৫১৪

পরিচ্ছেদঃ ৩২) ইমামের পিছনে ‘আমীন’ ও দু‘আর মধ্যে ‘আমীন’ বলতে উদ্বুদ্ধকরণ এবং রুকূ’ থেকে দাঁড়িয়ে ও নামায শুরু করার সময় যা বলতে হয় তার বর্ণনা

৫১৪. (সহীহ লিগাইরিহী) আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ ’’ইমাম যখন [গাইরিল মাগযূবে আলাইহিম ওয়ালায্যাল্লীন] বলবেন[1] তখন তোমরা বল ’আমীন’। কেননা যে ব্যক্তির আমীন ফেরেশতার আমীন বলার সাথে মিলে যাবে, তার পূর্বের সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হয়।’’

(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন মালেক ১/৮৭, বুখারী ৭৮০, মুসলিম ৪১০, আবু দাউদ ৯৩৫, নাসাঈ ২/২৪৪ ও ইবনে মাজাহ্ ৮৫১, হাদীছের বাক্য বুখারীর)

বুখারীর অপর রেওয়ায়াতে রয়েছেঃ

إِذَا قَالَ أَحَدُكُمْ آمِينَ وَقَالَتْ الْمَلَائِكَةُ فِي السَّمَاءِ آمِينَ فَوَافَقَتْ إِحْدَاهُمَا الْأُخْرَى غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ

’’যখন তোমাদের কোন ব্যক্তি বলে ’আমীন’, আর ফেরেশতারা আসমানে বলেন ’আমীন’ তখন যে ব্যক্তির আমীন ফেরেশতার আমীনের সাথে মিলে যাবে, তার পূর্বের সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হবে।’’

ইবনে মাজাহ্ ও নাসাঈর অপর বর্ণনায়ঃ

  إذا أمن القارىء فأمنوا

’’পাঠক যখন আমীন বলবে, তখন তোমরা আমীন বলবে।’’[2]

الترغيب في التأمين خلف الإمام وفي الدعاء وما يقوله في الاعتدال والاستفتاح

(صحيح) عَنْ أبِيْ هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ أنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ إِذَا قَالَ الْإِمَامُ [غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلَا الضَّالِّينَ] فَقُولُوا آمِينَ فَإِنَّهُ مَنْ وَافَقَ قَوْلُهُ قَوْلَ الْمَلَائِكَةِ غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ. رواه مالك والبخاري واللفظ له ومسلم وأبو داود والنسائي وابن ماجه


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