পরিচ্ছেদঃ ৩১/১. দুনিয়ার প্রতি অনাসক্তি

১/৪১০০। আবূ যারা আল-গিফারী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ হালাল বস্ত্তুকে হারাম করে নেয়া এবং ধনসম্পদ ধ্বংস করা দুনিয়ার প্রতি অনাসক্তি (যুহ্দ) নয়, বরং দুনিয়ার প্রতি অনাসক্তি হলোঃ আল্লাহর নিকট যা আছে তার চেয়ে তোমার নিকট যা আছে তার উপর অধিক নির্ভরশীল না হওয়া এবং তুমি কোন বিপদে পতিত হলে তার বিনিময়ে সওয়াবের আশার তুলনায় বিপদে পতিত না হওয়াটা তোমার নিকট অধিকতর কাঙ্ক্ষিত না হওয়া। হিশাম (রাঃ) বলেন, আবূ ইদরীস আল-খাওলানী (রাঃ) বলেছেন, হাদীস ভান্ডারে এ হাদীসটি যেন স্বর্ণ খনির খাঁটি সোনা।

بَاب الزُّهْدِ فِي الدُّنْيَا

حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ عَمَّارٍ، حَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ وَاقِدٍ الْقُرَشِيُّ، حَدَّثَنَا يُونُسُ بْنُ مَيْسَرَةَ بْنِ حَلْبَسٍ، عَنْ أَبِي إِدْرِيسَ الْخَوْلاَنِيِّ، عَنْ أَبِي ذَرٍّ الْغِفَارِيِّ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏ "‏ لَيْسَ الزَّهَادَةُ فِي الدُّنْيَا بِتَحْرِيمِ الْحَلاَلِ وَلاَ فِي إِضَاعَةِ الْمَالِ وَلَكِنِ الزَّهَادَةُ فِي الدُّنْيَا أَنْ لاَ تَكُونَ بِمَا فِي يَدَيْكَ أَوْثَقَ مِنْكَ بِمَا فِي يَدِ اللَّهِ وَأَنْ تَكُونَ فِي ثَوَابِ الْمُصِيبَةِ إِذَا أُصِبْتَ بِهَا أَرْغَبَ مِنْكَ فِيهَا لَوْ أَنَّهَا أُبْقِيَتْ لَكَ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ هِشَامٌ كَانَ أَبُو إِدْرِيسَ الْخَوْلاَنِيُّ يَقُولُ مِثْلُ هَذَا الْحَدِيثِ فِي الأَحَادِيثِ كَمِثْلِ الإِبْرِيزِ فِي الذَّهَبِ ‏.‏

حدثنا هشام بن عمار، حدثنا عمرو بن واقد القرشي، حدثنا يونس بن ميسرة بن حلبس، عن ابي ادريس الخولاني، عن ابي ذر الغفاري، قال قال رسول الله ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏ "‏ ليس الزهادة في الدنيا بتحريم الحلال ولا في اضاعة المال ولكن الزهادة في الدنيا ان لا تكون بما في يديك اوثق منك بما في يد الله وان تكون في ثواب المصيبة اذا اصبت بها ارغب منك فيها لو انها ابقيت لك ‏"‏ ‏.‏ قال هشام كان ابو ادريس الخولاني يقول مثل هذا الحديث في الاحاديث كمثل الابريز في الذهب ‏.‏


It was narrated from Abu Dharr Al-Ghifari that the Messenger of Allah (ﷺ) said:
“Indifference towards this world does not mean forbidding what is permitted, or squandering wealth, rather indifference towards this world means not thinking that what you have in your hand is more reliable than what is in Allah’s Hand, and it means feeling that the reward for a calamity that befalls you is greater than that which the calamity makes you miss out on.’”


