পরিচ্ছেদঃ ১২. দাদা সম্পর্কে উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু-এর মতামত
২৯৫২. শা’বী (রহঃ) হতে বর্ণিত, ইসলামে উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু-ই সর্বপ্রথম দাদাকে মীরাছ দিয়েছেন।[1]
তাখরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৪১।
باب فِي قَوْلِ عُمَرَ فِي الْجَدِّ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عُيَيْنَةَ عَنْ عَلِيِّ بْنِ مُسْهِرٍ عَنْ عَاصِمٍ عَنْ الشَّعْبِيِّ قَالَ إِنَّ أَوَّلَ جَدٍّ وَرِثَ فِي الْإِسْلَامِ عُمَرُ
পরিচ্ছেদঃ ১২. দাদা সম্পর্কে উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু-এর মতামত
২৯৫৩. (অপর সনদে) শা’বী (রহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ইসলামে উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু-ই সর্বপ্রথম দাদাকে মীরাছ দিলেন।যখন সে তার সম্পদ গ্রহণ করলো, তখন আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ও যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এসে তাকে বললেন, এটা তো তোমার নয়, তুমি তো দুই ভায়ের একজনের সমতুল্য।[1]
তাখরীজ: বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৪৬; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৯৬ নং ১১২৭৭।
باب فِي قَوْلِ عُمَرَ فِي الْجَدِّ
حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا حَسَنٌ عَنْ عَاصِمٍ عَنْ الشَّعْبِيِّ قَالَ أَوَّلُ جَدٍّ وَرِثَ فِي الْإِسْلَامِ عُمَرُ فَأَخَذَ مَالَهُ فَأَتَاهُ عَلِيٌّ وَزَيْدٌ فَقَالَا لَيْسَ لَكَ ذَاكَ إِنَّمَا أَنْتَ كَأَحَدِ الْأَخَوَيْنِ
পরিচ্ছেদঃ ১২. দাদা সম্পর্কে উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু-এর মতামত
২৯৫৪. শা’বী (রহঃ) (রহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এক ভাই ও দু’ভাই’র সাথে দাদাকেও (মীরাস) বন্টনে শরীক করতেন। আর যদি ভাই অধিক হতো, দাদাকে দিতেন এক তৃতীয়াংশ; আর (মৃত ব্যক্তির) সন্তান থাকলে দাদাকে এক ষষ্ঠাংশ দিতেন।[1]
তাখরীজ: ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৮৪; সাঈদ ইবনু মানসুর নং ৫৯; ইবনু আবী শাইবা ১১/২৯২ নং ১১২৬৫; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৪৯ সনদ সহীহ।
باب فِي قَوْلِ عُمَرَ فِي الْجَدِّ
حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُوسَى عَنْ عِيسَى الْحَنَّاطِ عَنْ الشَّعْبِيِّ قَالَ كَانَ عُمَرُ يُقَاسِمُ بِالْجَدِّ مَعَ الْأَخِ وَالْأَخَوَيْنِ فَإِذَا زَادُوا أَعْطَاهُ الثُّلُثَ وَكَانَ يُعْطِيهِ مَعَ الْوَلَدِ السُّدُسَ
পরিচ্ছেদঃ ১২. দাদা সম্পর্কে উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু-এর মতামত
২৯৫৫. মারওয়ান ইবনু হাকাম থেকে বর্ণিত, উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু যখন আহত হলেন, তিনি তাদের (সাহাবীগণের) নিকট দাদা (এর মীরাস) সম্পর্কে পরামর্শ চেয়ে বললেন, আমি দাদা সম্পর্কে একটি অভিমত ঠিক করেছিলাম, তা তোমরা চাইলে তা অনুসরণ করতে পার। তখন উছমান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু তাকে বললেন, আমরা যদি আপনার রায় বা মতামত অনুসরণ করি, তবে সেটা তো সঠিক পথ। আর যদি আমরা শাইখ (আবূ বকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) এর মতামত অনুসরণ করি, তবে তিনি কতই না উত্তম রায় প্রদানকারী ছিলেন![1]
তাথরীজ: আব্দুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ ১৯০৫১, ১৯০৫২; ইবনু হাযম, আল মুহাল্লা ৯/২৮৩, ২৮৭; বাইহাকী, ফারাইয ৬/২৪৬; হাকিম ৪/৩৪০; এর সনদ সহীহ, হাকিম ও যাহাবী একে সহীহ বলেছেন।
باب فِي قَوْلِ عُمَرَ فِي الْجَدِّ
حَدَّثَنَا مُسْلِمُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ حَدَّثَنَا وُهَيْبٌ حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ عُرْوَةَ عَنْ أَبِيهِ عَنْ مَرْوَانَ بْنِ الْحَكَمِ أَنَّ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ لَمَّا طُعِنَ اسْتَشَارَهُمْ فِي الْجَدِّ فَقَالَ إِنِّي كُنْتُ رَأَيْتُ فِي الْجَدِّ رَأْيًا فَإِنْ رَأَيْتُمْ أَنْ تَتَّبِعُوهُ فَاتَّبِعُوهُ فَقَالَ لَهُ عُثْمَانُ إِنْ نَتَّبِعْ رَأْيَكَ فَإِنَّهُ رَشَدٌ وَإِنْ نَتَّبِعْ رَأْيَ الشَّيْخِ فَلَنِعْمَ ذُو الرَّأْيِ كَانَ