পরিচ্ছেদঃ ৪৫. জারয (যিনার) সন্তানের মীরাছ
৩১৪১. শা’বী (রহঃ) হতে বর্ণিত, আলী ও আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন: যিনার (জারয) সন্তান হবে ’লেয়ান’কৃত স্ত্রীলোকের সন্তানের স্থলবর্তী।[1] (তথা তার মা ও মায়ের পরিবার তার মীরাছ পাবে)
তাখরীজ : ইবনু আবী শাইবা ১১/৩৪৮ নং ১১৪০৪;বাইহাকী; ফারাইয ৬/২৫৮।
باب فِي مِيرَاثِ وَلَدِ الزِّنَا
أَخْبَرَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا شَرِيكٌ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ سَالِمٍ عَنْ الشَّعْبِيِّ عَنْ عَلِيٍّ وَعَبْدِ اللَّهِ قَالَا وَلَدُ الزِّنَا بِمَنْزِلَةِ ابْنِ الْمُلَاعَنَةِ
পরিচ্ছেদঃ ৪৫. জারয (যিনার) সন্তানের মীরাছ
৩১৪২. হাসান ইবনুল হুর (রহঃ) হতে বর্ণিত, হাকাম বলেন, যিনার সন্তানকে যে তার সন্তান বলে দাবী করে, সে তার মীরাছ পাবে না, আর সে শিশুও তার (অভিযুক্ত পিতার) ওয়ারিস হবে না।[1]
তাখরীজ : ইবনু আবী শাইবা ১১/৩৫৬ নং ১১৪৬৬।
باب فِي مِيرَاثِ وَلَدِ الزِّنَا
أَخْبَرَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا زُهَيْرٌ عَنْ الْحَسَنِ بْنِ الْحُرِّ حَدَّثَنِي الْحَكَمُ أَنَّ وَلَدَ الزِّنَا لَا يَرِثُهُ الَّذِي يَدَّعِيهِ وَلَا يَرِثُهُ الْمَوْلُودُ
পরিচ্ছেদঃ ৪৫. জারয (যিনার) সন্তানের মীরাছ
৩১৪৩. যুহরী (রহঃ) হতে বর্ণিত, আলী ইবনুল হুসাইন (রহঃ) যিনার সন্তানকে মীরাছ প্রদান করতেন না যদিও কোনো লোক তাকে (তার সন্তান বলে) দাবী করে।[1]
তাখরীজ : ইবনু আবী শাইবা ১১/৩৬৩ নং ১১৪৬০।
باب فِي مِيرَاثِ وَلَدِ الزِّنَا
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ حَدَّثَنَا رَوْحٌ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ أَبِي حَفْصَةَ عَنْ الزُّهْرِيِّ عَنْ عَلِيِّ بْنِ حُسَيْنٍ أَنَّهُ كَانَ لَا يُوَرِّثُ وَلَدَ الزِّنَا وَإِنْ ادَّعَاهُ الرَّجُلُ
পরিচ্ছেদঃ ৪৫. জারয (যিনার) সন্তানের মীরাছ
৩১৪৪. বুকাইর হতে বর্ণিত, সুলাইমান ইবনু ইয়াসার (রহঃ) বলেন, যেকোন লোক কোন বালকের নিকট এসে তাকে তার নিজের সন্তান বলে ধারণা করে, কেননা, সে এর মায়ের সাথে যিনা করেছিল; এবং এ বালককে অপর কেউ তার নিজের সন্তান বলে দাবীও না করে, তবে এ ছেলে সেই লোকের ওয়ারিস হবে।
বুকাইর বলেন, আমি এ ব্যাপারে উরওয়া (রহঃ) কে জিজ্ঞাসা করেছিলাম। তখন তিনিও সুলাইমান ইবনু ইয়াসার-এর অনুরূপ কথা বলেন।আর উরওয়া বলেন, আমাদের নিকট বর্ণনা করা হয়েছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “সন্তান বিছানার মালিকের, আর যেনাকারীর জন্য রয়েছে পাথর।”[1]
তাখরীজ : (মারফু’ হাদীসটির) তাখরীজ দেখুন মুসনাদুল মাউসিলী নং ৫১৪৮, ৭৩৯০ তে।
আর এখানে ব্যতীত আমি এটি আর কোথাও পাইনি।
باب فِي مِيرَاثِ وَلَدِ الزِّنَا
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ صَالِحٍ حَدَّثَنِي بَكْرُ بْنُ مُضَرَ عَنْ عَمْرٍو يَعْنِي ابْنَ الْحَارِثِ عَنْ بُكَيْرٍ عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ يَسَارٍ قَالَ أَيُّمَا رَجُلٍ أَتَى إِلَى غُلَامٍ يَزْعُمُ أَنَّهُ ابْنٌ لَهُ وَأَنَّهُ زَنَى بِأُمِّهِ وَلَمْ يَدَّعِ ذَلِكَ الْغُلَامَ أَحَدٌ فَهُوَ يَرِثُهُ قَالَ بُكَيْرٌ وَسَأَلْتُ عُرْوَةَ عَنْ ذَلِكَ فَقَالَ مِثْلَ قَوْلِ سُلَيْمَانَ بْنِ يَسَارٍ وَقَالَ عُرْوَةُ بَلَغَنَا أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ الْوَلَدُ لِلْفِرَاشِ وَلِلْعَاهِرِ الْحَجَرُ
পরিচ্ছেদঃ ৪৫. জারয (যিনার) সন্তানের মীরাছ
৩১৪৫. শা’বী (রহঃ) হতে বর্ণিত, হাসান (রহঃ) বলেন: ’লেয়ান’কৃত স্ত্রীলোকের সন্তান হবে যিনার (জারয) সন্তানের অনুরূপ। তার মাতা তার ওয়ারিস হবে এবং (সে পাবে) তার মীরাছ এবং তার মায়ের মীরাছ।[1]
তাখরীজ : ইবনু আবী শাইবা ১১/৩৪৯ নং ১১৪০৭;বাইহাকী; ফারাইয ৬/২৫৮ সহীহ সনদে।
باب فِي مِيرَاثِ وَلَدِ الزِّنَا
حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ مُوسَى عَنْ حَفْصِ بْنِ غِيَاثٍ عَنْ عَمْرٍو عَنْ الْحَسَنِ قَالَ ابْنُ الْمُلَاعَنَةِ مِثْلُ وَلَدِ الزِّنَا تَرِثُهُ أُمُّهُ وَوَرَثَتُهُ وَرَثَةُ أُمِّهِ
পরিচ্ছেদঃ ৪৫. জারয (যিনার) সন্তানের মীরাছ
৩১৪৬. মুগীরাহ (রহঃ) হতে বর্ণিত, ইবরাহীম (রহঃ) বলেন, যিনার সন্তানকে মীরাছ প্রদান করা হবে না।[1]
তাখরীজ : পরবর্তীতে এর বিস্তারিত তাখরীজ আসছে।
باب فِي مِيرَاثِ وَلَدِ الزِّنَا
حَدَّثَنَا أَبُو النُّعْمَانِ حَدَّثَنَا أَبُو عَوَانَةَ عَنْ مُغِيرَةَ عَنْ إِبْرَاهِيمَ قَالَ لَا يُوَرَّثُ وَلَدُ الزِّنَا
পরিচ্ছেদঃ ৪৫. জারয (যিনার) সন্তানের মীরাছ
৩১৪৭. মা’মার অথবা ইউনূস (রহঃ) হতে বর্ণিত, যুহরী (রহঃ) যিনার সন্তান সম্পর্কে বলেন, তারা তার মাতার দিক থেকে মীরাছ পাবে। যদি জন্মের একদিন পরেও সে মারা যায়, তবুও সে এক ষষ্ঠাংশের ওয়ারিস হবে।[1]
তাখরীজ : আব্দুর রাযযাক ১২৪৯৩; ইবনু আবী শাইবা ১১/৩৪৮ নং ১১৪০৬।
باب فِي مِيرَاثِ وَلَدِ الزِّنَا
حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ الْمُغِيرَةِ عَنْ ابْنِ الْمُبَارَكِ عَنْ مَعْمَرٍ أَوْ يُونُسَ عَنْ الزُّهْرِيِّ فِي أَوْلَادِ الزِّنَا قَالَ يَتَوَارَثُونَ مِنْ قِبَلِ الْأُمَّهَاتِ وَإِنْ وَلَدَتْ تَوْأَمًا فَمَاتَ وَرِثَ السُّدُسَ
পরিচ্ছেদঃ ৪৫. জারয (যিনার) সন্তানের মীরাছ
৩১৪৮. শিবাক হতে বর্ণিত, ইবরাহীম (রহঃ) বলেন, যিনার সন্তানকে মীরাছ প্রদান করা হবে না। যার পিতার উপর হাদ্দ (যিনার শাস্তি হিসেবে পাথর মেরে হত্যা) কায়িম করা হয়নি, কিংবা বিয়ে কিংবা ক্রয় করার মাধ্যমে তার মা (অপর ব্যক্তির) অধিকারভুক্ত হয়নি, সেই সন্তান ওয়ারিস হবে।[1]
তাখরীজ : এটি গত হয়েছে ৩১৪৩ নং এ। আরও দেখুন, ইবনু আবী শাইবা ১১/৩৬৫ নং ১১৪৬৫।
باب فِي مِيرَاثِ وَلَدِ الزِّنَا
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ قَالَ حَدَّثَنَا هُشَيْمٌ عَنْ مُغِيرَةَ عَنْ شِبَاكٍ عَنْ إِبْرَاهِيمَ قَالَ لَا يَرِثُ وَلَدُ الزِّنَا لَا يَرِثُ مَنْ لَمْ يُقَمْ عَلَى أَبِيهِ الْحَدُّ أَوْ تُمْلَكُ أُمُّهُ بِنِكَاحٍ أَوْ شِرَاءٍ
পরিচ্ছেদঃ ৪৫. জারয (যিনার) সন্তানের মীরাছ
৩১৪৯. ইসমাঈল হতে বর্ণিত, কোনো একটি লোক একজন স্ত্রীলোকের সাথে কু-কুর্ম করলো, এরপর তাকে বিয়ে করলো- এ ব্যক্তি সম্পর্কে হাসান (রহঃ) বলেন, কোনো গর্ভবতী না হলে এতে অসুবিধা নেই। কেননা, তার (গর্ভের) সন্তান তার সাথে সম্পর্কিত (যুক্ত) হবে না।[1]
তাখরীজ : এটি আমার এখানে ব্যতীত আর কোথাও পাইনি।
باب فِي مِيرَاثِ وَلَدِ الزِّنَا
حَدَّثَنَا إِسْمَعِيلُ بْنُ أَبَانَ عَنْ مُوسَى بْنِ مُحَمَّدٍ الْأَنْصَارِيِّ عَنْ إِسْمَعِيلَ عَنْ الْحَسَنِ فِي الرَّجُلِ يَفْجُرُ بِالْمَرْأَةِ ثُمَّ يَتَزَوَّجُهَا قَالَ لَا بَأْسَ إِلَّا أَنْ تَكُونَ حُبْلَى فَإِنَّ الْوَلَدَ لَا يَلْحَقُهُ
পরিচ্ছেদঃ ৪৫. জারয (যিনার) সন্তানের মীরাছ
৩১৫০. ’আমর ইবনে শু’আইব (রহঃ) থেকে পর্যায়ক্রমে তার পিতা ও তার দাদার সূত্রে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ “কোন ব্যক্তির মৃত্যুর পর কোন শিশুকে তার সন্তানরূপে তার সাথে সম্পৃক্ত করা হলো যাকে তার মৃত্যুর পর মৃতের ওয়ারিসগণ দাবি করলো, (’সে আমাদের বংশীয়’), তার ক্ষেত্রে ফায়সালা এই যে, সে যদি এমন দাসীর গর্ভজাত হয়, যার সে মালিক হয় তার সাথে সহবাসের দিন হতে, তবে সেই সন্তান যার বলে দাবি করা হচ্ছে তার সাথে সম্পৃক্ত হবে। তবে ইতোপূর্বে (জাহিলী যুগে) যে ওয়ারিসী স্বত্ব বণ্টিত হয়েছে সে তার কিছুই পাবে না। আর যে ওয়ারিসী স্বত্ব এখনও বন্টিত হয়নি তা থেকে সে তার অংশ পাবে।
পক্ষান্তরে তাকে যে পিতার সাথে সম্পৃক্ত (বলে দাবী) করা হচ্ছে, সেই পিতা তাকে অস্বীকার করলে সে সন্তানকে তার সাথে সম্পৃক্ত করা হবে না। আর সেই সন্তান যদি তার মালিকানাহীন নয়-এমন কোন দাসীর গর্ভজাত হয়ে থাকে অথবা কোন স্বাধীন নারীর গর্ভজাত হয়, যার সাথে সে যেনা করেছে (তথা স্বাধীন নারীর সাথে যিনার ফলে গর্ভজাত), তাহলে উক্ত সন্তান তার সাথে সম্পৃক্ত হবে না এবং সে তার মীরাছ (পরিত্যাক্ত সম্পত্তি)ও পাবে না, যদিও সে ব্যক্তি তাকে তার সন্তান বলে দাবি করে। সে হবে জারজ (যিনার) সন্তান। সে তার মায়ের বংশের সাথে সম্পৃক্ত হবে, সে স্বাধীন নারী হোক বা ক্রীতদাসী।”[1]
তাখরীজ : আবূ দাউদ, তালাক ২৬৬৫, ২৬৬৬; ইবনু মাজাহ, ফারাইয ২৭৪৬; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৬০; আরও দেখুন, ইবনু আবী শাইবা নং ১৯১৩৮।
باب فِي مِيرَاثِ وَلَدِ الزِّنَا
حَدَّثَنَا زَيْدُ بْنُ يَحْيَى عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ رَاشِدٍ عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى عَنْ عَمْرِو بْنِ شُعَيْبٍ عَنْ أَبِيهِ عَنْ جَدِّهِ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَضَى أَنَّ لِكُلِّ مُسْتَلْحَقٍ اسْتُلْحِقَ بَعْدَ أَبِيهِ الَّذِي ادَّعَاهُ وَرَثَتُهُ بَعْدَهُ فَقَضَى إِنْ كَانَ مِنْ أَمَةٍ يَمْلِكُهَا يَوْمَ يَطَؤُهَا فَقَدْ لَحِقَ بِمَنْ اسْتَلْحَقَهُ وَلَيْسَ لَهُ مِمَّا قُسِمَ قَبْلَهُ مِنْ الْمِيرَاثِ شَيْءٌ وَمَا أَدْرَكَ مِنْ مِيرَاثٍ لَمْ يُقْسَمْ فَلَهُ نَصِيبُهُ وَلَا يَلْحَقُ إِذَا كَانَ الَّذِي يُدْعَى لَهُ أَنْكَرَهُ وَإِنْ كَانَ مِنْ أَمَةٍ لَا يَمْلِكُهَا أَوْ حُرَّةٍ عَاهَرَهَا فَإِنَّهُ لَا يَلْحَقُ وَلَا يَرِثُ وَإِنْ كَانَ الَّذِي يُدْعَى لَهُ هُوَ ادَّعَاهُ وَهُوَ وَلَدُ زِنَا لِأَهْلِ أُمِّهِ مَنْ كَانُوا حُرَّةً أَوْ أَمَةً
পরিচ্ছেদঃ ৪৫. জারয (যিনার) সন্তানের মীরাছ
৩১৫২. সাঈদ (রহঃ) হতে বর্ণিত, মৃত্যুবরণকারী একটি জারজ সন্তান সম্পর্কে যুহুরী (রহঃ) কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, যদি সন্তানটি কোনো স্বাধীন আরবী নারীর গর্ভজাত হয়, তবে তার মাতা তার সম্পদের এক তৃতীয়াংশের ওয়ারিস হবে, এবং বাকী সম্পদ বায়তুল মালে জমা করা হবে। আর সে যদি কোনো মুক্ত দাসীর সন্তান হয়, তবে তার মাতা তার সম্পদের এক তৃতীয়াংশের ওয়ারিস হবে, বাকী সম্পদ তার (দাসীর) মালিকদের জন্য হবে যারা তাকে মুক্ত করেছিল। মারওয়ান বলেন, আমি মালিক (রহঃ) কে একথা বলতে শুনেছি।[1]
তাখরীজ : উরওয়াহ ও সুলাইমান ইবনু ইয়াসার সুত্রে মালিক, ফারাইয ১৬; দেখুন, যুরকানী, শারহুল মুআত্তা ৩/৪৫১-৪৫২।
باب فِي مِيرَاثِ وَلَدِ الزِّنَا
حَدَّثَنَا مَرْوَانُ بْنُ مُحَمَّدٍ عَنْ سَعِيدٍ عَنْ الزُّهْرِيِّ سُئِلَ عَنْ وَلَدِ زِنَا يَمُوتُ قَالَ إِنْ كَانَ ابْنَ عَرَبِيَّةٍ وَرِثَتْ أُمُّهُ الثُّلُثَ وَجُعِلَ بَقِيَّةُ مَالِهِ فِي بَيْتِ الْمَالِ وَإِنْ كَانَ ابْنَ مَوْلَاةٍ وَرِثَتْ أُمُّهُ الثُّلُثَ وَوَرِثَ مَوَالِيهَا الَّذِينَ أَعْتَقُوهَا مَا بَقِيَ قَالَ مَرْوَانُ سَمِعْتُ مَالِكًا يَقُولُ ذَلِكَ
পরিচ্ছেদঃ ৪৫. জারয (যিনার) সন্তানের মীরাছ
৩১৫৩. আমর ইবনু শুয়াইব (রহঃ) হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফায়সালা করেন যে, ব্যভিচারের অপবাদে অভিযুক্ত স্ত্রীলোকের সন্তানের পুরো সম্পদের উত্তরাধিকারী তার মাতা, কেননা, সে তার জন্য অনেক কষ্ট-যন্ত্রণা সহ্য করেছে।[1]
তাখরীজ : আবূ দাউদ, ফারাইয ২৯০৭; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৫৯।
باب فِي مِيرَاثِ وَلَدِ الزِّنَا
حَدَّثَنَا مَرْوَانُ بْنُ مُحَمَّدٍ حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ بْنُ حُمَيْدٍ عَنْ الْعَلَاءِ بْنِ الْحَارِثِ حَدَّثَنِي عَمْرُو بْنُ شُعَيْبٍ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَضَى بِمِيرَاثِ ابْنِ الْمُلَاعَنَةِ لِأُمِّهِ كُلِّهِ لِمَا لَقِيَتْ فِيهِ مِنْ الْعَنَاءِ
পরিচ্ছেদঃ ৪৫. জারয (যিনার) সন্তানের মীরাছ
৩১৫৪. যাইদ ইবনু ওয়াহাব হতে বর্ণিত, যিনার (জারজ) সন্তানের ব্যাপারে আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু তার মায়ের ওলী (অভিভাবক)-দেরকে বলেন, তোমরা তোমাদের পুত্রদেরকে গ্রহণ করো, তোমরা তার মীরাছ ও দিয়াতে অংশীদার হবে কিন্তু সে তোমাদের মীরাছে অংশ পাবে না।[1]
তাখরীজ : ইবনু আবী শাইবা ১১/৩৪৭ নং ১১৪০৩।
باب فِي مِيرَاثِ وَلَدِ الزِّنَا
حَدَّثَنَا إِسْمَعِيلُ بْنُ أَبَانَ عَنْ مُوسَى بْنِ مُحَمَّدٍ الْأَنْصَارِيِّ قَالَ حَدَّثَنِي الْحَارِثُ بْنُ حَصِيرَةَ عَنْ زَيْدِ بْنِ وَهْبٍ عَنْ عَلِيٍّ أَنَّهُ قَالَ فِي وَلَدِ الزِّنَا لِأَوْلِيَاءِ أُمِّهِ خُذُوا ابْنَكُمْ تَرِثُونَهُ وَتَعْقِلُونَهُ وَلَا يَرِثُكُمْ