পরিচ্ছেদঃ ১৮. ইমাম কর্তৃক যুদ্ধের অভিপ্রায়কালে সেনাদলের বায়আত গ্রহন করা উত্তম এবং (বাবলা) বৃক্ষতলে বায়'আতে (হুদায়বিয়ার) রিযওয়ান প্রসঙ্গ
৪৬৬৫। ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া (রহঃ) ... ইউনুস (রহঃ) থেকে উক্ত সনদে হাদীস বর্ণনা করেছেন।
باب اسْتِحْبَابِ مُبَايَعَةِ الإِمَامِ الْجَيْشَ عِنْدَ إِرَادَةِ الْقِتَالِ وَبَيَانِ بَيْعَةِ الرِّضْوَانِ تَحْتَ الشَّجَرَةِ
وَحَدَّثَنَاهُ يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، أَخْبَرَنَا خَالِدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، عَنْ يُونُسَ، بِهَذَا الإِسْنَادِ
This hadith has been narrated on the authority of Yunus with the same chain of transmitters.
পরিচ্ছেদঃ ১১. হঠাৎ দৃষ্টি পড়া
৫৪৬০। ইসহাক ইবনু ইবরাহীম (রহঃ) ... ইউনুস (রহঃ) থেকে উল্লেখিত সনদে অনুরূপ হাদীস রিওয়ায়াত করেছেন।
باب نَظَرِ الْفَجْأَةِ
وَحَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، أَخْبَرَنَا عَبْدُ الأَعْلَى، وَقَالَ، إِسْحَاقُ أَخْبَرَنَا وَكِيعٌ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، كِلاَهُمَا عَنْ يُونُسَ، بِهَذَا الإِسْنَادِ مِثْلَهُ .
This hadith has been narrated on the authority of Yunus through another chain of transmitters.
পরিচ্ছেদঃ ২৯. রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর বয়স এবং মক্কা ও মদীনায় তার অবস্থানকাল
৫৮৯১। মুহাম্মদ ইবনু রাফি (রহঃ) ... ইউনুস (রহঃ) থেকে উক্ত সনদে ইয়াযীদ ইবনু যুরাঈ-এর হাদীসের অনুরূপ বর্ণনা করেছেন।
باب قدرعمر رسول الله صلى الله عليه وسلم بِمَكَّةَ وَالْمَدِينَةِ .
وَحَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ رَافِعٍ، حَدَّثَنَا شَبَابَةُ بْنُ سَوَّارٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ يُونُسَ، بِهَذَا الإِسْنَادِ . نَحْوَ حَدِيثِ يَزِيدَ بْنِ زُرَيْعٍ .
This hadith has been narrated on the authority of Yunus with the same chain of transmitters.
পরিচ্ছেদঃ ২৩৫. ধনুকের উপর ভর করে খুতবা দেয়া।
১০৯৮. মুহাম্মদ ইবনে সালামা (রহঃ) ...... ইউনুছ (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি ইবনে শিহাবকে জুমার দিনে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর খুতবাদান সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেন। তখন তিনি উপরোক্ত হাদীছের অনুরূপ বর্ণনা করে আরো বলেন, এবং যে ব্যক্তি তাদের (আল্লাহ ও রাসূলের) নাফরমানী করবে সে গোমরাহ হবে। আমরা আমাদের রবের নিকট প্রার্থনা করি যে, তিনি যেন আমাদেরকে ঐ দলভুক্ত করেন যারা তার এবং তার রাসূলের আনুগত্য করে এবং তাদেঁর সন্তুষ্টি অন্বেষণ করে এবং অসন্তুষ্টি হতে বেচে থাকে। কেননা, আমরা তার সাথে এবং তার জন্যই।
باب الرَّجُلِ يَخْطُبُ عَلَى قَوْسٍ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ سَلَمَةَ الْمُرَادِيُّ، أَخْبَرَنَا ابْنُ وَهْبٍ، عَنْ يُونُسَ، أَنَّهُ سَأَلَ ابْنَ شِهَابٍ عَنْ تَشَهُّدِ، رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَوْمَ الْجُمُعَةِ فَذَكَرَ نَحْوَهُ قَالَ " وَمَنْ يَعْصِهِمَا فَقَدْ غَوَى " . وَنَسْأَلُ اللَّهَ رَبَّنَا أَنْ يَجْعَلَنَا مِمَّنْ يُطِيعُهُ وَيُطِيعُ رَسُولَهُ وَيَتَّبِعُ رِضْوَانَهُ وَيَجْتَنِبُ سَخَطَهُ فَإِنَّمَا نَحْنُ بِهِ وَلَهُ .
Narrated Ibn Shihab:
Yunus asked Ibn Shihab about the address of the Messenger of Allah (ﷺ) on Friday. He mentioned it in like manner. He added: Anyone who disobeys them (Allah and His Apostle) goes astray. We beseech Allah, our Lord, to make us from those who obey Him and obey His Apostle, and follow what He likes, and abstain from His anger; we are due to Him and we belong to Him.
পরিচ্ছেদঃ ৩৪৫. পতাকা ও নিশান।
২৫৮৩. ইব্রাহীম ইবন মূসা আর রাযী ..... মুহাম্মদ ইবন কাসিমের খাদেম ইউনুস ইবন উবায়দ বলেন, আমাকে মুহাম্মদ ইবন কাসিম একবার বারা’আ ইবন আযিব (রাঃ) এর নিকট পাঠিয়েছিলেন, তাঁকে জিজ্ঞাসা করে জানার জন্য যে, রাসূলূল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পতাকা কিরূপ ছিল। তাঁকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, তাঁর পতাকা ছিল কালো চতুষ্কোণ বিশিষ্ট মোটা পশমী কাপড়ের সাদা ডোরাদার, যা চিতাবাঘের চামড়ার মত ডোরাদার মনে হতো।
باب فِي الرَّايَاتِ وَالأَلْوِيَةِ
حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ مُوسَى الرَّازِيُّ، أَخْبَرَنَا ابْنُ أَبِي زَائِدَةَ، أَخْبَرَنَا أَبُو يَعْقُوبَ الثَّقَفِيُّ، حَدَّثَنِي يُونُسُ بْنُ عُبَيْدٍ، - رَجُلٌ مِنْ ثَقِيفٍ مَوْلَى مُحَمَّدِ بْنِ الْقَاسِمِ - قَالَ بَعَثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ الْقَاسِمِ إِلَى الْبَرَاءِ بْنِ عَازِبٍ يَسْأَلُهُ عَنْ رَايَةِ، رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مَا كَانَتْ فَقَالَ كَانَتْ سَوْدَاءَ مُرَبَّعَةً مِنْ نَمِرَةٍ .
Narrated Al-Bara' ibn Azib:
Yunus ibn Ubayd, client of Muhammad ibn al-Qasim, said that Muhammad ibn al-Qasim sent to al-Bara' ibn Azib to ask him about the standard of the Messenger of Allah (ﷺ). He said: It was black and square, being made of a woollen rug.
পরিচ্ছেদঃ ৩১৭. পাকার আগে ফল বিক্রি করা।
৩৩৩৯. আহমদ ইবন সালিহ (রহঃ) ..... ইউনুস (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ একদা আমি আবূ যিনাদের নিকট ফল পাকার আগে বিক্রি করা যায় কিনা এবং এ সম্পর্কে কোন হাদীছ বর্ণিত আছে কি না, তা জানতে চাই। তিনি বলেনঃ উরওয়া ইবন যুবায়র (রহঃ) সাহল ইবন আবী হাছমা (রহঃ) সূত্রে তিনি যায়দ ইবন ছাবিত (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেনঃ লোকেরা ফল পাকার আগে বিক্রি করে দিত। এরপর লোকেরা যখন ফল পাড়া শুরু করতো এবং এ সম্পর্কে তাগিদ দেওয়া শুরু হতো, তখন ক্রেতা বলতো- ফলে দুমান, কুশাম এবং রোগ হয়েছে। এরূপ ক্ষতি ফলের মধ্যে দেখা যেত। যখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট এ ধরনের মোকদ্দমা অধিক হারে আসতে লাগলো, তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লোকদের পরামর্শ দিয়ে বললেনঃ এখন থেকে ফল পাকার নিদর্শন প্রকাশ না পাওয়া পর্যন্ত তোমরা তা বিক্রি করবে না। তিনি লোকদের ঝগড়া ও মতানৈক্যের কারণে এরূপ পরামর্শ দেন।
