পরিচ্ছেদঃ ১৩. সূরা বাক্বারার ফযীলত
৩৪১৪. আব্দুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেছেন: যে বাড়িতে সূরা বাকারা পাঠ করা হয়, তা থেকে শয়তান বায়ু ছাড়তে ছাড়তে বের হয়ে যায়।[1]
তাখরীজ: ইবনু যরীস, ফাযাইলুল কুরআন নং ১৭৫ সনদ সহীহ; বাইহাকী, শুয়াবুল ঈমান নং ২৩৭৯; তাবারাণী, আওসাত নং ২২৬৯; সাগীর ১/৫৩-৫৪; কাবীর ৯/১৩৮ নং ৮৬৪৩; হাকিম নং ২০৬২, ২০৬৩।আর এটি সামনে আসছে।
باب فِي فَضْلِ سُورَةِ الْبَقَرَةِ
أَخْبَرَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا فِطْرٌ عَنْ أَبِي إِسْحَقَ عَنْ أَبِي الْأَحْوَصِ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ قَالَ مَا مِنْ بَيْتٍ يُقْرَأُ فِيهِ سُورَةُ الْبَقَرَةِ إِلَّا خَرَجَ مِنْهُ الشَّيْطَانُ وَلَهُ ضَرِيطٌ
পরিচ্ছেদঃ ১৩. সূরা বাক্বারার ফযীলত
৩৪১৫. খালিদ ইবনু মা’দান (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেছেন: সূরা বাকারা শিক্ষা করাতে কল্যাণ রয়েছে এবং তা পরিত্যাগ করাতে পরিতাপ রয়েছে। আর বাতিলপন্থীগণ (যাদুকররা) এটি (মোকাবেলা করতে) সক্ষম হবে না। আর এটি হলো কুরআনের শামিয়ানা স্বরূপ।[1]
তাখরীজ: আমি এটি খালিদের উপর মাওকুফ (তার বক্তব্য হিসেবে) আর কোথাও পাইনি। দেখুন, দুররে মানসূর ১/২০।
তবে এটি মারফু’ (আবূ উমামাহ হতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে) বর্ণিত আছে সহীহ মুসলিম ২৫২ (৮০৪) তে।
باب فِي فَضْلِ سُورَةِ الْبَقَرَةِ
حَدَّثَنَا أَبُو الْمُغِيرَةِ حَدَّثَنَا عَبْدَةُ عَنْ خَالِدِ بْنِ مَعْدَانَ قَالَ سُورَةُ الْبَقَرَةِ تَعْلِيمُهَا بَرَكَةٌ وَتَرْكُهَا حَسْرَةٌ وَلَا يَسْتَطِيعُهَا الْبَطَلَةُ وَهِيَ فُسْطَاطُ الْقُرْآنِ
পরিচ্ছেদঃ ১৩. সূরা বাক্বারার ফযীলত
৩৪১৬. আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, প্রত্যেক বস্তুর চুড়া থাকে; আর কুরআনের চুড়া হলো সুরা বাকারাহ। আবার প্রত্যেক বস্তুর মজ্জা বা শ্রেষ্ঠ অংশ থাকে; কুরআনের মজ্জা বা শ্রেষ্ঠ অংশ হলো মুফাস্সাল সুরাহ সমূহ। (সুরাহ হুজুরাত হতে শেষ পর্যন্ত)।[1]
তাখরীজ: ইবনু যরীস, ফাযাইলুল কুরআন নং ১৭৮; তাবারাণী, কাবীর ৯/১৩৮ নং ৮৬৪৪; হাকিম নং ২০৬০; বাইহাকী, শুয়াবুল ঈমান নং ২৩৭৬ মাওকুফ হিসেবে।
মারফু’ হিসেবে হাকিম নং ২০৬০; বাইহাকী, শুয়াবুল ঈমান নং ২৩৭৭ হাসান সনদে।
باب فِي فَضْلِ سُورَةِ الْبَقَرَةِ
حَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ عَاصِمٍ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ عَنْ عَاصِمٍ عَنْ أَبِي الْأَحْوَصِ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ أَنَّهُ قَالَ إِنَّ لِكُلِّ شَيْءٍ سَنَامًا وَإِنَّ سَنَامَ الْقُرْآنِ سُورَةُ الْبَقَرَةِ وَإِنَّ لِكُلِّ شَيْءٍ لُبَابًا وَإِنَّ لُبَابَ الْقُرْآنِ الْمُفَصَّلُ قَالَ أَبُو مُحَمَّد اللُّبَابُ الْخَالِصُ
পরিচ্ছেদঃ ১৩. সূরা বাক্বারার ফযীলত
৩৪১৭. আব্দুর রহমান ইবনুল আসওয়াদ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, যে ব্যক্তি সূরা বাকারা পাঠ করে, তাকে জান্নাতে তার একটি তাজ বা মুকুট পরানো হবে।[1]
তাখরীজ: ইবনু যরীস, ফাযাইলুল কুরআন নং ১৬৫; আরও দেখুন, দুররে মানসুর ১/২১।
باب فِي فَضْلِ سُورَةِ الْبَقَرَةِ
حَدَّثَنَا إِسْمَعِيلُ بْنُ أَبَانَ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ طَلْحَةَ عَنْ زُبَيْدٍ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْأَسْوَدِ قَالَ مَنْ قَرَأَ سُورَةَ الْبَقَرَةِ تُوِّجَ بِهَا تَاجًا فِي الْجَنَّةِ
পরিচ্ছেদঃ ১৩. সূরা বাক্বারার ফযীলত
৩৪১৮. আব্দুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেছেন: যখন শয়তান কোনো বাড়িতে সূরা বাকারা পাঠ করতে শোনে, তখন তা থেকে সে বের হয়ে যায়।[1]
তাখরীজ: হাকিম নং ২০৬২; হাকিম ও যাহবী এর সনদকে সহীহ বলেছেন; ফিরইয়াবী, ফাযাইলুল কুরআন নং ৩৯, ৪০।
باب فِي فَضْلِ سُورَةِ الْبَقَرَةِ
حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ عَنْ سَلَمَةَ بْنِ كُهَيْلٍ عَنْ أَبِي الْأَحْوَصِ قَالَ قَالَ عَبْدُ اللَّهِ إِنَّ الشَّيْطَانَ إِذَا سَمِعَ سُورَةَ الْبَقَرَةِ تُقْرَأُ فِي بَيْتٍ خَرَجَ مِنْهُ