পরিচ্ছেদঃ ১৫/৩৬. রমযান মাসে উমরাহ পালনের ফযীলত।

৭৮৬. ইবনু আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক আনসারী মহিলাকে বললেনঃ আমাদের সঙ্গে হাজ্জ করতে তোমার বাধা কিসের? ইবনু ’আব্বাস (রাঃ) মহিলার নাম বলেছিলেন কিন্তু আমি ভুলে গেছি। মহিলা বলল, আমাদের একটি পানি বহনকারী উট ছিল। কিন্তু তাতে অমুকের পিতা ও তার পুত্র (অর্থাৎ মহিলার স্বামী ও ছেলে) আরোহণ করে চলে গেছেন। আর আমাদের জন্য রেখে গেছেন পানি বহনকারী আরেকটি উট যার দ্বারা আমরা পানি বহন করে থাকি। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ আচ্ছা, রমযান এলে তখন উমরাহ করে নিও। কেননা, রমযানের একটি উমরাহ একটি হজ্জের সমতুল্য। অথবা এরূপ কোন কথা তিনি বলেছিলেন।

فضل العمرة في رمضان

حديث ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، لاِمْرَأَةٍ مِنَ الأَنْصَارِ: مَا مَنَعَكِ أَنْ تَحُجِّينَ مَعَنَا قَالَتْ: كَانَ لَنَا نَاضِحٌ فَرَكِبَهُ أَبُو فُلاَنٍ وَابْنُهُ (لِزَوْجِهَا وَابْنِهَا) وَتَرَكَ نَاضِحًا نَنْضَحُ عَلَيْهِ، قَالَ: فَإِذَا كَانَ رَمَضَانُ اعْتَمِرِي فِيهِ، فَإِنَّ عُمْرَةً فِي رَمَضَانَ حَجَّةٌ أَوْ نَحْوًا مِمَّا قَالَ

حديث ابن عباس قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم، لامراة من الانصار: ما منعك ان تحجين معنا قالت: كان لنا ناضح فركبه ابو فلان وابنه (لزوجها وابنها) وترك ناضحا ننضح عليه، قال: فاذا كان رمضان اعتمري فيه، فان عمرة في رمضان حجة او نحوا مما قال

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
১৫/ হজ্জ (كتاب الحج)