৭৩. নির্দিষ্ট জিকির ও তাসবীহ পাঠ করা :
নির্দিষ্ট কিছু জিকির রয়েছে যেগুলো পাঠ করলে গাছের পাতা ঝড়ার মত গুনাহগুলো ঝড়ে যায়। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন :
إِنَّ سُبْحَانَ اللهِ وَالْحَمْدُ لِلّٰهِ وَلَا إِلٰهَ إِلَّا اللهُ وَاللهُ أَكْبَرُ تَنْفُضُ الْخَطَايَا كَمَا تَنْفُضُ الشَّجَرَةُ وَرَقَهَا
‘‘নিশ্চয় সুবহা-নাল্লা-হ, আলহামদুলিল্লা-হ, লা- ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ ও আল্লা-হু আকবার, গুনাহসমূহকে ঝরিয়ে দেয়, যেমন গাছ তার পাতাসমূহকে ঝরিয়ে দেয়।’’[1]
عن أَنَسٍ أَنَّ رَسُولَ اللهِ ﷺ مَرَّ بِشَجَرَةٍ يَابِسَةِ الْوَرَقِ فَضَرَبَهَا بِعَصَاهُ فَتَنَاثَرَ الْوَرَقُ فَقَالَ إِنَّ الْحَمْدُ لِلّٰهِ وَسُبْحَانَ اللهِ وَلَا إِلٰهَ إِلَّا اللهُ وَاللهُ أَكْبَرُ لَتُسَاقِطُ مِنْ ذُنُوبِ الْعَبْدِ كَمَا تَسَاقَطَ وَرَقُ هٰذِهِ الشَّجَرَةِ
আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রসূলুল্লাহ (সা.) একবার একটি গাছের পাশ দিয়ে পথ অতিক্রম করছিলেন, এর পাতা ছিল শুষ্ক। তিনি তাঁর লাঠি দিয়ে এতে আঘাত করলেন, ফলে পাতা ঝরে পড়তে লাগল। এরপর তিনি বললেন, এই গাছটির পাতা যেভাবে ঝরে পড়ছে, তেমনিভাবে ‘আলহামদুলিল্লা-হ, সুবহা-নাল্লা-হ, লা- ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াল্লা-হু আকবার’ (পাঠের) দ্বারাও বান্দার গুনাহসমূহ ঝরে পড়ে।[2]
সা‘দ ইবনু আবূ ওয়াক্কাস (রাঃ) বলেন, একদিন আমরা আল্লাহর রাসূল (সা.)-এর নিকট উপস্থিত ছিলাম, তিনি বললেন, তোমাদের কোনো ব্যক্তি প্রতিদিন এক হাজার সাওয়াব অর্জন করতে অপারগ হবে কি? তাঁর সাথে বসা লোকেদের একজন জিজ্ঞেস করল, সে কীভাবে এক হাজার সাওয়াব অর্জন করবে? তিনি বললেন,
يُسَبِّحُ مِائَةَ تَسْبِيحَةٍ فَيُكْتَبُ لَه أَلْفُ حَسَنَةٍ أَوْ يُحَطُّ عَنْهُ أَلْفُ خَطِيئَةٍ
‘‘সে একশ বার তাসবীহ (সুবহা-নাল্লা-হ) পড়বে এর ফলে তার জন্য এক হাজার সাওয়াব লেখা হবে অথবা এক হাজার গুনাহ মিটিয়ে দেয়া হবে।’’[3]
৭৪. নির্দিষ্ট জিকির ১০০ বার পাঠ করা :
নির্দিষ্ট একটি জিকির ১০০ বার পাঠ করলে অন্যান্য ফযীলতের পাশাপাশি পাঠকারীর ১০০টি গুনাহ মাফ করা হয়। আবূ হুরায়রাহ্ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন :
مَنْ قَالَ لَا إِلٰهَ إِلَّا اللهُ وَحْدَه لَا شَرِيكَ لَه لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلٰى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ فِي يَوْمٍ مِائَةَ مَرَّةٍ كَانَتْ لَه عَدْلَ عَشْرِ رِقَابٍ وَكُتِبَتْ لَه مِائَةُ حَسَنَةٍ وَمُحِيَتْ عَنْهُ مِائَةُ سَيِّئَةٍ وَكَانَتْ لَه حِرْزًا مِنْ الشَّيْطَانِ يَوْمَه ذٰلِكَ حَتّٰى يُمْسِيَ وَلَمْ يَأْتِ أَحَدٌ بِأَفْضَلَ مِمَّا جَاءَ بِه إِلَّا أَحَدٌ عَمِلَ أَكْثَرَ مِنْ ذٰلِكَ
‘‘যে ব্যক্তি একশ’বার এ দু‘আটি পড়বে :
