পরিচ্ছেদঃ ৪৯. কী পরিমাণ দুধপান করলে তা (আত্মীয়কে) হারাম করে
২২৯০. আয়িশাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “দু’-এক চুমুক দুধপান (কাউকে) হারাম করে না।”[1]
তাখরীজ: মুসলিম, রাদাআ ১৪৪৫।
আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ৪৭১০, ৪৮১২, ৪৮১৪ ও সহীহ ইবনু হিব্বান নং ৪২২৭, ৪২২৮ তে।
بَاب كَمْ رَضْعَةً تُحَرِّمُ
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ صَالِحٍ حَدَّثَنِي اللَّيْثُ حَدَّثَنِي يُونُسُ عَنْ ابْنِ شِهَابٍ عَنْ عُرْوَةَ عَنْ عَائِشَةَ عَنْ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَا تُحَرِّمُ الْمَصَّةُ وَالْمَصَّتَانِ
পরিচ্ছেদঃ ৪৯. কী পরিমাণ দুধপান করলে তা (আত্মীয়কে) হারাম করে
২২৯১. উম্মু ফাযল রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত, এক ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট এসে বলল, ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমি একটি স্ত্রীলোককে বিয়ে করেছি এবং আমার অপর স্ত্রীও রয়েছে। আর আমার প্রথম স্ত্রীর ধারণা সে নববধু (আমার দ্বিতীয় স্ত্রী)-কে দুধপান করিয়েছে। তখন তিনি বললেন: “দু’-এক চুমুক দুধপান (কাউকে) হারাম করে না।”[1]
তাখরীজ: মুসলিম, রাদাআ ১৪৫১।
আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ৭০৭২ তে।
بَاب كَمْ رَضْعَةً تُحَرِّمُ
أَخْبَرَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ عَنْ أَيُّوبَ عَنْ أَبِي الْخَلِيلِ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الْحَارِثِ عَنْ أُمِّ الْفَضْلِ أَنَّ رَجُلًا أَتَى النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنِّي قَدْ تَزَوَّجْتُ امْرَأَةً وَعِنْدِي أُخْرَى فَزَعَمَتْ الْأُولَى أَنَّهَا أَرْضَعَتْ الْحُدْثَى فَقَالَ لَا تُحَرِّمُ الْإِمْلَاجَةُ وَلَا الْإِمْلَاجَتَانِ
পরিচ্ছেদঃ ৪৯. কী পরিমাণ দুধপান করলে তা (আত্মীয়কে) হারাম করে
২২৯২. আয়িশাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নির্দিষ্টভাবে দশ ঢোক দুধপানকে হারাম করে কুরআনের আয়াত নাযিল হয়। অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ওফাত লাভ করেন আর তা (এভাবেই) কুরআন হতে পঠিত হতে থাকে।[1]
তাখরীজ: মালিক, রাদাআ (১৭); মুসলিম, রাদাআ ১৪৫২।
আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি ইবনুল জাউযীর নাসিখুল কুরআন ও মানসূখাহ’ যা নাওয়াসিখুল কুরআন নামে খ্যাত; এবং সহীহ ইবনু হিব্বান নং ৪২২১, ৪২২২ তে।
এ বিষয়টি নিয়ে উলামাগণ মতভেদ করেছেন। ((মুহাক্কিক্ব উলামায়ে কেরামের মতভেদ উল্লেখ করার পর বলেন:) এ হাদীস বিষয়ে সঠিক কথা হলো, এটি পরিত্যাগ করা। কেননা, এখানে বর্ণনা করা হয়েছে যে, তা কুরআন, কিন্তু এর কুরআনে থাকা সাব্যস্ত নয়।... আল্লাহই ভাল জানেন।
بَاب كَمْ رَضْعَةً تُحَرِّمُ
أَخْبَرَنَا إِسْحَقُ أَخْبَرَنَا رَوْحٌ حَدَّثَنَا مَالِكٌ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي بَكْرٍ عَنْ عَمْرَةَ عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ نَزَلَ الْقُرْآنُ بِعَشْرِ رَضَعَاتٍ مَعْلُومَاتٍ يُحَرِّمْنَ ثُمَّ نُسِخْنَ بِخَمْسٍ مَعْلُومَاتٍ فَتُوُفِّيَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَهُنَّ مِمَّا يُقْرَأُ مِنْ الْقُرْآنِ