ইমাম আ’যম আবূ হানীফা নু’মান ইবনু সাবিত (রাহিমাহুল্লাহ) ‘‘আল-ফিকহুল আকবার’’ পুস্তিকাটির শুরুতে বলেন:
أَصْلُ التَّوْحِيْدِ وَمَا يَصِحُّ الاعْتِقَادُ عَلَيْهِ يَجِبُ أَنْ يَقُوْلَ: آَمَنْتُ بِاللهِ وَمَلاَئِكَتِهِ وَكُتُبِهِ وَرُسُلِهِ وَالْبَعْثِ بَعْدَ الْمَوْتِ وَالْقَدْرِ خَيْرِهِ وَشَرِّهِ مِنَ اللهِ تَعَالَي. وَالْحِسَابُ وَالْمِيْزَانُ وَالْجَنَّةُ وَالنَّارُ حَقٌّ كُلُّهُ. وَاللهُ تَعَالَي وَاحِدٌ، لاَ مِنْ طَرِيْقِ الْعَدَدِ، وَلَكِنْ مِنْ طَرِيْقِ أَنَّهُ لاَ شَرِيْكَ لَهُ، قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ اللَّهُ الصَّمَدُ لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ
বঙ্গানুবাদ
তাওহীদের মূল এবং যার উপর বিশ্বাস বিশুদ্ধ হয় তা এই যে, অবশ্যই বলতে হবে: আমি ঈমান এনেছি আল্লাহে, এবং তাঁর মালাকগণে (ফিরিশতাগণে), এবং তাঁর গ্রন্থসমূহে, এবং তাঁর রাসূলগণে, এবং মৃত্যুর পরে পুনরুত্থানে এবং তাকদীরে, যার ভাল এবং মন্দ মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে। এবং হিসাব, মীযান, জান্নাত, জাহান্নাম এ সবই সত্য। মহান আল্লাহ এক। তাঁর একত্ব সংখ্যায় নয়। বরং তাঁর একত্বের অর্থ তাঁর কোনো শরীক নেই। বল, ‘তিনিই আল্লাহ, একক ও অদ্বিতীয়। আল্লাহ কারো মুখাপেক্ষী নহেন, সকলেই তাঁর মুখাপেক্ষী। তিনি কাউকে জন্ম দেন নি এবং তাঁকেও কেউ জন্ম দেয় নি। এবং তাঁর সমতুল্য কেউ নেই।[1]