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান ইবনু মাজাহ
৩১/ পার্থিব ভোগবিলাসের প্রতি অনাসক্তি (كتاب الزهد) 31/ Zuhd

পরিচ্ছেদঃ ৩১/১. দুনিয়ার প্রতি অনাসক্তি

২/৪১০১। আবূ খাল্লাদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি সাহাবী ছিলেন। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন তোমরা এমন লোক দেখতে পাবে যাকে দুনিয়াতে যুহদ দান করা হয়েছে এবং স্বল্পভাষী করা হয়েছে, তখন তোমরা তার নৈকট্য ও সাহচর্য অবলম্বন করবে। কারণ তাকে প্রজ্ঞা দান করা হয়েছে।

بَاب الزُّهْدِ فِي الدُّنْيَا

حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ عَمَّارٍ، حَدَّثَنَا الْحَكَمُ بْنُ هِشَامٍ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ، عَنْ أَبِي فَرْوَةَ، عَنْ أَبِي خَلاَّدٍ، - وَكَانَتْ لَهُ صُحْبَةٌ - قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏ "‏ إِذَا رَأَيْتُمُ الرَّجُلَ قَدْ أُعْطِيَ زُهْدًا فِي الدُّنْيَا وَقِلَّةَ مَنْطِقٍ فَاقْتَرِبُوا مِنْهُ فَإِنَّهُ يُلَقَّى الْحِكْمَةَ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا هشام بن عمار، حدثنا الحكم بن هشام، حدثنا يحيى بن سعيد، عن ابي فروة، عن ابي خلاد، - وكانت له صحبة - قال قال رسول الله ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏ "‏ اذا رايتم الرجل قد اعطي زهدا في الدنيا وقلة منطق فاقتربوا منه فانه يلقى الحكمة ‏"‏ ‏.‏


It was narrated that Abu Khallad, who was one of the Companions of the Prophet (ﷺ), said:
“The Messenger of Allah (ﷺ) said: ‘If you see a man who has been given indifference with regard to this world and who speaks little, then draw close to him for he will indeed offer wisdom.’”


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান ইবনু মাজাহ
৩১/ পার্থিব ভোগবিলাসের প্রতি অনাসক্তি (كتاب الزهد) 31/ Zuhd

পরিচ্ছেদঃ ৩১/১. দুনিয়ার প্রতি অনাসক্তি

৩/৪১০২। সাহল ইবনে সাদ আস-সাইদী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকট উপস্থিত হয়ে বললো, হে আল্লাহর রাসূল! আমাকে এমন একটি কাজের কথা বলে দিন যা আমি করলে আল্লাহ আমাকে ভালোবাসবেন এবং লোকেরাও আমাকে ভালোবাসবেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তুমি দুনিয়ার প্রতি অনাসক্তি অবলন্বন করো। তাহলে আল্লাহ তোমাকে ভালোবাসবেন। মানুষের নিকট যা আছে, তুমি তার প্রতি অনাসক্ত হয়ে যাও, তাহলে তারাও তোমাকে ভালোবাসবে।

بَاب الزُّهْدِ فِي الدُّنْيَا

حَدَّثَنَا أَبُو عُبَيْدَةَ بْنُ أَبِي السَّفَرِ، حَدَّثَنَا شِهَابُ بْنُ عَبَّادٍ، حَدَّثَنَا خَالِدُ بْنُ عَمْرٍو الْقُرَشِيُّ، عَنْ سُفْيَانَ الثَّوْرِيِّ، عَنْ أَبِي حَازِمٍ، عَنْ سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ السَّاعِدِيِّ، قَالَ أَتَى النَّبِيَّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ رَجُلٌ فَقَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ دُلَّنِي عَلَى عَمَلٍ إِذَا أَنَا عَمِلْتُهُ أَحَبَّنِيَ اللَّهُ وَأَحَبَّنِيَ النَّاسُ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏ "‏ ازْهَدْ فِي الدُّنْيَا يُحِبَّكَ اللَّهُ وَازْهَدْ فِيمَا فِي أَيْدِي النَّاسِ يُحِبُّوكَ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا ابو عبيدة بن ابي السفر، حدثنا شهاب بن عباد، حدثنا خالد بن عمرو القرشي، عن سفيان الثوري، عن ابي حازم، عن سهل بن سعد الساعدي، قال اتى النبي ـ صلى الله عليه وسلم ـ رجل فقال يا رسول الله دلني على عمل اذا انا عملته احبني الله واحبني الناس فقال رسول الله ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏ "‏ ازهد في الدنيا يحبك الله وازهد فيما في ايدي الناس يحبوك ‏"‏ ‏.‏


It was narrated that Sahl bin Sa’d As-Sa’idi said:
“A man came to the Prophet (ﷺ) and said: ‘O Messenger of Allah, show me a deed which, if I do it, Allah will love me and people will love me. The Messenger of Allah (ﷺ) said: “Be indifferent towards this world, and Allah will love you. Be indifferent to what is in people’s hands, and they will love you.”


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সাহল বিন সা'দ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান ইবনু মাজাহ
৩১/ পার্থিব ভোগবিলাসের প্রতি অনাসক্তি (كتاب الزهد) 31/ Zuhd

পরিচ্ছেদঃ ৩১/১. দুনিয়ার প্রতি অনাসক্তি

৪/৪১০৩। সামুরা ইবন সাহম (রাঃ)  থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আবূ হাশেম ইবনে উতবার (রাঃ) কাছে গেলাম। তিনি বর্শার আঘাতে আহত হয়ে অসুস্থ ছিলেন। মুআবিয়া (রাঃ) ও তাকে দেখতে এলেন। আবূ হাশেম (রাঃ) কেঁদে দিলে তিনি বলেন, হে মামা! কিসে আপনাকে কাঁদাচ্ছে। আঘাতের যন্ত্রণা, নাকি পার্থিব কিছু? পার্থিব কিছু হলে তার উৎকৃষ্ট অংশ তো অতিবাহিত হয়েছে। তিনি বলেন, এর কোনটিই নয়। তবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার নিকট থেকে একটি প্রতিশ্রুতি নিয়েছিলেন। হায়! আমি যদি তা অনুসরণ করতাম। তিনি বলেছিলেনঃ ’’হয়তো তুমি পর্যাপ্ত সম্পদের অধিকারী হবে যা তুমি জনগণের মধ্যে বিতরণ করবে। তখন তোমার জন্য একটি খাদেম এবং আল্লাহর পথে জিহাদের জন্য একটি সওয়ারীই যথেষ্ট’’। আমি সেই প্রাচুর্য লাভ করেছি কিন্তু তা (বিতরণ না করে) পুঞ্জীভূত করে রেখেছি।

بَاب الزُّهْدِ فِي الدُّنْيَا

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الصَّبَّاحِ، أَنْبَأَنَا جَرِيرٌ، عَنْ مَنْصُورٍ، عَنْ أَبِي وَائِلٍ، عَنْ سَمُرَةَ بْنِ سَهْمٍ، - رَجُلٌ مِنْ قَوْمِهِ - قَالَ نَزَلْتُ عَلَى أَبِي هَاشِمِ بْنِ عُتْبَةَ وَهُوَ طَعِينٌ فَأَتَاهُ مُعَاوِيَةُ يَعُودُهُ فَبَكَى أَبُو هَاشِمٍ فَقَالَ مُعَاوِيَةُ مَا يُبْكِيكَ أَىْ خَالِ أَوَجَعٌ يُشْئِزُكَ أَمْ عَلَى الدُّنْيَا فَقَدْ ذَهَبَ صَفْوُهَا قَالَ عَلَى كُلٍّ لاَ وَلَكِنْ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ عَهِدَ إِلَىَّ عَهْدًا وَدِدْتُ أَنِّي كُنْتُ تَبِعْتُهُ قَالَ ‏ "‏ إِنَّكَ لَعَلَّكَ تُدْرِكُ أَمْوَالاً تُقْسَمُ بَيْنَ أَقْوَامٍ وَإِنَّمَا يَكْفِيكَ مِنْ ذَلِكَ خَادِمٌ وَمَرْكَبٌ فِي سَبِيلِ اللَّهِ ‏"‏ ‏.‏ فَأَدْرَكْتُ فَجَمَعْتُ ‏.‏

حدثنا محمد بن الصباح، انبانا جرير، عن منصور، عن ابي واىل، عن سمرة بن سهم، - رجل من قومه - قال نزلت على ابي هاشم بن عتبة وهو طعين فاتاه معاوية يعوده فبكى ابو هاشم فقال معاوية ما يبكيك اى خال اوجع يشىزك ام على الدنيا فقد ذهب صفوها قال على كل لا ولكن رسول الله ـ صلى الله عليه وسلم ـ عهد الى عهدا وددت اني كنت تبعته قال ‏ "‏ انك لعلك تدرك اموالا تقسم بين اقوام وانما يكفيك من ذلك خادم ومركب في سبيل الله ‏"‏ ‏.‏ فادركت فجمعت ‏.‏


It was narrated from Abu Wa’il that a man from his people – Samurah bin Sahm – said:
“We stopped with Abu Hashim bin ‘Utbah, who had been stabbed, and Mu’awiyah came to visit him. Abu Hashim wept and Mu’awiyah said to him: ‘Why are you weeping, O maternal uncle? Is there some pain bothering you, or is it because of this world, the best of which has already passed?’ He said: ‘It is not for any of these reasons. But the Messenger of Allah (ﷺ) gave me some advice and I wish that I had followed it. He (ﷺ) said: “There may come a time when you will see wealth divided among the people, and all you will need of that is a servant and a mount to ride in the cause of Allah.” That time came, but I accumulated wealth.’”


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান ইবনু মাজাহ
৩১/ পার্থিব ভোগবিলাসের প্রতি অনাসক্তি (كتاب الزهد) 31/ Zuhd

পরিচ্ছেদঃ ৩১/১. দুনিয়ার প্রতি অনাসক্তি

৫/৪১০৪। আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, সালমান (রাঃ) অসুস্থ হয়ে পড়লে সাদ (রাঃ) তাকে দেখতে যান। তিনি তাকে কাঁদতে দেখে জিজ্ঞেস করেন, হে ভাই! আপনি কাঁদছেন কেন? আপনি কি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাহচর্য লাভ করেননি? আপনি কি এই এই (ভালো কাজ) করেননি। সালমান (রাঃ) বলেন, আমি এই দু’টির কোনটির জন্যই কাঁদছি না। আমি দুনিয়া থেকে চলে যাওয়ার আক্ষেপে বা আখেরাতের পরিণতির আশংকায় কাঁদছি না। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার নিকট থেকে একটি প্রতিশ্রুতি নিয়েছিলেন, কিন্তুু মনে হয় আমি তাতে সীমালংঘন করেছি। সাদ (রাঃ) বলেন, তিনি আপনার থেকে কী প্রতিশ্রুতি নিয়েছিলেন? সালমান (রাঃ) বলেন, তিনি এই প্রতিশ্রুতি নিয়েছিলেন যে, ’’তোমাদের যে কোন ব্যক্তির একজন পর্যটকের সমপরিমাণ পাথেয় যথেষ্ট’’। কিন্তু আমি লক্ষ্য করছি যে, আমি সীমালংঘন করে ফেলেছি। হে ভাই সাদ! যখন তুমি বিচার মীমাংসা করবে, ভাগ-বাঁটোয়ারা করবে এবং কোন কাজের উদ্যোগ গ্রহণ করবে তখন আল্লাহকে ভয় করবে। সাবিত (রাঃ) বলেন, আমি জানতে পেরেছি যে, (মৃত্যুর সময়) সালমান (রাঃ) তার ভরণপোষণের জন্য সঞ্চিত মাত্র বিশাধিক দিরহাম রেখে যান।

بَاب الزُّهْدِ فِي الدُّنْيَا

حَدَّثَنَا الْحَسَنُ بْنُ أَبِي الرَّبِيعِ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، حَدَّثَنَا جَعْفَرُ بْنُ سُلَيْمَانَ، عَنْ ثَابِتٍ، عَنْ أَنَسٍ، قَالَ اشْتَكَى سَلْمَانُ فَعَادَهُ سَعْدٌ فَرَآهُ يَبْكِي فَقَالَ لَهُ سَعْدٌ مَا يُبْكِيكَ يَا أَخِي أَلَيْسَ قَدْ صَحِبْتَ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ أَلَيْسَ أَلَيْسَ قَالَ سَلْمَانُ مَا أَبْكِي وَاحِدَةً مِنَ اثْنَتَيْنِ مَا أَبْكِي صَبًّا لِلدُّنْيَا وَلاَ كَرَاهِيَةً لِلآخِرَةِ وَلَكِنْ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ عَهِدَ إِلَىَّ عَهْدًا فَمَا أُرَانِي إِلاَّ قَدْ تَعَدَّيْتُ ‏.‏ قَالَ وَمَا عَهِدَ إِلَيْكَ قَالَ عَهِدَ إِلَىَّ أَنَّهُ يَكْفِي أَحَدَكُمْ مِثْلُ زَادِ الرَّاكِبِ وَلاَ أُرَانِي إِلاَّ قَدْ تَعَدَّيْتُ وَأَمَّا أَنْتَ يَا سَعْدُ فَاتَّقِ اللَّهَ عِنْدَ حُكْمِكَ إِذَا حَكَمْتَ وَعِنْدَ قَسْمِكَ إِذَا قَسَمْتَ وَعِنْدَ هَمِّكَ إِذَا هَمَمْتَ ‏.‏ قَالَ ثَابِتٌ فَبَلَغَنِي أَنَّهُ مَا تَرَكَ إِلاَّ بِضْعَةً وَعِشْرِينَ دِرْهَمًا مِنْ نَفَقَةٍ كَانَتْ عِنْدَهُ ‏.‏

حدثنا الحسن بن ابي الربيع، حدثنا عبد الرزاق، حدثنا جعفر بن سليمان، عن ثابت، عن انس، قال اشتكى سلمان فعاده سعد فراه يبكي فقال له سعد ما يبكيك يا اخي اليس قد صحبت رسول الله ـ صلى الله عليه وسلم ـ اليس اليس قال سلمان ما ابكي واحدة من اثنتين ما ابكي صبا للدنيا ولا كراهية للاخرة ولكن رسول الله ـ صلى الله عليه وسلم ـ عهد الى عهدا فما اراني الا قد تعديت ‏.‏ قال وما عهد اليك قال عهد الى انه يكفي احدكم مثل زاد الراكب ولا اراني الا قد تعديت واما انت يا سعد فاتق الله عند حكمك اذا حكمت وعند قسمك اذا قسمت وعند همك اذا هممت ‏.‏ قال ثابت فبلغني انه ما ترك الا بضعة وعشرين درهما من نفقة كانت عنده ‏.‏


It was narrated from Thabit that Anas said:
“Salman felt sick and Sa’d came to visit him, and when he saw him he wept. Sa’d said to him: ‘Why are you weeping, my brother? Are you not a Companion of the Messenger of Allah (ﷺ)? Are you not? Are you not?’ Salman said: ‘I am only weeping for one reason: I am not weeping because of longing for this world or for dislike of the Hereafter. But the Messenger of Allah (ﷺ) gave me some advice and I think that I have transgressed.’ He said: ‘What was his advice to you?’ He said: ‘He advised me that something like the provision of a rider is sufficient for anyone of you, and I think that I have transgressed that. As for you, O Sa’d, fear Allah when you pass a verdict, and when you distribute (spoils of war), and when you decide to do anything.’”


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান ইবনু মাজাহ
৩১/ পার্থিব ভোগবিলাসের প্রতি অনাসক্তি (كتاب الزهد) 31/ Zuhd
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৫ পর্যন্ত, সর্বমোট ৫ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে