শারীক ইবনু আবদুল্লাহ (রহঃ) থেকে বর্ণিত হাদিস পাওয়া গেছে টি

পরিচ্ছেদঃ ৭৩. রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর মি'রাজ এবং নামায ফরয হওয়া

৩১১। হারূন ইবনু সাঈদ আল আয়লী (রহঃ) ... শারীক ইবনু আবদুল্লাহ ইবনু আবূ নামির (রহঃ) থেকে বর্ণিত যে, তিনি বলেন, যে রাতে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে কা’বার মসজিদ থেকে মিরাজে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, সে রাত সম্পর্কে আমি আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) কে বর্ণনা করতে শুনেছি যে, ওহী প্রাপ্তির পূর্বে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদিন মাসজিলে হারামে নিদ্রিত অবস্থায় ছিলেন। এরুপে বর্ণনাকারী পূর্ব বর্ণিত সাবিতুল বুনানীর হাদীসেরই অনুরুপ বর্ণনা করে যান। তবে এ বর্ণনায় শব্দের কিছু আগপাছ ও শব্দের কিছু কমবেশ রয়েছে।

باب الإِسْرَاءِ بِرَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِلَى السَّمَوَاتِ وَفَرْضِ الصَّلَوَاتِ ‏‏

حَدَّثَنَا هَارُونُ بْنُ سَعِيدٍ الأَيْلِيُّ، حَدَّثَنَا ابْنُ وَهْبٍ، قَالَ أَخْبَرَنِي سُلَيْمَانُ، - وَهُوَ ابْنُ بِلاَلٍ - قَالَ حَدَّثَنِي شَرِيكُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي نَمِرٍ، قَالَ سَمِعْتُ أَنَسَ بْنَ مَالِكٍ، يُحَدِّثُنَا عَنْ لَيْلَةَ، أُسْرِيَ بِرَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مِنْ مَسْجِدِ الْكَعْبَةِ أَنَّهُ جَاءَهُ ثَلاَثَةُ نَفَرٍ قَبْلَ أَنْ يُوحَى إِلَيْهِ وَهُوَ نَائِمٌ فِي الْمَسْجِدِ الْحَرَامِ وَسَاقَ الْحَدِيثَ بِقِصَّتِهِ نَحْوَ حَدِيثِ ثَابِتٍ الْبُنَانِيِّ وَقَدَّمَ فِيهِ شَيْئًا وَأَخَّرَ وَزَادَ وَنَقَصَ ‏.‏


Anas b. Malik, while recounting the Night journey of the Prophet (ﷺ), from the mosque of Ka'bah, reported: Three beings (angels) came to him in the mosque of the Ka'bah, while he was sleeping in the sacred mosque before it (the Command of Night Journey and Accension) was revealed to him. The rest of the hadith is narrated like that of Thabit. However, some portions have occurred before and some of them have occurred after; some have been added and some deleted.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ শারীক ইবনু আবদুল্লাহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৯/ (হস্তদ্বয়) কিভাবে উঠাবেন?

১৫১৮। ঈসা ইবনু হাম্মাদ (রহঃ) ... শরীক ইবনু আব্দুল্লাহ (রহঃ) থেকে বর্ণিত যে, তিনি আনাস ইবন মালিক (রাঃ)-কে বলতে শুনেছনে যে, একদা আমরা জুমুআর দিনে মসজিদে ছিলাম এবং রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মানুষের সামনে খুতবা দিচ্ছিলেন, একজন লোক দাঁড়িয়ে বলল, ইয়া রাসুলাল্লাহ! গরমের আধিক্য হেতু রাস্তা ঘাট বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, গবাদি পশুগুলো অকর্মণ্য হয়ে যাচ্ছে এবং শহরে দ্রব্য মূল্যও বৃদ্ধি পাচ্ছে। অতএব আপনি আল্লাহর সমীপে দোয়া করুন যেন তিনি আমাদের উপর বৃষ্টি বর্ষণ করেন।

তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উভয় হাত মুখমণ্ডল বরাবর উঠালেন এবং বললেন, ইয়া আল্লাহ, তুমি আমাদের উপর বৃষ্টি বর্ষণ কর। আল্লাহর শপথ! তিনি মিম্বর থেকে তখনও অবতরণ করেছিলেন না। ইত্যবসরে আমাদের বৃষ্টি দ্বারা পরিতৃপ্ত করে দেওয়া হলো এবং ঐ দিন থেকে পরবর্তী জুমুআ পর্যন্ত আমাদের উপর বৃষ্টি বর্ষিত হলো।

তখন এক ব্যক্তি দাঁড়াল, আমি জানি না যে, সে ঐ ব্যক্তি যে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলেছিল "আমাদের উপর বৃষ্টি বর্ষণের জন্য দোয়া করুন" না অন্য ব্যাক্তি সে বলল, ইয়া রাসুলাল্লাহ! পানির আধিক্যের কারণে রাস্তাঘাট তো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে এবং গবাদি পশুগুলোও অকর্মণ্য হয়ে যাচ্ছে। অতএব আপনি আল্লাহর সমীপে দোয়া করুন যেন আমাদের উপর লোক বৃষ্টি বন্ধ করে দেন।

তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ইয়া আল্লাহ! (তুমি বৃষ্টি) আমাদের আশে পাশে বর্ষণ কর, আমাদের উপর নয় বরং পাহাড়ের উপর এবং গাছের গোড়ায়। তারপর তিনি বললেন, আল্লাহর শপথ! রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই দোয়া করতেই মেঘমালা এমনভাবে ছিন্ন ভিন্ন হয়ে গেল যে, আমরা তার কিছুই দেখতে পেলাম না।

باب كَيْفَ يَرْفَعُ

أَخْبَرَنَا عِيسَى بْنُ حَمَّادٍ، قَالَ حَدَّثَنَا اللَّيْثُ، عَنْ سَعِيدٍ، - وَهُوَ الْمَقْبُرِيُّ - عَنْ شَرِيكِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي نَمِرٍ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، أَنَّهُ سَمِعَهُ يَقُولُ بَيْنَا نَحْنُ فِي الْمَسْجِدِ يَوْمَ الْجُمُعَةِ وَرَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَخْطُبُ النَّاسَ فَقَامَ رَجُلٌ فَقَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ تَقَطَّعَتِ السُّبُلُ وَهَلَكَتِ الأَمْوَالُ وَأَجْدَبَ الْبِلاَدُ فَادْعُ اللَّهَ أَنْ يَسْقِيَنَا ‏.‏ فَرَفَعَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَدَيْهِ حِذَاءَ وَجْهِهِ فَقَالَ ‏"‏ اللَّهُمَّ اسْقِنَا ‏"‏ ‏.‏ فَوَاللَّهِ مَا نَزَلَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَنِ الْمِنْبَرِ حَتَّى أُوسِعْنَا مَطَرًا وَأُمْطِرْنَا ذَلِكَ الْيَوْمَ إِلَى الْجُمُعَةِ الأُخْرَى فَقَامَ رَجُلٌ - لاَ أَدْرِي هُوَ الَّذِي قَالَ لِرَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم اسْتَسْقِ لَنَا أَمْ لاَ - فَقَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ انْقَطَعَتِ السُّبُلُ وَهَلَكَتِ الأَمْوَالُ مِنْ كَثْرَةِ الْمَاءِ فَادْعُ اللَّهَ أَنْ يُمْسِكَ عَنَّا الْمَاءَ ‏.‏ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏"‏ اللَّهُمَّ حَوَالَيْنَا وَلاَ عَلَيْنَا وَلَكِنْ عَلَى الْجِبَالِ وَمَنَابِتِ الشَّجَرِ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ وَاللَّهِ مَا هُوَ إِلاَّ أَنْ تَكَلَّمَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم بِذَلِكَ تَمَزَّقَ السَّحَابُ حَتَّى مَا نَرَى مِنْهُ شَيْئًا ‏.‏


It was narrated from Anas bin Malik that he said: "While we were in the masjid on Friday and the Messenger of Allah (ﷺ) was addressing the people, a man stood up and said: 'O Messenger of Allah, the routes have been cut off, our wealth has been destroyed and prices have gone up. Pray to Allah (SWT) to give us rain.' So the Messenger of Allah (ﷺ) raised his hands in level with his face and said: 'O Allah, give us rain.' By Allah (SWT), the Messenger of Allah (ﷺ) had not come down from the minbar before it started to pour with rain, and it rained from that day until the following Friday. Then a man stood up- I do not know if he was the same man who had asked the Messenger of Allah (ﷺ) to pray for rain for us or not- and said: 'O Messenger of Allah, the routes have been cut off, and our wealth has been destroyed because there is too much water. Pray to Allah (SWT ) to stop the rain for us.' The Messenger of Allah (ﷺ) said: 'O Allah, around us and not on us, rather on the mountains and places where trees grow.' By Allah, hardly had the Messenger of Allah (ﷺ) spoken these words than the clouds split apart (and vanished) until we could not see anything of them.'"


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ শারীক ইবনু আবদুল্লাহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৪৮. যারা মাদকদ্রব্যকে বৈধ বলেছেন, তাদের দলীল

৫৬৭৮. মুহাম্মদ ইবন ইসমাঈল (রহঃ) ... শারীক সিমাক ইবন হারব থেকে, তিনি ইবন বুরায়দা থেকে, তিনি তার পিতা বুরায়দা (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কদুর খোল, সবুজ মাটির পাত্র, কাঠের তৈরি পাত্র এবং আলকাতরা মাখা পাত্র থেকে নিষেধ করেছেন। সিমাক থেকে আবু আওয়ানা শারীকের বিপরীত বর্ণনা করেছেন। নিম্নের বর্ণনা দ্রষ্টব্যঃ

ذِكْرُ الْأَخْبَارِ الَّتِي اعْتَلَّ بِهَا مَنْ أَبَاحَ شَرَابَ السُّكْرِ

أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ إِسْمَعِيلَ قَالَ حَدَّثَنَا يَزِيدُ قَالَ أَنْبَأَنَا شَرِيكٌ عَنْ سِمَاكِ بْنِ حَرْبٍ عَنْ ابْنِ بُرَيْدَةَ عَنْ أَبِيهِ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نَهَى عَنْ الدُّبَّاءِ وَالْحَنْتَمِ وَالنَّقِيرِ وَالْمُزَفَّتِ خَالَفَهُ أَبُو عَوَانَةَ


It was narrated from Ibn Buraidah, from his father, that: The Messenger of Allah [SAW] forbade Ad-Dubba', Al-Hantam, An-Naqir, and Al-Muzaffat.


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
বর্ণনাকারীঃ শারীক ইবনু আবদুল্লাহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১০২. হায়িয (অতিক্রান্ত) হলে মহিলারা সিয়াম কাযা আদায় করবে কিন্তু সালাতের কাযা আদায় করবে না

১০২১. শারীক রাহি. হতে বর্ণিত, কাছীর ইবনু ইসমাঈল রাহি. বলেন, আমি ফাতিমা বিনতে আলীকে জিজ্ঞেস করলাম, আপনি কি আপনার হায়েযের দিনগুলির সালাতসমূহের কাযা আদায় করেন? তিনি বললেন, না।[1]

بَابٌ فِي الْحَائِضِ تَقْضِي الصَّوْمَ وَلَا تَقْضِي الصَّلَاةَ

أَخْبَرَنَا إِسْحَقُ بْنُ عِيسَى حَدَّثَنَا شَرِيكٌ عَنْ كَثِيرٍ أَبِي إِسْمَعِيلَ قَالَ قُلْتُ لِفَاطِمَةَ يَعْنِي بِنْتَ عَلِيٍّ أَتَقْضِينَ صَلَاةَ أَيَّامِ حَيْضِكِ قَالَتْ لَا

إسناده ضعيف لضعف كثير


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
বর্ণনাকারীঃ শারীক ইবনু আবদুল্লাহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৭৪. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম -এর মি'রাজ এবং সালাত ফরয হওয়া।

৩০৩-(২৬২/...) হারূন ইবনু সাঈদ আল আইলী (রহঃ) ..... শারীক ইবনু আবদুল্লাহ ইবনু আবূ নামির (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। যে রাতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে কা’বার মসজিদ থেকে মি’রাজে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল সে রাত সম্পর্কে আমি আনাস ইবনু মালিক (রাযিঃ) কে বর্ণনা করতে শুনেছি যে, ওয়াহী প্রাপ্তির পূর্বে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদিন মাসজিদুল হারামে নিদ্রিত অবস্থায় ছিলেন। এরূপে বর্ণনাকারী পূর্ব বর্ণিত সাবিতুল বুনানীর হাদীসেরই অনুরূপ বর্ণনা করে যান। তবে এ বর্ণনায় শব্দের কিছু আগপাছ ও কমবেশি রয়েছে। (ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩১১, ইসলামিক সেন্টারঃ ৩২২)

باب الإِسْرَاءِ بِرَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِلَى السَّمَوَاتِ وَفَرْضِ الصَّلَوَاتِ ‏‏

حَدَّثَنَا هَارُونُ بْنُ سَعِيدٍ الأَيْلِيُّ، حَدَّثَنَا ابْنُ وَهْبٍ، قَالَ أَخْبَرَنِي سُلَيْمَانُ، - وَهُوَ ابْنُ بِلاَلٍ - قَالَ حَدَّثَنِي شَرِيكُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي نَمِرٍ، قَالَ سَمِعْتُ أَنَسَ بْنَ مَالِكٍ، يُحَدِّثُنَا عَنْ لَيْلَةَ، أُسْرِيَ بِرَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مِنْ مَسْجِدِ الْكَعْبَةِ أَنَّهُ جَاءَهُ ثَلاَثَةُ نَفَرٍ قَبْلَ أَنْ يُوحَى إِلَيْهِ وَهُوَ نَائِمٌ فِي الْمَسْجِدِ الْحَرَامِ وَسَاقَ الْحَدِيثَ بِقِصَّتِهِ نَحْوَ حَدِيثِ ثَابِتٍ الْبُنَانِيِّ وَقَدَّمَ فِيهِ شَيْئًا وَأَخَّرَ وَزَادَ وَنَقَصَ ‏.‏

Chapter: The night journey on which the messenger of Allah (saws) was taken up into the heavens and the prayers were enjoined


Anas b. Malik, while recounting the Night journey of the Prophet (ﷺ), from the mosque of Ka'bah, reported: Three beings (angels) came to him in the mosque of the Ka'bah, while he was sleeping in the sacred mosque before it (the Command of Night Journey and Accension) was revealed to him. The rest of the hadith is narrated like that of Thabit. However, some portions have occurred before and some of them have occurred after; some have been added and some deleted.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ শারীক ইবনু আবদুল্লাহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৭. মদের পেয়ালা সম্পর্কে

৩৭০১। শারীক (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি তার সনদে বর্ণনা করেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা নেশা উদ্রেককারী বস্তু বর্জন করো।[1]

সহীহ।

بَابٌ فِي الْأَوْعِيَةِ

حَدَّثَنَا الْحَسَنُ يَعْنِي ابْنَ عَلِيٍّ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ آدَمَ، حَدَّثَنَا شَرِيكٌ، بِإِسْنَادِهِ قَالَ: اجْتَنِبُوا مَا أَسْكَرَ

صحيح


The tradition mentioned above has also been transmitted by Sharik through a different chain of narrators. This version has: Avoid that which produces intoxication.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ শারীক ইবনু আবদুল্লাহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৯: (দু' হাত) কিভাবে উঠাবেন?

১৫১৫. ঈসা ইবনু হাম্মাদ (রহ.) ..... শারীক ইবনু আবদুল্লাহ (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি আনাস ইবনু মালিক (রাঃ)-কে বলতে শুনেছেন যে, একদা আমরা জুমু'আর দিনে মসজিদে ছিলাম এবং রসূলুল্লাহ (সা.) মানুষের সামনে খুৎবা দিচ্ছিলেন। এক ব্যক্তি দাঁড়িয়ে বলল, হে আল্লাহর রসূল! (গরমের আধিক্য হেতু) রাস্তাঘাট বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, গবাধি পশুগুলো অকর্মণ্য হয়ে পড়ছে এবং শহর খাদ্যশূন্য হয়ে যাচ্ছে। অতএব আপনি আল্লাহর কাছে দু'আ করুন যে, তিনি আমাদের ওপর বৃষ্টি বর্ষণ করেন। তখন রসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর উভয় হাত মুখমণ্ডল বরাবর উঠালেন এবং বললেন, হে আল্লাহ! তুমি আমাদের ওপর বৃষ্টি বর্ষণ করো। আল্লাহর কসম! তিনি মিম্বার থেকে তখনও নামেনি। এ সময় আমাদের বৃষ্টি দ্বারা পরিতৃপ্ত করে দেয়া হলো এবং ঐ দিন থেকে পরবর্তী জুমু'আহ পর্যন্ত আমাদের ওপর বৃষ্টি বর্ষিত হলো। তখন এক ব্যক্তি দাঁড়াল, আমি জানি না যে, সে ঐ ব্যক্তি কিনা যে রসূলুল্লাহ (সা.) -কে বলেছিল “আমাদের ওপর বৃষ্টি বর্ষণের জন্যে দু'আ করুন" না অন্য ব্যক্তি। সে বলল, হে আল্লাহর রসূল! (পানির আধিক্যের কারণে) রাস্তাঘাট তো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে এবং গবাদি পশুগুলো অকর্মণ্য হয়ে যাচ্ছে। অতএব, আপনি আল্লাহর কাছে দুআ করুন তিনি যেন বৃষ্টি বন্ধ করে দেন। তখন রসূলুল্লাহ (সা.) বললেন, “আল্ল-হুম্মা হাওয়া-লায়না- ওয়ালা- ‘আলায়না- ওয়ালাকিন ‘আলাল জিবা-লি ওয়া মানা-বিতিশ শাজার” (হে আল্লাহ! [আপনি বৃষ্টি] আমাদের আশেপাশে বর্ষণ করুন, আমাদের ওপর নয় বরং পাহাড়ের ওপর এবং গাছের গোড়ায়)। অতঃপর তিনি বললেন, আল্লাহর কসম! রসূলুল্লাহ (সা.) -এর এ দু'আ করতে না করতে মেঘমালা এমনিভাবে ছিন্ন ভিন্ন হয়ে গেল যে, আমরা তার কিছুই দেখতে পেলাম না।

باب كَيْفَ يَرْفَعُ

أَخْبَرَنَا عِيسَى بْنُ حَمَّادٍ، ‏‏‏‏‏‏قال:‏‏‏‏ حَدَّثَنَا اللَّيْثُ، ‏‏‏‏‏‏عَنْ سَعِيدٍ وَهُوَ الْمَقْبُرِيُّ، ‏‏‏‏‏‏عَنْ شَرِيكِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي نَمِرٍ، ‏‏‏‏‏‏عَنْأَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، ‏‏‏‏‏‏أَنَّهُ سَمِعَهُ، ‏‏‏‏‏‏يَقُولُ:‏‏‏‏ بَيْنَا نَحْنُ فِي الْمَسْجِدِ يَوْمَ الْجُمُعَةِ وَرَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَخْطُبُ النَّاسَ، ‏‏‏‏‏‏فَقَامَ رَجُلٌ، ‏‏‏‏‏‏فَقَالَ:‏‏‏‏ يَا رَسُولَ اللَّهِ، ‏‏‏‏‏‏تَقَطَّعَتِ السُّبُلُ وَهَلَكَتِ الْأَمْوَالُ وَأَجْدَبَ الْبِلَادُ، ‏‏‏‏‏‏فَادْعُ اللَّهَ أَنْ يَسْقِيَنَا، ‏‏‏‏‏‏فَرَفَعَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَدَيْهِ حِذَاءَ وَجْهِهِ، ‏‏‏‏‏‏فَقَالَ:‏‏‏‏ اللَّهُمَّ اسْقِنَا ، ‏‏‏‏‏‏فَوَاللَّهِ مَا نَزَلَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنِ الْمِنْبَرِ حَتَّى أُوسِعْنَا مَطَرًا وَأُمْطِرْنَا ذَلِكَ الْيَوْمَ إِلَى الْجُمُعَةِ الْأُخْرَى، ‏‏‏‏‏‏فَقَامَ رَجُلٌ لَا أَدْرِي هُوَ الَّذِي قَالَ لِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اسْتَسْقِ:‏‏‏‏ لَنَا أَمْ لَا، ‏‏‏‏‏‏فَقَالَ:‏‏‏‏ يَا رَسُولَ اللَّهِ، ‏‏‏‏‏‏انْقَطَعَتِ السُّبُلُ وَهَلَكَتِ الْأَمْوَالُ مِنْ كَثْرَةِ الْمَاءِ، ‏‏‏‏‏‏فَادْعُ اللَّهَ أَنْ يُمْسِكَ عَنَّا الْمَاءَ، ‏‏‏‏‏‏فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ:‏‏‏‏ اللَّهُمَّ حَوَالَيْنَا وَلَا عَلَيْنَا وَلَكِنْ عَلَى الْجِبَالِ وَمَنَابِتِ الشَّجَرِ ، ‏‏‏‏‏‏قَالَ:‏‏‏‏ وَاللَّهِ مَا هُوَ إِلَّا أَنْ تَكَلَّمَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِذَلِكَ تَمَزَّقَ السَّحَابُ حَتَّى مَا نَرَى مِنْهُ شَيْئًا.

تخریج دارالدعوہ: انظر حدیث رقم: ۱۵۰۵ (صحیح)

صحيح وضعيف سنن النسائي الألباني: حديث نمبر 1516 - حسن صحيح

How to raise the hands


It was narrated from Anas bin Malik that he said: While we were in the masjid on Friday and the Messenger of Allah (ﷺ) was addressing the people, a man stood up and said: 'O Messenger of Allah, the routes have been cut off, our wealth has been destroyed and prices have gone up. Pray to Allah (SWT) to give us rain.' So the Messenger of Allah (ﷺ) raised his hands in level with his face and said: 'O Allah, give us rain.' By Allah (SWT), the Messenger of Allah (ﷺ) had not come down from the minbar before it started to pour with rain, and it rained from that day until the following Friday. Then a man stood up- I do not know if he was the same man who had asked the Messenger of Allah (ﷺ) to pray for rain for us or not- and said: 'O Messenger of Allah, the routes have been cut off, and our wealth has been destroyed because there is too much water. Pray to Allah (SWT ) to stop the rain for us.' The Messenger of Allah (ﷺ) said: 'O Allah, around us and not on us, rather on the mountains and places where trees grow.' By Allah, hardly had the Messenger of Allah (ﷺ) spoken these words than the clouds split apart (and vanished) until we could not see anything of them.'


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ শারীক ইবনু আবদুল্লাহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৭ পর্যন্ত, সর্বমোট ৭ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে