পরিচ্ছেদঃ ৩২) ইমামের পিছনে ‘আমীন’ ও দু‘আর মধ্যে ‘আমীন’ বলতে উদ্বুদ্ধকরণ এবং রুকূ’ থেকে দাঁড়িয়ে ও নামায শুরু করার সময় যা বলতে হয় তার বর্ণনা

৫১৪. (সহীহ লিগাইরিহী) আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ ’’ইমাম যখন [গাইরিল মাগযূবে আলাইহিম ওয়ালায্যাল্লীন] বলবেন[1] তখন তোমরা বল ’আমীন’। কেননা যে ব্যক্তির আমীন ফেরেশতার আমীন বলার সাথে মিলে যাবে, তার পূর্বের সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হয়।’’

(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন মালেক ১/৮৭, বুখারী ৭৮০, মুসলিম ৪১০, আবু দাউদ ৯৩৫, নাসাঈ ২/২৪৪ ও ইবনে মাজাহ্ ৮৫১, হাদীছের বাক্য বুখারীর)

বুখারীর অপর রেওয়ায়াতে রয়েছেঃ

إِذَا قَالَ أَحَدُكُمْ آمِينَ وَقَالَتْ الْمَلَائِكَةُ فِي السَّمَاءِ آمِينَ فَوَافَقَتْ إِحْدَاهُمَا الْأُخْرَى غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ

’’যখন তোমাদের কোন ব্যক্তি বলে ’আমীন’, আর ফেরেশতারা আসমানে বলেন ’আমীন’ তখন যে ব্যক্তির আমীন ফেরেশতার আমীনের সাথে মিলে যাবে, তার পূর্বের সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হবে।’’

ইবনে মাজাহ্ ও নাসাঈর অপর বর্ণনায়ঃ

  إذا أمن القارىء فأمنوا

’’পাঠক যখন আমীন বলবে, তখন তোমরা আমীন বলবে।’’[2]

الترغيب في التأمين خلف الإمام وفي الدعاء وما يقوله في الاعتدال والاستفتاح

(صحيح) عَنْ أبِيْ هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ أنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ إِذَا قَالَ الْإِمَامُ [غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلَا الضَّالِّينَ] فَقُولُوا آمِينَ فَإِنَّهُ مَنْ وَافَقَ قَوْلُهُ قَوْلَ الْمَلَائِكَةِ غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ. رواه مالك والبخاري واللفظ له ومسلم وأبو داود والنسائي وابن ماجه

(صحيح) عن ابي هريرة رضي الله عنه ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال اذا قال الامام [غير المغضوب عليهم ولا الضالين] فقولوا امين فانه من وافق قوله قول الملاىكة غفر له ما تقدم من ذنبه. رواه مالك والبخاري واللفظ له ومسلم وابو داود والنساىي وابن ماجه

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আত্ তারগীব ওয়াত্ তারহীব
৫. সালাত (كتاب الصلاة)

পরিচ্ছেদঃ ৩২) ইমামের পিছনে ‘আমীন’ ও দু‘আর মধ্যে ‘আমীন’ বলতে উদ্বুদ্ধকরণ এবং রুকূ’ থেকে দাঁড়িয়ে ও নামায শুরু করার সময় যা বলতে হয় তার বর্ণনা

৫১৫. (সহীহ্) আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি নবী (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, ’’সালাম ও আমীন বলার বিষয়ে ইহুদীরা তোমাদের যত হিংসা করে, অন্য কোন বিষয়ে ততটুকু হিংসা করে না।’’

(ইবনে মাজাহ ৮৫৬, ইবনে খুযায়মা, আহমাদ)

আহমাদের বর্ণনা এরকমঃ

أنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ  ذُكِرَتْ عِنْدَهُ الْيَهُوْدَ فَقاَلَ: إِنَّهُمْ لَمْ يَحْسُدُونَا عَلَى شَيْءٍ كَمَا حَسَدُونَا عَلَى يَوْمِ الْجُمُعَةِ الَّتِي هَدَانَا اللهُ لَهَا وَضَلُّوا عَنْهَا، وَعَلَى الْقِبْلَةِ الَّتِي هَدَانَا اللهُ لَهَا وَضَلُّوا عَنْهَا، وَعَلَى قَوْلِنَا خَلْفَ الْإِمَامِ: آمِينَ."

