পরিচ্ছেদঃ ১১. ওলী (অভিভাক) ব্যতীত বিয়ে নিষিদ্ধ
২২২১. আবী বুরদাহ তার পিতা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “ওলী (শরী’আ সম্মত অভিভাবক) ব্যতীত বিয়ে নেই।”[1]
তাখরীজ: আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ৭২২৭; সহীহ ইবনু হিব্বান নং ৪০৭৭, ৪০৭৮, ৪০৮৩, ৪০৯০ ও মাওয়ারিদুয যাম’আন নং ১২৪৩, ১২৪৪, ১২৪৫ তে।
بَاب النَّهْيِ عَنْ النِّكَاحِ بِغَيْرِ وَلِيٍّ
أَخْبَرَنَا مَالِكُ بْنُ إِسْمَعِيلَ حَدَّثَنَا إِسْرَائِيلُ عَنْ أَبِي إِسْحَقَ عَنْ أَبِي بُرْدَةَ عَنْ أَبِيهِ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا نِكَاحَ إِلَّا بِوَلِيٍّ
পরিচ্ছেদঃ ১১. ওলী (অভিভাক) ব্যতীত বিয়ে নিষিদ্ধ
২২২২. আবী মুসা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “ওলী (শরী’আ সম্মত অভিভাবক) ব্যতীত বিয়ে নেই।”[1]
তাখরীজ: হাদীসটি পূর্বের হাদীসের পুনরাবৃত্তি। সেখানে দেখুন।
بَاب النَّهْيِ عَنْ النِّكَاحِ بِغَيْرِ وَلِيٍّ
حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ حُجْرٍ أَخْبَرَنَا شَرِيكٌ عَنْ أَبِي إِسْحَقَ عَنْ أَبِي بُرْدَةَ عَنْ أَبِي مُوسَى عَنْ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لَا نِكَاحَ إِلَّا بِوَلِيٍّ
পরিচ্ছেদঃ ১১. ওলী (অভিভাক) ব্যতীত বিয়ে নিষিদ্ধ
২২২৩. আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে কোন মহিলা তার ওলীর অনুমতি ব্যতিরেকে বিয়ে করবে,তার বিবাহ বাতিল, তার বিবাহ বাতিল,তার বিবাহ বাতিল।” বর্ণনাকারী আবূ আসিম বলেন, তিনি আরেকবার বলেন, “তারা দ্বন্দ্বে লিপ্ত হলে, শাসকই হবে তার ওলী,যার ওলী নেই। যদি এরপর স্বামী তার সাথে সঙ্গত হয় তবে স্ত্রী মোহরানার হকদার হবে। যেহেতু তার স্বামী তার লজ্জাস্থানকে হালাল মনে করে ভোগ করেছে।”আবূ আসিম বলেন, হাদীসটি আমার দ্বারা লেখানো হয় ১৪৬ (হিজরী) সালে।[1]
তাখরীজ: আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ২৫০৭, ২৫০৮, ৪৬৮২, ৪৬৯২, ৪৭৪৯; সহীহ ইবনু হিব্বান নং ৪০৭৫ ও মাওয়ারিদুয যাম’আন নং ১২৪৮ ও মুসনাদুল হুমাইদী নং ২৩০ তে, যেখানে বাড়তিভাবে লেখা হয়েছে : ‘এর সনদ সহীহ’। ((আবূ দাউদ, নিকাহ ২০৮৩; তিরমিযী, নিকাহ ১১০৮; ইবনু মাজাহ, নিকাহ ১৮৭৯।– ফাওয়ায আহমেদের দারেমী, হা/২১৮৪ এর টীকা হতে।-অনুবাদক))
بَاب النَّهْيِ عَنْ النِّكَاحِ بِغَيْرِ وَلِيٍّ
حَدَّثَنَا أَبُو عَاصِمٍ عَنْ ابْنِ جُرَيْجٍ عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى عَنْ الزُّهْرِيِّ عَنْ عُرْوَةَ عَنْ عَائِشَةَ عَنْ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ أَيُّمَا امْرَأَةٍ نُكِحَتْ بِغَيْرِ إِذْنِ وَلِيِّهَا فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ فَإِنْ اشْتَجَرُوا قَالَ أَبُو عَاصِمٍ وَقَالَ مَرَّةً فَإِنْ تَشَاجَرُوا فَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهُ فَإِنْ أَصَابَهَا فَلَهَا الْمَهْرُ بِمَا اسْتَحَلَّ مِنْ فَرْجِهَا قَالَ أَبُو عَاصِمٍ أَمْلَاهُ عَلَيَّ سَنَةَ سِتٍّ وَأَرْبَعِينَ وَمِائَةٍ