لَا إِلٰهَ إِلَّا اللهُ وَحْدَه لَا شَرِيكَ لَه لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلٰى كُلِِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
উচ্চারণ : লা- ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ্দাহূ লা- শারীকা লাহূ, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হাম্দু ওয়াহুয়া ‘আলা- কুল্লি শাইয়িন ক্বদীর।
অর্থ : আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই, তিনি একক, তাঁর কোন শরীক নেই; বাদশাহী একমাত্র তারই, সমস্ত প্রশংসাও একমাত্র তাঁরই জন্য, আর তিনি সকল বস্তুর উপর সর্বশক্তিমান।
তাহলে দশটি গোলাম আযাদ করার পরিমাণ সাওয়াব তার হবে। তার জন্য একশটি সাওয়াব লেখা হবে এবং আর একশটি গুনাহ মিটিয়ে দেয়া হবে। ঐদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত সে শয়তান থেকে সুরক্ষিত থাকবে। কোন লোক তার চাইতে উত্তম সাওয়াবের কাজ করতে সক্ষম হবে না। তবে হ্যাঁ, ঐ ব্যক্তি সক্ষম হবে, যে এর চেয়ে ঐ দু‘আটির ‘আমল অধিক পরিমাণ করবে।’’[4]
৭৫. নির্দিষ্ট কয়েকটি বাক্য পাঠ করা :
‘আলী (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) আমাকে বলেছেন,
أَلَا أُعَلِّمُكَ كَلِمَاتٍ إِذَا قُلْتَهُنَّ غُفِرَ لَكَ
আমি তোমাকে কিছু শব্দ-বাক্য শিখিয়ে দিচ্ছি, তুমি সেগুলো পাঠ করলে তার বিনিময়ে তোমাকে মাফ করে দেয়া হবে। আর সেই শব্দ-বাক্যগুলো হলো :
لَا إِلٰهَ إِلَّا اللهُ الْحَلِيمُ الْكَرِيمُ لَا إِلٰهَ إِلَّا اللهُ الْعَلِيُّ الْعَظِيمُ سُبْحَانَ اللهِ رَبِّ السَّمٰوَاتِ السَّبْعِ وَرَبِّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ الْحَمْدُ لِلّٰهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ
উচ্চারণ : লা- ইলা-হা ইল্লাল্লা-হুল হালীমুল কারীম লা- ইলা-হা ইল্লাল্লা-হুল ‘আলিয়্যুল ‘আযীম, সুবহা-নাল্লা-হি রব্বিস্ সামা-ওয়া-তিস্ সাব‘ঈ ওয়া রব্বিল ‘আরশিল ‘আযীম, আল হামদুলিল্লা-হি রব্বিল ‘আ-লামীন।
অর্থ : আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই, তিনি সহনশীল ও সম্মানিত। আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই, তিনি সুউচ্চ ও মহান। আল্লাহ পবিত্র, তিনি সাত আসমান ও মহান আরশের রব। সকল প্রশংসা আল্লাহর যিনি জগতমসূহের রব।[5]
৭৬. সকাল-সন্ধ্যায় নির্দিষ্ট দু‘আ ১০ বার করে পড়া :
সকাল-সন্ধ্যায় পড়া সুন্নাহ্ এমন একাধিক দু‘আ হাদীসে বর্ণিত হয়েছে। তার মধ্যে সব দু‘আ-যিকরের ব্যপারে গুনাহ মাফের ফযীলত বর্ণিত হয়নি। নিম্নে উল্লিখিত হাদীসটিতে গুনাহ মাফের বিশেষ অফার ঘোষিত হয়েছে। আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন :
مَنْ قَالَ لَا إِلٰهَ إِلَّا اللهُ وَحْدَه لَا شَرِيكَ لَه لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلٰى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ مَنْ قَالَهَا عَشْرَ مَرَّاتٍ حِينَ يُصْبِحُ كُتِبَ لَه بِهَا مِائَةُ حَسَنَةٍ وَمُحِيَ عَنْهُ بِهَا مِائَةُ سَيِّئَةٍ وَكَانَتْ لَه عَدْلَ رَقَبَةٍ وَحُفِظَ بِهَا يَوْمَئِذٍ حَتّٰى يُمْسِيَ وَمَنْ قَالَ مِثْلَ ذٰلِكَ حِينَ يُمْسِي كَانَ لَه مِثْلُ ذٰلِكَ
‘‘কেউ যদি সকালে দশবার (নিম্নের) দু‘আটি পাঠ করে তাহলে এর বিনিময়ে তার ‘আমলনামায় ১০০টি সাওয়াব লিখে দেয়া হয়, তার ‘আমলনামা থেকে ১০০টি গুনাহ মুছে ফেলা হয়, ১টি দাস মুক্তির সাওয়াব সে পায় এবং সেদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত তাকে (শয়তান ও বিপদাপদ থেকে) হিফাযাত করা হয়। আর সন্ধ্যায় কেউ যদি একই কাজ আবার করে তাহলে তার জন্য একই সাওয়াব রয়েছে।’’[6]
দু‘আটি হলো,
لَا إِلٰهَ إِلَّا اللهُ وَحْدَه لَا شَرِيكَ لَه لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلٰى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
উচ্চারণ : লা- ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহদাহূ লা- শারীকা লাহূ, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হাম্দ ওয়াহুয়া ‘আলা- কুল্লি শাইয়িন ক্বদীর।
অর্থ : আল্লাহ ছাড়া কেউ সত্য উপাস্য নেই, তিনি একক, তাঁর কোন শরীক নেই, তাঁরই জন্য সারা রাজত্ব, এবং তাঁরই নিমিত্তে সকল প্রশংসা। আর তিনি সর্ববস্তুর ওপর সর্বক্ষমতাবান।
‘উমারাহ্ ইবন শাবীব আস্ সাবাঈ (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন :
مَنْ قَالَ لَا إِلٰهَ إِلَّا اللهُ وَحْدَه لَا شَرِيكَ لَه لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ يُحْيِىْ وَيُمِيتُ وَهُوَ عَلٰى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ عَشْرَ مَرَّاتٍ عَلَى إِثْرِ الْمَغْرِبِ بَعَثَ اللهُ مَسْلَحَةً يَحْفَظُونَه مِنَ الشَّيْطَانِ حَتّٰى يُصْبِحَ وَكَتَبَ اللهُ لَه بِهَا عَشْرَ حَسَنَاتٍ مُوجِبَاتٍ وَمَحَا عَنْهُ عَشْرَ سَيِّئَاتٍ مُوبِقَاتٍ وَكَانَتْ لَه بِعَدْلِ عَشْرِ رِقَابٍ مُؤْمِنَاتٍ
‘‘কেউ যদি মাগরিবের পর দশবার (নিম্নের) এই দু‘আটি পাঠ করে তবে আল্লাহ তা‘আলা তার জন্য সশস্ত্র প্রহরী ফেরেশতা দল পাঠাবেন যারা তাকে ভোর পর্যন্ত শয়তান থেকে রক্ষা করবে। এতে তার জন্য তিনি লিখবেন দশটি অবশ্য প্রাপ্য সাওয়াব, মাফ করে দিবেন তার জন্য ধ্বংসকর দশটি গুনাহ এবং তাতে তার দশজন মু’মিন দাস আযাদ করার সমতুল্য সাওয়াব হবে।’’[7]
দু‘আটি হলো,
لاَ إِلٰهَ إِلاَّ اللهُ وَحْدَه لَا شَرِيكَ لَه لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ يُحْيِىْ وَيُمِيتُ وَهُوَ عَلٰى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
‘‘আল্লাহ ছাড়া কেউ সত্য উপাস্য নেই, তিনি একক, তাঁর কোন শরীক নেই, তাঁরই জন্য সারা রাজত্ব, এবং তাঁরই নিমিত্তে সকল প্রশংসা। তিনি জীবন দান করেন ও মৃত্যু প্রদান করেন। আর তিনি সর্ববস্তুর উপর উপর সর্বক্ষমতাবান।’’
৭৭. তাশাহহুদ পড়ে সলাত শেষ করার সময় নির্দিষ্ট দু‘আ পড়া :
মিহজান ইবনু আদরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ (সা.) (একদিন) মাসজিদে প্রবেশ করে দেখলেন যে, এক ব্যক্তি তাশাহ্হুদ পড়ে সলাত শেষ করার সময় বললো,
اَللّٰهُمَّ إِنِّىْ أَسْأَلُكَ يَا اللهُ بِأَنَّكَ الْوَاحِدُ الأَحَدُ الصَّمَدُ الَّذِىْ لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ وَلَمْ يَكُنْ لَه كُفُوًا أَحَدٌ أَنْ تَغْفِرَ لِىْ ذُنُوبِي إِنَّكَ أَنْتَ الْغَفُورُ الرَّحِيمُ
উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা ইন্নী আসআলুকা ইয়া আল্লা-হ বি আন্নাকাল ওয়াহিদুল আহাদুস্ সামাদ, আল্লাযী লাম ইয়ালিদ ওয়ালাম ইঊলাদ ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহূ কুফুওয়ান আহাদ, আন তাগফিরালী যুনূবী ইন্নাকা আন্তাল গাফূরুর্ রহীম।
অর্থ : হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে চাই হে আল্লাহ! তুমি তো সেই সত্ত্বা যিনি এক ও একক এবং অমুখাপেক্ষী, যিনি কাউকেও জন্ম দেননি এবং তাকেও কেউ জন্ম দেয়নি, আর তার সমতুল্য/সমকক্ষ কেউ নেই। তুমি আমার গুনাহগুলোকে মাফ করে দাও। নিশ্চয় তুমি ক্ষমাশীল ও দয়ালু।
তখন রাসূলুল্লাহ (সা.) বললেন, قَدْ غُفِرَ لَه ‘‘তাকে ক্ষমা করে দেয়া হয়েছে’’। এ বাক্যটি তিনি তিনবার বললেন।[8]
৭৮. মৃত ব্যক্তিকে গোসল করানো :
মৃত ব্যক্তিকে গোসল দেয়া এবং তার গোপনীয় বিষয়গুলো চেপে রাখা গুনাহ মাফের অন্যতম উপায়।
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন :
مَنْ غَسَّلَ مَيِّتًا فَكَتَمَ عَلَيْهِ غَفَرَ اللهُ لَه أَرْبَعِينَ مَرَّةً
‘‘যে ব্যক্তি কোন মৃত ব্যক্তিকে গোসল দেয় এবং তার সকল গোপনীয় বিষয়গুলো চেপে রাখে, আল্লাহ তাকে চল্লিশবার ক্ষমা করেন।’’[9]
অত্র হাদীসে ‘চল্লিশবার’ বলতে দু’টি অর্থ বুঝাতে পারে। প্রথমত চল্লিশটি গুনাহ মাফ করেন। দ্বিতীয়ত বারবার গুনাহ করার পর একের পর এক মাফ করতে করতে চল্লিশবার পর্যন্ত মাফ করেন। অর্থাৎ একবার গুনাহ করার পর মাফ চাইলো, তাকে মাফ করা হলো। আবার গুনাহ করার পর মাফ চাইলো, তাকে মাফ করা হলো। এভাবে চল্লিশবার পর্যন্ত মাফ করা হবে।
ইমাম ত্ববারানী (রহিমাহুল্লাহ) তার বর্ণনায় أَرْبَعِينَ مَرَّةً (চল্লিশবার) এর স্থলে أَرْبَعِيْنَ كَبِيْرَة (চল্লিশটি কাবীরা গুনাহ) উল্লেখ করেছেন।[10]
[2]. জামি‘ আত্ তিরমিযী : ৩৫৩৩, হাদীসটি হাসান।
[3]. সহীহ মুসলিম : ৭০২৭।
[4]. সহীহুল বুখারী : ৩২৯৩, ৬৪০৩, সহীহ মুসলিম : ৭০১৮।
[5]. মুসনাদে আহমাদ : ৭১২, হাদীসটি হাসান।
[6]. মুসনাদে আহমাদ : ৮৭১৯, বুখারী-মুসলিমের শর্তানুযায়ী হাদীসটি সহীহ।
[7]. জামি‘ আত্ তিরমিযী : ৩৫৩৪, হাদীসটি হাসান।
[8]. সুনান আন-নাসায়ী : ১৩০০, হাদীসটির সনদ সহীহ।
[9]. আল মুসতাদরাক : ১৩০৭, শু‘আবুল ঈমান : ৯২৬৫; হাদীসটির সনদ সহীহ।
[10]. আল মু‘জামুল কাবীর : ৯২৯; এই বর্ণনাটিকে আলবানী য‘ঈফ বলেছেন কিন্তু ইবনু হাজার ‘আস্ক্বালানী সনদটিকে শক্তিশালী বলেছেন।