পরিচ্ছেদঃ ৪৩/৯. নাবী (ﷺ)-এর জন্য 'হাওজ' এর প্রমাণ ও তার বৈশিষ্ট্য।

১৪৭৫. জুনদাব (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছিঃ আমি তোমাদের আগে হাউযের ধারে পৌছব।

إِثبات حوض نبينا صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وصفاته

حديث جُنْدَبٍ، قَالَ: سَمِعْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، يَقُولُ: أَنَا فَرَطكُمْ عَلَى الْحَوْضِ

حديث جندب، قال: سمعت النبي صلى الله عليه وسلم، يقول: انا فرطكم على الحوض

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
৪৩/ ফাযায়েল (كتاب الفضائل)

পরিচ্ছেদঃ ৪৩/৯. নাবী (ﷺ)-এর জন্য 'হাওজ' এর প্রমাণ ও তার বৈশিষ্ট্য।

১৪৭৬. সাহ্‌ল ইবনু সা’দ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আমি তোমাদের আগে হাউযের ধারে পৌছব। যে আমার নিকট দিয়ে অতিক্রম করবে, সে হাউসের পানি পান করবে। আর যে পান করবে সে আর কখনও পিপাসার্ত হবে না। নিঃসন্দেহে কিছু সম্প্রদায় আমার সামনে (হাউযে) উপস্থিত হবে। আমি তাদেরকে চিনতে পারব আর তারাও আমাকে চিনতে পারবে। এরপর আমার এবং তাদের মাঝে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে দেয়া হবে।

إِثبات حوض نبينا صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وصفاته

حديث سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ، قَالَ: قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: إِنِّي فَرَطُكُمْ عَلَى الْحَوْضِ، مَنْ مَرَّ عَلَيَّ شَرِبَ، وَمَنْ شَرِبَ لَمْ يَظْمَأْ أَبَدًا لَيَرِدَنَّ عَلَيَّ أَقْوَامٌ أَعْرِفُهُمْ وَيَعْرِفُونِي، ثُمَّ يُحَالُ بَيْنِي وَبَيْنَهُمْ

حديث سهل بن سعد، قال: قال النبي صلى الله عليه وسلم: اني فرطكم على الحوض، من مر علي شرب، ومن شرب لم يظما ابدا ليردن علي اقوام اعرفهم ويعرفوني، ثم يحال بيني وبينهم

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সাহল বিন সা'দ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
৪৩/ ফাযায়েল (كتاب الفضائل)

পরিচ্ছেদঃ ৪৩/৯. নাবী (ﷺ)-এর জন্য 'হাওজ' এর প্রমাণ ও তার বৈশিষ্ট্য।

১৪৭৭. আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) এর নিকট হতে এতটুকু অধিক বর্ণিত। [নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ] আমি তখন বলব যে এরা তো আমারই উম্মাত। তখন বলা হবে, তুমি তো জান না তোমার পরে এরা কি সব নতুন নতুন কীর্তি করেছে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন তখন আমি বলব, দূর হও! আমার পরে যারা দীনের মাঝে পরিবর্তন এনেছ তারা আল্লাহর রহমত থেকে দূর হও।

إِثبات حوض نبينا صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وصفاته

حديث أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ، يَزِيدُ فِيهِ فَأَقُولُ: إِنَّهُمْ مِنِّي، فَيُقَالُ إِنَّكَ لاَ تَدْرِي مَا أَحْدَثُوا بَعْدَكَ، فَأَقُولُ: سُحْقًا سُحْقًا لِمَنْ غَيَّرَ بَعْدِي

حديث ابي سعيد الخدري، يزيد فيه فاقول: انهم مني، فيقال انك لا تدري ما احدثوا بعدك، فاقول: سحقا سحقا لمن غير بعدي

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
৪৩/ ফাযায়েল (كتاب الفضائل)

পরিচ্ছেদঃ ৪৩/৯. নাবী (ﷺ)-এর জন্য 'হাওজ' এর প্রমাণ ও তার বৈশিষ্ট্য।

১৪৭৮. আবদুল্লাহ ইবনু আমর (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আমার হাউয (হাউস কাউসার) এক মাসের দূরত্ব সমান (বড়) হবে। তার পানি দুধের চেয়ে শুভ্র, তার ঘ্ৰাণ মিশক-এর চেয়ে সুগন্ধযুক্ত এবং তার পানপাত্রগুলি হবে আকাশের তারকার মত অধিক। যে ব্যক্তি তা থেকে পান করবে সে আর কখনও পিপাসার্ত হবে না।

إِثبات حوض نبينا صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وصفاته

حديث عَبْدِ اللهِ بْنِ عَمْرٍو، قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: حَوْضِي مَسِيرَةُ شَهْرٍ، مَاؤُهُ أَبْيَضُ مِنَ اللَّبَنِ، وَرِيحُهُ أَطْيَبُ مِنَ الْمِسْكِ، وَكِيزَانُهُ كَنُجُومِ السَّمَاءِ، مَنْ شَرِبَ مِنْهَا فَلاَ يَظْمَأُ أَبَدًا

حديث عبد الله بن عمرو، قال النبي صلى الله عليه وسلم: حوضي مسيرة شهر، ماوه ابيض من اللبن، وريحه اطيب من المسك، وكيزانه كنجوم السماء، من شرب منها فلا يظما ابدا

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
৪৩/ ফাযায়েল (كتاب الفضائل)

পরিচ্ছেদঃ ৪৩/৯. নাবী (ﷺ)-এর জন্য 'হাওজ' এর প্রমাণ ও তার বৈশিষ্ট্য।

১৪৭৯. আসমা বিনত আবু বাকর (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ নিশ্চয়ই আমি হাউযের ধারে থাকব। তোমাদের মাঝ থেকে যারা আমার কাছে আসবে আমি তাদেরকে দেখতে পাব। কিছু লোককে আমার সামনে থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া হবে। তখন আমি বলব, হে প্ৰভু! এরা আমার লোক, এরা আমার উম্মাত। তখন বলা হবে, তুমি কি জান তোমার পরে এরা কী সব করেছে? আল্লাহর কসম! এরা দীন থেকে সর্বদাই পশ্চাদমুখী হয়েছিল। তখন ইবনু আবূ মুলায়কা বললেন, হে আল্লাহ্! দীন থেকে পৃষ্ঠ প্রদর্শন করা থেকে অথবা দীনের ব্যাপারে ফিতনায় পতিত হওয়া থেকে আমরা তোমার কাছে আশ্রয় চাই।

إِثبات حوض نبينا صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وصفاته

حديث أَسْمَاءَ بِنْتِ أَبِي بَكْرٍ رضي الله عنهما قَالَتْ: قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: إِنِّي عَلَى الْحَوْضِ حَتَّى أَنْظُرَ مَنْ يَرِدُ عَلَيَّ مِنْكُمْ، وَسَيُؤْخَذُ نَاسٌ دُونِي، فَأَقُولُ: يَا رَبِّ مِنِّي ومِنْ أُمَّتِي فَيُقَالُ: هَلْ شَعَرْتَ مَا عَمِلُوا بَعْدَكَ، وَاللهِ مَا بَرِحُوا يَرْجِعُونَ عَلَى أَعْقَابِهِمْ
فَكَانَ ابْنُ أَبِي مُلَيْكَةَ (رَاوِي هذَا الْحَدِيثِ عَنْ أَسْمَاءَ) يَقُولُ: اللهُمَّ إِنَّا نعُوذُ بِكَ أَنْ نَرْجِعَ عَلَى أَعْقَابِنَا، أَوْ نُفْتَنَ عَنْ دِينِنَا

حديث اسماء بنت ابي بكر رضي الله عنهما قالت: قال النبي صلى الله عليه وسلم: اني على الحوض حتى انظر من يرد علي منكم، وسيوخذ ناس دوني، فاقول: يا رب مني ومن امتي فيقال: هل شعرت ما عملوا بعدك، والله ما برحوا يرجعون على اعقابهم فكان ابن ابي مليكة (راوي هذا الحديث عن اسماء) يقول: اللهم انا نعوذ بك ان نرجع على اعقابنا، او نفتن عن ديننا

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
৪৩/ ফাযায়েল (كتاب الفضائل)

পরিচ্ছেদঃ ৪৩/৯. নাবী (ﷺ)-এর জন্য 'হাওজ' এর প্রমাণ ও তার বৈশিষ্ট্য।

১৪৮০. ’উকবাহ ইবনু ’আমির (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আট বছর পর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উহুদের শহীদদের জন্য (কবরস্থানে) এমনভবে দুআ করলেন যেমন কোন বিদায় গ্রহণকারী জীবিত ও মৃতদের জন্য দুআ করেন। তারপর তিনি (ফিরে এসে) মিম্বরে উঠে বললেন, আমি তোমাদের অগ্রে প্রেরিত এবং আমিই আমাদের সাক্ষীদাতা। এরপর হাউযে কাউসারের ধারে তোমাদের সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ ঘটবে। আমার এ স্থান থেকেই আমি হাউযে কাউসার দেখতে পাচ্ছি। তোমরা শিরকে জড়িয়ে যাবে আমি এ ভয় করি না। তবে আমার আশঙ্কা হয় যে, তোমরা দুনিয়ায় সুখ-শান্তি লাভে প্রতিযোগিতা করবে।

إِثبات حوض نبينا صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وصفاته

حديث عُقْبَةَ بْنِ عَامِرٍ قَالَ: صَلَّى رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَى قَتْلَى أُحُدٍ، بَعْدَ ثَمَانِي سِنِينَ، كَالْمُوَدِّعِ لِلأَحْيَاءِ وَالأَمْوَاتِ، ثُمَّ طَلَعَ الْمِنْبَرَ، فَقَالَ: إِنِّي بَيْنَ أَيْدِيكُمْ فَرَطٌ، وَأَنَا عَلَيْكُمْ شَهِيدٌ، وَإِنَّ مَوْعِدَكُمُ الْحَوْضُ، وَإِنِّي لأَنْظُرُ إِلَيْهِ مِنْ مَقَامِي هذَا، وَإِنِّي لَسْتُ أَخْشى عَلَيْكُمْ أَنْ تُشْرِكُوا، وَلكِنِّي أَخْشى عَلَيْكُمُ الدُّنْيَا، أَنْ تَنَافَسُوهَا

حديث عقبة بن عامر قال: صلى رسول الله صلى الله عليه وسلم على قتلى احد، بعد ثماني سنين، كالمودع للاحياء والاموات، ثم طلع المنبر، فقال: اني بين ايديكم فرط، وانا عليكم شهيد، وان موعدكم الحوض، واني لانظر اليه من مقامي هذا، واني لست اخشى عليكم ان تشركوا، ولكني اخشى عليكم الدنيا، ان تنافسوها

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
৪৩/ ফাযায়েল (كتاب الفضائل)

পরিচ্ছেদঃ ৪৩/৯. নাবী (ﷺ)-এর জন্য 'হাওজ' এর প্রমাণ ও তার বৈশিষ্ট্য।

১৪৮১. আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি তোমাদের আগে হাউয-এর কাছে গিয়ে পৌছব। আর (ঐ সময়) তোমাদের কতিপয় লোককে নিঃসন্দেহে আমার সামনে উঠানো হবে। আবার আমার সামনে থেকে তাদেরকে পৃথক করে নেয়া হবে। তখন আমি আরয করব, প্রভু হে! এরা তো আমার উম্মাত; তখন বলা হবে, তোমার পরে এরা কী কীর্তি করেছে তাতো তুমি জান না।

إِثبات حوض نبينا صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وصفاته

حديث عَبْدِ اللهِ بْنِ مَسْعُودٍ رضي الله عنه، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: أَنَا فَرَطُكُمْ عَلَى الْحَوْضِ، وَلَيُرْفَعَنَّ رِجَالٌ مِنْكُمْ، ثُمَّ لَيُخْتَلَجُنَّ دُونِي، فَأَقُولُ: يَا رَبِّ أَصْحَابى فَيُقَالُ: إِنَّكَ لاَ تَدْرِي مَا أَحْدَثُوا بَعْدَكَ

حديث عبد الله بن مسعود رضي الله عنه، عن النبي صلى الله عليه وسلم، قال: انا فرطكم على الحوض، وليرفعن رجال منكم، ثم ليختلجن دوني، فاقول: يا رب اصحابى فيقال: انك لا تدري ما احدثوا بعدك

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
৪৩/ ফাযায়েল (كتاب الفضائل)

পরিচ্ছেদঃ ৪৩/৯. নাবী (ﷺ)-এর জন্য 'হাওজ' এর প্রমাণ ও তার বৈশিষ্ট্য।

১৪৮২. হারিসাহ ইবনু ওয়াহব (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে হাউযে কাউসারের আলোচনা করতে শুনেছি। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেছেনঃ হাউযে কাউসার মদীনাহ এবং সানআ নামক স্থানের মধ্যকার দূরত্বের মতো।

إِثبات حوض نبينا صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وصفاته

حديث حارِثَةَ بْنِ وَهْبٍ، قَالَ: سَمِعْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَذَكَرَ الْحَوْضَ فَقَالَ كَمَا بَيْنَ الْمَدِينَةِ وَصَنْعَاءَ

حديث حارثة بن وهب، قال: سمعت النبي صلى الله عليه وسلم، وذكر الحوض فقال كما بين المدينة وصنعاء

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
৪৩/ ফাযায়েল (كتاب الفضائل)

পরিচ্ছেদঃ ৪৩/৯. নাবী (ﷺ)-এর জন্য 'হাওজ' এর প্রমাণ ও তার বৈশিষ্ট্য।

১৪৮৩. তখন মুসতাওরিদ তাঁকে বললেন যে, ’আল আওয়ানী যে বলেছেন তা কি তুমি শুননি? তিনি বললেন, না। মুসতাওরিদ বললেন, এর পাত্রগুলো তারকারাজির মত পরিলক্ষিত হবে।

إِثبات حوض نبينا صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وصفاته

حديث فَقَالَ لَهُ الْمُسْتَوْرِدُ، أَلَمْ تَسْمَعْهُ قَالَ الأَوَانِي قَالَ: لاَ قَالَ الْمُسْتَوْرِدُ: تُرَى فِيهِ الآنِيَةُ مِثْلَ الْكَوَاكِبِ

حديث فقال له المستورد، الم تسمعه قال الاواني قال: لا قال المستورد: ترى فيه الانية مثل الكواكب

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
৪৩/ ফাযায়েল (كتاب الفضائل)

পরিচ্ছেদঃ ৪৩/৯. নাবী (ﷺ)-এর জন্য 'হাওজ' এর প্রমাণ ও তার বৈশিষ্ট্য।

১৪৮৪. ইবনু ’উমার (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমাদের সামনে আমার হাউয এর দূরত্ব হবে এতটুকু যতটুকু দূরত্ব জারবা ও আযরুহ্ নামক স্থানদ্বয়ের মাঝে।

إِثبات حوض نبينا صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وصفاته

حديث ابْنِ عُمَرَ، عَنِ النَّبِيِّ قَالَ: أَمَامَكُمْ حَوْضٌ كَمَا بَيْنَ جَرْبَاءَ وَأَذْرَحَ

حديث ابن عمر، عن النبي قال: امامكم حوض كما بين جرباء واذرح

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
৪৩/ ফাযায়েল (كتاب الفضائل)

পরিচ্ছেদঃ ৪৩/৯. নাবী (ﷺ)-এর জন্য 'হাওজ' এর প্রমাণ ও তার বৈশিষ্ট্য।

১৪৮৫. আবু হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, সেই সত্তার কসম যাঁর হাতে আমার প্রাণ, আমি নিশ্চয়ই (কিয়ামতের দিন) আমার ইউয (কাউসার) হতে কিছু লোকদেরকে এমনভাবে তাড়াব, যেমন অপরিচিত উট হাউয হতে তাড়ানো হয়।

إِثبات حوض نبينا صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وصفاته

حديث أَبِي هُرَيْرَةَ رضي الله عنهما، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: وَالَّذِي نَفْسِي بِيَدِهِ لأَذُودَنَّ رِجَالاً عَنْ حَوْضِي، كَمَا تُذَادُ الْغَرِيبَةُ مِنَ الإِبِلِ عَنِ الْحَوْضِ

حديث ابي هريرة رضي الله عنهما، عن النبي صلى الله عليه وسلم، قال: والذي نفسي بيده لاذودن رجالا عن حوضي، كما تذاد الغريبة من الابل عن الحوض

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
৪৩/ ফাযায়েল (كتاب الفضائل)

পরিচ্ছেদঃ ৪৩/৯. নাবী (ﷺ)-এর জন্য 'হাওজ' এর প্রমাণ ও তার বৈশিষ্ট্য।

১৪৮৬. আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আমার হাউযের পরিমাণ হল ইয়ামানের আয়লা ও সানআ নামক স্থানদ্বয়ের দূরত্বের সমান আর তার পানপাত্র সমূহ আকাশের তারকারাজির সংখ্যাতুল্য।

إِثبات حوض نبينا صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وصفاته

حديث أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ رضي الله عنه، أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: إِنَّ قَدْرَ حَوْضِي كَمَا بَيْنَ أَيْلَةَ وَصَنْعَاءَ مِنَ الْيَمَنِ، وَإِنَّ فِيهِ مِنَ الأَبَارِيقِ، كَعَدَدِ نُجُومِ السَّمَاءِ

حديث انس بن مالك رضي الله عنه، ان رسول الله صلى الله عليه وسلم، قال: ان قدر حوضي كما بين ايلة وصنعاء من اليمن، وان فيه من الاباريق، كعدد نجوم السماء

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
৪৩/ ফাযায়েল (كتاب الفضائل)

পরিচ্ছেদঃ ৪৩/৯. নাবী (ﷺ)-এর জন্য 'হাওজ' এর প্রমাণ ও তার বৈশিষ্ট্য।

১৪৮৭. আনাস (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন আমার সামনে আমার উম্মতের কতিপয় লোক হাউসের কাছে আসবে। তাদেরকে আমি চিনে নিব। আমার সামনে থেকে তাদেরকে টেনে নিয়ে যাওয়া হবে। তখন আমি বলব, এরা আমার উম্মাত! তখন আল্লাহ্ বলবেন, তুমি জান না তোমার পরে এরা কী সব নতুন নতুন কীর্তি করেছে।

إِثبات حوض نبينا صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وصفاته

حديث أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: لَيَرِدَنَّ عَلَيَّ نَاسٌ مِنْ أَصْحَابِي الْحَوْضَ حَتَّى عَرَفْتُهُمُ اخْتُلِجُوا دُونِي، فَأَقُولُ: أَصْحَابِي فَيَقُولُ: لاَ تَدْرِي مَا أَحْدَثُوا بَعْدَكَ

حديث انس بن مالك، عن النبي صلى الله عليه وسلم، قال: ليردن علي ناس من اصحابي الحوض حتى عرفتهم اختلجوا دوني، فاقول: اصحابي فيقول: لا تدري ما احدثوا بعدك

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
৪৩/ ফাযায়েল (كتاب الفضائل)
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ১৩ পর্যন্ত, সর্বমোট ১৩ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে