ইয়াহইয়া ইবনু আবী কাসীর (রহঃ) থেকে বর্ণিত হাদিস পাওয়া গেছে ৫৭ টি

পরিচ্ছেদঃ ৩৯৯। মুয়াজ্জিনের আযান শুনলে যা বলতে হয়।

৫৮৬। ইসহাক ইবনু রাহওয়াই (রহঃ) ... ইয়াহ্‌ইয়া (রহঃ) থেকে অনুরূপ বর্ণিত আছে। ইয়াহ্‌ইয়া (রহঃ) বলেছেনঃ আমার কোন ভাই আমার নিকট বর্ণনা করেছেন যে, মুয়ায্‌যিন যখনحَىَّ عَلَى الصَّلاَةِ‏ বলল, তখন তিনি [মু’আবিয়া (রাঃ)]لاَ حَوْلَ وَلاَ قُوَّةَ إِلاَّ بِاللَّهِ বললেন। তারপর তিনি বললেন, তোমাদের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে আমরা এরূপ বলতে শুনেছি।

باب مَا يَقُولُ إِذَا سَمِعَ الْمُنَادِي

حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ رَاهَوَيْهِ، قَالَ حَدَّثَنَا وَهْبُ بْنُ جَرِيرٍ، قَالَ حَدَّثَنَا هِشَامٌ، عَنْ يَحْيَى، نَحْوَهُ‏.‏ قَالَ يَحْيَى وَحَدَّثَنِي بَعْضُ، إِخْوَانِنَا أَنَّهُ قَالَ لَمَّا قَالَ حَىَّ عَلَى الصَّلاَةِ‏.‏ قَالَ لاَ حَوْلَ وَلاَ قُوَّةَ إِلاَّ بِاللَّهِ‏.‏ وَقَالَ هَكَذَا سَمِعْنَا نَبِيَّكُمْ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ‏.‏


Narrated Yahya as above and added: "Some of my companions told me that Hisham had said, "When the Mu'adh-dhin said, "Haiyi `alassala (come for the prayer)." Muawiya said, "La hawla wala quwata illa billah (There is neither might nor any power except with Allah)" and added, "We heard your Prophet saying the same."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইয়াহইয়া ইবনু আবী কাসীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ নাই

সুরা মুয্‌যাম্মিল

وَقَالَ مُجَاهِدٌ وَتَبَتَّلْ أَخْلِصْ وَقَالَ الْحَسَنُ أَنْكَالًا قُيُودًا مُنْفَطِرٌ بِهِ مُثْقَلَةٌ بِهِ وَقَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ كَثِيبًا مَهِيلًا الرَّمْلُ السَّائِلُ وَبِيلًا شَدِيدًا

মুজাহিদ (রহঃ) বলেন, وَتَبَتَّلْ একনিষ্ঠভাবে মগ্ন হওয়া। হাসান (রহঃ) বলেন, أَنْكَالًا শৃঙ্খল। مُثْقَلَةٌ بِهٰ ভারে অবনত। ইবনু ’আব্বাস (রাঃ) বলেন, كَثِيْبًا مَّهِيْلًا বহমান বালুকারাশি। وَبِيْلًا কঠিন।


সুরা মুদ্দাছ্‌ছির

قَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ عَسِيرٌ شَدِيدٌ قَسْوَرَةٌ رِكْزُ النَّاسِ وَأَصْوَاتُهُمْ وَكُلُّ شَدِيدٍ قَسْوَرَةٌ وَقَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ الْقَسْوَرَةُ قَسْوَرٌ الْأَسَدُ الرِّكْزُ الصَّوْتُ مُسْتَنْفِرَةٌ نَافِرَةٌ مَذْعُورَةٌ

ইবনু ’আব্বাস (রাঃ) বলেন, عَسِيْرٌ কঠিন। قَسْوَرَةٌ মানুষের কোলাহল, আওয়াজ। আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) বলেন, قَسْوَرَةٌ বাঘ। প্রত্যেক কঠিন বস্তুকে الْقَسْوَرَةُ বলা হয়। مُسْتَنْفِرَةٌ ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পলায়নপর।


৪৫৬১। ইয়াহইয়া (রহঃ) ... ইয়াহইয়া ইবনু কাসীর (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আবূ সালামা ইবনু আবদুর রহমান (রহঃ) কে কুর’আনের নাযিলকৃত প্রথম আয়াত (সূরা) সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলাম। তিলি বললেন, ‏يَا أَيُّهَا الْمُدَّثِّرُ (সূরা মুদ্দাসসির)। আমি বললাম, লোকজন তো বলে- اقْرَأْ بِاسْمِ رَبِّكَ الَّذِي خَلَقَ (সূরা আলাক)। এতে আবূ সালামা (রহঃ) বলেন, আমি জাবির ইবনু আবদুল্লাহ (রাঃ) কে এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করেছিলাম এবং তুমি যা বললে আমিও তাকে তাই বলেছিলাম। এতে তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের যা বলেছেন তা বাদে আমি তোমাকে কিছুই বলব না। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমি হেরা গুহায় ইতিকাফ রত অবস্থায় ছিলাম।

আমার ইতিকাফ শেষ হলে আমি সেখান থেকে নেমে এলাম। তখন আমি আমাকে ডাকার শব্দ শুনতে পেলাম। এরপর আমি ডানে তাকালাম, কিন্তু কিছু দেখলাম না। বামে তাকালাম, কিন্তু এদিকেও কিছু দেখলাম না। এরপর সামনে তাকালাম, এদিকেও কিছু দেখলাম না। এরপর পিছনে তাকালাম, কিন্তু এদিকেও আমি কিছু দেখলাম না। অবশেষে আমি উপরে তাকালাম এবং কিছু একটা দেখলাম। এরপর আমি খাদিজা (রাঃ) এর কাছে গেলাম এবং তাঁকে বললাম, আমাকে বস্ত্রাবৃত কর এবং আমার গায়ে ঠাণ্ডা পানি ঢাল। তাই তারা আমাকে বস্ত্রাবৃত করে এবং আমার গায়ে ঠাণ্ডা পানি ঢালে। এরপর নাযিল হলঃ “হে বস্ত্রাবৃত! উঠুন, সতর্কবাণী প্রচার করুন এবং আপনার রবের শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করুন”।

حَدَّثَنَا يَحْيَى، حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، عَنْ عَلِيِّ بْنِ الْمُبَارَكِ، عَنْ يَحْيَى بْنِ أَبِي كَثِيرٍ، سَأَلْتُ أَبَا سَلَمَةَ بْنَ عَبْدِ الرَّحْمَنِ عَنْ أَوَّلِ، مَا نَزَلَ مِنَ الْقُرْآنِ‏.‏ قَالَ ‏(‏يَا أَيُّهَا الْمُدَّثِّرُ‏)‏ قُلْتُ يَقُولُونَ ‏(‏اقْرَأْ بِاسْمِ رَبِّكَ الَّذِي خَلَقَ‏)‏ فَقَالَ أَبُو سَلَمَةَ سَأَلْتُ جَابِرَ بْنَ عَبْدِ اللَّهِ رضى الله عنهما عَنْ ذَلِكَ وَقُلْتُ لَهُ مِثْلَ الَّذِي قُلْتَ فَقَالَ جَابِرٌ لاَ أُحَدِّثُكَ إِلاَّ مَا حَدَّثَنَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏"‏ جَاوَرْتُ بِحِرَاءٍ، فَلَمَّا قَضَيْتُ جِوَارِي هَبَطْتُ فَنُودِيتُ فَنَظَرْتُ عَنْ يَمِينِي فَلَمْ أَرَ شَيْئًا، وَنَظَرْتُ عَنْ شِمَالِي فَلَمْ أَرَ شَيْئًا، وَنَظَرْتُ أَمَامِي فَلَمْ أَرَ شَيْئًا، وَنَظَرْتُ خَلْفِي فَلَمْ أَرَ شَيْئًا، فَرَفَعْتُ رَأْسِي فَرَأَيْتُ شَيْئًا، فَأَتَيْتُ خَدِيجَةَ فَقُلْتُ دَثِّرُونِي وَصُبُّوا عَلَىَّ مَاءً بَارِدًا ـ قَالَ ـ فَدَثَّرُونِي وَصَبُّوا عَلَىَّ مَاءً بَارِدًا قَالَ فَنَزَلَتْ ‏(‏يَا أَيُّهَا الْمُدَّثِّرُ * قُمْ فَأَنْذِرْ * وَرَبَّكَ فَكَبِّرْ‏)‏ ‏"‏‏.‏


Narrated Yahya bin Abi Kathir: I asked Aba Salama bin `Abdur-Rahman about the first Sura revealed of the Qur'an. He replied "O you, wrapped-up (i.e. Al Muddaththir)." I said, "They say it was, 'Read, in the Name of your Lord Who created,' (i.e. Surat Al-`Alaq (the Clot)." On that, Abu Salama said, "I asked Jabir bin `Abdullah about that, saying the same as you have said, whereupon he said, 'I will not tell you except what Allah's Messenger (ﷺ) had told us. Allah's Messenger (ﷺ) said, "I was in seclusion in the cave of Hiram', and after I completed the limited period of my seclusion. I came down (from the cave) and heard a voice calling me. I looked to my right, but saw nothing. Then I looked up and saw something. So I went to Khadija (the Prophet's wife) and told her to wrap me up and pour cold water on me. So they wrapped me up and poured cold water on me." Then, 'O you, (Muhammad) wrapped up! Arise and warn,' (Surat Al Muddaththir) was revealed." (74.1)


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইয়াহইয়া ইবনু আবী কাসীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ আল্লাহ্‌র বাণীঃ وربك فكبر "এবং তোমার প্রতিপালকের শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা কর (৭৪ঃ ৩)

৪৫৬৩। ইসহাক ইবনু মানসুর (রহঃ) ... ইয়াহইয়া (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আবূ সালামা ইবনু আবদুর রহমান (রহঃ) কে জিজ্ঞেস করলাম, কুরআনের কোন আয়াতটি প্রথম নাযিল হয়েছিল। তিলি বললেন, يَا أَيُّهَا الْمُدَّثِّرُ (সূরা মুদ্দাসসির)। আমি বললাম, আমাকে তো বলা হয়েছে, اقْرَأْ بِاسْمِ رَبِّكَ الَّذِي خَلَقَ (সূরা আলাক)। এ কথা শুনে আবূ সালামা (রহঃ) বলেন, এ সম্পর্কে আমি জাবির (রাঃ) কে জিজ্ঞেস করার পর তিনি বলেছেন, ‏يَا أَيُّهَا الْمُدَّثِّرُ প্রথম নাযিল হয়েছে। তখন আমি বললাম, আমাকে তো বলা হয়েছে- ‏اقْرَأْ بِاسْمِ رَبِّكَ প্রথমে নাযিল হয়েছিল। তখন তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যা বলেছেন, আমি তোমাকে তাই বলছি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমি হেরা গুহায় ইতিকাফ রত অবস্থায় ছিলাম। ইতিকাফ শেষ হলে আমি সেখান থেকে নেমে উপত্যকার মাঝে পৌঁছলে আমি আমাকে ডাকার শব্দ শুনতে পেলাম। তখন আমি সামনে, পিছনে, ডানে ও বামে তাকালাম। দেখলাম সে (ফেরেশতা জিবরীল) আসমান ও জমিনের মাঝে রক্ষিত একটি আসনে বসে আছে। এরপর আমি খাদিজার (রাঃ) এর কাছে গিয়ে বললাম, আমাকে বস্ত্রাবৃত কর এবং আমার গায়ে ঠাণ্ডা পানি ঢাল। তখন আমার প্রতি নাযিল হলঃ “হে বস্ত্রাবৃত! উঠুন, সতর্কবাণী প্রচার করুন এবং আপনার রবের শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করুন” (সূরা মুদ্দাসসির)।

باب قوله وربك فكبر

حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ مَنْصُورٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الصَّمَدِ، حَدَّثَنَا حَرْبٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى، قَالَ سَأَلْتُ أَبَا سَلَمَةَ أَىُّ الْقُرْآنِ أُنْزِلَ أَوَّلُ فَقَالَ ‏(‏يَا أَيُّهَا الْمُدَّثِّرُ‏)‏ فَقُلْتُ أُنْبِئْتُ أَنَّهُ ‏(‏اقْرَأْ بِاسْمِ رَبِّكَ الَّذِي خَلَقَ‏)‏ فَقَالَ أَبُو سَلَمَةَ سَأَلْتُ جَابِرَ بْنَ عَبْدِ اللَّهِ أَىُّ الْقُرْآنِ أُنْزِلَ أَوَّلُ فَقَالَ ‏(‏يَا أَيُّهَا الْمُدَّثِّرُ‏)‏ فَقُلْتُ أُنْبِئْتُ أَنَّهُ ‏(‏اقْرَأْ بِاسْمِ رَبِّكَ‏)‏ فَقَالَ لاَ أُخْبِرُكَ إِلاَّ بِمَا قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏"‏ جَاوَرْتُ فِي حِرَاءٍ فَلَمَّا قَضَيْتُ جِوَارِي، هَبَطْتُ فَاسْتَبْطَنْتُ الْوَادِيَ فَنُودِيتُ، فَنَظَرْتُ أَمَامِي وَخَلْفِي وَعَنْ يَمِينِي وَعَنْ شِمَالِي فَإِذَا هُوَ جَالِسٌ عَلَى عَرْشٍ بَيْنَ السَّمَاءِ وَالأَرْضِ، فَأَتَيْتُ خَدِيجَةَ فَقُلْتُ دَثِّرُونِي وَصُبُّوا عَلَىَّ مَاءً بَارِدًا، وَأُنْزِلَ عَلَىَّ ‏(‏يَا أَيُّهَا الْمُدَّثِّرُ * قُمْ فَأَنْذِرْ * وَرَبَّكَ فَكَبِّرْ‏)‏‏"‏


Narrated Yahya: I asked Aba Salama, "Which Sura of the Qur'an was revealed first?" He replied, "O you, wrapped-up' (Al-Muddaththir)." I said, "I have been informed that it was, 'Read, in the Name of your Lord who created........ (i.e. Surat Al-Alaq).


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইয়াহইয়া ইবনু আবী কাসীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৭২. রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর প্রতি অহীর সুচনা

৩০৬। যুহায়র ইবনু হারব (রহঃ) ... ইয়াহইয়া (রহঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেন, আমি আবূ সালামাকে জিজ্ঞেস করলাম, কুরআনের কোন আয়াতটি সর্বপ্রথম অবতীর্ন হায়ছে? তিনি বললেন,يَا أَيُّهَا الْمُدَّثِّرُ (৭৪ঃ ১-৫)। আমি বললাম اقْرَأْ (৯৬ঃ ১-৫)। তিনি বললেন, আমিও জাবির ইবনু আবদুল্লাহকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, কুরআনের কোন আয়াতর্টি প্রথম অবতীর্ণ হয়েছে। তিনি বলেছেন,يَا أَيُّهَا الْمُدَّثِّرُ আমি বললাম, اقْرَأْ? জাবির (রাঃ) বললেন, আমি তোমাদের তাই বর্ণনা করছি, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের যা বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেছেনঃ আমি একমাস হেরা গুহায় অবস্থান করি। অবস্থান শেষে আমি নিচে নেমে এলাম। উপত্যকার মাঝখানে যখন পৌছলাম তখন আমাকে ডাকা হল।

আমি সামনে পেছনে ডানে-বায়ে তাকালাম, কাউকে দেখলাম না। তারপর আমাকে ডাকা হল, তখনো কাউকে দেখতে পেলাম না। পূনঃ আমাকে ডাকা হল। আমি তাকালাম, দেখি সে ফেরেশতা অর্থাৎ জিবরীল (আলাইহিস সালাম) শূন্যে একটি কুরসীর উপর উপবিষ্ট। আমার প্রবল কম্পন শুরু হল। অনন্তর খাদীজার কাছে আসলাম। বললাম তোমরা আমাকে বস্ত্রাচ্ছাদিত করো। তারা আমাকে চাঁদর দিয়ে ঢেকে দিল। আমার উপর পানি ঢালল। অনন্তর আল্লাহ তাআলা এ আয়াত নাযিল করেনঃ হে বস্ত্রাচ্ছাদিত! উঠূন, সতর্কবানী প্রচার করুন, আপনার প্রতিপালকের শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করুন, আপনার পরিচ্ছদ পবিত্র রাখুন।” (৭৪ঃ ১-৪)

باب بَدْءِ الْوَحْىِ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏‏

وَحَدَّثَنَا زُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ بْنُ مُسْلِمٍ، حَدَّثَنَا الأَوْزَاعِيُّ، قَالَ سَمِعْتُ يَحْيَى، يَقُولُ سَأَلْتُ أَبَا سَلَمَةَ أَىُّ الْقُرْآنِ أُنْزِلَ قَبْلُ قَالَ يَا أَيُّهَا الْمُدَّثِّرُ ‏.‏ فَقُلْتُ أَوِ اقْرَأْ ‏.‏ فَقَالَ سَأَلْتُ جَابِرَ بْنَ عَبْدِ اللَّهِ أَىُّ الْقُرْآنِ أُنْزِلَ قَبْلُ قَالَ يَا أَيُّهَا الْمُدَّثِّرُ ‏.‏ فَقُلْتُ أَوِ اقْرَأْ قَالَ جَابِرٌ أُحَدِّثُكُمْ مَا حَدَّثَنَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏"‏ جَاوَرْتُ بِحِرَاءٍ شَهْرًا فَلَمَّا قَضَيْتُ جِوَارِي نَزَلْتُ فَاسْتَبْطَنْتُ بَطْنَ الْوَادِي فَنُودِيتُ فَنَظَرْتُ أَمَامِي وَخَلْفِي وَعَنْ يَمِينِي وَعَنْ شِمَالِي فَلَمْ أَرَ أَحَدًا ثُمَّ نُودِيتُ فَنَظَرْتُ فَلَمْ أَرَ أَحَدًا ثُمَّ نُودِيتُ فَرَفَعْتُ رَأْسِي فَإِذَا هُوَ عَلَى الْعَرْشِ فِي الْهَوَاءِ - يَعْنِي جِبْرِيلَ عَلَيْهِ السَّلاَمُ - فَأَخَذَتْنِي رَجْفَةٌ شَدِيدَةٌ فَأَتَيْتُ خَدِيجَةَ فَقُلْتُ دَثِّرُونِي ‏.‏ فَدَثَّرُونِي فَصَبُّوا عَلَىَّ مَاءً فَأَنْزَلَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ ‏(‏يَا أَيُّهَا الْمُدَّثِّرُ * قُمْ فَأَنْذِرْ * وَرَبَّكَ فَكَبِّرْ * وَثِيَابَكَ فَطَهِّرْ‏)‏ ‏"‏ ‏.‏


Yahya reported: I asked Abu Salama what was revealed first from the Qur'an. He said:" 0, the shrouded one." I said: Or" Recite." Jabir said: I am narrating to you what was narrated to us by the Messenger of Allah (ﷺ). He said: I stayed in Hira' for one month and when my stay was completed, I come down and went into the heart of the valley. Somebody called me aloud. I looked in front of me, behind me, on the right of my side and on my left, but I did not see any body. I was again called and I looked about but saw nothing. I was called again and raised my head, and there on the Throne in the open atmosphere he, i. e. Gabriel (peace be upon him) was sitting. I began to tremble on account of fear. I came to Khadija and said: Wrap me up. They wrapped me up and threw water on me and Allah, the Exalted and Glorious, sent down this: you who are shrouded! arise and deliver warning, your Lord magnify, your clothes cleanse."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইয়াহইয়া ইবনু আবী কাসীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৭২. রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর প্রতি অহীর সুচনা

৩০৭। মুহাম্মদ ইবনু মূসান্না (রহঃ) ... ইয়াহইয়া ইবনু কাসীর (রহঃ) থেকে পূর্ব বর্ণিত সনদে বর্ননা করেছেন। তবে তিনি এ কথা উল্লেখ করেছেনঃ ’সে ফিরিশতা, আসমান যমীনের মাঝখানে একটি কুরসীর উপর উপবিষ্ট’।

باب بَدْءِ الْوَحْىِ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏‏

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ عُمَرَ، أَخْبَرَنَا عَلِيُّ بْنُ الْمُبَارَكِ، عَنْ يَحْيَى بْنِ أَبِي كَثِيرٍ، بِهَذَا الإِسْنَادِ وَقَالَ ‏ "‏ فَإِذَا هُوَ جَالِسٌ عَلَى عَرْشٍ بَيْنَ السَّمَاءِ وَالأَرْضِ ‏"‏ ‏.‏


Yahya b Abi Kathir has reported this hadith with the same chain of transmitters and narrated: And there he was sitting on the Throne between the heaven and the earth.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইয়াহইয়া ইবনু আবী কাসীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৭. সালাতে কথা বলা নিষেধ এবং এর পূর্ব অনুমতির বিধান রহিতকরন

১০৮৩। ইসহাক ইবনু ইবরাহীম (রহঃ) ... ইয়াহইয়া ইবনু আবূ কাসীর (রহঃ) থেকে উপরোক্ত সুত্রে অনুরূপ বর্ণিত আছে।

باب تَحْرِيمِ الْكَلاَمِ فِي الصَّلاَةِ وَنَسْخِ مَا كَانَ مِنْ إِبَاحَتِهِ ‏

حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، أَخْبَرَنَا عِيسَى بْنُ يُونُسَ، حَدَّثَنَا الأَوْزَاعِيُّ، عَنْ يَحْيَى بْنِ أَبِي كَثِيرٍ، بِهَذَا الإِسْنَادِ نَحْوَهُ ‏.‏


This hadith has been narrated by Yahya b. Abu Kathir with the same chain of transmitters.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইয়াহইয়া ইবনু আবী কাসীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩১. পাঁচ ফরয সালাতের সময়

১২৬৬। ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া আত তামীমী (রহঃ) ... আবদুল্লাহ ইবনু ইয়াহইয়া (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আমার পিতাকে বলতে শুনেছি, যে, দৈহিক সুখ ভোগের সাথে জ্ঞান অর্জন সম্ভব নয়।

باب أَوْقَاتِ الصَّلَوَاتِ الْخَمْسِ ‏

حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى التَّمِيمِيُّ، قَالَ أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يَحْيَى بْنِ أَبِي كَثِيرٍ، قَالَ سَمِعْتُ أَبِي يَقُولُ، لاَ يُسْتَطَاعُ الْعِلْمُ بِرَاحَةِ الْجِسْمِ ‏.‏


'Abdullah narrated it on the authority of his father Yahya: Knowledge cannot be acquired with sloth.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইয়াহইয়া ইবনু আবী কাসীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩৬. যারা বলেন, মধ্যবর্তী সালাত আসরের সালাত, তাদের প্রমান

১৩০৬। আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বা ও ইসহাক ইবনু ইবরাহীম (রহঃ) ... ইয়াহইয়া ইবনু আবূ কাসীর (রহঃ) থেকে এ সনদে অনুরূপ বর্ণনা করছেন।

باب الدَّلِيلِ لِمَنْ قَالَ الصَّلاَةُ الْوُسْطَى هِيَ صَلاَةُ الْعَصْرِ ‏

وَحَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، وَإِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، قَالَ أَبُو بَكْرٍ حَدَّثَنَا وَقَالَ، إِسْحَاقُ أَخْبَرَنَا وَكِيعٌ، عَنْ عَلِيِّ بْنِ الْمُبَارَكِ، عَنْ يَحْيَى بْنِ أَبِي كَثِيرٍ، فِي هَذَا الإِسْنَادِ بِمِثْلِهِ ‏.‏


This hadith has been reported by Yahya b. Abd Kathir with the same chain of transmitters.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইয়াহইয়া ইবনু আবী কাসীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩. রমযানের আগের এক বা দু'দিন রোযা না রাখার নির্দেশ

২৩৯০। ইয়াহইয়া ইবনু বিশর হুরায়রী, ইবনু মূসান্না ও আবূ উমর এবং যুহায়র ইবনু হারব (রহঃ) ... ইয়াহইয়া ইবনু আবূ কাসীর (রহঃ) থেকে এ সনদে অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন।

باب لاَ تَقَدَّمُوا رَمَضَانَ بِصَوْمِ يَوْمٍ وَلاَ يَوْمَيْنِ ‏‏

وَحَدَّثَنَاهُ يَحْيَى بْنُ بِشْرٍ الْحَرِيرِيُّ، حَدَّثَنَا مُعَاوِيَةُ، - يَعْنِي ابْنَ سَلاَّمٍ ح وَحَدَّثَنَا ابْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنَا أَبُو عَامِرٍ، حَدَّثَنَا هِشَامٌ، ح وَحَدَّثَنَا ابْنُ الْمُثَنَّى، وَابْنُ أَبِي عُمَرَ، قَالاَ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَهَّابِ بْنُ عَبْدِ الْمَجِيدِ، حَدَّثَنَا أَيُّوبُ، ح وَحَدَّثَنِي زُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، حَدَّثَنَا حُسَيْنُ بْنُ، مُحَمَّدٍ حَدَّثَنَا شَيْبَانُ، كُلُّهُمْ عَنْ يَحْيَى بْنِ أَبِي كَثِيرٍ، بِهَذَا الإِسْنَادِ نَحْوَهُ ‏.‏


This hadith has been narrated on the authority of Yahya b. Abi Kathir with the same chain of transmitters.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইয়াহইয়া ইবনু আবী কাসীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১২. যার কামোদ্দীপনা জাগে না, সাওমের অবস্থায় স্ত্রীকে চুমু দেওয়া তার জন্য হারাম নয়

২৪৫৩। ইয়াহইয়া ইবনু বিশর হারীরী (রহঃ) ... ইয়াহইয়া ইবনু কাসীর (রহঃ) এর সুত্রে এ সনদে অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন।

باب بَيَانِ أَنَّ الْقُبْلَةَ فِي الصَّوْمِ لَيْسَتْ مُحَرَّمَةً عَلَى مَنْ لَمْ تُحَرِّكْ شَهْوَتَهُ ‏‏

وَحَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ بِشْرٍ الْحَرِيرِيُّ، حَدَّثَنَا مُعَاوِيَةُ، - يَعْنِي ابْنَ سَلاَّمٍ - عَنْ يَحْيَى، بْنِ أَبِي كَثِيرٍ بِهَذَا الإِسْنَادِ مِثْلَهُ ‏.‏


A hadith like this has been narrated by Yahya b. Abu Kathir with the same chain of transmitters.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইয়াহইয়া ইবনু আবী কাসীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩২. যে ব্যক্তির পক্ষে ক্ষতির আশংকা থাকে অথবা কারো হক নষ্ট করার আশংকা থাকে অথবা উভয় ঈদ ও তাকবীরে তাশরীকের দিনগুলোতে সাওম ছাড়ে না, এরূপ ব্যক্তির পক্ষে সারা বছর সাওম পালন করা নিষেধ এবং একদিন সাওম পালন করা ও একদিন সাওম পালন না করার ফযীলত

২৬০১। আবদুল্লাহ ইবনু মুহাম্মাদ রুমী (রহঃ) ... ইয়াহইয়া (রহঃ) বলেন, আমি ও আবদল্লাহ ইবনু ইয়াযীদ রওনা হয়ে আবূ সালামার নিকট গেলাম। আমরা তাঁর কাছে একজন লোক পাঠালাম। তিনি বের হয়ে আমাদের নিকট এলেন। তাঁর বাড়ির সামনেই ছিল মসজিদ এবং আমরা সেখানেই তার অপেক্ষায় ছিলাম। তিনি বললেন, তোমরা ইচ্ছা করলে আমার বাড়িতেও যেতে পার। আর চাইলে এখানেও বসতে পার। আমরা বললাম, না বরং আমরা এখানেই বসি এবং আপনি আমাদের (হাদীস) বর্ণনা করুন।

তিনি বললেন আমার কাছে আবদুল্লাহ ইবনু আমর ইবনুুূল আস (রাঃ) বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন আমি সারা বছর সাওম (রোযা/রোজা/সিয়াম/ছিয়াম) পালন করতাম এবং সারা রাত কুরআন পাঠ করতাম। একথা হয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে উল্লেখ করা হয়েছে অথবা তিনি বলেছেনঃ (অধস্তন রাবীর সন্দেহ) আমাকে ডেকে পাঠান হয়েছে। আমি তাঁর কাছে উপস্থিত হলাম। তিনি আমাকে বললেন আমাকে অবহিত করা হয়েছে যে, তুমি সারা বছর সাওম পালন কর এবং সারা রাত্র কুরআন পাঠ কর। আমি বললাম, হে আল্লাহর নবী! আমি এরদ্বারা কল্যাণ লাভেরই প্রত্যাশী। তিনি বললেন তাহলে প্রতি মাসে তিন দিন সাওম পালন করাই তোমার জন্য যথেষ্ট।

আমি বললাম হে আল্লাহর নবী! আমি এর চেয়েও অধিক সামর্থ্য রাখি। তিনি বললেনঃ তোমার উপর তোমার স্ত্রীর অধিকার রয়েছে, তোমার সাক্ষাত প্রার্থীর তোমার উপর অধিকার রয়েছে। এবং তোমার দেহেরও তোমার উপর অধিকার রয়েছে। অতএব আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দাঊদ (আলাইহিস সালাম) এর সাওম পালন কর। কারণ তিনি ছিলেন মানুষের মধ্যে সর্বাধিক ইবাদতকারী। আমি বললাম হে আল্লাহর নবী! দাঊদ (আলাইহিস সালাম) এর সাওম কি? তিনি বললেনঃ তিনি একদিন সাওম পালন করতেন একদিন ছেড়ে দিতেন।

তিনি আরও বললেন তুমি প্রতি মাসে একবার (পূর্ণ) কুরআন তিলওয়াত খতম কর। আমি বললাম হে আল্লাহর নবী! আমি এর চেয়েও অধিক পড়তে সক্ষম। তিনি বললেনঃ তাহলে প্রতি বিশ দিনে একবার কুরআন খতম কর। আমি বললাম হে আল্লাহর নবী! আমি এর চেয়েও অধিক পড়তে সক্ষম। তিনি বললেন তাহলে দশদিনে একবার কুরআন খতম কর। আমি বললামঃ হে আল্লাহর নবী! আমি এর চেয়েও বেশি পড়তে সক্ষম। তিনি বললেনঃ তাহলে সপ্তাহে একবার খতম কর এর অধিক নয়। কারণ তোমার উপর তোমার স্ত্রীর অধিকার আছে। তোমার দেহেরও অধিকার আছে।

আবদুল্লাহ (রাঃ) বলেন আমি নিজের উপর কঠোরতা করেছি ফলে আমি কঠোরতায় নিক্ষিপ্ত হয়েছি। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে আরও বললেনঃ তুমি জান না হয়ত তুমি দীর্ঘজীবি হবে। অতএব নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে যা বলেছেন আমি তা গ্রহণ করলাম। আমি যখন বার্ধক্যে উপনীত হলাম তখন আকাঙ্ক্ষা করলামঃ আহা, আমি যদি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দেয়া অবকাশ গ্রহন করতাম।

بَاب النَّهْيِ عَنْ صَوْمِ الدَّهْرِ لِمَنْ تَضَرَّرَ بِهِ أَوْ فَوَّتَ بِهِ حَقًّا أَوْ لَمْ يُفْطِرْ الْعِيدَيْنِ وَالتَّشْرِيقَ وَبَيَانِ تَفْضِيلِ صَوْمِ يَوْمٍ وَإِفْطَارِ يَوْمٍ

وَحَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مُحَمَّدٍ الرُّومِيُّ، حَدَّثَنَا النَّضْرُ بْنُ مُحَمَّدٍ، حَدَّثَنَا عِكْرِمَةُ، - وَهُوَ ابْنُ عَمَّارٍ - حَدَّثَنَا يَحْيَى، قَالَ انْطَلَقْتُ أَنَا وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ يَزِيدَ، حَتَّى نَأْتِيَ أَبَا سَلَمَةَ فَأَرْسَلْنَا إِلَيْهِ رَسُولاً فَخَرَجَ عَلَيْنَا وَإِذَا عِنْدَ بَابِ دَارِهِ مَسْجِدٌ - قَالَ - فَكُنَّا فِي الْمَسْجِدِ حَتَّى خَرَجَ إِلَيْنَا ‏.‏ فَقَالَ إِنْ تَشَاءُوا أَنْ تَدْخُلُوا وَإِنْ تَشَاءُوا أَنْ تَقْعُدُوا هَا هُنَا ‏.‏ - قَالَ - فَقُلْنَا لاَ بَلْ نَقْعُدُ هَا هُنَا فَحَدِّثْنَا ‏.‏ قَالَ حَدَّثَنِي عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عَمْرِو بْنِ الْعَاصِ - رضى الله عنهما - قَالَ كُنْتُ أَصُومُ الدَّهْرَ وَأَقْرَأُ الْقُرْآنَ كُلَّ لَيْلَةٍ - قَالَ - فَإِمَّا ذُكِرْتُ لِلنَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَإِمَّا أَرْسَلَ إِلَىَّ فَأَتَيْتُهُ فَقَالَ لِي ‏"‏ أَلَمْ أُخْبَرْ أَنَّكَ تَصُومُ الدَّهْرَ وَتَقْرَأُ الْقُرْآنَ كُلَّ لَيْلَةٍ ‏"‏ ‏.‏ قُلْتُ بَلَى يَا نَبِيَّ اللَّهِ وَلَمْ أُرِدْ بِذَلِكَ إِلاَّ الْخَيْرَ ‏.‏ قَالَ ‏"‏ فَإِنَّ بِحَسْبِكَ أَنْ تَصُومَ مِنْ كُلِّ شَهْرٍ ثَلاَثَةَ أَيَّامٍ ‏"‏ ‏.‏ قُلْتُ يَا نَبِيَّ اللَّهِ إِنِّي أُطِيقُ أَفْضَلَ مِنْ ذَلِكَ ‏.‏ قَالَ ‏"‏ فَإِنَّ لِزَوْجِكَ عَلَيْكَ حَقًّا وَلِزَوْرِكَ عَلَيْكَ حَقًّا وَلِجَسَدِكَ عَلَيْكَ حَقًّا - قَالَ - فَصُمْ صَوْمَ دَاوُدَ نَبِيِّ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَإِنَّهُ كَانَ أَعْبَدَ النَّاسِ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ قُلْتُ يَا نَبِيَّ اللَّهِ وَمَا صَوْمُ دَاوُدَ قَالَ ‏"‏ كَانَ يَصُومُ يَوْمًا وَيُفْطِرُ يَوْمًا ‏"‏ ‏.‏ قَالَ ‏"‏ وَاقْرَإِ الْقُرْآنَ فِي كُلِّ شَهْرٍ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ قُلْتُ يَا نَبِيَّ اللَّهِ إِنِّي أُطِيقُ أَفْضَلَ مِنْ ذَلِكَ قَالَ ‏"‏ فَاقْرَأْهُ فِي كُلِّ عِشْرِينَ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ قُلْتُ يَا نَبِيَّ اللَّهِ إِنِّي أُطِيقُ أَفْضَلَ مِنْ ذَلِكَ قَالَ ‏"‏ فَاقْرَأْهُ فِي كُلِّ عَشْرٍ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ قُلْتُ يَا نَبِيَّ اللَّهِ إِنِّي أُطِيقُ أَفْضَلَ مِنْ ذَلِكَ ‏.‏ قَالَ ‏"‏ فَاقْرَأْهُ فِي كُلِّ سَبْعٍ وَلاَ تَزِدْ عَلَى ذَلِكَ ‏.‏ فَإِنَّ لِزَوْجِكَ عَلَيْكَ حَقًّا وَلِزَوْرِكَ عَلَيْكَ حَقًّا وَلِجَسَدِكَ عَلَيْكَ حَقًّا ‏"‏ ‏.‏ قَالَ فَشَدَّدْتُ فَشُدِّدَ عَلَىَّ ‏.‏ قَالَ وَقَالَ لِيَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم ‏"‏ إِنَّكَ لاَ تَدْرِي لَعَلَّكَ يَطُولُ بِكَ عُمْرٌ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ فَصِرْتُ إِلَى الَّذِي قَالَ لِيَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم فَلَمَّا كَبِرْتُ وَدِدْتُ أَنِّي كُنْتُ قَبِلْتُ رُخْصَةَ نَبِيِّ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏.‏


Yahya reported: I and 'Abdullah b. Yazid set out till we came to Abu Salama. We sent a messenger to him (in his house in order to inform him about our arrival) and he came to us. There was a mosque near the door of his house, and we were in that mosque, till he came out to us. He said: If you like you may enter (the house) and, if you like, you may sit here (in the mosque). We said: We would rather sit here and (you) relate to us. He (Yahya) then narrated that 'Abdullah b Amr b. al-'As (Allah be pleased with them) told him: I used to observe fast uninterruptedly and recited the (whole of the) Qur'an every night. It (the uninterrupted fasting and recital of the Qur'an every night) was mentioned to the Messenger of Allah (ﷺ) or he sent for me, and I went to him and he said to me: I have been informed that you fast continuously and recite (the whole of the Qur'an) every night. I said: Apostle of Allah, it is right, but I covet thereby nothing but good, whereupon he said: It suffices for you that you should observe fast for three days during every month. I said: Apostle of Allah, I am capable of doing more than this. He said: Your wife has a right upon you, your visitor has a right upon you, your body has a right upon you; so observe the fast of David, the Messenger of Allah (peace be upon him), for he was the best worshipper of Allah. I said: Apostle of Allah, what is the fast of David? He said: He used to fast one day and did not fast the other day. He (also) said: Recite the Qur'an during every month. I said: Apostle of Allah, I am capable of doing more than this, whereupon he said: Recite it in twenty days; recite it in ten days. I said: I am capable of doing more than this, whereupon he said: Recite it every week, and do not exceed beyond this, for your wife has a right upon you, your visitor has a right upon you, your body has a right upon you. He ('Amr b. 'As) said: I was hard to myself and thus I was put to hardship. The Apostle of Allah (ﷺ) had told me: 'You do not know you may live long (thus and bear the hardships for a long time), and I accepted that which the Messenger of Allah (ﷺ) had told me. When I grew old I wished I had availed myself of the concession (granted by) the Messenger of Allah (ﷺ).


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইয়াহইয়া ইবনু আবী কাসীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩২. যে ব্যক্তির পক্ষে ক্ষতির আশংকা থাকে অথবা কারো হক নষ্ট করার আশংকা থাকে অথবা উভয় ঈদ ও তাকবীরে তাশরীকের দিনগুলোতে সাওম ছাড়ে না, এরূপ ব্যক্তির পক্ষে সারা বছর সাওম পালন করা নিষেধ এবং একদিন সাওম পালন করা ও একদিন সাওম পালন না করার ফযীলত

২৬০২। যুহায়র ইবনু হারব (রহঃ) ... ইয়াহইয়া ইবনু আবূ কাসীর (রহঃ) থেকে এই সনদে পূর্বোক্ত হাদীস বর্নিত হয়েছে। তবে এই সুত্রে "প্রতি মাসে তিন দিন সাওম পালন কর" কথার পর আরও আছে কেননা তোমার জন্য প্রতিটি ভাল কাজের পরিবর্তে তার দশগুন প্রতিদনি রয়েছে। অতএব তা এক বছর সাওম (রোযা/রোজা/সিয়াম/ছিয়াম) পালনের সমানই হল। এই হাদীসে আরও উল্লেখ আছে, "আমি (আবদুল্লাহ) বললাম, আল্লাহর নবী দাউদ (আঃ) এর সাওম কিরূপ ছিল? তিনি বললেন, অর্ধ বছর (সাওম পালন করা)" এই সুত্রে কুরআন তিলওয়াত সম্পর্কে কিছু উল্লেখ নাই এবং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একথাও উল্লেখ নাই "তোমার উপর তোমার স্ত্রীরও অধিকার রয়েছে।" বরং এতে উল্লেখ আছে “তোমার উপর তোমার সন্তানেরও অধিকার রয়েছে।”

بَاب النَّهْيِ عَنْ صَوْمِ الدَّهْرِ لِمَنْ تَضَرَّرَ بِهِ أَوْ فَوَّتَ بِهِ حَقًّا أَوْ لَمْ يُفْطِرْ الْعِيدَيْنِ وَالتَّشْرِيقَ وَبَيَانِ تَفْضِيلِ صَوْمِ يَوْمٍ وَإِفْطَارِ يَوْمٍ

وَحَدَّثَنِيهِ زُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، حَدَّثَنَا رَوْحُ بْنُ عُبَادَةَ، حَدَّثَنَا حُسَيْنٌ الْمُعَلِّمُ، عَنْ يَحْيَى، بْنِ أَبِي كَثِيرٍ بِهَذَا الإِسْنَادِ وَزَادَ فِيهِ بَعْدَ قَوْلِهِ ‏"‏ مِنْ كُلِّ شَهْرٍ ثَلاَثَةَ أَيَّامٍ ‏"‏ ‏"‏ فَإِنَّ لَكَ بِكُلِّ حَسَنَةٍ عَشْرَ أَمْثَالِهَا فَذَلِكَ الدَّهْرُ كُلُّهُ ‏"‏ ‏.‏ وَقَالَ فِي الْحَدِيثِ قُلْتُ وَمَا صَوْمُ نَبِيِّ اللَّهِ دَاوُدَ قَالَ ‏"‏ نِصْفُ الدَّهْرِ ‏"‏ ‏.‏ وَلَمْ يَذْكُرْ فِي الْحَدِيثِ مِنْ قِرَاءَةِ الْقُرْآنِ شَيْئًا وَلَمْ يَقُلْ ‏"‏ وَإِنَّ لِزَوْرِكَ عَلَيْكَ حَقًّا ‏"‏ ‏.‏ وَلَكِنْ قَالَ ‏"‏ وَإِنَّ لِوَلَدِكَ عَلَيْكَ حَقًّا ‏"‏ ‏.‏


This hadith has been narrated by Yahya b. Abu Kathir with the same chain of transmitters and he made this addition after these words: During every month, (fasting) for three days, there is for you ten times for every good and that is perpetual fasting (for three days would bring a reward for full thirty days). I said: What is the fast of the Messenger of Allah, David? He said: Half of the age (observing fast on alternate days for the whole life). And in the hadith no mention has been made of the recital of the Qur'an, and he did not say: Your visitor has a right upon you, but (instead) he said: Your son has a right upon you.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইয়াহইয়া ইবনু আবী কাসীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩৭. লায়লাতুল কদরের ফযীলত, এর অনুসন্ধানের প্রতি উৎসাহ দান, তা কখন হবে তার বর্ণনা এবং তার অনুসন্ধানের আশাবঞ্চক সময়

২৬৪৪। আবদ ইবনু হুমায়দ, আবদুল্লাহ ইবনু আবদুর রহমান দারিমী (রহঃ) ... ইয়াহইয়া ইবনু আবূ কাসীর (রহঃ) থেকে এই সনদ সুত্রে পূর্বোক্ত হাদীসের অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে। তবে এই সুত্রে উভয়ের (মা’মার ও আওযাঈ) বর্ননায় আছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন সালাত শেষ করে ফিরলেন তখন আমি তাঁর কপালে ও নাকের ডগায় কাদার চিহ্ন দেখতে পেলাম।

باب فَضْلِ لَيْلَةِ الْقَدْرِ وَالْحَثِّ عَلَى طَلَبِهَا وَبَيَانِ مَحَلِّهَا وَأَرْجَى أَوْقَاتِ طَلَبِهَا

وَحَدَّثَنَا عَبْدُ بْنُ حُمَيْدٍ، أَخْبَرَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، أَخْبَرَنَا مَعْمَرٌ، ح وَحَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ، بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الدَّارِمِيُّ أَخْبَرَنَا أَبُو الْمُغِيرَةِ، حَدَّثَنَا الأَوْزَاعِيُّ، كِلاَهُمَا عَنْ يَحْيَى بْنِ أَبِي، كَثِيرٍ بِهَذَا الإِسْنَادِ ‏.‏ نَحْوَهُ وَفِي حَدِيثِهِمَا رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم حِينَ انْصَرَفَ وَعَلَى جَبْهَتِهِ وَأَرْنَبَتِهِ أَثَرُ الطِّينِ ‏.‏


This hadith has been reported on the authority of Yahya b. Abu Kathir with the same chain of transmitters (with a slight variation of these words): I saw the Messenger of Allah (ﷺ) after he had completed (the prayer) and there was a trace of clay on his forehead and tip (of the nose).


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইয়াহইয়া ইবনু আবী কাসীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৮২. মদীনা শরীফের ফযীলত, এই শহরে বরকত দানের জন্য নবী (ﷺ) এর দু'আ, মদীনা ও হারামের মর্যাদা এবং এখানে শিকার ও এখানকার গাছপালা কর্তন নিষিদ্ধ ও মদীনার হারামের সীমা

৩২০৮। আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বা, ইসহাক ইবনু মানসুর (রহঃ) ... ইয়াহইয়া ইবনু আবূ কাসীর (রহঃ) থেকে এই সূত্রে অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে।

باب فَضْلِ الْمَدِينَةِ وَدُعَاءِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فِيهَا بِالْبَرَكَةِ وَبَيَانِ تَحْرِيمِها وَتَحْرِيمِ صَيْدِهَا وَشَجَرِهَا وَبَيَانِ حُدُودِ حَرَمِهَا

وَحَدَّثَنَاهُ أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُوسَى، أَخْبَرَنَا شَيْبَانُ، ح وَحَدَّثَنِي إِسْحَاقُ بْنُ مَنْصُورٍ، أَخْبَرَنَا عَبْدُ الصَّمَدِ، حَدَّثَنَا حَرْبٌ، - يَعْنِي ابْنَ شَدَّادٍ - كِلاَهُمَا عَنْ يَحْيَى بْنِ أَبِي كَثِيرٍ، بِهَذَا الإِسْنَادِ ‏.‏ مِثْلَهُ ‏.‏


A hadith like this has been narrated by Yabya b. Abu Kathir with the same chain of transmitters.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইয়াহইয়া ইবনু আবী কাসীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৯. পূর্ব বিবাহিতার মৌখিক সম্মতি গ্রহন এবং কুমারীর নীরবতা সম্মতি হিসেবে বিবেচিত হবে

৩৩৪৩। যুহায়র ইবনু হারব, ইবরাহীম ইবনু মূসা, আমরুনূ নাকিদ, মুহাম্মাদ ইবনু রাফি ও আবদুল্লাহ ইবনু আবদুর রহমান সকলেই ... ইয়াহইয়া ইবনু আবূ কাসীর (রহঃ) থেকে এই সনদে হিশামের হাদীসের অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। হিশাম, শায়বান ও মুআবিয়া ইবনু সাল্লামের বর্ণনায় এ হাদীসের শব্দ অভিন্ন।

باب اسْتِئْذَانِ الثَّيِّبِ فِي النِّكَاحِ بِالنُّطْقِ وَالْبِكْرِ بِالسُّكُوتِ ‏

وَحَدَّثَنِي زُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، حَدَّثَنَا الْحَجَّاجُ بْنُ أَبِي، عُثْمَانَ ح وَحَدَّثَنِي إِبْرَاهِيمُ بْنُ مُوسَى، أَخْبَرَنَا عِيسَى، - يَعْنِي ابْنَ يُونُسَ - عَنِ الأَوْزَاعِيِّ، ح وَحَدَّثَنِي زُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، حَدَّثَنَا حُسَيْنُ بْنُ مُحَمَّدٍ، حَدَّثَنَا شَيْبَانُ، ح وَحَدَّثَنِي عَمْرٌو النَّاقِدُ، وَمُحَمَّدُ بْنُ رَافِعٍ قَالاَ حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، عَنْ مَعْمَرٍ، ح وَحَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، الدَّارِمِيُّ أَخْبَرَنَا يَحْيَى بْنُ حَسَّانَ، حَدَّثَنَا مُعَاوِيَةُ، كُلُّهُمْ عَنْ يَحْيَى بْنِ أَبِي كَثِيرٍ، ‏.‏ بِمِثْلِ مَعْنَى حَدِيثِ هِشَامٍ وَإِسْنَادِهِ ‏.‏ وَاتَّفَقَ لَفْظُ حَدِيثِ هِشَامٍ وَشَيْبَانَ وَمُعَاوِيَةَ بْنِ سَلاَّمٍ فِي هَذَا الْحَدِيثِ‏.‏


This hadith has been narrated through another chain of transmitters.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইয়াহইয়া ইবনু আবী কাসীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৮. কুকুরের মূল্য, গনকের গননা কাজের মজুরী ও ব্যভিচারিনীর ব্যভিচার দ্বারা উপার্জিত অর্থ হারাম এবং বিড়াল বিক্রি করা নিষেধ

৩৮৬৮। ইসহাক ইবনু ইবরাহীম (রহঃ) ... ইয়াহইয়া ইবনু কাসীর (রহঃ) এর সূত্রে এই হাদীস উক্ত রূপে বর্ণনা করেন।

باب تَحْرِيمِ ثَمَنِ الْكَلْبِ وَحُلْوَانِ الْكَاهِنِ وَمَهْرِ الْبَغِيِّ وَالنَّهْىِ عَنْ بَيْعِ السِّنّ

حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، أَخْبَرَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، أَخْبَرَنَا مَعْمَرٌ، عَنْ يَحْيَى بْنِ أَبِي، كَثِيرٍ بِهَذَا الإِسْنَادِ مِثْلَهُ ‏.‏


A hadith like this has been narrated on the authority of Rafi' b. Khadij through another chain of transmitters.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইয়াহইয়া ইবনু আবী কাসীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৯. কুকুর হত্যার আদেশ ও তা রহিত হওয়ার বর্ণনা এবং শিকার করা অথবা ক্ষেত পাহারা বা জীবজন্তু পাহারা ও এ জাতীয় কোন কাজের উদ্দেশ্য ব্যতীত কুকুর পালন করা হারাম হওয়ার বর্ণনা

৩৮৮৯। আহমাদ ইবনু মুনযির (রহঃ) ... ইয়াহইয়া ইবনু আবূ কাসীর (রহঃ) এর সুত্রে উক্ত রূপ বর্ণনা করেন।

بَاب الْأَمْرِ بِقَتْلِ الْكِلَابِ وَبَيَانِ نَسْخِهِ وَبَيَانِ تَحْرِيمِ اقْتِنَائِهَا إِلَّا لِصَيْدٍ أَوْ زَرْعٍ أَوْ مَاشِيَةٍ وَنَحْوِ ذَلِكَ

حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ الْمُنْذِرِ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الصَّمَدِ، حَدَّثَنَا حَرْبٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ أَبِي كَثِيرٍ، بِهَذَا الإِسْنَادِ مِثْلَهُ ‏.‏


This hadith has been reported on the authority of Yahya b. Abu Kathir with the same chain of transmitters.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইয়াহইয়া ইবনু আবী কাসীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৫. যে ব্যক্তি নিজে ব্যভিচার স্বীকার করে

৪২৮৫। আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বা (রহঃ) ... ইয়াহইয়া ইবনু আবূ কাসির (রহঃ) থেকে একই সুত্রে উল্লেখিত হাদীসের অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন।

باب مَنِ اعْتَرَفَ عَلَى نَفْسِهِ بِالزِّنَا ‏‏

وَحَدَّثَنَاهُ أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا عَفَّانُ بْنُ مُسْلِمٍ، حَدَّثَنَا أَبَانٌ الْعَطَّارُ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ أَبِي كَثِيرٍ، بِهَذَا الإِسْنَادِ مِثْلَهُ ‏.‏


This hadith has been transmitted on the authority of Yahya b. Abu Kathir.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইয়াহইয়া ইবনু আবী কাসীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩৮. আল্লাহর রাহের মুজাহিদগণকে বাহন ইত্যাদি দিয়ে সাহায্য করা এবং তার অনুপস্থিতিতে তার পরিবারবর্গকে উত্তমরূপে দেখা-শুনা করার ফযীলত

৪৭৫৩। ইসহাক ইবনু মানসূর (রহঃ) ... ইয়াহইয়া (রহঃ) থেকে এ সনদে অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন।

باب فَضْلِ إِعَانَةِ الْغَازِي فِي سَبِيلِ اللَّهِ بِمَرْكُوبٍ وَغَيْرِهِ وَخِلاَفَتِهِ فِي أَهْلِهِ بِخَيْرٍ

وَحَدَّثَنِي إِسْحَاقُ بْنُ مَنْصُورٍ، أَخْبَرَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ، - يَعْنِي ابْنَ مُوسَى - عَنْ شَيْبَانَ، عَنْ يَحْيَى، بِهَذَا الإِسْنَادِ مِثْلَهُ ‏.‏


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইয়াহইয়া ইবনু আবী কাসীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৫. শুকনো খেজুর ও কিসমিস পানিতে একত্রে ভিজিয়ে নাবীয তৈরি করা মাকরূহ

৪৯৯০। আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বা (রহঃ) ... ইয়াহইয়া ইবনু আবূ কাসীর (রহঃ) থেকে উল্লেখিত সনদে অনুরূপ বর্ণিত আছে।

باب كَرَاهَةِ انْتِبَاذِ التَّمْرِ وَالزَّبِيبِ مَخْلُوطَيْنِ ‏‏

وَحَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بِشْرٍ الْعَبْدِيُّ، عَنْ حَجَّاجِ بْنِ أَبِي، عُثْمَانَ عَنْ يَحْيَى بْنِ أَبِي كَثِيرٍ، بِهَذَا الإِسْنَادِ مِثْلَهُ ‏.‏


This hadith has been narrated on the authority of Yahya b. Abu Kathir with the same chain of transmitters.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইয়াহইয়া ইবনু আবী কাসীর (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ২০ পর্যন্ত, সর্বমোট ৫৭ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে পাতা নাম্বারঃ 1 2 3 পরের পাতা »