যদি ঝাড়-ফুক করার সময় কোন পরিবর্তন পরিলক্ষিত না হয়; তবে তাকে পুনরায় তার লক্ষণ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করতে হবে এরপর যদি অধিকাংশ লক্ষণই অবর্তমান হয়, তবে বুঝতে হবে সে যাদুগ্ৰস্ত বা অন্য কোন রোগী নয়। অবস্থা নিশ্চিত হবে, অতঃপর তিনবার করে ঝাড়-ফুক করবে এরপরও যদি লক্ষণ ফুটে না ওঠে আর বার বার ঝাড়-ফুক করা হয়; কিন্তু কিছুই অনুভব না করে, তবে এ অবস্থা খুবই কম। এমতাবস্থায় নিম্নোক্ত পদ্ধতি গ্রহণ করবেঃ

১ । সূরা ইয়াসীন, দুখান এবং সূরা জ্বিন ক্যাসেটে রেকর্ড করাবে এবং তা প্রত্যেক দিন তিনবার রোগীকে শোনানো হবে।

২ । বেশি বেশি তাওবা এ ইস্তেগফার করবে কমপক্ষে দিনে ১০০ বার অথবা বেশি।

৩। প্রত্যেক দিন ১০০ বার অথবা এর থেকে বেশি (লা হাওলা ওয়ালা কুওওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ) পড়বে। এই পদ্ধতি একমাস পর্যন্ত করতে থাকবে।

তারপর তার উপর ঝাড়-ফুক করবে এবং পূর্বের দুই অবস্থা অনুযায়ী ব্যবস্থা নিবে।