باب فِي بَيْعِ الثِّمَارِ قَبْلَ أَنْ يَبْدُوَ صَلاَحُهَا
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ صَالِحٍ، حَدَّثَنَا عَنْبَسَةُ بْنُ خَالِدٍ، حَدَّثَنِي يُونُسُ، قَالَ سَأَلْتُ أَبَا الزِّنَادِ عَنْ بَيْعِ الثَّمَرِ، قَبْلَ أَنْ يَبْدُوَ، صَلاَحُهُ وَمَا ذُكِرَ فِي ذَلِكَ فَقَالَ كَانَ عُرْوَةُ بْنُ الزُّبَيْرِ يُحَدِّثُ عَنْ سَهْلِ بْنِ أَبِي حَثْمَةَ عَنْ زَيْدِ بْنِ ثَابِتٍ قَالَ كَانَ النَّاسُ يَتَبَايَعُونَ الثِّمَارَ قَبْلَ أَنْ يَبْدُوَ صَلاَحُهَا فَإِذَا جَدَّ النَّاسُ وَحَضَرَ تَقَاضِيهِمْ قَالَ الْمُبْتَاعُ قَدْ أَصَابَ الثَّمَرَ الدُّمَانُ وَأَصَابَهُ قُشَامٌ وَأَصَابَهُ مُرَاضٌ عَاهَاتٌ يَحْتَجُّونَ بِهَا فَلَمَّا كَثُرَتْ خُصُومَتُهُمْ عِنْدَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم كَالْمَشُورَةِ يُشِيرُ بِهَا " فَإِمَّا لاَ فَلاَ تَتَبَايَعُوا الثَّمَرَةَ حَتَّى يَبْدُوَ صَلاَحُهَا " . لِكَثْرَةِ خُصُومَتِهِمْ وَاخْتِلاَفِهِمْ .
Yunus said:
I asked Abu Zinad about the sale of fruits before they were clearly in good condition, and what was said about it.
He replied: Urwah ibn az-Zubayr reports a tradition from Sahl ibn Abi Hathmah on the authority of Zayd ibn Thabit who said: The people used to sell fruits before they were clearly in good condition. When the people cut off the fruits, and were demanded to pay the price, the buyer said: The fruits have been smitten by duman, qusham and murad fruit diseases on which they used to dispute. When their disputes which were brought to the Prophet (ﷺ) increased, the Messenger of Allah (ﷺ) said to them as an advice: No, do not sell fruits till they are in good condition, due to a large number of their disputes and differences.
পরিচ্ছেদঃ ৫. ইদ্দত ব্যতীত তালাক দিলে এর হুকুম কি?
৩৪০৩. ইয়াকুব ইবন ইবরাহীম (রহঃ) ... ইউনুস (রহঃ) বলেন, আমি ইবন উমর (রাঃ)-কে বললাম; এক ব্যক্তি তার স্ত্রীকে হায়েয অবস্থায় তালাক দিয়েছে। তখন তিনি বললেনঃ তুমি কি আবদুল্লাহ ইবন উমর কে চিন, সে তার স্ত্রীকে হায়েয অবস্থায় তালাক দেয়। তখন উমর (রাঃ) তার এ বিষয়ে প্রশ্ন করার জন্য বাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট আসলে, তিনি তাকে এ নির্দেশ দেন যে, সে যেন তাকে ফিরিয়ে নেয়; এরপর তার ইদ্দতের অপেক্ষা করে। আমি তাকে বললামঃ যখন কোন ব্যক্তি তার স্ত্রীকে হায়েয অবস্থায় তালাক দেয়, তখন এই তালাকের জন্যও কি তাকে ইদ্দত পালন করতে হবে? তিনি বললেনঃ থাম, যদি সে ফিরিয়ে না নেয় এবং মূর্থিতার পরিচয় দেয়, তাহলে কি সে তালাক গণ্য হবে না?
الطَّلَاقُ لِغَيْرِ الْعِدَّةِ وَمَا يُحْتَسَبُ مِنْهُ عَلَى الْمُطَلِّقِ
أَخْبَرَنَا يَعْقُوبُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ قَالَ حَدَّثَنَا ابْنُ عُلَيَّةَ عَنْ يُونُسَ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ سِيرِينَ عَنْ يُونُسَ بْنِ جُبَيْرٍ قَالَ قُلْتُ لِابْنِ عُمَرَ رَجُلٌ طَلَّقَ امْرَأَتَهُ وَهِيَ حَائِضٌ فَقَالَ أَتَعْرِفُ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ فَإِنَّهُ طَلَّقَ امْرَأَتَهُ وَهِيَ حَائِضٌ فَأَتَى عُمَرُ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَسْأَلُهُ فَأَمَرَهُ أَنْ يُرَاجِعَهَا ثُمَّ يَسْتَقْبِلَ عِدَّتَهَا قُلْتُ لَهُ إِذَا طَلَّقَ الرَّجُلُ امْرَأَتَهُ وَهِيَ حَائِضٌ أَيَعْتَدُّ بِتِلْكَ التَّطْلِيقَةِ فَقَالَ مَهْ وَإِنْ عَجَزَ وَاسْتَحْمَقَ
It was narrated that Yunus bin Jubair said:
"I said to Ibn 'Umar: 'A man divorced his wife while she was menstruating.' He said: 'Do you know 'Abdullah bin 'Umar? He divorced his wife when she was menstruating, and 'Umar went to the Prophet and asked him about that, and he told him to take her back then wait for the right time.' I said to him: 'Was that divorce counted?' He said: 'Be quiet! What do you think if some becomes helpless and behaves foolishly?'"
পরিচ্ছেদঃ পতাকা
১৬৮৬। আহমাদ ইবনু মানী’ (রহঃ) ... মুহাম্মাদ ইবনু কাসিমের আযাদকৃত দাস ইউনুস ইবনু উবায়দ (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মুহাম্মদ ইবনু কাসিম আমাকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পতাকা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করার জন্য বারা ইবনু আযিব রাদিয়াল্লাহু আনহ-এর নিকট পাঠিয়েছিলেন। এতদসম্পর্কে বারা রাদিয়াল্লাহু আনহু বললেন, এগুলো ছিল সাদা কালো রেখাটানা চতুষ্কোণ বিশিষ্ট কালো বর্ণের। "চতুষ্কোণ" শব্দটি ব্যতীত হাদিসটি সহীহ, সহীহ আবূ দাউদ ২৩৩৩, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ১৬৮০ [আল মাদানী প্রকাশনী]
এই বিষয়ে আলী, হারিছ ইবনু হাসসান ও ইবনু আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুম থেকেও হাদীস বর্ণিত আছে। এই হাদীসটি হাসান-গারীব। ইবনু আবী জাইদা (রহঃ) এর সূত্র ছাড়া এটি সম্পর্কে আমরা অবহিত নই। আবূ ইয়াকুব ছাকাফী (রহঃ)-এর নাম হলো ইসহাক ইবনু ইবরাহীম। উবায়দুল্লাহ ইবনু মূসা (রহঃ)-ও তাঁর কাছ থেকে হাদীস বর্ণনা করেছেন।
باب مَا جَاءَ فِي الرَّايَاتِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ مَنِيعٍ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ زَكَرِيَّا بْنِ أَبِي زَائِدَةَ، حَدَّثَنَا أَبُو يَعْقُوبَ الثَّقَفِيُّ، حَدَّثَنَا يُونُسُ بْنُ عُبَيْدٍ، مَوْلَى مُحَمَّدِ بْنِ الْقَاسِمِ قَالَ بَعَثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ الْقَاسِمِ إِلَى الْبَرَاءِ بْنِ عَازِبٍ أَسْأَلُهُ عَنْ رَايَةِ، رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ كَانَتْ سَوْدَاءَ مُرَبَّعَةً مِنْ نَمِرَةٍ . قَالَ أَبُو عِيسَى وَفِي الْبَابِ عَنْ عَلِيٍّ وَالْحَارِثِ بْنِ حَسَّانَ وَابْنِ عَبَّاسٍ . قَالَ أَبُو عِيسَى وَهَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ حَدِيثِ ابْنِ أَبِي زَائِدَةَ . وَأَبُو يَعْقُوبَ الثَّقَفِيُّ اسْمُهُ إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ وَرَوَى عَنْهُ أَيْضًا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُوسَى .
Narrated Yunus bin 'Ubaid:
the freed salve of Muhammad bin Al-Qasim said: "Muhammad bin Al-Qasim sent me to Al-Bara' bin 'Azib to ask him about the flag of the Messenger of Allah (ﷺ). He said: 'It was a black square of Namirah.'"
[Abu 'Eisa said:] There are narrations on this topic from 'Ali, Al-Harith bin Hassan, and Ibn 'Abbas.
[Abu 'Eisa said:] This Hadith is Hasan Gharib, we don know know of it except from the report of Ibn Abi Za'idah. And Abu Ya'qub Ath-Thaqafi's name is Ishaq bin Ibrahim. 'Ubaidullah bin Musa also reports from him.
পরিচ্ছেদঃ ১০. (রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বড়) পতাকার বর্ণনা
১৬৮০। মুহাম্মাদ ইবনুল কাসিমের মুক্তদাস ইউনুস ইবনু উবাইদ (রহঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, মুহাম্মাদ ইবনুল কাসিম আমাকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের (বড়) পতাকা প্রসঙ্গে প্রশ্ন করার জন্য বারাআ ইবনু আযিব (রাঃ)-এর নিকট প্রেরণ করেন। বারাআ (রাঃ) বলেন, পতাকাটি ছিল কালো রং-এর, বর্গাকৃতির এবং পশমী কাপড়ের।
“বর্গাকৃতির" শব্দটি ব্যতীত হাদীসটি সহীহ্ সহীহ আবূ দাউদ (২৩৩৩)
আলী, হারিস ইবনু হাম্মান ও ইবনু আব্বাস (রাঃ) হতেও এ অনুচ্ছেদে হাদীস বর্ণিত আছে। এ হাদীসটিকে আবূ ঈসা হাসান গারীব বলেছেন। আমরা এ হাদীস প্রসঙ্গে শুধুমাত্র ইবনু আবী যাইদার সূত্রেই জেনেছি। আবূ ইয়াকুব আস-সাকাফীর নাম ইসহাক, পিতা ইবরাহীম। তার সূত্রে উবাইদুল্লাহ ইবনু মূসাও হাদীস বর্ণনা করেছেন।
باب مَا جَاءَ فِي الرَّايَاتِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ مَنِيعٍ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ زَكَرِيَّا بْنِ أَبِي زَائِدَةَ، حَدَّثَنَا أَبُو يَعْقُوبَ الثَّقَفِيُّ، حَدَّثَنَا يُونُسُ بْنُ عُبَيْدٍ، مَوْلَى مُحَمَّدِ بْنِ الْقَاسِمِ قَالَ بَعَثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ الْقَاسِمِ إِلَى الْبَرَاءِ بْنِ عَازِبٍ أَسْأَلُهُ عَنْ رَايَةِ، رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ كَانَتْ سَوْدَاءَ مُرَبَّعَةً مِنْ نَمِرَةٍ . قَالَ أَبُو عِيسَى وَفِي الْبَابِ عَنْ عَلِيٍّ وَالْحَارِثِ بْنِ حَسَّانَ وَابْنِ عَبَّاسٍ . قَالَ أَبُو عِيسَى وَهَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ حَدِيثِ ابْنِ أَبِي زَائِدَةَ . وَأَبُو يَعْقُوبَ الثَّقَفِيُّ اسْمُهُ إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ وَرَوَى عَنْهُ أَيْضًا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُوسَى .
Narrated Yunus bin 'Ubaid:
the freed salve of Muhammad bin Al-Qasim said: "Muhammad bin Al-Qasim sent me to Al-Bara' bin 'Azib to ask him about the flag of the Messenger of Allah (ﷺ). He said: 'It was a black square of Namirah.'"
[Abu 'Eisa said:] There are narrations on this topic from 'Ali, Al-Harith bin Hassan, and Ibn 'Abbas.
[Abu 'Eisa said:] This Hadith is Hasan Gharib, we don know know of it except from the report of Ibn Abi Za'idah. And Abu Ya'qub Ath-Thaqafi's name is Ishaq bin Ibrahim. 'Ubaidullah bin Musa also reports from him.
পরিচ্ছেদঃ ৫১. জ্ঞানের আলাপ-আলোচনা
৬৩০. ইউনূস বর্ণনা করেন, তিনি বলেন: আমরা হাসান রাহিমাহুল্লাহ’র নিকট এলাম (এবং তার নিকট থেকে হাদীস শ্রবণ করলাম)। আর যখন আমরা তার নিকট থেকে বের হয়ে গেলাম, তখন (সেগুলি) নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করতে থাকলাম।[1]
তাখরীজ: আমরা এটি এখানে ব্যতীত আর কোথাও পাইনি।
بَابُ مُذَاكَرَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا أَبُو مَعْمَرٍ عَنْ هُشَيْمٍ أَخْبَرَنَا يُونُسُ قَالَ كُنَّا نَأْتِي الْحَسَنَ فَإِذَا خَرَجْنَا مِنْ عِنْدِهِ تَذَاكَرْنَا بَيْنَنَا
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৮৬. যিনি বলেন: ইসতিহাযাগ্রস্ত মহিলার স্বামী তার সাথে মিলিত হতে পারবে
৮৪৩. ইউনুস হতে বর্ণিত, হাসান রাহি. ইসতিহাযাগ্রস্ত মহিলা সম্পর্কে বলেন: ’তার স্বামী তার সাথে সহবাস করতে পারবে।’[1]
তাখরীজ: আব্দুর রাযযাক নং ১১৮৬ সহীহ সনদে; ইবনু আবী শাইবা ৪/২৭৯ অপর সহীহ সনদে। পরবর্তী ৮৫০ (অনুবাদের ক্রমিক ৮৪৬) নং হাদীসটিও দেখুন।
بَابُ مَنْ قَالَ: الْمُسْتَحَاضَةُ يُجَامِعُهَا زَوْجُهَا
أَخْبَرَنَا أَبُو النُّعْمَانِ حَدَّثَنَا وُهَيْبٌ حَدَّثَنَا يُونُسُ عَنْ الْحَسَنِ فِي الْمُسْتَحَاضَةِ قَالَ يَغْشَاهَا زَوْجُهَا
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৯৪. হায়েযের পরে যদি ঘোলা (মেটে) বর্ণ দেখা দেয়
৮৯৩. ইউনুস ও হামীদ হতে বর্ণিত, হাসান রাহিমাহুল্লাহ বলেন: গোসলের পরে যতসামান্য স্রাব দেখলেও তা পবিত্রতাবস্থা ব্যতীত অন্য কিছু নয়।[1]
তাখরীজ; দেখুন, ইবনু আবী শাইবা ১/৯৪; কিন্তু বাইহাকী যয়ীফ সনদে হাসান রাহি. হতে বর্ণনা করেছেন: কোনো মহিলা সামান্য স্রাব দেখলে সে সালাত থেকে বিরত থাকবে কেননা, তা হায়েয।’ এর সনদ যয়ীফ। (সুতরাং এটি প্রমাণিত নয়।-অনুবাদক)
بَابُ الْكُدْرَةِ إِذَا كَانَتْ بَعْدَ الْحَيْضِ
أَخْبَرَنَا أَبُو نُعَيْمٍ وَحَجَّاجٌ عَنْ حَمَّادِ بْنِ سَلَمَةَ عَنْ يُونُسَ وَحُمَيْدٍ عَنْ الْحَسَنِ قَالَ لَيْسَ فِي التَّرِيَّةِ شَيْءٌ بَعْدَ الْغُسْلِ إِلَّا الطُّهُورُ قَالَ عَبْد اللَّهِ التَّرِيَّةُ الصُّفْرَةُ وَالْكُدْرَةُ
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৯৫. সালাতের সময় যদি মহিলার হায়েয হয় কিংবা পবিত্র হয়
৯১৯. ইউনুস থেকে বর্ণিত, হাসান রহি. বলেন, হায়েযগ্রস্ত মহিলা যে ওয়াক্তে (হায়েয হতে) পবিত্রতা লাভ করবে, সেই ওয়াক্তের সালাত সে আদায় করবে।[1]
তাখরীজ: আব্দুর রাযযাক নং ১২৮৬ সহীহ সনদে, যে, যদি আসরের ওয়াক্তে পবিত্র হয়, তবে সে আসরের সালাত আদায় করবে, যুহর আদায় করবে না।”
بَابُ الْمَرْأَةِ تَطْهُرُ عِنْدَ الصَّلَاةِ أَوْ تَحِيضُ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى حَدَّثَنَا هُشَيْمٌ حَدَّثَنَا يُونُسُ عَنْ الْحَسَنِ فِي الْحَائِضِ تُصَلِّي الصَّلَاةَ الَّتِي طَهُرَتْ فِي وَقْتِهَا
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৯৫. সালাতের সময় যদি মহিলার হায়েয হয় কিংবা পবিত্র হয়
৯২৫. ইউনুস ও হামীদ হাসান রাহি. হতে, তিনি আনাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন: ’যখন সে (হায়েযগ্রস্ত মহিলা) সালাতের ওয়াক্তের মধ্যে পবিত্রতা লাভ করবে, তখন সে সেই সালাত আদায় করবে। আর এ সালাত ব্যতীত অন্য কোনো সালাত সে আদায় করবে না।[1]
তাখরীজ: আমি এটি এখানে ব্যতীত অন্য কোথাও পাইনি।
بَابُ الْمَرْأَةِ تَطْهُرُ عِنْدَ الصَّلَاةِ أَوْ تَحِيضُ
أَخْبَرَنَا حَجَّاجٌ حَدَّثَنَا حَمَّادٌ عَنْ يُونُسَ وَحُمَيْدٍ عَنْ الْحَسَنِ قَالَ إِذَا طَهُرَتْ فِي وَقْتِ صَلَاةٍ صَلَّتْ تِلْكَ الصَّلَاةَ وَلَا تُصَلِّي غَيْرَهَا
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৯৬. যখন কোনো মহিলার হায়েযের দিনগুলি ইসতিহাযার দিনগুলি সাথে মিশ্রিত হয়ে যায়
৯৩৮. ইউনুস থেকে বর্ণিত, তালাকপ্রাপ্তা মহিলা, যে তার ব্যাপারে সন্দিহান, তার সম্পর্কে হাসান রাহি. বলেন, সে এক বছর সময় প্রতীক্ষা করবে। এরপর যদি তার হায়েয হয়, (তবে তার ইদ্দত শেষ হবে), তা না হলে একবছর অতিক্রান্ত হওয়ার পর আরও তিনমাস অপেক্ষা করবে। এরপর যদি তার হায়েয হয়, তবে তার ইদ্দত শেষ হবে।[1]
তাখরীজ: দেখুন, আব্দুর রাযযাক ১১০৯৮।
بَابُ إِذَا اخْتَلَطَتْ عَلَى الْمَرْأَةِ أَيَّامُ حَيْضِهَا فِي أيَّامِ اسْتِحَاضَتِهَا
أَخْبَرَنَا عَفَّانُ بْنُ مُسْلِمٍ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ دِينَارٍ حَدَّثَنَا يُونُسُ عَنْ الْحَسَنِ فِي الْمُطَلَّقَةِ الَّتِي ارْتِيبَ بِهَا تَرَبَّصُ سَنَةً فَإِنْ حَاضَتْ وَإِلَّا تَرَبَّصَتْ بَعْدَ انْقِضَاءِ السَّنَةِ ثَلَاثَةَ أَشْهُرٍ فَإِنْ حَاضَتْ وَإِلَّا فَقَدْ انْقَضَتْ عِدَّتُهَا
إسناده حسن
পরিচ্ছেদঃ ৯৬. যখন কোনো মহিলার হায়েযের দিনগুলি ইসতিহাযার দিনগুলি সাথে মিশ্রিত হয়ে যায়
৯৪৫. (ইসহাক ইবনু ঈসার সূত্রে) ইউনুস হতে বর্ণিত, হাসান রাহি. বলেন: ইসতিহাযাগ্রস্ত মহিলা ’কুরূ’সমূহের (হায়েযের) দ্বারা তার ইদ্দত গণনা করবে।[1]
তাখরীজ: একাধিক সনদে ইবনু আবী শাইবা ৫/১৫৮ সহীহ এবং অপর একটি হাসান সনদে। এটি সম্মুখে আসছে ৯৫১ (৯৪৭) নং এ।
بَابُ إِذَا اخْتَلَطَتْ عَلَى الْمَرْأَةِ أَيَّامُ حَيْضِهَا فِي أيَّامِ اسْتِحَاضَتِهَا
أَخْبَرَنَا إِسْحَقُ بْنُ عِيسَى أَخْبَرَنَا هُشَيْمٌ عَنْ يُونُسَ عَنْ الْحَسَنِ قَالَ الْمُسْتَحَاضَةُ تَعْتَدُّ بِالْأَقْرَاءِ
إسناده ضعيف فيه هشيم وقد عنعن
পরিচ্ছেদঃ ৯৬. যখন কোনো মহিলার হায়েযের দিনগুলি ইসতিহাযার দিনগুলি সাথে মিশ্রিত হয়ে যায়
৯৪৭. (মুসা ইবনু খালিদ সূত্রে) ইউনুস থেকে বর্ণিত, হাসান রাহি. বলেন: ইসতিহাযাগ্রস্ত মহিলা ’কুরূ’সমূহের (হায়েযের) দ্বারা তার ইদ্দত গণনা করবে।[1]
بَابُ إِذَا اخْتَلَطَتْ عَلَى الْمَرْأَةِ أَيَّامُ حَيْضِهَا فِي أيَّامِ اسْتِحَاضَتِهَا
أَخْبَرَنَا أَبُو النُّعْمَانِ حَدَّثَنَا وُهَيْبٌ حَدَّثَنَا يُونُسُ عَنْ الْحَسَنِ قَالَ الْمُسْتَحَاضَةُ تَعْتَدُّ بِالْأَقْرَاءِ
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৯৭. গর্ভবতী মহিলা যখন রক্ত দেখে
৯৬৯. ইউনুস থেকে বর্ণিত, যে গর্ভবতী মহিলা রক্ত (নির্গত হতে) দেখে, তার সম্পর্কে হাসান রাহি. বলেন: সে ইসতিহাযাগ্রস্ত মহিলার স্থলাভিষিক্ত। সে সালাত পরিত্যাগ করবে না।[1]
তাখরীজ: আব্দুর রাযযাক নং ১২১০; সামনে ৯৭৯ (অনুবাদে ৯৭৩) এ আসছে। আরও দেখুন, বিগত ৮৩৮, ৮৩৯ (অনুবাদে ৮৩৪, ৮৩৫) নং হাদীস দুটি।
بَاب فِي الْحُبْلَى إِذَا رَأَتْ الدَّمَ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ زُرَيْعٍ عَنْ يُونُسَ عَنْ الْحَسَنِ فِي الْحَامِلِ تَرَى الدَّمَ قَالَ هِيَ بِمَنْزِلَةِ الْمُسْتَحَاضَةِ غَيْرَ أَنَّهَا لَا تَدَعُ الصَّلَاةَ
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৯৭. গর্ভবতী মহিলা যখন রক্ত দেখে
৯৭৩. ইউনুস থেকে বর্ণিত, (যে গর্ভবতী মহিলা রক্ত নির্গত হতে দেখে, তার সম্পর্কে) হাসান রাহি. বলেন: সে ইসতিহাযাগ্রস্ত মহিলার স্থলাভিষিক্ত।[1]
তাখরীজ: এটি গত হয়েছে ৯৭৫ (অনুবাদে ৯৬৯) নং এ; এবং সামনের ৯৮১ (অনুবাদে ৯৭৫) নং এ আসছে।
بَاب فِي الْحُبْلَى إِذَا رَأَتْ الدَّمَ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ يُونُسَ عَنْ الْحَسَنِ قَالَ هِيَ بِمَنْزِلَةِ الْمُسْتَحَاضَةِ
أثر صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৯৭. গর্ভবতী মহিলা যখন রক্ত দেখে
৯৮১. ইউনুস হতে বর্ণিত, গর্ভবতী নারীর সম্পর্কে হাসান রাহি. বলেন, যদি তার প্রসব বেদনা উঠে, আর সে প্রসবকালীন রক্ত দেখে, তবে সে যেন সালাত থেকে বিরত থাকে।[1]
আব্দুল্লাহ বলেন: বাচ্চা প্রসব না করা পর্যন্ত সে সালাত আদায় করবে।
তাখরীজ: ইবনু্ আবী শাইবা ২/২১৩।
بَاب فِي الْحُبْلَى إِذَا رَأَتْ الدَّمَ
أَخْبَرَنَا يَحْيَى بْنُ حَسَّانَ حَدَّثَنَا هُشَيْمٌ حَدَّثَنَا يُونُسُ عَنْ الْحَسَنِ فِي الْمَرْأَةِ الْحَامِلِ إِذَا ضَرَبَهَا الطَّلْقُ وَرَأَتْ الدَّمَ عَلَى الْوَلَدِ فَلْتُمْسِكْ عَنْ الصَّلَاةِ وَقَالَ عَبْد اللَّهِ تُصَلِّي مَا لَمْ تَضَعْ
إسناده صحيح