নবী (সা.) এর ছলাত সম্পাদনের পদ্ধতি সালাত বিষয়ে বিস্তারিত মুহাম্মাদ নাছিরুদ্দিন আলবানী (রহ.) ১ টি
النهي عن قراءة القرآن في الركوع রুকুতে কুরআন পাঠ নিষেধ

کان ینهی عن قراءة القرآن في الرکوع و السجود و کان یقول ألا وإني نهيت أن أقرأ القرآن راكعاً أو ساجداً، فأما الركوع فعظموا فيه الرب عز وجل، وأما السجود فاجتهدوا فى الدعاء فقمن أن يستجب لكم

নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) রুকু ও সাজদায় কুরআন তিলাওয়াত করতে নিষেধ করতেন।[1]

তিনি বলতেন- জেনে রেখ আমাকে রুকু বা সাজদাবস্থায় কুরআন পড়তে নিষেধ করা হয়েছে, তাই রুকুতে তোমরা পরাক্রমশালী মহান প্রতিপালকের বড়ত্ব বর্ণনা কর, আর সাজদায় দুআ করতে সচেষ্ট হও। কেননা এটি হচ্ছে তোমাদের দুআ কবুল হওয়ার[2] উপযুক্ত ক্ষেত্র।[3]

[1] মুসলিম ও আবু আওয়ানা। নিষেধাজ্ঞাটি ফরয এবং নফল উভয় প্রকার ছালাতের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। ইবনু আসাকির (১৭/২৯৯/১) যে অতিরিক্ত অংশ উল্লেখ করেছে যা হচ্ছে فأما صلاة التطوع فلا جناح অর্থঃ “তবে নফল ছালাতে তা পড়তে অসুবিধা নেই”। এটুকু হয় শায হাদীছ অথবা মুনকার হাদীছ। ইবনু আসাকির নিজেই একে ক্ৰটিযুক্ত বলেছেন। অতএব এর উপর আমল করা বৈধ হবে না।

[2] এখানে قمن শব্দের মীমে যাবর এবং যের উভয়টাই বিশুদ্ধ। শব্দটির অর্থ হচ্ছে উপযুক্ত বা আশাব্যঞ্জক।

[3] মুসলিম ও আবু আওয়ানা। নিষেধাজ্ঞাটি ফরয এবং নফল উভয় প্রকার ছালাতের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। ইবনু আসাকির (১৭/২৯৯/১) যে অতিরিক্ত অংশ উল্লেখ করেছে যা হচ্ছে فأما صلاة التطوع فلا جناح অর্থঃ “তবে নফল ছালাতে তা পড়তে অসুবিধা নেই”। এটুকু হয় শায হাদীছ অথবা মুনকার হাদীছ। ইবনু আসাকির নিজেই একে ক্ৰটিযুক্ত বলেছেন। অতএব এর উপর আমল করা বৈধ হবে না।