পরিচ্ছেদঃ ৩৯. যিনি (বালকের ওয়াসীয়াত) বৈধ মনে করেন না
৩৩৩১. মা’মার হতে বর্ণিত, যুহুরী (রহঃ) বলেন, তার (তথা বালকের) ওয়াসীয়াত জায়িয (বৈধ) নয়। যতক্ষণ সে বালিগ না হয়, অর্থাৎ বয়:প্রাপ্তির পূর্বে (কোন বালকের ওয়াসীয়াত জায়িয নয়)।[1]
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/১৮৬ নং ১০৯১০; আব্দুর রাযযাক ১৬৪১৭ সনদ সহীহ।
باب مَنْ قَالَ لَا يَجُوزُ
حَدَّثَنَا نَصْرُ بْنُ عَلِيٍّ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْأَعْلَى عَنْ مَعْمَرٍ عَنْ الزُّهْرِيِّ أَنَّهُ كَانَ يَقُولُ وَصِيَّتُهُ لَيْسَتْ بِجَائِزَةٍ إِلَّا مَا لَيْسَ بِذِي بَالٍ يَعْنِي الْغُلَامَ قَبْلَ أَنْ يَحْتَلِمَ
পরিচ্ছেদঃ ৩৯. যিনি (বালকের ওয়াসীয়াত) বৈধ মনে করেন না
৩৩৩২. ইউনূস হতে বর্ণিত, হাসান (রহঃ) বলেন, বালকের তালাক, ওয়াসীয়াত, হিবা, দান-সাদাকা ও দাসমুক্তি জায়িয (বৈধ) নয় যতক্ষণ না সে বালিগ বা বয়:প্রাপ্ত হয়।[1]
তাখরীজ: সাঈদ ইবনু মানসূর ৪৩৫; ইবনু আবী শাইবা ১১/১৮৬ নং ১০৯০৯; আব্দুর রাযযাক ১৬৪২৫ সনদ সহীহ।
باب مَنْ قَالَ لَا يَجُوزُ
حَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ عَوْنٍ أَخْبَرَنَا هُشَيْمٌ عَنْ يُونُسَ عَنْ الْحَسَنِ قَالَ لَا يَجُوزُ طَلَاقُ الْغُلَامِ وَلَا وَصِيَّتُهُ وَلَا هِبَتُهُ وَلَا صَدَقَتُهُ وَلَا عَتَاقَتُهُ حَتَّى يَحْتَلِمَ
পরিচ্ছেদঃ ৩৯. যিনি (বালকের ওয়াসীয়াত) বৈধ মনে করেন না
৩৩৩৩. আতা (রহঃ) হতে বর্ণিত, ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, বালকের তালাক, দাসমুক্তি, ওয়াসীয়াত, ক্রয় ও বিক্রয় এবং অন্য কোনো কিছুই জায়িয (বৈধ) নয়।[1]
তাখরীজ: আব্দুর রাযযাক ১৬৪২১; ইবনু আবী শাইবা ১১/১৮৬ নং ১০৯০৮।
باب مَنْ قَالَ لَا يَجُوزُ
حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ الْمُغِيرَةِ عَنْ حَفْصِ بْنِ غِيَاثٍ عَنْ حَجَّاجٍ عَنْ عَطَاءٍ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ لَا يَجُوزُ طَلَاقُ الصَّبِيِّ وَلَا عِتْقُهُ وَلَا وَصِيَّتُهُ وَلَا شِرَاؤُهُ وَلَا بَيْعُهُ وَلَا شَيْءٌ
পরিচ্ছেদঃ ৩৯. যিনি (বালকের ওয়াসীয়াত) বৈধ মনে করেন না
৩৩৩৪. কাতাদাহ হতে বর্ণিত, হুমাইদ ইবনু আব্দুর রহমান আল-হিমইয়ারী বলেন, নেশাগ্রস্ত অবস্থা ব্যতীতই সজ্ঞান অবস্থায় না হলে তালাক ও ওয়াসীয়াত জায়িয (বৈধ) নয়- তথা মদমত্ত অবস্থায় (জায়িয নয়)। কেননা, তার (তথা নেশাগ্রস্ত ব্যক্তির) তালাক জায়িয হবে এবং তাকে বেত্রাঘাত করা হবে।[1]
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ৫/৩৮ ও ১১/১৮৬ নং ১০৮৮২।
باب مَنْ قَالَ لَا يَجُوزُ
حَدَّثَنَا أَبُو الْوَلِيدِ حَدَّثَنَا هَمَّامٌ عَنْ قَتَادَةَ عَنْ حُمَيْدِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْحِمْيَرِيِّ قَالَ لَا يَجُوزُ طَلَاقٌ وَلَا وَصِيَّةٌ إِلَّا فِي عَقْلٍ إِلَّا النَّشْوَانَ يَعْنِي السَّكْرَانَ فَإِنَّهُ يَجُوزُ طَلَاقُهُ وَيُضْرَبُ ظَهْرُهُ