পরিচ্ছেদঃ ৭/১১. সফররত অবস্থায় রোযা না রাখা।
১/১৬৬৪। কা’ব ইবনু আসেম (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ সফরে রোযা রাখা সওয়াবের কাজ নয়।
তাহকীক আলবানীঃ সহীহ।
بَاب مَا جَاءَ فِي الْإِفْطَارِ فِي السَّفَرِ
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ وَمُحَمَّدُ بْنُ الصَّبَّاحِ قَالَا حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ عَنْ الزُّهْرِيِّ عَنْ صَفْوَانَ بْنِ عَبْدِ اللهِ عَنْ أُمِّ الدَّرْدَاءِ عَنْ كَعْبِ بْنِ عَاصِمٍ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم لَيْسَ مِنْ الْبِرِّ الصِّيَامُ فِي السَّفَرِ
It was narrated from Ka’b bin ‘Asim that the Messenger of Allah (ﷺ) said:
‘It is not an act of righteousness to fast while traveling.”
পরিচ্ছেদঃ ৭/১১. সফররত অবস্থায় রোযা না রাখা।
২/১৬৬৫। ইবনু ’উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ সফরে রোযা রাখা সওয়াবের কাজ নয়।
তাহকীক আলবানীঃ সহীহ। উক্ত হাদিসের রাবী মুহাম্মাদ বিন মুসাফফা আল-হিমসী সম্পর্কে আবু হাতিম আর-রাযী ও ইমাম নাসাঈ বলেন, তিনি সত্যবাদী। ইবনু হিব্বান তাকে সিকাহ বললেও অন্যত্র বলেন, তিনি হাদিস বর্ণনায় ভুল করেন। ইবনু হাজার আসকালানী বলেন, তিনি সত্যবাদী তবে হাদিস বর্ণনায় সন্দেহ ও তাদলীস করেন। (তাহযীবুল কামালঃ রাবী নং ৫৬১৩, ২৬/৪৬৫ নং পৃষ্ঠা)
بَاب مَا جَاءَ فِي الْإِفْطَارِ فِي السَّفَرِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُصَفَّى الْحِمْصِيُّ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ حَرْبٍ عَنْ عُبَيْدِ اللهِ بْنِ عُمَرَ عَنْ نَافِعٍ عَنْ ابْنِ عُمَرَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم لَيْسَ مِنْ الْبِرِّ الصِّيَامُ فِي السَّفَرِ
It was narrated from Ibn ‘Umar that the Messenger of Allah (ﷺ) said:
"It is not an act of righteousness to fast while traveling."
পরিচ্ছেদঃ ৭/১১. সফররত অবস্থায় রোযা না রাখা।
৩/১৬৬৬। আবদুর রহমান ইবনু আওফ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সফরে রোযা রাখে সে আবাসে উপস্থিত রোযা ভঙ্গকারী ব্যক্তির অনুরূপ। আবূ ইসহাক (রহ.) বলেন, হাদীসটি নির্ভরযোগ্য নয়।
তাহকীক আলবানীঃ যঈফ। উক্ত হাদিসের রাবী আবদুল্লাহ বিন মুসা আত-তায়মী সম্পর্কে ইয়াহইয়া বিন মাঈন বলেন, তিনি সত্যবাদী তবে হাদিস বর্ণনায় অধিক ভুল করেন। (তাহযীবুল কামালঃ রাবী নং ৩৫৯৭, ১৬/১৮৪ নং পৃষ্ঠা) ২. উসামাহ বিন যায়দ সম্পর্কে ইবনু হিব্বান তাকে সিকাহ উল্লেখ করে বলেন, তিনি হাদিস বর্ণনায় ভুল করেন। আল-আজলী তাকে সিকাহ বলেছেন। আবু হাতিম আর-রাযী বলেন, তার থেকে হাদিস গ্রহন করা যায় তবে দলীল হিসেবে নয়। ইমাম নাসাঈ বলেন, তিনি নির্ভরযোগ্য নয়। (তাহযীবুল কামালঃ রাবী নং ৩১৭, ২/৩৪৭ নং পৃষ্ঠা)
بَاب مَا جَاءَ فِي الْإِفْطَارِ فِي السَّفَرِ
حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ الْمُنْذِرِ الْحِزَامِيُّ حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ بْنُ مُوسَى التَّيْمِيُّ عَنْ أُسَامَةَ بْنِ زَيْدٍ عَنْ ابْنِ شِهَابٍ عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ عَنْ أَبِيهِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عَوْفٍ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم صَائِمُ رَمَضَانَ فِي السَّفَرِ كَالْمُفْطِرِ فِي الْحَضَرِ
It was narrated from ‘Abdur-Rahman bin ‘Awf that the Messenger of Allah (ﷺ) said:
“The one who fasts Ramadan while traveling is like one who breaks his fast when not traveling.”