পরিচ্ছেদঃ ১. সন্ধি ও জিযইয়া - মুসলিম এবং মুশরিকদের মাঝে যুদ্ধবিরতির চুক্তি করা জায়েয
১৩১১। মিসওয়ার ইবনু মাখরামাহ ও মারওয়ান (রাঃ) হতে বর্ণিত; নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হুদাইবিয়ার যুদ্ধ দিবেসে বের হয়েছিলেন। (হাদিসটি লম্বা, তার মধ্যে বর্ণিত হয়েছে।) এটা ঐ সন্ধি যা আব্দুল্লাহর পুত্র মুহাম্মাদ সুহাইল ইবনু আমরের সাথে দশ বছর যুদ্ধ বন্ধ রাখার জন্য সম্পাদন করলেন। জনসাধারণ এতে নিরাপদে থাকবে ও একপক্ষ অন্য পক্ষের উপর আঘাত হানবে না।[1]
وَعَنْ الْمِسْوَرِ بْنُ مَخْرَمَةَ. وَمَرْوَانُ; - أَنَّ النَّبِيَّ - صلى الله عليه وسلم - خَرَجَ عَامَ الْحُدَيْبِيَةِ… فَذَكِّرْ الْحَدِيثَ بِطُولِهِ, وَفِيهِ: «هَذَا مَا صَالَحَ عَلَيْهِ مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ سُهَيْلَ بْنَ عَمْرِوٍ: عَلَى وَضْعِ الْحَرْبِ عَشْرِ سِنِينَ, يَأْمَنُ فِيهَا النَّاسُ, وَيَكُفُّ بَعْضُهُمْ عَنْ بَعْضِ». أَخْرَجَهُ أَبُو دَاوُدَ. وَأَصْلُهُ فِي الْبُخَارِيِّ
-
حسن. رواه أبو داود (2766) من طريق المسور ومروان بن الحكم؛ أنهم اصطلحوا على وضع الحرب عشر سنين يأمن فيها الناس، وعلى أن بيننا عيبة مكفوفة، وأنه لا إسلال ولا إغلال. قلت: وهذا الحديث هو الذي قصده الحافظ - رحمه الله - وإن كان قد ساقه بلفظه هو، وأيضًا صرح بأن الحديث طويل، وليس الأمر كذلك، إذ ليس عند أبي داود سوى ما ذكرت. نعم ساق أبو داود الحديث في الصلح بطوله، لكنه من طريق المسور وحده (2765) ليس فيه محل الشاهد الذي ذكره الحافظ
Al·Miswar bin Makhramah and Marwan narrated, ‘The Messenger of Allah (ﷺ) went out in the year of al-Hudaibiyah (reconciliation)- the narrator narrated a long hadith which contained, ‘this is what Muhammad bin 'Abdullah has reconciled with Suhail bin ’Amro, to stop fighting for 10 years during which time people will live safely, and refrain from lighting one another...’ Related by Abu Dawud. It is part of a long hadith narrated by Al-Bukhari.
পরিচ্ছেদঃ ১. সন্ধি ও জিযইয়া - মুসলিম এবং মুশরিকদের মাঝে যুদ্ধবিরতির চুক্তি করা জায়েয
১৩১২। মুসলিমে আনাস (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত হাদীসের একটা অংশে এরূপ আছে, (প্রতিপক্ষ কুরাইশ বললো) তোমাদের যে লোক আমাদের কাছে চলে আসবে, আমরা তাকে তোমাদের কাছে ফেরত দেব না। আর আমাদের মধ্য থেকে যে লোক তোমাদের কাছে চলে যাবে তাকে আমাদের কাছে ফেরত পাঠাতে হবে। (এরূপ শর্ত প্রসঙ্গে) সাহাবীগণ বলেন, হে আল্লাহর রাসূল! এ শর্ত কি আমরা লেখব? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ হ্যাঁ। কেননা আমাদেরকে ছেড়ে যারা তাদের কাছে চলে যাবে (জানতে হবে) আল্লাহ তাকে (আমাদের থেকে) দূর করে দিয়েছেন। আর যে তাদের মধ্যে থেকে আমাদের কাছে চলে আসবে তার জন্য আল্লাহ অচিরেই মুক্তি ও বিপদ হতে ত্ৰাণের ব্যবস্থা করবেন।[1]
وَأَخْرُجَ مُسْلِمٍ بَعْضِهِ مِنْ حَدِيثِ أَنَسٍ, وَفِيهِ: «أَنَّ مَنْ جَاءَ مِنْكُمْ لَمْ نَرُدْهُ عَلَيْكُمْ, وَمَنْ جَاءَكُمْ مِنَّا رَدَدْتُمُوهُ عَلَيْنَا». فَقَالُوا: أَنَكْتُبُ هَذَا يَا رَسُولَ اللَّهُ? قَالَ: «نَعَمْ. إِنَّهُ مَنْ ذَهَبَ مِنَّا إِلَيْهِمْ فَأَبْعَدَهُ اللَّهُ, وَمَنْ جَاءَنَا مِنْهُمْ, فَسَيَجْعَلُ اللَّهُ لَهُ فَرَجًا وَمَخْرَجًا
-
صحيح. رواه مسلم (1784)
Muslim transmitted part of this hadith on the authority of Anas bin Malik (RAA) which says, ‘ln case any of you comes to us we shall not send him back to you (i.e. one of the Muslims who goes back to Quraysh), and in case any of us came to you, you should send him back to us (any of the people of Quraysh who goes to the Prophet they will send him back to Makkah).’ The Companions asked the Prophet (ﷺ),’O Messenger of Allah (ﷺ)! Will you write this down?’ He replied, “Yes. May Allah send out of His Mercy any of the Muslims who goes back to them. But Allah will grant a way out for anyone who comes to us from them.”