পরিচ্ছেদঃ ১৬) জামাআতে নামায আদায় করার প্রতি উদ্বুদ্ধ করন এবং ঐ ব্যক্তির বর্ণনা যে জামাআতে নামায পড়ার উদ্দেশ্যে বের হয়েছে কিন্তু গিয়ে দেখলো, লোকেরা নামায পড়ে ফেলেছে

৪০২. (সহীহ্) হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ ’’কোন ব্যক্তির একাকি নিজ গৃহে অথবা বাজারে নামায পড়ার চেয়ে জামাআতে নামায পড়া ২৫ গুণ বেশী ছোয়াবের। আর তা হচ্ছে এই কারণে যখন সে ওযু করে এবং ওযুকে পরিপূর্ণরূপে সম্পন্ন করে অতঃপর মসজিদের উদ্দেশ্যে বের হয়। তার বের হওয়া শুধু এই কারণে যে সে নামায আদায় করবে, তাহলে সে যখনই একটি পা ফেলবে তখনই তার জন্যে একটি মর্যাদা উন্নীত করা হবে এবং তার একটি গুনাহ মোচন করা হবে। যতক্ষণ সে নামায আদায় করবে এবং মুছাল্লায় বা মসজিদে থাকবে ততক্ষণ পর্যন্ত ফেরেশতারা তার জন্যে দু’আ করতে থাকবে, হে আল্লাহ তার প্রতি রহম কর, তার প্রতি করুণা কর। আর যতক্ষন পর্যন্ত সে নামাযের অপেক্ষা করবে ততক্ষণ সে নামায অবস্থাতেই থাকবে।’’

(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন বুখারী ৬৪৭, মুসলিম ৬৪৯, আবু দাউদ ৫৫৯, তিরমিযী ৬০৩, ইবনে মাজাহ ৭৭৪, হাদীছের বাক্য বুখারী থেকে নেয়া)

الترغيب في صلاة الجماعة وما جاء فيمن خرج يريد الجماعة فوجد الناس قد صلوا

(صحيح) وَعَنْ أبِيْ هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ : قال رَسُولُ اللهِ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - : (( صَلاةُ الرَّجُلِ في جَمَاعةٍ تُضَعَّفُ عَلَى صَلاتِهِ فِي بَيْتهِ وفي سُوقِهِ خَمْساً وَعِشْرِينَ ضِعْفَاً ، وَذلِكَ أَنَّهُ إذَا تَوَضَّأ فَأحْسَنَ الوُضُوءَ ، ثُمَّ خَرَجَ إلى المَسْجِدِ ، لا يُخرِجُهُ إلاَّ الصَّلاةُ ، لَمْ يَخْطُ خَطْوَةً إلاَّ رُفِعَتْ لَهُ بِهَا دَرَجَةٌ ، وَحُطَّتْ عَنهُ بِهَا خَطِيئَةٌ ، فَإذَا صَلَّى لَمْ تَزَلِ المَلائِكَةُ تُصَلِّي عَلَيْهِ مَا دَامَ في مُصَلاَّهُ ، مَا لَمْ يُحْدِث ، تقولُ : اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَيهِ ، اللَّهُمَّ ارْحَمْهُ ، وَلاَ يَزَالُ في صَلاةٍ مَا انْتَظَرَ الصَّلاَةَ)). (رواه البخاري واللفظ له ومسلم وأبو داود والترمذي وابن ماجه)

(صحيح) وعن ابي هريرة رضي الله عنه قال : قال رسول الله - صلى الله عليه وسلم - : (( صلاة الرجل في جماعة تضعف على صلاته في بيته وفي سوقه خمسا وعشرين ضعفا ، وذلك انه اذا توضا فاحسن الوضوء ، ثم خرج الى المسجد ، لا يخرجه الا الصلاة ، لم يخط خطوة الا رفعت له بها درجة ، وحطت عنه بها خطيىة ، فاذا صلى لم تزل الملاىكة تصلي عليه ما دام في مصلاه ، ما لم يحدث ، تقول : اللهم صل عليه ، اللهم ارحمه ، ولا يزال في صلاة ما انتظر الصلاة)). (رواه البخاري واللفظ له ومسلم وابو داود والترمذي وابن ماجه)

