পরিচ্ছেদঃ ৬৬. ফজর সালাতে কিরাআতের পরিমাণ

১৩৩১. যিয়াদ ইবনু ’ইলাকা বলেন, আমি আমার চাচাকে বলতে শুনেছি, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাথে সালাত আদায় করেছেন। তখন তিনি তাঁকে ফজর সালাতের দু’রাকা’আতের এক রাকাআতে [والنخل باسقات সুরা ক্বফ: ১০] পড়তে শুনেছেন।শু’বা বলেন, আমি তাকে আরেকবার জিজ্ঞাসা করেছিলাম। তিনি বললেন: আমি তাঁকে [“ক্বফ।”] (সুরা ক্বফ: ১) পড়তে শুনেছি।[1]

بَاب قَدْرِ الْقِرَاءَةِ فِي الْفَجْرِ

أَخْبَرَنَا أَبُو الْوَلِيدِ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ عَنْ زِيَادِ بْنِ عِلَاقَةَ قَالَ سَمِعْتُ عَمِّي يَقُولُ إِنَّهُ صَلَّى مَعَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَسَمِعَهُ يَقْرَأُ فِي إِحْدَى الرَّكْعَتَيْنِ مِنْ الصُّبْحِ وَالنَّخْلَ بَاسِقَاتٍ قَالَ شُعْبَةُ وَسَأَلْتُهُ مَرَّةً أُخْرَى قَالَ سَمِعْتُهُ يَقْرَأُ بْ ق

اخبرنا ابو الوليد حدثنا شعبة عن زياد بن علاقة قال سمعت عمي يقول انه صلى مع النبي صلى الله عليه وسلم فسمعه يقرا في احدى الركعتين من الصبح والنخل باسقات قال شعبة وسالته مرة اخرى قال سمعته يقرا ب ق

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
২. সালাত অধ্যায় (كتاب الصلاة)

পরিচ্ছেদঃ ৬৬. ফজর সালাতে কিরাআতের পরিমাণ

১৩৩২. কুতবাহ ইবনু মালিক রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ফজর সালাতের প্রথম রাকা’আতে [ والنخل باسقات لها طلع نضيد] (’সুরা ক্বফ: ১০) পড়তে শুনেছি।[1]

بَاب قَدْرِ الْقِرَاءَةِ فِي الْفَجْرِ

أَخْبَرَنَا قَبِيصَةُ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ زِيَادِ بْنِ عِلَاقَةَ عَنْ قُطْبَةَ بْنِ مَالِكٍ قَالَ سَمِعْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقْرَأُ فِي الْفَجْرِ فِي الرَّكْعَةِ الْأُولَى وَالنَّخْلَ بَاسِقَاتٍ لَهَا طَلْعٌ نَضِيدٌ

اخبرنا قبيصة حدثنا سفيان عن زياد بن علاقة عن قطبة بن مالك قال سمعت النبي صلى الله عليه وسلم يقرا في الفجر في الركعة الاولى والنخل باسقات لها طلع نضيد

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
২. সালাত অধ্যায় (كتاب الصلاة)

পরিচ্ছেদঃ ৬৬. ফজর সালাতে কিরাআতের পরিমাণ

১৩৩৩. আমর ইবনু হুরাইছ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ফজর সালাতে [إذا الشمس كورت] (’সুরা তাকভীর: ১) পড়তে শুনেছেন। অতঃপর যখন তিনি ( والليل إذا عسعس ) (সুরা তাকভীর: ১৭) এ আয়াতে পৌঁছেন, তখন আমি মনে মনে বলতে লাগলাম, ’আল লাইলি ইযা আসআস’ (অর্থ: রাতের কসম, যখন তা বিদায় নিয়েছে) আবার কী?[1]

بَاب قَدْرِ الْقِرَاءَةِ فِي الْفَجْرِ

أَخْبَرَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا الْمَسْعُودِيُّ عَنْ الْوَلِيدِ بْنِ سَرِيعٍ عَنْ عَمْرِو بْنِ حُرَيْثٍ أَنَّهُ سَمِعَ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقْرَأُ فِي صَلَاةِ الصُّبْحِ إِذَا الشَّمْسُ كُوِّرَتْ فَلَمَّا انْتَهَى إِلَى هَذِهِ الْآيَةِ وَاللَّيْلِ إِذَا عَسْعَسَ جَعَلْتُ أَقُولُ فِي نَفْسِي مَا اللَّيْلُ إِذَا عَسْعَسَ

اخبرنا ابو نعيم حدثنا المسعودي عن الوليد بن سريع عن عمرو بن حريث انه سمع رسول الله صلى الله عليه وسلم يقرا في صلاة الصبح اذا الشمس كورت فلما انتهى الى هذه الاية والليل اذا عسعس جعلت اقول في نفسي ما الليل اذا عسعس

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
২. সালাত অধ্যায় (كتاب الصلاة)

পরিচ্ছেদঃ ৬৬. ফজর সালাতে কিরাআতের পরিমাণ

১৩৩৪. (অপর সূত্রে) আমর ইবনু হুরাইছ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে।[1]

بَاب قَدْرِ الْقِرَاءَةِ فِي الْفَجْرِ

أَخْبَرَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا مِسْعَرٌ عَنْ الْوَلِيدِ عَنْ عَمْرِو بْنِ حُرَيْثٍ بِنَحْوِهِ

اخبرنا ابو نعيم حدثنا مسعر عن الوليد عن عمرو بن حريث بنحوه

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
২. সালাত অধ্যায় (كتاب الصلاة)

পরিচ্ছেদঃ ৬৬. ফজর সালাতে কিরাআতের পরিমাণ

১৩৩৫. সাইয়ার ইবনু সালামাহ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আমার পিতার সাথে আবী বরযাহ আল আসলামী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু’র নিকট প্রবেশ করলাম। তিনি তখন বাঁশ বা বেতের তৈরী একটি উঁচু আসনে উপবিষ্ট ছিলেন। আমার পিতা তাঁকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সালাতের ওয়াক্ত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলেন। তখন তিনি বললেন, ’হাজির’ যাকে তোমরা ’যাহিরাহ’ (যুহর) বলে ডাকো, এ সালাত তিনি সুর্য় মধ্য আকাশ হতে ঢলে পড়লে আদায় করতেন। আর তিনি আসর সালাত এমন সময় আদায় করতেন যে, এরপর (সালাত শেষে) আমাদের কেউ মদীনার শেষ প্রান্তে অবস্থিত তার পরিবারের নিকট চলে যেতো এবং তখনও সূর্য উজ্জ্বল থাকতো।তিনি (রাবী) বলেন, তিনি মাগরিব সম্পর্কে কী বলেছিলেন, আমি তা ভুলে গেছি। আর যাকে তোমরা ’আতামাহ’ বলে ডাকো, সেই ’ইশার সালাতকে তিনি বিলম্বে আদায় করতে পছন্দ করতেন। আর তিনি যখন ফজরের সালাত (শেষ করে) ফিরতেন তখন কোনো লোক তার পাশের সঙ্গীকে চিনতে পারতো। আর তিনি এতে ষাট থেকে একশ আয়াত তিলাওয়াত করতেন।[1]

بَاب قَدْرِ الْقِرَاءَةِ فِي الْفَجْرِ

أَخْبَرَنَا سَعِيدُ بْنُ عَامِرٍ حَدَّثَنَا عَوْفٌ عَنْ سَيَّارِ بْنِ سَلَامَةَ قَالَ دَخَلْتُ مَعَ أَبِي عَلَى أَبِي بَرْزَةَ الْأَسْلَمِيِّ وَهُوَ عَلَى عِلْوٍ مِنْ قَصَبٍ فَسَأَلَهُ أَبِي عَنْ وَقْتِ صَلَاةِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ كَانَ يُصَلِّي الْهَجِيرَ الَّتِي تَدْعُونَ الظُّهْرَ إِذَا دَحَضَتْ الشَّمْسُ وَكَانَ يُصَلِّي الْعَصْرَ ثُمَّ يَنْطَلِقُ أَحَدُنَا إِلَى أَهْلِهِ فِي أَقْصَى الْمَدِينَةِ وَالشَّمْسُ حَيَّةٌ قَالَ وَنَسِيتُ مَا ذَكَرَ فِي الْمَغْرِبِ وَكَانَ يَسْتَحِبُّ أَنْ يُؤَخِّرَ مِنْ صَلَاةِ الْعِشَاءِ الَّتِي تَدْعُونَ الْعَتَمَةَ وَكَانَ يَنْصَرِفُ مِنْ صَلَاةِ الصُّبْحِ وَالرَّجُلُ يَعْرِفُ جَلِيسَهُ وَكَانَ يَقْرَأُ فِيهَا مِنْ السِّتِّينَ إِلَى الْمِائَةِ

اخبرنا سعيد بن عامر حدثنا عوف عن سيار بن سلامة قال دخلت مع ابي على ابي برزة الاسلمي وهو على علو من قصب فساله ابي عن وقت صلاة رسول الله صلى الله عليه وسلم فقال كان يصلي الهجير التي تدعون الظهر اذا دحضت الشمس وكان يصلي العصر ثم ينطلق احدنا الى اهله في اقصى المدينة والشمس حية قال ونسيت ما ذكر في المغرب وكان يستحب ان يوخر من صلاة العشاء التي تدعون العتمة وكان ينصرف من صلاة الصبح والرجل يعرف جليسه وكان يقرا فيها من الستين الى الماىة

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
২. সালাত অধ্যায় (كتاب الصلاة)
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৫ পর্যন্ত, সর্বমোট ৫ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে