পরিচ্ছেদঃ ১০৯. হায়িযগ্রস্ত মহিলার পবিত্রতা লাভের পর গোসল করার পূর্বেই তার সাথে মিলিত হওয়া প্রসঙ্গে
১১১১. উছমান ইবনুল আসওয়াদ মুজাহিদ রাহি. হতে বর্ণনা করেন ....[1]
(একই সনদে) ইউনূস হাসান রাহি. হতে ....[2]
(একই সনদে) আব্দুল মালিক, আতা রাহি. হতে .....[3]
মুহাম্মদ বলেন: এবং ইয়াহইয়া ইবনু সাঈদ আল কাত্তান, উছমান ইবনুল আসওয়াদ হতে, তিনি মুজাহিদ হতে, (তিনি বলেন,) হায়িযগ্রস্ত মহিলা যখন রক্তস্রাব হতে পবিত্র হবে, এরপর সে গোসল না করা পর্যন্ত তার স্বামী তার নিকটবর্তী হবে না।[4]
তাখরীজ: বাইহাকী ১/৩১০; ইবনু আবী শাইবা ১৯৬; তাবারী, আত তাফসীর ২/৩৮৬।
[2] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১/৯৬ হাসান সনদে।
[3] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১/৯৬; আরও দেখুন, মুছান্নাফ আব্দুর রাযযাক নং ১২৪৫, ১২৭৩।
[4] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১/৯৬ সহীহ সনদে; আগের টীকাটিও দেখুন।
بَاب مُجَامَعَةِ الْحَائِضِ إِذَا طَهُرَتْ قَبْلَ أَنْ تَغْتَسِلَ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى حَدَّثَنَا هُشَيْمٌ حَدَّثَنَا مُغِيرَةُ عَنْ إِبْرَاهِيمَ وَيُونُسُ عَنْ الْحَسَنِ وَعَبْدُ الْمَلِكِ عَنْ عَطَاءٍ قَالَ مُحَمَّدٌ وَحَدَّثَنِي يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ الْقَطَّانُ عَنْ عُثْمَانَ بْنِ الْأَسْوَدِ عَنْ مُجَاهِدٍ فِي الْحَائِضِ إِذَا طَهُرَتْ مِنْ الدَّمِ لَا يَقْرَبُهَا زَوْجُهَا حَتَّى تَغْتَسِلَ
পরিচ্ছেদঃ ১০৯. হায়িযগ্রস্ত মহিলার পবিত্রতা লাভের পর গোসল করার পূর্বেই তার সাথে মিলিত হওয়া প্রসঙ্গে
১১১২. উবাইদুল্লাহ ইবনু মূসা, উছমান ইবনুল আসওয়াদ হতে, তিনি মুজাহিদ হতে, এর অনুরূপ অভিন্ন (মত বর্ণনা করেছেন।)[1]
তাখরীজ: আগের টীকাটি দেখুন। পরবর্তী ১১২২ (অনুবাদে ১১১৬) নং হাদীসটিও দেখুন।
بَاب مُجَامَعَةِ الْحَائِضِ إِذَا طَهُرَتْ قَبْلَ أَنْ تَغْتَسِلَ
حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُوسَى عَنْ عُثْمَانَ بْنِ الْأَسْوَدِ عَنْ مُجَاهِدٍ مِثْلَهُ سَوَاءً
পরিচ্ছেদঃ ১০৯. হায়িযগ্রস্ত মহিলার পবিত্রতা লাভের পর গোসল করার পূর্বেই তার সাথে মিলিত হওয়া প্রসঙ্গে
১১১৩. মুহাম্মদ ইবনু ইউসুফ বলেন, সুফিয়ান রাহি. কে জিজ্ঞেস করা হলো, যখন কোনো স্ত্রীলোকের (হায়িযের) রক্তস্রাব বন্ধ হয়ে যায়, তখন সে গোসল করার পূর্বেই তার স্বামী তার সাথে মিলিত হতে পারবে কি? তিনি বললেন: না। এরপর তাকে বলা হলো, সেই মহিলা যদি দু’দিন বা তারও অধিক দিন গোসল করা পরিত্যাগ করে, তাহলে এ ব্যাপারে আপনার মত কি? তিনি বললেন: তবে তাকে তাওবা করতে বলতে হবে।[1]
তাখরীজ: আমি এটি এখানে ব্যতীত অন্য কোথাও পাইনি।
بَاب مُجَامَعَةِ الْحَائِضِ إِذَا طَهُرَتْ قَبْلَ أَنْ تَغْتَسِلَ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ قَالَ سُئِلَ سُفْيَانُ أَيُجَامِعُ الرَّجُلُ امْرَأَتَهُ إِذَا انْقَطَعَ عَنْهَا الدَّمُ قَبْلَ أَنْ تَغْتَسِلَ فَقَالَ لَا فَقِيلَ أَرَأَيْتَ إِنْ تَرَكَتْ الْغُسْلَ يَوْمَيْنِ أَوْ أَيَّامًا قَالَ تُسْتَتَابُ
পরিচ্ছেদঃ ১০৯. হায়িযগ্রস্ত মহিলার পবিত্রতা লাভের পর গোসল করার পূর্বেই তার সাথে মিলিত হওয়া প্রসঙ্গে
১১১৪. মুহাম্মদ ইবনু ইউসুফ এক ব্যক্তি হতে, যিনি মুজাহিদ থেকে বর্ণনা করেন, আল্লাহর বাণী: “অতঃপর যতক্ষণ তারা পবিত্রতা লাভ না করবে, ততক্ষণ তাদের নিকটবর্তী হয়োনা।” (সূরা বাকারাহ: ২২২) (এ আয়াত সম্পর্কে) তিনি (মুজাহিদ) বলেন, যখন রক্তস্রাব বন্ধ হয়ে যায়। (আল্লাহর বাণী:) “অতঃপর যখন তারা পবিত্রতা লাভ করে” (সুরা বাকারা: ২২২) (এ আয়াতের ব্যাখ্যায়) তিনি বলেন: যখন তারা গোসল করবে।[1]
তাখরীজ: পরের হাদীসটি দেখুন।
بَاب مُجَامَعَةِ الْحَائِضِ إِذَا طَهُرَتْ قَبْلَ أَنْ تَغْتَسِلَ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَمَّنْ حَدَّثَهُ عَنْ مُجَاهِدٍ وَلَا تَقْرَبُوهُنَّ حَتَّى يَطْهُرْنَ قَالَ حَتَّى يَنْقَطِعَ الدَّمُ فَإِذَا تَطَهَّرْنَ قَالَ إِذَا اغْتَسَلْنَ
পরিচ্ছেদঃ ১০৯. হায়িযগ্রস্ত মহিলার পবিত্রতা লাভের পর গোসল করার পূর্বেই তার সাথে মিলিত হওয়া প্রসঙ্গে
১১১৫. ইবনু নাজীহ হতে বর্ণিত, তিনি মুজাহিদ হতে, (“যতক্ষণ তারা পবিত্রতা লাভ না করবে”) (সূরা বাকারাহ: ২২২) তিনি বলেন: (এর অর্থ) যখন রক্তস্রাব বন্ধ হয়ে যাবে। (“অতঃপর যখন তারা পবিত্রতা লাভ করে...।”) (সুরা বাকারা: ২২২) তিনি বলেন: (এর অর্থ) যখন তারা গোসল করবে।[1]
তাখরীজ: তাবারী, আত তাফসীর ২/৩৮৫, ৩৮৬; আব্দুর রাযযাক (বিস্তারিতভাবে) নং ১২৭২; সহীহ সনদে। দেখুন, দুররে মানছুর ২/২৬০।
بَاب مُجَامَعَةِ الْحَائِضِ إِذَا طَهُرَتْ قَبْلَ أَنْ تَغْتَسِلَ
حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُوسَى عَنْ سُفْيَانَ عَنْ ابْنِ أَبِي نَجِيحٍ عَنْ مُجَاهِدٍ حَتَّى يَطْهُرْنَ قَالَ إِذَا انْقَطَعَ الدَّمُ فَإِذَا تَطَهَّرْنَ قَالَ اغْتَسَلْنَ
পরিচ্ছেদঃ ১০৯. হায়িযগ্রস্ত মহিলার পবিত্রতা লাভের পর গোসল করার পূর্বেই তার সাথে মিলিত হওয়া প্রসঙ্গে
১১১৬. উছমান ইবনুল আসওয়াদ বলেন, আমি ইবরাহীম রাহি. কে এমন এক মহিলা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলাম যে, পবিত্রাবস্থা দেখতে পেলো। এমতাবস্থায় সে গোসল করার পূর্বে তার স্বামীর জন্য তার সাথে সহবাস করা হালাল কি? তিনি বললেন: না। যতক্ষণ না তার জন্য সালাত আদায় করা জায়িয হয়।[1]
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১/৯৬ সহীহ সনদে। দেখুন এরপূর্বের ১১১৭ (অনুবাদে ১১১১) নং হাদীসটি।
بَاب مُجَامَعَةِ الْحَائِضِ إِذَا طَهُرَتْ قَبْلَ أَنْ تَغْتَسِلَ
أَخْبَرَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُوسَى حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ الْأَسْوَدِ قَالَ سَأَلْتُ مُجَاهِدًا عَنْ امْرَأَةٍ رَأَتْ الطُّهْرَ أَيَحِلُّ لِزَوْجِهَا أَنْ يَأْتِيَهَا قَبْلَ أَنْ تَغْتَسِلَ قَالَ لَا حَتَّى تَحِلَّ لَهَا الصَّلَاةُ
পরিচ্ছেদঃ ১০৯. হায়িযগ্রস্ত মহিলার পবিত্রতা লাভের পর গোসল করার পূর্বেই তার সাথে মিলিত হওয়া প্রসঙ্গে
১১১৭. হাজ্জাজ ইবনু আরতাহ বলেন, আমি আতা ও মায়মুন ইবনু মিহরাণ কে প্রশ্ন করে জেনেছিলাম এবং হাম্মাদ ইবরাহীম রাহি. হতে আমার নিকট বর্ণনা করেন, তিনি বলেন,[1] সে (স্বামী) তার (স্ত্রীর) গোসল না করা পর্যন্ত তার সাথে মিলিত হবে না।[2]
[1] ((এটি মুহাক্বিক্বের পরিবর্তন। মুল নুসখা এবং ফাতহুল মান্নানের বর্ণনামতে এখানে, ‘তিনি বললেন’ এর স্থানে ‘তারা বললেন’ রয়েছে। ফলে ফাতহুল মান্নানে, এটিকে আতা, মাইমুন ইবনু মিহরাণ ও ইবরাহীম- এ তিনজেনের মত আলাদাভাবে তিনটি হাদীস হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। কিন্তু আমরা মুহাক্বিক্বের বর্ণনা অনুযায়ী, একটি হাদীস হিসেবে এবং আতা, মাইমুন ইবনু মিহরাণ ও হাম্মাদ হতে ইবরাহীম রাহি. এর মত হিসেবে বর্ণিত হয়েছে, আমরা সেভাবেই অনুবাদ করলাম।- অনুবাদক))
[2] তাহক্বীক্ব: হাদীসটি সহীহ।
তাখরীজ: এটি ১১১৭ (অনুবাদে ১১১১) নং এ গত হয়েছে। পরবর্তী ১১২৭ (১১২১) নং হাদীসটিও দেখুন।
بَاب مُجَامَعَةِ الْحَائِضِ إِذَا طَهُرَتْ قَبْلَ أَنْ تَغْتَسِلَ
أَخْبَرَنَا الْمُعَلَّى بْنُ أَسَدٍ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَاحِدِ هُوَ ابْنُ زِيَادٍ حَدَّثَنَا الْحَجَّاجُ بْنُ أَرْطَاةَ قَالَ سَأَلْتُ عَطَاءً وَمَيْمُونَ بْنَ مِهْرَانَ وَحَدَّثَنِي حَمَّادٌ عَنْ إِبْرَاهِيمَ قَالُوا لَا يَغْشَاهَا حَتَّى تَغْتَسِلَ
পরিচ্ছেদঃ ১০৯. হায়িযগ্রস্ত মহিলার পবিত্রতা লাভের পর গোসল করার পূর্বেই তার সাথে মিলিত হওয়া প্রসঙ্গে
১১১৮. হিশাম হতে বর্ণিত, এক মহিলা পবিত্রাবস্থা দেখতে পেয়েছে, এমতাবস্থায় সে গোসল করার পূর্বে তার স্বামী তার সাথে সহবাস করলো। এ সম্পর্কে হাসান রাহি. বলেন, সে তো গোসল করার পূর্ব পর্যন্ত হায়িযগ্রস্ত বলে গণ্য। আর সে লোকটির উপর কাফ্ফারা ওয়াজিব হবে। আর তার স্ত্রীর গোসল না করা পর্যন্ত সে তার স্ত্রীর নিকট প্রত্যাগমন করতে পারবে না।[1]
তাখরীজ: এটি ১১১৭ (অনুবাদে ১১১১) নং এ গত হয়েছে।
بَاب مُجَامَعَةِ الْحَائِضِ إِذَا طَهُرَتْ قَبْلَ أَنْ تَغْتَسِلَ
أَخْبَرَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ عَنْ هِشَامٍ عَنْ الْحَسَنِ فِي الرَّجُلِ يَطَأُ امْرَأَتَهُ وَقَدْ رَأَتْ الطُّهْرَ قَبْلَ أَنْ تَغْتَسِلَ قَالَ هِيَ حَائِضٌ مَا لَمْ تَغْتَسِلْ وَعَلَيْهِ الْكَفَّارَةُ وَلَهُ أَنْ يُرَاجِعَهَا مَا لَمْ تَغْتَسِلْ
পরিচ্ছেদঃ ১০৯. হায়িযগ্রস্ত মহিলার পবিত্রতা লাভের পর গোসল করার পূর্বেই তার সাথে মিলিত হওয়া প্রসঙ্গে
১১১৯. ইউনুস থেকে বর্ণিত, হাসান রাহি. বলেন, তার স্বামী তার সাথে সহবাস করতে পারবে না (স্ত্রীর গোসল করার পূর্বে)।[1]
তাখরীজ: তাবারী, আত তাফসীর ২/৩৮৬ এবং এতে অতিরিক্ত রয়েছে যে, ‘যতক্ষণ সে গোসল না করে এবং তার জন্য সালাত আদায় করা হালাল না হয়।’ এর সনদও সহীহ। আরও দেখুন, ১১১৭ (অনুবাদে ১১১১) নং এ গত হয়েছে।
بَاب مُجَامَعَةِ الْحَائِضِ إِذَا طَهُرَتْ قَبْلَ أَنْ تَغْتَسِلَ
أَخْبَرَنَا الْمُعَلَّى بْنُ أَسَدٍ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَاحِدِ حَدَّثَنَا يُونُسُ عَنْ الْحَسَنِ قَالَ لَا يَغْشَاهَا زَوْجُهَا
পরিচ্ছেদঃ ১০৯. হায়িযগ্রস্ত মহিলার পবিত্রতা লাভের পর গোসল করার পূর্বেই তার সাথে মিলিত হওয়া প্রসঙ্গে
১১২০. আবুল খায়ের মারছাদ ইবনু আব্দুল্লাহ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি উক্ববাহ ইবনু আমির আল জুহানী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু কে বলতে শুনেছি, আল্লাহর কসম! যেই দিনে আমার স্ত্রী পবিত্রতা লাভ করে, সেই দিনেই আমি আমার স্ত্রীর সাথে মিলিত হই না, যতক্ষণ একদিন গত না হয়।[1]
তাখরীজ: আমি এটি আর কোথাও পাইনি।
بَاب مُجَامَعَةِ الْحَائِضِ إِذَا طَهُرَتْ قَبْلَ أَنْ تَغْتَسِلَ
أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يَزِيدَ حَدَّثَنَا حَيْوَةُ بْنُ شُرَيْحٍ قَالَ سَمِعْتُ يَزِيدَ بْنَ أَبِي حَبِيبٍ يَقُولُ قَالَ أَبُو الْخَيْرِ مَرْثَدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ الْيَزَنِيُّ قَالَ سَمِعْتُ عُقْبَةَ بْنَ عَامِرٍ الْجُهَنِيَّ يَقُولُ وَاللَّهِ إِنِّي لَا أُجَامِعُ امْرَأَتِي فِي الْيَوْمِ الَّذِي تَطْهُرُ فِيهِ حَتَّى يَمُرَّ يَوْمٌ
পরিচ্ছেদঃ ১০৯. হায়িযগ্রস্ত মহিলার পবিত্রতা লাভের পর গোসল করার পূর্বেই তার সাথে মিলিত হওয়া প্রসঙ্গে
১১২১. আব্দুল মালিক বর্ণনা করেন, কোনো এক মহিলা পবিত্রাবস্থা দেখতে পেলো। এমতাবস্থায় সে গোসল করার পূর্বে তার স্বামী তার সাথে সহবাস করতে পারবে কি? আতা রাহি. বললেন: না। যতক্ষণ না সে (স্ত্রী) গোসল করবে।[1]
তাখরীজ: এটি ১১১৭, ১১২৩ (অনুবাদে ১১১১, ১১১৭) নং এ গত হয়েছে। এছাড়া মুছান্নাফ আব্দুর রাযযাক ১২৪৫ নং হাদীসটি দেখুন।
بَاب مُجَامَعَةِ الْحَائِضِ إِذَا طَهُرَتْ قَبْلَ أَنْ تَغْتَسِلَ
أَخْبَرَنَا يَعْلَى بْنُ عُبَيْدٍ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْمَلِكِ عَنْ عَطَاءٍ فِي الْمَرْأَةِ تَرَى الطُّهْرَ أَيَأْتِيهَا زَوْجُهَا قَبْلَ أَنْ تَغْتَسِلَ قَالَ لَا حَتَّى تَغْتَسِلَ
পরিচ্ছেদঃ ১০৯. হায়িযগ্রস্ত মহিলার পবিত্রতা লাভের পর গোসল করার পূর্বেই তার সাথে মিলিত হওয়া প্রসঙ্গে
১১২২. লাইছ ইবনু আবী সুলায়ম হতে, তিনি আতা হতে, কোনো মহিলার (হায়িযের) রক্তস্রাব বন্ধ হলো-এ সম্পর্কে তিনি (আতা) বলেন: যদি কামাসক্তি স্বামীকে পেয়ে বসে, তবে সে (স্ত্রী) তার গোপনাঙ্গ ধৌত করবে, তারপর তার স্বামী তার সাথে মিলিত হবে।[1]
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১/৯৬।
بَاب مُجَامَعَةِ الْحَائِضِ إِذَا طَهُرَتْ قَبْلَ أَنْ تَغْتَسِلَ
أَخْبَرَنَا أَبُو النُّعْمَانِ حَدَّثَنَا أَبُو عَوَانَةَ عَنْ لَيْثِ بْنِ أَبِي سُلَيْمٍ عَنْ عَطَاءٍ فِي الْمَرْأَةِ يَنْقَطِعُ عَنْهَا الدَّمُ قَالَ إِنْ أَدْرَكَهُ الشَّبَقُ غَسَلَتْ فَرْجَهَا ثُمَّ أَتَاهَا
পরিচ্ছেদঃ ১০৯. হায়িযগ্রস্ত মহিলার পবিত্রতা লাভের পর গোসল করার পূর্বেই তার সাথে মিলিত হওয়া প্রসঙ্গে
১১২৩. ফুরওয়াহ ইবনু আবীল মাগরা’আ বলেন, আমি শারীক হতে শুনেছি, এক ব্যক্তি তাকে একথা জিজ্ঞেস করলো যে, এক স্ত্রীলোকের রক্তস্রাব বন্ধ হয়ে গেছে। এমতাবস্থায় সে গোসল করার পূর্বে তার স্বামী তার সাথে সহবাস করতে পারবে কি? তিনি বললেন, আব্দুল মালিক আতা রাহি. হতে বর্ণনা করেছেন যে, কামাসক্তি (এর আধিক্য)-এর কারণে তিনি (আতা) এ ব্যাপারে অনুমতি দিয়েছেন।[1]
আবু মুহাম্মদ বলেন, আমার আশংকা হয় যে, তিনি ভূল করেছেন। আমার আরও আশংকা হলো, এটি লাইছের হাদীস (যেটি পূর্বে বর্ণিত হয়েছে), আব্দুল মালিকের এ হাদীস আমি জানি না। আবু মুহাম্মদ (দারিমী) বলেন, الشبق : যে ব্যক্তি (নারীসঙ্গ) কামনা করে।
তাখরীজ: ((মুহাক্বিক্ব এর কোনো তাখরীজ দেননি।-অনুবাদক))
بَاب مُجَامَعَةِ الْحَائِضِ إِذَا طَهُرَتْ قَبْلَ أَنْ تَغْتَسِلَ
أَخْبَرَنَا فَرْوَةُ بْنُ أَبِي الْمَغْرَاءِ قَالَ سَمِعْتُ شَرِيكًا وَسَأَلَهُ رَجُلٌ فَقَالَ الْمَرْأَةُ يَنْقَطِعُ عَنْهَا الدَّمُ أَيَأْتِيهَا زَوْجُهَا قَبْلَ أَنْ تَغْتَسِلَ فَقَالَ قَالَ عَبْدُ الْمَلِكِ عَنْ عَطَاءٍ أَنَّهُ رَخَّصَ فِي ذَلِكَ لِلشَّبِقِ قَالَ أَبُو مُحَمَّد أَخَافُ أَنْ يَكُونَ ذَا خَطَأً أَخَافُ أَنْ يَكُونَ مِنْ حَدِيثِ لَيْثٍ لَا أَعْرِفُهُ مِنْ حَدِيثِ عَبْدِ الْمَلِكِ قَالَ أَبُو مُحَمَّد الشَّبِقُ الَّذِي يَشْتَهِي