পরিচ্ছেদঃ ১০২. হায়িয (অতিক্রান্ত) হলে মহিলারা সিয়াম কাযা আদায় করবে কিন্তু সালাতের কাযা আদায় করবে না
১০১০. হাম্মাদ হতে বর্ণিত, ইবরাহীম রাহি. বলেন, হায়িযগ্রস্ত মহিলা ও ’জুনুবী’ মহিলা যদি সিজদা শুনতে পায় (সাজদাতুত তিলাওয়াত), তবে জুনুবী মহিলা গোসল করবে এবং সাজদা আদায় করবে, কিন্তু হায়িযগ্রস্ত মহিলা এ সাজদার কাযা আদায় করবে না। কেননা, (এ অবস্থায়) সে সালাতই আদায় করে না।[1]
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ২/৩৪০; আব্দুর রাযযাক ১২৩২ সহীহ সনদে। দেখুন, পরবর্তী সনদটি।
بَابٌ فِي الْحَائِضِ تَقْضِي الصَّوْمَ وَلَا تَقْضِي الصَّلَاةَ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ حَمَّادٍ عَنْ إِبْرَاهِيمَ قَالَ إِذَا سَمِعَ الْحَائِضُ وَالْجُنُبُ السَّجْدَةَ يَغْتَسِلُ الْجُنُبُ وَيَسْجُدُ وَلَا تَقْضِي الْحَائِضُ لِأَنَّهَا لَا تُصَلِّي
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ১০২. হায়িয (অতিক্রান্ত) হলে মহিলারা সিয়াম কাযা আদায় করবে কিন্তু সালাতের কাযা আদায় করবে না
১০১১. মুগীরাহ হতে বর্ণিত, হায়িযগ্রস্ত মহিলা সিজদা (আত-তিলাওয়াত) শুনতে পেলে, তার সম্পর্কে ইবরাহীম রাহি. বলেন: সে এ সাজদার কাযা আদায় করবে না।[1]
তাখরীজ: (মুহাক্বিক্ব এখানে তাখরীজের প্রয়োজন মনে করেননি-অনুবাদক)
بَابٌ فِي الْحَائِضِ تَقْضِي الصَّوْمَ وَلَا تَقْضِي الصَّلَاةَ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ مُغِيرَةَ عَنْ إِبْرَاهِيمَ فِي الْحَائِضِ تَسْمَعُ السَّجْدَةَ قَالَ لَا تَقْضِي
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ১০২. হায়িয (অতিক্রান্ত) হলে মহিলারা সিয়াম কাযা আদায় করবে কিন্তু সালাতের কাযা আদায় করবে না
১০১২. আবু মা’শার হতে বর্ণিত, ইবরাহীম রাহি. বলেন, তার উপর কোনো কিছুই (ওয়াজিব) নয়।[1]
তাখরীজ: দেখুন পূর্বের হাদীসটি।
بَابٌ فِي الْحَائِضِ تَقْضِي الصَّوْمَ وَلَا تَقْضِي الصَّلَاةَ
أَخْبَرَنَا سَعِيدُ بْنُ عَامِرٍ وَجَعْفَرُ بْنُ عَوْنٍ عَنْ سَعِيدٍ عَنْ أَبِي مَعْشَرٍ عَنْ إِبْرَاهِيمَ قَالَ لَيْسَ عَلَيْهَا شَيْءٌ
رجاله ثقات غير أن سماع جعفر وسعيد من ابن أبي عروبة متأخر
পরিচ্ছেদঃ ১০২. হায়িয (অতিক্রান্ত) হলে মহিলারা সিয়াম কাযা আদায় করবে কিন্তু সালাতের কাযা আদায় করবে না
১০১৩. আল আসওয়াদ হতে বর্ণিত, আয়িশা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিকট থাকা অবস্থায় আমরা হায়েযগ্রস্ত হতাম, কিন্তু তিনি আমাদের মধ্যকার কোনো নারীকে সালাত পুনরায় (কাযা) আদায়ের নির্দেশ দেননি।[1]
তাখরীজ: ইবনু মাজাহ ১৬৭০।
بَابٌ فِي الْحَائِضِ تَقْضِي الصَّوْمَ وَلَا تَقْضِي الصَّلَاةَ
أَخْبَرَنَا يَعْلَى حَدَّثَنَا عُبَيْدَةُ بْنُ مُعَتِّبٍ عَنْ إِبْرَاهِيمَ عَنْ الْأَسْوَدِ عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ كُنَّا نَحِيضُ عِنْدَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَمَا يَأْمُرُ امْرَأَةً مِنَّا بِرَدِّ الصَّلَاةِ
إسناده ضعيف لضعف عبيدة بن معتب
পরিচ্ছেদঃ ১০২. হায়িয (অতিক্রান্ত) হলে মহিলারা সিয়াম কাযা আদায় করবে কিন্তু সালাতের কাযা আদায় করবে না
১০১৪. মা’য়াযাহ রাহি. হতে বর্ণিত, এক মহিলা আয়িশা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহাকে জিজ্ঞেস করলো, আমাদের কেউ কি তার হায়েযের দিনগুলির সালাতের কাযা আদায় করবে? তিনি বললেন: ’তুমি কি হারুরী (খারিজী)? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সময়ে আমাদের কারো হায়েয হতো, কিন্তু তাকে কাযা আদায়ের নির্দেশ দেওয়া হতো না।’[1]
তাখরীজ: সহীহ বুখারী ৩২১; সহীহ মুসলিম ৩৩৫। আমরা এর সকল সনদ ও তাখরীজ একত্র করেছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ২৬৩৭, সহীহ ইবনু হিব্বান নং ১৩৪৯ এ।
بَابٌ فِي الْحَائِضِ تَقْضِي الصَّوْمَ وَلَا تَقْضِي الصَّلَاةَ
أَخْبَرَنَا أَبُو النُّعْمَانِ حَدَّثَنَا حَمَّادٌ عَنْ أَيُّوبَ عَنْ أَبِي قِلَابَةَ عَنْ مُعَاذَةَ أَنَّ امْرَأَةً سَأَلَتْ عَائِشَةَ أَتَقْضِي إِحْدَانَا صَلَاةَ أَيَّامِ حَيْضِهَا فَقَالَتْ أَحَرُورِيَّةٌ أَنْتِ قَدْ كَانَتْ إِحْدَانَا تَحِيضُ عَلَى عَهْدِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَلَا تُؤْمَرُ بِقَضَاءٍ
حديث صحيح
পরিচ্ছেদঃ ১০২. হায়িয (অতিক্রান্ত) হলে মহিলারা সিয়াম কাযা আদায় করবে কিন্তু সালাতের কাযা আদায় করবে না
১০১৫. ইয়াযীদ আর রাশক, মা’য়াযাহ রাহি. হতে বর্ণনা করেন...। আবুন নু’মান বলেন, হাম্মাদ রাহি. যেন আউয়্যুবের হাদীসটিকে আলাদা করে রাখতেন। তারপর তিনি এটি নিয়ে আসলেন।[1]
তাখরীজ: রাশকির হাদীসটি সহীহ মুসলিমে এসেছে ৩৩৫ নং এ। আরও দেখুন আগের টীকা দু’টি।
بَابٌ فِي الْحَائِضِ تَقْضِي الصَّوْمَ وَلَا تَقْضِي الصَّلَاةَ
أَخْبَرَنَا أَبُو النُّعْمَانِ حَدَّثَنَا حَمَّادٌ عَنْ يَزِيدَ الرِّشْكِ عَنْ مُعَاذَةَ قَالَ أَبُو النُّعْمَانِ كَأَنَّ حَمَّادًا فَرِقَ حَدِيثَ أَيُّوبَ فَجَاءَ بِهَذَا
لم يحكم عليه المحقق
পরিচ্ছেদঃ ১০২. হায়িয (অতিক্রান্ত) হলে মহিলারা সিয়াম কাযা আদায় করবে কিন্তু সালাতের কাযা আদায় করবে না
১০১৬. আতা ইবনু সায়িব হতে বর্ণিত, আমির রাহি. বলেন, যদি হায়িযগ্রস্ত মহিলা সিজদা শুনতে পায়, তবুও সে সিজদা (আত-তিলাওয়াত আদায়) করবে না।[1]
তাখরীজ: (মুহাক্বিক্ব এর কোনো তাখরীজ দেননি।-অনুবাদক)
بَابٌ فِي الْحَائِضِ تَقْضِي الصَّوْمَ وَلَا تَقْضِي الصَّلَاةَ
أَخْبَرَنَا عَمْرُو بْنُ عَوْنٍ عَنْ خَالِدِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ عَنْ عَطَاءِ بْنِ السَّائِبِ عَنْ عَامِرٍ قَالَ إِذَا سَمِعَتْ الْحَائِضُ السَّجْدَةَ فَلَا تَسْجُدْ
إسناده ضعيف خالد بن عبد الله متأخر السماع من عطاء
পরিচ্ছেদঃ ১০২. হায়িয (অতিক্রান্ত) হলে মহিলারা সিয়াম কাযা আদায় করবে কিন্তু সালাতের কাযা আদায় করবে না
১০১৭. খালিদ আল-হিযাই হতে বর্ণিত, আবু কিলাবাহ রাহি. বলেন, যদি হায়িযগ্রস্ত মহিলা সিজদা শুনতে পায়, তবু সে সিজদা করবে না।[1]
তাখরীজ: এটি আমি আর কোথাও পাইনি।
بَابٌ فِي الْحَائِضِ تَقْضِي الصَّوْمَ وَلَا تَقْضِي الصَّلَاةَ
أَخْبَرَنَا عَمْرُو بْنُ عَوْنٍ عَنْ خَالِدِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ عَنْ خَالِدٍ الْحَذَّاءِ عَنْ أَبِي قِلَابَةَ قَالَ لَا تَسْجُدُ الْمَرْأَةُ الْحَائِضُ إِذَا سَمِعَتْ السَّجْدَةَ
سناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ১০২. হায়িয (অতিক্রান্ত) হলে মহিলারা সিয়াম কাযা আদায় করবে কিন্তু সালাতের কাযা আদায় করবে না
১০১৮. হাসান ইবনু উবাইদুল্লাহ হতে বর্ণিত যে, সিজদা শুনে হায়িযগ্রস্ত মহিলার সিজদা করাকে ইবরাহীম রাহি. এটি অপছন্দ করতেন।[1]
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ২/১৪।
بَابٌ فِي الْحَائِضِ تَقْضِي الصَّوْمَ وَلَا تَقْضِي الصَّلَاةَ
أَخْبَرَنَا عَمْرُو بْنُ عَوْنٍ عَنْ خَالِدٍ عَنْ الْحَسَنِ بْنِ عُبَيْدِ اللَّهِ عَنْ إِبْرَاهِيمَ أَنَّهُ كَانَ يَكْرَهُ لِلْحَائِضِ أَنْ تَسْجُدَ إِذَا سَمِعَتْ السَّجْدَةَ
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ১০২. হায়িয (অতিক্রান্ত) হলে মহিলারা সিয়াম কাযা আদায় করবে কিন্তু সালাতের কাযা আদায় করবে না
১০১৯. আবু গালিব ’ইজলান বলেন, আমি ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুমাকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করেছিলাম যে, হায়িয ও নিফাসগ্রস্ত মহিলারা কি পবিত্রতা লাভ করার পর (হায়েযকালীন পরিত্যক্ত) সালাতের কাযা করবে? তিনি বললেন: ’এটি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্ত্রীগণেরও হতো; যদি তারা একাজ (সালাতের কাযা) করতেন, তবে আমরাও আমাদের স্ত্রীদেরকে এর নির্দেশ দিতাম।[1] (যেহেতু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর স্ত্রীদেরকে হায়েযকালীন সালাতের কাযা আদায় করতে আদেশ করেননি, তাই আমরাও আমাদের স্ত্রীদেরকে এর কাযা আদায় করতে বলিনা।)
তাখরীজ: আমি এটি এখানে ব্যতীত অন্য কোথাও পাইনি।
بَابٌ فِي الْحَائِضِ تَقْضِي الصَّوْمَ وَلَا تَقْضِي الصَّلَاةَ
أَخْبَرَنَا يَعْلَى عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَوْنٍ عَنْ أَبِي غَالِبٍ عَجْلَانَ قَالَ سَأَلْتُ ابْنَ عَبَّاسٍ عَنْ النُّفَسَاءِ وَالْحَائِضِ هَلْ تَقْضِيَانِ الصَّلَاةَ إِذَا تَطَهَّرْنَ قَالَ هُوَ ذَا أَزْوَاجُ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَلَوْ فَعَلْنَ ذَلِكَ أَمَرْنَا نِسَاءَنَا بِذَلِكَ
إسناده جيد
পরিচ্ছেদঃ ১০২. হায়িয (অতিক্রান্ত) হলে মহিলারা সিয়াম কাযা আদায় করবে কিন্তু সালাতের কাযা আদায় করবে না
১০২০. আব্দুর রহমান ইবনু কাসিম তার পিতা কাসিম হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আয়িশা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহার নিকট এক মহিলা এসে জিজ্ঞেস করলো, আমি কি হায়েয হতে পবিত্রতা লাভ করার পর হায়েযকালীন দিনগুলিতে পরিত্যক্ত সালাতসমূহের কাযা আদায় করবো? তখন আয়িশা বলেন, ’তুমি কি হারুরী (খারিজী)? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সময়ে আমাদের কারো হায়েয হতো এবং সে পবিত্রতা লাভ করতো, কিন্তু তিনি আমাদেরকে কাযা আদায়ের নির্দেশ দিতেন না।[1]
তাখরীজ: এটি ১০১৯, ১০২০, ১০২১ (অনুবাদে ১০১৩, ১০১৪, ২০১৫) নং এ গত হয়েছে। আর আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ করেছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ২৬৩৭ নং এ।
بَابٌ فِي الْحَائِضِ تَقْضِي الصَّوْمَ وَلَا تَقْضِي الصَّلَاةَ
أَخْبَرَنَا عَمْرُو بْنُ عَوْنٍ أَخْبَرَنَا خَالِدٌ عَنْ لَيْثٍ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْقَاسِمِ عَنْ أَبِيهِ قَالَ أَتَتْ امْرَأَةٌ إِلَى عَائِشَةَ فَقَالَتْ أَقْضِي مَا تَرَكْتُ مِنْ صَلَوَاتِي فِي الْحَيْضِ عِنْدَ الطُّهْرِ فَقَالَتْ عَائِشَةُ أَحَرُورِيَّةٌ أَنْتِ كُنَّا مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَكَانَتْ إِحْدَانَا تَحِيضُ وَتَطْهُرُ فَلَا يَأْمُرُنَا بِالْقَضَاءِ
إسناده ضعيف لضعف الليث بن أبي سليم ولكن الحديث متفق عليه
পরিচ্ছেদঃ ১০২. হায়িয (অতিক্রান্ত) হলে মহিলারা সিয়াম কাযা আদায় করবে কিন্তু সালাতের কাযা আদায় করবে না
১০২১. শারীক রাহি. হতে বর্ণিত, কাছীর ইবনু ইসমাঈল রাহি. বলেন, আমি ফাতিমা বিনতে আলীকে জিজ্ঞেস করলাম, আপনি কি আপনার হায়েযের দিনগুলির সালাতসমূহের কাযা আদায় করেন? তিনি বললেন, না।[1]
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ২/৩৪০।
بَابٌ فِي الْحَائِضِ تَقْضِي الصَّوْمَ وَلَا تَقْضِي الصَّلَاةَ
أَخْبَرَنَا إِسْحَقُ بْنُ عِيسَى حَدَّثَنَا شَرِيكٌ عَنْ كَثِيرٍ أَبِي إِسْمَعِيلَ قَالَ قُلْتُ لِفَاطِمَةَ يَعْنِي بِنْتَ عَلِيٍّ أَتَقْضِينَ صَلَاةَ أَيَّامِ حَيْضِكِ قَالَتْ لَا
إسناده ضعيف لضعف كثير
পরিচ্ছেদঃ ১০২. হায়িয (অতিক্রান্ত) হলে মহিলারা সিয়াম কাযা আদায় করবে কিন্তু সালাতের কাযা আদায় করবে না
১০২২. শারীক বলেন, আমি মা’য়াযাহ রাহি. কে বলতে শুনেছি, আয়িশা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহাকে এক মহিলা এসে জিজ্ঞেস করলো, হায়েযগ্রস্ত মহিলা (পবিত্রতা লাভ করার পর হায়েযকালীন দিনগুলিতে পরিত্যক্ত সালাতসমূহের) কাযা আদায় করবে? তখন আয়িশা বলেন, ’তুমি কি হারুরী (খারিজী)? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্ত্রীগণের কারো হায়েয হতো, তখন তিনি তাদেরকে নির্দেশ দিতেন, যা (কাযা আদায় করা হতে) তাদের জন্য যথেষ্ট হতো।[1]
আব্দুল্লাহ বলেন: এর অর্থ: তারা কাযা আদায় করতেন না।[2]
তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: সহীহ মুসলিম ৩৩৫ (৬৮); নববী, শরহে মুসলিম ১/৬৩৯ বলেন: এটি সহীহ ব্যাখ্যা।’ পূর্ণ তাখরীজের জন্য দেখুন বিগত ১০১৯, ১০২০, ১০২১, ১০২৬ (অনুবাদে ১০১৩, ১০১৪, ১০১৫, ১০২০) নং হাদীসগুলি।
[2] আগের টীকাটি দেখুন।
بَابٌ فِي الْحَائِضِ تَقْضِي الصَّوْمَ وَلَا تَقْضِي الصَّلَاةَ
أَخْبَرَنَا سَعِيدُ بْنُ الرَّبِيعِ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ عَنْ يَزِيدَ الرِّشْكِ قَالَ سَمِعْتُ مُعَاذَةَ عَنْ عَائِشَةَ سَأَلَتْهَا امْرَأَةٌ أَتَقْضِي الْحَائِضُ الصَّلَاةَ قَالَتْ أَحَرُورِيَّةٌ أَنْتِ قَدْ حِضْنَ نِسَاءُ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَمَرَهُنَّ يَجْزِينَ قَالَ عَبْد اللَّهِ مَعْنَاهُ أَنَّهُنَّ لَا يَقْضِينَ
إسناده صحيح