পরিচ্ছেদঃ ১০. জামা’আতে সালাত সম্পাদন ও ইমামতি - জামা’আতে সালাত আদায়ের ফযীলত
৩৯৭. ’আবদুল্লাহ ইবনু ’উমার (রাঃ) হতে বৰ্ণিত। আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ জামা’আতে সালাতের ফাষীলত একাকী আদায়কৃত সালাত অপেক্ষা সাতাশ গুণ বেশী।[1]
فذ শব্দের অর্থ হচ্ছে, منفرد অর্থাৎ একাকী। একাকী নামাযরত ব্যক্তিকে মুনাফারিদ বলা হয়।
عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ -رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا-; أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ - صلى الله عليه وسلم - قَالَ: «صَلَاةُ الْجَمَاعَةِ أَفْضَلُ مِنْ صَلَاةِ الْفَذِّ بِسَبْعٍ وَعِشْرِينَ دَرَجَةً». مُتَّفَقٌ عَلَيْهِ
-
صحيح. رواه البخاري (645)، ومسلم (650) و «الفذ»: أي: المنفرد
পরিচ্ছেদঃ ১০. জামা’আতে সালাত সম্পাদন ও ইমামতি - জামা’আতে সালাত আদায়ের ফযীলত
৩৯৮. আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বুখারী ও মুসলিমে বর্ণিত পঁচিশ গুণ অধিক সওয়াব রাখে।[1]
وَلَهُمَا عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ: «بِخَمْسٍ وَعِشْرِينَ جُزْءًا
-
صحيح. رواه البخاري (648)، ومسلم (649)
পরিচ্ছেদঃ ১০. জামা’আতে সালাত সম্পাদন ও ইমামতি - জামা’আতে সালাত আদায়ের ফযীলত
৩৯৯. আবূ সাঈদ (রাঃ) থেকে বুখারীতেও অনুরূপ হাদীস বর্ণিত। কিন্তু তাতে জুয-এর স্থলে দরজাহ শব্দ আছে।[1]
وَكَذَا لِلْبُخَارِيِّ: عَنْ أَبِي سَعِيدٍ, وَقَالَ: دَرَجَةً
-
صحيح. رواه البخاري (646) «تنبيه»: قد وقع خلاف في العدد وتمييزه في أحاديث فضل صلاة الجماعة، وقد تناولتها بالتفصيل في الأصل