পরিচ্ছেদঃ ১৩৮৯. নির্দিষ্ট পরিমানে সলম করা
২০৯৮. মুহাম্মাদ (রহঃ) ... ইবনু আবূ নাজীহ (রহঃ) থেকে নির্দিষ্ট মাপে এবং নির্দিষ্ট ওজনে (সলম করার কথা) বর্ণিত রয়েছে।
باب السَّلَمِ فِي كَيْلٍ مَعْلُومٍ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدٌ، أَخْبَرَنَا إِسْمَاعِيلُ، عَنِ ابْنِ أَبِي نَجِيحٍ، بِهَذَا " فِي كَيْلٍ مَعْلُومٍ وَوَزْنٍ مَعْلُومٍ ".
Narrated Ibn Abi Najih:
as above, mentioning only specific measure.
পরিচ্ছেদঃ ১৩৯০. নির্দিষ্ট ওযনে সলম করা
২১০০. আলী ইবনু আবদুল্লাহ (রহঃ) ... ইবনু আবূ নাজীহ্ (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, সে যেন নির্দিষ্ট মাপে এবং নির্দিষ্ট মেয়াদে সলম করে।
باب السَّلَمِ فِي وَزْنٍ مَعْلُومٍ
حَدَّثَنَا عَلِيٌّ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، قَالَ حَدَّثَنِي ابْنُ أَبِي نَجِيحٍ، وَقَالَ، " فَلْيُسْلِفْ فِي كَيْلٍ مَعْلُومٍ إِلَى أَجَلٍ مَعْلُومٍ ".
Narrated Ibn Abi Najih:
as above, saying, "He should pay the price in advance for a specified measure and for a specified period."
পরিচ্ছেদঃ ৩২. কা'বার চারপাশ থেকে মূর্তি অপসারণ
৪৪৭৫। হাসান ইবনু আলী হুলওয়ানী ও আবদ ইবনু হুমায়দ (রহঃ) ... ইবনু আবূ নাজীহ (রহঃ) থেকে এ সনদে উল্লেখিত হাদীস, আয়াতের শেষزَهُوقًا (বিলুপ্ত হবারই) পর্যন্ত বর্ণনা করেছেন। কিন্তু তিনি অপর আয়াতটি বর্ণনা করেন নি। আর তিনিنُصُبًا (মূর্তি, পূজার বেদী) শব্দের পরিবর্তেصَنَمًا (মূর্তি) শব্দ ব্যবহার করেছেন।
باب إِزَالَةِ الأَصْنَامِ مِنْ حَوْلِ الْكَعْبَةِ
وَحَدَّثَنَاهُ حَسَنُ بْنُ عَلِيٍّ الْحُلْوَانِيُّ، وَعَبْدُ بْنُ حُمَيْدٍ، كِلاَهُمَا عَنْ عَبْدِ الرَّزَّاقِ، أَخْبَرَنَا الثَّوْرِيُّ، عَنِ ابْنِ أَبِي نَجِيحٍ، بِهَذَا الإِسْنَادِ إِلَى قَوْلِهِ زَهُوقًا . وَلَمْ يَذْكُرِ الآيَةَ الأُخْرَى وَقَالَ بَدَلَ نُصُبًا صَنَمًا .
This tradition has been narrated by Ibn Abu Najah through a different chain of transmitters up to the word:
Zahaqa, (This version) does not contain the second verse and substitutes Sanam for Nusub (both the words mean" idol" or" image" that is worshipped).
পরিচ্ছেদঃ ৬৯. মিনাতে কোন দিন খুতবা দিতে হবে।
১৯৫০. মুহাম্মদ ইবনু আল-আ’লা ..... ইবন আবূ নাজীহ্ (রহঃ) তাঁর পিতা হতে, তিনি বনী বাকরের এক ব্যক্তি হতে বর্ণনা করেছেন। তাঁরা বলেন, আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আয়্যামে তাশরীকের মধ্যম দিনে (অর্থাৎ ১২ যিল হজ্জ) খুতবা প্রদান করতে দেখেছি। আর এ সময় আমরা তাঁর সাওয়ারীর কাছে উপস্থিত ছিলাম। আর তা ছিল সেই খুতবা যা রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিনাতে পেশ করেন।
باب أَىِّ يَوْمٍ يَخْطُبُ بِمِنًى
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْعَلاَءِ، حَدَّثَنَا ابْنُ الْمُبَارَكِ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ بْنِ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ أَبِي نَجِيحٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ رَجُلَيْنِ، مِنْ بَنِي بَكْرٍ قَالاَ رَأَيْنَا رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَخْطُبُ بَيْنَ أَوْسَطِ أَيَّامِ التَّشْرِيقِ وَنَحْنُ عِنْدَ رَاحِلَتِهِ وَهِيَ خُطْبَةُ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم الَّتِي خَطَبَ بِمِنًى .
Ibn AbuNajih reported from his father on the authority of two men from Banu Bakr who said:
We saw the Messenger of Allah (ﷺ) addressing (the people) in the middle of the tashriq days when we were staying near his mount. This is the address of the Messenger of Allah (ﷺ) which he gave at Mina.
পরিচ্ছেদঃ ১৪. কিরুপ গোলাম আযাদ করা উত্তম।
৩৯২৪. মুহাম্মাদ ইবন মুছান্না (রহঃ) .... আবূ নাজীহ সুলামী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমরা রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথী হয়ে তায়েফের দুর্গ অবরোধ করি। মুআদ বলেন, এ সময় আমি আমার পিতাকে বলতে শুনি, যিনি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেনঃ যে ব্যক্তি আল্লাহর রাস্তায় কাফিরের প্রতি তীর নিক্ষেপ করবে সে একট মর্তবা লাভ করবে। এরূপে হাদীছ বর্ণিত হয়েছে।
রাবী বলেন, আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আরো বলতে শুনেছিঃ যদি কোন মুসলিম ব্যক্তি কোন মুসলিম গোলামকে আযাদ করে দেয়, তবে আল্লাহ তাকে সে গোলামের বিনিময়ে তার প্রত্যেক অস্থি-মজ্জাকে দোযখের আগুন থেকে রক্ষা করবেন। আর যদি কোন মুসলিম নারী কোন মুসলিম দাসীকে আযাদ করে দেয়, তবে আল্লাহ তাকে দাসীর বিনিময়ে তার প্রত্যেক অস্থি-মজ্জাকে কিয়ামতের দিন দোযখের আগুন থেকে রক্ষা করবেন।
باب أَىِّ الرِّقَابِ أَفْضَلُ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنَا مُعَاذُ بْنُ هِشَامٍ، حَدَّثَنِي أَبِي، عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ سَالِمِ بْنِ أَبِي الْجَعْدِ، عَنْ مَعْدَانَ بْنِ أَبِي طَلْحَةَ الْيَعْمَرِيِّ، عَنْ أَبِي نَجِيحٍ السُّلَمِيِّ، قَالَ حَاصَرْنَا مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم بِقَصْرِ الطَّائِفِ - قَالَ مُعَاذٌ سَمِعْتُ أَبِي يَقُولُ بِقَصْرِ الطَّائِفِ بِحِصْنِ الطَّائِفِ كُلُّ ذَلِكَ - فَسَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " مَنْ بَلَغَ بِسَهْمٍ فِي سَبِيلِ اللَّهِ عَزَّ وَجَلَّ فَلَهُ دَرَجَةٌ " . وَسَاقَ الْحَدِيثَ وَسَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " أَيُّمَا رَجُلٍ مُسْلِمٍ أَعْتَقَ رَجُلاً مُسْلِمًا فَإِنَّ اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ جَاعِلٌ وِقَاءَ كُلِّ عَظْمٍ مِنْ عِظَامِهِ عَظْمًا مِنْ عِظَامِ مُحَرَّرِهِ مِنَ النَّارِ وَأَيُّمَا امْرَأَةٍ أَعْتَقَتِ امْرَأَةً مُسْلِمَةً فَإِنَّ اللَّهَ جَاعِلٌ وِقَاءَ كُلِّ عَظْمٍ مِنْ عِظَامِهَا عَظْمًا مِنْ عِظَامِ مُحَرَّرِهَا مِنَ النَّارِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ " .
Narrated AbuNajih as-Sulami:
Along with the Messenger of Allah (ﷺ) we besieged the palace of at-Ta'if. The narrator, Mutadh, said: I heard my father (sometimes) say: "Palace of at-Ta'if," and (sometimes) "Fort of at-Ta'if," which are the same.
I heard the Messenger of Allah (ﷺ) say: he who causes an arrow to hit its mark in Allah's cause will have it counted as a degree for him (in Paradise). He then transmitted the rest of the tradition.
I heard the Messenger of Allah (ﷺ) say: If a Muslim man emancipates a Muslim man, Allah, the Exalted, will make every bone of his protection for every bone of his emancipator from Hell; and if a Muslim woman emancipates a Muslim woman, Allah will make every bone of hers protection for every bone of her emancipator from Hell on the Day of Resurrection.
পরিচ্ছেদঃ ৪৭. আরাফাতে অবস্থানকালে সে দিনের রোযা পালন করা মাকরূহ
৭৫১। ইবনু আবূ নাজীহ (রাহঃ) হতে তার পিতার সূত্রে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, আরাফাতের দিন রোযা পালন প্রসঙ্গে ইবনু উমার (রাঃ)-কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে হাজ্জ করেছি, তিনি সেদিন রোযা পালন করেননি। আবু বাকর (রাঃ)-এর সাথেও হাজ্জ করেছি, ঐ দিন তিনিও রোযা পালন করেননি। উমার (রাঃ)-এর সাথেও হাজ্জ করেছি, ঐ দিন তিনিও রোযা পালন করেননি। উসমান (রাঃ)-এর সাথেও হাজ্জ করেছি, ঐ দিন তিনিও রোযা পালন করেননি। এ দিন আমি নিজেও রোযা পালন করিনা, কাউকে রোযা রাখতেও বলি না এবং নিষেধও করি না।
— সনদ সহীহ
আবু ঈসা এই হাদীসটিকে হাসান বলেছেন। এই হাদীসটি ইবনু ইবনু উমার (রাঃ)-এর সূত্রেও বর্ণিত হয়েছে। আবু নাজীহ-এর নাম ইয়াসার।
باب كَرَاهِيَةِ صَوْمِ يَوْمِ عَرَفَةَ بِعَرَفَةَ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ مَنِيعٍ، وَعَلِيُّ بْنُ حُجْرٍ، قَالاَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، وَإِسْمَاعِيلُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، عَنِ ابْنِ أَبِي نَجِيحٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ سُئِلَ ابْنُ عُمَرَ عَنْ صَوْمِ، يَوْمِ عَرَفَةَ بِعَرَفَةَ فَقَالَ حَجَجْتُ مَعَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَلَمْ يَصُمْهُ وَمَعَ أَبِي بَكْرٍ فَلَمْ يَصُمْهُ وَمَعَ عُمَرَ فَلَمْ يَصُمْهُ وَمَعَ عُثْمَانَ فَلَمْ يَصُمْهُ . وَأَنَا لاَ أَصُومُهُ وَلاَ آمُرُ بِهِ وَلاَ أَنْهَى عَنْهُ . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ . وَقَدْ رُوِيَ هَذَا الْحَدِيثُ عَنِ ابْنِ أَبِي نَجِيحٍ عَنْ أَبِيهِ عَنْ رَجُلٍ عَنِ ابْنِ عُمَرَ . وَأَبُو نَجِيحٍ اسْمُهُ يَسَارٌ وقد سمع من ابن عمر.
Ibn Abi Najib narrated from his father who said:
"Ibn Umar was asked about fasting (the Day of) Arafah (at Arafat). He said: 'I performed Hajj with the Prophet, and he did not fast it, and with Abu Bakr, and he did not fast it, and with Umar, and he did not fast it, and with Uthman, and he did not fast it. I do no fast it, nor order it nor forbid it."
পরিচ্ছেদঃ ১১. আল্লাহ তা'আলার রাস্তায় তীর ছুড়ার সাওয়াব
১৬৩৮। আবূ নাজীহ আস-সুলামী (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছিঃ আল্লাহ্ তা’আলার রাস্তায় যে লোক তীর ছুড়লো তার জন্য রয়েছে একটি গোলাম মুক্ত করার অনুরূপ সাওয়াব।
সহীহ, ইবনু মা-জাহ (২৮১২)
এ হাদীসটিকে আবূ ঈসা সহীহ বলেছেন। আবূ নাজীহর নাম আমর, পিতা আবাসা আস-সুলামী। আবদুল্লাহ ইবনু ইয়াযীদ নামেও আবদুল্লাহ ইবনুল আযরাক (রাহঃ)-এর পরিচিত রয়েছে।
باب مَا جَاءَ فِي فَضْلِ الرَّمْىِ فِي سَبِيلِ اللَّهِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا مُعَاذُ بْنُ هِشَامٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ سَالِمِ بْنِ أَبِي الْجَعْدِ، عَنْ مَعْدَانَ بْنِ أَبِي طَلْحَةَ، عَنْ أَبِي نَجِيحٍ السُّلَمِيِّ، رضى الله عنه قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " مَنْ رَمَى بِسَهْمٍ فِي سَبِيلِ اللَّهِ فَهُوَ لَهُ عَدْلُ مُحَرَّرٍ " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ صَحِيحٌ . وَأَبُو نَجِيحٍ هُوَ عَمْرُو بْنُ عَبَسَةَ السُّلَمِيُّ وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ الأَزْرَقِ هُوَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ زَيْدٍ .
