সূরা ফাতিহা।
অর্থঃ সমস্ত প্রশংসা সারা জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য। যিনি অনন্ত করুণাময়, শ্রম দয়ালু। (যিনি বিচার দিনের মালিক। আমরা কেবল তোমারই ইবাদত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য চাই। আমাদেরকে সরল পথ দেখাও, তাদের পথ --যাদেরকে তুমি নিয়ামত দান করেছ। তাদের পথ --যারা ক্রোধভাজন (ইয়াহুদী) নয় এবং যারা পথভ্রষ্টও (খ্রিষ্টান) নয়।
رَبَّنَا ظَلَمْنَا أَنفُسَنَا وَإِن لَّمْ تَغْفِرْ لَنَا وَتَرْحَمْنَا لَنَكُونَنَّ مِنَ الْخَاسِرِينَ
“রাব্বানা যালামনা আনফুসানা অইল্লাম তাগফির লানা অতারহামনা লানাকুনান্না মিনাল খা-সিরীন।”
অর্থঃ হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা নিজেদের প্রতি অন্যায় করেছি। যদি তুমি আমাদেরকে ক্ষমা না কর, তাহলে অবশ্যই আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হব। (আরাফ : ২৩)
رَبِّ إِنِّي ظَلَمْتُ نَفْسِي فَاغْفِرْ لِي
“রাব্বি ইন্নী যালামতু নাফসী ফাগফিরলী।”
অর্থঃ হে আমার প্রতিপালক! আমি তো আমার নিজের প্রতি যুলুম করেছি; সুতরাং আমাকে ক্ষমা কর। (ক্বাস্বাস্বঃ ১৬)।
رَبَّنَا آمَنَّا فَاغْفِرْ لَنَا وَارْحَمْنَا وَأَنتَ خَيْرُ الرَّاحِمِينَ
“রাব্বানা আ-মান্না ফাগফির লানা অরহামনা অআন্তা খাইরুর রাহিমীন।”
অর্থঃ হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা ঈমান এনেছি, সুতরাং তুমি আমাদেরকে ক্ষমা করে দাও ও আমাদের উপর দয়া কর, তুমি তো শ্রেষ্ঠ দয়ালু। (মু’মিনুনঃ ১০৯)
أَنتَ وَلِيُّنَا فَاغْفِرْ لَنَا وَارْحَمْنَا ۖ وَأَنتَ خَيْرُ الْغَافِرِينَ
“আন্তা অলিয়্যুনা ফাগফির লানা অরহামনা অআন্তা খাইরুল গা-ফিরীন।”
অর্থঃ তুমিই তো আমাদের অভিভাবক। সুতরাং আমাদেরকে ক্ষমা কর ও আমাদের প্রতি দয়া কর এবং তুমিই সর্বশ্রেষ্ঠ ক্ষমাশীল। (আ'রাফঃ ১৫৫)।
رَّبِّ اغْفِرْ وَارْحَمْ وَأَنتَ خَيْرُ الرَّاحِمِينَ
“রাব্বিগফির অরহাম অআন্তা খাইরুর রাহিমীন।”
অর্থঃ হে আমার প্রতিপালক! তুমি ক্ষমা কর ও দয়া কর, দয়ালুদের মধ্যে তুমিই তো শ্রেষ্ঠ দয়ালু। (মু'মিনূনঃ ১১৮)
رَبَّنَا إِنَّنَا آمَنَّا فَاغْفِرْ لَنَا ذُنُوبَنَا وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ
“রাব্বানা ইন্নানা আ-মান্না ফাগফির লানা যুনুবানা অকিনা আযা-বান্নার।”
অর্থঃ হে আমাদের প্রতিপালক! নিশ্চয় আমরা ঈমান এনেছি; অতএব আমাদের অপরাধসমূহ ক্ষমা কর এবং দোযখের শাস্তি থেকে আমাদেরকে রক্ষা কর। (আলে ইমরানঃ ১৬)
رَّبَّنَا إِنَّنَا سَمِعْنَا مُنَادِيًا يُنَادِي لِلْإِيمَانِ أَنْ آمِنُوا بِرَبِّكُمْ فَآمَنَّا ۚ رَبَّنَا فَاغْفِرْ لَنَا ذُنُوبَنَا وَكَفِّرْ عَنَّا سَيِّئَاتِنَا وَتَوَفَّنَا مَعَ الْأَبْرَارِ ٭ رَبَّنَا وَآتِنَا مَا وَعَدتَّنَا عَلَىٰ رُسُلِكَ وَلَا تُخْزِنَا يَوْمَ الْقِيَامَةِ ۗ إِنَّكَ لَا تُخْلِفُ الْمِيعَادَ
“রাব্বানা ইন্নানা সামি'না মুনাদিয়াই য়্যুনাদি লিল-ঈমানি আন আ-মিনু বিরাব্বিকুম ফাআ-মান্না। রাব্বানা ফাগফির লানা যুনুবানা অকাফফির আন্না সাইয়্যিআতিনা অতাওয়াফফানা মাআল আবরার। রাব্বানা অআ-তিনা মা ওয়াত্তানা আলা রুসুলিকা অলা তুখযিনা য়্যাউমাল কিয়ামাহ, ইন্নাকা লা তুখলিফুল মীআ-দ।”
অর্থঃ হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা এক আহবায়ককে ঈমানের দিকে আহবান করতে শুনেছি যে, তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের প্রতি ঈমান আনো। সুতরাং আমরা ঈমান এনেছি। অতএব হে আমাদের প্রতিপালক! তুমি আমাদের পাপসমূহ ক্ষমা কর, আমাদের মন্দ কার্যসমূহ গোপন কর এবং মৃত্যুর পর আমাদেরকে পুণ্যবানদের সাথে মিলিত কর। হে আমাদের প্রতিপালক! তোমার রসূলগণের মাধ্যমে আমাদেরকে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছ, তা আমাদেরকে দান কর। আর কিয়ামতের দিন আমাদেরকে লাঞ্ছিত করো না। নিশ্চয় তুমি প্রতিশ্রুতির ব্যতিক্রম কর না। (আলে ইমরানঃ ১৯৩-১৯৪)।
(رَّبِّ ارْحَمْهُمَا كَمَا رَبَّيَانِي صَغِيرًا) “রাব্বিরহামহুমা কামা রাব্বায়া-নী স্বাগীরা।”
অর্থঃ হে আমার প্রতিপালক! তাদের উভয়ের প্রতি তুমি দয়া কর; যেভাবে শৈশবে তারা আমাকে প্রতিপালন করেছে। (বানী ইস্রাঈলঃ ২৪)।
رَبَّنَا اغْفِرْ لِي وَلِوَالِدَيَّ وَلِلْمُؤْمِنِينَ يَوْمَ يَقُومُ الْحِسَابُ
“রাব্বানাগফিরলী অলিওয়ালিদাইয়্যা অলিলমু’মিনীনা য়্যাউমা য়্যাকুমুল হিসাব।”
অর্থঃ হে আমাদের প্রতিপালক! যেদিন হিসাব হবে সেদিন আমাকে, আমার পিতামাতাকে এবং মুমিনদেরকে ক্ষমা করো। (ইব্রাহীমঃ ৪১)
رَّبِّ اغْفِرْ لِي وَلِوَالِدَيَّ وَلِمَن دَخَلَ بَيْتِيَ مُؤْمِنًا وَلِلْمُؤْمِنِينَ وَالْمُؤْمِنَاتِ وَلَا تَزِدِ الظَّالِمِينَ إِلَّا تَبَارًا
“রাব্বিগফিরলী অলিওয়ালিদাইয়্যা অলিমান দাখালা বাইতিয়া মু’মিনাউ অলিলমু'মিনীনা অলমু’মিনা-ত, অলাতাযিদি য্বা-লিমীনাইল্লা তাবা-রা।”।
অর্থঃ হে আমার প্রতিপালক! তুমি ক্ষমা কর আমাকে, আমার পিতা-মাতাকে এবং যারা মু'মিন হয়ে আমার গৃহে প্রবেশ করেছে তাদেরকে এবং মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীদেরকে। আর অনাচারীদের শুধু ধ্বংসই বৃদ্ধি কর। (নূহঃ ২৮)।
رَبَّنَا تَقَبَّلْ مِنَّا ۖ إِنَّكَ أَنتَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ
“রাব্বানা তাক্বাব্বাল মিন্না ইন্নাকা আন্তাস সামীউল আলীম।”
অর্থঃ হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের নিকট থেকে (এই কাজ) গ্রহণ কর, নিশ্চয় তুমি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞাতা। (বাক্বারাহঃ ১২৭)।
رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا
“রাব্বানা হাবলানা মিন আযওয়া-জিনা অযুররিয়্যা-তিনা কূররাতা আ’য়্যুন, অজআলনা লিলমুত্তাকীনা ইমামা।”
অর্থঃ হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততিদেরকে আমাদের জন্য নয়নপ্রীতিকর কর এবং আমাদেরকে সাবধানীদের জন্য আদর্শস্বরূপ কর। (ফুরক্বানঃ ৭৪)।
رَبِّ أَوْزِعْنِي أَنْ أَشْكُرَ نِعْمَتَكَ الَّتِي أَنْعَمْتَ عَلَيَّ وَعَلَىٰ وَالِدَيَّ وَأَنْ أَعْمَلَ صَالِحًا تَرْضَاهُ وَأَصْلِحْ لِي فِي ذُرِّيَّتِي ۖ إِنِّي تُبْتُ إِلَيْكَ وَإِنِّي مِنَ الْمُسْلِمِينَ
“রাব্বি আউযি’নী আন আশকুরা নি’মাতাকাল্লাতী আনআমতা আলাইয়া অআলা ওয়া-লিদাইয়্যা অআন আ’মালা স্বা-লিহান তারয্বা-হ, অআস্বলিহ লী ফী যুররিয়্যাতী ইন্নী তুবতু ইলাইকা অইন্নী মিনাল মুসলিমীন।”
অর্থঃ হে আমার প্রতিপালক! তুমি আমাকে সামর্থ্য দাও, যাতে আমি তোমার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারি, আমার প্রতি আমার পিতা-মাতার প্রতি তুমি যে অনুগ্রহ করেছ, তার জন্য এবং যাতে আমি সৎকার্য করতে পারি, যা তুমি পছন্দ কর; আমার জন্য আমার সন্তান-সন্ততিদেরকে সৎকর্মপরায়ণ কর। নিশ্চয় আমি তোমারই অভিমুখী হলাম এবং নিশ্চয় আমি আত্মসমর্পণকারী (মুসলিম)দের অন্তর্ভুক্ত। (আহক্বাফঃ ১৫)।
رَبِّ اجْعَلْنِي مُقِيمَ الصَّلَاةِ وَمِن ذُرِّيَّتِي ۚ رَبَّنَا وَتَقَبَّلْ دُعَاءِ
“রাব্বিজআলনী মুক্বীমাস স্বালা-তি অমিন যুররিয়্যাতি, রাব্বানা অতাক্বাব্বাল দুআ’।”
অর্থঃ হে আমার প্রতিপালক! আমাকে নামায প্রতিষ্ঠাকারী বানাও এবং আমার বংশধরদের মধ্য হতেও। হে আমাদের প্রতিপালক! আমার দুআ কবুল কর। (ইব্রাহীমঃ ৪০)
رَبِّ هَبْ لِي حُكْمًا وَأَلْحِقْنِي بِالصَّالِحِينَ ٭ وَاجْعَل لِّي لِسَانَ صِدْقٍ فِي الْآخِرِينَ
“রাব্বি হাব লী হুকমাউ অআলহিক্বনী বিসস্বা-লিহীন। অজআল লী লিসা-না স্বিদক্বিন ফিল আ-খিরীন।”
অর্থঃ হে আমার প্রতিপালক! আমাকে প্রজ্ঞা দান কর এবং সৎকর্মপরায়ণদের অন্তর্ভুক্ত কর। পরবর্তীদের মাঝে আমার সুনাম বজায় রাখ। (শুআ'রাঃ ৮৩-৮৪)।
قَالَ رَبِّ هَبْ لِي مِن لَّدُنكَ ذُرِّيَّةً طَيِّبَةً ۖ إِنَّكَ سَمِيعُ الدُّعَاءِ
“রাব্বি হাবলী মিল্লাদুনকা যুররিয়্যাতান ত্বাইয়্যিবাহ, ইন্নাকা সামীউদ দুআ।”
অর্থঃ হে আমার প্রতিপালক! আমাকে তুমি তোমার নিকট থেকে সৎ বংশধর দান কর। নিশ্চয় তুমি প্রার্থনা শ্রবণকারী। (আলে ইমরানঃ ৩৮)
رَبِّ لَا تَذَرْنِي فَرْدًا وَأَنتَ خَيْرُ الْوَارِثِينَ
“রাব্বি লা তাযারনী ফারদাঁউ অআন্তা খাইরুল ওয়া-রিষীন।”
অর্থঃ হে আমার প্রতিপালক! আমাকে একা (সন্তানহীন) ছেড়ে দিও না এবং তুমিই সর্বোত্তম উত্তরাধিকারী। (আম্বিয়াঃ ৮৯)
رَبِّ هَبْ لِي مِنَ الصَّالِحِينَ
“রাব্বি হাবলী মিনাস স্বা-লিহীন।”
অর্থঃ হে আমার প্রতিপালক! আমাকে সৎকর্মপরায়ণ সন্তান দান কর। (স্বাফফাতঃ ১০০)।
رَّبِّ أَنزِلْنِي مُنزَلًا مُّبَارَكًا وَأَنتَ خَيْرُ الْمُنزِلِينَ
“রাব্বি আনযিলনী মুনযালাম মুবারাকাঁউ অআন্তা খাইরুল মুনযিলীন।”
অর্থঃ হে আমার প্রতিপালক! আমাকে এমনভাবে অবতারণ কর, যা হবে কল্যাণকর; আর তুমিই শ্রেষ্ঠ অবতারণকারী। (মু’মিনুনঃ ২৯)
اللَّهُمَّ مَالِكَ الْمُلْكِ تُؤْتِي الْمُلْكَ مَن تَشَاءُ وَتَنزِعُ الْمُلْكَ مِمَّن تَشَاءُ وَتُعِزُّ مَن تَشَاءُ وَتُذِلُّ مَن تَشَاءُ ۖ بِيَدِكَ الْخَيْرُ ۖ إِنَّكَ عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ * تُولِجُ اللَّيْلَ فِي النَّهَارِ وَتُولِجُ النَّهَارَ فِي اللَّيْلِ ۖ وَتُخْرِجُ الْحَيَّ مِنَ الْمَيِّتِ وَتُخْرِجُ الْمَيِّتَ مِنَ الْحَيِّ ۖ وَتَرْزُقُ مَن تَشَاءُ بِغَيْرِ حِسَابٍ
“আল্লাহুম্মা মা-লিকাল মুলকি তু’তিল মুকা মান তাশা-উ অতানযিউল মুলকা মান তাশা-উ, অতুইয্যু মান তাশা-উ অতুযিল্লু মান তাশা-উ, বিয়্যদিকাল খাইরু ইন্নাকা আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদীর। তূলিজুল লাইলা ফিন্নাহা-রি অতুলিজুন নাহা-রা ফিল্লাইল, অতুখরিজুল হাইয়্যা মিনাল মাইয়্যিতি অতুখরিজুল মাইয়্যিতা মিনাল হাই, অতারযুকূ মান তাশা-উ বিগাইরি হিসাব।”
অর্থঃ হে রাজ্যাধিপতি আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা রাজত্ব দান কর এবং যার নিকট থেকে ইচ্ছা রাজত্ব কেড়ে নাও, যাকে ইচ্ছা সম্মানিত কর এবং যাকে ইচ্ছা অপমানিত কর। (যাবতীয়) কল্যাণ তোমার হাতেই। নিশ্চয় তুমি সকল বিষয়ে সর্বশক্তিমান। তুমি রাতকে দিনে এবং দিনকে রাতে পরিণত কর, তুমিই মৃত হতে জীবন্তের আবির্ভাব ঘটাও, আবার জীবন্ত থেকে মৃতের আবির্ভাব ঘটাও। তুমি যাকে ইচ্ছা অপরিমিত জীবিকা দান করে থাক। (আলে ইমরানঃ ২৬-২৭)।
اللَّهُمَّ فَاطِرَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ عَالِمَ الْغَيْبِ وَالشَّهَادَةِ أَنتَ تَحْكُمُ بَيْنَ عِبَادِكَ فِي مَا كَانُوا فِيهِ يَخْتَلِفُونَ
“আল্লা-হুম্মা ফা-ত্বিরাস সামাওয়া-তি অলআরয্ব, আ-লিমাল গায়বি অশশাহাদাহ। আন্তা তাহকুমু বাইনা ইবাদিকা ফীমা কা-নূ ফীহি য়্যাখতালিফুন।”
অর্থঃ আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর স্রষ্টা, দৃশ্য ও অদৃশ্যের পরিজ্ঞাতা হে আল্লাহ! তোমার দাসগণ যে বিষয়ে মতবিরোধ করে, তুমি সে বিষয়ে তাদের মাঝে ফায়সালা করে দেবে। (যুমারঃ ৪৬)
رَّبَّنَا عَلَيْكَ تَوَكَّلْنَا وَإِلَيْكَ أَنَبْنَا وَإِلَيْكَ الْمَصِيرُ
“রাব্বানা আলাইকা তাওয়াক্কালনা অইলাইকা আনাবনা অইলাইকাল মাস্বীর।”
অর্থঃ হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা তো তোমারই উপর নির্ভর করেছি, তোমারই অভিমুখী হয়েছি এবং প্রত্যাবর্তন তো তোমারই নিকট। (মুমতাহিনাহঃ ৪)।