লগইন করুন
পরিচ্ছেদঃ ১৬৮. আল্লাহ তা’আলা দুনিয়ার আসমানে অবতরণ করেন
১৫২২. আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি: “যদি আমার উম্মতের উপর কষ্টকর না হতো, তবে আমি অবশ্যই তাদেরকে প্রতি সালাতের সময় মিসওয়াক করার নির্দেশ দিতাম এবং সর্বশেষ ঈশার সালাতকে রাতের এক-তৃতীয়াংশ অতিক্রান্ত হওয়া পর্যন্ত পিছিয়ে দিতাম। কেননা, যখন রাতের প্রথম এক-তৃতীয়াংশ অতিক্রান্ত হয়, তখন আল্লাহ তা’আলা দুনিয়ার আকাশে অবতরণ করেন। আর ফজর (সুবহে সাদিক) উদিত হওয়া পর্যন্ত সেথায় অবস্থান করতে থাকেন।(এ সময়) একজন আহবানকারী বলতে থাকেন : “ কোনো যাচ্ঞাকারী কি নাই, (যে যাচ্ঞা করবে), ফলে তাকে (তার প্রার্থিত জিনিস) প্রদান করা হবে? কোনো রোগাক্রান্ত ব্যক্তি কি নাই, যে তার রোগমুক্তি কামনা করবে, আর তাকে রোগমুক্তি দান করা হবে? কোনো ক্ষমাপ্রার্থী কি নাই, যে ক্ষমা প্রার্থনা করবে, ফলে তাকে ক্ষমা করা হবে?”[1]
بَاب يَنْزِلُ اللَّهُ إِلَى السَّمَاءِ الدُّنْيَا
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى حَدَّثَنَا يَعْقُوبُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ حَدَّثَنَا أَبِي عَنْ ابْنِ إِسْحَقَ حَدَّثَنِي سَعِيدُ بْنُ أَبِي سَعِيدٍ الْمَقْبُرِيُّ عَنْ عَطَاءٍ مَوْلَى أُمِّ صُبَيَّةَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ لَوْلَا أَنْ أَشُقَّ عَلَى أُمَّتِي لَأَمَرْتُهُمْ بِالسِّوَاكِ عِنْدَ كُلِّ صَلَاةٍ وَلَأَخَّرْتُ الْعِشَاءَ الْآخِرَةَ إِلَى ثُلُثِ اللَّيْلِ فَإِنَّهُ إِذَا مَضَى ثُلُثُ اللَّيْلِ الْأَوَّلُ هَبَطَ اللَّهُ إِلَى السَّمَاءِ الدُّنْيَا فَلَمْ يَزَلْ هُنَالِكَ حَتَّى يَطْلُعَ الْفَجْرُ يَقُولُ قَائِلٌ أَلَا سَائِلٌ يُعْطَى أَلَا دَاعٍ يُجَابُ أَلَا سَقِيمٌ يَسْتَشْفِي فَيُشْفَى أَلَا مُذْنِبٌ يَسْتَغْفِرُ فَيُغْفَرَ لَهُ