পরিচ্ছেদঃ ১৬. সূরা আল-হিজর

৩১২২৷ ইবনু আব্বাস (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক পরমা সুন্দরী মহিলা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর পেছনে (মহিলাদের কাতারে) নামায আদায় করত। কিছু লোক প্রথম কাতারে এগিয়ে আসত, যাতে উক্ত মহিলা দৃষ্টিগোচর না হয়। আবার কিছু লোক পেছনে সরে গিয়ে (মহিলাদের নিকটবর্তী) পেছনের কাতারে দাঁড়াত এবং রুকূতে গিয়ে বগলের নিচ দিয়ে (উক্ত মহিলার প্রতি) তাকাতো। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তা’আলা অবতীর্ণ করেনঃ “তোমাদের মধ্যকার সামনে অগ্রসর হয়ে যাওয়া লোকদেরও আমি জানি এবং পেছনে পিছিয়ে যাওয়া লোকদেরও আমি জানি”— (সূরা আল-হিজর ২৪)।

সহীহঃ সহীহাহ (২৪৭২), আস সামার আল-মুসতাতা-ব

আবূ ঈসা বলেনঃ জাফর ইবনু সুলাইমানও এ হাদীস আমর ইবনু মালিক হতে, তিনি আবূল জাওযার সূত্রে একই রকম বর্ণনা করেছেন এবং তাতে ইবনু আব্বাস (রাযিঃ)-এর উল্লেখ করেননি। আর এটি নূহ-এর রিওয়ায়াত অপেক্ষা সহীহ হওয়ার অনেক বেশী সামঞ্জস্য।

حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، حَدَّثَنَا نُوحُ بْنُ قَيْسٍ الْحُدَّانِيُّ، عَنْ عَمْرِو بْنِ مَالِكٍ، عَنْ أَبِي الْجَوْزَاءِ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ كَانَتِ امْرَأَةٌ تُصَلِّي خَلْفَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم - حَسْنَاءُ مِنْ أَحْسَنِ النَّاسِ فَكَانَ بَعْضُ الْقَوْمِ يَتَقَدَّمُ حَتَّى يَكُونَ فِي الصَّفِّ الأَوَّلِ لِئَلاَّ يَرَاهَا وَيَسْتَأْخِرُ بَعْضُهُمْ حَتَّى يَكُونَ فِي الصَّفِّ الْمُؤَخَّرِ فَإِذَا رَكَعَ نَظَرَ مِنْ تَحْتِ إِبْطَيْهِ فَأَنْزَلَ اللَّهُ ‏:‏ ‏(‏ وَلَقَدْ عَلِمْنَا الْمُسْتَقْدِمِينَ مِنْكُمْ وَلَقَدْ عَلِمْنَا الْمُسْتَأْخِرِينَ ‏)‏ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى وَرَوَى جَعْفَرُ بْنُ سُلَيْمَانَ هَذَا الْحَدِيثَ عَنْ عَمْرِو بْنِ مَالِكٍ عَنْ أَبِي الْجَوْزَاءِ نَحْوَهُ وَلَمْ يَذْكُرْ فِيهِ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ وَهَذَا أَشْبَهُ أَنْ يَكُونَ أَصَحَّ مِنْ حَدِيثِ نُوحٍ ‏.‏

حدثنا قتيبة، حدثنا نوح بن قيس الحداني، عن عمرو بن مالك، عن ابي الجوزاء، عن ابن عباس، قال كانت امراة تصلي خلف رسول الله صلى الله عليه وسلم - حسناء من احسن الناس فكان بعض القوم يتقدم حتى يكون في الصف الاول لىلا يراها ويستاخر بعضهم حتى يكون في الصف الموخر فاذا ركع نظر من تحت ابطيه فانزل الله ‏:‏ ‏(‏ ولقد علمنا المستقدمين منكم ولقد علمنا المستاخرين ‏)‏ ‏.‏ قال ابو عيسى وروى جعفر بن سليمان هذا الحديث عن عمرو بن مالك عن ابي الجوزاء نحوه ولم يذكر فيه عن ابن عباس وهذا اشبه ان يكون اصح من حديث نوح ‏.‏


Narrated Ibn 'Abbas:
"There was a woman who performed Salat behind the Messenger of Allah (ﷺ) who was the most beautiful among the people. Some of the people would go forward to the first line so as not to see her. Others would go back to the last line so when he would bow, he could look at her from under his armpit. So Allah revealed: Indeed We know those who try to come forward among you, and We know those who try to go back (15:24).


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)
৪৪/ তাফসীরুল কুরআন (كتاب تفسير القرآن عن رسول الله ﷺ) 44. Chapters on Tafsir

পরিচ্ছেদঃ ১৬. সূরা আল-হিজর

৩১২৩৷ ইবনু উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ জাহান্নামের সাতটি দরজা আছে (১৫ঃ ৪৪ আয়াতের প্রতি ইঙ্গিত)। তার মধ্যে একটি দরজা সেইসব লোকদের জন্য যারা আমার উম্মাতের বিরুদ্ধে অথবা বলেছেনঃ মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উন্মাতের বিপক্ষে তলোয়ার চালিয়েছে।

যঈফ, মিশকাত, তাহকীক ছানী (৩৫৩০)

আবূ ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি গারীব। আমরা শুধুমাত্র মালিক ইবনু মিগওয়ালের সূত্রেই এ হাদীস জেনেছি।

حَدَّثَنَا عَبْدُ بْنُ حُمَيْدٍ، حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ عُمَرَ، عَنْ مَالِكِ بْنِ مِغْوَلٍ، عَنْ جُنَيْدٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ لِجَهَنَّمَ سَبْعَةُ أَبْوَابٍ بَابٌ مِنْهَا لِمَنْ سَلَّ السَّيْفَ عَلَى أُمَّتِي أَوْ قَالَ عَلَى أُمَّةِ مُحَمَّدٍ صلى الله عليه وسلم - ‏"‏ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ حَدِيثِ مَالِكِ بْنِ مِغْوَلٍ ‏.‏

حدثنا عبد بن حميد، حدثنا عثمان بن عمر، عن مالك بن مغول، عن جنيد، عن ابن عمر، عن النبي صلى الله عليه وسلم قال ‏ "‏ لجهنم سبعة ابواب باب منها لمن سل السيف على امتي او قال على امة محمد صلى الله عليه وسلم - ‏"‏ ‏.‏ قال ابو عيسى هذا حديث غريب لا نعرفه الا من حديث مالك بن مغول ‏.‏


Narrated Ibn 'Umar:
that the Prophet (ﷺ) said: "There are seven gates of Jahannam: Among them a gate for whoever carries a sword against my Ummah." Or he said: "Against the Ummah of Muhammad."


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)
৪৪/ তাফসীরুল কুরআন (كتاب تفسير القرآن عن رسول الله ﷺ) 44. Chapters on Tafsir

পরিচ্ছেদঃ ১৬. সূরা আল-হিজর

৩১২৪। আবূ হুরাইরাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ "আলহামদু লিল্লাহ" অর্থাৎ সূরা আল-ফাতিহা হচ্ছে উম্মুল কুরআন (কুরআনের মূল), উম্মুল কিতাব (কিতাবের মূল) ও সাবউল মাসানী (বারবার পঠিত সপ্তক)।

সহীহঃ সহীহ আবূ দাউদ (১৩১), বুখারী

আবূ ঈসা বলেন, এ হাদীসটি হাসান সহীহ।

حَدَّثَنَا عَبْدُ بْنُ حُمَيْدٍ، حَدَّثَنَا أَبُو عَلِيٍّ الْحَنَفِيُّ، عَنِ ابْنِ أَبِي ذِئْبٍ، عَنِ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ الْحَمْدُ لِلَّهِ أُمُّ الْقُرْآنِ وَأُمُّ الْكِتَابِ وَالسَّبْعُ الْمَثَانِي ‏"‏ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ ‏.‏

