পরিচ্ছেদঃ শয়নকালে যা বলতে হয়
(৩১৬০) আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রমযানের যাকাত পাহারা দেওয়ার হাদীসে বলা হয়েছে যে, তিনি ঐ যাকাতের মাল পাহারা দিচ্ছিলেন। কয়েক রাত্রি শয়তান এসে মাল চুরি করে নিয়ে যায়। অবশেষে শেষরাত্রে সে তাঁকে বলে যায়, ’বিছানায় শয়ন করে ’আয়াতুল কুরসী’الله لَا إِلَـهَ إِلَّا هُـوَ الْحَـيُّ الْقَيُّوْم শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠ করো। এতে তোমার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে এক হিফাযতকারী হবে। ফলে শয়তান সকাল পর্যন্ত তোমার নিকটবর্তী হতে পারবে না।
আবু হুরাইরা (রাঃ) একথা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট উল্লেখ করলে তিনি বললেন, জেনে রেখো ও সত্যই বলেছে অথচ ও ভীষণ মিথ্যুক। (তিন তিন রাত্রি তুমি কার সাথে কথা বলেছ তা জানো কি আবু হুরাইরা?’’ আবূ হুরাইরা বলেন, আমি বললাম, ’না।’ রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন,) ’’ও ছিল শয়তান!
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ قَالَ وَكَّلَنِي رَسُوْلُ اللهِ ﷺ بِحِفْظِ زَكَاةِ رَمَضَانَ فَأَتَانِي آتٍ فَجَعَلَ يَحْثُو مِنْ الطَّعَامِ فَأَخَذْتُهُ فَقُلْتُ لَأَرْفَعَنَّكَ إِلَى رَسُولِ اللهِ ﷺ فَذَكَرَ الْحَدِيثَ فَقَالَ إِذَا أَوَيْتَ إِلَى فِرَاشِكَ فَاقْرَأْ آيَةَ الْكُرْسِيِّ لَنْ يَزَالَ عَلَيْكَ مِنْ اللهِ حَافِظٌ وَلَا يَقْرَبُكَ شَيْطَانٌ حَتّٰـى تُصْبِحَ، فَقَالَ النَّبِيُّ ﷺ صَدَقَكَ وَهُوَ كَذُوبٌ، ذَاكَ شَيْطَانٌ