পরিচ্ছেদঃ ১৬৮. আল্লাহ তা’আলা দুনিয়ার আসমানে অবতরণ করেন
১৫১৬. আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “প্রত্যেক রাতেই শেষ অর্ধেকের সময় কিংবা শেষ এক-তৃতীয়াংশের সময় আল্লাহ তা’আলা দুনিয়ার আকাশে অবতরণ করেন এবং বলতে থাকেন : “কে আছে আমাকে ডাকবে? আমি তার ডাকে সাড়া দিব। কে আছে আমার কাছে যাচ্ঞা করবে, আমি তাকে তা দেব। কে আছে আমার কাছে ক্ষমা ভিক্ষা করবে? আমি তাকে ক্ষমা করে দেব।” ফজর (সুবহে সাদিক) উদ্ভাসিত না হওয়া পর্যন্ত কিংবা ইমাম ফজরের সালাতের কিরা’আত সমাপ্ত না করা পর্যন্ত এভাবেই চলতে থাকে “[1]
তাখরীজ: বুখারী, (তাহাজ্জুদ)১১৪৫; মুসলিম (সালাতুল মুসাফিরীন) ৭৫৮; আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ১১৮০, ৫৯৩৬, ৫৯৩৭, ৬১৫৫; সহীহ ইবনু হিব্বান নং ৯১৯, ৯২০ তে।...
بَاب يَنْزِلُ اللَّهُ إِلَى السَّمَاءِ الدُّنْيَا
أَخْبَرَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَمْرٍو عَنْ أَبِي سَلَمَةَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَنْزِلُ اللَّهُ تَعَالَى إِلَى السَّمَاءِ الدُّنْيَا كُلَّ لَيْلَةٍ لِنِصْفِ اللَّيْلِ الْآخِرِ أَوْ لِثُلُثِ اللَّيْلِ الْآخِرِ فَيَقُولُ مَنْ ذَا الَّذِي يَدْعُونِي فَأَسْتَجِيبَ لَهُ مَنْ ذَا الَّذِي يَسْأَلُنِي فَأُعْطِيَهُ مَنْ ذَا الَّذِي يَسْتَغْفِرُنِي فَأَغْفِرَ لَهُ حَتَّى يَطْلُعَ الْفَجْرُ أَوْ يَنْصَرِفَ الْقَارِئُ مِنْ صَلَاةِ الْفَجْرِ
পরিচ্ছেদঃ ১৬৮. আল্লাহ তা’আলা দুনিয়ার আসমানে অবতরণ করেন
১৫১৭. আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “রাতের প্রথম এক-তৃতীয়াংশ অবশিষ্ট থাকাকালীন প্রত্যেক রাতেই বরকতময় নামের অধিকারী আমাদের রব দুনিয়ার আকাশে নেমে আসেন এবং বলতে থাকেন : “কে আছে আমাকে ডাকবে? আমি তার ডাকে সাড়া দিব। কে আছে আমার কাছে ক্ষমা ভিক্ষা করবে? আমি তাকে ক্ষমা করে দেব। কে আছে আমার কাছে যাচ্ঞা করবে? আমি তাকে তা দেব।” ফজর (সুবহে সাদিক) পর্যন্ত (এভাবেই চলতে থাকে)।”[1]
তাখরীজ: এটি আগের হাদীসটির পূনরাবৃত্তি। ইবনু খুযাইমা, আত তাওহীদ ১/৩০১ নং ১৯২ (১৫) তে বর্ণনা করেছেন।
بَاب يَنْزِلُ اللَّهُ إِلَى السَّمَاءِ الدُّنْيَا
حَدَّثَنَا الْحَكَمُ بْنُ نَافِعٍ عَنْ شُعَيْبِ بْنِ أَبِي حَمْزَةَ عَنْ الزُّهْرِيِّ حَدَّثَنِي أَبُو سَلَمَةَ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ وَأَبُو عَبْدِ اللَّهِ الْأَغَرُّ صَاحِبَا أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّ أَبَا هُرَيْرَةَ أَخْبَرَهُمَا أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ يَنْزِلُ رَبُّنَا تَبَارَكَ اسْمُهُ كُلَّ لَيْلَةٍ حِينَ يَبْقَى ثُلُثُ اللَّيْلِ الْآخِرُ إِلَى السَّمَاءِ الدُّنْيَا فَيَقُولُ مَنْ يَدْعُونِي فَأَسْتَجِيبَ لَهُ مَنْ يَسْتَغْفِرُنِي فَأَغْفِرَ لَهُ مَنْ يَسْأَلُنِي فَأُعْطِيَهُ حَتَّى الْفَجْرِ
পরিচ্ছেদঃ ১৬৮. আল্লাহ তা’আলা দুনিয়ার আসমানে অবতরণ করেন
১৫১৮. নাফি’ ইবনু জুবাইর ইবনু মুত’ঈমের পিতা (জুবাইর ইবনু মুত’ঈম) রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “প্রত্যেক রাতেই আল্লাহ তা’আলা দুনিয়ার আকাশে অবতরণ করেন এবং বলতে থাকেন : “কোন যাচ্ঞাকারী আছে কি, আমি তাকে তা দেব? কোন ক্ষমা প্রার্থনাকারী আছে কি, আমি তাকে ক্ষমা করে দেব?”[1]
তাখরীজ: আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েীছ মুসনাদুল মাউসিলী নং ৭৪০৮, ৭৪০৯ তে, চাইলে সেখানে দেখুন। এছাড়াও, আজুরী, আশ শরীয়াহ পৃ: ২৭৭; ইবনু খুযাইমা, আত তাওহীদ ১/ ৩১৫ নং ১৯৭ (৩৯); ইবনু আবী আসিম, আস সুন্নাহ নং ৫০৭; বাইহাক্বী, আসমা ওয়াস সিফাত পৃ: ৪৫১।
...
এ ধরণের হাদীস সম্পর্কে আওযাঈ, মালিক, সুফিয়ান সাওরী, লাইছ ইবনু সা’দ রাহি. বলতেন: “যেভাবে বর্ণিত আছে সেভাবেই তারা তা বর্ণনা করতেন, কোনো ধরণ বা প্রকৃতি বর্ণনা ব্যতীতই।”
بَاب يَنْزِلُ اللَّهُ إِلَى السَّمَاءِ الدُّنْيَا
أَخْبَرَنَا حَجَّاجُ بْنُ مِنْهَالٍ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ حَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ دِينَارٍ عَنْ نَافِعِ بْنِ جُبَيْرِ بْنِ مُطْعِمٍ عَنْ أَبِيهِ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ يَنْزِلُ اللَّهُ تَعَالَى كُلَّ لَيْلَةٍ إِلَى السَّمَاءِ الدُّنْيَا فَيَقُولُ هَلْ مِنْ سَائِلٍ فَأُعْطِيَهُ هَلْ مِنْ مُسْتَغْفِرٍ فَأَغْفِرَ لَهُ
পরিচ্ছেদঃ ১৬৮. আল্লাহ তা’আলা দুনিয়ার আসমানে অবতরণ করেন
১৫১৯. রিফা’আহ ইবনু ’উরাবাহ আল জুহানী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “যখন রাতের অর্ধেক কিংবা এক-তৃতীয়াংশ অতিক্রান্ত হয়, তখন আল্লাহ তা’আলা দুনিয়ার আকাশে অবতরণ করেন, এরপর বলতে থাকেন : “আমার বান্দা আমি ব্যতীত আর কারো কাছে চাইবে না। কে আছে আমাকে ডাকবে? আমি তার ডাকে সাড়া দিব। কে আছে আমার কাছে ক্ষমা ভিক্ষা করবে? আমি তাকে ক্ষমা করে দেব। কে আছে আমার কাছে যাচ্ঞা করবে? আমি তাকে তা দান করব।” ফজর (সুবহে সাদিক) উদ্ভাসিত না হওয়া পর্যন্ত (এভাবেই চলতে থাকে)।”[1]
তাখরীজ: আহমাদ ৪/১৬; ইবনু মাজাহ(ইক্বামাতুস সালাত) ১৩৬৭; আজুরী, আশ শরীয়াহ পৃ: ২৭৫, ২৭৬; ইবনু খুযাইমা, আত তাওহীদ ১/৩১২; পূর্ণ তাখরীজের জন্য পরবর্তী টীকাটি দেখুন।
بَاب يَنْزِلُ اللَّهُ إِلَى السَّمَاءِ الدُّنْيَا
أَخْبَرَنَا أَبُو الْمُغِيرَةِ حَدَّثَنَا الْأَوْزَاعِيُّ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ أَبِي كَثِيرٍ عَنْ هِلَالِ بْنِ أَبِي مَيْمُونَةَ عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ عَنْ رِفَاعَةَ بْنِ عَرَابَةَ الْجُهَنِيِّ قَالَ قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا مَضَى مِنْ اللَّيْلِ نِصْفُهُ أَوْ ثُلُثَاهُ هَبَطَ اللَّهُ إِلَى السَّمَاءِ الدُّنْيَا ثُمَّ يَقُولُ لَا أَسْأَلُ عَنْ عِبَادِي غَيْرِي مَنْ ذَا الَّذِي يَسْأَلُنِي فَأُعْطِيَهُ مَنْ ذَا الَّذِي يَسْتَغْفِرُنِي فَأَغْفِرَ لَهُ مَنْ ذَا الَّذِي يَدْعُونِي فَأَسْتَجِيبَ لَهُ حَتَّى يَطْلُعَ الْفَجْرُ
পরিচ্ছেদঃ ১৬৮. আল্লাহ তা’আলা দুনিয়ার আসমানে অবতরণ করেন
১৫২০. আতা ইবনু ইয়াসার হতে রিফা’আহ রাদিয়াল্লাহু আনহু’র সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে।[1]
তাখরীজ: আহমাদ ৪/১৬; আজুরী, আশ শরীয়াহ পৃ: ২৭৫, ২৭৬; ইবনু খুযাইমা, আত তাওহীদ ১/৩১২।
بَاب يَنْزِلُ اللَّهُ إِلَى السَّمَاءِ الدُّنْيَا
حَدَّثَنَا وَهْبُ بْنُ جَرِيرٍ حَدَّثَنَا هِشَامٌ عَنْ يَحْيَى عَنْ هِلَالِ بْنِ أَبِي مَيْمُونَةَ عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ أَنَّ رِفَاعَةَ أَخْبَرَهُ عَنْ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِنَحْوِهِ
পরিচ্ছেদঃ ১৬৮. আল্লাহ তা’আলা দুনিয়ার আসমানে অবতরণ করেন
১৫২১. আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “যখন রাতের এক-তৃতীয়াংশ কিংবা অর্ধাংশ (অতিক্রান্ত) হয়, .... ।” এরপর তিনি ’নুযূল’ (মহান আল্লাহর অবতরণের হাদীস) বর্ণনা করেন।[1]
তাখরীজ: ((মুহাক্বিক্ব এর কোনো তাখরীজ দেননি। তবে এটি যেহেতু সামনে ১৫২৩ আসছে, তাই তাখরীজের জন্য সেখানে দেখা যেতে পারে।- অনুবাদক))
بَاب يَنْزِلُ اللَّهُ إِلَى السَّمَاءِ الدُّنْيَا
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ حُمَيْدٍ حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ مُخْتَارٍ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَقَ عَنْ عَمِّهِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَسَارٍ عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي رَافِعٍ عَنْ عَلِيٍّ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا كَانَ ثُلُثُ اللَّيْلِ أَوْ نِصْفُ اللَّيْلِ فَذَكَرَ النُّزُولَ
পরিচ্ছেদঃ ১৬৮. আল্লাহ তা’আলা দুনিয়ার আসমানে অবতরণ করেন
১৫২২. আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি: “যদি আমার উম্মতের উপর কষ্টকর না হতো, তবে আমি অবশ্যই তাদেরকে প্রতি সালাতের সময় মিসওয়াক করার নির্দেশ দিতাম এবং সর্বশেষ ঈশার সালাতকে রাতের এক-তৃতীয়াংশ অতিক্রান্ত হওয়া পর্যন্ত পিছিয়ে দিতাম। কেননা, যখন রাতের প্রথম এক-তৃতীয়াংশ অতিক্রান্ত হয়, তখন আল্লাহ তা’আলা দুনিয়ার আকাশে অবতরণ করেন। আর ফজর (সুবহে সাদিক) উদিত হওয়া পর্যন্ত সেথায় অবস্থান করতে থাকেন।(এ সময়) একজন আহবানকারী বলতে থাকেন : “ কোনো যাচ্ঞাকারী কি নাই, (যে যাচ্ঞা করবে), ফলে তাকে (তার প্রার্থিত জিনিস) প্রদান করা হবে? কোনো রোগাক্রান্ত ব্যক্তি কি নাই, যে তার রোগমুক্তি কামনা করবে, আর তাকে রোগমুক্তি দান করা হবে? কোনো ক্ষমাপ্রার্থী কি নাই, যে ক্ষমা প্রার্থনা করবে, ফলে তাকে ক্ষমা করা হবে?”[1]
তাখরীজ: আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ৬৫৭৬ ও পরবর্তী হাদীসটির সনদও একই। পূর্বের ১৫১৯, ১৫১৬ নং হাদীসও দেখুন।
بَاب يَنْزِلُ اللَّهُ إِلَى السَّمَاءِ الدُّنْيَا
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى حَدَّثَنَا يَعْقُوبُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ حَدَّثَنَا أَبِي عَنْ ابْنِ إِسْحَقَ حَدَّثَنِي سَعِيدُ بْنُ أَبِي سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيُّ عَنْ عَطَاءٍ مَوْلَى أُمِّ صُبَيَّةَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ لَوْلَا أَنْ أَشُقَّ عَلَى أُمَّتِي لَأَمَرْتُهُمْ بِالسِّوَاكِ عِنْدَ كُلِّ صَلَاةٍ وَلَأَخَّرْتُ الْعِشَاءَ الْآخِرَةَ إِلَى ثُلُثِ اللَّيْلِ فَإِنَّهُ إِذَا مَضَى ثُلُثُ اللَّيْلِ الْأَوَّلُ هَبَطَ اللَّهُ إِلَى السَّمَاءِ الدُّنْيَا فَلَمْ يَزَلْ هُنَالِكَ حَتَّى يَطْلُعَ الْفَجْرُ يَقُولُ قَائِلٌ أَلَا سَائِلٌ يُعْطَى أَلَا دَاعٍ يُجَابُ أَلَا سَقِيمٌ يَسْتَشْفِي فَيُشْفَى أَلَا مُذْنِبٌ يَسْتَغْفِرُ فَيُغْفَرَ لَهُ
পরিচ্ছেদঃ ১৬৮. আল্লাহ তা’আলা দুনিয়ার আসমানে অবতরণ করেন
১৫২৩. উবাইদুল্লাহ ইবনু আবী রাফি’র পিতা, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মুক্তদাস আবী রাফি’ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে, তিনি আলী ইবনু আবী তালিব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে, তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হতে আবী হুরাইরা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু’র হাদীসের অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে।[1]
তাখরীজ: আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ৬৫৭৬ তে, এর পূর্বর্তী হাদীসটি সহ, যার সনদ একই।
بَاب يَنْزِلُ اللَّهُ إِلَى السَّمَاءِ الدُّنْيَا
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدٌ حَدَّثَنَا يَعْقُوبُ حَدَّثَنِي أَبِي عَنْ ابْنِ إِسْحَقَ حَدَّثَنِي عَمِّي عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ يَسَارٍ عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي رَافِعٍ مَوْلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنْ أَبِيهِ عَنْ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِثْلَ حَدِيثِ أَبِي هُرَيْرَةَ