৪৩ সূরাঃ আয-যুখরুফ | Az-Zukhruf | سورة الزخرف - আয়াতঃ ৪৮
৪৩:৪৮ وَ مَا نُرِیۡهِمۡ مِّنۡ اٰیَۃٍ اِلَّا هِیَ اَكۡبَرُ مِنۡ اُخۡتِهَا ۫ وَ اَخَذۡنٰهُمۡ بِالۡعَذَابِ لَعَلَّهُمۡ یَرۡجِعُوۡنَ ﴿۴۸﴾
و ما نریهم من ایۃ الا هی اكبر من اختها و اخذنهم بالعذاب لعلهم یرجعون ﴿۴۸﴾

আমি তাদের যে নিদর্শনই দেখাইনা কেন তা ছিল তার অনুরূপ নিদর্শন অপেক্ষা শ্রেষ্ঠতর। আর আমি তাদেরকে আযাবের মাধ্যমে পাকড়াও করলাম, যাতে তারা ফিরে আসে। আল-বায়ান

আমি তাদেরকে যে নিদর্শনই দেখাতাম তা হত পূর্ববর্তী নিদর্শন থেকে বড়। আমি তাদেরকে শাস্তি দ্বারা পাকড়াও করলাম যাতে তারা (আমার পথে) ফিরে আসে। তাইসিরুল

আমি তাদেরকে এমন কোন নিদর্শন দেখাইনি যা ওর অনুরূপ নিদর্শন অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ নয়। আমি তাদেরকে শাস্তি দিলাম যাতে তারা প্রত্যাবর্তন করে। মুজিবুর রহমান

And We showed them not a sign except that it was greater than its sister, and We seized them with affliction that perhaps they might return [to faith]. Sahih International

৪৮. আর আমরা তাদেরকে যে নিদর্শনই দেখিয়েছি তা ছিল তার অনুরূপ নিদর্শনের চেয়ে শ্রেষ্ঠতর। আর আমরা তাদেরকে শাস্তি দিয়ে পাকড়াও করলাম যাতে তারা ফিরে আসে।

-

তাফসীরে জাকারিয়া

(৪৮) আমি ওদেরকে যে নিদর্শন দেখিয়েছি তার প্রত্যেকটি ছিল ওর পূর্ববর্তী নিদর্শন অপেক্ষা বৃহত্তর।[1] আমি ওদেরকে শাস্তি দ্বারা পাকড়াও করেছিলাম; যাতে ওরা সৎপথে প্রত্যাবর্তন করে।[2]

[1] এই নিদর্শনগুলো হল সেই নিদর্শন, যা তুফান, পঙ্গপাল, উকুন, ব্যাঙ এবং রক্ত ইত্যাদির আকারে একের পর এক তাদেরকে দেখানো হয়েছিল। যার উল্লেখ সূরা আ’রাফের ১৩৩-১৩৫ আয়াতে উল্লিখিত হয়েছে। পরে আগত প্রত্যেক নিদর্শন পূর্বের চেয়ে আরো বৃহত্তর ছিল এবং এর ফলে মূসা (আঃ)-এর সত্যতা আরো বেশী সুস্পষ্ট হয়ে যেত।

[2] এই নিদর্শনসমূহ অথবা আযাব দেওয়ার উদ্দেশ্য ছিল, যাতে তারা নবীকে মিথ্যা মনে করা থেকে বিরত হয়।

তাফসীরে আহসানুল বায়ান