এর বৈশিষ্ট্য এবং তাকে রাসূল হিসাবে প্রেরণ এবং তাঁর বয়স।।
  • ৪৩/৩২. নবী (ﷺ)-এর ইন্তিকালের দিন তাঁর বয়স কত ছিল।
  • ৪৩/৩৩. নবী (ﷺ) কত দিন মক্কাহ ও মদিনায় অবস্থান করেন?
  • ৪৩/৩৪. নাবী (ﷺ)-এর নামসমূহ।
  • ৪৩/৩৫. নাবী (ﷺ)-এর জ্ঞান ও অধিক আল্লাহ ভীতি।
  • ৪৩/৩৬. নবী (ﷺ) এর অনুসরণের অপরিহার্য।
  • ৪৩/৩৭. রাসূল (ﷺ)-কে মর্যাদা দেয়া, তাঁকে বিনা প্রয়োজনে এবং বিষয়ের সাথে সম্পর্কহীন ও অবাস্তব ইত্যাদি প্রশ্ন করা পরিত্যাগ করা।
  • ৪৩/৩৯. নবী (ﷺ)-এর প্রতি তাকানোর ফযীলত এবং সেজন্য আকাঙ্ক্ষা করা।
  • ৪৩/৪০. ঈসা (আঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৩/৪১. ইবরাহীম খালীল (আঃ) এর মর্যাদা।
  • ৪৩/৪২. মূসা (আঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৩/৪৩. ইউনুস (আঃ)-এর বর্ণনা এবং নবী (ﷺ)-এর বাণীঃ ‘আমি ইউনুস বিন মাত্তার চেয়ে উত্তম’- এ কথা কারো বলা উচিত নয়।
  • ৪৩/৪৪. ইউসুফ (আঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৩/৪৬. খাজির (আঃ) এর মর্যাদা।
  • ৪৪/ সাহাবাগণের মর্যাদা (كتاب فضائل الصحابة) ১১২ টি | ১৫৪০-১৬৫১ পর্যন্ত
  • ৪৪/১. আবু বকর আস্‌সিদ্দীক (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/২. উমার (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/৩. উসমান বিন আফফান (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/৪. আলী বিন আবু ত্বলিব (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/৫. সা’দ বিন আবূ ওয়াক্কাস (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/৬. ত্বলহা ও যুবায়র (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/৭. আবু উবাইদাহ বিন জাররাহ (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/৮. হাসান ও হুসাইন (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/১০. যায়দ বিন হারিসাহ ও উসামা বিন যায়দ (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/১১. আবদুল্লাহ বিন জাফার (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/১২. উম্মুল মুমিনীন খাদীজাহ (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/১৩. উম্মুল মু'মিনীন ‘আয়িশাহ (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/১৪. উম্মু যার'আ (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/১৫. ফাতিমা বিনতু নাবী (ﷺ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/১৬. উম্মুল মু'মিনীন উম্মে সালামাহ (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/১৭. উম্মুল মু'মিনীন যাইনাব (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/১৯. আনাস বিন মালিক (রাঃ) এর মাতা উম্মু সুলায়ম (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/২২. আবদুল্লাহ বিন মাসউদ (রাঃ) ও তাঁর মায়ের মর্যাদা।
