পরিচ্ছেদঃ ২) মুআয্যিনের জবাব দেয়ার প্রতি উদ্বুদ্ধকরণ, কি বলে আযানের জবাব দিবে ও আযানের পর কি দু’আ পাঠ করবে তার বিবরণ
২৫০. (সহীহ্) আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ ’’যখন তোমরা মুআয্যিনের আযান শুনবে, তখন মুআয্যিন যা বলে তার অনুরূপ তোমরাও বলবে।’’
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন বুখারী ৬১১, মুসলিম ৩৮৩, আবু দাউদ ৫২২, তিরমিযী ২০৮, নাসাঈ ২/২৩ ও ইবনু মাজাহ্ ৭২০)
الترغيب في إجابة المؤذن وبماذا يجيبه وما يقول بعد الأذان
(صحيح) عَنْ أبِيْ سَعِيْدٍ الْخُدِرِيْ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : إذا سمعتم المؤذن فقولوا مثل ما يقول المؤذن. رواه البخاري ومسلم وأبو داود والترمذي والنسائي وابن ماجه
পরিচ্ছেদঃ ২) মুআয্যিনের জবাব দেয়ার প্রতি উদ্বুদ্ধকরণ, কি বলে আযানের জবাব দিবে ও আযানের পর কি দু’আ পাঠ করবে তার বিবরণ
২৫১. (সহীহ্) আবদুল্লাহ ইবনু আমর ইবনু আছ (রাযিআল্লাহু আনহুমা) থেকে বর্ণিত। তিনি নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)কে একথা বলতে শুনেছেনঃ
’’তোমরা যখন মুআয্যিনের আযান শুনবে, তখন সে যা বলে তার অনুরূপ তোমরাও বলবে। তারপর আমার উপর দরুদ পাঠ করবে। কেননা যে ব্যাক্তি আমার উপর একবার দরুদ পাঠ করবে, আল্লাহ তার উপর দশবার রহমত নাযিল করবেন। অতঃপর আমার জন্য আল্লাহর কাছে অসীলার প্রার্থনা করবে। উহা হলো জান্নাতের একটি সম্মানিত স্থানের নাম। যা আল্লাহর সমস্ত বান্দাদের মধ্যে একজন ছাড়া অন্য কারো জন্যে হবে না। আশা করছি আমিই হব সেই ব্যাক্তি। সুতরাং যে ব্যাক্তি আমার জন্য অসীলা চাইবে, তার জন্যে আমার শাফাআত আবশ্যক হয়ে যাবে।’’
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন মুসলিম ৩৮৫, আবু দাউদ ৫২৭, তিরমিযী ও নাসাঈ)
الترغيب في إجابة المؤذن وبماذا يجيبه وما يقول بعد الأذان
(صحيح) وَعَنْ عبد الله بن عَمْرو بن الْعَاصِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا أَنه سمع النبي صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ َ يَقُول : " إِذا سَمِعْتُمْ الْمُؤَذّن فَقولُوا مثل مَا يَقُول ، ثمَّ صلوا عَلّي فَإِنَّهُ من صَلَّى عَلّي صَلَاة صَلَّى الله عَلَيْهِ بهَا عشرا ، ثمَّ سلوا الله لي الْوَسِيلَة فَإِنَّهَا منزلَة فِي الْجنَّة لَا تنبغي إِلَّا لعبد من عباد الله تَعَالَى وَأَرْجُو أَن أكون أَنا هُوَ ، فَمن سَأَلَ لي الْوَسِيلَة حلت لَهُ الشَّفَاعَة " . رواه مسلم وأبو داود والترمذي والنسائي
পরিচ্ছেদঃ ২) মুআয্যিনের জবাব দেয়ার প্রতি উদ্বুদ্ধকরণ, কি বলে আযানের জবাব দিবে ও আযানের পর কি দু’আ পাঠ করবে তার বিবরণ
২৫২. (সহীহ্) ওমার বিন খাত্তাব (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ
’’মুআয্যিন যখন বলবে আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, তখন তোমাদের কোন ব্যাক্তি জবাবে বলবে, আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার। সে যখন বলবে, আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, তখন জবাবে বলবেঃ আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লল্লাহ। সে যখন বলবে, আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লাহ, তখন জবাবে বলবেঃ আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লাহ। মুআয্যিন যখন বলে, হাইয়্যা আলাস সালাহ, জবাবে সে বলবেঃ লাহাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ্। সে বলবে, হাইয়্যা আলাল ফালাহ্, সে জবাব দিবে, লাহাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ্। অতঃপর যখন বলবেঃ আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, তখন জবাব দিয়ে বলবে আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার। শেষে বলবে, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ্, সে তখন জবাব দিতে গিয়ে অন্তর থেকে বলবে, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ্, তাহলে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।’’
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন মুসলিম ৩৮৪, আবু দাউদ ৫২৩, নাসাঈ ২/৫২)
الترغيب في إجابة المؤذن وبماذا يجيبه وما يقول بعد الأذان
(صحيح) وَعَنْ عمر بن الْخطاب رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ ، قَالَ رَسُول الله صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ َ : " إِذا قَالَ الْمُؤَذّن : الله أكبر الله أكبر فَقَالَ أحدكُم : الله أكبر الله أكبر ، ثمَّ قَالَ : أشهد أَن لَا إِلَه إِلَّا الله قَالَ : أشهد أَن لَا إِلَه إِلَّا الله ، ثمَّ قَالَ : أشهد أَن مُحَمَّدًا رَسُول الله قَالَ أشهد أَن مُحَمَّدًا رَسُول الله ، ثمَّ قَالَ : حَيّ عَلَى الصَّلَاة قَالَ : لَا حول وَلَا قُوَّة إِلَّا بِاللَّه ، ثمَّ قَالَ : حَيّ عَلَى الْفَلاح قَالَ : لَا حول وَلَا قُوَّة إِلَّا بِاللَّه ، ثمَّ قَالَ : الله أكبر الله أكبر قَالَ : الله أكبر الله أكبر ، ثمَّ قَالَ : لَا إِلَه إِلَّا الله قَالَ : لَا إِلَه إِلَّا الله من قلبه ، دخل الْجنَّة "
رواه مسلم وأبو داود والنسائي
পরিচ্ছেদঃ ২) মুআয্যিনের জবাব দেয়ার প্রতি উদ্বুদ্ধকরণ, কি বলে আযানের জবাব দিবে ও আযানের পর কি দু’আ পাঠ করবে তার বিবরণ
২৫৩. (সহীহ্) জাবের বিন আবদুল্লাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ
’’যে ব্যাক্তি আযান শুনে এই দু’আ বলবেঃ আল্লাহুম্মা রাব্বা হাযিহিদ্দাওয়াতিত্ তা-ম্মাতি, ওয়াস সালাতিল কাইমাতি, আতি মুহাম্মাদানাল অসীলাতা ওয়াল ফাযীলাহ্, ওয়াব আছহু মাক্বামাম্ মাহমূদানাল্লাযী ওয়াদ্তাহ্। (অর্থঃ হে আল্লাহ তুমি এই পরিপূর্ণ আহবান ও প্রতিষ্ঠিত সালাতের প্রভু। তুমি দান কর মুহাম্মাদকে অসীলা এবং মর্যাদা এবং তাঁকে পৌঁছাও তোমার প্রশংসিত স্থানে যার ওয়াদা তুমি তাঁকে দিয়েছো।) তবে তার জন্য কিয়ামত দিবসে আমার শাফাআত আবশ্যক হয়ে যাবে।’’
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন বুখারী ৬১৪, মুসলিম, আবু দাউদ ৫২৯, তিরমিযী ২১১, নাসাঈ ২/২৭ ও ইবনু মাজাহ্ ৭২২)
الترغيب في إجابة المؤذن وبماذا يجيبه وما يقول بعد الأذان
(صحيح) عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللهِ ، أنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: مَنْ قَالَ حِينَ يَسْمَعُ النِّدَاءَ : اللَّهُمَّ رَبَّ هَذِهِ الدَّعْوَةِ التَّامَّةِ ، وَالصَّلاَةِ الْقَائِمَةِ ، آتِ مُحَمَّدًا الْوَسِيلَةَ وَالْفَضِيلَةَ ، وَابْعَثْهُ مَقَامًا مَحْمُودًا الَّذِي وَعَدْتَهُ ، حَلَّتْ لَهُ شَفَاعَتِي يَوْمَ الْقِيَامَةِ رواه البخاري وأبو داود والترمذي والنسائي وابن ماجه
পরিচ্ছেদঃ ২) মুআয্যিনের জবাব দেয়ার প্রতি উদ্বুদ্ধকরণ, কি বলে আযানের জবাব দিবে ও আযানের পর কি দু’আ পাঠ করবে তার বিবরণ
২৫৪. (সহীহ্) সাদ বিন আবু ওয়াক্কাছ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে বর্ণনা করেন। তিনি বলেনঃ
’’যে ব্যাক্তি মুআয্যিনের আযান শুনে বলবেঃ ওয়া আনা আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লাশারীকালাহু, ওয়া আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসূলুহু। রাযীতু বিল্লাহি রাব্বা, ওয়াবিল ইসলামি দীনা, ওয়াবি মুহাম্মাদিন রাসূলা। [অর্থঃ এবং আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া যোগ্য কোন মাবূদ নেই। তিনি একক; তাঁর শরীক নেই। মুহাম্মাদ তাঁর বান্দা ও রাসূল। আমি মেনে নিয়েছি আল্লাহ্কে রব্ব হিসেবে, ইসলামকে দ্বীন হিসেবে এবং মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)কে রাসূল হিসেবে।] তবে আল্লাহ্ তার পাপসমূহ ক্ষমা করে দিবেন।’’
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন মুসলিম, তিরমিযী, নাসাঈ, ইবনু মাজাহ্ ও আবু দাউদ। এ হাদীছের বাক্য তিরমিযী থেকে গৃহিত। আবু দাঊদের বর্ণনায় ’’পাপসমূহ কথাটি নেই।’’ আর মুসলিমের রেওয়ায়াতে বলা হয়েছে, তার পূর্বের পাপ ক্ষমা করা হবে।
الترغيب في إجابة المؤذن وبماذا يجيبه وما يقول بعد الأذان
(صحيح) عَنْ سَعْدٍ , عَنْ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهُ قَالَ: " مَنْ قَالَ: حِينَ يَسْمَعُ الْمُؤَذِّنَ وَأَنَا أَشْهَدُ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ , وَأَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهُ وَرَسُولُهُ , رَضِيتُ بِاللهِ رَبًّا وَبِالْإِسْلَامِ دِينًا غُفِرَ لَهُ ذَنْبُهُ "
رواه مسلم والترمذي واللفظ له والنسائي وابن ماجه وأبو داود
পরিচ্ছেদঃ ২) মুআয্যিনের জবাব দেয়ার প্রতি উদ্বুদ্ধকরণ, কি বলে আযানের জবাব দিবে ও আযানের পর কি দু’আ পাঠ করবে তার বিবরণ
২৫৫. (সহীহ্) আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ
আমরা একদা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর সাথে ছিলাম, একসময় বেলাল দাঁড়িয়ে গিয়ে আযান দিতে লাগলেন। আযান শেষ হলে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ ’’যে এ ব্যাক্তির অনুরূপ কথা (আযান) দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে বলবে, (অর্থাৎ আযানের জবাব দিবে) সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।’’
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন নাসাঈ ২/২৪ ও ইবনু হিব্বান ১৬৬৫ তাঁর [সহীহ্] গ্রন্থে এবং হাকেম ১/২০৪। তিনি বলেনঃ হাদীছটির সনদ সহীহ্)
الترغيب في إجابة المؤذن وبماذا يجيبه وما يقول بعد الأذان
(صحيح) وَعَنْ أبِيْ هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ ، يَقُولُ: كُنَّا مَعَ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِتَلَعَاتِ الْيَمَنِ، فَقَامَ بِلَالٌ يُنَادِي، فَلَمَّا سَكَتَ، قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : " مَنْ قَالَ مِثْلَ مَا قَالَ هَذَا يَقِينًا، دَخَلَ الْجَنَّةَ. رواه النسائي وابن حبان في صحيحه والحاكم وقال صحيح الإسناد
পরিচ্ছেদঃ ২) মুআয্যিনের জবাব দেয়ার প্রতি উদ্বুদ্ধকরণ, কি বলে আযানের জবাব দিবে ও আযানের পর কি দু’আ পাঠ করবে তার বিবরণ
২৫৬. (হাসান সহীহ্) আবদুল্লাহ্ বিন আমর (রাযিআল্লাহু আনহুমা) থেকে বর্ণিত।
(তিনি বলেন,) জনৈক ব্যক্তি বলল, হে আল্লাহর রাসূল! মুআয্যিনগণ তো আমাদের চাইতে অধিক মর্যাদাশালী হয়ে গেলেন? তখন রাসুলুল্লাহ (সালাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ ’’তারা যেমন (আযানের শব্দগুলো) বলে তুমিও তার জবাব দাও। শেষ হলে যা প্রার্থনা করবে তা তোমাকে দেয়া হবে।’’
(আবু দাউদ ৫২৪, নাসাঈ, ইবনে হিব্বান তাঁর (সহীহ্) গ্রন্থে ১৬৯৩ হাদীছটি বর্ণনা করেছেন)
الترغيب في إجابة المؤذن وبماذا يجيبه وما يقول بعد الأذان
(حسن صحيح) و عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا أنَّ رَجُلاً قَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّ الْمُؤَذِّنِينَ يَفْضُلُونَنَا فَقاَلَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قُلْ كَمَا يَقُولُونَ فَإِذَا انْتَهَيْتَ فَسَلْ تُعْطَهْ.
رواه أبو داود والنسائي وابن حبان في صحيحه
পরিচ্ছেদঃ ২) মুআয্যিনের জবাব দেয়ার প্রতি উদ্বুদ্ধকরণ, কি বলে আযানের জবাব দিবে ও আযানের পর কি দু’আ পাঠ করবে তার বিবরণ
২৫৭. (হাসান) ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ ’’তোমরা আমার জন্য আল্লাহর কাছে অসীলার প্রার্থনা কর। কেননা যে বান্দা আমার জন্য দুনিয়ায় উহা প্রার্থনা করবে, কিয়ামত দিবসে আমি তার জন্য সাক্ষী অথবা শাফাআতকারী হয়ে যাব।’’
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন ত্বাবরানী [আওসাত] গ্রন্থে)
الترغيب في إجابة المؤذن وبماذا يجيبه وما يقول بعد الأذان
(حسن ) وَعَنْ ابن عباس رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : سلوا الله لي الوسيلة فإنه لم يسألها لي عبد في الدنيا إلا كنت له شهيدا أو شفيعا يوم القيامة. رواه الطبراني في الأوسط
পরিচ্ছেদঃ ২) মুআয্যিনের জবাব দেয়ার প্রতি উদ্বুদ্ধকরণ, কি বলে আযানের জবাব দিবে ও আযানের পর কি দু’আ পাঠ করবে তার বিবরণ
২৫৮. (সহীহ্) আয়েশা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখনই শুনতেন মুআয্যিন (আযানে) শাহাদাতের উল্লেখ করছে, তখনই তিনি বলতেনঃ ’’এবং আমিও স্বাক্ষ্য দিচ্ছি, আমিও স্বাক্ষ্য দিচ্ছি।’’
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন আবু দাউদ ৫২৬, ইবনু হিব্বান [(সহীহ্) গ্রন্থে] ১৬৮১ ও হাকেম ১/২০৪। হাকেম বলেনঃ হাদীছটির সনদ সহীহ।)
الترغيب في إجابة المؤذن وبماذا يجيبه وما يقول بعد الأذان
(صحيح) وَعَنْ عائشة رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُا أنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ إِذَا سَمِعَ الْمُؤَذِّنَ يَتَشَهَّدُ قَالَ وَأَنَا وَأَنَا. رواه أبو داود واللفظ له وابن حبان في صحيحه والحاكم وقال صحيح الإسناد