পরিচ্ছেদঃ ৩১/৩৫. কিয়ামতের দিন আল্লাহর রহমাত লাভের আশা করা যায়

১/৪২৯৩। আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ আল্লাহ তা’আলার একশত রহমত রয়েছে। তন্মধ্যে একটি রহমত তিনি সারা সৃষ্টির মধ্যে বণ্টন করেছেন। এই একটি রহমতের কারণেই তারা একে অপরের প্রতি দয়াপরবশ হয়, পরস্পরের প্রতি সহানুভূতিশীল হয়। এর দ্বারা জীব-জন্তু তার বাচ্চার প্রতি মমতায় উদ্বুদ্ধ হয়। তিনি অবশিষ্ট নিরানব্বইটি রহমত কিয়ামতের দিন তাঁর বান্দাদের প্রতি অনুকম্পা প্রদর্শনের জন্য রেখেছেন।

بَاب مَا يُرْجَى مِنْ رَحْمَةِ اللهِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ

حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ، أَنْبَأَنَا عَبْدُ الْمَلِكِ، عَنْ عَطَاءٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَالَ ‏ "‏ إِنَّ لِلَّهِ مِائَةَ رَحْمَةٍ قَسَمَ مِنْهَا رَحْمَةً بَيْنَ جَمِيعِ الْخَلاَئِقِ فَبِهَا يَتَرَاحَمُونَ وَبِهَا يَتَعَاطَفُونَ وَبِهَا تَعْطِفُ الْوَحْشُ عَلَى أَوْلاَدِهَا وَأَخَّرَ تِسْعَةً وَتِسْعِينَ رَحْمَةً يَرْحَمُ بِهَا عِبَادَهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا ابو بكر بن ابي شيبة، حدثنا يزيد بن هارون، انبانا عبد الملك، عن عطاء، عن ابي هريرة، عن النبي ـ صلى الله عليه وسلم ـ قال ‏ "‏ ان لله ماىة رحمة قسم منها رحمة بين جميع الخلاىق فبها يتراحمون وبها يتعاطفون وبها تعطف الوحش على اولادها واخر تسعة وتسعين رحمة يرحم بها عباده يوم القيامة ‏"‏ ‏.‏


It was narrated from Abu Hurairah that the Prophet (ﷺ) said:
“Allah has one hundred (degrees of) mercy, of which He has shared one between all of creation, by virtue of which you show mercy and compassion towards one another and the wild animals show compassion towards their young. And He has kept back ninety-nine (degrees of) mercy by virtue of which He will show mercy to His slaves on the Day of Resurrection.”


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান ইবনু মাজাহ
৩১/ পার্থিব ভোগবিলাসের প্রতি অনাসক্তি (كتاب الزهد) 31/ Zuhd

পরিচ্ছেদঃ ৩১/৩৫. কিয়ামতের দিন আল্লাহর রহমাত লাভের আশা করা যায়

২/৪২৯৪। আবূ সাঈদ আল-খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মহান আল্লাহ আসমানসমূহ ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন এক শত রহমত সৃষ্টি করেছেন। তার মধ্যে থেকে তিনি মাত্র একটি রহমত পৃথিবীতে বিতরণ করেছেন। এর দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয়ে মা তার সন্তানের প্রতি অনুকম্পা প্রদর্শন করে এবং জীবজন্তুু, পক্ষীকুল ইত্যাদিও পরস্পরের প্রতি সহানুভূতি প্রদর্শন করে। অবশিষ্ট নিরানব্বইটি রহমত তিনি কিয়ামতের দিনের জন্য রেখে দিয়েছেন। যেদিন কিয়ামত হবে সেদিন তিনি এটি দ্বারা একশত রহমত পূর্ণ করবেন।

بَاب مَا يُرْجَى مِنْ رَحْمَةِ اللهِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ

حَدَّثَنَا أَبُو كُرَيْبٍ، وَأَحْمَدُ بْنُ سِنَانٍ، قَالاَ حَدَّثَنَا أَبُو مُعَاوِيَةَ، عَنِ الأَعْمَشِ، عَنْ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏ "‏ خَلَقَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ يَوْمَ خَلَقَ السَّمَوَاتِ وَالأَرْضَ مِائَةَ رَحْمَةٍ فَجَعَلَ فِي الأَرْضِ مِنْهَا رَحْمَةً فَبِهَا تَعْطِفُ الْوَالِدَةُ عَلَى وَلَدِهَا وَالْبَهَائِمُ بَعْضُهَا عَلَى بَعْضٍ وَالطَّيْرُ وَأَخَّرَ تِسْعَةً وَتِسْعِينَ إِلَى يَوْمِ الْقِيَامَةٍ فَإِذَا كَانَ يَوْمُ الْقِيَامَةِ أَكْمَلَهَا اللَّهُ بِهَذِهِ الرَّحْمَةِ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا ابو كريب، واحمد بن سنان، قالا حدثنا ابو معاوية، عن الاعمش، عن ابي صالح، عن ابي سعيد، قال قال رسول الله ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏ "‏ خلق الله عز وجل يوم خلق السموات والارض ماىة رحمة فجعل في الارض منها رحمة فبها تعطف الوالدة على ولدها والبهاىم بعضها على بعض والطير واخر تسعة وتسعين الى يوم القيامة فاذا كان يوم القيامة اكملها الله بهذه الرحمة ‏"‏ ‏.‏


It was narrated from Abu Sa’eed that the Messenger of Allah (ﷺ) said:
“On the day when He created the heavens and the earth, Allah created one hundred (degrees of) mercy, of which He placed one on earth, by virtue of which mothers show compassion to their children and animals as well as the birds show compassion to one another. And He kept back ninety-nine (degrees of) mercy. When the Day of Resurrection comes, Allah will complete this mercy.”


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান ইবনু মাজাহ
৩১/ পার্থিব ভোগবিলাসের প্রতি অনাসক্তি (كتاب الزهد) 31/ Zuhd

পরিচ্ছেদঃ ৩১/৩৫. কিয়ামতের দিন আল্লাহর রহমাত লাভের আশা করা যায়

৩/৪২৯৫। আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহ যখন সৃষ্টিকুলকে সৃষ্টি করেছেন তখন নিজ হাতে নিজের ব্যাপারে লিখেছেনঃ ’’আমার রহমত আমার ক্রোধের উপর বিজয়ী থাকবে’’।

بَاب مَا يُرْجَى مِنْ رَحْمَةِ اللهِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ نُمَيْرٍ، وَأَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ قَالاَ حَدَّثَنَا أَبُو خَالِدٍ الأَحْمَرُ، عَنِ ابْنِ عَجْلاَنَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏ "‏ إِنَّ اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ لَمَّا خَلَقَ الْخَلْقَ كَتَبَ بِيَدِهِ عَلَى نَفْسِهِ إِنَّ رَحْمَتِي تَغْلِبُ غَضَبِي ‏"‏ ‏.‏

حدثنا محمد بن عبد الله بن نمير، وابو بكر بن ابي شيبة قالا حدثنا ابو خالد الاحمر، عن ابن عجلان، عن ابيه، عن ابي هريرة، قال قال رسول الله ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏ "‏ ان الله عز وجل لما خلق الخلق كتب بيده على نفسه ان رحمتي تغلب غضبي ‏"‏ ‏.‏


It was narrated from Abu Hurairah that the Messenger of Allah (ﷺ) said:
“When Allah created the universe, He decreed for Himself: ‘My mercy prevails over My wrath.’”