  • ৪৪/২৩. উবাই বিন কাব ও একদল আনসার (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/২৪. সা'দ বিন মুআয (রাঃ)-এর বর্ণনা।
  • ৪৪/২৬. জাবির (রাঃ)-এর পিতা আবদুল্লাহ বিন আম্‌র বিন হারাম (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/২৮. আবু যার (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/২৯. জারীর বিন আবদুল্লাহ (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/৩০. আবদুল্লাহ বিন আব্বাস (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/৩১. আবদুল্লাহ বিন ‘উমার (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/৩২. আনাস বিন মালিক (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/৩৩. আবদুল্লাহ বিন সালাম (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/৩৪. হাস্‌সান বিন সাবিত (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/৩৫. আবু হুরাইরাহ আদ্‌দাওসী (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/৩৬. বদর যুদ্ধের শহীদদের মর্যাদা এবং হাতিব বিন আবি বালতা (রাঃ)-এর কাহিনী।
  • ৪৪/৩৮. আবু মূসা ও আবু ‘আমির আল আশআরী (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/৩৯. আল আশ'আরী (রাঃ)-দের মর্যাদা।
  • ৪৪/৪১. জা'ফার বিন আবূ ত্বালিব, আসমা বিনতু উমাইস এবং তাদের নৌকারোহীদের (রাঃ) মর্যাদা।
  • ৪৪/৪৩. আনসার (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৪৪/৪৪. আনসার (রাঃ) পরিবারের মধ্যে সর্বোত্তম।
  • ৪৪/৪৫. আনসারদের (রাঃ) সঙ্গ লাভে যে কল্যাণ লাভ করা যায়।
  • ৪৪/৪৬. গিফার ও আসলাম গোত্রের জন্য নবী (ﷺ)-এর দু'আ।
  • ৪৪/৪৭. গিফার, আসলাম, জুহাইনাহ, আশাযা, মুজাইনাহ, তামিম, দাওস ও তাঈ গোত্রগুলোর ফযীলত।
  • ৪৪/৪৮. মানুষের মধ্যে সর্বোত্তম।
  • ৪৪/৪৯. কুরাইশ নারীদের ফযীলত।
  • ৪৪/৫০. নবী (ﷺ) কর্তৃক তাঁর সাথীদের মধ্যে ভ্রাতৃবন্ধন প্ৰতিষ্ঠা।
  • ৪৪/৫২. নবী (ﷺ)-এর সাহাবীদের মর্যাদা, অতঃপর তাদের পরবর্তীদের, অতঃপর তাদের পরবর্তীদের।
  • ৪৪/৫৩. নবী (ﷺ)-এর উক্তিঃ আজ যারা বেঁচে আছে তাদের কেউই একশ’ বছর পর পৃথিবীর উপর জীবিত থাকবে না।
  • ৪৪/৫৪. নাবী (ﷺ)-এর সাহাবী (রাঃ)-দের গালি দেয়া নিষিদ্ধ।
  • ৪৪/৫৫. পারস্যবাসীদের ফযীলত।
  • ৪৪/৬০. নাবী (ﷺ)-এর উক্তিঃ মানুষ উটের ন্যায়, একশটি উটের মধ্যে একটিও আরোহণের উপযোগী পাবে না।
  • ৪৫/ সদাচরণ, আত্মীয়তার সম্পর্ক ও শিষ্ঠাচার অধ্যায় (كتاب البر والصلة والآداب) ৪৩ টি | ১৬৫২-১৬৯৪ পর্যন্ত
  • ৪৫/১. মাতাপিতার প্রতি সদাচরণ এবং তাঁরা দু’জনই এর বেশি হকদার।
  • ৪৫/২. নফল সালাত বা এ জাতীয় ইবাদাতের উপর মাতাপিতার প্রতি সদাচরণকে অগ্রাধিকার দেয়া।
  • ৪৫/৬. আত্মীয়তার সম্পর্ক ও তা বিচ্ছিন্ন করা হারাম।
  • ৪৫/৭. হিংসা, ঘৃণা ও কথা বলা নিষেধ।।
  • ৪৫/৮. শারয়ী ওযর ব্যতীত কারো সাথে তিনদিনের বেশি সম্পর্ক ছিন্ন রাখা হারাম।
  • ৪৫/৯. কারো প্রতি খারাপ ধারণা করা, গোয়েন্দাগিরি করা, দোষ-ত্রুটি অন্বেষণ করা ও দালালি করা।
  • ৪৫/১৪. মু’মিন ব্যক্তি কোন অসুখে পড়লে অথবা চিন্তাগ্রস্ত হলে অথবা এ জাতীয় কোন বিপদে পড়লে এমনকি যদি তার কাটাও ফুটে তাহলে এর বিনিময়ে তাকে সওয়াব দেয়া হবে।
  • ৪৫/১৫. যুলুম করা হারাম।
  • ৪৫/১৬. ভাইকে সাহায্য কর সে যালিম হোক অথবা মাযলুম হোক।
  • ৪৫/১৭. মু’মিনদের পরস্পর পরস্পরের প্রতি দয়া, সহযোগিতা ও সহানুভূতি করা।
  • ৪৫/২২. অশ্লীলতা থেকে বাঁচার জন্য নম্রতা অবলম্বন করা।
  • ৪৫/২৫. প্রকৃতপক্ষে দোষী এমন কোন ব্যক্তিকে যদি নবী (ﷺ) লা'নাত করেন অথবা গালি দেন অথবা তার উপর বদদুআ করেন তাহলে সেটা তার জন্য পবিত্রতা, প্রতিদান ও দয়ায় পরিগণিত হবে।
  • ৪৫/২৭. মিথ্যা বলা হারাম তবে তা কোন্ ক্ষেত্রে বৈধ তার বর্ণনা।
  • ৪৫/২৯. মিথ্যার অপকারিতা, সত্যের সৌন্দর্য ও তার মর্যাদার বর্ণনা।
  • ৪৫/৩০. রাগের সময় যে নিজেকে সংবরণ করতে পারবে তার মর্যাদা এবং কিসে রাগ দূরীভূত হয়।
  • ৪৫/৩২. মুখমণ্ডল বা চেহারায় মারা নিযেধ।
  • ৪৫/৩৪. মসজিদে, বাজারে বা যেখানে লোকজন একত্রিত তার মধ্য দিয়ে অস্ত্র নিয়ে অতিক্রমকারী ব্যক্তির প্রতি অসের ধারালো দিক ধরে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ।
  • ৪৫/৩৫. কোন মুসলিমের দিকে অস্ত্র দ্বারা ইশারা করা নিষেধ।
  • ৪৫/৩৬. রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক জিনিস সরানোর ফযীলত।
  • ৪৫/৩৭. বিড়াল জাতীয় যে প্রাণী ক্ষতি করে না তাকে শাস্তি দেয়া হারাম।
  • ৪৫/৪২. প্রতিবেশীর প্রতি ইহসান করার বিশেষ উপদেশ।
  • ৪৫/৪৪. হারাম নয় এমন বিষয়ে সুপারিশ করা মুস্তাহাব।
  • ৪৫/৪৫. সংলোকদের সাথে বসা এবং খারাপ লোক থেকে দূরে থাকা মুস্তাহাব।
  • ৪৫/৪৬. কন্যাদের প্রতি ইহসান করার মর্যাদা।
