পরিচ্ছেদঃ ২৪১৫. উল্কি উৎকীর্ণকারী নারী
৫৫২০। ইবনু বাশশার (রহঃ) ... সুফিয়ান (সাওরী) (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আবদুর রহমান ইবনু আব্বাসের নিকট মানসুর কর্তৃক বর্ণিত আবদুল্লাহ (ইবনু মাসউদ) এর হাদীস উল্লেখ করি। তখন আবদুর রহমান ইবনু আব্বাস বলেন, আমি উম্মে ইয়াকুবের মাধ্যমে আবদুল্লাহ থেকে মানসুর কর্তৃক বর্ণিত হাদীসের অনুরুপ হাদীস শুনেছি।
باب الْوَاشِمَةِ
حَدَّثَنِي ابْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا ابْنُ مَهْدِيٍّ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، قَالَ ذَكَرْتُ لِعَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عَابِسٍ حَدِيثَ مَنْصُورٍ عَنْ إِبْرَاهِيمَ، عَنْ عَلْقَمَةَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ،، فَقَالَ سَمِعْتُهُ مِنْ أُمِّ يَعْقُوبَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ، مِثْلَ حَدِيثِ مَنْصُورٍ.
Narrated `Abdullah:
see previous Hadith.
পরিচ্ছেদঃ ১২৫. রুকুর সময় হাত না উঠানোর বর্ণনা।
৭৪৯. আল-হাসান ইবনু আলী ..... সুফিয়ান (রহঃ) হতে পূর্বোক্ত হাদীছটি এই সনদে বর্ণিত। রাবী বলেন, অতঃপর তিনি কেবলমাত্র প্রথম বার (তাকবীরে তাহরীমা পাঠের সময়) হাত উত্তোলন করেন। কতক রাবী বলেন, তিনি শুধুমাত্র একবার হাত উঠান।
باب مَنْ لَمْ يَذْكُرِ الرَّفْعَ عِنْدَ الرُّكُوعِ
حَدَّثَنَا الْحَسَنُ بْنُ عَلِيٍّ، حَدَّثَنَا مُعَاوِيَةُ، وَخَالِدُ بْنُ عَمْرٍو، وَأَبُو حُذَيْفَةَ قَالُوا حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، بِإِسْنَادِهِ بِهَذَا قَالَ فَرَفَعَ يَدَيْهِ فِي أَوَّلِ مَرَّةٍ وَقَالَ بَعْضُهُمْ مَرَّةً وَاحِدَةً .
This tradition has also been transmitted by Sufyan through a different chain of narrators. This version has:
He raised his hands once in the beginning. Some narrated: (raised his hands) once only.
পরিচ্ছেদঃ ৬. সুন্নাতের অনুসরণ করা জরুরী।
৪৫৩৫. মুহাম্মদ ইবন কাছীর (রহঃ) ... সুফিয়ান (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ এক ব্যক্তি উমার ইবন আবদুল আযীয (রহঃ)-এর নিকট পত্রযোগে তাকদীর সম্পর্কে জানতে চান। আবূস সালত (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ এক ব্যক্তি তাকদীর সম্পর্কে জানার জন্য উমার ইবন আবদুল আযীয (রহঃ)-কে পত্র লেখেন। এর জবাবে তিনি লেখেনঃ আমি তোমাকে ওসীয়ত করছি আল্লাহ্কে ভয় করার জন্য এবং তাঁর হুকুম মেনে চলার জন্য এবং তাঁর নবীর সুন্নাতের অনুসরণ করাব জন্য। আর বিদ’আতিগণ যা উদ্ভাবন করেছে, তা পরিহার করার জন্য আমি তোমাকে ওসীয়ত করছি। বিদ’আতীরা এসব কথা তখন উদ্ভাবন করেছে, যখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সুন্নাত প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বিদ’আত সৃষ্টির পর তারা বিভ্রান্ত হয়েছে। তোমার উচিত, সুন্নাতকে দুঢ়ভাবে ধারণ করা। কেননা, সুন্নাতের উপর আমল করলে তুমি আল্লাহর হুকুমে গুমরাহী থেকে বেঁচে যাবে।
জেনে রাখ! লোকেরা এমন কোন বিদ’আত সৃষ্টি করিনি, যা বাতিল হওয়ার জন্য দলীল বর্ণিত হয়নি এবং তা দেখাতে শিক্ষা হয়নি। আর সুন্নাতকে তিনি জারী করেছেন, যিনি জানতেন, এর বিরোধিতা করলে কিরূপ গুনাহ, ক্রটি-বিচ্যূতি ও আহমকী হবে। কাজেই তুমি সে তরীকার অনুসরণ কর, যে তরীকা অনুসরণ করেছিল পূর্ববর্তীগণ। কেননা, তাঁরা দীনের ইলম সম্পর্কে গভীর জ্ঞানী ছিলেন। আর যে কাজ করতে তাঁরা নিষেধ করেছেন, তা জেনে-শুনেই করেছেন। তারা দীনের অর্থ বুঝার ক্ষেত্রে আমাদের চাইতে অনেক ক্ষমতার অধিকারী ছিল। আর তাদের মাঝে যে যোগ্যতা ছিল, তা ছিল উন্নতমানের।
তোমরা যে তরীকার উপর প্রতিষ্ঠিত আছ, যদি তা-ই হিদায়াত হয়, তবে তোমরা অগ্রগামী হয়ে যাবে। আর যদি তোমরা বল, যারা দীনের মধ্যে নতুন কথা সৃষ্টি করেছে; তবে আমরা বলবোঃ আগের লোকেরাই উত্তম ছিল এবং তারা এদের চাইতে অগ্রগামী ছিল। যতটুকু বর্ণনা করার, তা তাঁরা করেছেন। আর যতটুকু বলা দরকার, তা সবই করেছেন; এর উপরেও কিছু বলার নেই এবং নীচেও কিছু বলার নেই। কিছু লোক তাদের থেকে কম বর্ণনা করেছে, তারা ক্ষতি করেছে; আর কিছু লোক তাদের চাইতে বেশী বর্ণনা করেছেন। পূর্ববর্তী আলিমগণ মধ্যপন্থী ছিলেন এবং তাঁরা সোজা-সরল রাস্তার অনুসরণকারী ছিলেন।
তুমি পত্রে তাকদীর সম্পর্কে জানতে চেয়েছ। আল্লাহ্র হুকুমে তুমি এ প্রশ্ন সম্পর্কে তাদের চাইতে অধিক জ্ঞানী। আমি মনে করি, যত বিদ’আতী সৃষ্টি হয়েছে এবং তারা যা নতুন উদ্ভাবন করেছে, এর মধ্যে তাকদীরের বর্ণনা খুবই স্পষ্ট এবং মজবুত। জাহিলী যুগের লোকেরা তাদের কথাবার্তায় তাকদীরের কথা বলতো এবং তাদের কবিতায় তাকদীর থেকে মসীবত দূর করে দিত। অবশেষে ইসলাম এ ধারণাকে আরো শক্ত করেছে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক বা দুই হাদীছে নয়, বরং অনেক হাদীছে তাকদীরের কথা বর্ণনা করেছেন। মুসলিমেরা তাঁর থেকে এসব শুনেছেন এবং অন্যের কাছে বর্ণনাও করেছেন তাঁর জীবদ্দশায় এবং মৃত্যুর পরও; এর উপর বিশ্বাস রেখে এবং মেনে নিয়ে।
আর নিজের দুর্বলতা সম্পর্কে জেনে যে এমন কিছুই নেই, যা আল্লাহ্ জানেন না এবং তাঁর কিতাবে লেখা নেই, অথবা এ ব্যাপারে আল্লাহ্র-ফায়সালা বাস্তবায়িত হয়নি। উল্লেখ্য যে, তাকদীরের বর্ণনা আল্লাহ্র মজবুত কিতাবে রয়েছে, তা থেকে পূর্ববর্তীগণ তাকদীরের মাসআলা-মাসায়েল শিখেছে। যদি তুমি বলঃ কেন আল্লাহ্ এ আয়াত নাযিল করেন, আর কেন এমন বলেন (যা বাহ্যতঃ তাকদীরের বিপরীত)? এর জবাব হলোঃ আগের যুগের লোকেরা এ আয়াত পড়েছিল এবং তারা এর ব্যাখ্যা সম্পর্কে সম্যক অবহিত ছিল, যা তোমরা জান না। তারা আল্লাহ্র কিতাব ও তাকদীর সম্পর্কে বলতোঃ তা-ই হবে, যা আল্লাহ চান ; আর তা হবে না, যা তিনি চান না। আর আমরা আমাদের উপকার ও অপকারের পূর্ণ ক্ষমতা রাখি না। এ বিশ্বাসের উপর পূর্ববর্তীগণ উত্তম কাজ করতেন এবং খারাপ কাজ করতে ভয় পেতেন।
باب فِي لُزُومِ السُّنَّةِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ كَثِيرٍ، قَالَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، قَالَ كَتَبَ رَجُلٌ إِلَى عُمَرَ بْنِ عَبْدِ الْعَزِيزِ يَسْأَلُهُ عَنِ الْقَدَرِ، ح وَحَدَّثَنَا الرَّبِيعُ بْنُ سُلَيْمَانَ الْمُؤَذِّنُ، قَالَ حَدَّثَنَا أَسَدُ بْنُ مُوسَى، قَالَ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ دُلَيْلٍ، قَالَ سَمِعْتُ سُفْيَانَ الثَّوْرِيَّ، يُحَدِّثُنَا عَنِ النَّضْرِ، ح وَحَدَّثَنَا هَنَّادُ بْنُ السَّرِيِّ، عَنْ قَبِيصَةَ، قَالَ حَدَّثَنَا أَبُو رَجَاءٍ، عَنْ أَبِي الصَّلْتِ، - وَهَذَا لَفْظُ حَدِيثِ ابْنِ كَثِيرٍ وَمَعْنَاهُمْ - قَالَ كَتَبَ رَجُلٌ إِلَى عُمَرَ بْنِ عَبْدِ الْعَزِيزِ يَسْأَلُهُ عَنِ الْقَدَرِ فَكَتَبَ أَمَّا بَعْدُ أُوصِيكَ بِتَقْوَى اللَّهِ وَالاِقْتِصَادِ فِي أَمْرِهِ وَاتِّبَاعِ سُنَّةِ نَبِيِّهِ صلى الله عليه وسلم وَتَرْكِ مَا أَحْدَثَ الْمُحْدِثُونَ بَعْدَ مَا جَرَتْ بِهِ سُنَّتُهُ وَكُفُوا مُؤْنَتَهُ فَعَلَيْكَ بِلُزُومِ السُّنَّةِ فَإِنَّهَا لَكَ بِإِذْنِ اللَّهِ عِصْمَةٌ ثُمَّ اعْلَمْ أَنَّهُ لَمْ يَبْتَدِعِ النَّاسُ بِدْعَةً إِلاَّ قَدْ مَضَى قَبْلَهَا مَا هُوَ دَلِيلٌ عَلَيْهَا أَوْ عِبْرَةٌ فِيهَا فَإِنَّ السُّنَّةَ إِنَّمَا سَنَّهَا مَنْ قَدْ عَلِمَ مَا فِي خِلاَفِهَا وَلَمْ يَقُلِ ابْنُ كَثِيرٍ مَنْ قَدْ عَلِمَ . مِنَ الْخَطَإِ وَالزَّلَلِ وَالْحُمْقِ وَالتَّعَمُّقِ فَارْضَ لِنَفْسِكَ مَا رَضِيَ بِهِ الْقَوْمُ لأَنْفُسِهِمْ فَإِنَّهُمْ عَلَى عِلْمٍ وَقَفُوا وَبِبَصَرٍ نَافِذٍ كَفَوْا وَلَهُمْ عَلَى كَشْفِ الأُمُورِ كَانُوا أَقْوَى وَبِفَضْلِ مَا كَانُوا فِيهِ أَوْلَى فَإِنْ كَانَ الْهُدَى مَا أَنْتُمْ عَلَيْهِ لَقَدْ سَبَقْتُمُوهُمْ إِلَيْهِ وَلَئِنْ قُلْتُمْ إِنَّمَا حَدَثَ بَعْدَهُمْ . مَا أَحْدَثَهُ إِلاَّ مَنِ اتَّبَعَ غَيْرَ سَبِيلِهِمْ وَرَغِبَ بِنَفْسِهِ عَنْهُمْ فَإِنَّهُمْ هُمُ السَّابِقُونَ فَقَدْ تَكَلَّمُوا فِيهِ بِمَا يَكْفِي وَوَصَفُوا مِنْهُ مَا يَشْفِي فَمَا دُونَهُمْ مِنْ مَقْصَرٍ وَمَا فَوْقَهُمْ مِنْ مَحْسَرٍ وَقَدْ قَصَّرَ قَوْمٌ دُونَهُمْ فَجَفَوْا وَطَمَحَ عَنْهُمْ أَقْوَامٌ فَغَلَوْا وَإِنَّهُمْ بَيْنَ ذَلِكَ لَعَلَى هُدًى مُسْتَقِيمٍ كَتَبْتَ تَسْأَلُ عَنِ الإِقْرَارِ بِالْقَدَرِ فَعَلَى الْخَبِيرِ بِإِذْنِ اللَّهِ وَقَعْتَ مَا أَعْلَمُ مَا أَحْدَثَ النَّاسُ مِنْ مُحْدَثَةٍ وَلاَ ابْتَدَعُوا مِنْ بِدْعَةٍ هِيَ أَبْيَنُ أَثَرًا وَلاَ أَثْبَتُ أَمْرًا مِنَ الإِقْرَارِ بِالْقَدَرِ لَقَدْ كَانَ ذَكَرَهُ فِي الْجَاهِلِيَّةِ الْجُهَلاَءُ يَتَكَلَّمُونَ بِهِ فِي كَلاَمِهِمْ وَفِي شِعْرِهِمْ يُعَزُّونَ بِهِ أَنْفُسَهُمْ عَلَى مَا فَاتَهُمْ ثُمَّ لَمْ يَزِدْهُ الإِسْلاَمُ بَعْدُ إِلاَّ شِدَّةً وَلَقَدْ ذَكَرَهُ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي غَيْرِ حَدِيثٍ وَلاَ حَدِيثَيْنِ وَقَدْ سَمِعَهُ مِنْهُ الْمُسْلِمُونَ فَتَكَلَّمُوا بِهِ فِي حَيَاتِهِ وَبَعْدَ وَفَاتِهِ يَقِينًا وَتَسْلِيمًا لِرَبِّهِمْ وَتَضْعِيفًا لأَنْفُسِهِمْ أَنْ يَكُونَ شَىْءٌ لَمْ يُحِطْ بِهِ عِلْمُهُ وَلَمْ يُحْصِهِ كِتَابُهُ وَلَمْ يَمْضِ فِيهِ قَدَرُهُ وَإِنَّهُ مَعَ ذَلِكَ لَفِي مُحْكَمِ كِتَابِهِ مِنْهُ اقْتَبَسُوهُ وَمِنْهُ تَعَلَّمُوهُ وَلَئِنْ قُلْتُمْ لِمَ أَنْزَلَ اللَّهُ آيَةَ كَذَا وَلِمَ قَالَ كَذَا . لَقَدْ قَرَءُوْا مِنْهُ مَا قَرَأْتُمْ وَعَلِمُوا مِنْ تَأْوِيلِهِ مَا جَهِلْتُمْ وَقَالُوا بَعْدَ ذَلِكَ كُلِّهِ بِكِتَابٍ وَقَدَرٍ وَكُتِبَتِ الشَّقَاوَةُ وَمَا يُقَدَّرْ يَكُنْ وَمَا شَاءَ اللَّهُ كَانَ وَمَا لَمْ يَشَأْ لَمْ يَكُنْ وَلاَ نَمْلِكُ لأَنْفُسِنَا ضَرًّا وَلاَ نَفْعًا ثُمَّ رَغَبُوا بَعْدَ ذَلِكَ وَرَهِبُوا .
Sufyan said (according to one chain), and Abu al-Salit said (according to another chain):
A man wrote to 'Umar b. 'Abd al-Aziz asking him about Divine decree. He wrote to him: To begin with, I enjoin upon you to fear Allah, to be moderate in (obeying) His Command, to follow the sunnah (practice) of His Prophet (ﷺ) and to abandon the novelties which the innovators introduced after his Sunnah has been established and they were saved from its trouble (i.e. novelty or innovation) ; so stick to Sunnah, for it is for you, if Allah chooses, a protection ; then you should know that any innovation which the people introduced was refuted long before it on the basis of some authority or there was some lesson in it, for the Sunnah was introduced by the people who were conscious of the error, slip, foolishness, and extremism in case of (the sunnah) was opposed. So accept for yourself what the people (in the past) had accepted for themselves, for they had complete knowledge of whatever they were informed, and by penetrating insight they forbade (to do prohibited acts); they had more strength (than us) to disclose the matters (of religion), and they were far better (than us) by virtue of their merits. If right guidance is what you are following, then you outstriped them to it. And if you say whatever the novelty occurred after them was introduced by those who followed the way other then theirs and disliked them. It is they who actually outstripped, and talked about it sufficiently, and gave a satisfactory explanation for it. Below them there is no place for exhaustiveness, and above them there is no place for elaborating things. Some people shortened the matter more than they had done, and thus they turned away (from them), and some people raised the matter more than they had done, and thus they exaggerated. They were on right guidance between that. You have written (to me) asking about confession of Divine decree, you have indeed approached a person who is well informed of it, with the will of Allah. I know what whatever novelty people have brought in, and whatever innovation people have introduced are not more manifest and more established than confession of Divine decree. The ignorant people (i.e. the Arabs before Islam) in pre-Islamic times have mentioned it ; they talked about it in their speeches and in their poetry. They would console themselves for what they lost, and Islam then strengthened it (i.e. belief in Divine decree). The Messenger of Allah (ﷺ) did not mention it in one or two traditions, but the Muslims heard it from him, and they talked of it from him, and they talked of it during his lifetime and after his death. They did so out of belief and submission to their Lord and thinking themselves weak. There is nothing which is not surrounded by His knowledge, and not counted by His register and not destined by His decree. Despite that, it has been strongly mentioned in His Book: from it they have derived it, and from it they have and so ? they also read in it what you read, and they knew its interpretation of which you are ignorant. After that they said: All this is by writing and decreeing. Distress has been written down, and what has been destined will occur ; what Allah wills will surely happen, and what He does not will will not happen. We have no power to harm or benefit ourselves. Then after that they showed interest (in good works) and were afraid (of bad deeds).
পরিচ্ছেদঃ ৮. সাহাবীদের ফযীলত সস্পর্কে।
৪৫৫৯. মুহাম্মদ ইবন মিসকীন (রহঃ) .... সুফিয়ান (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ যে ব্যক্তি এরূপ মনে করবে যে, আলী (রাঃ) আবূ বকর ও উমার (রাঃ) অপেক্ষা খিলাফতের জন্য অধিক উপযুক্ত ছিলেন; তবে সে ব্যক্তি আবূ বকর (রাঃ), উমার (রাঃ) এবং সমস্ত আনসার ও মুহাজিরদের ক্রটি চিহ্নিত করবে। (কেননা আবূ বকর (রাঃ) মুহাজির ও আনসারদের সর্ব সম্মতিক্রমে খলীফা নির্বাচিত হয়েছিলেন)। তিনি আরো বলেনঃ যার এরূপ ধারণা পোষণ করবে, তাদের আমল (আল্লাহর নিকট পৌছাবে) যাবে বলে আমার মনে হয় না।
باب فِي التَّفْضِيلِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ مِسْكِينٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدٌ، - يَعْنِي الْفِرْيَابِيَّ - قَالَ سَمِعْتُ سُفْيَانَ، يَقُولُ مَنْ زَعَمَ أَنَّ عَلِيًّا، عَلَيْهِ السَّلاَمُ كَانَ أَحَقَّ بِالْوِلاَيَةِ مِنْهُمَا فَقَدْ خَطَّأَ أَبَا بَكْرٍ وَعُمَرَ وَالْمُهَاجِرِينَ وَالأَنْصَارَ وَمَا أُرَاهُ يَرْتَفِعُ لَهُ مَعَ هَذَا عَمَلٌ إِلَى السَّمَاءِ .
Muhammad al-Firyabl said:
I heard Sufyan say: If anyone thinks that ‘All (Allah be pleased with him) was more deserving for the Caliphate than both of them, he imputed error to Abu Bakr, ‘Umar, the Muhajirun (Immigrants), and the Ansar (Helpers) Allah be pleased with all of them. I think that with this (belief) none of his action will rise to the heaven.
পরিচ্ছেদঃ ৮. সাহাবীদের ফযীলত সস্পর্কে।
৪৫৬০. মুহাম্মদ ইবন ইয়াহইয়া (রহঃ) ..... সুফিয়ান (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ খলীফা পাঁচজনঃ আবূ বকর (রাঃ), উমার (রাঃ), উসমান (রাঃ), আলী (রাঃ) এবং উমার ইবন আবদুল আযীয (রাঃ)।
باب فِي التَّفْضِيلِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ فَارِسٍ، حَدَّثَنَا قَبِيصَةُ، حَدَّثَنَا عَبَّادٌ السَّمَّاكُ، قَالَ سَمِعْتُ سُفْيَانَ الثَّوْرِيَّ، يَقُولُ الْخُلَفَاءُ خَمْسَةٌ أَبُو بَكْرٍ وَعُمَرُ وَعُثْمَانُ وَعَلِيٌّ وَعُمَرُ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ رضى الله عنهم .
Sufyan al-Thawri said:
The Caliphs are five: Abu Bakr, ‘Umar, ‘Uthman, ‘All and ‘Umar b. ‘Abd al-Aziz.
পরিচ্ছেদঃ ১৯/৮৪. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হজ্জ
৩/৩০৭৬। সুফিয়ান (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তিনবার হজ্জ করেছেনঃ হিজরতের পূর্বে দু’ বার এবং হিজরতের পর মদীনা থেকে একবার (যা বিদায় হজ্জ নামে প্রসিদ্ধ)। শেষোক্তটি তিনি কিরান হজ্জ করেছেন অর্থাৎ একত্রে হজ্জ ও উমরার ইহরাম বাঁধেন। এ হজ্জে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যতোটি কোরবানীর পশু এনেছিলেন এবং আলী (রাঃ) যতোটি পশু এনেছিলেন তার মোট সংখ্যা ছিল একশত। এর মধ্যে একটি উট ছিল আবূ জাহলের, এর নাসারদ্ধ্রে রূপার লাগাম আঁটা ছিল। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বহস্তে ৬৩টি এবং ’আলী (রাঃ) অবশিষ্টগুলি কোরবানী করেন। সুফিয়ানকে জিজ্ঞাসা করা হলো, এ হাদীসকে তার নিকট বর্ণনা করেছেন? তিনি বলেন, জাফর সাদিক, তিনি তার পিতার সূত্রে, তিনি জাবির (রাঃ) এর সূত্রে। অন্যদিকে ইবনে আবূ লাইলা, তিনি আল-হাকামের সূত্রে, তিনি মিকসামের সূত্রে, তিনি ইবনে আব্বাস (রাঃ) এর সূত্রে।
তাহকীক আলবানীঃ সহীহ।
بَاب حَجَّةِ رَسُولِ اللهِ ﷺ
حَدَّثَنَا الْقَاسِمُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ عَبَّادٍ الْمُهَلَّبِيُّ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ دَاوُدَ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، قَالَ حَجَّ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ ثَلاَثَ حَجَّاتٍ حِجَّتَيْنِ قَبْلَ أَنْ يُهَاجِرَ وَحَجَّةً بَعْدَ مَا هَاجَرَ مِنَ الْمَدِينَةِ وَقَرَنَ مَعَ حَجَّتِهِ عُمْرَةً وَاجْتَمَعَ مَا جَاءَ بِهِ النَّبِيُّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ وَمَا جَاءَ بِهِ عَلِيٌّ مِائَةَ بَدَنَةٍ مِنْهَا جَمَلٌ لأَبِي جَهْلٍ فِي أَنْفِهِ بُرَةٌ مِنْ فِضَّةٍ فَنَحَرَ النَّبِيُّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ بِيَدِهِ ثَلاَثًا وَسِتِّينَ وَنَحَرَ عَلِيٌّ مَا غَبَرَ . قِيلَ لَهُ مَنْ ذَكَرَهُ قَالَ جَعْفَرٌ عَنْ أَبِيهِ عَنْ جَابِرٍ وَابْنُ أَبِي لَيْلَى عَنِ الْحَكَمِ عَنْ مِقْسَمٍ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ .
Sufyan said:
“The Messenger of Allah (ﷺ) performed Hajj three times, twice before he emigrated, and once after he had emigrated, and once after he had emigrated to Al-Madinah. He performed ‘Umrah along with his Hajj. The total number of camels brought by the Prophet (ﷺ) and ‘Ali was one hundred. Among them was a (male) camel belonging to Abu Jahl, which had a silver ring in its nose. The Prophet (ﷺ) slaughtered sixty-three with his own hand, and ‘Ali slaughtered the rest.”
পরিচ্ছেদঃ এই বিষয়ে আরো একটি অনুচ্ছেদ
৪৪৪. সুফইয়ান সাওরী (রহঃ) .... আমাশ (রহঃ) থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। - তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ৪৪৪ [আল মাদানী প্রকাশনী]
ইমাম আবু ঈসা বলেনঃ সালাতুল লায়ল সম্পর্কে রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) থেকে বর্ণিত সর্বাধিক হল বিতরসহ তের রাকআত আর সর্বনিম্ন পরিমান হল নয় রাকআত।
باب مِنْهُ
وَرَوَاهُ سُفْيَانُ الثَّوْرِيُّ عَنِ الأَعْمَشِ، نَحْوَ هَذَا حَدَّثَنَا بِذَلِكَ، مَحْمُودُ بْنُ غَيْلاَنَ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ آدَمَ، عَنْ سُفْيَانَ، عَنِ الأَعْمَشِ، . قَالَ أَبُو عِيسَى وَأَكْثَرُ مَا رُوِيَ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فِي صَلاَةِ اللَّيْلِ ثَلاَثَ عَشْرَةَ رَكْعَةً مَعَ الْوِتْرِ وَأَقَلُّ مَا وُصِفَ مِنْ صَلاَتِهِ بِاللَّيْلِ تِسْعُ رَكَعَاتٍ .
Narrator not mentioned:
(Another chain with similar narration)
পরিচ্ছেদঃ বিতর ফরয নয়।
৪৫৫. বুনদার (রহঃ) .... সুফইয়ান সাওরী (রহঃ) থেকে আমাদের কাছে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। এই রিওয়ায়াতটি আবূ বকর ইবনু আয়্যাশ (রহঃ)-এর রিওয়ায়ত (৪৫২ নং) থেকে অধিক সহীহ। মানসূর ইবনুল মু’তামির (রহঃ) এর সূত্রে আবূ বকর ইবনু আয়্যাশ (রহঃ)-এর অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। - তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ৪৫৪ এর শেষাংশ [আল মাদানী প্রকাশনী]
باب مَا جَاءَ أَنَّ الْوِتْرَ لَيْسَ بِحَتْمٍ
حَدَّثَنَا بِذَلِكَ مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ مَهْدِيٍّ عَنْ سُفْيَانَ عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ . وَهَذَا أَصَحُّ مِنْ حَدِيثِ أَبِي بَكْرِ بْنِ عَيَّاشٍ . وَقَدْ رَوَاهُ مَنْصُورُ بْنُ الْمُعْتَمِرِ عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ نَحْوَ رِوَايَةِ أَبِي بَكْرِ بْنِ عَيَّاشٍ .
পরিচ্ছেদঃ ২১৫. একই বিষয়
৪৪৪। সুফিয়ান সাওরী আমাশের বরাতে অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন। আবু ঈসা বলেনঃ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের রাতের (তাহাজ্জুদের) নামায বিতরসহ সর্বোচ্চ তের রাকাআত এবং সর্বনিম্ন নয় রাকাআত ছিল বলে বর্ণিত আছে।
باب مِنْهُ
وَرَوَاهُ سُفْيَانُ الثَّوْرِيُّ عَنِ الأَعْمَشِ، نَحْوَ هَذَا حَدَّثَنَا بِذَلِكَ، مَحْمُودُ بْنُ غَيْلاَنَ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ آدَمَ، عَنْ سُفْيَانَ، عَنِ الأَعْمَشِ، . قَالَ أَبُو عِيسَى وَأَكْثَرُ مَا رُوِيَ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فِي صَلاَةِ اللَّيْلِ ثَلاَثَ عَشْرَةَ رَكْعَةً مَعَ الْوِتْرِ وَأَقَلُّ مَا وُصِفَ مِنْ صَلاَتِهِ بِاللَّيْلِ تِسْعُ رَكَعَاتٍ .
Narrator not mentioned:
(Another chain with similar narration)
পরিচ্ছেদঃ ২. বিতরের নামায ফরয নয়
৪৫৪। সুফিয়ান সাওরী ও অন্যান্যরা আবু ইসহাক হতে, তিনি আসিম ইবনু যামরাহ হতে, তিনি ’আলী (রাঃ) হতে বর্ণনা করেছেন। তিনি (আলী) বলেছেন, বিতরের নামায ফরয নামাযের মত জরুরী নামায নয়। বরং এটা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতিষ্ঠিত সুন্নাত নামায। —সহীহ। সহীহুত তারগীব- (৫৯০)।
এ হাদীসটি পূর্ববতী আবু বাকার ইবনু আয়্যাশের হাদীসের চেয়ে বেশি সহীহ। মানসূর ইবনু মু’তামিরও এ হাদীসটি আবু ইসহাক হতে আবু বাকার ইবনু আয়্যাশের অনুরূপ বর্ণনা করেছেন।
باب مَا جَاءَ أَنَّ الْوِتْرَ لَيْسَ بِحَتْمٍ
وَرَوَى سُفْيَانُ الثَّوْرِيُّ، وَغَيْرُهُ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنْ عَاصِمِ بْنِ ضَمْرَةَ، عَنْ عَلِيٍّ، قَالَ الْوِتْرُ لَيْسَ بِحَتْمٍ كَهَيْئَةِ الصَّلاَةِ الْمَكْتُوبَةِ وَلَكِنْ سُنَّةٌ سَنَّهَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم . حَدَّثَنَا بِذَلِكَ مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ مَهْدِيٍّ عَنْ سُفْيَانَ عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ . وَهَذَا أَصَحُّ مِنْ حَدِيثِ أَبِي بَكْرِ بْنِ عَيَّاشٍ . وَقَدْ رَوَاهُ مَنْصُورُ بْنُ الْمُعْتَمِرِ عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ نَحْوَ رِوَايَةِ أَبِي بَكْرِ بْنِ عَيَّاشٍ .
Sufyan Ath-Thawri and others reported from Abu Ishaq, from Asim bin Damrah, that :
Ali said: "Al-Witr is not incumbent like the status of the obligatory prayers, but it is a Sunnah which Allah's Messenger practiced."
পরিচ্ছেদঃ ৪৮. ইলম সংরক্ষণ করা
৬০৩. সুফিয়ান হতে বর্ণিত, উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু কা’ব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে বললেন: ইলমের অধিকারী কারা? তিনি জবাবে বলেন: যারা তাদের ইলম অনুযায়ী আমল করে। তিনি বললেন: আর কোন্ জিনিস আলিমগণের অন্তর থেকে ইলমকে বের করে দেয়? উত্তরে তিনি বলেন: লোভ-লালসা।[1]
তাখরীজ: আমি এ ব্যতীত অন্য কোথাও এটি পাইনি। তবে পূর্বের হাদীস নং ৫৯৪ টি দেখুন। সেটি একে নির্ভরযোগ্য করে।
بَابُ صِيَانَةِ الْعِلْمِ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ عَنْ سُفْيَانَ أَنَّ عُمَرَ قَالَ لِكَعْبٍ مَنْ أَرْبَابُ الْعِلْمِ قَالَ الَّذِينَ يَعْمَلُونَ بِمَا يَعْلَمُونَ قَالَ فَمَا أَخْرَجَ الْعِلْمَ مِنْ قُلُوبِ الْعُلَمَاءِ قَالَ الطَّمَعُ
إسناده معضل
পরিচ্ছেদঃ ১৮. মিলনের প্রাক্কালে যা পাঠ করা মুস্তাহাব
৩৪২৬-(.../...) মুহাম্মাদ ইবনুল মুসান্না, ইবনু বাশশার, ইবনু নুমায়র ও আবদ ইবনু হুমায়দ (রহিমাহুমুল্লাহ) ..... সকলেই সাওরী (রহঃ) থেকে, তারা (শুবাহ ও আবদুর রাযযাক) উভয়ে মানসূর থেকে জারীরের হাদীসের মর্মানুযায়ী রিওয়ায়াত করেন। তবে শুবাহু তার হাদীসে “বিসমিল্লাহ" এর উল্লেখ করেননি এবং সাওরী সূত্রে আবদুর রাযযাক এর রিওয়ায়াতে “বিসমিল্লাহ" রয়েছে। আর ইবনু নুমায়র এর রিওয়ায়াতে রয়েছে যে, মানসুর বলেছেন, আমি মনে করি তিনি বলেছেন, “বিসমিল্লাহ"। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৩৯৯, ইসলামীক সেন্টার ৩৩৯৮
باب مَا يُسْتَحَبُّ أَنْ يَقُولَهُ عِنْدَ الْجِمَاعِ
وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، وَابْنُ، بَشَّارٍ قَالاَ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، ح وَحَدَّثَنَا ابْنُ نُمَيْرٍ، حَدَّثَنَا أَبِي ح، وَحَدَّثَنَا عَبْدُ بْنُ حُمَيْدٍ، أَخْبَرَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، جَمِيعًا عَنِ الثَّوْرِيِّ، كِلاَهُمَا عَنْ مَنْصُورٍ، بِمَعْنَى حَدِيثِ جَرِيرٍ غَيْرَ أَنَّ شُعْبَةَ لَيْسَ فِي حَدِيثِهِ ذِكْرُ " بِاسْمِ اللَّهِ " . وَفِي رِوَايَةِ عَبْدِ الرَّزَّاقِ عَنِ الثَّوْرِيِّ " بِاسْمِ اللَّهِ " . وَفِي رِوَايَةِ ابْنِ نُمَيْرٍ قَالَ مَنْصُورٌ أُرَاهُ قَالَ " بِاسْمِ اللَّهِ " .
This hadith is narrated through another chain of transmitters and there is no mention of (the words)" Bismillah" (In the name of Allah) in it.
পরিচ্ছেদঃ তৃতীয় অনুচ্ছেদ - আশা আকাঙ্ক্ষা ও উদ্বেগ প্রসঙ্গ
৫২৮২-[১৫] সুফইয়ান আস্ সাওরী (রহিমাহুল্লাহ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন : খসখসে মোটা পোশাক পরিধান করা এবং স্বাদবিহীন খাদ্য খাওয়া পরহেজগারি নয়; বরং প্রকৃত পরহেজগারি হলো দুনিয়ার প্রতি মোহকে খাটো রাখা। (শারহুস্ সুন্নাহ্)
اَلْفصْلُ الثَّالِثُ - (بَاب الأمل والحرص)
وَعَنْ سُفْيَانَ الثَّوْرِيِّ قَالَ: لَيْسَ الزُّهْدُ فِي الدُّنْيَا بِلُبْسِ الْغَلِيظِ وَالْخَشِنِ وَأَكْلِ الْجَشِبِ إِنَّمَا الزُّهْدُ فِي الدُّنْيَا قِصَرُ الْأَمَلِ. رَوَاهُ فِي «شرح السّنة»
اسنادہ ضعیف ، رواہ البغوی فی شرح السنۃ (14 / 286 بدون سند ولم اجد مسندًا) ۔
(ضَعِيف)
ব্যাখ্যা : (الزُّهْدُ فِي الدُّنْيَا) হলো দুনিয়াবিরাগী হওয়া, এটা ইসলামের প্রশংসনীয় গুণাবলির একটি অন্যতম গুণ। এটাকে আমরা পরহেজগারি বলতে পারি। এ গুণ আত্মিক বিষয়, এতে লৌকিকতা বা প্রদর্শনীর কিছু নেই। কিছু মানুষ নিজের দরবেশী প্রকাশের জন্য মোটা এবং অমসৃণ কাপড় পরিধান করে থাকে, সুস্বাদু তরকারী বর্জন করে শুকনো মোটা রুটি খেয়ে জীবন নির্বাহ করে থাকে। অত্র হাদীসে তাদের কথাই বলা হয়েছে যে, এটা দুনিয়াবিরাগী বা পরহেজগারি নয়, বরং পরহেজগারি হলো (قِصَرُ الْأَمَلِ) দুনিয়ার মোহকে খাটো রাখা। হাদীসে উল্লেখিত বাক্য : (إِنَّمَا الزُّهْدُ فِي الدُّنْيَا قِصَرُ الْأَمَلِ) “নিশ্চয় দুনিয়াবিরাগী বা পরহেজগারি হলো দুনিয়ার মোহকে খাটো রাখা” এর ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মুল্লা ‘আলী আল ক্বারী (রহিমাহুল্লাহ) বলেন, (أَيِ: اقْتِصَارُالْأَمَلِ وَالِاسْتِعْدَادُلِلْأَ جَلِ بَالْمُسَارَعَةِ إِلَىالتَّوْبَةِ وَالْعِلْمِ وَالْعَماَلِ، وَحَاصِلُهٗ أَنَّ الزُّهُدَ الْحَقِيَّ هُوَ مَا يَكُونُ فِي الْحَالِ الْقَلْبِيِّ مِنْ عُزُوفِ النَّفْسِ عَنِ الدُّنْيَا وَمَيْلِهَا إِلَى الْعُقُبٰى.) অর্থাৎ, দুনিয়ার আশা-আকাঙ্ক্ষা ও মোহকে খাটো করে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হওয়া এবং সে লক্ষে “ইলম, আমল ও তওবার জন্য দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাওয়া। অতএব সারকথা হলো প্রকৃত দুনিয়াবিরাগী ও পরহেজগারি অন্তরের বিষয় বা অবস্থা যা স্বীয় কলব বা অন্তরকে দুনিয়ার মোহ-মায়া হতে পবিত্র রাখে এবং আখিরাতের দিকে ঝুকিয়ে দেয়। (মিরকাতুল মাফাতীহ; আল কাশিফ ১০ম খণ্ড, ৩৩২৬ পৃ.)
পরিচ্ছেদঃ তৃতীয় অনুচ্ছেদ - ইবাদতের জন্য হায়াত ও দৌলতের আকাঙ্ক্ষা করা
৫২৯১-[৮] সুফইয়ান আস্ সাওরী (রহিমাহুল্লাহ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, অতীতকালে ধন-সম্পদকে অপছন্দ মনে করা হত। কিন্তু আজকাল ধন-সম্পদ হলো মু’মিন ব্যক্তির ঢাল। যদি এ দীনারসমূহ না থাকত এ সমস্ত রাজা-বাদশাহগণ আমাদেরকে হাত মোছার রুমাল বানিয়ে ফেলত (ঘৃণা ও তাচ্ছিল্যের দৃষ্টিতে দেখত)। তিনি আরো বলেন : যার হাতে এ ধন-সম্পদের কিছু পরিমাণ আছে, সে যেন অবশ্যই তার সঠিক ব্যবহার করে। কেননা, বর্তমান সময় যদি কেউ অভাবে পতিত হয়, সে ব্যক্তি সর্বপ্রথম স্বীয় দীনের বিনিময়ে দুনিয়া অর্জন করবে। সুফইয়ান আরো বলেছেন : হালালভাবে অর্জিত মালের মধ্যে অপচয়ের অবকাশ নেই। (শারহুস্ সুন্নাহ্)
اَلْفصْلُ الثَّالِثُ (بَابُ اسْتِحْبَابِ الْمَالِ وَالْعُمُرِ لِلطَّاعَةِ)
وَعَنْ سُفْيَانَ الثَّوْرِيِّ قَالَ كَانَ الْمَالُ فِيمَا مَضَى يُكْرَهُ فَأَمَّا الْيَوْمَ فَهُوَ تُرْسُ الْمُؤْمِنِ وَقَالَ لَوْلَا هَذِهِ الدَّنَانِيرُ لَتَمَنْدَلَ بِنَا هَؤُلَاءِ الْمُلُوكُ وَقَالَ مَنْ كَانَ فِي يَدِهِ مِنْ هَذِهِ شَيْءٌ فَلْيُصْلِحْهُ فَإِنَّهُ زَمَانٌ إِنِ احْتَاجَ كَانَ أَوَّلَ مَنْ يَبْذُلُ دِينَهُ وَقَالَ: الْحَلَالُ لايحتمل السَّرف. رَوَاهُ فِي شرح السّنة
ضعیف مردود ، رواہ البغوی فی شرح السنۃ (14 / 291 بعد 4098 بدون سند ولم اجدہ مسندًا ۔ وقولہ من اکن المال الی ترس المومن ، رواہ ابو نعیم فی حلیۃ الاولیاء (6 / 381) و سندہ ضعیف جدًا ۔ فیہ داود (رواد) بن الجراح وھو متروک و شطر الثانی رواہ ابو نعیم ایضًا فی الحلیہ (6 / 381) و سندہ ضعیف فیہ جماعۃ لم اجد لھم توثیقًا یعتمد علیہ) ۔
(ضَعِيف)
ব্যাখ্যা : (تُرْسُ الْمُؤْمِنِ) তথা (সম্পদ) মুমিনের ঢালস্বরূপ। কারণ বৈধ সম্পদের অধিকারী ব্যক্তি হারাম ও সন্দেহযুক্ত সম্পদে পতিত হওয়া থেকে বেঁচে থাকতে পারে। আর অত্যাচারী ও যুলুমের সাহচর্য থেকে নিজেকে রক্ষা করতে সক্ষম হয়। অথবা সর্বসাধারণের নিকট নিজেকে সম্পদের বহিঃপ্রকাশ করা থেকে লুকিয়ে রাখতে পারে।
(لَوْلَا هَذِهِ الدَّنَانِيرُ لَتَمَنْدَلَ بِنَا هَؤُلَاءِ الْمُلُوكُ) যদি আমাদের হাতে কোন টাকা-পয়সা না থাকত তাহলে রাজা-বাদশাহরা আমাদেরকে তাদের পকেটের রুমাল বানাত। এর দ্বারা উদ্দেশ্য হলো আমাদেরকে অপদস্থ করত অথবা তাদের মন্দ পরিকল্পনার সত্যায়নকারী হিসেবে ব্যবহার করত। তাই বলা হয়েছে, আল্লাহর নিকট হিসাবের ভয়ে তা পরিত্যাগ করার চেয়ে উত্তম হলো মানুষের নিকট হাত না পাতা। অর্থাৎ আল্লাহর প্রতি মুখাপেক্ষী হওয়া উত্তম, তাকে ছাড়া অন্যের প্রতি মুখাপেক্ষী হওয়া থেকে।
(لْحَلَالُ لايحتمل السَّرف) হালাল সম্পদ কম হওয়ার কারণে বেশি করে খরচ করার অবকাশ নেই। ‘আল্লামাহ্ ত্বীবী (রহিমাহুল্লাহ) বলেন, তার দ্বারা দু ধরনের উদ্দেশ্য হতে পারে :
এক : হালাল কম হওয়ার দরুন অপচয় করার সম্ভাবনা রাখে না।
দুই : হালাল জিনিস বেশি করে খরচ করা উচিত নয়। কেননা পরবর্তীতে অন্যের নিকট হাত পাতার প্রয়োজন দেখা দিতে পারে।
মূলকথা হলো হালাল জিনিস কম হোক বা বেশি হোক প্রয়োজন ব্যতিরেকে অপচয় করা ঠিক নয়। যেমন সুনাম অর্জন বা লোক দেখানো উদ্দেশে বেশি করে খাদ্য দান করা। (মিরক্বাতুল মাফাতীহ)
পরিচ্ছেদঃ ৩৪. যদি বছরের কোনো সময়ে যিম্মী ইসলাম গ্রহণ করে তাহলে সে কি জিয্য়া দিবে?
৩০৫৪। সুফিয়ান সাওরী (রহঃ)-কে উপরোক্ত কথার ব্যাখ্যা জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, সে ইসলাম কবূল করলে তার উপর জিযয়া ধার্য হবে না।[1]
بَابٌ فِي الذِّمِّيِّ يُسْلِمُ فِي بَعْضِ السَّنَةِ هَلْ عَلَيْهِ جِزْيَةٌ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ كَثِيرٍ، قَالَ: سُئِلَ سُفْيَانُ عَنْ تَفْسِيرِ هَذَا فَقَالَ: إِذَا أَسْلَمَ فَلَا جِزْيَةَ عَلَيْهِ
صحيح مقطوع
Muhammad bin Kathir said “Sufyan was asked to explain the tradition mentioned above.” He said “When he embraces Islam, no jizyah will be levied on him.”
পরিচ্ছেদঃ ৬. দাযী (বীজ) সম্পর্কে
৩৬৮৯। সুফিয়ান সাওরী (রহঃ)-এর সূত্রে বর্ণিত। একদা তাকে দাযী (দুষ্কৃতকারীদের শরাব) সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আমার উম্মাতের একদল লোক অবশ্যই মদ পান করবে এবং তারা এর ভিন্নতর নামকরণ করবে।[1]
সহীহ।
بَابٌ فِي الدَّاذِيِّ
قَالَ أَبُو دَاوُدَ: حَدَّثَنَا شَيْخٌ، مِنْ أَهْلِ وَاسِطٍ قَالَ: حَدَّثَنَا أَبُو مَنْصُورٍ الْحَارِثُ بْنُ مَنْصُورٍ، قَالَ: سَمِعْتُ سُفْيَانَ الثَّوْرِيَّ، وَسُئِلَ، عَنِ الدَّاذِيِّ، فَقَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: لَيَشْرَبَنَّ نَاسٌ مِنْ أُمَّتِي الْخَمْرَ يُسَمُّونَهَا بِغَيْرِ اسْمِهَا قَالَ أَبُو دَاوُدَ: وَقَالَ سُفْيَانُ الثَّوْرِيُّ الدَّاذِيُّ: شَرَابُ الْفَاسِقِينَ
صحيح
Abu Dawud said:
An old man of the people of Wasit narrated from Abu Mansur al-Harith bin Mansur saying: I heard Sufyan Al-Thawri who was asked about al-dadhi. He said: The Messenger of Allah (ﷺ) said: Some of my people will assuredly drink wine calling it by another name.
পরিচ্ছেদঃ ৮. সাহাবীগণ (রাঃ)-এর ফযীলত সম্পর্কে
৪৬৩০। সুফিয়ান সাওরী (রহঃ) বলেন, যে ব্যক্তি ধারণা করে যে, আলী (রাঃ) তাদের দু’ জনের তুলনায় খিলাফাতের অধিক হকদার ছিলেন, সে আবূ বকর (রাঃ), উমার (রাঃ), মুহাজিরগণ ও আনসারগণের ভুল নির্দেশ করলো। আর যে ব্যক্তি এরূপ মত পোষণ করে, তার কোনো আমল আকাশে উঠবে বলে আমি মনে করি না।[1]
সনদ সহীহ মাকতু।
بَابٌ فِي التَّفْضِيلِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ مِسْكِينٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدٌ يَعْنِي الْفِرْيَابِيَّ، قَالَ: سَمِعْتُ سُفْيَانَ، يَقُولُ: مَنْ زَعَمَ أَنَّ عَلِيًّا عَلَيْهِ السَّلَام كَانَ أَحَقَّ بِالْوِلَايَةِ مِنْهُمَا فَقَدْ خَطَّأَ أَبَا بَكْرٍ، وَعُمَرَ، وَالْمُهَاجِرِينَ، وَالْأَنْصَارَ، وَمَا أُرَاهُ يَرْتَفِعُ لَهُ مَعَ هَذَا عَمَلٌ إِلَى السَّمَاءِ
صحيح الإسناد مقطوع
Muhammad al-Firyabl said:
I heard Sufyan say: If anyone thinks that ‘All (Allah be pleased with him) was more deserving for the Caliphate than both of them, he imputed error to Abu Bakr, ‘Umar, the Muhajirun (Immigrants), and the Ansar (Helpers) Allah be pleased with all of them. I think that with this (belief) none of his action will rise to the heaven.
পরিচ্ছেদঃ ৮. সাহাবীগণ (রাঃ)-এর ফযীলত সম্পর্কে
৪৬৩১। সুফিয়ান সাওরী (রহঃ) বলেন, খলিফাগণের সংখ্যা পাঁচজনঃ আবূ বকর, উমার, উসমান, আলী ও উমার ইবনুল আব্দুল আযীয (রাঃ)।[1]
সনদ যঈফ মাকতু।
بَابٌ فِي التَّفْضِيلِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى بْنِ فَارِسٍ، حَدَّثَنَا قَبِيصَةُ، حَدَّثَنَا عَبَّادٌ السَّمَّاكُ، قَالَ: سَمِعْتُ سُفْيَانَ الثَّوْرِيَّ، يَقُولُ: الْخُلَفَاءُ خَمْسَةٌ أَبُو بَكْرٍ، وَعُمَرُ، وَعُثْمَانُ، وَعَلِيٌّ، وَعُمَرُ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمْ
ضعيف الإسناد مقطوع
Sufyan al-Thawri said:
The Caliphs are five: Abu Bakr, ‘Umar, ‘Uthman, ‘All and ‘Umar b. ‘Abd al-Aziz.
পরিচ্ছেদঃ ৫৩. যাতে উযু নষ্ট হয় এবং (স্ত্রীকে) স্পর্শ করা ও চুমা দেয়া
৪৯৩(২২). জা’ফার ইবনে আহমাদ আল-মুয়াযযিন (রহঃ) ... সুফিয়ান (রহঃ) তার সূত্রে বর্ণনা করেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উযু করার পর চুমা দিতেন, তারপর নামায পড়তেন, পূর্বোক্ত হাদীসের অনুরূপ।
بَابُ صِفَةِ مَا يَنْقُضُ الْوُضُوءَ ، وَمَا رُوِيَ فِي الْمُلَامَسَةِ وَالْقُبْلَةِ
حَدَّثَنَا جَعْفَرُ بْنُ أَحْمَدَ الْمُؤَذِّنُ ، نَا السَّرِيُّ بْنُ يَحْيَى ، نَا قَبِيصَةُ ، نَا سُفْيَانُ ، بِإِسْنَادِهِ : " أَنَّ النَّبِيَّ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - كَانَ يُقَبِّلُ بَعْدَ الْوُضُوءِ ، ثُمَّ يُصَلِّي " . مِثْلَهُ
পরিচ্ছেদঃ ১. ইসতিহাযা (রক্তপ্রদরের রোগিণী)
৭৮৫(২৪). সাঈদ ইবনে মুহাম্মাদ (রহঃ) ... সুফিয়ান (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মাসিক ঋতুর সর্বনিম্ন মেয়াদ তিন দিন এবং সর্বোচ্চ মেয়াদ দশ দিন।
حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ مُحَمَّدٍ ، حَدَّثَنَا أَبُو هِشَامٍ ، حَدَّثَنِي عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ أَبِي عُثْمَانَ الرَّازِيُّ ، عَنْ سُفْيَانَ ، قَالَ : " أَقَلُّ الْحَيْضِ ثَلَاثٌ ، وَأَكْثَرُهُ عَشْرٌ