Narrated Abu Najih As-Sulami:
I heard the Messenger of Allah (ﷺ) say: "Whoever shoots an arrow in the cause of Allah, then he has the reward of freeing a slave."
[Abu 'Eisa said:] This Hadith is Hasan Sahih. Abu Najih is 'Amr bin 'Abasah As-Sulami, and 'Abdullah bin Al-Azraq is 'Abdullah bin Zaid.
পরিচ্ছেদঃ ১০৯. হায়িযগ্রস্ত মহিলার পবিত্রতা লাভের পর গোসল করার পূর্বেই তার সাথে মিলিত হওয়া প্রসঙ্গে
১১১৫. ইবনু নাজীহ হতে বর্ণিত, তিনি মুজাহিদ হতে, (“যতক্ষণ তারা পবিত্রতা লাভ না করবে”) (সূরা বাকারাহ: ২২২) তিনি বলেন: (এর অর্থ) যখন রক্তস্রাব বন্ধ হয়ে যাবে। (“অতঃপর যখন তারা পবিত্রতা লাভ করে...।”) (সুরা বাকারা: ২২২) তিনি বলেন: (এর অর্থ) যখন তারা গোসল করবে।[1]
তাখরীজ: তাবারী, আত তাফসীর ২/৩৮৫, ৩৮৬; আব্দুর রাযযাক (বিস্তারিতভাবে) নং ১২৭২; সহীহ সনদে। দেখুন, দুররে মানছুর ২/২৬০।
بَاب مُجَامَعَةِ الْحَائِضِ إِذَا طَهُرَتْ قَبْلَ أَنْ تَغْتَسِلَ
حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُوسَى عَنْ سُفْيَانَ عَنْ ابْنِ أَبِي نَجِيحٍ عَنْ مُجَاهِدٍ حَتَّى يَطْهُرْنَ قَالَ إِذَا انْقَطَعَ الدَّمُ فَإِذَا تَطَهَّرْنَ قَالَ اغْتَسَلْنَ
পরিচ্ছেদঃ ১১০. হায়িযগ্রস্ত মহিলার খিযাব ব্যবহার করা ও খিযাব ব্যবহার করে মহিলার সালাত আদায় করা
১১২৫. আবী নাজিহ কর্তৃক এক ব্যক্তি হতে বর্ণিত, তিনি শুনেছেন, আয়িশা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা’কে এমন এক মহিলা সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলো যে খিযাব লাগায়। তখন তিনি বললেন: বরং ছুরি দিয়ে হাত কেটে ফেলাও আমার নিকট এর চেয়ে অধিক পছন্দনীয়।[1]
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১/১২০; বাইহাকী ১/৭৭;
بَاب فِي الْمَرْأَةِ الْحَائِضِ تَخْتَضِبُ وَالْمَرْأَةِ تُصَلِّي فِي الْخِضَابِ
أَخْبَرَنَا سَعِيدُ بْنُ عَامِرٍ عَنْ شُعْبَةَ عَنْ ابْنِ أَبِي نَجِيحٍ عَمَّنْ سَمِعَ عَائِشَةَ سُئِلَتْ عَنْ الْمَرْأَةِ تَمْسَحُ عَلَى الْخِضَابِ فَقَالَتْ لَأَنْ تُقْطَعَ يَدِي بِالسَّكَاكِينِ أَحَبُّ إِلَيَّ مِنْ ذَلِكَ
পরিচ্ছেদঃ ১১৩. পশ্চাদ্দার দিয়ে মহিলাদের নিকট গমণ করা
১১৬২. আবী নাজীহ হতে বর্ণিত, [“তুমি বলো, ওটা হচ্ছে কষ্টদায়ক অবস্থা।” (সুরা বাকারা : ২২২)] এ আয়াত সম্পর্কে মুজাহিদ রাহি. বলেন, ওটা (কষ্টদায়ক অবস্থা অর্থ) হচ্ছে রক্ত।’[1]
তাখরীজ: তাবারী, তাফসীর ২/৩৮১ যয়ীফ সনদে।
بَاب إِتْيَانِ النِّسَاءِ فِي أَدْبَارِهِنَّ
أَخْبَرَنَا خَلِيفَةُ حَدَّثَنَا مُؤَمَّلٌ عَنْ سُفْيَانَ عَنْ ابْنِ أَبِي نَجِيحٍ عَنْ مُجَاهِدٍ قُلْ هُوَ أَذًى قَالَ هُوَ الدَّمُ
পরিচ্ছেদঃ ১১৪. যে লোক তার স্ত্রীর পশ্চাদ্দারে সঙ্গম করে
১১৭৩. আবী নাজীহ হতে বর্ণিত, [“তোমরা তো এমন এক অশ্লীল কর্ম করছো, যা তোমাদের পূর্বে বিশ্বে কেউ করেনি।” (সুরা ’আনকাবুত ২৯: ২৮)] (এ আয়াতের ব্যাখ্যায়) আমর ইবনু দীনার রাহি. বলেন: ’লূত সম্প্রদায়ের পূর্ব পর্যন্ত পূরুষ কর্তৃক পুরুষে উপগত হওয়ার কুকর্ম কখনো সংঘটিত হয়নি।[1]
তাখরীজ: তাবারী, আত তাফসীর ২/৩৯৩; বাইহাকী, শুয়াবুল ঈমান নং ৫৪০০।
بَاب مَنْ أَتَى امْرَأَتَهُ فِي دُبُرِهَا
حَدَّثَنَا الْمُعَلَّى بْنُ أَسَدٍ حَدَّثَنَا إِسْمَعِيلُ ابْنُ عُلَيَّةَ حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي نَجِيحٍ عَنْ عَمْرِو بْنِ دِينَارٍ إِنَّكُمْ لَتَأْتُونَ الْفَاحِشَةَ مَا سَبَقَكُمْ بِهَا مِنْ أَحَدٍ مِنْ الْعَالَمِينَ قَالَ مَا نَزَى ذَكَرٌ عَلَى ذَكَرٍ حَتَّى كَانَ قَوْمُ لُوطٍ
পরিচ্ছেদঃ ৪৭. আরাফার দিবসের সিয়াম
১৮০২. আবূ নাজীহ (রহঃ) থেকে বর্নিত। তিনি বলেন, ইবনু উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু কে আরাফার দিনে সিয়াম পালন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল। তিনি বললেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সাথে হজ্জ করেছি, তিনি এ দিন সিয়াম পালন করেননি; আবূ বকর (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) এর সঙ্গেও হজ্জ পালন করেছি। তিনিও এ দিন সিয়াম পালন করেননি; উমার (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) এর সঙ্গেও হজ্জ করেছি তিনিও এ দিন সিয়াম পালন করেননি; উসমান (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) এর সঙ্গেও হজ্জ করেছি। তিনিও এ দিন সিয়াম পালন করেননি। আমি নিজেও এই সিয়াম পালন করিনা এবং তা কাউকে পালন করতে বলিওনা এবং নিষেধও করিনা।[1]
তাখরীজ: আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ৫৫৯৫; সহীহ ইবনু হিব্বান নং ৩৬০৪; মাওয়ারিদুয যাম’আন নং ৮৩৪ ও মুসনাদুল হুমাইদী নং ৬৯৮ তে।
(( তিরমিযী, সওম ৭৫১; তিনি বলেন: হাদীসটি হাসান।’- ফাওয়ায আহমেদের তাহক্বীক্বকৃত দারেমী হা/১৭৬৫ এর টীকা হতে।– অনুবাদক))
بَاب فِي صِيَامِ يَوْمِ عَرَفَةَ
أَخْبَرَنَا الْمُعَلَّى بْنُ أَسَدٍ حَدَّثَنَا إِسْمَعِيلُ ابْنُ عُلَيَّةَ حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي نَجِيحٍ عَنْ أَبِيهِ قَالَ سُئِلَ ابْنُ عُمَرَ عَنْ صَوْمِ يَوْمِ عَرَفَةَ فَقَالَ حَجَجْتُ مَعَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَلَمْ يَصُمْهُ وَحَجَجْتُ مَعَ أَبِي بَكْرٍ فَلَمْ يَصُمْهُ وَحَجَجْتُ مَعَ عُمَرَ فَلَمْ يَصُمْهُ وَحَجَجْتُ مَعَ عُثْمَانَ فَلَمْ يَصُمْهُ وَأَنَا لَا أَصُومُهُ وَلَا آمُرُ بِهِ وَلَا أَنْهَى عَنْهُ
পরিচ্ছেদঃ ১. বিবাহে উৎসাহ দান
২২০৩. আবী নাজীহ রাহি: হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “যে ব্যক্তি বিবাহ করার সামর্থ থাকা সত্ত্বেও বিবাহ করেনা, সে আমাদের দলভূক্ত নয়।”[1]
তাখরীজ: আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছ মাজমাউয যাওয়াইদ নং ৭৩৯৬ তে। আরও দেখুন, মাতালিবুল আলিয়াহ নং ১৫৭৯ ও আবু দাউদের মারাসীল নং ২০২।
بَاب الْحَثِّ عَلَى التَّزْوِيجِ
أَخْبَرَنَا أَبُو عَاصِمٍ عَنْ ابْنِ جُرَيْجٍ عَنْ أَبِي الْمُغَلِّسِ عَنْ أَبِي نَجِيحٍ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ قَدَرَ عَلَى أَنْ يَنْكِحَ فَلَمْ يَنْكِحْ فَلَيْسَ مِنَّا
পরিচ্ছেদঃ ১. যে ব্যক্তি কুরআন পাঠ করে তার মর্যাদা
৩৩৭৩. আবী নাজীহ হতে বর্ণিত, يُؤْتِى الْحِكْمَةَ مَنْ يَشَاءُ (অর্থ: “আর তিনি যাকে ইচ্ছা হিকমাত (প্রজ্ঞা) প্রদান করেন।” সুরা বাকারা: ২৬৯) এ আয়াত সম্পর্কে মুজাহিদ (রহঃ) বলেন, অর্থাৎ আল্লাহর কিতাব। যাকে ইচ্ছা তিনি কুরআন মাজীদের যথার্থ জ্ঞান দান করেন।[1]
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ৭/২৩১ নং ৩০০৯; তাবারী, তাফসীর ৩/৯০।
بَاب فَضْلِ مَنْ قَرَأَ الْقُرْآنَ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ عَنْ وَرْقَاءَ عَنْ ابْنِ أَبِي نَجِيحٍ عَنْ مُجَاهِدٍ يُؤْتِي الْحِكْمَةَ مَنْ يَشَاءُ قَالَ الْكِتَابَ يُؤْتِي إِصَابَتَهُ مَنْ يَشَاءُ
পরিচ্ছেদঃ ৩২. ক্বিনতার এর পরিমাণ
৩৫০৭. ইবনু আবী নাজীহ হতে বর্ণিত, মুজাহিদ (রহঃ) বলেন, ’ক্বিনতার’ হলো চল্লিশ হাজার দিনার পরিমাণ।[1]
তাখরীজ: দেখুন, তাফসীর তাবারী ৩/২০০।
باب كَمْ يَكُونُ الْقِنْطَارُ
حَدَّثَنَا إِسْحَقُ عَنْ مُسْلِمٍ هُوَ الزَّنْجِيُّ عَنْ ابْنِ أَبِي نَجِيحٍ عَنْ مُجَاهِدٍ قَالَ الْقِنْطَارُ سَبْعُونَ أَلْفَ دِينَارٍ
পরিচ্ছেদঃ ৩২. কা'বার চারপাশ থেকে মূর্তিসমূহ দূরীকরণ
৪৫১৮-(.../...) হাসান ইবনু আলী হলওয়ানী ও আবদ ইবনু হুমায়দ (রহঃ) ..... ইবনু আবূ নাজীহ্ হতে এ সানাদে উল্লিখিত হাদীস, আয়াতের শেষزَهُوقًا (বিলুপ্ত হবারই) পর্যন্ত বর্ণনা করেছেন। কিন্তু তিনি অপর আয়াতটি বর্ণনা করেননি। আর তিনি نُصُبًا (মূর্তি, পূজার বেদী) শব্দের পরিবর্তে صَنَمًا (মূর্তি) শব্দ ব্যবহারকরেছেন। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪৪৭৫, ইসলামিক সেন্টার ৪৪৭৭)
باب إِزَالَةِ الأَصْنَامِ مِنْ حَوْلِ الْكَعْبَةِ
وَحَدَّثَنَاهُ حَسَنُ بْنُ عَلِيٍّ الْحُلْوَانِيُّ، وَعَبْدُ بْنُ حُمَيْدٍ، كِلاَهُمَا عَنْ عَبْدِ الرَّزَّاقِ، أَخْبَرَنَا الثَّوْرِيُّ، عَنِ ابْنِ أَبِي نَجِيحٍ، بِهَذَا الإِسْنَادِ إِلَى قَوْلِهِ زَهُوقًا . وَلَمْ يَذْكُرِ الآيَةَ الأُخْرَى وَقَالَ بَدَلَ نُصُبًا صَنَمًا .
This tradition has been narrated by Ibn Abu Najah through a different chain of transmitters up to the word:
Zahaqa, (This version) does not contain the second verse and substitutes Sanam for Nusub (both the words mean" idol" or" image" that is worshipped).
পরিচ্ছেদঃ ১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - যুদ্ধাস্ত্রের প্রস্তুতিকরণ
৩৮৭৩-[১৩] আবূ নাজীহ আস্ সুলামী (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি, তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ যে লোক আল্লাহর পথে তীর নিক্ষেপের মাধ্যমে (কোনো শত্রুর উপর) আঘাত হানলো, তার জন্য জান্নাতে বিশেষ মর্যাদা নির্ধারিত রয়েছে। আর যে লোক আল্লাহর পথে তীর নিক্ষেপ করল (শত্রুর গায়ে বিদ্ধ হোক বা না হোক) তার জন্য একটি গোলাম মুক্তি করার সমপরিমাণ সাওয়াব রয়েছে। আর যে লোক ইসলামের কাজে নিয়োজিত থেকে বার্ধক্যে পৌঁছেছে, কিয়ামতের দিন তার জন্য তা উজ্জ্বল নূরে পরিণত হবে। (বায়হাক্বী- শু’আবুল ঈমান)[1]
আবূ দাঊদ এ হাদীসটির শুধুমাত্র প্রথম অংশটি, নাসায়ী প্রথম ও দ্বিতীয় অংশটি এবং তিরমিযী দ্বিতীয় ও তৃতীয় অংশটি বর্ণনা করেছেন। তবে বায়হাক্বী ও তিরমিযীর বর্ণনার মধ্যে ’’ইসলামে’’ এর স্থলে ’’আল্লাহর পথে’’ বর্ণিত হয়েছে।
وَعَن أبي نَجِيحٍ السُّلَميِّ قَالَ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: «مَنْ بَلَغَ بِسَهْمٍ فِي سَبِيلِ اللَّهِ فَهُوَ لَهُ دَرَجَةٌ فِي الْجَنَّةِ وَمَنْ رَمَى بِسَهْمٍ فِي سَبِيلِ اللَّهِ فَهُوَ لَهُ عِدْلُ مُحَرِّرٍ وَمَنْ شَابَ شَيْبَةً فِي الْإِسْلَامِ كَانَتْ لَهُ نُورًا يَوْمَ الْقِيَامَةِ» . رَوَاهُ الْبَيْهَقِيُّ فِي شُعَبِ الْإِيمَانِ. وَرَوَى أَبُو دَاوُدَ الْفَصْلَ الْأَوَّلَ وَالنَّسَائِيُّ الْأَوَّلَ وَالثَّانِيَ وَالتِّرْمِذِيُّ الثَّانِيَ وَالثَّالِثَ وَفِي رِوَايَتِهِمَا: «مَنْ شَابَ شَيْبَةً فِي سَبِيلِ الله» بدَلَ «فِي الْإِسْلَام»
ব্যাখ্যা: (مَنْ بَلَغَ بِسَهْمٍ فِىْ سَبِيلِ اللّٰهِ) যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে একটি তীর পৌঁছালো, তা তার জন্য জান্নাতের মর্যাদা বৃদ্ধির কারণ বলে গণ্য হবে। অর্থাৎ যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে যুদ্ধে লিপ্ত হয়ে কাফিরের প্রতি তীর নিক্ষেপ করে এবং উক্ত তীর কাফিরের শরীরে আঘাত করে, এর বিনিময়ে আল্লাহ তা‘আলা জান্নাতে উক্ত তীর নিক্ষেপকারীর মর্যাদা বাড়িয়ে দিবেন। (মিরকাতুল মাফাতীহ; ‘আওনুল মা‘বূদ ৭ম খন্ড, হাঃ ৩৯৬০; শারহেন্ নাসায়ী ৩য় খন্ড, হাঃ ৩১৪৬)
(وَمَنْ رَمٰى بِسَهْمٍ فِىْ سَبِيلِ اللّٰهِ فَهُوَ لَه عِدْلُ مُحَرِّرٍ) আর যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে তীর নিক্ষেপ করল তা তার জন্য একটি দাসমুক্ত করার সাওয়াবের সমান বলে গণ্য হবে। অর্থাৎ- আল্লাহর পথে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে তীর নিক্ষেপ করার পর তা যদি কাফিরের শরীরে আঘাত করতে ব্যর্থ হয় তাহলেও আল্লাহ তা‘আলা তাকে সাওয়াব থেকে বঞ্চিত করবেন না। বরং তাকে একটি গোলাম মুক্ত করার সমান সাওয়াব দিবেন। (মিরকাতুল মাফাতীহ; তুহফাতুল আহওয়াযী ৫ম খন্ড, হাঃ ১৬৩৮; শারহেন্ নাসায়ী ৩য় খন্ড, হাঃ ৩১৪৩)
(مَنْ شَابَ شَيْبَةً فِى الْإِسْلَامِ كَانَتْ لَه نُوْرًا يَوْمَ الْقِيَامَةِ) যে ব্যক্তি ইসলামে অটলে থেকে (বৃদ্ধ হলো) চুল ও দাড়ি শুভ্র হলো কিয়ামতের দিবসে তার এই শুভ্রতা আলোকময় হবে, অর্থাৎ কোনো ব্যক্তি ইসলামে অটল থেকে বার্ধক্য উপনীত হলে চাই সে জিহাদে অংশগ্রহণ করুক আর নাই করুক হাদীসৈ বর্ণিত মর্যাদা তার প্রাপ্য। এতে সাদা চুল বা দাড়ি উঠিয়ে ফেলতে নিষেধের প্রতি ইঙ্গিত রয়েছে এবং এ শুভ্রতাকে অপছন্দ না করে তাকে স্বাগত জানানোর প্রতি উৎসাহ প্রদান করা হয়েছে। (মিরকাতুল মাফাতীহ)
পরিচ্ছেদঃ ৭২. মিনায় কোন দিন খুৎবা দিতে হবে?
১৯৫২। ইবনু আবূ নাজীহ (রহ.) সূত্রে বর্ণিত। তিনি তাঁর পিতা থেকে বনী বাকরের দুই ব্যক্তি সূত্রে বর্ণনা করেন যে, তারা বলেছেন, আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে ’আইয়্যামে তাশরীকে’ মধ্যের দিন (বারো তারিখ) খুৎবা দিতে দেখেছি। এই সময় আমরা তাঁর সওয়ারীর নিকটেই ছিলাম। মিনাতে এটাই ছিলো রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর পেশকৃত খুৎবা।[1]
সহীহ।
بَابُ أَيِّ يَوْمٍ يَخْطُبُ بِمِنًى
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْعَلَاءِ، حَدَّثَنَا ابْنُ الْمُبَارَكِ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ بْنِ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ أَبِي نَجِيحٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ رَجُلَيْنِ، مِنْ بَنِي بَكْرٍ، قَالَا: رَأَيْنَا رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَخْطُبُ بَيْنَ أَوْسَطِ أَيَّامِ التَّشْرِيقِ، وَنَحْنُ عِنْدَ رَاحِلَتِهِ وَهِيَ خُطْبَةُ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الَّتِي خَطَبَ بِمِنًى
صحيح
Ibn AbuNajih reported from his father on the authority of two men from Banu Bakr who said:
We saw the Messenger of Allah (ﷺ) addressing (the people) in the middle of the tashriq days when we were staying near his mount. This is the address of the Messenger of Allah (ﷺ) which he gave at Mina.