রাসুলুল্লাহ (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর কাছে ইহুদীদের কথা উল্লেখ করা হল। তখন তিনি বললেনঃ

’’ইহুদীরা নিম্নলিখিত তিনটা বিষয়ের মত কোন কিছুতে আমাদের উপর হিংসা করে নাঃ (১) জুমআর দিনের ব্যাপারে, যে ব্যাপারে আল্লাহ্‌ আমাদের হেদায়াত করেছেন আর তাদেরকে বিভ্রান্ত করেছেন। (২) কেবলার বিষয়ে, আল্লাহ্‌ আমাদেরকে সে বিষয়ে হেদায়াত করেছেন আর তাদেরকে করেছেন বিভ্রান্ত। আর (৩) ইমামের পিছনে আমাদের ’আমীন’ বলার ক্ষেত্রে।’’

الترغيب في التأمين خلف الإمام وفي الدعاء وما يقوله في الاعتدال والاستفتاح

(صحيح) وَعَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُا عَنْ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَا حَسَدَتْكُمْ الْيَهُودُ عَلَى شَيْءٍ مَا حَسَدَتْكُمْ عَلَى السَّلَامِ وَالتَّأْمِينِ. رواه ابن ماجه وابن خزيمة وأحمد

(صحيح) وعن عاىشة رضي الله عنها عن النبي صلى الله عليه وسلم قال ما حسدتكم اليهود على شيء ما حسدتكم على السلام والتامين. رواه ابن ماجه وابن خزيمة واحمد

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আত্ তারগীব ওয়াত্ তারহীব
৫. সালাত (كتاب الصلاة)

পরিচ্ছেদঃ ৩২) ইমামের পিছনে ‘আমীন’ ও দু‘আর মধ্যে ‘আমীন’ বলতে উদ্বুদ্ধকরণ এবং রুকূ’ থেকে দাঁড়িয়ে ও নামায শুরু করার সময় যা বলতে হয় তার বর্ণনা

৫১৬. (সহীহ লি গাইরিহী) সামুরা বিন জুনদুব (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ  ’’ইমাম যখন বলেন, [গাইরিল মাগযূবী আলাইহিম ওয়ালায্ যাল্লীন], তখন তোমরা বল ’আমীন’ আল্লাহ্‌ তোমাদের দু’আ কবূল করবেন।’’ (মুসলিম ৪০৪, আবূ দাউদ ৯৭৬, নাসাঈ ২/১৯৬ ত্ববরানী [কাবীর গ্রন্থে হাদীছটি বর্ণনা করেছেন)

الترغيب في التأمين خلف الإمام وفي الدعاء وما يقوله في الاعتدال والاستفتاح

(صحيح لغيره) وَعَنْ سمرة بن جندب رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قال قال النبي صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : إِذَا قَالَ الإمَام (غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ) فَقُولُوا آمِينَ يُجِبْكُمُ اللَّهُ ، رواه الطبراني في الكبير

(صحيح لغيره) وعن سمرة بن جندب رضي الله عنه قال قال النبي صلى الله عليه وسلم : اذا قال الامام (غير المغضوب عليهم ولا الضالين) فقولوا امين يجبكم الله ، رواه الطبراني في الكبير

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আত্ তারগীব ওয়াত্ তারহীব
৫. সালাত (كتاب الصلاة)

পরিচ্ছেদঃ ৩২) ইমামের পিছনে ‘আমীন’ ও দু‘আর মধ্যে ‘আমীন’ বলতে উদ্বুদ্ধকরণ এবং রুকূ’ থেকে দাঁড়িয়ে ও নামায শুরু করার সময় যা বলতে হয় তার বর্ণনা

৫১৭. (সহীহ) মুসলিম, আবু দাউদ ও নাসাঈ দীর্ঘ একটি হাদীছে আবু মূসা আশআরী (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন, তার মধ্যে রয়েছেঃ ’’তোমরা যখন নামায পড়বে, কাতারগুলোকে সোজা করে নিবে। তোমাদের মধ্যে একজন ইমামতি করবে। তিনি তাকবীর দিলে তোমরা তাকবীর দিবে, তিনি (গাইরিল মাগযূবে আলাইহিম ওয়ালায্ যাল্লীন) বললে তোমরা বলবে ’’আমীন’’। তাহলে আল্লাহ্‌ তোমাদের দু’আ কবূল করবেন।’’

الترغيب في التأمين خلف الإمام وفي الدعاء وما يقوله في الاعتدال والاستفتاح

(صحيح) ورواه مسلم وأبو داود والنسائي في حديث طويل عن أبي موسى الأشعري قال فيه: إِذَا صَلَّيْتُمْ فَأَقِيمُوا صُفُوفَكُمْ وَلْيَؤُمَّكُمْ أَحَدُكُمْ ، فَإِذَا كَبَّرَ فَكَبِّرُوا ، وَإِذَا قَالَ : غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ ، فَقُولُوا : آمِينَ ، يُجِبْكُمُ اللَّهُ

(صحيح) ورواه مسلم وابو داود والنساىي في حديث طويل عن ابي موسى الاشعري قال فيه: اذا صليتم فاقيموا صفوفكم وليومكم احدكم ، فاذا كبر فكبروا ، واذا قال : غير المغضوب عليهم ولا الضالين ، فقولوا : امين ، يجبكم الله

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আত্ তারগীব ওয়াত্ তারহীব
৫. সালাত (كتاب الصلاة)

পরিচ্ছেদঃ ৩২) ইমামের পিছনে ‘আমীন’ ও দু‘আর মধ্যে ‘আমীন’ বলতে উদ্বুদ্ধকরণ এবং রুকূ’ থেকে দাঁড়িয়ে ও নামায শুরু করার সময় যা বলতে হয় তার বর্ণনা

৫১৮. (সহীহ্) ইবনে ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমরা রাসুলুল্লাহ্ (ছাঃ) এর সাথে নামায পড়ছিলাম। এমন সময় মুসল্লিদের মধ্যে একজন লোক বলে উঠলঃ ’’আল্লাহু আকবার কাবীরা, ওয়াল হামদু লিল্লাহি কাছীরা, ওয়া সুবহানাল্লাহি বুকরাতাঁও ওয়া আসীলাঃ রাসুলুল্লাহ্ (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, ’’এই এই কালেমাগুলো কে বলেছে?’’
লোকটি বললঃ আমি হে আল্লাহর রাসূল!
তিনি বললেন, আমি আশ্চর্য হয়ে দেখলাম, এগুলোর জন্য আকাশের দরজা সমূহ খোলা হয়েছে।
ইবনু ওমর (রাঃ) বলেন, রাসুলুল্লাহ্ (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর নিকট একথা শোনার পর থেকে আমি একথাগুলো বলা কখনো ছাড়িনি।

(ইমাম মুসলিম হাদীছটি বর্ণনা করেছেন ১৬০১)

الترغيب في التأمين خلف الإمام وفي الدعاء وما يقوله في الاعتدال والاستفتاح

(صحيح) و عَنْ ابْنِ عُمَرَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا قَالَ بَيْنَمَا نَحْنُ نُصَلِّي مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذْ قَالَ رَجُلٌ مِنْ الْقَوْمِ اللَّهُ أَكْبَرُ كَبِيرًا وَالْحَمْدُ لِلَّهِ كَثِيرًا وَسُبْحَانَ اللَّهِ بُكْرَةً وَأَصِيلًا فَقاَلَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ الْقَائِلُ كلمة كَذَا وَكَذَا فَقَالَ رَجُلٌ مِنْ الْقَوْمِ أَنَا يَا رَسُولَ اللَّهِ قَالَ عَجِبْتُ لَهَا فُتِحَتْ لَهَا أَبْوَابُ السَّمَاءِ . قَالَ ابْنُ عُمَرَ فَمَا تَرَكْتُهُنَّ مُنْذُ سَمِعْتُ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يقول ذلك. رواه مسلم

(صحيح) و عن ابن عمر رضي الله عنهما قال بينما نحن نصلي مع رسول الله صلى الله عليه وسلم اذ قال رجل من القوم الله اكبر كبيرا والحمد لله كثيرا وسبحان الله بكرة واصيلا فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم من القاىل كلمة كذا وكذا فقال رجل من القوم انا يا رسول الله قال عجبت لها فتحت لها ابواب السماء . قال ابن عمر فما تركتهن منذ سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول ذلك. رواه مسلم

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আত্ তারগীব ওয়াত্ তারহীব
৫. সালাত (كتاب الصلاة)

পরিচ্ছেদঃ ৩২) ইমামের পিছনে ‘আমীন’ ও দু‘আর মধ্যে ‘আমীন’ বলতে উদ্বুদ্ধকরণ এবং রুকূ’ থেকে দাঁড়িয়ে ও নামায শুরু করার সময় যা বলতে হয় তার বর্ণনা

৫১৯. (সহীহ্) রিফাআ বিন রাফে’ আল যুরাকী থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা নবী (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর পিছনে নামায পড়ছিলাম। তিনি রুকূ’ থেকে মাথা উঠিয়ে যখন বললেন, ’’সামিআল্লাহু লিমান হামিদাহ’’।
পিছন থেকে একজন বলে উঠলঃ (রাববানা ওয়ালাকাল হামদু, হামদান কাছীরান্ তাইয়্যেবান মুবারাকান ফীহ্)  নামায শেষ করে তিনি প্রশ্ন করলেনঃ ’’একথাগুলো কে বলেছে?’’ লোকটি বলল: আমি। তিনি বললেন, আমি দেখেছি তিরিশের অধিক ফেরেশতা প্রতিযোগীতা করছেন কে কথাটি আগে লিখতে পারেন।’’

(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন মালেক ১/২১২, বুখারী ৮৯৯, আবু দাউদ ৭৭৩ ও নাসাঈ ২/১৯৬)

الترغيب في التأمين خلف الإمام وفي الدعاء وما يقوله في الاعتدال والاستفتاح

(صحيح) وَعَنْ ر فاعة بن رافع الزرقي رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قال كنا نصلي وراء النبي صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَلَمَّا رَفَعَ رَأْسَهُ مِنَ الرَّكْعَةِ قَالَ : سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ ، قَالَ رَجُلٌ مِنْ وَرَائِهِ : رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْدُ ، حَمْدًا كَثِيرًا طَيِّبًا مُبَارَكًا فِيهِ ، فَلَمَّا انْصَرَفَ قَالَ مَنَ الْمُتَكَلِّمُ آنِفًا قَالَ أنَا، قَالَ رَأَيْتُ بَضْعَةً وَثَلاثِينَ مَلَكًا يَبْتَدِرُونَهَا أَيُّهُمْ يَكْتُبُهَا أَوَّل. رواه مالك والبخاري وأبو داود والنسائي

(صحيح) وعن ر فاعة بن رافع الزرقي رضي الله عنه قال كنا نصلي وراء النبي صلى الله عليه وسلم فلما رفع راسه من الركعة قال : سمع الله لمن حمده ، قال رجل من وراىه : ربنا ولك الحمد ، حمدا كثيرا طيبا مباركا فيه ، فلما انصرف قال من المتكلم انفا قال انا، قال رايت بضعة وثلاثين ملكا يبتدرونها ايهم يكتبها اول. رواه مالك والبخاري وابو داود والنساىي

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আত্ তারগীব ওয়াত্ তারহীব
৫. সালাত (كتاب الصلاة)

পরিচ্ছেদঃ ৩২) ইমামের পিছনে ‘আমীন’ ও দু‘আর মধ্যে ‘আমীন’ বলতে উদ্বুদ্ধকরণ এবং রুকূ’ থেকে দাঁড়িয়ে ও নামায শুরু করার সময় যা বলতে হয় তার বর্ণনা

৫২০. (সহীহ্) আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ্ (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ ’’ইমাম যখন বলেন, ’’সামিআল্লাহু লিমান হামিদাহ’’ তোমরা বলঃ ’’আল্লাহুম্মা রাববানা লাকাল্ হামদু’’ কেননা যার একথা ফেরেশতাদের কথার সাথে মিলে যাবে তার পূর্বের সকল গুনাহ ক্ষমা করা হবে।’’

(মালেক, বুখারী ৭৯৬, মুসলিম ৪০৯, আবু দাউদ ৮৪৮, তিরমিযী ২৬৭ ও নাসাঈ ২/১৯৬)

বুখারী ও মুসলিমের অপর বর্ণনায় বলা হয়েছেঃ

 فقولوا رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْدُ

’’তোমরা বলবেঃ ’’রাববানা ওয়া লাকাল হামদু।’’ ওয়াও শব্দ বৃদ্ধি করে।

الترغيب في التأمين خلف الإمام وفي الدعاء وما يقوله في الاعتدال والاستفتاح

(صحيح) و عَنْ أبِيْ هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ أنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ إِذَا قَالَ الْإِمَامُ سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ فَقُولُوا اللَّهُمَّ رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ فَإِنَّهُ مَنْ وَافَقَ قَوْلُهُ قَوْلَ الْمَلَائِكَةِ غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ رواه البخاري ومسلم وأبو داود والترمذي والنسائي

(صحيح) و عن ابي هريرة رضي الله عنه ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال اذا قال الامام سمع الله لمن حمده فقولوا اللهم ربنا لك الحمد فانه من وافق قوله قول الملاىكة غفر له ما تقدم من ذنبه رواه البخاري ومسلم وابو داود والترمذي والنساىي

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আত্ তারগীব ওয়াত্ তারহীব
৫. সালাত (كتاب الصلاة)
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৭ পর্যন্ত, সর্বমোট ৭ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে