পরিচ্ছেদঃ ১৭. নাবালকের অপরাধের শাস্তি
৪৪০৪। আতিয়্যাহ আল-কুরাযী (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি বনী কুরাইযার বন্দীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলাম। তারা দেখতো, যার নাভীর নীচে চুল উঠেছে তাকে হত্যা করা হতো; আর যার উঠেনি, তাকে হত্যা করা হতো না। আর আমি তাদের অন্তর্ভুক্ত ছিলাম, যাদের তা উঠেনি।[1]
সহীহ।
بَابٌ فِي الْغُلَامِ يُصِيبُ الْحَدَّ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ كَثِيرٍ، أَخْبَرَنَا سُفْيَانُ، أَخْبَرَنَا عَبْدُ الْمَلِكِ بْنُ عُمَيْرٍ، حَدَّثَنِي عَطِيَّةُ الْقُرَظِيُّ، قَالَ: كُنْتُ مِنْ سَبْيِ بَنِي قُرَيْظَةَ، فَكَانُوا يَنْظُرُونَ، فَمَنْ أَنْبَتَ الشَّعْرَ قُتِلَ، وَمَنْ لَمْ يُنْبِتْ لَمْ يُقْتَلْ، فَكُنْتُ فِيمَنْ لَمْ يُنْبِتْ
صحيح
Narrated Atiyyah al-Qurazi:
I was among the captives of Banu Qurayzah. They (the Companions) examined us, and those who had begun to grow hair (pubes) were killed, and those who had not were not killed. I was among those who had not grown hair.
পরিচ্ছেদঃ ১৭. নাবালকের অপরাধের শাস্তি
৪৪০৫। আব্দুল মালিক ইবনু উমাইর (রহঃ) সূত্রে অনুরূপ হাদীস বর্ণিত। আতিয়্যাহ (রাঃ) বলেন, তারা (মুসলিমরা) আমার নাভীর নীচ অনাবৃত করে দেখলো যে, চুল উঠেনি। সুতরাং তারা আমাকে বন্দীদের অন্তর্ভুক্ত করলো।[1]
সহীহ।
بَابٌ فِي الْغُلَامِ يُصِيبُ الْحَدَّ
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا أَبُو عَوَانَةَ، عَنْ عَبْدِ الْمَلِكِ بْنِ عُمَيْرٍ، بِهَذَا الْحَدِيثِ قَالَ: فَكَشَفُوا عَانَتِي، فَوَجَدُوهَا لَمْ تَنْبُتْ، فَجَعَلُونِي مِنَ السَّبْيِ
صحيح
The tradition mentioned above has also been transmitted by ‘Abd al- Malik b. ‘Umar through a different chain of narrators. This version has:
They uncovered my private parts, and when they found that the hair had not begun to grow they put me among the captives.
পরিচ্ছেদঃ ১৭. নাবালকের অপরাধের শাস্তি
৪৪০৬। ইবনু উমার (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। উহুদ যুদ্ধের সময় তাকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট হাযির করা হয়। তখন তিনি চৌদ্দ বছরের বালক ছিলেন। তিনি তাকে অনুমতি দেননি। আবার খন্দক যুদ্ধের সময়ও তাকে হাযির করা হয়, তখন তিনি ছিলেন পনের বছরের তরুণ। তখন তিনি তাকে (যুদ্ধ করার) অনুমতি দেন।[1]
সহীহ।
بَابٌ فِي الْغُلَامِ يُصِيبُ الْحَدَّ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ حَنْبَلٍ، حَدَّثَنَا يَحْيَى، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ، قَالَ: أَخْبَرَنِي نَافِعٌ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَرَضَهُ يَوْمَ أُحُدٍ وَهُوَ ابْنُ أَرْبَعَ عَشْرَةَ سَنَةً فَلَمْ يُجِزْهُ، وَعَرَضَهُ يَوْمَ الْخَنْدَقِ وَهُوَ ابْنُ خَمْسَ عَشْرَةَ سَنَةً فَأَجَازَهُ
صحيح
Ibn ‘Umar said:
He was presented before the prophet (ﷺ) on the day of Uhd when he was fourteen years old, but he did not allow him (to participate in the battle). He was again presented before him on the day of Khandaq when he was fifteen years old, Then he allowed him.
পরিচ্ছেদঃ ১৭. নাবালকের অপরাধের শাস্তি
৪৪০৭। উবাইদুল্লাহ ইবনু উমার (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, নাফি’ (রহঃ) বলেছেন, আমি এ হাদীস উমার ইবনু আব্দুর আযীয (রহঃ)-এর নিকট বর্ণনা করলে তিনি বলেন, এ বয়সটাই নাবালেগ ও সাবালেগের মধ্যকার সীমারেখা।[1]
সহীহ।
بَابٌ فِي الْغُلَامِ يُصِيبُ الْحَدَّ
حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا ابْنُ إِدْرِيسَ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ، قَالَ: قَالَ نَافِعٌ، حَدَّثْتُ بِهَذَا الْحَدِيثِ عُمَرَ بْنَ عَبْدِ الْعَزِيزِ، فَقَالَ: إِنَّ هَذَا الْحَدُّ بَيْنَ الصَّغِيرِ وَالْكَبِيرِ
صحيح
Nafi ‘said:
When I mentioned this tradition to ‘Umar.b.’Abd al-Aziz he said : This prescribed punishment is between the minor and the major.