حدثنا عبد بن حميد، حدثنا ابو علي الحنفي، عن ابن ابي ذىب، عن المقبري، عن ابي هريرة، قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ الحمد لله ام القران وام الكتاب والسبع المثاني ‏"‏ ‏.‏ قال ابو عيسى هذا حديث حسن صحيح ‏.‏


Narrated Abu Hurairah:
that the Messenger of Allah (ﷺ) said: "Al-Hamdulillah is Umm Al-Qur'an and Umm Al-Kitab and the seven oft-repeated."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)
৪৪/ তাফসীরুল কুরআন (كتاب تفسير القرآن عن رسول الله ﷺ) 44. Chapters on Tafsir

পরিচ্ছেদঃ ১৬. সূরা আল-হিজর

৩১২৫। উবাই ইবনু কা’ব (রাযিঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তাওরাত ও ইনজীলে আল্লাহ তা’আলা উম্মুল কুরআনের সমতুল্য কিছু অবতীর্ণ করেননি। আর তা হচ্ছে সাবাউল মাসানী (বারবার পঠিত সপ্তক; সূরা আল-হিজর ৮৭ আয়াতের প্রতি ইঙ্গিত)। (আল্লাহ - তা’আলা বলেন) তা আমার ও আমার বান্দার মধ্যে বণ্টিত। আমার বান্দার জন্য তা-ই রয়েছে যা সে চায়।

সহীহঃ তা’লীকুর রাগীব (২/২১৬), সিফাতুস সালাত।

কুতাইবা আবদুল আজীজ ইবনু মুহাম্মাদ হতে, তিনি আলা ইবনু ’আবদুর রাহমান হতে, তিনি তার পিতা হতে, তিনি আবূ হুরাইরাহ (রাযিঃ) হতে এই সূত্রে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উবাই (রাযিঃ)-এর নিকট বের হয়ে এলেন। তখন তিনি নামাযরত ছিলেন...পূর্বোক্ত হাদীসের অনুরূপ।

আবূ ঈসা বলেনঃ আবদুল আযীয ইবনু মুহাম্মাদের হাদীস অনেক বেশি দীর্ঘ ও পূর্ণাঙ্গ এবং এটি আবদুল হামীদ ইবনু জাফরের হাদীস অপেক্ষা অনেক বেশি সহীহ। একাধিক বর্ণনাকারী আলা ইবনু আবদুর রাহমান (রহঃ) হতে একই রকম বর্ণনা করেছেন।

حَدَّثَنَا الْحُسَيْنُ بْنُ حُرَيْثٍ، حَدَّثَنَا الْفَضْلُ بْنُ مُوسَى، عَنْ عَبْدِ الْحَمِيدِ بْنِ جَعْفَرٍ، عَنِ الْعَلاَءِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنْ أُبَىِّ بْنِ كَعْبٍ، قَالَ قَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ مَا أَنْزَلَ اللَّهُ فِي التَّوْرَاةِ وَلاَ فِي الإِنْجِيلِ مِثْلَ أُمِّ الْقُرْآنِ وَهِيَ السَّبْعُ الْمَثَانِي وَهِيَ مَقْسُومَةٌ بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ ‏"‏ ‏.‏

حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ مُحَمَّدٍ، عَنِ الْعَلاَءِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم خَرَجَ عَلَى أُبَىٍّ وَهُوَ يُصَلِّي فَذَكَرَ نَحْوَهُ بِمَعْنَاهُ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى حَدِيثُ عَبْدِ الْعَزِيزِ بْنِ مُحَمَّدٍ أَطْوَلُ وَأَتَمُّ وَهَذَا أَصَحُّ مِنْ حَدِيثِ عَبْدِ الْحَمِيدِ بْنِ جَعْفَرٍ هَكَذَا رَوَى غَيْرُ وَاحِدٍ عَنِ الْعَلاَءِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ ‏.‏

حدثنا الحسين بن حريث، حدثنا الفضل بن موسى، عن عبد الحميد بن جعفر، عن العلاء بن عبد الرحمن، عن ابيه، عن ابي هريرة، عن ابى بن كعب، قال قال النبي صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ ما انزل الله في التوراة ولا في الانجيل مثل ام القران وهي السبع المثاني وهي مقسومة بيني وبين عبدي ولعبدي ما سال ‏"‏ ‏.‏ حدثنا قتيبة، حدثنا عبد العزيز بن محمد، عن العلاء بن عبد الرحمن، عن ابيه، عن ابي هريرة، ان النبي صلى الله عليه وسلم خرج على ابى وهو يصلي فذكر نحوه بمعناه ‏.‏ قال ابو عيسى حديث عبد العزيز بن محمد اطول واتم وهذا اصح من حديث عبد الحميد بن جعفر هكذا روى غير واحد عن العلاء بن عبد الرحمن ‏.‏


Narrated Ubayy bin Ka'b:
that the Messenger of Allah (ﷺ) said: "Allah has not revealed the likes of Umm Al-Kitab in the Tawrah, nor the Injil. It is the seven oft-repeated, and (Allah said) 'It is divided between Myself and My slave, and My slave shall have what he asks for.'"


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ উবাই ইবনু কা‘ব (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)
৪৪/ তাফসীরুল কুরআন (كتاب تفسير القرآن عن رسول الله ﷺ) 44. Chapters on Tafsir

পরিচ্ছেদঃ ১৬. সূরা আল-হিজর

৩১২৬। আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহ্ তা’আলার বাণী “আমি অবশ্যই তাদের সবাইকে প্রশ্ন করব তারা যা করে সে বিষয়ে" (সূরাঃ হিজর৯২-৯৩) প্রসঙ্গে বলেনঃ অর্থাৎ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলা প্রসঙ্গে।

সনদ দুর্বল

আবূ ঈসা বলেনঃ এ হাদীসটি গারীব। আমরা শুধুমাত্র লাইস ইবনু আবূ সুলাইমের সূত্রে এ হাদীস জেনেছি। আবদুল্লাহ ইবনু ইদরীসও এ হাদীস লাইস ইবনু আবূ সুলাইম হতে তিনি বিশর হতে তিনি আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) সূত্রে একই রকম বর্ণনা করেছেন তবে মারফুরূপে বর্ণনা করেননি।

حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَبْدَةَ الضَّبِّيُّ، حَدَّثَنَا مُعْتَمِرُ بْنُ سُلَيْمَانَ، عَنْ لَيْثِ بْنِ أَبِي سُلَيْمٍ، عَنْ بِشْرٍ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فِي قَوْلِهِ ‏:‏ ‏(‏ولَنَسْأَلَنَّهُمْ أَجْمَعِينَ * عَمَّا كَانُوا يَعْمَلُونَ ‏)‏ قَالَ ‏ "‏ عَنْ قَوْلِ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ إِنَّمَا نَعْرِفُهُ مِنْ حَدِيثِ لَيْثِ بْنِ أَبِي سُلَيْمٍ ‏.‏ وَقَدْ رَوَى عَبْدُ اللَّهِ بْنُ إِدْرِيسَ عَنْ لَيْثِ بْنِ أَبِي سُلَيْمٍ عَنْ بِشْرٍ عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ نَحْوَهُ وَلَمْ يَرْفَعْهُ ‏.‏

حدثنا احمد بن عبدة الضبي، حدثنا معتمر بن سليمان، عن ليث بن ابي سليم، عن بشر، عن انس بن مالك، عن النبي صلى الله عليه وسلم في قوله ‏:‏ ‏(‏ولنسالنهم اجمعين * عما كانوا يعملون ‏)‏ قال ‏ "‏ عن قول لا اله الا الله ‏"‏ ‏.‏ قال ابو عيسى هذا حديث غريب انما نعرفه من حديث ليث بن ابي سليم ‏.‏ وقد روى عبد الله بن ادريس عن ليث بن ابي سليم عن بشر عن انس بن مالك نحوه ولم يرفعه ‏.‏


Narrated Anas bin Malik:
that regarding Allah's saying: We shall certainly call all of them to account. For all that they used to do (15:92 & 93). The Prophet (ﷺ) said: "About saying La Ilaha Illallah."


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)
৪৪/ তাফসীরুল কুরআন (كتاب تفسير القرآن عن رسول الله ﷺ) 44. Chapters on Tafsir

পরিচ্ছেদঃ ১৬. সূরা আল-হিজর

৩১২৭। আবূ সাঈদ আল-খুদরী (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা মুমিনের দূরদৃষ্টি সম্পর্কে সজাগ থাক। কারণ সে আল্লাহ্ তা’আলার নূরের সাহায্যে দেখে। তারপর তিনি পাঠ করেনঃ “নিশ্চয় এতে নিদর্শন রয়েছে অন্তর্দৃষ্টি সম্পন্ন লোকদের জন্য" (সূরাঃ আল-হিজর— ৭৫)।

যঈফ, যঈফা (১৮২১)

আবূ ঈসা বলেন, এ হাদীসটি গারীব। আমরা শুধুমাত্র উপরোক্ত সূত্রেই এ হাদীস জেনেছি। কোন কোন তাফসীরকার আয়াতে উদ্ধৃত “মুতাওয়াসসিমীন" শব্দের অর্থ করেছেন “মুতাফাররিসীন" (দূরদৃষ্টি বা অন্তর দৃষ্টি সম্পন্ন লোক)।

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ، حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ أَبِي الطَّيِّبِ، حَدَّثَنَا مُصْعَبُ بْنُ سَلاَّمٍ، عَنْ عَمْرِو بْنِ قَيْسٍ، عَنْ عَطِيَّةَ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏"‏ اتَّقُوا فِرَاسَةَ الْمُؤْمِنِ فَإِنَّهُ يَنْظُرُ بِنُورِ اللَّهِ ‏"‏ ‏.‏ ثُمَّ قَرَأَ ‏:‏ ‏(‏ إِنَّ فِي ذَلِكَ لآيَاتٍ لِلْمُتَوَسِّمِينَ ‏)‏ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ إِنَّمَا نَعْرِفُهُ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ وَقَدْ رُوِيَ عَنْ بَعْضِ أَهْلِ الْعِلْمِ فِي تَفْسِيرِ هَذِهِ الآيَةِ ‏:‏ ‏(‏ إِنَّ فِي ذَلِكَ لآيَاتٍ لِلْمُتَوَسِّمِينَ ‏)‏ قَالَ لِلْمُتَفَرِّسِينَ ‏.‏

حدثنا محمد بن اسماعيل، حدثنا احمد بن ابي الطيب، حدثنا مصعب بن سلام، عن عمرو بن قيس، عن عطية، عن ابي سعيد الخدري، قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم ‏"‏ اتقوا فراسة المومن فانه ينظر بنور الله ‏"‏ ‏.‏ ثم قرا ‏:‏ ‏(‏ ان في ذلك لايات للمتوسمين ‏)‏ ‏.‏ قال ابو عيسى هذا حديث غريب انما نعرفه من هذا الوجه وقد روي عن بعض اهل العلم في تفسير هذه الاية ‏:‏ ‏(‏ ان في ذلك لايات للمتوسمين ‏)‏ قال للمتفرسين ‏.‏


Narrated Abu Sa'eed Al-Khudri:
that the Messenger of Allah (ﷺ) said: "Beware of the believer's intuition, for indeed he sees with Allah's Light." Then he recited: Surely in this are signs for those who see (15:75).


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)
৪৪/ তাফসীরুল কুরআন (كتاب تفسير القرآن عن رسول الله ﷺ) 44. Chapters on Tafsir
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৬ পর্যন্ত, সর্বমোট ৬ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে