পরিচ্ছেদঃ ৩৬৩। আসরের ওয়াক্ত
৫২২। মুহাম্মদ ইবনু মুকাতিল (রহঃ) ..... আবূ উমামা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একবার আমরা উমর ইবনু আযীয (রহঃ)-এর সঙ্গে যুহরের সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করলাম। তারপর সেখান থেকে বেরিয়ে আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) এর কাছে গেলাম। আমরা গিয়ে তাঁকে আসরের সালাত আদায়ে রত পেলাম। আমি তাঁকে বললাম চাচা! এ কোন সালাত যা আপনি আদায় করলেন? তিনি বললেন, আসরের সালাত আর এ হল রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সালাত, যা আমরা তাঁর সাথে আদায় করতাম।
باب وَقْتِ الْعَصْرِ
حَدَّثَنَا ابْنُ مُقَاتِلٍ، قَالَ أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ، قَالَ أَخْبَرَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ عُثْمَانَ بْنِ سَهْلِ بْنِ حُنَيْفٍ، قَالَ سَمِعْتُ أَبَا أُمَامَةَ، يَقُولُ صَلَّيْنَا مَعَ عُمَرَ بْنِ عَبْدِ الْعَزِيزِ الظُّهْرَ، ثُمَّ خَرَجْنَا حَتَّى دَخَلْنَا عَلَى أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ فَوَجَدْنَاهُ يُصَلِّي الْعَصْرَ فَقُلْتُ يَا عَمِّ، مَا هَذِهِ الصَّلاَةُ الَّتِي صَلَّيْتَ قَالَ الْعَصْرُ، وَهَذِهِ صَلاَةُ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم الَّتِي كُنَّا نُصَلِّي مَعَهُ.
Narrated Abu Bakr bin `Uthman bin Sahl bin Hunaif: that he heard Abu Umama saying: We prayed the Zuhr prayer with `Umar bin `Abdul `Aziz and then went to Anas bin Malik and found him offering the `Asr prayer. I asked him, "O uncle! Which prayer have you offered?" He said 'The `Asr and this is (the time of) the prayer of Allah s Apostle which we used to pray with him."
পরিচ্ছেদঃ ১৪৪৬. কৃষি যন্ত্রপাতি নিয়ে ব্যস্ত থাকার পরিনতি সম্পর্কে সতর্কীকরণ ও নির্দেশিত সীমা অতিক্রম করা প্রসঙ্গে।
২১৭০। আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) ... আবূ উমামা বাহিলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, লাঙ্গলের হাল এবং কিছু কৃষি যন্ত্রপাতি দেখে বললেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি এটা যে সম্প্রদায়ের ঘরে প্রবেশ করে, আল্লাহ সেখানে অপমান প্রবেশ করান।* রাবী মুহাম্মদ ইবনু যিয়াদ (রহঃ) বলেন, আবূ উমামা (রাঃ)-এর নাম হল সুদাই ইবনু আজলান।
بَابُ مَا يُحْذَرُ مِنْ عَوَاقِبِ الاِشْتِغَالِ بِآلَةِ الزَّرْعِ أَوْ مُجَاوَزَةِ الْحَدِّ الَّذِي أُمِرَ بِهِ
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ سَالِمٍ الْحِمْصِيُّ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ زِيَادٍ الأَلْهَانِيُّ، عَنْ أَبِي أُمَامَةَ الْبَاهِلِيِّ،، قَالَ ـ وَرَأَى سِكَّةً وَشَيْئًا مِنْ آلَةِ الْحَرْثِ، فَقَالَ سَمِعْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " لاَ يَدْخُلُ هَذَا بَيْتَ قَوْمٍ إِلاَّ أُدْخِلَهُ الذُّلُّ ".
قَالَ أَبُو عَبْد اللَّهِ وَاسْمُ أَبِي أُمَامَةَ صُدَيُّ بْنُ عَجْلَانَ
Narrated Abu Umama al-Bahili:
I saw some agricultural equipment and said: "I heard the Prophet (ﷺ) saying: "There is no house in which these equipment enters except that Allah will cause humiliation to enter it."
পরিচ্ছেদঃ ১৮২৪. তলোয়ারে সোনা রুপার কাজ
২৭০৮। আহমদ ইবনু মুহাম্মদ (রহঃ) ... আবূ উমামা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, এই সব বিজয় এমন লোকদের দ্বারা সম্পন্ন হয়েছিল, যাদের তলোয়ার স্বর্ণ বা রোপ্য খচিত ছিল না, বরং তাদের তলোয়ার ছিল উটের গর্দানের চামড়া এবং লৌহ কারুকার্য মন্ডিত।
باب حِلْيَةِ السُّيُوفِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ مُحَمَّدٍ، أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ، أَخْبَرَنَا الأَوْزَاعِيُّ، قَالَ سَمِعْتُ سُلَيْمَانَ بْنَ حَبِيبٍ، قَالَ سَمِعْتُ أَبَا أُمَامَةَ، يَقُولُ لَقَدْ فَتَحَ الْفُتُوحَ قَوْمٌ مَا كَانَتْ حِلْيَةُ سُيُوفِهِمِ الذَّهَبَ وَلاَ الْفِضَّةَ، إِنَّمَا كَانَتْ حِلْيَتُهُمُ الْعَلاَبِيَّ وَالآنُكَ وَالْحَدِيدَ.
Narrated Abu Umama:
Some people conquered many countries and their swords were decorated neither with gold nor silver, but they were decorated with leather, lead and iron.
পরিচ্ছেদঃ ২১৫৮. আহারের পর কি পড়বে?
৫০৬৩। আবূ নূআয়ম (রহঃ) ... আবূ উসামা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দস্তর খান তুলে নেয়া হল। তিনি বলতেনঃ পবিত্র বরকতময় অনেক অনেক প্রশংসা আল্লাহর জন্য। হে আমাদের রব, এ থেকে কখনো বিমুখ হতে পারবো না, বিদায় নিতে পারবো না এবং এ থেকে অমুখাপেক্ষী হতেও পারবো না।
باب مَا يَقُولُ إِذَا فَرَغَ مِنْ طَعَامِهِ
حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ ثَوْرٍ، عَنْ خَالِدِ بْنِ مَعْدَانَ، عَنْ أَبِي أُمَامَةَ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم كَانَ إِذَا رَفَعَ مَائِدَتَهُ قَالَ " الْحَمْدُ لِلَّهِ كَثِيرًا طَيِّبًا مُبَارَكًا فِيهِ، غَيْرَ مَكْفِيٍّ، وَلاَ مُوَدَّعٍ وَلاَ مُسْتَغْنًى عَنْهُ، رَبَّنَا ".
Narrated Abu Umama:
Whenever the dining sheet of the Prophet (ﷺ) was taken away (i.e., whenever he finished his meal), he used to say: "Al-hamdu li l-lah kathiran taiyiban mubarakan fihi ghaira makfiy wala muWada` wala mustaghna'anhu Rabbuna."
পরিচ্ছেদঃ ২১৫৮. আহারের পর কি পড়বে?
৫০৬৪। আবূ আসিম (রহঃ) ... আবূ উমামা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন আহার শেষ করতেন, রাবী আরো বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দস্তরখান যখন তুলে নেয়া হতো তখন তিনি বলতেনঃ সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য যিনি যথেষ্ট খাইয়েছেন এবং পরিতৃপ্ত করেছেন। তার থেকে বিমুখ হওয়া যায় না এবং তার প্রতি অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা যায় না। রাবী কখনো বলেনঃ হে আমাদের রব, তোমার জন্যই সকল প্রশংসা, এর থেকে বিমুখ হওয়া যাবে না, একে পরিত্যাগ করাও যাবে না এবং এর থেকে অমুখাপেক্ষীও হওয়া যাবে না; হে, আমাদের রব।
باب مَا يَقُولُ إِذَا فَرَغَ مِنْ طَعَامِهِ
حَدَّثَنَا أَبُو عَاصِمٍ، عَنْ ثَوْرِ بْنِ يَزِيدَ، عَنْ خَالِدِ بْنِ مَعْدَانَ، عَنْ أَبِي أُمَامَةَ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم كَانَ إِذَا فَرَغَ مِنْ طَعَامِهِ ـ وَقَالَ مَرَّةً إِذَا رَفَعَ مَائِدَتَهُ ـ قَالَ " الْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي كَفَانَا وَأَرْوَانَا، غَيْرَ مَكْفِيٍّ، وَلاَ مَكْفُورٍ ـ وَقَالَ مَرَّةً الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّنَا، غَيْرَ مَكْفِيٍّ، وَلاَ مُوَدَّعٍ ـ وَلاَ مُسْتَغْنًى، رَبَّنَا ".
Narrated Abu Umama:
Whenever the Prophet (ﷺ) finished his meals (or when his dining sheet was taken away), he used to say. "Praise be to Allah Who has satisfied our needs and quenched our thirst. Your favor cannot by compensated or denied." Once he said, upraise be to You, O our Lord! Your favor cannot be compensated, nor can be left, nor can be dispensed with, O our Lord!"
পরিচ্ছেদঃ ৬০. মিথ্যা কসমের মাধ্যমে কোন মুসলিমের হক তসরুপকারীর (বিনষ্টকারী) প্রতি জাহান্নামের হুমকি
২৫২। ইয়াহইয়া ইবনু আইয়ুব, কুতায়বা ইবনু সাঈদ ও আলী ইবনু হুজর (রহঃ) ... আবূ উমামা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেনঃ যে ব্যাক্তি কসমের মাধ্যমে কোন মুসলিমের হক বিনষ্ট করে তার জন্য আল্লাহ জাহান্নাম অবধারিত করে রেখেছেন এবং জান্নাত হারাম করে রেখেছেন। তখন জনৈক ব্যাক্তি জিজ্ঞেস করল, হে আল্লাহর রাসুল! অতি সামান্য বস্তু হলেও? রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ আরাক (বাবলা গাছের মত এক ধরনের কাঁটাযুক্ত গাছের) গাছের ডাল হলেও এ শাস্তি দেয়া হবে।
باب وَعِيدِ مَنِ اقْتَطَعَ حَقَّ مُسْلِمٍ بِيَمِينٍ فَاجِرَةٍ بِالنَّارِ
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ أَيُّوبَ، وَقُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، وَعَلِيُّ بْنُ حُجْرٍ، جَمِيعًا عَنْ إِسْمَاعِيلَ بْنِ جَعْفَرٍ، - قَالَ ابْنُ أَيُّوبَ حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ جَعْفَرٍ، - قَالَ أَخْبَرَنَا الْعَلاَءُ، - وَهُوَ ابْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ مَوْلَى الْحُرَقَةِ - عَنْ مَعْبَدِ بْنِ كَعْبٍ السَّلَمِيِّ، عَنْ أَخِيهِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ كَعْبٍ، عَنْ أَبِي أُمَامَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنِ اقْتَطَعَ حَقَّ امْرِئٍ مُسْلِمٍ بِيَمِينِهِ فَقَدْ أَوْجَبَ اللَّهُ لَهُ النَّارَ وَحَرَّمَ عَلَيْهِ الْجَنَّةَ " . فَقَالَ لَهُ رَجُلٌ وَإِنْ كَانَ شَيْئًا يَسِيرًا يَا رَسُولَ اللَّهِ قَالَ " وَإِنْ قَضِيبًا مِنْ أَرَاكٍ " .
It is narrated on the authority of Abu Umama that the Messenger of Allah (ﷺ) observed:
He who appropriated the right of a Muslim by (swearing a false) oath, Allah would make Hell-fire necessary for him and would declare Paradise forbidden for him. A person said to him: Messenger of Allah, even if it is something insignificant? He (the Holy Prophet) replied: (Yes) even if it is the twig of the arak tree.
পরিচ্ছেদঃ ৮. কুরআন তিলওয়াত এবং সূরা বাকারা তিলওয়াতের ফযীলত
১৭৪৭। হাসান ইবনু আলী আল হুলওয়ানী (রহঃ) ... আবূ উমামা বাহিলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছি, তোমরা কুরআন তিলাওয়াত করবে। কেননা, কিয়ামতের দিন তা তিলাওয়াতকারীদের জন্য সুপারিশকারীরুপে উপস্থিত হবে। সুপারিশকারী দু সমুজ্জ্বল সুরা বাকারা ও আলে ইমরান তিলাওয়াত করবে। কেননা, এ দুটি কিয়ামতের দিনে উপস্থিত হবে যেন সে দুটি ’গামামা’ কিংবা (তিনি বলেছিলেন) সে দুটি দুটি ’গায়ায়া’ (মেঘ) কিংবা যেন সে দুটি ডানা বিস্তারকারী দুটি পাখীর ঝাঁক যারা তাদের তিলাওয়াতকারীদের পক্ষে সাহায্যকারী হবে। তোমরা সূরা বাকারা তিলাওয়াত করবে। কেননা, তা তিলাওয়াত করাতে বরকত রয়েছে। এবং তা বর্জন করা আফসোসের। কারণ বাতিলপন্থীরা তার সাথে কুলিয়ে উঠতে পারবে না। (সনদের মধ্যবর্তী রাবী) মু’আবিয়া (রহঃ) বলেন, আমার কাছে এ তথ্য পৌছেছে যে, “বাতালা” (বাতিলপন্থীরা) অর্থ হল যাদুকর।
باب فَضْلِ قِرَاءَةِ الْقُرْآنِ وَسُورَةِ الْبَقَرَةِ
حَدَّثَنِي الْحَسَنُ بْنُ عَلِيٍّ الْحُلْوَانِيُّ، حَدَّثَنَا أَبُو تَوْبَةَ، - وَهُوَ الرَّبِيعُ بْنُ نَافِعٍ - حَدَّثَنَا مُعَاوِيَةُ، - يَعْنِي ابْنَ سَلاَّمٍ - عَنْ زَيْدٍ، أَنَّهُ سَمِعَ أَبَا سَلاَّمٍ، يَقُولُ حَدَّثَنِي أَبُو أُمَامَةَ، الْبَاهِلِيُّ قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " اقْرَءُوا الْقُرْآنَ فَإِنَّهُ يَأْتِي يَوْمَ الْقِيَامَةِ شَفِيعًا لأَصْحَابِهِ اقْرَءُوا الزَّهْرَاوَيْنِ الْبَقَرَةَ وَسُورَةَ آلِ عِمْرَانَ فَإِنَّهُمَا تَأْتِيَانِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ كَأَنَّهُمَا غَمَامَتَانِ أَوْ كَأَنَّهُمَا غَيَايَتَانِ أَوْ كَأَنَّهُمَا فِرْقَانِ مِنْ طَيْرٍ صَوَافَّ تُحَاجَّانِ عَنْ أَصْحَابِهِمَا اقْرَءُوا سُورَةَ الْبَقَرَةِ فَإِنَّ أَخْذَهَا بَرَكَةٌ وَتَرْكَهَا حَسْرَةٌ وَلاَ تَسْتَطِيعُهَا الْبَطَلَةُ " . قَالَ مُعَاوِيَةُ بَلَغَنِي أَنَّ الْبَطَلَةَ السَّحَرَةُ .
Abu Umama said he heard Allah's Messenger (ﷺ) say:
Recite the Qur'an, for on the Day of Resurrection it will come as an intercessor for those who recite It. Recite the two bright ones, al-Baqara and Surah Al 'Imran, for on the Day of Resurrection they will come as two clouds or two shades, or two flocks of birds in ranks, pleading for those who recite them. Recite Surah al-Baqara, for to take recourse to it is a blessing and to give it up is a cause of grief, and the magicians cannot confront it. (Mu'awiya said: It has been conveyed to me that here Batala means magicians.)
পরিচ্ছেদঃ ২৭. উপরের হাত নিচের হাত থেকে উত্তম; উপরের হাত হল দানকারীর এবং নিচের হাত হল যাচনাকারীর
২২৬০। নাসর ইবনু আলী জাহযামী, যুহায়র ইবনু হারব ও আবদ ইবনু হুমায়দ (রহঃ) ... আবূ উমামা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, হে আদম সন্তান! তুমি অতিরিক্ত সম্পদ ব্যয় কর। তা তোমার জন্য উত্তম। আর তুমি যা আটকিয়ে রাখ তা তোমার জন্য মন্দ। প্রয়োজন পরিমাণ রাখার ব্যাপারে তোমাকে অভিযুক্ত করা হবে না। আর যাদের লালন পালনের দায়িত্ব তোমার-উপরে তাদের দিয়ে শুরু কর এবং উপরের হাত নিচের হাত অপেক্ষা উত্তম।
باب بَيَانِ أَنَّ الْيَدَ الْعُلْيَا خَيْرٌ مِنْ الْيَدِ السُّفْلَى وَأَنَّ الْيَدَ الْعُلْيَا هِيَ الْمُنْفِقَةُ وَأَنَّ السُّفْلَى هِيَ الْآخِذَةُ
حَدَّثَنَا نَصْرُ بْنُ عَلِيٍّ الْجَهْضَمِيُّ، وَزُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، وَعَبْدُ بْنُ حُمَيْدٍ، قَالُوا حَدَّثَنَا عُمَرُ بْنُ يُونُسَ، حَدَّثَنَا عِكْرِمَةُ بْنُ عَمَّارٍ، حَدَّثَنَا شَدَّادٌ، قَالَ سَمِعْتُ أَبَا أُمَامَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " يَا ابْنَ آدَمَ إِنَّكَ أَنْ تَبْذُلَ الْفَضْلَ خَيْرٌ لَكَ وَأَنْ تُمْسِكَهُ شَرٌّ لَكَ وَلاَ تُلاَمُ عَلَى كَفَافٍ وَابْدَأْ بِمَنْ تَعُولُ وَالْيَدُ الْعُلْيَا خَيْرٌ مِنَ الْيَدِ السُّفْلَى ".
Abu Umama reported Allah's Messenger (ﷺ) as saying:
O son of Adam, it is better for you if you spend your surplus (wealth), but if you withhold it, it is evil for you. There is (however) no reproach for you (if you withhold means necessary) for a living. And begin (charity) with your dependents; and the upper hand is better than the lower hand.
