পরিচ্ছেদঃ ৬৪/৮৪. নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর রোগ ও তাঁর ওফাত।
وَقَوْلِ اللهِ تَعَالَى : (إِنَّكَ مَيِّتٌ وَإِنَّهُمْ مَيِّتُوْنَ.ثُمَّ إِنَّكُمْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ عِنْدَ رَبِّكُمْ تَخْتَصِمُوْنَ).
মহান আল্লাহর বাণীঃ নিশ্চয়ই আপনিও মরণশীল আর তারাও মরণশীল। অতঃপর কিয়ামতের দিনে তোমরা উভয় দলই নিজ নিজ মোকাদ্দমা স্বীয় রবের সামনে পেশ করবে। (সূরাহ আয্-যুমার ৩৯/৩০-৩১)
৪৪২৮. ইউনুস (রহ.) ... যুহরী ও ‘উরওয়াহ (রহ.) সূত্রে বলেন, ‘আয়িশাহ (রাঃ) বলেছেন, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে রোগে ইন্তিকাল করেন সে সময় তিনি বলতেন, হে ‘আয়িশাহ! আমি খাইবারে (বিষযুক্ত) যে খাবার খেয়েছিলাম আমি সর্বদা তার যন্ত্রণা অনুভব করছি। আর এখন মনে হচ্ছে সে বিষক্রিয়ার ফলে আমার শিরাগুলো কেটে ফেলা হচ্ছে। (আধুনিক প্রকাশনীঃ অনুচ্ছেদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ অনুচ্ছেদ)
بَاب مَرَضِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَوَفَاتِهِ
وَقَالَ يُوْنُسُ عَنْ الزُّهْرِيِّ قَالَ عُرْوَةُ قَالَتْ عَائِشَةُ رَضِيَ اللهُ عَنْهَا كَانَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يَقُوْلُ فِيْ مَرَضِهِ الَّذِيْ مَاتَ فِيْهِ يَا عَائِشَةُ مَا أَزَالُ أَجِدُ أَلَمَ الطَّعَامِ الَّذِيْ أَكَلْتُ بِخَيْبَرَ فَهَذَا أَوَانُ وَجَدْتُ انْقِطَاعَ أَبْهَرِيْ مِنْ ذَلِكَ السُّمِّ.
Narrated `Aisha:
The Prophet (ﷺ) in his ailment in which he died, used to say, "O `Aisha! I still feel the pain caused by the food I ate at Khaibar, and at this time, I feel as if my aorta is being cut from that poison."
পরিচ্ছেদঃ ৯৪. হায়েযের পরে যদি ঘোলা (মেটে) বর্ণ দেখা দেয়
৮৯৭. ইউনূস রাহি. হতে বর্ণিত, হাসান রাহি. বলেন, যখন হায়িযগ্রস্ত মহিলা গোসলের পরে দু’-একদিন তাজা রক্ত দেখে, তবে সে অবশ্যই একদিন সালাত হতে বিরত থাকবে। আর এরপর (রক্তস্রাব চলতে থাকলে) সে তখন ইসতিহাযাগ্রস্ত মহিলা বলে গণ্য হবে।[1]
তাখরীজ: আমি এটি আর কোথাও পাইনি।
بَابُ الْكُدْرَةِ إِذَا كَانَتْ بَعْدَ الْحَيْضِ
أَخْبَرَنَا حَجَّاجٌ حَدَّثَنَا حَمَّادٌ عَنْ يُونُسَ عَنْ الْحَسَنِ قَالَ إِذَا رَأَتْ الْحَائِضُ دَمًا عَبِيطًا بَعْدَ الْغُسْلِ بِيَوْمٍ أَوْ يَوْمَيْنِ فَإِنَّهَا تُمْسِكُ عَنْ الصَّلَاةِ يَوْمًا ثُمَّ هِيَ بَعْدَ ذَلِكَ مُسْتَحَاضَةٌ
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৯৫. সালাতের সময় যদি মহিলার হায়েয হয় কিংবা পবিত্র হয়
৯০৯. ইউনুস বর্ণনা করেন, তিনি হাসান থেকে....[1]
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ২/৩৩৭; আব্দুর রাযযাক নং ১২৮৬ সহীহ সনদে। ৯১৬ (অনুবাদে ৯১২) নং হাদীসটিও দেখুন।
بَابُ الْمَرْأَةِ تَطْهُرُ عِنْدَ الصَّلَاةِ أَوْ تَحِيضُ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى حَدَّثَنَا هُشَيْمٌ أَخْبَرَنَا يُونُسُ عَنْ الْحَسَنِ
পরিচ্ছেদঃ ৯৫. সালাতের সময় যদি মহিলার হায়েয হয় কিংবা পবিত্র হয়
৯১২. হাম্মাদ ইবনু আবী সুলাইমান ও ইউনুস থেকে বর্ণিত, সালাতের সময় হওয়ার পর যে মহিলা তা আদায়ে শৈথিল্য করতে থাকে, এমনকি তার হায়েয এসে যায়-এমন মহিলা সম্পর্কে হাসান রাহি. হতে তারা উভয়ে বর্ণনা করেন: যখন সে পবিত্রতার গোসল করবে, তখন সে এ সালাতের কাযা আদায় করবে।[1]
তাখরীজ: এটি ৯১৩ (অনুবাদে ৯০৯) নং এ গত হয়েছে। পরবর্তী হাদীসটিও দেখুন।
بَابُ الْمَرْأَةِ تَطْهُرُ عِنْدَ الصَّلَاةِ أَوْ تَحِيضُ
أَخْبَرَنَا حَجَّاجٌ حَدَّثَنَا حَمَّادٌ عَنْ حَمَّادِ بْنِ أَبِي سُلَيْمَانَ وَيُونُسَ عَنْ الْحَسَنِ فِي امْرَأَةٍ حَضَرَتْ الصَّلَاةُ فَفَرَّطَتْ حَتَّى حَاضَتْ قَالَا تَقْضِي تِلْكَ الصَّلَاةَ إِذَا اغْتَسَلَتْ
পরিচ্ছেদঃ ১০৯. হায়িযগ্রস্ত মহিলার পবিত্রতা লাভের পর গোসল করার পূর্বেই তার সাথে মিলিত হওয়া প্রসঙ্গে
১১১৯. ইউনুস থেকে বর্ণিত, হাসান রাহি. বলেন, তার স্বামী তার সাথে সহবাস করতে পারবে না (স্ত্রীর গোসল করার পূর্বে)।[1]
তাখরীজ: তাবারী, আত তাফসীর ২/৩৮৬ এবং এতে অতিরিক্ত রয়েছে যে, ‘যতক্ষণ সে গোসল না করে এবং তার জন্য সালাত আদায় করা হালাল না হয়।’ এর সনদও সহীহ। আরও দেখুন, ১১১৭ (অনুবাদে ১১১১) নং এ গত হয়েছে।
بَاب مُجَامَعَةِ الْحَائِضِ إِذَا طَهُرَتْ قَبْلَ أَنْ تَغْتَسِلَ
أَخْبَرَنَا الْمُعَلَّى بْنُ أَسَدٍ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَاحِدِ حَدَّثَنَا يُونُسُ عَنْ الْحَسَنِ قَالَ لَا يَغْشَاهَا زَوْجُهَا
পরিচ্ছেদঃ ২২৯. ধনুকের উপর ভর দিয়ে খুত্ববাহ দেয়া
১০৯৮। ইউনূস (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি ইবনু শিহাব (রহঃ)-কে জুমু’আহর দিনে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর -এর খুত্ববাহ প্রদান সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে তিনি উপরোক্ত হাদীসের অনুরূপ বর্ণনা করেন। তিনি অতিরিক্তভাবে বর্ণনা করেনঃ
’’ওয়া মাঁই ইয়া’সিহিমা ফাক্বাদ গাওয়া ওয়া নাসআলুল্লা-হা রব্বানা আঁই ইয়াজ’আলানা মিম্মাই ইউতিয়ুহু ওয়া ইউতিয়ু রসূলুহু ওয়া ইয়াত্তাবিঈ রিদওয়ানাহু ওয়া ইয়াজতানিবু সাখাতাহু ফাইন্নামা নাহনু বিহি ওয়া লাহু’’।
(অর্থঃ এবং যে আল্লাহ ও তাঁর রসুলের অবাধ্য হয় সে পথভ্রষ্ট। আর আমরা আমাদের রব আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি তিনি যেন আমাদেরকে তাদের অনুর্ভুক্ত করেন যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আনুগত্য করে, তাঁর সন্তুষ্টি অন্বেষন করে এবং অসন্তুষ্টির পথ পরিহার করে। কারণ আমরা তারই সাথে এবং তারই জন্য (বা আমরা তাঁরই জন্য সৃষ্টি হয়েছি এবং তাঁরই এখতিয়ারভুক্ত)।’’[1]
দুর্বল।
باب الرَّجُلِ يَخْطُبُ عَلَى قَوْسٍ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ سَلَمَةَ الْمُرَادِيُّ، أَخْبَرَنَا ابْنُ وَهْبٍ، عَنْ يُونُسَ، أَنَّهُ سَأَلَ ابْنَ شِهَابٍ عَنْ تَشَهُّدِ، رَسُولِ اللهِ صلي الله عليه وسلم يَوْمَ الْجُمُعَةِ فَذَكَرَ نَحْوَهُ قَالَ " وَمَنْ يَعْصِهِمَا فَقَدْ غَوَى " . وَنَسْأَلُ اللهَ رَبَّنَا أَنْ يَجْعَلَنَا مِمَّنْ يُطِيعُهُ وَيُطِيعُ رَسُولَهُ وَيَتَّبِعُ رِضْوَانَهُ وَيَجْتَنِبُ سَخَطَهُ فَإِنَّمَا نَحْنُ بِهِ وَلَهُ .
- ضعيف
Narrated Ibn Shihab:
Yunus asked Ibn Shihab about the address of the Messenger of Allah (ﷺ) on Friday. He mentioned it in like manner. He added: Anyone who disobeys them (Allah and His Apostle) goes astray. We beseech Allah, our Lord, to make us from those who obey Him and obey His Apostle, and follow what He likes, and abstain from His anger; we are due to Him and we belong to Him.