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আত্ তারগীব ওয়াত্ তারহীব
৫. সালাত (كتاب الصلاة)

পরিচ্ছেদঃ ১৬) জামাআতে নামায আদায় করার প্রতি উদ্বুদ্ধ করন এবং ঐ ব্যক্তির বর্ণনা যে জামাআতে নামায পড়ার উদ্দেশ্যে বের হয়েছে কিন্তু গিয়ে দেখলো, লোকেরা নামায পড়ে ফেলেছে

৪০৩. (সহীহ্) আবদুল্লাহ ইবনে ওমার (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ ’’একাকি নামায পড়ার চেয়ে জামাআতে নামায পড়া ২৭গুণ বেশী ছোয়াবের।’’

(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন মালেক ১/১২৯, বুখারী ৬৪৫, মুসলিম ৬৫০, তিরমিযী ২১৫, নাসাঈ ২/১০৩)

الترغيب في صلاة الجماعة وما جاء فيمن خرج يريد الجماعة فوجد الناس قد صلوا

(صحيح) وَعَنْ ابن عمر رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا أنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قال ((صَلاَةُ الْجَمَاعَة أفْضَلُ مِنْ صَلاَةِ الْفَذِّ بِسَبْعٍ وَعِشْرِينَ دَرَجَةً )). رواه مالك والبخاري ومسلم والترمذي والنسائي

(صحيح) وعن ابن عمر رضي الله عنهما ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال ((صلاة الجماعة افضل من صلاة الفذ بسبع وعشرين درجة )). رواه مالك والبخاري ومسلم والترمذي والنساىي

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আত্ তারগীব ওয়াত্ তারহীব
৫. সালাত (كتاب الصلاة)

পরিচ্ছেদঃ ১৬) জামাআতে নামায আদায় করার প্রতি উদ্বুদ্ধ করন এবং ঐ ব্যক্তির বর্ণনা যে জামাআতে নামায পড়ার উদ্দেশ্যে বের হয়েছে কিন্তু গিয়ে দেখলো, লোকেরা নামায পড়ে ফেলেছে

৪০৪. (সহীহ্) আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ

’’যে ব্যক্তি আগামীকাল মুসলিম অবস্থায় আল্লাহর সাথে সাক্ষাত করার আনন্দ পেতে চায়, সে যেন যখনই আযান দেয়া হবে তখনই যেন এই নামাযগুলোর প্রতি যত্নবান হয়। কেননা আল্লাহ তা’আলা তাঁর নবীর জন্যে হেদায়েতের পথ দেখিয়ে দিয়েছেন এবং এই নামাযগুলো হচ্ছে তার হেদায়তের পথ। তোমরা যদি এই নামাযগুলো বাড়িতে আদায় কর যেমন জামাআত পরিত্যাগকারী এই ব্যক্তি নিজ বাড়ীতে নামায আদায় করে থাকে, তবে তোমরা তোমাদের নবীর অনুসরণ ছেড়ে দিলে। আর তোমরা যদি তোমাদের নবীর অনুসরণ ছেড়ে দাও তাহলে পথভ্রষ্ট হয়ে যাবে।

আর যখন কোন ব্যক্তি পবিত্রতা অর্জন করে এবং সুন্দর রূপে পবিত্রতার কাজগুলো সম্পাদন করে, তারপর যে কোন একটি মসজিদের উদ্দেশ্যে গমন করে, তাহলে আল্লাহ তা’আলা তার প্রতিটি পদক্ষেপের জন্য একটি নেকী লিখে দেন, একটি মর্যাদা উন্নীত করেন এবং একটি গুনাহ মোচন করেন। আমরা দেখেছি আমাদের যুগে প্রকৃত মুনাফেক ছাড়া কেউ জামাআতে অনুপস্থিত থাকতো না। আমাদের মধ্যে অসুস্থ ব্যক্তিকেও দুই ব্যক্তির কাঁধে ভর করে মসজিদে আনা হতো এবং নামাযের কাতারে দাঁড় করিয়ে দেয়া হতো।

অন্য বর্ণনায় এসেছেঃ

আমরা দেখেছি জামাআতে নামায থেকে জানা-শোনা মুনাফিক অথবা অসুস্থ ব্যক্তি ছাড়া আর কেউ বিরত থাকতো না। যদিও কোন কোন সময় অসুস্থ ব্যক্তিও দু’জন লোকের কাঁধে ভর দিয়ে মসজিদে আসতেন।

তিনি আরো বলেন, রাসুলুল্লাহ (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদেরকে হেদায়েতের পথ শিখিয়ে দিয়েছেন এবং তার হেদায়াতের পথ হচ্ছে যে মসজিদে আযান হয় সেখানে গিয়ে নামায আদায় করা।’’

(ইমাম মুসলিম ৬৪৫, আবু দাউদ ৫৫০, নাসাঈ ২/১০৮ ও ইবনে মাজাহ ৭৭৭ হাদীছটি বর্ণনা করেছেন)

الترغيب في صلاة الجماعة وما جاء فيمن خرج يريد الجماعة فوجد الناس قد صلوا

(صحيح) وَعَنْ ابن مسعود رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قال مَنْ سَرَّهُ أَنْ يَلْقَى اللهَ غَدًا مُسْلِمًا ، فَلْيُحَافِظْ عَلَى هَؤُلاَءِ الصَّلَوَاتِ حَيْثُ يُنَادَى بِهِنَّ . فَإِنَّ اللهَ شَرَعَ لِنَبِيِّكُمْ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سُنَنَ الْهُدَى ، وَإِنَّهُنَّ مِنْ سُنَنِ الْهُدَى ، وَلَوْ أَنَّكُمْ صَلَّيْتُمْ فِي بُيُوتِكُمْ كَمَا يُصَلِّي هَذَا الْمُتَخَلِّفُ فِي بَيْتِهِ ، لَتَرَكْتُمْ سُنَّةَ نَبِيِّكُمْ ، وَلَوْ تَرَكْتُمْ سُنَّةَ نَبِيِّكُمْ لَضَلَلْتُمْ ، وَمَامِنْ رَجُلٍ يَتَطَهَّرُ فَيُحْسِنُ الطُّهُورَ ، ثُمَّ يَعْمِدُ إِلَى مَسْجِدٍ مِنْ هَذِهِ الْمَسَاجِدِ ، إِلاَّ كَتَبَ اللَّهُ لَهُ بِكُلِّ خَطْوَةٍ يَخْطُوهَا حَسَنَةً ، وَيَرْفَعُهُ بِهَا دَرَجَةً ، وَيَحُطُّ عَنْهُ بِهَا سَيِّئَةً ، وَلَقَدْ رَأَيْتُنَا وَمَايَتَخَلَّفُ عَنْهَا إِلاَّ مُنَافِقٌ ، مَعْلُومُ النِّفَاقِ ، وَلَقَدْ كَانَ الرَّجُلُ يُؤْتَى بِهِ ، يُهَادَى بَيْنَ الرَّجُلَيْنِ، حَتَّى يُقَامَ فِي الصَّفِّ.
- وفي رواية : لَقَدْ رَأَيْتُنَا ، وَمَايَتَخَلَّفُ عَنِ الصَّلاَةِ ، إِلاَّ مُنَافِقٌ قَدْ عُلِمَ نِفَاقُهُ ، أَوْ مَرِيضٌ ، إِنْ كَانَ الْمَرِيضُ لَيَمْشِي بَيْنَ رَجُلَيْنِ ، حَتَّى يَأْتِي الصَّلاَةَ . وَقَالَ : أنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَّمَنَا سُنَنَ الْهُدَى ، وَإِنَّ مِنْ سُنَنِ الْهُدَى ، الصَّلاَةَ فِي الْمَسْجِدِ الَّذِي يُؤَذَّنُ فِيهِ.
رواه مسلم وأبو داود والنسائي وابن ماجه

(صحيح) وعن ابن مسعود رضي الله عنه قال من سره ان يلقى الله غدا مسلما ، فليحافظ على هولاء الصلوات حيث ينادى بهن . فان الله شرع لنبيكم صلى الله عليه وسلم سنن الهدى ، وانهن من سنن الهدى ، ولو انكم صليتم في بيوتكم كما يصلي هذا المتخلف في بيته ، لتركتم سنة نبيكم ، ولو تركتم سنة نبيكم لضللتم ، ومامن رجل يتطهر فيحسن الطهور ، ثم يعمد الى مسجد من هذه المساجد ، الا كتب الله له بكل خطوة يخطوها حسنة ، ويرفعه بها درجة ، ويحط عنه بها سيىة ، ولقد رايتنا ومايتخلف عنها الا منافق ، معلوم النفاق ، ولقد كان الرجل يوتى به ، يهادى بين الرجلين، حتى يقام في الصف. - وفي رواية : لقد رايتنا ، ومايتخلف عن الصلاة ، الا منافق قد علم نفاقه ، او مريض ، ان كان المريض ليمشي بين رجلين ، حتى ياتي الصلاة . وقال : ان رسول الله صلى الله عليه وسلم علمنا سنن الهدى ، وان من سنن الهدى ، الصلاة في المسجد الذي يوذن فيه. رواه مسلم وابو داود والنساىي وابن ماجه

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আত্ তারগীব ওয়াত্ তারহীব
৫. সালাত (كتاب الصلاة)

পরিচ্ছেদঃ ১৬) জামাআতে নামায আদায় করার প্রতি উদ্বুদ্ধ করন এবং ঐ ব্যক্তির বর্ণনা যে জামাআতে নামায পড়ার উদ্দেশ্যে বের হয়েছে কিন্তু গিয়ে দেখলো, লোকেরা নামায পড়ে ফেলেছে

৪০৫. (সহীহ্) আবদুল্লাহ বিন মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ ’’একাকি নামায পড়ার চাইতে জামাআতে নামায পড়া ২০ গুণের অধিক বেশী ছোয়াবের।’’

অপর বর্ণনায় বলা হয়েছেঃ ’’২০ গুণের প্রত্যেকটি নিজ বাড়ীতে নামায পড়ার অনুরূপ।’’[1]

(আহমদ ১/৩৭৬, বাযযার ৩৫৫, আবু ইয়া’লা, ত্বাবরানী ও ইবনে খুযায়মা ২/৩৬৩)

الترغيب في صلاة الجماعة وما جاء فيمن خرج يريد الجماعة فوجد الناس قد صلوا

(صحيح) وَعَنْه رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : " فَضْلُ صَلَاةِ الرَّجُلِ فِي الْجَمَاعَةِ عَلَى صَلَاتِهِ وَحْدَهُ، بِضْعٌ وَعِشْرُونَ دَرَجَةً "
وفي رواية (صحيح) كُلُّهَا مِثْلُ صَلاتِهِ فِي بَيْتِهِ. رواه أحمد وأبو يعلى والبزار والطبراني وابن خزيمة

(صحيح) وعنه رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم : " فضل صلاة الرجل في الجماعة على صلاته وحده، بضع وعشرون درجة " وفي رواية (صحيح) كلها مثل صلاته في بيته. رواه احمد وابو يعلى والبزار والطبراني وابن خزيمة

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আত্ তারগীব ওয়াত্ তারহীব
৫. সালাত (كتاب الصلاة)

পরিচ্ছেদঃ ১৬) জামাআতে নামায আদায় করার প্রতি উদ্বুদ্ধ করন এবং ঐ ব্যক্তির বর্ণনা যে জামাআতে নামায পড়ার উদ্দেশ্যে বের হয়েছে কিন্তু গিয়ে দেখলো, লোকেরা নামায পড়ে ফেলেছে

৪০৬. (হাসান) আবদুল্লাহ বিন ওমার বিন খাত্তাব (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি শুনেছি রাসুলুল্লাহ (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ ’’আল্লাহ তা’আলা জামাআতের সাথে নামায আদায় করা দেখে আশ্চর্য হন।’’

(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন ইমাম আহমদ ২/৫০ ও ত্বাবরানী)

الترغيب في صلاة الجماعة وما جاء فيمن خرج يريد الجماعة فوجد الناس قد صلوا

(حسن ) وَعَنْ عَبْدُ اللهِ بْنُ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا قَالَ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: إِنَّ اللهَ تَبَارَكَ وَتَعَالَى لَيَعْجَبُ مِنَ الصَّلَاةِ فِي الْجَمْعِ. (رواه أحمد رواه الطبراني)

(حسن ) وعن عبد الله بن عمر بن الخطاب رضي الله عنهما قال: سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول: ان الله تبارك وتعالى ليعجب من الصلاة في الجمع. (رواه احمد رواه الطبراني)

হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আত্ তারগীব ওয়াত্ তারহীব
৫. সালাত (كتاب الصلاة)

পরিচ্ছেদঃ ১৬) জামাআতে নামায আদায় করার প্রতি উদ্বুদ্ধ করন এবং ঐ ব্যক্তির বর্ণনা যে জামাআতে নামায পড়ার উদ্দেশ্যে বের হয়েছে কিন্তু গিয়ে দেখলো, লোকেরা নামায পড়ে ফেলেছে

৪০৭. (সহীহ্) উসমান (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি শুনেছি রাসুলুল্লাহ (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একথা বলেনঃ ’’যে ব্যক্তি ওযু করে এবং ওযুকে পরিপূর্ণভাবে সম্পাদন করে। অতঃপর ফরয নামায আদায় করার উদ্দেশ্যে মসজিদে চলে, তারপর ইমামের সাথে নামায আদায় করে, তাহলে তার গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হয়।’’

(ইবনে খুযায়মা ২/৩৭৩)

الترغيب في صلاة الجماعة وما جاء فيمن خرج يريد الجماعة فوجد الناس قد صلوا

(صحيح) و عَنْ عُثْمَانَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ : سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ : مَنْ تَوَضَّأَ فَأَسْبَغَ الْوُضُوءَ ، ثُمَّ مَشَى إِلَى صَلاَةٍ مَكْتُوبَةٍ فَصَلاَّهَا مَعَ الإِمَامِ ، غُفِرَ لَهُ ذَنْبُهُ.(رواه ابن خزيمة في صحيحه)

(صحيح) و عن عثمان رضي الله عنه قال : سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول : من توضا فاسبغ الوضوء ، ثم مشى الى صلاة مكتوبة فصلاها مع الامام ، غفر له ذنبه.(رواه ابن خزيمة في صحيحه)

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আত্ তারগীব ওয়াত্ তারহীব
৫. সালাত (كتاب الصلاة)

পরিচ্ছেদঃ ১৬) জামাআতে নামায আদায় করার প্রতি উদ্বুদ্ধ করন এবং ঐ ব্যক্তির বর্ণনা যে জামাআতে নামায পড়ার উদ্দেশ্যে বের হয়েছে কিন্তু গিয়ে দেখলো, লোকেরা নামায পড়ে ফেলেছে

৪০৮. (সহীহ লি গাইরিহী) আবদুল্লাহ বিন আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ ’’স্বপ্নযোগে আজ রাতে আমার প্রভুর পক্ষ থেকে একজন আমার কাছে এসেছিলেন।’’

অপর বর্ণনায়ঃ

’’আমি স্বপ্নে আমার পালনকর্তাকে সর্বোত্তম আকৃতিতে দেখেছি। তিনি আমাকে বললেন, হে মুহাম্মাদ! আমি বললাম: লাববাইকা ওয়া সাআ’দাইকা হে আমার প্রভু! (আমি আপনার সামনে হাজির এবং আপনার সৌভাগ্য নিতে প্রস্ত্তত।) তিনি বললেনঃ তুমি কি জানো যে নৈকট্যপ্রাপ্ত ফেরেশতাগণ কোন বিষয় নিয়ে পরস্পর বির্তক করছে? আমি বললামঃ আমি জানি না। তখন তিনি আমার দু’কাঁধের মধ্যবর্তী স্থানে স্বীয় হাত রাখলেন এমনকি আমি তার ঠান্ডা অনুভব করলাম আমার দুই স্তনের মধ্যবর্তী স্থানে অথবা বলেছেন- বুকের মধ্যে। অতঃপর আমি আসমান ও জমিনের মধ্যবর্তী স্থানের যা কিছু আছে তা জানতে পারলাম অথবা তিনি বলেছেন পূর্ব এবং পশ্চিমের মধ্যখানে যা আছে তা আমি জানতে পারলাম।[1]

তিনি বললেনঃ হে মুহাম্মাদ! আপনি কি জানেন নৈকট্যপ্রাপ্ত ফেরেশতগণ কি বিষয় নিয়ে পরস্পর বির্তক করছে? আমি বললাম হ্যাঁ। তা হচ্ছে মর্যাদা উন্নীত করণ, পাপ মোচন, জামাআতে নামায আদায় করার জন্য পা উঠিয়ে মসজিদে যাওয়া, কঠিন ঠান্ডার সময় পরিপূর্ণরূপে ওযু করা, নামায আদায় করার পর পরবর্তী নামাযের জন্য অপেক্ষায় বসে থাকা। যে ব্যক্তি এগুলোর প্রতি যত্নবান হবে সে কল্যাণের সাথে জীবন-যাপন করবে এবং কল্যাণের মাঝে তার মৃত্যু হবে। আর সে তার পাপ থেকে এমনভাবে মুক্ত হবে যেমন তার মাতা তাকে নিষ্পাপ অবস্থায় ভূমিষ্ট করেছিল।

তিনি বললেনঃ হে মুহাম্মাদ! (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমি বললাম: ’লাববাইকা ওয়া সা’দাইকা’। আল্লাহ বললেনঃ তুমি নামায আদায় করলে এ দু’আটি পাঠ করবেঃ

اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ فِعْلَ الْخَيْرَاتِ وَتَرْكَ الْمُنْكَرَاتِ وَحُبَّ الْمَسَاكِينِ وَإِذَا أَرَدْتَ بِعِبَادِكَ فِتْنَةً فَاقْبِضْنِي إِلَيْكَ غَيْرَ مَفْتُونٍ.

হে আল্লাহ্‌! আমি আপনার কাছে প্রার্থনা করছি নেক কাজ করা, অন্যায় কাজ পরিত্যাগ করা এবং মিসকীনদের ভালবাসার তাওফীক। আপনি যদি বান্দাদের ফেতনায় ফেলতে চান তাহলে কোন ধরণের ফেতনা ছাড়াই আমাকে আপনার নিকট উঠিয়ে নিন।’’ নবী (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ ’’মর্যাদার ব্যাখ্যা হচ্ছে যেমন: সালাম প্রচার করা, ক্ষুধার্তকে খাদ্য খাওয়ানো, রাতে মানুষ যখন নিদ্রায় থাকে তখন নফল নামায আদায় করা।’’

(ইমাম তিরমিযী ৩২৩৩ হাদীছটি বর্ণনা করেছেন এবং বলেনঃ হাদীছটি হাসান গারীব)

الترغيب في صلاة الجماعة وما جاء فيمن خرج يريد الجماعة فوجد الناس قد صلوا

(صحيح لغيره) وَعَنْ ابن عباس رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : أَتَانِى اللَّيْلَةَ رَبِّى (وفي رواية) رأيت ربي فِى أَحْسَنِ صُورَةٍ فَقَالَ يَا مُحَمَّدُ قلت لبيك رب وسعديك قال هَلْ تَدْرِى فِيمَ يَخْتَصِمُ الْمَلأُ الأَعْلَى قُلْتُ لاَ أعلم فَوَضَعَ يَدَهُ بَيْنَ كَتِفَىَّ حَتَّى وَجَدْتُ بَرْدَهَا بَيْنَ ثَدْيَىَّ أَوْ قَالَ فِى نَحْرِى فَعَلِمْتُ مَا فِى السَّمَوَاتِ وَمَا فِى الأَرْضِ أو قَالَ ما بين المشرق والمغرب قَالَ يَا مُحَمَّدُ أتَدْرِى فِيمَ يَخْتَصِمُ الْمَلأُ الأَعْلَى قُلْتُ نَعَمْ قَالَ فِى الدرجات وَالْكَفَّارَات ونقل الأَقْدَامِ إِلَى الْجَمَاعَاتِ وَإِسْبَاغُ الْوُضُوءِ فِى فِي السَّبَراتِ وانتظار الصلاة ومن حافظ عليهن عَاشَ بِخَيْرٍ وَمَاتَ بِخَيْرٍ وَكَانَ مِنْ ذنوبه كَيَوْمَ وَلَدَتْهُ أُمُّهُ قَالَ يَا مُحَمَّدُ قُلْتُ: لَبَّيْكَ وَسَعْدَيْكَ فَقَالَ إِذَا صَلَّيْتَ قُلِ اللَّهُمَّ إِنِّى أَسْأَلُكَ فِعْلَ الْخَيْرَاتِ وَتَرْكَ الْمُنْكَرَاتِ وَحُبَّ الْمَسَاكِينِ وَإِذَا أَرَدْتَ بِعِبَادِكَ فِتْنَةً فَاقْبِضْنِى إِلَيْكَ غَيْرَ مَفْتُونٍ قَالَ وَالدَّرَجَاتُ إِفْشَاءُ السَّلاَمِ وَإِطْعَامُ الطَّعَامِ وَالصَّلاَةُ بِاللَّيْلِ وَالنَّاسُ نِيَامٌ. رواه الترمذي وقال حديث حسن

(صحيح لغيره) وعن ابن عباس رضي الله عنهما قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم : اتانى الليلة ربى (وفي رواية) رايت ربي فى احسن صورة فقال يا محمد قلت لبيك رب وسعديك قال هل تدرى فيم يختصم الملا الاعلى قلت لا اعلم فوضع يده بين كتفى حتى وجدت بردها بين ثديى او قال فى نحرى فعلمت ما فى السموات وما فى الارض او قال ما بين المشرق والمغرب قال يا محمد اتدرى فيم يختصم الملا الاعلى قلت نعم قال فى الدرجات والكفارات ونقل الاقدام الى الجماعات واسباغ الوضوء فى في السبرات وانتظار الصلاة ومن حافظ عليهن عاش بخير ومات بخير وكان من ذنوبه كيوم ولدته امه قال يا محمد قلت: لبيك وسعديك فقال اذا صليت قل اللهم انى اسالك فعل الخيرات وترك المنكرات وحب المساكين واذا اردت بعبادك فتنة فاقبضنى اليك غير مفتون قال والدرجات افشاء السلام واطعام الطعام والصلاة بالليل والناس نيام. رواه الترمذي وقال حديث حسن

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আত্ তারগীব ওয়াত্ তারহীব
৫. সালাত (كتاب الصلاة)

পরিচ্ছেদঃ ১৬) জামাআতে নামায আদায় করার প্রতি উদ্বুদ্ধ করন এবং ঐ ব্যক্তির বর্ণনা যে জামাআতে নামায পড়ার উদ্দেশ্যে বের হয়েছে কিন্তু গিয়ে দেখলো, লোকেরা নামায পড়ে ফেলেছে

৪০৯. (হাসান লিগাইরিহী) আনাস বিন মালেক (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ ’’যে ব্যক্তি আল্লাহর জন্যে চল্লিশ দিন জামাআতের সাথে তাকবীরে উলাসহ[1] নামায আদায় করবে, তার জন্য দু’টি মুক্তিনামা লেখা হবেঃ প্রথমটি হচ্ছে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দ্বিতীয়টি হচ্ছে মুনাফেকী থেকে মুক্তি।’’

(ইমাম তিরমিযী হাদীছটি বর্ণনা করেছেন ২৪১)

الترغيب في صلاة الجماعة وما جاء فيمن خرج يريد الجماعة فوجد الناس قد صلوا

(حسن لغيره) عَنْ أنَسِ بْنِ ماَلِكٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ صَلَّى لِلَّهِ أَرْبَعِينَ يَوْمًا فِي جَمَاعَةٍ يُدْرِكُ التَّكْبِيرَةَ الْأُولَى كُتِبَ لَهُ بَرَاءَتَانِ بَرَاءَةٌ مِنْ النَّارِ وَبَرَاءَةٌ مِنْ النِّفَاقِ. رواه الترمذي

(حسن لغيره) عن انس بن مالك رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم من صلى لله اربعين يوما في جماعة يدرك التكبيرة الاولى كتب له براءتان براءة من النار وبراءة من النفاق. رواه الترمذي

হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আত্ তারগীব ওয়াত্ তারহীব
৫. সালাত (كتاب الصلاة)

পরিচ্ছেদঃ ১৬) জামাআতে নামায আদায় করার প্রতি উদ্বুদ্ধ করন এবং ঐ ব্যক্তির বর্ণনা যে জামাআতে নামায পড়ার উদ্দেশ্যে বের হয়েছে কিন্তু গিয়ে দেখলো, লোকেরা নামায পড়ে ফেলেছে

৪১০. (হাসান লিগাইরিহী) আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ ’’যে ব্যক্তি ওযু করবে এবং তার ওযুকে উত্তমরূপে সম্পাদন করবে। অতঃপর নামাযের জন্য মসজিদে যাবে কিন্তু গিয়ে দেখবে যে লোকেরা নামায পড়ে নিয়েছে, তাহলে আল্লাহ্‌ তা’আলা তাকে সেই সমস্ত লোকের সমান প্রতিদান দান করবেন যারা ঐ নামায পড়েছে এবং তাতে উপস্থিত হয়েছে। এতে ঐ লোকদের ছোয়াবে কোন কমতি করা হবে না।

(আবু দাউদ ৫৬৪, নাসাঈ ২/১১১, হাকেম ১/২০৮। হাকেম বলেন, হাদীছটি মুসলিমের শর্তানুযায়ী ছহীহ্)

ইতোপূর্বে সাঈদ বিন মুসায়্যেব কর্তৃক জনৈক আনসার সাহাবী থেকে বর্ণিত হয়েছেঃ তিনি বলেন, আমি শুনেছি রাসুলুল্লাহ (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একথা বলেছেনঃ

فَإِنْ أَتَى الْمَسْجِدَ فَصَلَّى فِي جَمَاعَةٍ غُفِرَ لَهُ فَإِنْ أَتَى الْمَسْجِدَ وَقَدْ صَلَّوْا بَعْضًا وَبَقِيَ بَعْضٌ صَلَّى مَا أَدْرَكَ وَأَتَمَّ مَا بَقِيَ كَانَ كَذَلِكَ فَإِنْ أَتَى الْمَسْجِدَ وَقَدْ صَلَّوْا فَأَتَمَّ الصَّلَاةَ كَانَ كَذَلِكَ

’’যদি কেউ মসজিদে আসে অতঃপর জামাআতে নামায আদায় করে, তাহলে তাকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। আর মসজিদে এসে যদি দেখে যে লোকেরা কিছু নামায পড়ে নিয়েছে এবং কিছু নামায বাকী রয়েছে। তবে যা পাবে তা তাদের সাথে আদায় করবে এবং যা ছুটে গেছে তা পুরা করবে, তবে সে অনুরূপই ছোয়াব পাবে। আর যদি মসজিদে এসে পায় যে লোকেরা নামায পড়ে নিয়েছে, তাহলে সে নামাযকে পূর্ণ করবে তবে সে অনুরূপই (জামাতের সাথে নামায পড়ার) ছোয়াব পাবে।’’

الترغيب في صلاة الجماعة وما جاء فيمن خرج يريد الجماعة فوجد الناس قد صلوا

(حسن لغيره) عَنْ أبِيْ هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ ، قَالَ : قَالَ رَسُولُ اللهِ ( : مَنْ تَوَضَّأَ فَأَحْسِنَ وُضُوءَهُ ، ثُمَّ رَاحَ ، فَوَجَدَ النَّاسَ قَدْ صَلَّوْا ، أَعْطَاهُ الله مثل أَجْرَ مَنْ صَلاهَا وَحَضَرَهَا ، لا يَنْقُصُ ذَلِكَ مِنْ أَجْرِهُمْ شَيْئًا. . (رواه أبو داود والنسائي والحاكم وقال صحيح على شرط مسلم)

(حسن لغيره) عن ابي هريرة رضي الله عنه ، قال : قال رسول الله ( : من توضا فاحسن وضوءه ، ثم راح ، فوجد الناس قد صلوا ، اعطاه الله مثل اجر من صلاها وحضرها ، لا ينقص ذلك من اجرهم شيىا. . (رواه ابو داود والنساىي والحاكم وقال صحيح على شرط مسلم)

হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আত্ তারগীব ওয়াত্ তারহীব
৫. সালাত (كتاب الصلاة)
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৯ পর্যন্ত, সর্বমোট ৯ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে