৩৪৩২

পরিচ্ছেদঃ ২০৮৬. উসমান ইবন আফফান আবু আমর কুরায়শী (রাঃ) এর ফযীলত ও মর্যাদা। নবী করীম (সাঃ) বলেন, রুমা কূপটি যে খনন করে দিবে তার জন্য জান্নাত। উসমান (রাঃ) তা খনন করে দিলেন। নবী (সাঃ) আরো বলেন, যে সংকটপূর্ণ যুদ্ধে (তাবুক যুদ্ধে) যুদ্ধের সাজ-সারাঞ্জামের ব্যবস্থা করবে তার জন্য জান্নাত। উসমান (রাঃ) তা করে দেন।

৩৪৩২। মুহাম্মাদ ইবনু হাতিম ইবনু বাযী’ (রহঃ) ... ইবনু উমর (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যামানায় (মর্যাদায়) আবূ বকর (রাঃ) এর সমকক্ষ কাউকে মনে করতাম না, তারপর উমর (রাঃ) কে তারপর উসমান (রাঃ) কে (মর্যাদা দিতাম) তারপর সাহাবাগণের মধ্যে কাউকে কারও উপর প্রাধান্য দিতাম না। আবদুল্লাহ ইবনু সালিহ (রহঃ) আবদুল আযীয (রহঃ) থেকে হাদীস বর্ণনায় শাবান (রহঃ)-এর অনুসরণ করেছেন।

باب مَنَاقِبُ عُثْمَانَ بْنِ عَفَّانَ أَبِي عَمْرٍو الْقُرَشِيِّ رضى الله عنه وَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ يَحْفِرْ بِئْرَ رُومَةَ فَلَهُ الْجَنَّةُ». فَحَفَرَهَا عُثْمَانُ. وَقَالَ: «مَنْ جَهَّزَ جَيْشَ الْعُسْرَةِ فَلَهُ الْجَنَّةُ». فَجَهَّزَهُ عُثْمَانُ

حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ حَاتِمِ بْنِ بَزِيغٍ، حَدَّثَنَا شَاذَانُ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ أَبِي سَلَمَةَ الْمَاجِشُونُ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ ـ رضى الله عنهما ـ قَالَ كُنَّا فِي زَمَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم لاَ نَعْدِلُ بِأَبِي بَكْرٍ أَحَدًا ثُمَّ عُمَرَ ثُمَّ عُثْمَانَ، ثُمَّ نَتْرُكُ أَصْحَابَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم لاَ نُفَاضِلُ بَيْنَهُمْ‏.‏ تَابَعَهُ عَبْدُ اللَّهِ عَنْ عَبْدِ الْعَزِيزِ‏.‏

حدثني محمد بن حاتم بن بزيغ، حدثنا شاذان، حدثنا عبد العزيز بن ابي سلمة الماجشون، عن عبيد الله، عن نافع، عن ابن عمر ـ رضى الله عنهما ـ قال كنا في زمن النبي صلى الله عليه وسلم لا نعدل بابي بكر احدا ثم عمر ثم عثمان، ثم نترك اصحاب النبي صلى الله عليه وسلم لا نفاضل بينهم‏.‏ تابعه عبد الله عن عبد العزيز‏.‏


Narrated Ibn `Umar:

During the lifetime of the Prophet (ﷺ) we considered Abu Bakr as peerless and then `Umar and then `Uthman (coming next to him in superiority) and then we used not to differentiate between the companions of the Prophet.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৫০/ আম্বিয়া কিরাম (আঃ) (كتاب أحاديث الأنبياء)