পরিচ্ছেদঃ ৪৮. যুদ্ধের ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওয়াসিয়াত (উপদেশ)

১৫৭৩। সাওবান (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোন ব্যক্তি তিনটি বিষয় হতে মুক্ত থাকা অবস্থায় তার রূহ তার দেহ হতে আলাদা হলে সে জান্নাতে যাবেঃ সম্পদ পুঞ্জীভূত করা, গানীমাতের মাল আত্মসাৎ করা ও ঋণ।

হাদীসে বর্ণিত শব্দ শাজ, সহীহা (২৭৮৫)

সাঈদ তার বর্ণনায় আল-কানয এবং আবূ আওয়ানা তার বর্ণনায় আল-কিবর (অহংকার) শব্দের উল্লেখ করেছেন। আবূ আওয়ানার বর্ণনায় "মাদান" রাবীর উল্লেখ করেননি। সাঈদের বর্ণনাটি অনেক বেশী সহীহ।

باب مَا جَاءَ فِي وَصِيَّتِهِ صلى الله عليه وسلم فِي الْقِتَالِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عَدِيٍّ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ أَبِي عَرُوبَةَ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ سَالِمِ بْنِ أَبِي الْجَعْدِ، عَنْ مَعْدَانَ بْنِ أَبِي طَلْحَةَ، عَنْ ثَوْبَانَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ مَنْ فَارَقَ الرُّوحُ الْجَسَدَ وَهُوَ بَرِيءٌ مِنْ ثَلاَثٍ الْكَنْزِ وَالْغُلُولِ وَالدَّيْنِ دَخَلَ الْجَنَّةَ ‏"‏ ‏.‏ هَكَذَا قَالَ سَعِيدٌ الْكَنْزَ وَقَالَ أَبُو عَوَانَةَ فِي حَدِيثِهِ الْكِبْرَ وَلَمْ يَذْكُرْ فِيهِ عَنْ مَعْدَانَ وَرِوَايَةُ سَعِيدٍ أَصَحُّ ‏.‏

حدثنا محمد بن بشار، حدثنا ابن ابي عدي، عن سعيد بن ابي عروبة، عن قتادة، عن سالم بن ابي الجعد، عن معدان بن ابي طلحة، عن ثوبان، قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ من فارق الروح الجسد وهو بريء من ثلاث الكنز والغلول والدين دخل الجنة ‏"‏ ‏.‏ هكذا قال سعيد الكنز وقال ابو عوانة في حديثه الكبر ولم يذكر فيه عن معدان ورواية سعيد اصح ‏.‏


Narrated Thawban:
That the Messenger of Allah (ﷺ) said: "Whoever's soul departs from his body while he is free of three: Kanz (buried treasure), Ghulul, and debt, then he will enter paradise."

This is how Sa'eed narrated it: "Kanz" while Abu 'Awanah said in his narration: "Kibr" and he did not mention "from Ma'dan" in it. But the narration of Sa'eed is more correct.


হাদিসের মানঃ শা'জ
বর্ণনাকারীঃ সাওবান (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)
১৯/ যুদ্ধাভিযান (كتاب السير عن رسول الله ﷺ) 19. The Book on Military Expeditions

পরিচ্ছেদঃ ৪৮. যুদ্ধের ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওয়াসিয়াত (উপদেশ)

১৬১৭। সুলাইমান ইবনু বুরাইদা (রাঃ) হতে তার বাবার সূত্রে বর্ণিত আছে, তিনি (বুরাইদা) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন বাহিনীর অধিনায়ক মনোনীত করে কাউকে পাঠানোর এবং অধীনস্থ মুসলিম যোদ্ধাদের কল্যাণ কামনা করার পরামর্শ দিতেন। তিনি বলতেনঃ আল্লাহ্ তা’আলার নামে যুদ্ধ শুরু কর, আল্লাহ্ তা’আলার রাস্তায় জিহাদ কর, আল্লাহ্ তা’আলার সাথে অবাধ্যাচরণকারীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ কর, গানীমাতের সম্পদ আত্মসাৎ কর না, বিশ্বাসঘাতকতা করা হতে বিরত থাক, (শত্রুসৈন্যের) মৃতব্যক্তির নাক-কান ইত্যাদি কেটে মৃতদেহ বিকৃত কর না এবং শিশুদের হত্যা কর না।

তুমি মুশরিক শক্ৰদের সাথে মুখোমুখি হওয়াকালে তাদেরকে তিনটি বিকল্প প্রস্তাবের যে কোন একটি মেনে নেওয়ার আহবান জানাবে। তারা এ তিনটি প্রস্তাবের যে কোন একটি মেনে নিলে তা গ্রহণ কর এবং তাদেরকে হামলা করা হতে বিরত থাক।

তুমি তাদেরকে ইসলাম ধর্ম কবুল করার জন্য আহবান জানাবে এবং হিজরত করে মুহাজিরদের এলাকায় চলে আসতে বলবে। তাদেরকে জানিয়ে দিবে যে, তারা এ প্রস্তাব গ্রহণ করলে তারা মুহাজিরদের সমপরিমাণ অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা লাভ করবে এবং যেসব দায়িত্ব ও কর্তব্য মুহাজিরদের উপর অর্পিত হবে অনুরূপ তাদের উপরও অর্পিত হবে।

তারা নিজস্ব অবস্থান পরিবর্তন করতে সম্মত না হলে তুমি তাদেরকে জানিয়ে দিবে যে, তারা বেদুঈনদের অনুরূপ বলে বিবেচিত হবে। যা বেদুঈনদের বেলায় কার্যকর হবে তাদের বেলায়ও তাই প্রযোজ্য হবে। তারা জিহাদে যোগ না দিলে গানীমাত ও ফাই হতে কিছুই পাবে না।

তারা ইসলাম ধর্ম কুবুল করতে রাজি না হলে তুমি তাদের বিরুদ্ধে আল্লাহ তা’আলার সাহায্য প্রার্থনা কর এবং তাদের বিপক্ষে যুদ্ধ কর। তুমি কোন দুর্গ ঘেরাও করার পর তারা তোমার নিকট আল্লাহ ও তার নবীর যিম্মাদারি (নিরাপত্তা) চাইলে তুমি তাদেরকে আল্লাহ্ তা’আলার যিম্মাদারিও অনুমোদন করবে না আর তার নবীর যিম্মাদারিও নয়, বরং তাদের জন্য তোমার এবং তোমার সার্থীদের যিম্মাদারি মঞ্জুর করবে। কেননা আল্লাহ ও তার রাসূলের যিম্মাদারির খেলাপ করার চেয়ে তোমার ও তোমার সার্থীদের যিম্মাদারির খেলাপ করাই তোমাদের জন্য উত্তম।

তুমি কোন দুর্গবাসীদের অবরোধ করার পর তারা তোমার নিকট আল্লাহ তা’আলার ফায়সালা মোতাবিক দুর্গ হতে বের হয়ে আত্মসমর্পণ করতে চাইলে তুমি তা অনুমোদন করবে না, বরং তুমি তাদেরকে তোমার নিজের ফায়সালা মতো দুর্গ হতে বের করে আত্মসমর্পণ করাবে। কারণ তুমি তাদের ব্যাপারে আল্লাহ্ তা’আলার সঠিক ফায়সালায় পৌছাতে পেরেছ কি-না তা তোমার জানা নেই। অথবা তিনি একইরকম কোন কথা বলেছেন।

সহীহ, ইবনু মা-জাহ (২৮৫৮), মুসলিম

আবূ ঈসা বলেন, নুমান ইবনু মুকাররিন (রাঃ) হতেও এ অনুচ্ছেদে হাদিস বর্ণিত আছে। আবূ বুরাইদা (রাঃ) হতে বর্ণিত হাদিসটি হাসান ও সহীহ।

উপরোক্ত হাদীসের অনুরূপ আলকামা ইবনু মারসাদ (রাহঃ) হতেও বর্ণিত হয়েছে। এই বর্ণনায় আরো আছেঃ তারা (ইসলাম ধর্ম কুবুল করতে) অস্বীকার করলে তাদের কাছ থেকে খাজনা আদায় কর। তারা তাও ফিরিয়ে দিলে তাদের বিরুদ্ধে (যুদ্ধ করার জন্য) আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা কর।

সহীহ দেখুন পূর্বের হাদীস

আবূ ঈসা বলেন, এ হাদীসটি ওয়াকী ও একাধিক বর্ণনাকারী সুফিয়ানের নিকট হতে বর্ণনা করেছেন। আবদুর রাহমান ইবনু মাহদীর সূত্রে মুহাম্মাদ ইবনু বাশশার ব্যতীত অন্য বর্ণনাকারীগণ এ হাদীসটি বর্ণনা করেছেন এবং তাতেও জিযরার উল্লেখ আছে।

باب مَا جَاءَ فِي وَصِيَّتِهِ صلى الله عليه وسلم فِي الْقِتَالِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ مَهْدِيٍّ، عَنْ سُفْيَانَ، عَنْ عَلْقَمَةَ بْنِ مَرْثَدٍ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ بُرَيْدَةَ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِذَا بَعَثَ أَمِيرًا عَلَى جَيْشٍ أَوْصَاهُ فِي خَاصَّةِ نَفْسِهِ بِتَقْوَى اللَّهِ وَمَنْ مَعَهُ مِنَ الْمُسْلِمِينَ خَيْرًا وَقَالَ ‏ "‏ اغْزُوا بِسْمِ اللَّهِ وَفِي سَبِيلِ اللَّهِ قَاتِلُوا مَنْ كَفَرَ بِاللَّهِ وَلاَ تَغُلُّوا وَلاَ تَغْدِرُوا وَلاَ تُمَثِّلُوا وَلاَ تَقْتُلُوا وَلِيدًا فَإِذَا لَقِيتَ عَدُوَّكَ مِنَ الْمُشْرِكِينَ فَادْعُهُمْ إِلَى إِحْدَى ثَلاَثِ خِصَالٍ أَوْ خِلاَلٍ أَيَّتَهَا أَجَابُوكَ فَاقْبَلْ مِنْهُمْ وَكُفَّ عَنْهُمُ ادْعُهُمْ إِلَى الإِسْلاَمِ وَالتَّحَوُّلِ مِنْ دَارِهِمْ إِلَى دَارِ الْمُهَاجِرِينَ وَأَخْبِرْهُمْ إِنْ فَعَلُوا ذَلِكَ فَإِنَّ لَهُمْ مَا لِلْمُهَاجِرِينَ وَعَلَيْهِمْ مَا عَلَى الْمُهَاجِرِينَ وَإِنْ أَبَوْا أَنْ يَتَحَوَّلُوا فَأَخْبِرْهُمْ أَنَّهُمْ يَكُونُوا كَأَعْرَابِ الْمُسْلِمِينَ يَجْرِي عَلَيْهِمْ مَا يَجْرِي عَلَى الأَعْرَابِ لَيْسَ لَهُمْ فِي الْغَنِيمَةِ وَالْفَىْءِ شَيْءٌ إِلاَّ أَنْ يُجَاهِدُوا فَإِنْ أَبَوْا فَاسْتَعِنْ بِاللَّهِ عَلَيْهِمْ وَقَاتِلْهُمْ وَإِذَا حَاصَرْتَ حِصْنًا فَأَرَادُوكَ أَنْ تَجْعَلَ لَهُمْ ذِمَّةَ اللَّهِ وَذِمَّةَ نَبِيِّهِ فَلاَ تَجْعَلْ لَهُمْ ذِمَّةَ اللَّهِ وَلاَ ذِمَّةَ نَبِيِّهِ وَاجْعَلْ لَهُمْ ذِمَّتَكَ وَذِمَمَ أَصْحَابِكَ لأَنَّكُمْ إِنْ تُخْفِرُوا ذِمَّتَكُمْ وَذِمَمَ أَصْحَابِكُمْ خَيْرٌ مِنْ أَنْ تُخْفِرُوا ذِمَّةَ اللَّهِ وَذِمَّةَ رَسُولِهِ وَإِذَا حَاصَرْتَ أَهْلَ حِصْنٍ فَأَرَادُوكَ أَنْ تُنْزِلَهُمْ عَلَى حُكْمِ اللَّهِ فَلاَ تُنْزِلُوهُمْ وَلَكِنْ أَنْزِلْهُمْ عَلَى حُكْمِكَ فَإِنَّكَ لاَ تَدْرِي أَتُصِيبُ حُكْمَ اللَّهِ فِيهِمْ أَمْ لاَ ‏"‏ ‏.‏ أَوْ نَحْوَ هَذَا ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى وَفِي الْبَابِ عَنِ النُّعْمَانِ بْنِ مُقَرِّنٍ ‏.‏ وَحَدِيثُ بُرَيْدَةَ حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ ‏.‏

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا أَبُو أَحْمَدَ، عَنْ سُفْيَانَ، عَنْ عَلْقَمَةَ بْنِ مَرْثَدٍ، نَحْوَهُ بِمَعْنَاهُ وَزَادَ فِيهِ ‏ "‏ فَإِنْ أَبَوْا فَخُذْ مِنْهُمُ الْجِزْيَةَ فَإِنْ أَبَوْا فَاسْتَعِنْ بِاللَّهِ عَلَيْهِمْ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى هَكَذَا رَوَاهُ وَكِيعٌ وَغَيْرُ وَاحِدٍ عَنْ سُفْيَانَ، ‏.‏ وَرَوَى غَيْرُ، مُحَمَّدِ بْنِ بَشَّارٍ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ مَهْدِيٍّ، وَذَكَرَ، فِيهِ أَمْرَ الْجِزْيَةِ ‏.‏

حدثنا محمد بن بشار، حدثنا عبد الرحمن بن مهدي، عن سفيان، عن علقمة بن مرثد، عن سليمان بن بريدة، عن ابيه، قال كان رسول الله صلى الله عليه وسلم اذا بعث اميرا على جيش اوصاه في خاصة نفسه بتقوى الله ومن معه من المسلمين خيرا وقال ‏ "‏ اغزوا بسم الله وفي سبيل الله قاتلوا من كفر بالله ولا تغلوا ولا تغدروا ولا تمثلوا ولا تقتلوا وليدا فاذا لقيت عدوك من المشركين فادعهم الى احدى ثلاث خصال او خلال ايتها اجابوك فاقبل منهم وكف عنهم ادعهم الى الاسلام والتحول من دارهم الى دار المهاجرين واخبرهم ان فعلوا ذلك فان لهم ما للمهاجرين وعليهم ما على المهاجرين وان ابوا ان يتحولوا فاخبرهم انهم يكونوا كاعراب المسلمين يجري عليهم ما يجري على الاعراب ليس لهم في الغنيمة والفىء شيء الا ان يجاهدوا فان ابوا فاستعن بالله عليهم وقاتلهم واذا حاصرت حصنا فارادوك ان تجعل لهم ذمة الله وذمة نبيه فلا تجعل لهم ذمة الله ولا ذمة نبيه واجعل لهم ذمتك وذمم اصحابك لانكم ان تخفروا ذمتكم وذمم اصحابكم خير من ان تخفروا ذمة الله وذمة رسوله واذا حاصرت اهل حصن فارادوك ان تنزلهم على حكم الله فلا تنزلوهم ولكن انزلهم على حكمك فانك لا تدري اتصيب حكم الله فيهم ام لا ‏"‏ ‏.‏ او نحو هذا ‏.‏ قال ابو عيسى وفي الباب عن النعمان بن مقرن ‏.‏ وحديث بريدة حديث حسن صحيح ‏.‏ حدثنا محمد بن بشار، حدثنا ابو احمد، عن سفيان، عن علقمة بن مرثد، نحوه بمعناه وزاد فيه ‏ "‏ فان ابوا فخذ منهم الجزية فان ابوا فاستعن بالله عليهم ‏"‏ ‏.‏ قال ابو عيسى هكذا رواه وكيع وغير واحد عن سفيان، ‏.‏ وروى غير، محمد بن بشار عن عبد الرحمن بن مهدي، وذكر، فيه امر الجزية ‏.‏


Narrated Sulaiman bin Buraidah:

From his father who said: "When the Messenger of Allah (sawS) sent a commander of an army, he would exhort him concerning himself to have Taqwa of Allah, and he would exhort him to be good to those who are with him among the Muslims. He would say: 'Fight in the Name of Allah, in the cause of Allah. Fight those who disbelieve in Allah, and do not steal from the spoils of war or be treacherous, nor mutilate, and do not kill a child. When you meet your enemy among the idolaters, then call them to one of the three options or choices, whichever of them they respond to then accept it from them, and refrain from them. Call them to Islam, and to relocate from their land to the land of Emigrants. Inform them that if they do that, then they will have similar to what those who emigrated have, and from them will be required similar to what is required from those who have emigrated. And if they refuse to relocate, then inform them that they will be like the Bedouins among the Muslim, and they will be treated the same as Bedouins are treated. There is no war spoils or Fay' for them, unless they fight along with the Muslims. If they refuse then seek aid from Allah against them and fight them. And if you lay siege to a fortress and they want you to grant them covenant from Allah and a covenant of His Prophet, then do not grant them the covenant of Allah nor the covenant of His Prophet. Rather grant them your own covenant and the covenant of your companions, it will be better than breaking Allah's covenant and the covenant of His Messenger. And if you lay siege to the people of a fortress and they want you to lift the siege for negotiating upon the judgement of Allah, then do not stop, but rather make them surrender to your judgement, for you do not know if you will come upon the judgement of Allah regarding them or not.' Or similar to that."

[Abu 'Eisa said:] There is something on this topic from An-Nu'man bin Muqarrin, and the Hadith of Buraidah is a Hasan Sahih Hadith

Muhammad bin Bash-shar narrated to us (he said):
"Abu Ahmad narrated to us from Sufyan (who said): "Alqamah bin Marthad narrated to us' - and it is similar in its meaning, but he added in it: "if they refuse, then take the Jizyah from them, and it they refuse then seek aid from Allah against them."

[Abu 'Eisa said:] This is how it was reported from Waki' and others from Sufyan. And other than Muhammad bin Bash-shar reported it from 'Abdur-Rahman bin Mahdi, and he mentioned the matter of the Jizyah in it.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)
১৯/ যুদ্ধাভিযান (كتاب السير عن رسول الله ﷺ) 19. The Book on Military Expeditions

পরিচ্ছেদঃ ৪৮. যুদ্ধের ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওয়াসিয়াত (উপদেশ)

১৬১৮। আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, ফজরের সময়ই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (কোন জনপদে) নৈশ হামলা করতেন। তিনি আযান শুনলে হামলা হতে বিরত থাকতেন, অন্যথায় হামলা করতেন। একদিন তিনি কানকে সজাগ রাখলেন। তিনি একজন লোককে ’আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার’ বলতে শুনলেন। তিনি বললেনঃ ফিতরাতের (ইসলামের) উপর আছে। ঐ লোকটি আবার বলল, “আশহাদু আল-লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ" (আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ব্যতীত আর কোন মা’বুদ নেই)। তিনি বললেনঃ তুমি জাহান্নাম হতে বেরিয়ে গেলে।

সহীহ, সহীহ আবূ দাউদ (২৩৬৮), মুসলিম

হাসান (রাহঃ) বলেন, আবূল ওয়ালীদ-হাম্মাদ ইবনু সালামা (রাহঃ)-এর এই সূত্রে একইরকম বর্ণিত আছে। এ হাদীসটিকে আবূ ঈসা হাসান সহীহ বলেছেন।

باب مَا جَاءَ فِي وَصِيَّتِهِ صلى الله عليه وسلم فِي الْقِتَالِ

حَدَّثَنَا الْحَسَنُ بْنُ عَلِيٍّ الْخَلاَّلُ، حَدَّثَنَا عَفَّانُ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ، حَدَّثَنَا ثَابِتٌ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، قَالَ كَانَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم لاَ يُغِيرُ إِلاَّ عِنْدَ صَلاَةِ الْفَجْرِ فَإِنْ سَمِعَ أَذَانًا أَمْسَكَ وَإِلاَّ أَغَارَ فَاسْتَمَعَ ذَاتَ يَوْمٍ فَسَمِعَ رَجُلاً يَقُولُ اللَّهُ أَكْبَرُ اللَّهُ أَكْبَرُ ‏.‏ فَقَالَ ‏"‏ عَلَى الْفِطْرَةِ ‏"‏ ‏.‏ فَقَالَ أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ ‏.‏ فَقَالَ ‏"‏ خَرَجْتَ مِنَ النَّارِ ‏"‏ ‏.‏

قَالَ الْحَسَنُ وَحَدَّثَنَا أَبُو الْوَلِيدِ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ، بِهَذَا الإِسْنَادِ مِثْلَهُ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى وَهَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ ‏.‏

حدثنا الحسن بن علي الخلال، حدثنا عفان، حدثنا حماد بن سلمة، حدثنا ثابت، عن انس بن مالك، قال كان النبي صلى الله عليه وسلم لا يغير الا عند صلاة الفجر فان سمع اذانا امسك والا اغار فاستمع ذات يوم فسمع رجلا يقول الله اكبر الله اكبر ‏.‏ فقال ‏"‏ على الفطرة ‏"‏ ‏.‏ فقال اشهد ان لا اله الا الله ‏.‏ فقال ‏"‏ خرجت من النار ‏"‏ ‏.‏ قال الحسن وحدثنا ابو الوليد، حدثنا حماد بن سلمة، بهذا الاسناد مثله ‏.‏ قال ابو عيسى وهذا حديث حسن صحيح ‏.‏


Narrated Anas bin Malik:
That the Prophet (ﷺ) would not attack except near the time of Fajr, so if he heard the Adhan he would refrain, and if not, then he would attack. So he listened one day and heard a man saying: "Allahu Akbar, Allahu Akbar," so he said: "Upon the Fitrah." Then he said: "I bear witness that none has the right to be worshipped but Allah." So he said: "You have departed from the Fire."

Another chain with similar narrations.

[Abu 'Eisa said:
] This Hadith is Hasan Sahih.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)
১৯/ যুদ্ধাভিযান (كتاب السير عن رسول الله ﷺ) 19. The Book on Military Expeditions
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৩ পর্যন্ত, সর্বমোট ৩ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে