আব্দুল মালিক (রহঃ) থেকে বর্ণিত হাদিস পাওয়া গেছে ১৪ টি

পরিচ্ছেদঃ ৩০. বালকদের কখন থেকে নামায পড়ার নির্দেশ দিতে হবে।

৪৯৪. মুহাম্মাদ ইবনু ঈসা .... আবদুল মালিক থেকে পর্যায়ক্রমে তাঁর পিতা এবং তাঁর দাদার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ তোমাদের সন্তানদের বয়স যখন সাত বছর হয়, তখন তাদেরকে নামায পড়ার নির্দেশ দাও এবং যখন তাদের বয়স দশ বছর হবে তখন নামায না পড়লে এজন্য তাদের শাস্তি দাও। (তিরমিযী, মুসনাদে আহমদ)।

باب مَتَى يُؤْمَرُ الْغُلاَمُ بِالصَّلاَةِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى، - يَعْنِي ابْنَ الطَّبَّاعِ - حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ سَعْدٍ، عَنْ عَبْدِ الْمَلِكِ بْنِ الرَّبِيعِ بْنِ سَبْرَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، قَالَ قَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ مُرُوا الصَّبِيَّ بِالصَّلاَةِ إِذَا بَلَغَ سَبْعَ سِنِينَ وَإِذَا بَلَغَ عَشْرَ سِنِينَ فَاضْرِبُوهُ عَلَيْهَا ‏"‏ ‏.‏


Narrated As-Saburah: The Prophet (ﷺ) said: Command a boy to pray when he reaches the age of seven years. When he becomes ten years old, then beat him for prayer.


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ আব্দুল মালিক (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৯৪. হায়েযের পরে যদি ঘোলা (মেটে) বর্ণ দেখা দেয়

৯০১. আব্দুল মালিক হতে বর্ণিত, আতা রাহি. ইসতিহাযাহগ্রস্ত মহিলা সম্পর্কে বলেন: সে তার হায়েযের নির্ধারিত দিনগুলিতে সালাত পরিত্যাগ করবে; তবে এতে দু’একদিন (কম-বেশি) হতে পারে। তারপর সে গোসল করবে। এটি যদি (হায়েযের) প্রথম দিকে হয়, তবে সে ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করবে। যদি সে সামান্য কোনো (হলুদ বা মেটে রং এর) স্রাব দেখতে পায়, তবে ওযু করবে এবং সালাত আদায় করবে। আর যদি সে রক্ত দেখতে পায়, তবে যোহরকে পিছিয়ে এবং আসর সালাতকে (এর প্রথম সময়ে) এগিয়ে নিবে। এরপর এ দু’টি সালাতকে এক গোসলে (একত্রিত করে) আদায় করবে। যদি এরপর রক্ত দেখে, মাগরিবকে পিছিয়ে দেবে এবং ঈশা’র সালাতকে এগিয়ে নিবে তারপর এ দু’টি সালাত এক গোসলে (একত্রিত করে) আদায় করবে। এরপর যদি ফজর উদিত হয়, সে পুনরায় ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করবে, যদি সামান্য স্রাব লক্ষ্য করে তবে ওযু করে সালাত আদায় করবে, আর যদি রক্ত দেখে, তবে গোসল করে ফজরের সালাত আদায় করবে। এভাবে প্রতি দিনে রাতে সে তিনবার (গোসল) করবে।[1]

بَابُ الْكُدْرَةِ إِذَا كَانَتْ بَعْدَ الْحَيْضِ

أَخْبَرَنَا يَعْلَى حَدَّثَنَا عَبْدُ الْمَلِكِ عَنْ عَطَاءٍ فِي الْمُسْتَحَاضَةِ قَالَ تَدَعُ الصَّلَاةَ فِي قُرُوئِهَا ذَلِكَ يَوْمًا أَوْ يَوْمَيْنِ ثُمَّ تَغْتَسِلُ فَإِذَا كَانَ عِنْدَ الْأُولَى نَظَرَتْ فَإِنْ كَانَتْ تَرِيَّةً تَوَضَّأَتْ وَصَلَّتْ وَإِنْ كَانَ دَمًا أَخَّرَتْ الظُّهْرَ وَعَجَّلَتْ الْعَصْرَ ثُمَّ صَلَّتْهُمَا بِغُسْلٍ وَاحِدٍ فَإِذَا غَابَتْ الشَّمْسُ نَظَرَتْ فَإِنْ كَانَتْ تَرِيَّةً تَوَضَّأَتْ وَصَلَّتْ وَإِنْ كَانَ دَمًا أَخَّرَتْ الْمَغْرِبَ وَعَجَّلَتْ الْعِشَاءَ ثُمَّ صَلَّتْهُمَا بِغُسْلٍ وَاحِدٍ فَإِذَا طَلَعَ الْفَجْرُ نَظَرَتْ فَإِنْ كَانَتْ تَرِيَّةً تَوَضَّأَتْ وَصَلَّتْ وَإِنْ كَانَ دَمًا اغْتَسَلَتْ وَصَلَّتْ الْغَدَاةَ فِي كُلِّ يَوْمٍ وَلَيْلَةٍ ثَلَاثَ مَرَّاتٍ قَالَ أَبُو مُحَمَّد الْأَقْرَاءُ عِنْدِي الْحَيْضُ
إسناده صحيح


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আব্দুল মালিক (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১০১. হায়িযগ্রস্ত মহিলা সালাতের ওয়াক্তে ওযু করবে

১০০৮. আব্দুল মালিক বর্ণনা করেন, ’হায়িযগ্রস্ত মহিলা কুরআন পাঠ করবে কি-না’ এ সম্পর্কে আতা রাহি. বলেন, না, তবে আয়াতের অংশবিশেষ পড়তে পারে। তবে, সে প্রত্যেক সালাতের সময় ওযু করবে, কিবলাহ মুখী হবে এবং তাসবীহ-তাকবীর পাঠ করবে এবং আল্লাহর নিকট দু’আ করবে।[1]

بَابُ: الْحَائِضِ تَوَضَّأُ عِنْدَ وَقْتِ الصَّلَاةِ

حَدَّثَنَا يَعْلَى حَدَّثَنَا عَبْدُ الْمَلِكِ عَنْ عَطَاءٍ فِي الْمَرْأَةِ الْحَائِضِ أَتَقْرَأُ قَالَ لَا إِلَّا طَرَفَ الْآيَةِ وَلَكِنْ تَوَضَّأُ عِنْدَ وَقْتِ كُلِّ صَلَاةٍ ثُمَّ تَسْتَقْبِلُ الْقِبْلَةَ وَتُسَبِّحُ وَتُكَبِّرُ وَتَدْعُو اللَّهَ
إسناده صحيح


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আব্দুল মালিক (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১০৩. হায়িযগ্রস্ত মহিলা আল্লাহর যিকির করবে কিন্তু কুরআন পাঠ করবে না

১০৩৩. আব্দুল মালিক রাহি. থেকে বর্ণিত, ’হায়িযগ্রস্ত মহিলার কুরআন পাঠ করা’ সম্পর্কে আতা রাহি. বলেন: না, (সে কুরআন পাঠ করবে না)। তবে সে আয়াতাংশ পাঠ করতে পারবে।[1]

بَابُ الْحَائِضِ تَذْكُرُ اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ وَلَا تَقْرَأُ الْقُرْآنَ

أَخْبَرَنَا يَعْلَى حَدَّثَنَا عَبْدُ الْمَلِكِ عَنْ عَطَاءٍ فِي الْمَرْأَةِ الْحَائِضِ تَقْرَأُ قَالَ لَا إِلَّا طَرَفَ الْآيَةِ
إسناده صحيح


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আব্দুল মালিক (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১০৯. হায়িযগ্রস্ত মহিলার পবিত্রতা লাভের পর গোসল করার পূর্বেই তার সাথে মিলিত হওয়া প্রসঙ্গে

১১২১. আব্দুল মালিক বর্ণনা করেন, কোনো এক মহিলা পবিত্রাবস্থা দেখতে পেলো। এমতাবস্থায় সে গোসল করার পূর্বে তার স্বামী তার সাথে সহবাস করতে পারবে কি? আতা রাহি. বললেন: না। যতক্ষণ না সে (স্ত্রী) গোসল করবে।[1]

بَاب مُجَامَعَةِ الْحَائِضِ إِذَا طَهُرَتْ قَبْلَ أَنْ تَغْتَسِلَ

أَخْبَرَنَا يَعْلَى بْنُ عُبَيْدٍ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْمَلِكِ عَنْ عَطَاءٍ فِي الْمَرْأَةِ تَرَى الطُّهْرَ أَيَأْتِيهَا زَوْجُهَا قَبْلَ أَنْ تَغْتَسِلَ قَالَ لَا حَتَّى تَغْتَسِلَ


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আব্দুল মালিক (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১১২. যিনি বলেন, তার উপর কাফফারাহ ওয়াজিব

১১৪৮. আব্দুল মালিক হতে বর্ণিত, ’যে ব্যক্তি তার হায়িযগ্রস্ত স্ত্রীর সাথে মিলিত হয়, এমন ব্যক্তি সম্পর্কে আতা রাহি. বলেন, সে এক দীনার সাদাকা করবে।[1]

بَاب مَنْ قَالَ عَلَيْهِ الْكَفَّارَةُ

أَخْبَرَنَا يَعْلَى بْنُ عُبَيْدٍ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْمَلِكِ عَنْ عَطَاءٍ فِي رَجُلٍ جَامَعَ امْرَأَتَهُ وَهِيَ حَائِضٌ قَالَ يَتَصَدَّقُ بِدِينَارٍ


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আব্দুল মালিক (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১১২. যিনি বলেন, তার উপর কাফফারাহ ওয়াজিব

১১৫১. আব্দুল মালিক হতে বর্ণিত, আতা রাহি. বলেন, ’যখন কোনো ব্যক্তি তার হায়িযগ্রস্ত স্ত্রীর সাথে মিলিত হয়, তখন সে এক দীনার সাদাকা করবে।

তখন লোকদের মধ্যে থেকে একজন বলে উঠলো, হাসান বলে থাকেন, সে একটি দাস মুক্ত করবে। তিনি বললেন, তোমাদের সাধ্যমত আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করতে আমি তোমাদেরকে বাধা দিবো না।[1]

بَاب مَنْ قَالَ عَلَيْهِ الْكَفَّارَةُ

أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عُيَيْنَةَ عَنْ عَلِيِّ بْنِ مُسْهِرٍ عَنْ عَبْدِ الْمَلِكِ عَنْ عَطَاءٍ قَالَ إِذَا وَقَعَ الرَّجُلُ عَلَى امْرَأَتِهِ وَهِيَ حَائِضٌ يَتَصَدَّقُ بِنِصْفِ دِينَارٍ فَقَالَ لَهُ رَجُلٌ مِنْ الْقَوْمِ فَإِنَّ الْحَسَنَ يَقُولُ يُعْتِقُ رَقَبَةً فَقَالَ مَا أَنْهَاكُمْ أَنْ تَقَرَّبُوا إِلَى اللَّهِ مَا اسْتَطَعْتُمْ


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ আব্দুল মালিক (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১১৫. হায়িযগ্রস্ত মহিলার হায়িয শুরু হওয়ার পূর্বে গোসল ফরয থাকলে তার গোসল করা

১১৯৪. আব্দুল মালিক হতে বর্ণিত, আতা রাহি. হতে এমন মহিলা সম্পর্কে বর্ণিত আছে, যে ’জুনুবী’ হয়েছে, আর তার মাথার চুল বেণী করা রয়েছে, (গোসলের সময়) সে কি বেণী খুলে ফেলবে? এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছেন, না। তবে তার মাথায় অধিক পরিমাণে পানি ঢালতে হবে যতক্ষণ না তার চুলের গোড়া ভিজে যায়।[1]

بَاب اغْتِسَالِ الْحَائِضِ إِذَا وَجَبَ الْغُسْلُ عَلَيْهَا قَبْلَ أَنْ تَحِيضَ

أَخْبَرَنَا يَعْلَى حَدَّثَنَا عَبْدُ الْمَلِكِ عَنْ عَطَاءٍ فِي الْمَرْأَةِ تُصِيبُهَا الْجَنَابَةُ وَرَأْسُهَا مَعْقُوصٌ تَحُلُّهُ قَالَ لَا وَلَكِنْ تَصُبُّ عَلَى رَأْسِهَا الْمَاءَ صَبًّا حَتَّى تُرَوِّيَ أُصُولَ الشَّعْرِ


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আব্দুল মালিক (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১১৬. হায়িযগ্রস্ত মহিলার মসজিদে প্রবেশ

১২০১. আব্দুল মালিক বর্ণনা করেন, হায়িযগ্রস্ত মহিলা মসজিদ হতে কিছু আনতে পারবে কি-না, এ প্রশ্নের জবাবে আতা রাহি. বলেন, হাঁ, তবে কুরআন ব্যতীত।[1]

بَاب دُخُولِ الْحَائِضِ الْمَسْجِدَ

أَخْبَرَنَا يَعْلَى حَدَّثَنَا عَبْدُ الْمَلِكِ عَنْ عَطَاءٍ فِي الْحَائِضِ تَنَاوَلُ مِنْ الْمَسْجِدِ الشَّيْءَ قَالَ نَعَمْ إِلَّا الْمُصْحَفَ


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আব্দুল মালিক (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১১৮. হায়িযগ্রস্ত মহিলার তা’বীয

১২০৭. আব্দুল মালিক হতে বর্ণিত, আতা রাহি. বলেছেন, হায়িযগ্রস্ত মহিলার গলায় তা’বীয কিংবা লিখিত কিছু থাকে, আর তা যদি চামড়ায় মোড়া থাকে, তবে তা খুলে ফেলতে হবে। আর তা যদি রূপার তৈরী কোনো গহনা জাতীয় কোনো তা’বীযের মধ্যে থাকে, তবে কোনোই অসুবিধা নেই: ইচ্ছে করলে তা খুলে রাখবে, আবার ইচ্ছে করলে তা নাও খুলতে পারে।[1]

بَاب التَّعْوِيذِ لِلْحَائِضِ

أَخْبَرَنَا يَعْلَى بْنُ عُبَيْدٍ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْمَلِكِ عَنْ عَطَاءٍ فِي الْمَرْأَةِ الْحَائِضِ فِي عُنُقِهَا التَّعْوِيذُ أَوْ الْكِتَابُ قَالَ إِنْ كَانَ فِي أَدِيمٍ فَلْتَنْزِعْهُ وَإِنْ كَانَ فِي قَصَبَةٍ مُصَاغَةٍ مِنْ فِضَّةٍ فَلَا بَأْسَ إِنْ شَاءَتْ وَضَعَتْ وَإِنْ شَاءَتْ لَمْ تَفْعَلْ قِيلَ لِعَبْدِ اللَّهِ تَقُولُ بِهَذَا قَالَ نَعَمْ


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আব্দুল মালিক (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩০. মাকাতাব (নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ পরিশোধ করে মুক্তিলাভের চুক্তিকারী দাস) সম্পর্কে

৩০৪২. আব্দুল মালিক হতে বর্ণিত, কোনো লোকের কিছু পুত্র ছিল, যাদের কেউ (তার এক দাসকে) মুক্ত করেছিল অর্ধাংশ, কেউ এক তৃতীয়াংশ এবং কেউ এক চতুর্থাংশ। আতা রাহি তার সম্পর্কে বলেন, যতক্ষণ না তারা (তাকে পুরোপুরি) মুক্ত করছে ততক্ষণ তাদেরকে (এর) ওয়ারিস বানানো হবে না।[1]

باب الْمُكَاتَبِ

حَدَّثَنَا يَعْلَى حَدَّثَنَا عَبْدُ الْمَلِكِ عَنْ عَطَاءٍ فِي رَجُلٍ لَهُ بَنُونَ قَدْ أَعْتَقَ مِنْ بَعْضِهِمْ النِّصْفَ وَمِنْ بَعْضِهِمْ الثُّلُثَ وَمِنْ بَعْضٍ الرُّبُعَ قَالَ لَا يَرِثُونَ حَتَّى يُعْتَقُوا


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আব্দুল মালিক (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৫২. নারীদের জন্য মালিকানা বা অভিভাবকত্ব লাভের বর্ণনা

৩১৮০. আব্দুল মালিক হতে বর্ণিত, আতা (রহঃ) কে জিজ্ঞাসা করা হলো, কোনো এক লোক তার একটি মুকাতাব (অর্থের বিনিময়ে মুক্তি দানের চুক্তিকৃত) দাস, কয়েকজন পূত্র ও কন্যা রেখে মৃত্যু বরণ করেন। এ লোকের কন্যাগণ এ দাসের মালিকানা (অভিভাবকত্ব)-এর অংশীদার হবে কি? তিনি বললেন, তার মুকাতাব চুক্তিতে স্পষ্টভাবে লিখিত ধারা অনুসারে নারীরা মীরাছ পাবে, তবে নারীদেরকে বাদ দিয়ে কেবল পুরুষরাই এর (দাসের) মালিকানা লাভ করবে। যতক্ষণ না তারা (নারীরা) (অর্থের বিনিময়ে দাস মুক্তিদানের) চুক্তি করে, অথবা, তারা (কোনো দাসকে) মুক্তিদান করে (তখন তারা মালিকানা লাভ করবে।)[1]

باب مَا لِلنِّسَاءِ مِنْ الْوَلَاءِ

حَدَّثَنَا يَعْلَى بْنُ عُبَيْدٍ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْمَلِكِ عَنْ عَطَاءٍ فِي الرَّجُلِ يَمُوتُ وَيَتْرُكُ مُكَاتَبًا وَلَهُ بَنُونَ وَبَنَاتٌ أَيَكُونُ لِلنِّسَاءِ مِنْ الْوَلَاءِ شَيْءٌ قَالَ تَرِثُ النِّسَاءُ مِمَّا عَلَى ظَهْرِهِ مِنْ مُكَاتَبَتِهِ وَيَكُونُ الْوَلَاءُ لِلرِّجَالِ دُونَ النِّسَاءِ إِلَّا مَا كَاتَبْنَ أَوْ أَعْتَقْنَ


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আব্দুল মালিক (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. কুরআন খতম করা সম্পর্কে

৩৫২৪. আব্দুল মালিক হতে বর্ণিত, সাঈদ ইবনু জুবাইর (রহঃ) প্রতি দু’রাতে কুরআন খতম করতেন।[1]

باب فِي خَتْمِ الْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ أَخْبَرَنَا عَبْدُ الْمَلِكِ عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ أَنَّهُ كَانَ يَخْتِمُ الْقُرْآنَ كُلَّ لَيْلَتَيْنِ


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আব্দুল মালিক (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৪. সফরে সওয়ার জন্তুর উপর নফল সালাত আদায় বৈধ, তারটি মুখটি যেদিকে হোক না কেন

১৪৯৮-(৩৪/...) আবূ কুরায়ব, ইবনু নুমায়র (রহঃ) ..... সকলে ’আবদুল মালিক (রহঃ) থেকে একই সানাদে অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন। তবে ইবনুল মুবারাক ও ইবনু আবূ যায়িদাহ বর্ণিত হাদীসে এ কথা উল্লেখিত হয়েছে যে, হাদীসটি বর্ণনার পর আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রাযিঃ) "তোমরা যেদিকেই মুখ কর না কেন সবই আল্লাহর দিক"- (সূরাহ আল বাকারাহ ২ঃ ১১৫)। এ আয়াতটি তিলাওয়াত করে বললেন, এ আয়াতটি এ ব্যাপারেই অবতীর্ণ হয়েছে। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১৪৮৩, ইসলামীক সেন্টার ১৪৯১)

باب جَوَازِ صَلاَةِ النَّافِلَةِ عَلَى الدَّابَّةِ فِي السَّفَرِ حَيْثُ تَوَجَّهَتْ ‏‏

وَحَدَّثَنَاهُ أَبُو كُرَيْبٍ، أَخْبَرَنَا ابْنُ الْمُبَارَكِ، وَابْنُ أَبِي زَائِدَةَ، ح وَحَدَّثَنَا ابْنُ نُمَيْرٍ، حَدَّثَنَا أَبِي كُلُّهُمْ، عَنْ عَبْدِ الْمَلِكِ، بِهَذَا الإِسْنَادِ نَحْوَهُ ‏.‏ وَفِي حَدِيثِ ابْنِ مُبَارَكٍ وَابْنِ أَبِي زَائِدَةَ ثُمَّ تَلاَ ابْنُ عُمَرَ ‏(‏ فَأَيْنَمَا تُوَلُّوا فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ‏)‏ وَقَالَ فِي هَذَا نَزَلَتْ ‏.‏


This hadith has been narrated by another chain of transmitters and in the one narrated by Ibn Mubarak and Ibn Abu Za'ida (these words are narrated). Ibn 'Umar then recited: " Whether you turn thither is Allah's face," and it was revealed in this context.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আব্দুল মালিক (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ১৪ পর্যন্ত, সর্বমোট ১৪ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে