القراءة آية آية প্রতি আয়াতকে পৃথক পৃথক ভাবে পাঠ করা
অতঃপর সূরা ফাতিহা পড়তেন প্রতি আয়াতে থেমে থেমে। যেমন بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ বলে থামতেন।
অতঃপর الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ বলে থামতেন। অতঃপর বলতেন مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ এমনিভাবে সূরার শেষ পর্যন্ত পড়তেন এবং তার সব কিরআত এরূপই ছিল। আয়াতসমূহের শেষে ওয়াকফ করতেন, পরবর্তী আয়াতের সাথে সংযুক্ত করতেন না।[1] কখনো কখনো ملِكِ يَوْمِ الدِّينِ পাঠ করতেন।[2]
[1] আবু দাউদ, সাহিমী (৬৪-৬৫) হাকিম। এটিকে ছহীহ বলেছেন এবং যাহাবী তার সমর্থন করেছেন, আর এটি ইরওয়াতে উদ্ধৃত হয়েছে (৩৪৩)। আবু আমরুদ্দানী এটিকে “আল-মুকতাফা”তে বর্ণনা করেছেন (২/৫) এবং বলেছেনঃ এ হাদীছের অনেকগুলো সূত্র রয়েছে। তবে এ বিষয়ে এটিই মূল। অতঃপর বলেন, পূর্বসুরী এক গোষ্ঠী ইমাম ও অতীতের একদল ক্বারী আয়াতগুলোকে কেটে কেটে পাঠ করা পছন্দ করতেন- যদি একটির অপরটির সাথে সংযোগ বিদ্যমান থাকতো। আমি বলতে চাইঃ এটি এমন একটি সুন্নাত যা থেকে এই যুগের বেশীরভাগ কারীগণ বিমুখ হয়ে আছেন অন্যদের কথা বলাই বাহুল্য।
[2] তাম্মাম আর রাযী “আল ফাওাইদ” গ্রন্থে, ইবনু আবী দাউদ “আল মাসাহীপ” গ্রন্থে (২/৭) আবু নুয়াইম “আখবারু আসবাহান” গ্রন্থে (১/১০৪), হাকিম, একে ছহীহ বলেছেন এবং ইমাম যাহাবী এতে ঐকমত্য পোষণ করেছেন। এই কিরাআতটি অপর কিরাআত مالك এর ন্যায় মুতাওয়াতির সনদ দ্বারা সাব্যস্ত।
[2] তাম্মাম আর রাযী “আল ফাওাইদ” গ্রন্থে, ইবনু আবী দাউদ “আল মাসাহীপ” গ্রন্থে (২/৭) আবু নুয়াইম “আখবারু আসবাহান” গ্রন্থে (১/১০৪), হাকিম, একে ছহীহ বলেছেন এবং ইমাম যাহাবী এতে ঐকমত্য পোষণ করেছেন। এই কিরাআতটি অপর কিরাআত مالك এর ন্যায় মুতাওয়াতির সনদ দ্বারা সাব্যস্ত।