  • ৪৫/৪৭. সন্তানের মৃত্যুতে সওয়াবের আশায় ধৈর্য ধরণের ফযীলত।
  • ৪৫/৪৮. আল্লাহ তা'আলা যখন কোন বান্দাকে ভালবাসেন তখন তাকে অন্য বান্দাদের নিকটেও প্রিয় বানিয়ে দেন।
  • ৪৫/৫০. মানুষ তার সাথে যাকে সে ভালবাসে।
  • ৪৬/ ক্বাদর (কদর) বা ভাগ্য (كتاب القدر) ১০ টি | ১৬৯৫-১৭০৪ পর্যন্ত
  • ৪৬/১. মানুষ তার মায়ের পেটে সৃষ্টির পদ্ধতি, তার রিযক, আয়ু, কর্ম এবং তার দুর্ভাগ্য ও সৌভাগ্য লেখা।
  • ৪৬/২. আদাম ও মূসা (আঃ)-এর মাঝে কথা কাটাকাটি।
  • ৪৬/৫. ফিতনা বা এ জাতীয় অপকর্মের যে অংশ আদাম সন্তানের উপর নির্ধারিত আছে।
  • ৪৬/৬. প্রত্যেক শিশু ইসলামের সত্য বিশ্বাস নিয়ে জন্মলাভ করে এবং কাফির ও মুসলিমদের শিশু মারা যাওয়ার হুকুম।
  • ৪৭/ ইলম (كتاب العلم) ৮ টি | ১৭০৫-১৭১২ পর্যন্ত
  • ৪৭/১. কুরআনের মুতাশাবিহ বাণী অনুসন্ধান করা নিষেধ এবং যারা তা করে তাদের প্রতি সতর্কতা এবং কুরআনে ইখতিলাফ করা নিষেধ।
  • ৪৭/২. খুবই ঝগড়াটে প্রসঙ্গে।
  • ৪৭/৩. ইয়াহুদী-খৃষ্টানদের রীতি-প্রথার অনুসরণ করা।
  • ৪৭/৫. শেষ যমানায় ইলম উঠে যাওয়া ও বিলুপ্ত হওয়া এবং মূর্খতা ও ফিতনা প্রকাশ পাওয়া।
  • ৪৮/ যিক্‌র, দুআ, তাওবাহ এবং ক্ষমা প্রার্থনা (كتاب الذكر والدعاء والتوبة والاستغفار) ৩৩ টি | ১৭১৩-১৭৪৫ পর্যন্ত
  • ৪৮/১. আল্লাহ তা'আলার যিক্‌রের প্রতি উৎসাহ প্রদান।
  • ৪৮/২. আল্লাহ তা’আলার নামসমূহ এবং যে তা আয়ত্ব করলে তার মর্যাদা।
  • ৪৮/৩. দুআ কবূলে দৃঢ় আশা রাখা এবং এ কথা না বলা 'তুমি যদি চাও'।
  • ৪৮/৪. কোন বিপদে পড়ে মৃত্যু কামনা না করা।
  • ৪৮/৫. যে আল্লাহ তা’আলার সাক্ষাৎকে পছন্দ করবে আল্লাহ তা'আলা তার সাক্ষাৎকে পছন্দ করবেন আর যে আল্লাহ তা'আলার সাক্ষাৎকে অপছন্দ করবে আল্লাহ তা'আলা তার সাক্ষাৎকে অপছন্দ করবেন।
  • ৪৮/৬. যিকর আযকার, দুআ ও আল্লাহ তা'আলার নৈকট্য লাভের ফযীলত।
  • ৪৮/৮. যিকরের মাজলিসের ফযীলত।
  • ৪৮/৯. হে আল্লাহ! এ দুনিয়ার কল্যাণ দান কর, আখিরাতের কল্যাণ দান কর এবং জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা কর - এ দু'আর ফযীলত।
  • ৪৮/১০. 'লা-ইলা-হা ইল্লাল্লাহ', 'সুবহানাল্লাহ' বলা ও দু'আর ফযীলত।
  • ৪৮/১৩. যিকরে আওয়াজ আস্তে করা মুস্তাহাব।
  • ৪৮/১৪. ফিতনা ইত্যাদির ক্ষয়-ক্ষতি থেকে আশ্রয় চাওয়া।
  • ৪৮/১৫. অক্ষমতা ও অলসতা থেকে আশ্রয় চাওয়া।
  • ৪৮/১৬. খারাপ পরিণতি ও ধ্বংসের মুখে পতিত হওয়া ইত্যাদি থেকে আল্লাহর নিকট আশ্রয় গ্রহণ।
  • ৪৮/১৭. শয্যাগ্রহণ ও ঘুমানোর সময় কী বলবে?
  • ৪৮/১৮. যে সমস্ত খারাপ কাজ কেউ করেছে বা করেনি তা থেকে আশ্রয় চাওয়া।
  • ৪৮/১৯. সকালে ও ঘুমানোর সময় তাসবীহ পড়া।
  • ৪৮/২০. মোরগের ডাকের সময় দুআ বলা মুস্তাহাব।
  • ৪৮/২১. বিপদের দু'আ।
  • ৪৮/২৫. দু'আকারী যদি আমি দুআ করেছি কিন্তু আমার দুআ কবূল হয়নি, বলে তাড়াহুড়া না করে তাহলে তার দুআ কবূল করা হয়।
  • ৪৮/২৬. জান্নাতের অধিক অধিবাসী দরিদ্র এবং জাহান্নামের অধিক অধিবাসী মহিলা এবং মহিলার ফিতনার বর্ণনা।
  • ৪৮/২৭. তিন গুহাবাসীর ঘটনা ও সৎকর্ম দ্বারা ওয়াসীলা বানানো।
  • ৪৯/ তাওবাহ (كتاب التوبة) ১৯ টি | ১৭৪৬-১৭৬৪ পর্যন্ত
  • ৪৯/১. তাওবাহর প্রতি উৎসাহ প্রদান এবং তদ্বারা আনন্দিত হওয়া।
  • ৪৯/৪. আল্লাহ তা'আলার দয়ার প্রশস্ততা এবং তা তাঁর রাগকে ছাড়িয়ে গেছে।
  • ৪৯/৫. পাপ থেকে তাওবাহ করলে তাওবাহ কবূল হয় যদিও পাপ ও তাওবাহ বার বার হয়।
  • ৪৯/৬. আল্লাহ তা’আলার গরিমা ও অশ্লীলতা হারাম।
  • ৪৯/৭. আল্লাহ্‌ তা'আলার বাণীঃ নিশ্চয় সৎকর্ম অসৎকর্মকে মুছে দেয়।
  • ৪৯/৮. হত্যাকারীর তাওবাহ কবূল হওয়া, যদিও তার হত্যা অনেক হয়।
  • ৪৯/৯. কা'ব বিন মালিক ও তার সাথীদ্বয়ের তাওবাহর হাদীস।
  • ৪৯/১০. ইফ্‌ক বা অপবাদ ও অপবাদ দানকারীদের তাওবাহ কবূল হওয়ার হাদীস।
  • ৫০/ মুনাফিক ও তাদের হুকুম (كتاب صفات المنافقين وأحكامهم) ৩২ টি | ১৭৬৫-১৭৯৬ পর্যন্ত
  • (মুনাফিক ও তাদের হুকুম)
  • ৫০/১. কিয়ামত, জান্নাত ও জাহান্নামের বর্ণনা।
  • ৫০/২. পুনরুত্থান ও পুনর্জীবন এবং কিয়ামতের দিন যমীনের বর্ণনা।
  • ৫০/৩. জান্নাতীদের আপ্যায়ন।
  • ৫০/৪. নাবী (ﷺ)-কে ‘রূহ’ সম্পর্কে ইয়াহুদীদের জিজ্ঞাসা ও আল্লাহ তা'আলার বাণীঃ “তারা তোমাকে রূহ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে।” (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/৮৫)।
  • ৫০/৫. আল্লাহ তা'আলার বাণীঃ আল্লাহ তাদেরকে শাস্তি দিবেন না যখন আপনি তাদের মধ্যে আছেন। (সূরা আনফাল ৮/৩৩)
  • ৫০/৭. ধোঁয়া
  • ৫০/৮. চন্দ্ৰ খণ্ডন।
  • ৫০/৯. আঘাতে আল্লাহ তা'আলার চেয়ে আর কেউ অধিক ধৈর্যশীল নয়।
  • ৫০/১০. যমীন ভর্তি স্বর্ণ মুক্তিপণের বদলে কাফিরদের (জাহান্নাম থেকে মুক্তি) চাওয়া।
  • ৫০/১১. কাফিরদেরকে (কিয়ামতের দিন) মুখের ভরে একত্রিত করা হবে।
  • ৫০/১৪. মু’মিনের দৃষ্টান্ত হল সতেজ বৃক্ষের ন্যায়, কাফিরের দৃষ্টান্ত হল পাইন গাছের মত।
  • ৫০/১৫. মু’মিনের দৃষ্টান্ত খেজুর গাছের দৃষ্টান্তের ন্যায়।
  • ৫০/১৭. কেউ তার সকর্ম দ্বারা জান্নাতে যাবে না বরং (যাবে) আল্লাহ তা'আলার রহমতে।
  • ৫০/১৮. বেশি বেশি সকর্ম ও ইবাদাতে প্রচেষ্টা করা।
  • ৫০/১৯. দ্বীনের নাসীহাত ইত্যাদি প্রদানের ক্ষেত্রে মধ্যপন্থা অবলম্বন করা।
  • ৫১/ জান্নাত, তার বিবরণ, আনন্দ-উপভােগ ও তার বাসিন্দা (كتاب الجنة وصفة نعيمها وأهلها) ৩২ টি | ১৭৯৭-১৮২৮ পর্যন্ত
  • পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৫১/১. জান্নাতে এক বৃক্ষ আছে যার ছায়ায় কোন আরোহী শত বছর চললেও তা অতিক্রম করতে পারবে না।
  • ৫১/২. জান্নাতবাসীদের উপর আল্লাহর রেজামন্দি ও সন্তুষ্টি এবং তিনি কখনও কোনদিন তাদের উপর রাগান্বিত হবেন না।
  • ৫১/৩. জান্নাতবাসীরা বিশেষ বাসস্থানের লোকদের সেভাবে দেখবে যেমন তোমরা আকাশে তারকা দেখে থাক।
  • ৫১/৬. যে দলটি জান্নাতে প্রথমে প্রবেশ করবে তারা পূর্ণিমার চাঁদের ন্যায় জ্বলজ্বল করবে, তাদের ও তাদের স্ত্রীদের বর্ণনা।
  • ৫১/৯. জান্নাতের তাবুসমূহ এবং ওগুলোতে বসবাসরতা বিশ্বাসীদের স্ত্রীগণ।
  • ৫১/১১. কতক লোক জান্নাতে প্রবেশ করবে যাদের অন্তর হবে পাখীর অন্তরের মত।
  • ৫১/১২. জাহান্নামের আগুনের উত্তাপ, তার গভীরতা এবং এর ভিতরে শান্তি।
  • ৫১/১৩. অত্যাচারী ও উদ্ধৃতরা জাহান্নামের আগুনে এবং দুর্বল ও বিনীতা জান্নাতে প্রবেশ করবে।
  • ৫১/১৪. পৃথিবীর ধ্বংস এবং পুনরুত্থান দিবসে মানুষের একত্র সমাবেশ।
  • ৫১/১৫. পুনরুত্থান দিবসের বর্ণনা, আল্লাহ যেন আমাদেরকে তার ভয়-ভীতি থেকে রক্ষা করেন।
  • ৫১/১৭. মৃত ব্যক্তিকে জান্নাতে বা জাহান্নামে তার স্থান দেখানো হয়, কবরের শাস্তির প্রমাণ এবং তা থেকে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা
  • ৫১/১৮. (পুনরুত্থান দিবসে) হিসাবের প্রমাণ।
  • ৫২/ ফিতনা এবং তার অশুভ আলামতসমূহ (كتاب الفتن وأشراط الساعة) ৩৬ টি | ১৮২৯-১৮৬৪ পর্যন্ত
  • ৫২/১. ফিতনা নিকটবর্তী হওয়া এবং ইয়াজুজ মাজুজের (দেয়াল) খুলে যাওয়া।
  • ৫২/২. কাবা আক্রমণকারী সৈন্যদলের যমীনে দেবে যাওয়া।
  • ৫২/৩. অজস্র বৃষ্টি ফোটার ন্যায় ফিতনা অবতরণ।
  • ৫২/৪. দু’জন মুসলিম যখন তরবারি নিয়ে পরস্পরের সম্মুখীন হয়।
  • ৫২/৬. শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত যে সকল ঘটনা ঘটবে সে সম্পর্কে নবী (ﷺ)-এর সংবাদ প্রদান।
  • ৫২/৭. সমুদ্রের ঢেউয়ের ন্যায় ফিতনা ছড়িয়ে পড়বে।
  • ৫২/৮. ফোরাত নদী সোনার পাহাড় উন্মুক্ত না করা পর্যন্ত কিয়ামত সংঘটিত হবে না।
  • ৫২/১৪. হিজাজ থেকে আগুন বের না হওয়া পর্যন্ত কিয়ামত সংঘটিত হবে না।
  • ৫২/১৬. ফিতনা পূর্ব দিক থেকে যেখান থেকে শয়তানের শিং বেরিয়ে আসে।
  • ৫২/১৭. দাউস গোত্র যালখালাসার ইবাদাত না করা পর্যন্ত কিয়ামত সংঘটিত হবে না।
  • ৫২/১৮. কিয়ামত সংঘটিত হবে না যে পর্যন্ত না কবরের পার্শ্ব দিয়ে অতিক্রমকারী ব্যক্তি বলবে, মৃতের জায়গায় যদি আমি থাকতাম (বালা মুসিবতের কারণে)।
  • ৫২/১৯. ইবনু সাইয়্যাদের বর্ণনা।
  • ৫২/২০. দাজ্জাল, তার ও তার সঙ্গে যারা থাকবে তাদের বর্ণনা।
  • ৫২/২১. দাজ্জালের বিবরণ, মদীনায় প্রবেশ তার জন্য নিষিদ্ধ করা হবে, তার দ্বারা একজন মু'মিনকে হত্যা এবং সে মু'মিনকে আবার জীবিতকরণ।
  • ৫২/২২. দাজ্জাল- আল্লাহর নিকট তার মর্যাদা খুবই নিম্নে।
  • ৫২/২৩. দাজ্জালের আবির্ভাব এবং পৃথিবীতে তার অবস্থান।
  • ৫২/২৬. কিয়ামতের নিকটবর্তী হওয়া।
  • ৫২/২৭. (পুনরুত্থান দিবসে) সিঙ্গায় দু’বার ফুঁক দেয়ার মাঝে সময়ের ব্যবধান।
  • ৫৩/ সংসারের প্রতি অনাসক্তি ও অন্তরের কোমলতা (كتاب الزهد والرقائق) ২৮ টি | ১৮৬৫-১৮৯২ পর্যন্ত
  • পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৫৩/১. ক্রন্দনরত অবস্থা ব্যতীত নিজেদের আত্মার প্রতি জুলুমকারী লোকদের বসবাস এলাকায় প্রবেশ করো না।
  • ৫৩/২. বিধবা, দরিদ্র ও ইয়াতিমদের মঙ্গল সাধন।
  • ৫৩/৩. মসজিদ নির্মাণের মর্যাদা।
  • ৫৩/৫. লোক দেখানো আমলের নিষিদ্ধতা।
  • ৫৩/৬. বাক সংযত করা।
  • ৫৩/৭. যে ব্যক্তি ন্যায় কাজের নির্দেশ দেয় অথচ সে নিজেই তা করে না এবং অন্যায় কাজ থেকে নিষেধ করে অথচ সে নিজেই তা করে, তার শাস্তি।
  • ৫৩/৮. কারো পাপ প্ৰকাশ করা নিষিদ্ধ।
  • ৫৩/৯. হাঁচি দিলে 'আলহামদুলিল্লাহ' বলা এবং হাই তোলার অপছন্দনীয়তা।
  • ৫৩/১১. ইঁদুর সম্পর্কে এবং তার রূপ পরিবর্তিত হয়েছে
  • ৫৩/১২. একই খালে মু'মিন দু’বার দংশিত হয় না।
  • ৫৩/১৪. কারো এত বেশি প্রশংসা করা নিষিদ্ধ যাতে প্রশংসার কারণে তার নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে।
  • ৫৩/১৫. অধিক বয়স্ককে অগ্রগণ্য করা।
  • ৫৩/১৬. কথা বলায় স্পষ্টতা অবলম্বন করা এবং ইল্‌ম লিখে রাখার হুকুম।
  • ৫৩/১৯. মক্কা থেকে মদিনায় (নবী (ﷺ) এর) হিজরতের বর্ণনা
  • ৫৪/ তাফসীর (كتاب التفسير) ১৪ টি | ১৮৯৩-১৯০৬ পর্যন্ত
  • তাফসীর
  • ৫৪/৪. আল্লাহ তা'আলার বাণীঃ তারা যাদেরকে ডাকে তারাই তো তাদের প্রতিপালকের নৈকট্য লাভের উপায় সন্ধান করে। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/৫৭)।
  • ৫৪/৫. সূরা বারা'আ (আত-তাওবা) (৯), সূরা আল-আনফাল (৮) ও সূরা আল-হাশার (৫৯)
  • ৫৪/৬. মাদকদ্রব্যের নিষিদ্ধতা সম্পৰ্কীয় বিধান অবতরণ।
  • ৫৪/৭. আল্লাহ তা'আলার বাণীঃ এ দু’টি প্রতিদ্বন্দ্বী দল (বিশ্বাসী ও অবিশ্বাসীরা) তাদের প্রভুর ব্যাপারে পরস্পর বিবাদে লিপ্ত হয়। (সূরাহ হজ্জ ২২/১৯)