পরিচ্ছেদঃ ২. নারী ও পুরুষের জন্য সোনা-রূপার পাত্র, আর পুরুষের জন্য সোনার আংটি ও রেশমজাত কাপড় ব্যবহার করা হারাম এবং স্ত্রীলোকের জন্য এগুলো ব্যবহার করা মুবাহ। সোনা-রূপা ও রেশমের অনধিক চার আঙ্গুল পরিমাণ নকলী (পাড় ও আচল) অনুরূপ কিছু পুরুষের জন্য মুবাহ
৫২৫২। ইবরাহীম ইবনু মূসা আর-রাযী (রহঃ) ... আবূ উমামা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি দুনিয়ায় রেশমজাত কাপড় পরবে, পরকালে সে তা পরতে পারবে না।
باب تَحْرِيمِ اسْتِعْمَالِ إِنَاءِ الذَّهَبِ وَالْفِضَّةِ عَلَى الرِّجَالِ وَالنِّسَاءِ وَخَاتَمِ الذَّهَبِ وَالْحَرِيرِ عَلَى الرَّجُلِ وَإِبَاحَتِهِ لِلنِّسَاءِ وَإِبَاحَةِ الْعَلَمِ وَنَحْوِهِ لِلرَّجُلِ مَا لَمْ يَزِدْ عَلَى أَرْبَعِ أَصَابِعَ
وَحَدَّثَنِي إِبْرَاهِيمُ بْنُ مُوسَى الرَّازِيُّ، أَخْبَرَنَا شُعَيْبُ بْنُ إِسْحَاقَ الدِّمَشْقِيُّ، عَنِ الأَوْزَاعِيِّ، حَدَّثَنِي شَدَّادٌ أَبُو عَمَّارٍ، حَدَّثَنِي أَبُو أُمَامَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ لَبِسَ الْحَرِيرَ فِي الدُّنْيَا لَمْ يَلْبَسْهُ فِي الآخِرَةِ " .
Abu Umama reported Allah's Messenger (ﷺ) having said:
He who wore silk in this world would not wear it in the Hereafter.
পরিচ্ছেদঃ ৭. আল্লাহ্ তা'আলার বানীঃ পুণ্যবান পাপসমূহ মিটিয়ে দেয়। (সূরা হুদঃ ১১৪)
৬৭৫১। নাসর ইবনু আলী জাহযামী ও যুহায়র ইবনু হারব (রহঃ) ... আবূ উমামা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদে উপবিষ্ট ছিলেন এবং আমরা তাঁর সঙ্গে উপবিষ্ট ছিলাম। তখন এক ব্যক্তি এসে বলল, ইয়া রাসুলাল্লাহ! হদ্দ প্রযোজ্য হওয়ার অপরাধ করে ফেলেছি। সুতরাং আপনি আমার উপর হদ্দ বাস্তবায়িত করুন। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম চুপ করে রইলেন। সে পুনরায় বলল, ইয়া রাসুলাল্লাহ! আমার দ্বারা হদ্দ প্রযোজ্য হওয়ার মত অপরাধ হয়ে গেছে। সুতরাং আপনি আমার উপর হদ্দ বাস্তবায়িত করুন। এবারও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম চুপ করে রইলেন। লোকটি তৃতীয়বার অনুরূপ বলল। এমতাবস্থায় সালাত শুরু হল।
আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন সালাত সমাপ্ত করলেন, রাবী আবূ উমামা (রাঃ) বলেন, সাকাত শেষে লোকটি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর অনুসরণ করতে লাগল। [আবূ উমামা (রাঃ)] বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লোকটিকে কি উত্তর দেন তা দেখার জন্য আমিও তাঁর অনুসরণ করলাম। এরপর প্রশ্নকারী লোকটি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট গিয়ে আবার বলল, ইয়া রাসুলাল্লাহ! আমি আমার উপর ’হদ্দ হওয়ার মত অপরাধ করে ফেলেছি। সুতরাং আমার উপর বাস্তবায়িত করুন।
আবূ উমামা (রাঃ) বলেন, এরপর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ঘর থেকে বের হওয়ার সময় তুমি কি উত্তমরূপে উযু করোনি? সে বলল, হ্যাঁ, নিশ্চয়ই, ইয়া রাসুলাল্লাহ! তারপর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞাসা করলেনঃ তুমি কি আমাদের সঙ্গে সালাত আদায় করোনি? সে বলল, হ্যাঁ, ইয়া রাসুলাল্লাহ। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বললেনঃ আল্লাহ তা’আলা তোমার হদ্দ ক্ষমা করে দিয়েছেন, অথবা বললেনঃ তিনি তোমার গুনাহ ক্ষমা করে দিয়েছেন।
باب قَوْلِهِ تَعَالَى { إِنَّ الْحَسَنَاتِ يُذْهِبْنَ السَّيِّئَاتِ}
حَدَّثَنَا نَصْرُ بْنُ عَلِيٍّ الْجَهْضَمِيُّ، وَزُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، - وَاللَّفْظُ لِزُهَيْرٍ - قَالاَ حَدَّثَنَا عُمَرُ بْنُ يُونُسَ، حَدَّثَنَا عِكْرِمَةُ بْنُ عَمَّارٍ، حَدَّثَنَا شَدَّادٌ، حَدَّثَنَا أَبُو أُمَامَةَ، قَالَ بَيْنَمَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي الْمَسْجِدِ وَنَحْنُ قُعُودٌ مَعَهُ إِذْ جَاءَ رَجُلٌ فَقَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنِّي أَصَبْتُ حَدًّا فَأَقِمْهُ عَلَىَّ . فَسَكَتَ عَنْهُ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ثُمَّ أَعَادَ فَقَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنِّي أَصَبْتُ حَدًّا فَأَقِمْهُ عَلَىَّ . فَسَكَتَ عَنْهُ وَأُقِيمَتِ الصَّلاَةُ فَلَمَّا انْصَرَفَ نَبِيُّ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ أَبُو أُمَامَةَ فَاتَّبَعَ الرَّجُلُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم حِينَ انْصَرَفَ وَاتَّبَعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَنْظُرُ مَا يَرُدُّ عَلَى الرَّجُلِ فَلَحِقَ الرَّجُلُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنِّي أَصَبْتُ حَدًّا فَأَقِمْهُ عَلَىَّ - قَالَ أَبُو أُمَامَةَ - فَقَالَ لَهُ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " أَرَأَيْتَ حِينَ خَرَجْتَ مِنْ بَيْتِكَ أَلَيْسَ قَدْ تَوَضَّأْتَ فَأَحْسَنْتَ الْوُضُوءَ " . قَالَ بَلَى يَا رَسُولَ اللَّهِ . قَالَ " ثُمَّ شَهِدْتَ الصَّلاَةَ مَعَنَا " . فَقَالَ نَعَمْ يَا رَسُولَ اللَّهِ . قَالَ فَقَالَ لَهُ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " فَإِنَّ اللَّهَ قَدْ غَفَرَ لَكَ حَدَّكَ - أَوْ قَالَ - ذَنْبَكَ " .
Abu Umama reported:
We were sitting in the mosque in the company of Allah's Messenger (ﷺ). A person came there and said: Allah's Messenger, I have committed an offence which deserves the imposition of hadd upon me, so impose it upon me. Allah's Messenger (ﷺ) kept silent. He repeated it and said: Allah's Messenger, I have committed an offence which deserves the imposition of hadd upon me, so impose it upon me. He (the Holy Prophet) kept silent, and it was at this time that Iqama was pronounced for prayer (and the prayer was observed). And when Allah's Apostle (ﷺ) had concluded the payer that person followed Allah's Messenger (ﷺ). Abu Umama said: I too followed Allah's Messenger (ﷺ) after he had concluded the prayer, so that I should know what answer he would give to that person. That person remained attached to Allah's Messenger (ﷺ) and said: Allah's Messenger, I have committed an offence which deserves imposition of hadd upon me, so impose it upon me. Abu Umama reported that Allah's Messenger (ﷺ) said to him: Didn't you see that as you got out of the house, you performed ablution perfectly well. He said: Allah's Messenger, of course. I did it. He again said to him: Then you observed prayer along with us. He said: Allah's Messenger, yes, it is so. Thereupon Allah's Messenger (ﷺ) said to him: Verily, Allah has exempted you from the imposition of hadd, or he said. From your sin.
পরিচ্ছেদঃ ৫৪: আল্লাহর ভয়ে এবং তাঁর সাক্ষাতের আনন্দে কান্না করার মাহাত্ম্য
১০/৪৬০। আবূ উমামাহ সুদাই ইবনে ’আজলান বাহেলী রাদিয়াল্লাহু ’আনহু কর্তৃক বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ’’আল্লাহর নিকট দু’টি বিন্দু এবং দু’টি চিহ্ন অপেক্ষা কোনো বস্তু প্রিয় নয়।
(এক) ঐ অশ্রু বিন্দু যা আল্লাহর ভয়ে বের হয়
(দুই) ঐ রক্ত বিন্দু যা আল্লাহর পথে বইয়ে দেওয়া হয়।
পক্ষান্তরে দু’টি চিহ্ন হলঃ
(এক) ঐ চিহ্ন যা আল্লাহর পথে (জিহাদ করে) হয়
(দুই) আল্লাহর কোনো ফরয কাজ আদায় করে যে চিহ্ন (দাগ) পড়ে।’’ (তিরমিযী, হাসান) [1]
এ বিষয়ে আরো হাদীস রয়েছে। তার মধ্যে একটি ’ইরবায ইবনে সারিয়াহ রাদিয়াল্লাহু ’আনহু-এর হাদীস, ’একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে এমন মর্মস্পর্শী বক্তৃতা শুনালেন যে, তাতে অন্তর ভীত হল এবং চোখ দিয়ে অশ্রু বয়ে গেল।’ যা ১৬১ নম্বরে অতিবাহিত হয়েছে।
بَابُ فَضْلِ الْبُكَاءِ مِنْ خَشْيَةِ اللهِ تَعَالٰى وَشَوْقًا إِلَيْهِ - (54)
وَعَن أَبي أُمَامَة صُدَيِّ بنِ عَجلاَنَ البَاهِلِي رضي الله عنه، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم، قَالَ: لَيْسَ شَيْءٌ أحَبَّ إِلَى اللهِ تَعَالَى مِنْ قَطْرَتَيْنِ وَأثَرَيْنِ: قَطَرَةُ دُمُوعٍ مِنْ خَشْيَةِ اللهِ، وَقَطَرَةُ دَمٍ تُهَرَاقُ في سَبيلِ اللهِ. وَأَمَّا الأَثَرَانِ: فَأَثَرٌ فِي سَبيلِ اللهِ تَعَالَى، وَأَثَرٌ فِي فَرِيضَةٍ مِنْ فَرَائِضِ الله تَعَالَى . رواه الترمذي، وقال: حديثٌ حسنٌ
حديث العْرباض بنِ ساريةَ . رضي اللَّه عنه ، قال : وعَظَنَا رسُول اللَّه صَلّى االلهُ عَلَيْهِ وسَلَّم مَوْعِظَةً
وَجِلَتْ منها القُلُوبُ ، وذَرَفْت منْهَا العُيُونُ « . وقد سبق في باب النهي عن البدع
(54) Chapter: Excellence of Weeping out of Fear from Allah (swt)
Abu Umamah Sudaiy bin 'Ajlan Al-Bahili (May Allah be pleased with him) reported:
The Prophet (ﷺ) said: "Nothing is dearer to Allah than two drops and two marks: A drop of tears shed out of fear of Allah and a drop of blood shed in Allah's way. Regarding the two marks, they are: Marks left in the Cause of Allah and a mark left in observing one of the obligatory act of worship of Allah, the Exalted".
[At-Tirmidhi].
Commentary: This Hadith mentions the merits of the following:
1. Weeping out of fear of Allah.
2. The blood which flows in the way of Allah.
3. The marks of injuries which are left on the bodies of those who take part in Jihad.
4. The marks of wounds received in the performance of obligations.
The Ahadith on the subject are many.
Al-`Irbad bin Sariyah (May Allah be pleased with him) reported: One day Messenger of Allah (PBUH) delivered us a very eloquent Khutbah on account of which eyes shed tears and hearts became softened. [Abu Dawud and At-Tirmidhi].
Commentary: Even in the relevant chapter, the author has only given a reference of this Hadith and not its full text. This has, however, been stated in chapter 16, bearing the title "Observing the Sunnah and the manners of its obedience".
পরিচ্ছেদঃ ৫৬: উপবাস, রুক্ষ ও নীরস জীবন যাপন করা, পানাহার ও পোশাক ইত্যাদি মনোরঞ্জনমূলক বস্তুতে অল্পে তুষ্ট হওয়া এবং প্রবৃত্তির দাসত্ব বর্জন করার মাহাত্ম্য
২০/৫১৫। আবূ উমামাহ রাদিয়াল্লাহু ’আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ’’হে আদম সন্তান! উদ্বৃত্ত মাল (আল্লাহর পথে) খরচ করা তোমার জন্য মঙ্গল এবং তা আটকে রাখা তোমার জন্য অমঙ্গল। আর দরকার মত মালে নিন্দিত হবে না। প্রথমে তাদেরকে দাও, যাদের ভরণ-পোষণ তোমার দায়িত্বে।’’ (তিরমিযী, বিশুদ্ধ সূত্রে) [1]
بَابُ فَضْلِ الْجُوْعِ وَخُشُوْنَةِ الْعَيْشِ وَالْاِقْتِصَارِ عَلَى الْقَلِيْلِ مِنَ الْمَأْكُوْلِ وَالْمَشْرُوْبِ وَالْمَلْبُوْسِ وَغَيْرِهَا مِنْ حُظُوْظِ النَّفْسِ وَتَرْكِ الشَّهَوَاتِ - (56)
وَعَن أَبي أُمَامَة رضي الله عنه، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم: يَا ابْنَ آدَمَ، إنَّكَ أَنْ تَبْذُلَ الفَضْلَ خَيرٌ لَكَ، وَأنْ تُمسِكَهُ شَرٌ لَكَ، ولاَ تُلاَمُ عَلَى كَفَافٍ، وَابْدأ بِمَنْ تَعُولُ ». رواه الترمذي، وقال: حديث حسن صحيح
(56) Chapter: Excellence of Simple Living and being Content with Little
Abu Umamah (May Allah be pleased with him) reported:
Messenger of Allah (ﷺ) said, "O son of Adam, if you spend the surplus, it will be better for you; and if you retain it, it will be evil for you. You will not be reprimanded for storing what is enough for your need. First of all spend upon those who are your dependents."
[At- Tirmidhi].
Commentary: The Muslims have been allowed, rather emphatically told and commanded, to possess as much wealth as could meet their personal and family needs. Yet, they have also been advised to spend the spare money on the needy. Man has been told that it is unwise on his part to be niggardly about money because it spawns unfavourable results in this world as well as in the Hereafter. The concentration of wealth within a few hands freezes its vitality and leads to corruption in society. As for the Hereafter, the result of stinginess will be definitely bad as
the Qur'an says:
"The things which they covetously withheld shall be tied to their necks like a collar on the Day of Resurrection.'' (3:180)
Some `Ulama' are of the opinion that after the payment of the annual Zakat (poor-due), it is not necessary to spend more. But to be accurate, if somebody pays Zakat and yet retains enough money with him, and there are some needy people also in his knowledge, then he will be bound to spend on them. At-Tirmidhi quoted a Hadith in which Messenger of Allah (PBUH) said, "Indeed there is a right (for poor) in the wealth in addition to Zakat.
পরিচ্ছেদঃ ৬০: দানশীলতা এবং আল্লাহর উপর ভরসা করে পুণ্য কাজে ব্যয় করার বিবরণ
৯/৫৫৭। আবূ উমামাহ সুদাই ইবন আজলান রাদিয়াল্লাহু ’আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ’’হে আদম সন্তান! প্রয়োজনের অতিরিক্ত মাল (আল্লাহর পথে) খরচ করা তোমার জন্য মঙ্গল এবং তা আটকে রাখা তোমার জন্য অমঙ্গল। আর প্রয়োজন মত মালে তুমি নিন্দিত হবে না। প্রথমে তাদেরকে দাও, যাদের ভরণ-পোষণ তোমার দায়িত্বে। আর উপরের (উপুড়) হাত নিচের (চিৎ) হাত অপেক্ষা উত্তম।’’ (মুসলিম)[1]
بَابُ الْكَرَمِ وَالْجُوْدِ وَالْإِنْفَاقِ فِيْ وُجُوْهِ الْخَيْرِثِقَةًمبِاللهِ تَعَالٰى - (60)
وَعَن أَبي أُمَامَة صُدّيِّ بنِ عَجْلانَ رضي الله عنه، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم: «يَا ابْنَ آدَمَ، إنَّكَ أن تَبْذُلَ الفَضلَ خَيْرٌ لَكَ، وَأن تُمْسِكَه شَرٌّ لَكَ، وَلاَ تُلاَمُ عَلَى كَفَافٍ، وَابْدَأْ بِمَنْ تَعُولُ، وَاليَدُ الْعُلْيَا خَيْرٌ مِنَ الْيَدِ السُّفْلَى ». رواه مسلم
(60) Chapter: Excellence of Generosity and Spending in a Good cause with Reliance on Allah
Abu Umamah (May Allah be pleased with him) reported:
Messenger of Allah (ﷺ) said, "O son of Adam, if you spend the surplus, it will be better for you; and if you retain it, it will be bad for you. You will not be reprimanded for keeping what is enough for your need. Begin with those who are your dependents, and the upper hand (i.e., the one that spends in the way of Allah) is better than the lower hand (i.e., the one that receives charity.)"
[Muslim].
Commentary: A similar Hadith reported by At-Tirmidhi has already been mentioned. Read the commentary on (Hadith No. 510).
পরিচ্ছেদঃ ৭৩: সচ্চরিত্রতার মাহাত্ম্য
১০/৬৩৫। আবূ উমামাহ বাহেলী রাদিয়াল্লাহু ’আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ’’আমি সেই ব্যক্তির জন্য জান্নাতের শেষ সীমায় একটি ঘর দেওয়ার জন্য জামিন হচ্ছি, যে সত্যাশ্রয়ী হওয়া সত্ত্বেও কলহ-বিবাদ বর্জন করে। সেই ব্যক্তির জন্য আমি জান্নাতের মধ্যস্থলে একটি ঘরের জামিন হচ্ছি, যে উপহাসছলেও মিথ্যা বলা বর্জন করে। আর সেই ব্যক্তির জন্য আমি জান্নাতের সবচেয়ে উঁচু জায়গায় একটি ঘরের জামিন হচ্ছি, যার চরিত্র সুন্দর।’’ (আবূ দাউদ) [1]
بَابُ حُسْنِ الْخُلُقِ - (73)
وَعَن أَبِي أُمَامَةَ البَاهِليِّ رضي الله عنه، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم: « أنَا زَعِيمٌ بِبَيتٍ في رَبَضِ الجَنَّةِ لِمَنْ تَرَكَ المِرَاءَ وَإنْ كَانَ مُحِقّاً، وَبِبَيْتٍ في وَسَطِ الجَنَّةِ لِمَنْ تَرَكَ الكَذِبَ وَإنْ كَانَ مَازِحاً، وَبِبَيْتٍ في أعلَى الجَنَّةِ لِمَنْ حَسُنَ خُلُقُهُ » . حديث صحيح، رواه أَبُو داود بإسناد صحيح .
(73) Chapter: Good Conduct
Abu Umamah Al-Bahili (May Allah be pleased with him) reported:
Messenger of Allah (ﷺ) said, "I guarantee a house in Jannah for one who gives up arguing, even if he is in the right; and I guarantee a home in the middle of Jannah for one who abandons lying even for the sake of fun; and I guarantee a house in the highest part of Jannah for one who has good manners."
[Abu Dawud].
Commentary: Withdrawal from one's right in order to end a dispute is a manly act of great merit. Likewise, this Hadith tells us that a man should avoid telling a lie even in a light vein. If he gives great importance to the rules of the Shari`ah (Islamic Law) and the Commandments of Allah and His Prophet (PBUH), he will definitely refrain from telling a lie even in a chat session or just for the sake of joke. Usually, people don't mind if one tells a lie in a jocular mood, rather some will perhaps approve it. Yet, Allah disapproves of even the harmless or trivial form of falsehood and commands His slaves to keep away from it. From all considerations, however, moral excellence carries immense weight. Because no wrong or evil thing can be shunned without it. In other words, moral excellence surpasses all forms of goodness.
পরিচ্ছেদঃ ১০০: শুরুতে বিসমিল্লাহ এবং শেষে আল-হামদু লিল্লাহ বলা
৭/৭৩৮। আবূ উমামাহ রাদিয়াল্লাহু ’আনহু কর্তৃক বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন দস্তরখানা গুটাতেন, তখন এই দো’আ পড়তেনঃ-
“আলহামদু লিল্লা-হি হামদান কাসীরান ত্বাইয়্যিবাম মুবা-রাকান ফীহি গায়রা মাকফইয়্যিন অলা মুওয়াদ্দাইন অলা মুস্তাগনান আনহু রাববানা।” অর্থাৎ আল্লাহর জন্য অগণিত পবিত্র ও বরকতপূর্ণ প্রশংসা। অকুণ্ঠ, নিরবচ্ছিন্ন, প্রয়োজন-সাপেক্ষ প্রশংসা। হে আমাদের প্রভু! (বুখারী) [1]
(100) - بَابُ التَّسْمِيَةِ فِيْ أَوَّلِهِ وَالْحَمْدِ فِيْ آخِرِهِ
وَعَن أَبي أُمَامَة رضي الله عنه: أنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم كَانَ إِذَا رَفَعَ مَائِدَتَهُ، قَالَ: « الْحَمْدُ للهِ حَمداً كَثِيراً طَيِّباً مُبَاركَاً فِيهِ، غَيْرَ مَكْفِيٍّ، وَلاَ مُوَدَّعٍ، وَلاَ مُسْتَغْنَىً عَنْهُ رَبَّنَا ». رواه البخاري
(100) Chapter: Saying Bismillah Before and Al-Hamdulillah After Eating
Abu Umamah (May Allah be pleased with him) reported:
Whenever the Prophet (ﷺ) finished a meal, he would say: "Al-hamdu lillahi hamdan kathiran taiyyiban mubarakan fihi, ghaira makfiyyin wa la muwadda`in, wa la mustaghnan `anhu, Rabbuna. (All praise is due to Allah, praise which is abundant, pure, and full of blessings, which is indispensable and to which one cannot be indifferent).''
[Al-Bukhari].
Commentary: This Hadith mentions a supplication which Messenger of Allah (PBUH) used to recite after taking meal. The economy of words was the essence of the Prophet's (PBUH) eloquence as displayed here. To supplicate this Prophetic prayer after taking a meal is recommendable.
পরিচ্ছেদঃ ১৩২: সালাম দেওয়ার পদ্ধতি
৬/৮৬০। আবূ উমামাহ রাদিয়াল্লাহু ’আনহু হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ’’আল্লাহর সর্বাধিক নিকটবর্তী মানুষ সেই, যে প্রথমে সালাম করে।’’ (আবূ দাঊদ সহীহ সনদ যোগে, তিরমিযীও অনুরূপ বর্ণনা করেছেন ও বলেছেন হাদীসটি হাসান। এটি পরবর্তীতে ৮৬৩ নম্বরে উল্লেখ করা হয়েছে।)[1]
(132) بَابُ كَيْفِيَةِ السَّلَامِ
وَعَنْ أَبي أُمَامَةَ رضي الله عنه، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم: إِنَّ أوْلَى النَّاسِ بِاللهِ مَنْ بَدَأَهُمْ بالسَّلاَمِ رواه أَبُو داود بإسنادٍ جيدٍ، ورواه الترمذي بنحوه وقال: حديثٌ حسن . وَقَدْ ذُكر بعده
পরিচ্ছেদঃ ১৩৩: সালামের বিভিন্ন আদব-কায়দা
২/৮৬৩। আবূ উমামাহ সুদাই ইবনে আজলান বাহেলী রাদিয়াল্লাহু ’আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ’’লোকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশী আল্লাহর নিকটবর্তী সেই, যে লোকদেরকে প্রথমে সালাম করে।’’ (আবূ দাঊদ উত্তম সূত্রে) [1]
তিরমিযীও আবূ উমামাহ কর্তৃক বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেন, জিজ্ঞাসা করা হল, ’হে আল্লাহর রাসূল! দু’জনের সাক্ষাৎকালে তাদের মধ্যে কে প্রথমে সালাম দেবে?’ তিনি বললেন, ’’যে মহান আল্লাহর সর্বাধিক নিকটবর্তী হবে।’’ (তিরমিযী বলেন, হাদীসটি হাসান)
(133) بَابُ آدَابِ السَّلَامِ
وَعَنْ أَبي أُمَامَةَ صُدَيِّ بنِ عَجلاَنَ البَاهِلِي رضي الله عنه، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم: « إنَّ أَوْلى النَّاسِ بِاللهِ مَنْ بَدَأهُمْ بِالسَّلامِ ». رواه أَبُو داود بإسنادٍ جيدٍ .
ورواه الترمذي عَن أَبي أُمَامَةَ رضي الله عنه، قِيلَ: يَا رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم، الرَّجُلاَنِ يَلْتَقِيَانِ أَيُّهُمَا يَبْدَأُ بِالسَّلاَمِ ؟ قَالَ: « أَوْلاَهُمَا بِاللهِ تَعَالَى . قَالَ الترمذي: «هَذَا حديث حسن
(133) Chapter: The Etiquette of Offering Greetings
Abu Umamah Sudaiy bin `Ajlan Al-Bahili (May Allah be pleased with him) reported:
The Messenger of Allah (ﷺ) said, "The person nearest to Allah is one who is the first to offer greeting."
[Abu Dawud].
The narration in At-Tirmidhi is: The Messenger of Allah (ﷺ) was asked: "O Messenger of Allah! When two persons meet, who should greet the other first?'' The Messenger of Allah (ﷺ) said, "The person nearest to Allah (i.e., one who is more obedient and therefore closer to Allah will say: As-Salam first."
Commentary: The degree of a man's humbleness and modesty will be measured by the degree of his nearness to Allah. One who is nearer to Allah is always the first to offer As-Salam to others, while others stick to their stuck-up behaviour.
পরিচ্ছেদঃ ১৮০: পবিত্র কুরআন পড়ার ফযীলত
১/৯৯৮। আবূ উমামাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে এ কথা বলতে শুনেছি যে, “তোমরা কুরআন মাজীদ পাঠ কর। কেননা, কিয়ামতের দিন কুরআন, তার পাঠকের জন্য সুপারিশ-কারী হিসাবে আগমন করবে।” (মুসলিম) [1]
(180) بَابُ فَضْلِ قِرَاءَةِ الْقُرْآن
عَنْ أَبي أُمَامَةَ رضي الله عنه، قَالَ: سَمِعتُ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم، يَقُولُ: «اقْرَؤُوا القُرْآنَ ؛ فَإِنَّهُ يَأتِي يَوْمَ القِيَامَةِ شَفِيعاً لأَصْحَابِهِ». رواه مسلم
(180) Chapter: The Excellence of Reciting the Qur'an
Abu Umamah (May Allah be pleased with him) reported:
I heard the Messenger of Allah (ﷺ) saying, "Read the Qur'an, for it will come as an intercessor for its reciters on the Day of Resurrection."
[Muslim].
Commentary: This Hadith tells the excellence of reciting the Qur'an and acting upon its injunctions. Intercession (in this Hadath) means that the Qur'an will be endowed with the power of speech by Allah and it will request Allah to forgive the sins of its reciters who acted upon its teachings. Allah will accept the request of the Qur'an, as signified in other Ahadith.
পরিচ্ছেদঃ ২৩৪: জিহাদ ওয়াজিব এবং তাতে সকাল-সন্ধ্যার মাহাত্ম্য
২৩/১৩১৫। আবূ উমামাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “সর্বোত্তম সদকা আল্লাহর রাহে তাঁবুর ছায়ার ব্যবস্থা করে দেওয়া, (যার দ্বারা মুজাহিদ উপকৃত হয়)। আর আল্লাহর রাস্তায় কোন খাদেম দান করা (যার দ্বারা মুজাহিদ সেবা গ্রহণ করে। কিংবা আল্লাহর পথে (গর্ভধারণের উপযুক্ত হৃষ্টপুষ্ট) উটনী দান করা, (যার দুধ দ্বারা মুজাহিদ উপকৃত হয়)।” (তিরমিযী হাসান, সহীহ)[1]
(234) بَابُ فَضْلِ الْـجِهَادِ
وَعَن أَبي أُمَامَة رضي الله عنه، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم : «أَفْضَلُ الصَّدَقَاتِ ظِلُّ فُسْطَاطٍ فِي سَبِيلِ اللهِ وَمَنِيحَةُ خَادِمٍ فِي سَبِيلِ اللهِ، أَوْ طَرُوقَةُ فَحلٍ فِي سَبِيلِ اللهِ». رواه الترمذي، وقال: حديث حسن صحيح
(234) Chapter: Obligation of Jihad
Abu Umamah (May Allah be pleased with him) reported:
The Messenger of Allah (ﷺ) said, "The best of charities is to provide canopy in the Cause of Allah, to pay wages to a servant in the way of Allah, and to provide a camel in the way of Allah (to be used by a Mujahid)."
[At-Tirmidhi].
Commentary: Here, the word canopy (tent) stands for a covered canopy tent which can provide a Mujahid with shade for peace and comfort, and "pay wages'' means to provide a servant who can help and serve him. "Fahl'' literally means camel and "Taruqah'' is that young she-camel which can bear offspring, that is a young healthy shecamel which can be of service to the Mujahid. What all this means is that such work is highly meritorious which can provide a Mujahid with comfort, power and food. Allah holds promise of a rich reward for it.
পরিচ্ছেদঃ ২৩৪: জিহাদ ওয়াজিব এবং তাতে সকাল-সন্ধ্যার মাহাত্ম্য
৫৬/১৩৪৮। আবূ উমামাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি আল্লাহর রাস্তায় একদিন রোযা রাখবে, আল্লাহ তার ও জাহান্নামের মধ্যে আকাশ ও পৃথিবীর মধ্যেকার দূরত্ব-সম একটি গর্ত খনন করে দেবেন।” (তিরমিযী হাসান সহীহ) [1]
(234) بَابُ فَضْلِ الْـجِهَادِ
وَعَن أَبي أُمَامَة رضي الله عنه، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم، قَالَ: «مَنْ صَامَ يَوْماً فِي سَبِيلِ اللهِ جَعَلَ اللهُ بَيْنَهُ وَبَيْنَ النَّارِ خَنْدَقاً كَمَا بَيْنَ السَّمَاءِ وَالأَرْضِ». رواه الترمذي، وقال: حديث حسن صحيح
(234) Chapter: Obligation of Jihad
Abu Umamah (May Allah be pleased with him) reported:
The Prophet (ﷺ) said, "He who observes Saum (fasting) for a day in the Cause of Allah, Allah will keep his face from Hell-fire at a distance equivalent to that between heaven and the earth."
[At- Tirmidhi].