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান ইবনু মাজাহ
৩১/ পার্থিব ভোগবিলাসের প্রতি অনাসক্তি (كتاب الزهد) 31/ Zuhd

পরিচ্ছেদঃ ৩১/৩৫. কিয়ামতের দিন আল্লাহর রহমাত লাভের আশা করা যায়

৪/৪২৯৬। মুআয ইবনে জাবাল (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার নিকট দিয়ে যাচ্ছিলেন। আমি তখন একটি গাধার পিঠে আরোহিত ছিলাম। তিনি বলেনঃ হে মুআয! তুমি কি জানো, বান্দার উপর আল্লাহর কী অধিকার রয়েছে এবং আল্লাহর উপর বান্দার কী অধিকার রয়েছে? আমি বললাম, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলই অধিক অবগত। তিনি বলেনঃ বান্দার উপর আল্লাহর অধিকার এই যে, বান্দাহ তাঁরই ইবাদত করবে এবং তাঁর সাথে অন্য কিছু শরীক করবে না। আর আল্লাহর উপর বান্দার অধিকার এই যে, তারা (বান্দা) তদনুযায়ী আচরণ করলে তিনি তাদেরকে শাস্তি দিবেন না।

بَاب مَا يُرْجَى مِنْ رَحْمَةِ اللهِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الْمَلِكِ بْنِ أَبِي الشَّوَارِبِ، حَدَّثَنَا أَبُو عَوَانَةَ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْمَلِكِ بْنُ عُمَيْرٍ، عَنِ ابْنِ أَبِي لَيْلَى، عَنْ مُعَاذِ بْنِ جَبَلٍ، قَالَ مَرَّ بِي رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ وَأَنَا عَلَى حِمَارٍ فَقَالَ ‏"‏ يَا مُعَاذُ هَلْ تَدْرِي مَا حَقُّ اللَّهِ عَلَى الْعِبَادِ وَمَا حَقُّ الْعِبَادِ عَلَى اللَّهِ ‏"‏ ‏.‏ قُلْتُ اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ ‏.‏ قَالَ ‏"‏ فَإِنَّ حَقَّ اللَّهِ عَلَى الْعِبَادِ أَنْ يَعْبُدُوهُ وَلاَ يُشْرِكُوا بِهِ شَيْئًا ‏.‏ وَحَقُّ الْعِبَادِ عَلَى اللَّهِ إِذَا فَعَلُوا ذَلِكَ أَنْ لاَ يُعَذِّبَهُمْ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا محمد بن عبد الملك بن ابي الشوارب، حدثنا ابو عوانة، حدثنا عبد الملك بن عمير، عن ابن ابي ليلى، عن معاذ بن جبل، قال مر بي رسول الله ـ صلى الله عليه وسلم ـ وانا على حمار فقال ‏"‏ يا معاذ هل تدري ما حق الله على العباد وما حق العباد على الله ‏"‏ ‏.‏ قلت الله ورسوله اعلم ‏.‏ قال ‏"‏ فان حق الله على العباد ان يعبدوه ولا يشركوا به شيىا ‏.‏ وحق العباد على الله اذا فعلوا ذلك ان لا يعذبهم ‏"‏ ‏.‏


It was narrated that Mu’adh bin Jabal said:
“The Messenger of Allah (ﷺ) passed by me when I was riding a donkey, and said: ‘O Mu’adh, do you know what Allah’s right over His slaves is and what His slaves’ right over Allah is?’ I said: ‘Allah and His Messenger know best.’ He said: ‘The right of Allah over His slaves is that they should worship Him and not associate anything with Him. And the right of the slaves over Allah, if they do that, is that He should not punish them.’”


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান ইবনু মাজাহ
৩১/ পার্থিব ভোগবিলাসের প্রতি অনাসক্তি (كتاب الزهد) 31/ Zuhd

পরিচ্ছেদঃ ৩১/৩৫. কিয়ামতের দিন আল্লাহর রহমাত লাভের আশা করা যায়

৫/৪২৯৭। ইবনে উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা কোন এক জিহাদে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর সাথে ছিলাম। তিনি এক সম্প্রদায়ের নিকট দিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, কারা এই সম্প্রদায়? তারা বলেন, আমরা মুসলিম। এক স্ত্রীলোক তার চুলায় আগুন দাউ দাউ করে জ্বলে উঠলে সে তার পুত্রকে সরিয়ে নিলো। সে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকট এসে বললো, আপনি কি আল্লাহর রাসূল? তিনি বলেনঃ হাঁ। সে বললো, আমার পিতা-মাতা আপনার জন্য উৎসর্গিত হোক। আল্লাহ তা’আলা কি দয়ালুদের মধ্যে সর্বাধিক দয়ালু নন? তিনি বলেনঃ অবশ্যই। স্ত্রীলোকটি বললো, সন্তানের প্রতি মা যতোটা দয়াপরবশ, আল্লাহ কি তাঁর বান্দাদের প্রতি তার চেয়ে অধিক দয়াপরবশ নন? তিনি বলেনঃ অবশ্যই। সে বললো, নিশ্চয় মা তার সন্তানকে আগুনে নিক্ষেপ করে না। একথায় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মাথা অবনত করে কেঁদে দিলেন, অতঃপর মাথা তুলে তাকে বলেনঃ যে ব্যক্তি অবাধ্য, উদ্ধত, বিদ্রোহী, যে আল্লাহর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে এবং ’’লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’’ বলতে অস্বীকার করে, সে ব্যতীত আল্লাহ তার অপরাপর বান্দাদের শাস্তি দিবেন না।

بَاب مَا يُرْجَى مِنْ رَحْمَةِ اللهِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ

حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ عَمَّارٍ، حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ أَعْيَنَ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ يَحْيَى الشَّيْبَانِيُّ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ بْنِ حَفْصٍ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، قَالَ كُنَّا مَعَ رَسُولِ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ فِي بَعْضِ غَزَوَاتِهِ فَمَرَّ بِقَوْمٍ فَقَالَ مَنِ الْقَوْمُ فَقَالُوا نَحْنُ الْمُسْلِمُونَ ‏.‏ وَامْرَأَةٌ تَحْصِبُ تَنُّورَهَا وَمَعَهَا ابْنٌ لَهَا فَإِذَا ارْتَفَعَ وَهَجُ التَّنُّورِ تَنَحَّتْ بِهِ فَأَتَتِ النَّبِيَّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ فَقَالَتْ أَنْتَ رَسُولُ اللَّهِ قَالَ ‏"‏ نَعَمْ ‏"‏ ‏.‏ قَالَتْ بِأَبِي أَنْتَ وَأُمِّي أَلَيْسَ اللَّهُ بِأَرْحَمِ الرَّاحِمِينَ قَالَ ‏"‏ بَلَى ‏"‏ ‏.‏ قَالَتْ أَوَلَيْسَ اللَّهُ بِأَرْحَمَ بِعِبَادِهِ مِنَ الأُمِّ بِوَلَدِهَا قَالَ ‏"‏ بَلَى ‏"‏ ‏.‏ قَالَتْ فَإِنَّ الأُمَّ لاَ تُلْقِي وَلَدَهَا فِي النَّارِ ‏.‏ فَأَكَبَّ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ يَبْكِي ثُمَّ رَفَعَ رَأْسَهُ إِلَيْهَا فَقَالَ ‏"‏ إِنَّ اللَّهَ لاَ يُعَذِّبُ مِنْ عِبَادِهِ إِلاَّ الْمَارِدَ الْمُتَمَرِّدَ الَّذِي يَتَمَرَّدُ عَلَى اللَّهِ وَأَبَى أَنْ يَقُولَ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا هشام بن عمار، حدثنا ابراهيم بن اعين، حدثنا اسماعيل بن يحيى الشيباني، عن عبد الله بن عمر بن حفص، عن نافع، عن ابن عمر، قال كنا مع رسول الله ـ صلى الله عليه وسلم ـ في بعض غزواته فمر بقوم فقال من القوم فقالوا نحن المسلمون ‏.‏ وامراة تحصب تنورها ومعها ابن لها فاذا ارتفع وهج التنور تنحت به فاتت النبي ـ صلى الله عليه وسلم ـ فقالت انت رسول الله قال ‏"‏ نعم ‏"‏ ‏.‏ قالت بابي انت وامي اليس الله بارحم الراحمين قال ‏"‏ بلى ‏"‏ ‏.‏ قالت اوليس الله بارحم بعباده من الام بولدها قال ‏"‏ بلى ‏"‏ ‏.‏ قالت فان الام لا تلقي ولدها في النار ‏.‏ فاكب رسول الله ـ صلى الله عليه وسلم ـ يبكي ثم رفع راسه اليها فقال ‏"‏ ان الله لا يعذب من عباده الا المارد المتمرد الذي يتمرد على الله وابى ان يقول لا اله الا الله ‏"‏ ‏.‏


It was narrated that Ibn ‘Umar said:
“We were with the Messenger of Allah (ﷺ) on one of his campaigns. He passed by some people and said: ‘Who are these people?’ They said: ‘We are Muslims.’ There was a woman putting wood in her oven, and a son of hers was with her. When the flames got higher, she moved him away. She came to the Prophet (ﷺ) and said: ‘Are you the Messenger of Allah?’ He said: ‘Yes.’ She said: ‘May my father and mother be ransomed for you. Is not Allah the Most Merciful of those who show mercy?’ He said: ‘Yes indeed.’ She said: ‘Is not Allah more Merciful than a mother to her child?’ He said: ‘Yes indeed.’ She said: ‘A mother would not throw her child into the fire.’ The Messenger of Allah (ﷺ) lowered his head and wept. Then he looked up at her and said: ‘Allah does not punish any of His slaves except those who are defiant and rebellious, who rebel against Allah and refuse to say: La ilaha illallah.’”


হাদিসের মানঃ জাল (Fake)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান ইবনু মাজাহ
৩১/ পার্থিব ভোগবিলাসের প্রতি অনাসক্তি (كتاب الزهد) 31/ Zuhd

পরিচ্ছেদঃ ৩১/৩৫. কিয়ামতের দিন আল্লাহর রহমাত লাভের আশা করা যায়

৬/৪২৯৮। আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ দুর্ভাগা হতভাগা ব্যতীত কেউ জাহান্নামে যাবে না। জিজ্ঞেস করা হলো, হে আল্লাহর রাসূল! হতভাগা কে? তিনি বলেনঃ যে ব্যক্তি আল্লাহর আনুগত্যমূলক কাজ করেনি এবং তাঁর অবাধ্যাচারিতা ত্যাগ করেনি।

بَاب مَا يُرْجَى مِنْ رَحْمَةِ اللهِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ

حَدَّثَنَا الْعَبَّاسُ بْنُ الْوَلِيدِ الدِّمَشْقِيُّ، حَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ هَاشِمٍ، حَدَّثَنَا ابْنُ لَهِيعَةَ، عَنْ عَبْدِ رَبِّهِ بْنِ سَعِيدٍ، عَنْ سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏"‏ لاَ يَدْخُلُ النَّارَ إِلاَّ شَقِيٌّ ‏"‏ ‏.‏ قِيلَ يَا رَسُولَ اللَّهِ وَمَنِ الشَّقِيُّ قَالَ ‏"‏ مَنْ لَمْ يَعْمَلْ لِلَّهِ بِطَاعَةٍ وَلَمْ يَتْرُكْ لَهُ مَعْصِيَةً ‏"‏ ‏.‏

حدثنا العباس بن الوليد الدمشقي، حدثنا عمرو بن هاشم، حدثنا ابن لهيعة، عن عبد ربه بن سعيد، عن سعيد المقبري، عن ابي هريرة، قال قال رسول الله ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏"‏ لا يدخل النار الا شقي ‏"‏ ‏.‏ قيل يا رسول الله ومن الشقي قال ‏"‏ من لم يعمل لله بطاعة ولم يترك له معصية ‏"‏ ‏.‏


It was narrated that Abu Hurairah said:
“The Messenger of Allah (ﷺ) said: “No one will enter Hell except one who is doomed.” It was said: “O Messenger of Allah, who is the one who is doomed?” He said: “The one who never does any act of obedience (towards Allah) and who never omitted any act of sin.”


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান ইবনু মাজাহ
৩১/ পার্থিব ভোগবিলাসের প্রতি অনাসক্তি (كتاب الزهد) 31/ Zuhd

পরিচ্ছেদঃ ৩১/৩৫. কিয়ামতের দিন আল্লাহর রহমাত লাভের আশা করা যায়

৭/৪২৯৯। আনাস ইবনে মালেক (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই আয়াত পাঠ বা তিলাওয়াত করলেন (অনুবাদ) ’’একমাত্র তিনিই ভয়ের যোগ্য এবং তিনিই ক্ষমা করার অধিকারী’’ (সূরা মুদ্দাসসিরঃ ৫৬), অতঃপর বলেনঃ মহান আল্লাহ বলেছেন, আমিই উপযুক্ত যে, কেবল আমাকেই ভয় করতে হবে। অতএব আমার সাথে যেন অন্য ইলাহ যোগ না করা হয়। যে ব্যক্তি আমার সাথে অন্য কোন ইলাহ যোগ করা পরিহার করবে, আমি তাকে ক্ষমা করার যোগ্য।


৮/৪২৯৯(১)। আবুল হাসান আল-কাত্তান (রাঃ) -আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। ’’একমাত্র তিনিই ভয়ের যোগ্য এবং তিনিই ক্ষমা করার অধিকারী’’ (সূরা মুদ্দাসসির) শীর্ষক আয়াত সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তোমাদের প্রতিপালক বলেছেন, আমিই উপযুক্ত যে, আমাকেই ভয় করতে হবে, আমার সাথে অন্যকে শরীক করা যাবে না। আর যে ব্যক্তি আমার সাথে শরীক করা পরিহার করেছে আমিই তাকে ক্ষমা করার যোগ্য।

بَاب مَا يُرْجَى مِنْ رَحْمَةِ اللهِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ

حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا زَيْدُ بْنُ الْحُبَابِ، حَدَّثَنَا سُهَيْلُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، - أَخُو حَزْمٍ الْقُطَعِيِّ - حَدَّثَنَا ثَابِتٌ الْبُنَانِيُّ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَرَأَ - أَوْ تَلاَ - هَذِهِ الآيَةَ ‏(هُوَ أَهْلُ التَّقْوَى وَأَهْلُ الْمَغْفِرَةِ)‏ فَقَالَ ‏"‏ قَالَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ أَنَا أَهْلٌ أَنْ أُتَّقَى فَلاَ يُجْعَلَ مَعِي إِلَهٌ آخَرُ فَمَنِ اتَّقَى أَنْ يَجْعَلَ مَعِي إِلَهًا آخَرَ فَأَنَا أَهْلٌ أَنْ أَغْفِرَ لَهُ ‏"‏ ‏.‏

قَالَ أَبُو الْحَسَنِ الْقَطَّانُ حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ نَصْرٍ، حَدَّثَنَا هُدْبَةُ بْنُ خَالِدٍ، حَدَّثَنَا سُهَيْلُ بْنُ أَبِي حَزْمٍ، عَنْ ثَابِتٍ، عَنْ أَنَسٍ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَالَ فِي هَذِهِ الآيَةِ ‏(هُوَ أَهْلُ التَّقْوَى وَأَهْلُ الْمَغْفِرَةِ )‏ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏"‏ قَالَ رَبُّكُمْ أَنَا أَهْلٌ أَنْ أُتَّقَى فَلاَ يُشْرَكَ بِي غَيْرِي وَأَنَا أَهْلٌ لِمَنِ اتَّقَى أَنْ يُشْرِكَ بِي أَنْ أَغْفِرَ لَهُ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا ابو بكر بن ابي شيبة، حدثنا زيد بن الحباب، حدثنا سهيل بن عبد الله، - اخو حزم القطعي - حدثنا ثابت البناني، عن انس بن مالك، ان رسول الله ـ صلى الله عليه وسلم ـ قرا - او تلا - هذه الاية ‏(هو اهل التقوى واهل المغفرة)‏ فقال ‏"‏ قال الله عز وجل انا اهل ان اتقى فلا يجعل معي اله اخر فمن اتقى ان يجعل معي الها اخر فانا اهل ان اغفر له ‏"‏ ‏.‏ قال ابو الحسن القطان حدثنا ابراهيم بن نصر، حدثنا هدبة بن خالد، حدثنا سهيل بن ابي حزم، عن ثابت، عن انس، ان رسول الله ـ صلى الله عليه وسلم ـ قال في هذه الاية ‏(هو اهل التقوى واهل المغفرة )‏ قال رسول الله ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏"‏ قال ربكم انا اهل ان اتقى فلا يشرك بي غيري وانا اهل لمن اتقى ان يشرك بي ان اغفر له ‏"‏ ‏.‏


It was narrated from Anas bin Malik that the Messenger of Allah (ﷺ) recited this Verse:
“He (Allah) is the One, deserving that mankind should be afraid of, and should be dutiful to Him, and should not take any Ilah (god) along with Him, and He is the One Who forgives (sins).” [74:56] Then he said: “Allah says: ‘I am the One Who deserves to be feared, so no other god should be appointed alongside Me. Whoever avoids appointing another god alongside Me, I am the One Who should forgive him.”


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান ইবনু মাজাহ
৩১/ পার্থিব ভোগবিলাসের প্রতি অনাসক্তি (كتاب الزهد) 31/ Zuhd

পরিচ্ছেদঃ ৩১/৩৫. কিয়ামতের দিন আল্লাহর রহমাত লাভের আশা করা যায়

৯/৪৩০০। আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কিয়ামতের দিন সমস্ত সৃষ্টির সামনে আমার এক উম্মাতকে ডাকা হবে, অতঃপর তার সামনে নিরানব্বইটি দফতর পেশ করা হবে। প্রতিটি দফতর দৃষ্টিসীমা পর্যন্ত দীর্ঘ হবে। মহান আল্লাহ বলবেন, তুমি কি এর কোন কিছু অস্বীকার করো? সে বলবে, না, হে আমার প্রভু! আল্লাহ বলবেন, তোমার উপর আমলনামা লেখক আমার ফেরেশতাগণ কি জুলুম করেছে? অতঃপর তিনি জিজ্ঞাসা করবেন, তোমার নিকট কি কোন নেকী আছে? সে ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পড়বে এবং বলবে, না। তখন আল্লাহ বলবেন, হাঁ, আমার নিকট তোমার কিছু নেকী জমা আছে। আজ তোমার উপর জুলুম করা হবে না।

অতঃপর তার সামনে একটি চিরকুট তুলে ধরা হবে, যাতে লিপিবদ্ধ থাকবেঃ ’’আমি সাক্ষ্য দেই যে, আল্লাহ ব্যতীত কোন ইলাহ নেই এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর বান্দাহ ও রাসূল। তখন সে বলবে হে আমার রব! এতো বৃহৎ দফতরসমূহের তুলনায় এই ক্ষুদ্র চিরকুট আর কী উপকারে আসবে! তিনি বলবেন, তোমার প্রতি অন্যায় করা হবে না। অতঃপর সেই বৃহদাকার দফতরসমূহ এক পাল্লায় এবং সেই ক্ষুদ্র চিরকুটটি আরেক পাল্লায় রাখা হবে। এতে বৃহদাকার দফতরসমূহের পাল্লা হালকা হয়ে উপরে উঠে যাবে এবং ক্ষুদ্র চিরকুটের পাল্লা ভারী হয়ে যাবে। মুহাম্মাদ ইবনে ইয়াহইয়া বলেন, বিতাকা (চিরকুট) অর্থ রুক্আ (টুকরা), মিসরবাসী রুকআকে বিতাকা বলে।

بَاب مَا يُرْجَى مِنْ رَحْمَةِ اللهِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى، حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي مَرْيَمَ، حَدَّثَنَا اللَّيْثُ، حَدَّثَنِي عَامِرُ بْنُ يَحْيَى، عَنْ أَبِي عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْحُبُلِيِّ، قَالَ سَمِعْتُ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عَمْرٍو، يَقُولُ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏ "‏ يُصَاحُ بِرَجُلٍ مِنْ أُمَّتِي يَوْمَ الْقِيَامَةِ عَلَى رُءُوسِ الْخَلاَئِقِ فَيُنْشَرُ لَهُ تِسْعَةٌ وَتِسْعُونَ سِجِلاًّ كُلُّ سِجِلٍّ مَدَّ الْبَصَرِ ثُمَّ يَقُولُ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ هَلْ تُنْكِرُ مِنْ هَذَا شَيْئًا فَيَقُولُ لاَ يَا رَبِّ فَيَقُولُ أَظَلَمَتْكَ كَتَبَتِي الْحَافِظُونَ ثُمَّ يَقُولُ أَلَكَ عُذْرٌ أَلَكَ حَسَنَةٌ فَيُهَابُ الرَّجُلُ فَيَقُولُ لاَ ‏.‏ فَيَقُولُ بَلَى إِنَّ لَكَ عِنْدَنَا حَسَنَاتٍ وَإِنَّهُ لاَ ظُلْمَ عَلَيْكَ الْيَوْمَ فَتُخْرَجُ لَهُ بِطَاقَةٌ فِيهَا أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَأَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهُ وَرَسُولُهُ قَالَ فَيَقُولُ يَا رَبِّ مَا هَذِهِ الْبِطَاقَةُ مَعَ هَذِهِ السِّجِلاَّتِ فَيَقُولُ إِنَّكَ لاَ تُظْلَمُ ‏.‏ فَتُوضَعُ السِّجِلاَّتُ فِي كِفَّةٍ وَالْبِطَاقَةُ فِي كِفَّةٍ فَطَاشَتِ السِّجِلاَّتُ وَثَقُلَتِ الْبِطَاقَةُ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى الْبِطَاقَةُ الرُّقْعَةُ وَأَهْلُ مِصْرَ يَقُولُونَ لِلرُّقْعَةِ بِطَاقَةً

حدثنا محمد بن يحيى، حدثنا ابن ابي مريم، حدثنا الليث، حدثني عامر بن يحيى، عن ابي عبد الرحمن الحبلي، قال سمعت عبد الله بن عمرو، يقول قال رسول الله ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏ "‏ يصاح برجل من امتي يوم القيامة على رءوس الخلاىق فينشر له تسعة وتسعون سجلا كل سجل مد البصر ثم يقول الله عز وجل هل تنكر من هذا شيىا فيقول لا يا رب فيقول اظلمتك كتبتي الحافظون ثم يقول الك عذر الك حسنة فيهاب الرجل فيقول لا ‏.‏ فيقول بلى ان لك عندنا حسنات وانه لا ظلم عليك اليوم فتخرج له بطاقة فيها اشهد ان لا اله الا الله وان محمدا عبده ورسوله قال فيقول يا رب ما هذه البطاقة مع هذه السجلات فيقول انك لا تظلم ‏.‏ فتوضع السجلات في كفة والبطاقة في كفة فطاشت السجلات وثقلت البطاقة ‏"‏ ‏.‏ قال محمد بن يحيى البطاقة الرقعة واهل مصر يقولون للرقعة بطاقة


‘Abdullah bin ‘Amr narrated that the Messenger of Allah (ﷺ) said:
“A man from my nation will be called before all of creation on the Day of Resurrection, and ninety-nine scrolls will be spread out for him, each one extending as far as the eye can see. Then Allah will say: “Do you deny anything of this?” He will say: “No, O Lord.” He will say: “Have My recording scribes been unfair to you?” Then He will say: “Apart from that, do you have any good deeds?” The man will be terrified and will say: “No.” (Allah) will say: “Indeed, you have good deeds with Us, and you will not be treated unjustly this Day.” Then a card will be brought out on which is written Ash-hadu an la ilaha illallah wa anna Muhammadan ‘abduhu wa rasuluhu (I bear witness that none has the right to be worshipped but Allah, and that Muhammad is His slave and Messenger). He will say: “O Lord, what is this card compared with these scrolls?” He will say: “You will not be treated unjustly.” Then the scrolls will be placed in one side of the Balance and the card in the other. The scrolls will go up (i.e., be light) and the card will go down (i.e., will weigh heavily).”


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান ইবনু মাজাহ
৩১/ পার্থিব ভোগবিলাসের প্রতি অনাসক্তি (كتاب الزهد) 31/ Zuhd
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৮ পর্যন্ত, সর্বমোট ৮ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে