পরিচ্ছেদঃ ৫১. জ্ঞানের আলাপ-আলোচনা
৬১৫. [1] আবু সাঈদ আল খুদরী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন: তোমরা পরস্পরে হাদীস আলাপ-আলোচনা করবে, কেননা, (এক) হাদীস (অপর) হাদীসকে স্মরণ করিয়ে দেয়।[2]
[2] তাহক্বীক্ব: এর সনদ সহীহ।
তাখরীজ: পরের টীকা দেখুন।
بَابُ مُذَاكَرَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا أَسَدُ بْنُ مُوسَى حَدَّثَنَا شُعْبَةُ عَنْ الْجُرَيْرِيِّ وَأَبِي مَسْلَمَةَ عَنْ أَبِي نَضْرَةَ عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ قَالَ تَذَاكَرُوا الْحَدِيثَ فَإِنَّ الْحَدِيثَ يُهَيِّجُ الْحَدِيثَ
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৫১. জ্ঞানের আলাপ-আলোচনা
৬১৬. (অপর সনদে) আবু সাঈদ আল খুদরী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত তিনি বলেন: পরস্পরে হাদীস আলাপ-আলোচনা করবে, কেননা, (এক) হাদীস (অপর) হাদীসকে স্মরণ করিয়ে দেয়।[1]
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ৮/৭৩৩ নং ৬১৮৪; রমহরমুযী, আল মুহাদ্দিসুল ফাসিল নং ৭২৩; খতীব, আল জামি’ নং ১৮৮২; ইবনু আব্দুল বার, জামি’ বায়ানিল ইলম নং ৬২৬; অপর সনদে খতীব, আল জামি’ নং ৪৭০। দেখুন মাজমাউয যাওয়াইদ ৭৪৫ আমাদের তাহক্বীক্বকৃত।
بَابُ مُذَاكَرَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا أَبُو عَوَانَةَ عَنْ أَبِي بِشْرٍ عَنْ أَبِي نَضْرَةَ عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ قَالَ تَذَاكَرُوا الْحَدِيثَ فَإِنَّ الْحَدِيثَ يُهَيِّجُ الْحَدِيثَ
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৫১. জ্ঞানের আলাপ-আলোচনা
৬১৭. (অপর সনদে) আবু সাঈদ আল খুদরী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন: পরস্পরে হাদীস আলাপ-আলোচনা করবে, কেননা, (এক) হাদীস (অপর) হাদীসকে স্মরণ করিয়ে দেয়।[1]
তাখরীজ: (মুহাক্বিক্ব এর কোনো তাখরীজ দেননি-অনুবাদক।)
بَابُ مُذَاكَرَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا أَبُو مَعْمَرٍ عَنْ هُشَيْمٍ عَنْ أَبِي بِشْرٍ عَنْ أَبِي نَضْرَةَ عَنْ أَبِي سَعِيدٍ قَالَ تَذَاكَرُوا الْحَدِيثَ فَإِنَّ الْحَدِيثَ يُهَيِّجُ الْحَدِيثَ
إسناده رجاله ثقات غير أن هشيما قد عنعن وهو مدلس
পরিচ্ছেদঃ ৫১. জ্ঞানের আলাপ-আলোচনা
৬১৮. (অপর সনদে) আবু সাঈদ আল খুদরী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত...[1]
بَابُ مُذَاكَرَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا أَبُو مَعْمَرٍ عَنْ أَبِي مُعَاوِيَةَ عَنْ الْأَعْمَشِ عَنْ أَبِي بِشْرٍ عَنْ أَبِي نَضْرَةَ عَنْ أَبِي سَعِيدٍ
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৫১. জ্ঞানের আলাপ-আলোচনা
৬১৯. (অপর সনদে) আবী আবু সাঈদ আল খুদরী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত...[1]
তাখরীজ: খতীব, আল জামি’ নং ১৮৮৩ যেটি আগেও উল্লেখিত হয়েছে।
بَابُ مُذَاكَرَةِ الْعِلْمِ
وَابْنِ عُلَيَّةَ عَنْ الْجُرَيْرِيِّ عَنْ أَبِي نَضْرَةَ عَنْ أَبِي سَعِيدٍ
পরিচ্ছেদঃ ৫১. জ্ঞানের আলাপ-আলোচনা
৬২০. (অপর সনদে) আবু সাঈদ আল খুদরী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত...[1] আর এতে এর চেয়ে একটি কথা অতিরিক্ত রয়েছে।
তাখরীজ: পূর্বের ৬১৫ নং আছারটি দেখুন।
بَابُ مُذَاكَرَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا أَبُو مَسْلَمَةَ، يَعْنِي عَنْ أَبِي نَضْرَةَ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ وَفِيهِ كَلَامٌ أَكْثَرُ مِنْ هَذَا
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৫১. জ্ঞানের আলাপ-আলোচনা
৬২১. আমর বলেন, আমাকে তাউস রাহিমাহুল্লাহ বলেন: আমাদেরকে নিয়ে চলো, আমরা লোকদের সাথে বসবো।[1]
তাখরীজ: এটি আমি অন্য কোথাও পাইনি।
بَابُ مُذَاكَرَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ أَحْمَدَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ عَمْرٍو قَالَ قَالَ لِي طَاوُسٌ اذْهَبْ بِنَا نُجَالِسْ النَّاسَ
إسناده حسن
পরিচ্ছেদঃ ৫১. জ্ঞানের আলাপ-আলোচনা
৬২২. সাঈদ ইবনু যুবাইর ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুমা হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন: তোমরা এ হাদীস পরস্পর আলাপ-আলোচনা কর, আমি তোমাদেরকে ছেড়ে চলে যাব না। কেনন, এটি (হাদীস) কুরআনের মতো একত্রিতভাবে সংরক্ষিত নয়।[1] ফলে তোমরা যদি এ হাদীস নিয়ে পরস্পর আলাপ-আলোচনা না কর, তবে তা তোমাদের থেকে চলে যাবে। তোমাদের কেউ যেন একথা না বলে যে, গতকালই তো আমি তোমাদের নিকট হাদীস বর্ণনা করেছি, তাই আজকে আমি আর হাদীস বর্ণনা করব না। বরং তুমি গতকাল হাদীস বর্ণনা করেছো, যেন আজকেও বর্ণনা করো এবং আগামীকালও বর্ণনা করো।[2]
[2] তাহক্বীক্ব: এর রাবীগণ নির্ভরযোগ্য। তবে ইবনু মানদাহ বলেন: জা’ফর ইবনু আবীল মুগীরাহ সাঈদ ইবনু জুবাইর হতে হাদীস বর্ণনার ক্ষেত্রে শক্তিশালী নয়।
তাখরীজ: রমহরমুযী, আল মুহাদ্দিসুল ফাসিল নং ৭২৯।
بَابُ مُذَاكَرَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا إِسْمَعِيلُ بْنُ أَبَانَ حَدَّثَنَا يَعْقُوبُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ الْقُمِّيُّ حَدَّثَنَا جَعْفَرُ بْنُ أَبِي الْمُغِيرَةِ عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ تَذَاكَرُوا هَذَا الْحَدِيثَ لَا يَنْفَلِتْ مِنْكُمْ فَإِنَّهُ لَيْسَ مِثْلَ الْقُرْآنِ مَجْمُوعٌ مَحْفُوظٌ وَإِنَّكُمْ إِنْ لَمْ تَذَاكَرُوا هَذَا الْحَدِيثَ يَنْفَلِتْ مِنْكُمْ وَلَا يَقُولَنَّ أَحَدُكُمْ حَدَّثْتُ أَمْسِ فَلَا أُحَدِّثُ الْيَوْمَ بَلْ حَدِّثْ أَمْسِ وَلْتُحَدِّثْ الْيَوْمَ وَلْتُحَدِّثْ غَدًا
رجاله ثقات
পরিচ্ছেদঃ ৫১. জ্ঞানের আলাপ-আলোচনা
৬২৩. সাঈদ ইবনু জুবাইর বলেন, ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুমা বলেন: তোমরা হাদীস পুনঃপুনঃ পড়তে থাক এবং তা মুখস্ত করো। কেননা, তোমরা যদি হাদীস মুখস্ত না করো (না পড়ো), তবে তা বিদায় নেবে। আর কোনো ব্যক্তি কোনো হাদীস বর্ণনা করে, (তাকে সেটি পুনরায় বর্ণনা করতে বললে সে) যেন এ কথা না বলে: আমি তো সেটি একবার বর্ণনা করেছি, (পুনরায় বর্ণনা করব না)। কেননা, যে ব্যক্তি তা শুনবে, তা দ্বারা তার ইলম বৃদ্ধি পাবে, আর যে হাদীসটি শোনেনি তাকে সে শুনাতে পারবে।[1]
بَابُ مُذَاكَرَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا مَالِكُ بْنُ إِسْمَعِيلَ حَدَّثَنَا مِنْدَلُ بْنُ عَلِيٍّ حَدَّثَنِي جَعْفَرُ بْنُ أَبِي الْمُغِيرَةِ حَدَّثَنِي سَعِيدُ بْنُ جُبَيْرٍ قَالَ قَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ رُدُّوا الْحَدِيثَ وَاسْتَذْكِرُوهُ فَإِنَّهُ إِنْ لَمْ تَذْكُرُوهُ ذَهَبَ وَلَا يَقُولَنَّ رَجُلٌ لِحَدِيثٍ قَدْ حَدَّثَهُ قَدْ حَدَّثْتُهُ مَرَّةً فَإِنَّهُ مَنْ كَانَ سَمِعَهُ يَزْدَادُ بِهِ عِلْمًا وَيَسْمَعُ مَنْ لَمْ يَسْمَعْ
إسناده ضعيف لضعف مندل بن علي
পরিচ্ছেদঃ ৫১. জ্ঞানের আলাপ-আলোচনা
৬২৪. আব্দুর রহমান ইবনু আবী লাইলা বলেন: তোমরা (হাদীস নিয়ে) পরস্পর আলাপ-আলোচনা করতে থাক, কেননা, হাদীস পুনর্জীবিত করা হলো তা নিয়ে আলাপ-আলোচনা করা।[1]
তাখরীজ: রমহরমুযী, আল মুহাদ্দিসুল ফাসিল নং ৭২৭; পূর্ণ তাখরীজের জন্য পরবর্তী ৬৩৪ নং হাদীসটি দেখুন।
بَابُ مُذَاكَرَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا الْحَكَمُ بْنُ الْمُبَارَكِ أَخْبَرَنَا أَبُو عَوَانَةَ عَنْ يَزِيدَ بْنِ أَبِي زِيَادٍ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي لَيْلَى قَالَ تَذَاكَرُوا فَإِنَّ إِحْيَاءَ الْحَدِيثِ مُذَاكَرَتُهُ
إسناده ضعيف
পরিচ্ছেদঃ ৫১. জ্ঞানের আলাপ-আলোচনা
৬২৫. আলকামাহ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন: তোমরা হাদীস নিয়ে পরস্পর আলাপ-আলোচনা করতে থাক, কেননা, হাদীস নিয়ে আলাপ-আলোচনা করাই হলো একে পুনর্জীবিত করা।[1]
তাখরীজ: খতীব, আল জামি’ নং ১৮৮৪; আবু খায়ছামা, আল ইলম নং ৭১; আবু নুয়াইম, হিলইয়া ২/১০১; রমহরমুযী, আল মুহাদ্দিসুল ফাসিল নয় ৭২৫; ইবনু আব্দুল বার, জামি’ বায়ানিল ইলম নং ৬২৭; এ সনদ অন্ধকারাচ্ছন্ন।
بَابُ مُذَاكَرَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا قَبِيصَةُ وَمُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ قَالَا حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ الْأَعْمَشِ عَنْ إِبْرَاهِيمَ عَنْ عَلْقَمَةَ قَالَ تَذَاكَرُوا الْحَدِيثَ فَإِنَّ ذِكْرَهُ حَيَاتُهُ
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৫১. জ্ঞানের আলাপ-আলোচনা
৬২৬. যিয়াদ ইবনু সা’দ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন: ইবনু শিহাব (যুহরী) রাহিমাহুল্লাহ বেদু’ঈনদের নিকট হাদীস বর্ণনা করতেন।[1]
তাখরীজ: খতীব, আল জামি’ নং ১৮৮৮; দেখুন আয যুহরী, নং নং ২৮৮, ২৮৯।
بَابُ مُذَاكَرَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ قُدَامَةَ عَنْ سُفْيَانَ بْنِ عُيَيْنَةَ عَنْ زِيَادِ بْنِ سَعْدٍ قَالَ كَانَ ابْنُ شِهَابٍ يُحَدِّثُ الْأَعْرَابَ
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৫১. জ্ঞানের আলাপ-আলোচনা
৬২৭. আ’মাশ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন: ইসমাঈল ইবনু রাজা’ মকতবের দুইজন বালককে একত্রিত করে তাদের নিকটও হাদীস বর্ণনা করতেন। এভাবে তিনি (হাদীস) মুখস্ত করতেন।[1]
তাখরীজ: ইবনু আব্দুল বার, জামি’ বায়ানিল ইলম নং ৬২৯,৬৩৮, ৭১২; খতীব, আল জামি’ নং ৬৮০; ইবনু আবী শাইবা ৮/৭৩৩ নং ৬১৮৭; আবু খায়ছামা, আল ইলম নং ৭৩।
بَابُ مُذَاكَرَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ سَعِيدٍ أَنْبَأَنَا مُحَمَّدُ بْنُ فُضَيْلٍ عَنْ الْأَعْمَشِ قَالَ كَانَ إِسْمَعِيلُ بْنُ رَجَاءٍ يَجْمَعُ صِبْيَانَ الْكُتَّابِ يُحَدِّثُهُمْ يَتَحَفَّظُ بِذَاكَ
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৫১. জ্ঞানের আলাপ-আলোচনা
৬২৮. ইবরাহীম হতে বর্ণিত, তিনি বলেন: আগ্রহী ও অনাগ্রহী উভয়ের নিকটই তুমি তোমার হাদীস বর্ণনা কর, কেননা, তোমার নিকট তা হবে একটি গ্রন্থের মতো, যেন তুমি তা পাঠ করছ।[1]
তাখরীজ: খতীব, আল জামি’ নং ১৮৮৫, ১৮৮৬; ইবনু আবী শাইবা ৮/৭৩৪ নং ৬১৮৮; আবু খায়ছামা, আল ইলম নং ৬৩০।
بَابُ مُذَاكَرَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا أَبُو النُّعْمَانِ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ عَنْ أَبِي عَبْدِ اللَّهِ الشَّقَرِيِّ عَنْ إِبْرَاهِيمَ قَالَ حَدِّثْ حَدِيثَكَ مَنْ يَشْتَهِيهِ وَمَنْ لَا يَشْتَهِيهِ فَإِنَّهُ يَصِيرُ عِنْدَكَ كَأَنَّهُ إِمَامٌ تَقْرَؤُهُ
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৫১. জ্ঞানের আলাপ-আলোচনা
৬২৯. আতা রাহি. ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন: তোমরা যখন আমাদের নিকট থেকে কোনো হাদীস শ্রবণ করবে, তখন তোমাদের মাঝে সেটি নিয়ে পরস্পর আলাপ-আলোচনা করবে।[1]
তাখরীজ: খতীব, আল জামি’ নং ৪৬৯; রমহরমুযী, আল মুহাদ্দিসুল ফাসিল নং ৭২৮।
بَابُ مُذَاكَرَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا أَبُو مَعْمَرٍ وَمُحَمَّدُ بْنُ سَعِيدٍ عَنْ عَبْدِ السَّلَامِ عَنْ حَجَّاجٍ عَنْ عَطَاءٍ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ إِذَا سَمِعْتُمْ مِنَّا حَدِيثًا فَتَذَاكَرُوهُ بَيْنَكُمْ
حجاج بن أرطاة ضعيف
পরিচ্ছেদঃ ৫১. জ্ঞানের আলাপ-আলোচনা
৬৩০. ইউনূস বর্ণনা করেন, তিনি বলেন: আমরা হাসান রাহিমাহুল্লাহ’র নিকট এলাম (এবং তার নিকট থেকে হাদীস শ্রবণ করলাম)। আর যখন আমরা তার নিকট থেকে বের হয়ে গেলাম, তখন (সেগুলি) নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করতে থাকলাম।[1]
তাখরীজ: আমরা এটি এখানে ব্যতীত আর কোথাও পাইনি।
بَابُ مُذَاكَرَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا أَبُو مَعْمَرٍ عَنْ هُشَيْمٍ أَخْبَرَنَا يُونُسُ قَالَ كُنَّا نَأْتِي الْحَسَنَ فَإِذَا خَرَجْنَا مِنْ عِنْدِهِ تَذَاكَرْنَا بَيْنَنَا
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৫১. জ্ঞানের আলাপ-আলোচনা
৬৩১. নাফি’ রাহি. ইবনু উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুমা হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন: তোমাদের কেউ যখন কোনো হাদীস বর্ণনা করে, তখন সে যেন সেটি তিনবার পুনরাবৃত্তি করে।[1]
তাখরীজ: খতীব, আল জামি’ নং ৬৪০।
بَابُ مُذَاكَرَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا صَدَقَةُ بْنُ الْفَضْلِ حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ وَهْبٍ عَنْ عَمْرِو بْنِ الْحَارِثِ عَنْ حُنَيْنِ بْنِ أَبِي حَكِيمٍ عَنْ نَافِعٍ عَنْ ابْنِ عُمَرَ قَالَ إِذَا أَرَادَ أَحَدُكُمْ أَنْ يَرْوِيَ حَدِيثًا فَلْيُرَدِّدْهُ ثَلَاثًا
পরিচ্ছেদঃ ৫১. জ্ঞানের আলাপ-আলোচনা
৬৩২. আব্দুর রহমান ইবনু আবী লাইলা বলেন: হাদীসকে পুনরুজ্জীবিত করার অর্থ হলো তা পরস্পর আলাপ-আলোচনা করা। তখন আব্দুল্লাহ ইবনু শাদ্দাদ বলেন: আল্লাহ আপনাকে রহম করুন! যে হাদীস মরে গেছে তা আপনি কিভাবে আপনার অন্তরে পুনর্জীবিত করবেন।[1]
তাখরীজ: খতীব, আল জামি’ নং ৪৭২, ১৮৯৫; ইবনু আবী শাইবা ৮/৭৩৪ নং ৬১৮৯; ইবনু আব্দুল বার, জামি’ বায়ানিল ইলম নং ৬৩১, ৭০৭; আবু খায়ছামা, আল ইলম নং ৭২।
بَابُ مُذَاكَرَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ سَعِيدٍ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ فُضَيْلٍ عَنْ يَزِيدَ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي لَيْلَى قَالَ إِحْيَاءُ الْحَدِيثِ مُذَاكَرَتُهُ فَقَالَ لَهُ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ شَدَّادٍ يَرْحَمُكَ اللَّهُ كَمْ مِنْ حَدِيثٍ أَحْيَيْتَهُ فِي صَدْرِي كَانَ قَدْ مَاتَ
إسناده ضعيف لضعف يزيد بن أبي زياد
পরিচ্ছেদঃ ৫১. জ্ঞানের আলাপ-আলোচনা
৬৩৩. মুহাম্মদ ইবনু ফুযাইল তার পিতা হতে বর্ণনা করেন, হারিস ইবনু ইয়াযীদ আল উকলী, ইবনু শুবরুমাহ, কা’কা’ ইবনু ইয়াযীদ এবং মুগীরাহ ঈশা’র সালাতের পর ফিকহ্ (গভীর জ্ঞান) সম্পর্কে (আলোচনায়) বসে যেতেন। একমাত্র ফযরের আযানই তাদেরকে (এ আলোচনা হতে) পৃথক করতো।[1]
তাখরীজ: আবু খায়ছামা, আল ইলম নং ১০৭; ফাসাওয়ী, আল মা’রিফাহ ২/৬১৪। সামনে আসছে (৬৪২) ৬৪৪ নং এ।
بَابُ مُذَاكَرَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ سَعِيدٍ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ فُضَيْلٍ عَنْ أَبِيهِ قَالَ كَانَ الْحَارِثُ بْنُ يَزِيدَ الْعُكْلِيُّ وَابْنُ شُبْرُمَةَ وَالْقَعْقَاعُ بْنُ يَزِيدَ وَمُغِيرَةُ إِذَا صَلَّوْا الْعِشَاءَ الْآخِرَةَ جَلَسُوا فِي الْفِقْهِ فَلَمْ يُفَرِّقْ بَيْنَهُمْ إِلَّا أَذَانُ الصُّبْحِ
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৫১. জ্ঞানের আলাপ-আলোচনা
৬৩৪. লাইছ হতে বর্ণিত, আতা, তাউস ও মুজাহিদ রাহিমাহুমুল্লাহ-এর মধ্য থেকে দু’জন বলেছেন: ফিকহ্ সম্পর্কে আলোচনা করে রাত কাটানো কোনো দোষের কাজ নয়।[1]
তাখরীজ: মুহাক্কিক্ব এর কোনো তাখরীজ দেননি।-অনুবাদক।
بَابُ مُذَاكَرَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا مَالِكُ بْنُ إِسْمَعِيلَ قَالَ سَمِعْتُ شَرِيكًا ذَكَرَ عَنْ لَيْثٍ عَنْ عَطَاءٍ وَطَاوُسٍ وَمُجَاهِدٍ قَالَ عَنْ اثْنَيْنِ مِنْهُمْ لَا بَأْسَ بِالسَّمَرِ فِي الْفِقْهِ
إسناده ضعيف لضعف ليث وهو: ابن أبي سليم