আল্লামা আবু জাফর সিদ্দিকী জাল হাদীস নির্ভর ও ইসলামি আকীদা বিরোধী গ্রন্থাদির একটি তালিকা দিয়ে সেগুলি পাঠ না করতে বা সতর্কতার সাথে পড়তে পরামর্শ দিয়েছেন। এ সকল গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে:
তাফরীজুল খাতির ফী মানাকিবিশ শাইখ আব্দুল কাদির, ফাতাওয়া সূফীয়্যাহ, আল-মুবতাদা ওয়া কাসাসুল আম্বিয়া, কিতাবুল আউলিয়া, ইমাম যামাখশারী রচিত তাফসীর আল-কাশ্শাফ, ইমাম দাইলামী সংকলিত হাদীস গ্রন্থ আল-ফিরদাউস, ইমাম হাকিম নিসাপূরী সংকলিত হাদীস গ্রন্থ আল-মুসতাদরাক, মুহাম্মাদ ইবনু সালামাহ আল-কুদায়ী সংকলিত হাদীস-গ্রন্থ ‘‘আশ শিহাব’’ বা ‘‘মাউদূআত আল-কুদায়ী’’, ইবনু ওয়াদআন সংকলিত হাদীস গ্রন্থ ‘‘আল-আরবাঊন আল-ওয়াদআনিয়্যাহ, আলী (রা)-এর বাণীমালা বলে কথিত ‘‘নাহজুল বালাগা’’ গ্রন্থ, কালবীর তাফসীর গ্রন্থ, মুকাতিল ইবনু সুলাইমানের তাফসীর, ইবনু ইসহাকের মাগাযী গ্রন্থ, ওয়াকিদীর মাগাযী গ্রন্থ, বদরে মুনিরের কাহিনী, আন্দরসভা, শাহ ইয়ামানের গল্প, দাস্তানে আমীর-ওমরা, গুলে বকাওলী, আলিফ লাইলা, নকশে সুলাইমানী, ফালনামা, কেস্সায়ে মাহে রামযান, মুজিযায়ে আলে নবী, চেহেল রেসালা, ওফাত নামা, জঙ্গনামা হযরত আলী, জঙ্গনামা মুহাম্মাদ হানুফা, হাজার মাসআলা, গুলদশতায়ে মেরাজ, নাত হি নাত, দিওয়ানে লুতফ, দুআ গঞ্জল আরশ, আহাদ নামা, মৌলুদে দেলপযীর, মৌলূদে দেলপসন্দ, মৌলুদে সাদী, মৌলুদে শহীদী ইত্যাদি মীলাদ বিষয়ক অধিকাংশ গ্রন্থ, নাফেউল খালাইক, মীর মশারফ হোসেন প্রণীত বিষাদসিন্ধু, আমীর হামযা, জীগোন, সোনাভান, সমর্থভান, জঙ্গনামা, মালিকা আকার, কালুগাযী, আব্দুল আলী, লাইলী-মজনু ইত্যাদি বাংলা ভাষায় লিখিত পুথি, কাদিয়ানী, শীয়া, আর্য সমাজ ও ফকীর সম্প্রদায়ের লিখিত গ্রন্থাদি...।[1]