পরিচ্ছেদঃ ৭২১. সাহরীর সময় যে ঘুমিয়ে পড়েন।
১০৬৬। মুহাম্মদ ইবনু সালাম (রহঃ) ... আশ’আস (রাঃ) তাঁর বর্ণনায় বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মোরগের ডাক শুনে উঠতেন এবং সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন।
باب مَنْ نَامَ عِنْدَ السَّحَرِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ سَلاَمٍ قَالَ أَخْبَرَنَا أَبُو الأَحْوَصِ عَنِ الأَشْعَثِ قَالَ إِذَا سَمِعَ الصَّارِخَ قَامَ فَصَلَّى
Narrated Al-Ashath:
He (the Prophet (p.b.u.h) ) used to get up for the prayer on hearing the crowing of a cock.
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ নাই
৩৪৭৬। মুহাম্মদ ইবনুল মূসান্না, ইবনু বাশশার, উবায়দুল্লাহ ইবনু মু’আয, আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বা, যুহায়র ইবনু হারব ও আবদ ইবনু হুমায়দ (রহঃ) ... সকলেই আশ’আস ইবনু শা’সা আবূল আহওয়াস (রহঃ) বর্ণিত হাদীসের মর্মানুযায়ী বর্ণনা করেন। তবে তাঁরা বলেন, "ক্ষুধার কারণ"।
وَحَدَّثَنَاهُ مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، وَابْنُ، بَشَّارٍ قَالاَ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، ح وَحَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُعَاذٍ، حَدَّثَنَا أَبِي قَالاَ، جَمِيعًا حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، ح وَحَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، ح وَحَدَّثَنِي زُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ مَهْدِيٍّ، جَمِيعًا عَنْ سُفْيَانَ، ح وَحَدَّثَنَا عَبْدُ بْنُ حُمَيْدٍ، حَدَّثَنَا حُسَيْنٌ الْجُعْفِيُّ، عَنْ زَائِدَةَ، كُلُّهُمْ عَنْ أَشْعَثَ بْنِ أَبِي الشَّعْثَاءِ، بِإِسْنَادِ أَبِي الأَحْوَصِ كَمَعْنَى حَدِيثِهِ غَيْرَ أَنَّهُمْ قَالُوا " مِنَ الْمَجَاعَةِ ".
This hadith is narrated on the authority of Abu al-Ahwas with another chain of transmitters and a slight variation of words.
পরিচ্ছেদঃ ৪০৮. বিবাদী যদি যিম্মী (কাফির) হয়, তবে সে কিরুপে শপথ করবে?
৩৫৮২. মুহাম্মদ ইবন ঈসা (রহঃ) .... আশ’আছ (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি এবং জনৈক ইয়াহূদী একটি যমীনে শরীক ছিলাম। সে তা অস্বীকার করলে, আমি তাকে নিয়ে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট উপস্থিত হই। তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তোমার পক্ষে কোন সাক্ষী আছে কি? আমি বলিঃ না। এর পর তিনি ইয়াহূদীকে শপথ করার জন্য নির্দেশ দেন। তখন আমি বলিঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! সে তো শপথ করে আমার মাল নিয়ে যাবে। এ সময় আল্লাহ্ এ আয়াত নাযিল করেনঃ যারা আল্লাহ্র নামে অঙ্গীকার করে, কসম করে কিছু মাল খরিদ করবে, আখিরাতে সে কিছুই পাবে না ....। এ আয়াতের শেষ পর্যন্ত। (আলে ইমরানঃ ৭৭)
باب إِذَا كَانَ الْمُدَّعَى عَلَيْهِ ذِمِّيًّا أَيَحْلِفُ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى، حَدَّثَنَا أَبُو مُعَاوِيَةَ، حَدَّثَنَا الأَعْمَشُ، عَنْ شَقِيقٍ، عَنِ الأَشْعَثِ، قَالَ كَانَ بَيْنِي وَبَيْنَ رَجُلٍ مِنَ الْيَهُودِ أَرْضٌ فَجَحَدَنِي فَقَدَّمْتُهُ إِلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ لِيَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم " أَلَكَ بَيِّنَةٌ " . قُلْتُ لاَ . قَالَ لِلْيَهُودِيِّ " احْلِفْ " . قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِذًا يَحْلِفَ وَيَذْهَبَ بِمَالِي . فَأَنْزَلَ اللَّهُ ( إِنَّ الَّذِينَ يَشْتَرُونَ بِعَهْدِ اللَّهِ وَأَيْمَانِهِمْ ) إِلَى آخِرِ الآيَةِ .
Al-Ash’ath b. Qais said:
A Jew and I shared some land and he denied my right, so I took him to the holy prophet (ﷺ). The holy prophet (ﷺ) said to me: Have you have proof. I said: No. He then said to the Jew: Swear an oath I said Messenger of Allah,he will swear an oath and go off my property. So Allah sent down: “Those who barter for a small price Allah’s covenant and their oaths...." to the end of the verse.
পরিচ্ছেদঃ ৪০. একজনের অপরাধে অন্যজনকে দায়ী করা
৪৮৩৮. হান্নাদ ইবন সারী (রহঃ) ... আশআস (রহঃ) তাঁর পিতা সূত্রে বর্ণনা করেন যে, সালাবা ইবন য়ারবু গোত্রের জনৈক ব্যক্তি বলেছেনঃ আমরা রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে উপস্থিত হলাম। তিনি লোকদের সাথে কথা বলছিলেন। তখন কিছু লোক দাঁড়িয়ে বললেনঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ্! এরা অমুক গোত্রের লোক যারা অমুককে হত্যা করেছে। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ একের অপরাধে অন্য কেউ অপরাধী হবে না।
هَلْ يُؤْخَذُ أَحَدٌ بِجَرِيرَةِ غَيْرِهِ
أَخْبَرَنَا هَنَّادُ بْنُ السَّرِيِّ فِي حَدِيثِهِ عَنْ أَبِي الْأَحْوَصِ عَنْ أَشْعَثَ عَنْ أَبِيهِ عَنْ رَجُلٍ مِنْ بَنِي يَرْبُوعٍ قَالَ أَتَيْنَا رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَهُوَ يُكَلِّمُ النَّاسَ فَقَامَ إِلَيْهِ نَاسٌ فَقَالُوا يَا رَسُولَ اللَّهِ هَؤُلَاءِ بَنُو فُلَانٍ الَّذِينَ قَتَلُوا فُلَانًا فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا تَجْنِي نَفْسٌ عَلَى أُخْرَى
It was narrated from Ash'ath, from his father that a man from among Banu Tha'labah bin Yarbu' said:
"We came to the Messenger of Allah when he was speaking to the people, and some people stood up and said: 'O Messenger of Allah, these are Banu Tha'labah who killed so and so.' The Messenger of Allah said: 'No soul is affected by the sin of another.'
পরিচ্ছেদঃ ৯৮. নিফাস (প্রসূতি) অবস্থার সময়সীমা এবং এ সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে
৯৮৬. আশ’আস হতে বর্ণিত, আতা বলেন, নিফাসগ্রস্ত (প্রসূতি) মহিলার (পূর্ব) অভ্যাস থাকে, (তবে সেটি হবে তার সময়সীমা;) তা নাহলে সে চল্লিশ দিন অপেক্ষা করবে।[1]
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ৪/৩৬৮, সহীহ সনদে।
بَابُ: وَقْتِ النُّفَسَاءِ وَمَا قِيلَ فِيهِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ أَشْعَثَ عَنْ عَطَاءٍ قَالَ إِنْ كَانَ لِلنُّفَسَاءِ عَادَةٌ وَإِلَّا جَلَسَتْ أَرْبَعِينَ لَيْلَةً
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ১০৪. হাযিযগ্রস্ত মহিলা সাজদা শুনতে পেলেও সিজদা করবে না
১০৩৯. আশ’আছ হতে বর্ণিত, হাসান রাহি. বলেন, সে (হায়েযগ্রস্ত মহিলা) সাজদা করবে না।[1]
তাখরীজ: আমি এটি এখানে ব্যতীত আর কোনখানে পাইনি। তবে আব্দুর রাযযাক নং ১২৩১ টি দেখতে পারেন।
بَابَ: الْحَائِضِ تَسْمَعُ السَّجْدةَ فَلَا تَسْجُدُ
أَخْبَرَنَا أَحْمَدُ بْنُ حُمَيْدٍ حَدَّثَنَا غُنْدَرٌ عَنْ أَشْعَثَ عَنْ الْحَسَنِ قَالَ لَا تَسْجُدُ
إسناده صحيح
পরিচ্ছেদঃ ৩৯. দাবী করা ও তা প্রত্যাখ্যান করা
৩১০৯. আশ’আস হতে বর্ণিত, কোন ব্যক্তি তার মৃত্যুকালে দু’টি ছেলে ও দু’হাজার দিরহাম রেখে গেলো। অত:পর দু’ভাই দু’হাজার দিরহাম ভাগ করে নিল এবং দু’জনের একজন চলে গেল। এরপর এক লোক এসে মৃত ব্যক্তির নিকট তার এক হাজার দিরহাম (পাওনা আছে বলে) দাবী করলো।– এমন ব্যক্তি সম্পর্কে হাসান (রহঃ) বলেন, উপস্থিত পুত্রের প্রাপ্ত সকল সম্পদ সে নিয়ে নেবে এবং তাকে (পূ্ত্রকে) বলা হবে, তুমি তোমার ভাইকে খুজে বের করে তার থেকে তার সম্পদের অর্ধেক নিয়ে নাও।’[1]
তাখরীজ : ইবনু আবী শাইবা ১১/২২৩, ২২৫ নং ১১০৪৮, ১১০৫০, ১১০৫৮।
باب فِي الِادِّعَاءِ وَالْإِنْكَارِ
حَدَّثَنَا أَبُو خَيْثَمَةَ مُصْعَبُ بْنُ سَعِيدٍ الْحَرَّانِيُّ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ عَنْ الْأَشْعَثِ عَنْ الْحَسَنِ فِي رَجُلٍ هَلَكَ وَتَرَكَ ابْنَيْنِ وَتَرَكَ أَلْفَيْ دِرْهَمٍ فَاقْتَسَمَا الْأَلْفَيْ دِرْهَمٍ وَغَابَ أَحَدُ الِابْنَيْنِ فَجَاءَ رَجُلٌ فَاسْتَحَقَّ عَلَى الْمَيِّتِ أَلْفَ دِرْهَمٍ قَالَ يَأْخُذُ جَمِيعَ مَا فِي يَدِ هَذَا الشَّاهِدِ وَيُقَالُ لَهُ اتَّبِعْ أَخَاكَ الْغَائِبَ وَخُذْ نِصْفَ مَا فِي يَدِهِ
পরিচ্ছেদঃ ৫২. নারীদের জন্য মালিকানা বা অভিভাবকত্ব লাভের বর্ণনা
৩১৮৭. আশ’আস (রহঃ) হতে বর্ণিত, হাসান (রহঃ) বলেন, নারীরা (কোনো দাসের) মালিকানা পাবে না, তবে যখন তারা (কোন দাসকে) মুক্তি দান করবে, অথবা তারা (নারীরা) যাকে মুক্তি দান করেছে, সেই মুক্ত দাস অপর কাউকে মুক্তি দান করবে, (তখন নারীরা এর মালিকানা লাভ করবে)। তবে লিয়ানকারীণী স্ত্রীলোক ব্যতীত। কেননা, সে স্ত্রীলোক তার সেই ছেলে কর্তৃক মুক্ত দাসের ওয়ারিস হবে, যাকে তার পিতা অস্বীকার করেছে।[1]
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/৩৮৮ নং ১১৫৫২; সাঈদ ইবনু মানসূর নং ৪৮১ সনদ সহীহ।
باب مَا لِلنِّسَاءِ مِنْ الْوَلَاءِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى حَدَّثَنَا مُعَاذٌ عَنْ أَشْعَثَ عَنْ الْحَسَنِ قَالَ لَا تَرِثُ النِّسَاءُ مِنْ الْوَلَاءِ إِلَّا مَا أَعْتَقْنَ أَوْ أَعْتَقَ مَنْ أَعْتَقْنَ إِلَّا الْمُلَاعَنَةُ فَإِنَّهَا تَرِثُ مَنْ أَعْتَقَ ابْنُهَا وَالَّذِي انْتَفَى مِنْهُ أَبُوهُ
পরিচ্ছেদঃ ৫৫. মালিকানা (অভিভাবকত্ব) টেনে নেওয়া
৩২০৫. আশ’আস হতে বর্ণিত, শা’বী (রহঃ) বলেন, দাদা মালিকানা ধরে রাখবে।[1]
তাখরীজ: ইবনু আবী শাইবা ১১/৩৯৭, ৪০০ নং ১১৫৮৩, ১১৫৯৪; আব্দুর রাযযাক নং ১৬২৮৬ সনদ সহীহ।
باب جَرِّ الْوَلَاءِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عُيَيْنَةَ عَنْ عَلِيِّ بْنِ مُسْهِرٍ عَنْ أَشْعَثَ عَنْ الشَّعْبِيِّ قَالَ الْجَدُّ يَجُرُّ الْوَلَاءَ
পরিচ্ছেদঃ ১০. যখন কেউ কোনো লোকের জন্য অর্ধেক ও আরেকজনের জন্য এক তৃতীয়াংশ ওয়াসীয়াত করে
৩২৪৮. আশ’আস হতে বর্ণিত, হাসান (রহঃ) বলেন, কোনো ব্যক্তি একজনের জন্য তার সম্পদের অর্ধেক এবং অপর জনের জন্য এক তৃতীয়াংশ ওয়াসীয়াত করে, তবে উভয়ে এক তৃতীয়াংশের মধ্যেই অংশীদার হবে (এক তৃতীয়াংশের অতিরিক্ত সম্পদে অংশীদার হবে না)- অর্ধেক ওয়ালা তা পাবে, এক তৃতীয়াংশ ওয়ালাও তা পাবে।[1]
তাখরীজ: আমি এটি আর কোথাও পাইনি।
باب إِذَا أَوْصَى لِرَجُلٍ بِالنِّصْفِ وَلِآخَرَ بِالثُّلُثِ
أَخْبَرَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ مُوسَى عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ عَنْ أَشْعَثَ عَنْ الْحَسَنِ فِي رَجُلٍ أَوْصَى لِرَجُلٍ بِنِصْفِ مَالِهِ وَلِآخَرَ بِثُلُثِ مَالِهِ قَالَ يَضْرِبَانِ بِذَلِكَ فِي الثُّلُثِ هَذَا بِالنِّصْفِ وَهَذَا بِالثُّلُثِ
পরিচ্ছেদঃ ২১. যিনি বলেন, তার পুরো সম্পদ থেকে হলেও তার কাফন দিতে হবে
৩২৭৭. আশ’আস হতে বর্ণিত, এক লোক দু’হাজার দিরহাম মুল্যের সম্পদ ও সমপরিমাণ কিংবা তারচেয়ে অধিক ঋণ রেখে মৃত্যুবরণ করলো। হাসান (রহঃ) বলেন, তার এ সম্পদ দিয়ে কাফন দেওয়া হবে, (এ থেকে) কোনো ঋণ পরিশোদ করা হবে না।[1]
তাখরীজ: আমি এর প্রমাণে কোন নস তথা কুরআন হাদীসের বক্তব্য অন্য কোথাও পাইনি।
তবে দেখুন, ইবনু আবী শাইবা ৬/৫২৭ নং ১৯২২, ১৯২৫।
باب مَنْ قَالَ الْكَفَنُ مِنْ جَمِيعِ الْمَالِ
حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ مُوسَى عَنْ مُعَاذٍ عَنْ أَشْعَثَ عَنْ الْحَسَنِ فِي رَجُلٍ مَاتَ وَتَرَكَ قِيمَةَ أَلْفَيْ دِرْهَمٍ وَعَلَيْهِ مِثْلُهَا أَوْ أَكْثَرُ قَالَ يُكَفَّنُ مِنْهَا وَلَا يُعْطَى دَيْنُهُ
পরিচ্ছেদঃ ৪৪. ওয়াসীয়াতকারীর পূর্বেই যদি ওয়াসীয়াতকৃত ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করে
৩৩৪১. আশ’আস হতে বর্ণিত, কোনো ব্যক্তি অপর এক ব্যক্তির প্রতি কিছু ওয়াসীয়াত করলো। এরপর ওয়াসীয়াতকারীর পুর্বেই ওয়াসীয়াতকৃত ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করলো। এ ব্যাপারে হাসান (রহঃ) বলেন, ওয়াসীয়াতকৃত ব্যক্তির ওয়ারিসগণের বৈধ বলে গণ্য হবে।[1]
তাখরীজ: সাঈদ ইবনু মানসূর ৩৬৭ সনদ সহীহ; ইবনু আবী শাইবা ১১/১৫৫ নং ১০৭৮৮।
باب إِذَا مَاتَ الْمُوصَى قَبْلَ الْمُوصِي
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عُيَيْنَةَ عَنْ عَلِيِّ بْنِ مُسْهِرٍ عَنْ أَشْعَثَ عَنْ الْحَسَنِ فِي الرَّجُلِ يُوصِي لِلرَّجُلِ بِالْوَصِيَّةِ فَيَمُوتُ الْمُوصَى لَهُ قَبْلَ الْمُوصِي قَالَ هِيَ جَائِزَةٌ لِوَرَثَةِ الْمُوصَى لَهُ