পরিচ্ছেদঃ মোজার উপর মাসেহ করা তখনই বৈধ, যখন সে মোজা ওযূ করার পর পরিধান করা হবে
১৩২২. যির্র রহিমাহুল্লাহ বলেন, “একবার আমি সাফওয়ান বিন আস্সাল আল মুরাদী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর কাছে আসি, তিনি আমাকে বলেন, “আপনাকে এখানে কীসে নিয়ে এসেছে?” আমি বললাম, “ইলম অন্বেষণের জন্য।” তিনি বলেন, “নিশ্চয়ই আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, তিনি বলেছেন, “কোন ব্যক্তি ইলম অন্বেষনের জন্য বের হলে ফেরেস্তাগণ তাদের পাখা বিছিয়ে দেন, ইলম অন্বেষনকারী যা অন্বেষন করে, তার প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে।” আমি বললাম, "আমি মোজার উপর মাসেহ করার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করার জন্য এসেছি।" জবাবে তিনি বলেন, “হ্যাঁ। আমরা সেই সেনাদলে ছিলাম, যাদেরকে তিনি পাঠিয়েছিলেন। তিনি আমাদেরকে আদেশ করেছেন মোজার উপর মাসেহ করতে, যখন আমরা মোজা ওযূ অবস্থায় পরিধান করবো, তিনদিন মাসেহ করবো যখন আমরা মুসাফির থাকবো আর আমরা মোজা পেশাব ও পায়খানা করার কারণে খুলবো না।”[1]
ذِكْرُ الْبَيَانِ بِأَنَّ الْمَسْحَ عَلَى الْخُفَّيْنِ إِنَّمَا أُبِيحَ إِذَا أَدْخَلَ الْمَرْءُ رِجْلَيْهِ فِي الْخُفَّيْنِ وَهُوَ عَلَى طُهُورٍ
1322 - أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ إِسْحَاقَ بْنِ خُزَيْمَةَ بِخَبَرٍ غَرِيبٍ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى وَمُحَمَّدُ بْنُ رَافِعٍ قَالَا: حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ أَخْبَرَنَا مَعْمَرٌ عَنْ عَاصِمٍ عَنْ زِرٍّ قَالَ: أَتَيْتُ صَفْوَانَ بْنَ عسَّال الْمُرَادِيَّ فَقَالَ: مَا جَاءَ بِكَ؟ قُلْتُ: جِئْتُ أنْبِطُ الْعِلْمَ قَالَ: فَإِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وسلم يقول: (مَا مِنْ خَارِجٍ يَخْرُجُ مِنْ بَيْتِهِ يَطْلُبُ الْعِلْمَ إِلَّا وَضَعَتْ لَهُ الْمَلَائِكَةُ أَجْنِحَتَهَا رِضًا بِمَا يَصْنَعُ) قَالَ: جِئْتُ أَسْأَلُكَ عَنِ الْمَسْحِ عَلَى الْخُفَّيْنِ قَالَ: نَعَمْ كُنَّا فِي الْجَيْشِ الَّذِينَ بَعَثَهُمْ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَمَرَنَا أَنْ نَمْسَحَ عَلَى الْخُفَّيْنِ إِذَا نَحْنُ أَدْخَلْنَاهُمَا عَلَى طُهُورٍ ثَلَاثًا إِذَا سَافَرْنَا ولا نخلعهما من غائط ولا بول)
الراوي : زِرّ بْن حُبَيْشٍ | المحدث : العلامة ناصر الدين الألباني | المصدر : التعليقات الحسان على صحيح ابن حبان
الصفحة أو الرقم: 1322 | خلاصة حكم المحدث: حسن صحيح.
আল্লামা শুআইব আল আরনাঊত রহিমাহুল্লাহ হাদীসটিকে হাসান বলেছেন। আল্লামা নাসিরুদ্দিন আলবানী রহিমাহুল্লাহ হাদীসটিকে হাসান-সহীহ বলেছেন। (আত তা‘লীকুর রাগীব: ১/৬২।)